ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের ‘স্মার্ট ব্যাংকিং টুওয়ার্ডস এক্সিলেন্স ইন অ্যাসেট কোয়ালিটি’ শীর্ষক মাসব্যাপী বিশেষ ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে প্রধান অতিথি হিসেবে ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করেন ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা।
অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর জে.কিউ.এম. হাবিবুল্লাহ, এফসিএস ও মো. আলতাফ হুসাইন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির ও কাজী মো. রেজাউল করিম।
স্বাগত বক্তব্য দেন সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু ছাঈদ মো. ইদ্রিস।
অনুষ্ঠানে ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. নাইয়ার আজম, মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মজুমদার ও আবুল ফায়েজ মুহাম্মাদ কামালউদ্দিন, ক্যামেলকো তাহের আহমেদ চৌধুরী, চিফ হিউম্যান রিসোর্সেস অফিসার মো. মোস্তাফিজুর রহমান সিদ্দিকীসহ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া ব্যাংকটির সব জোনপ্রধান, শাখাপ্রধান ও উপশাখা ইনচার্জরা ভার্চুয়াল প্লাটফর্মের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কভিত্তিক আর্থিক সাময়িকী গ্লোবাল ফাইন্যান্সের রিপোর্ট কার্ড অনুসারে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানদের কর্মক্ষমতার বৈশ্বিক মূল্যায়নে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের অবস্থানের অবনমন হয়েছে। তিনি পেয়েছেন ডি গ্রেড পেয়েছেন। এমনকি প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কারও পেছনে তার অবস্থান।
ম্যাগাজিনের সেন্ট্রাল ব্যাংকার রিপোর্ট কার্ড-২০২৩ রোববার প্রকাশ করা হয়েছে। সূত্র: ইউএনবি
প্রতিবেদনে উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও টাকার অবমূল্যায়নের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের দুর্বল পারফরম্যান্সকে দায়ী করা হয়েছে।
এদিকে ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান শক্তিকান্ত দাস, ভিয়েতনামের নগুয়েন থি হং এবং সুইজারল্যান্ডের থমাস জর্ডান এ-প্লাস (এ+) গ্রেড নিয়ে তালিকার শীর্ষে রয়েছেন। ভারতীয় গভর্নরের গ্রেড ২০২২ সালে এ থেকে ২০২৩ সালে এ+ হয়েছে।
শ্রীলঙ্কার সেন্ট্রাল ব্যাংকের গভর্নর নন্দলাল ওয়েরাসিনে এ-মাইনাস (এ-) পেয়েছেন। আর পাকিস্তানের সেন্ট্রাল ব্যাংকের গভর্নর জামিল আহমেদ পেয়েছেন সি-গ্রেড।
গ্লোবাল ফাইন্যান্স ম্যাগাজিন ১৯৯৪ সাল থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের গভর্নরদের মূল্যায়ন করে আসছে।
‘সেন্ট্রাল ব্যাংকার রিপোর্ট কার্ড’ নিয়মিতভাবে সাময়িকীর বার্ষিক প্রকাশনা হিসেবে প্রকাশিত হয়। ১০১টি গুরুত্বপূর্ণ দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরদের মূল্যায়নের ভিত্তিতে ২০২৩ সালের জন্য এই সবশেষ প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়েছে।
গ্লোবাল ফাইন্যান্স ম্যাগাজিন জানিয়েছে, কোভিড-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। মূল্যস্ফীতির হার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ৫ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কিছুটা বেশি হলেও মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল ছিল।
কিন্তু ২০২২ সালের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে টাকার ৯ দশমিক ৫ শতাংশ অবমূল্যায়ন হয়। দেশের বাজারে ডলার সংকটে হিমশিম খান আমদানিকারকরা। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে জ্বালানি ও খাদ্যমূল্য অনেকটা বেড়ে মূল্যস্ফীতি লাগামহীন হয়ে পড়ে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমতে থাকায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দ্বারস্থ হয় বাংলাদেশ।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতির কাঠামোগত দুর্বলতা ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সরকারের ৬০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণের কারণে মূল্যস্ফীতির মতো বাহ্যিক ধাক্কার মুখে নাজুক অবস্থানে পড়ে যায় বাংলাদেশ।’
প্রতিবেদনটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে সিনিয়র অর্থনীতিবিদ আহসান এইচ মনসুর ইউএনবিকে বলেন, ‘এই রিপোর্টে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের কর্মক্ষমতার চেয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতির অবস্থার প্রতিফলন বেশি। এর জন্য তাকে (গভর্নর) ব্যক্তিগতভাবে দায়ী করা উচিত নয়।’
থিঙ্ক ট্যাঙ্ক পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের এই চেয়ারম্যান বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নররা সরকারের আর্থিক নীতি বাস্তবায়ন করেন। দেশের নীতিগুলো সহায়ক না হলে কোনও কেন্দ্রীয় গভর্নর একা ভাল কাজ করতে পারবেন না।’
আইএমএফের প্রাক্তন এই অর্থনীতিবিদ আরও বলেন, ‘প্রতিবেদনে দেশের দুর্বল রাজস্ব আদায়, মূল্যস্ফীতি এবং টাকার মানের অবমূল্যায়নের প্রতিফলন ঘটেছে।’
আরও পড়ুন:দেশের কুটির, অতি ক্ষুদ্র ও মাঝারি (সিএমএসএমই) শিল্প খাতে ২৫ হাজার কোটি টাকার রিফাইন্যান্স (পুনঅর্থায়ন) এবং প্রি-ফিনান্স (প্রাক-অর্থায়ন) স্কিমের আওতায় ঋণ বিতরণের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে পদ্মা ব্যাংক।
সোমবার মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংক কার্যালয়ে এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
পদ্মা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ফয়সাল আহসান চৌধুরী এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ড. মোহাম্মদ কবির আহমেদ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক মোহাম্মদ আশিকুর রহমান, পদ্মা ব্যাংকের এসইভিপি সাব্বির মোহাম্মদ সায়েম, হেড অফ এসএমই অ্যান্ড এগ্রিকালচার ব্যাংকিং ডিভিশন মো. রিয়াজুল ইসলাম-সহ দুই প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রবাসীদের দেশে পাঠানো রেমিট্যান্স সর্বোচ্চ পরিমান সংগ্রহের জন্য ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসিকে ‘রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করেছে মুক্তধারা নিউ ইয়র্ক আইএনসি।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে শনিবার ইউএসএ-বাংলাদেশ বিজনেস লিংক ও মুক্তধারা নিউ ইয়র্কের উদ্যোগে এবং এফবিসিসিআই ও গ্রেটার নিউ ইয়র্ক চেম্বার অব কমার্স এর সহযোগিতায় আয়োজিত ২ দিনব্যাপী বাংলাদেশি অভিবাসী দিবস ও বাণিজ্য মেলা ২০২৩ এর সমাপনী অধিবেশনে এ পুরস্কার প্রদান করা হয়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের কাছ থেকে এ পুরস্কার গ্রহণ করেন ইসলামী ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর অ্যান্ড সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ আকিজ উদ্দীন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, বাংলাদেশ ইমিগ্র্যান্ট ডে অ্যান্ড ট্রেড ফেয়ার ২০২৩ এর আহ্বায়ক ড. জিয়াউদ্দিন আহমেদ এবং মুক্তধারা নিউ ইয়র্ক আইএনসি এর প্রতিষ্ঠাতা ও ইমিগ্র্যান্টস ডে ২০২৩ এর প্রধান সমন্বয়ক বিশ্বজিত সাহা।
ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি ঠেকাতে নতুন টাকা ছাপিয়ে রাষ্ট্রকে ঋণ না দিতে বাংলাদেশ ব্যাংককে পরামর্শ দিয়েছেন অর্থনীতিবিদ ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।
ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও ডলারের দামের ওঠানামা নিয়ন্ত্রণের উপায় খুঁজতে গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার বৃহস্পতিবার ড. ওয়াহিদউদ্দিনের সঙ্গে আলোচনাকালে তিনি এই পরামর্শ দেন। সূত্র: ইউএনবি
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘ওয়াহিদউদ্দিন বর্তমান মুদ্রানীতির যথাযথ বাস্তবায়ন এবং নতুন টাকা ছাপিয়ে সরকারকে ঋণ না দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।’
মুখপাত্র জানান, দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে অন্যান্য সিনিয়র এবং অভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদদের সঙ্গেও কথা বলবেন গভর্নর।
তিনি বলেন, ‘দেশের অর্থনৈতিক সংকট নিরসনে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই আমরা অর্থনীতির বিভিন্ন খাতের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তাদের পরামর্শ অনুযায়ী পরবর্তী মুদ্রানীতি প্রণয়ন করা হবে।’
বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যেও বাংলাদেশ অন্যান্য দেশের তুলনায় মূল্যস্ফীতি ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণে রেখেছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
মুখপাত্র বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংক আমদানি নিয়ন্ত্রণ, রপ্তানি বৃদ্ধি এবং রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধির মতো বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে সবকিছু নিয়ন্ত্রণে রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা করছে। উন্নত দেশগুলোতে মূল্যস্ফীতি ও সুদের হার বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশেও এর প্রভাব পড়েছে।’
বর্তমানে ইসলামি ব্যাংকিং বাংলাদেশে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এরই ধারাবিহকতায় সুদমুক্ত ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকিং সুবিধা নিয়ে এসেছে পদ্মা ব্যাংক লিমিটেড।
আধুনিক ও ডিজিটাল লেনদেনের অঙ্গীকার নিয়ে ২৫ মে থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে পথচলা শুরু করেছে ‘পদ্মা ব্যাংক ইসলামিক’, যা পরিচালিত হচ্ছে সম্পূর্ণ পৃথক ইসলামিক সফটওয়্যার নির্ভর হিসাব ব্যবস্থায়।
দেশজুড়ে ৬০টি শাখা ও ১৪টি উপশাখার মাধ্যমে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল গ্রাহকের জন্য সুদমুক্ত ব্যাংকিং সেবার দ্বার উন্মোচন করেছেন নতুন প্রজন্মের পদ্মা ব্যাংক লিমিটেড।
এখন থেকে চাইলেই যেকোনো গ্রাহক ইসলামি ব্যাংকিং সেবা গ্রহণ করতে পারবেন দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে যখন তখন। ঘরে বসেই পদ্মা ওয়ালেট ও পদ্মা আই ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ‘পদ্মা ব্যাংক ইসলামিকে’ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন নিমিষেই।
পদ্মা ব্যাংক ইসলামিকের ডেবিট কার্ড দিয়ে দেশের যেকোনো ব্যাংকের এটিএম বুথ থেকে টাকা উত্তোলন সম্পূর্ণ ফ্রি। এ ছাড়া এটিএম অ্যান্ড পস (ATM & POS) লেনদেনের জন্য বিনা মূল্যে এসএমএস এলার্ট সার্ভিস পৌঁছে যাবে গ্রাহকের ফোনে। দেশের যেকোনো এটিএম বুথ থেকে ব্যালেন্স যাচাই ও মিনি স্টেটমেন্ট সুবিধা পাবেন।
‘পদ্মা ব্যাংক ইসলামিক’ ডেবিট কার্ড দিয়ে কেনাকাটা ও রকমারি রেস্তোরাঁয় তালিকাভুক্ত মার্চেন্টদের কাছ থেকে পাওয়া যাবে আকর্ষণীয় নানা রকম ছাড়।
আল-ওয়াদিয়াহ চলতি হিসাব, মুদারাবাহ্ সেভিংস হিসাব, মুদারাবাহ্ হজ্ব সেভিংস স্কিমসহ ১৯টি ভিন্ন ধরনের আমানত সেবা নিয়ে এসেছে পদ্মা ব্যাংক লিমিটেড। মুদারাবাহ জমা হিসাবগুলোতে প্রভিশনাল মুনাফার হার অত্যন্ত আকর্ষণীয়। এ ছাড়াও পে অর্ডার, প্রথম চেক বই ফ্রি, স্টুডেন্ট ও মেডিক্যাল ফাইল এবং লকার সার্ভিস সেবা পাওয়া যাবে।
ইসলামি শরিয়াহ অনুমোদিত বিভিন্ন বিনিয়োগ পদ্ধতির মাধ্যমে (বাই মুরাবাহা, এইচপিএসএম ইত্যাদি) বিনিয়োগ ও বৈদেশিক বাণিজ্য কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে “পদ্মা ব্যাংক ইসলামিক”। পাশাপাশি রিটেইল, কৃষি ও সিএমএসএমই বিনিয়োগের মাধ্যমে “পদ্মা ব্যাংক ইসলামিক” এ দেশের জনসাধারণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের কাজে নিবেদিত।
পদ্মা ব্যাংকের যেকোনো শাখা থেকে এ চালানের মাধ্যমে পাসপোর্ট ফি, বিদ্যুৎ বিল জমা দেয়াসহ সরকারি বিভিন্ন সেবার টাকা জমা দেয়া যাবে।
বিজনেস বুটিক হোটেল ইনোটেল ঢাকার সঙ্গে গ্রাহক সুবিধা সংক্রান্ত এক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে পদ্মা ব্যাংক লিমিটেড।
সম্প্রতি এ দুই প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে রাজধানীতে এ চুক্তি স্বাক্ষর হয়।
চুক্তির আওতায় পদ্মা ব্যাংকের কার্ডধারী এবং পদ্মা ব্যাংকের কর্মকর্তারা রুম ভাড়ার ক্ষেত্র সর্বোচ্চ ৬০% পর্যন্ত ছাড় উপভোগ করবেন। এ ছাড়া খাবার এবং অন্যান্য সার্ভিসের ওপর ১৫% পর্যন্ত ছাড় পাওয়া যাবে।
আধুনিক ব্যাংকিং সেবার প্রতিশ্রুতি নিয়ে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট রেলওয়ে স্টেশন প্রাঙ্গনে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের এটিএম বুথের উদ্বোধন করা হয়েছ।
১৩ সেপ্টেম্বর প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে এই বুথ উদ্বোধন করেন ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মশিউর রহমান জেহাদ।
এ সময় ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক সামি করিম এবং ঢাকা রেলওয়ের বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শাহ আলম কিরণ শিশির ও সহকারী বাণিজ্যিক কর্মকর্তা-২ মোশারফ হোসেন, ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের ইভিপি ও জেনারেল সার্ভিসেস ডিভিশনের প্রধান জুলফিকার আলী খান, ইভিপি ও ইনভেস্টমেন্ট ডিভিশনের প্রধান এস এম মিজানুর রহমান, বনানী শাখার ব্যবস্থাপক ইকরাম ইলাহী, হেড অব কার্ডস এ এন এম আহসান হাবিব, বাংলাদেশ রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
কর্তৃপক্ষ বলছে, রেলওয়ে স্টেশনগুলোতে এটিএম বুথ স্থাপনের মাধ্যমে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ রেলওয়ের যাত্রী ও আশপাশের জনগণের জন্য ব্যাংকিং সেবার পরিধি বাড়াতে সচেষ্ট রয়েছে।
মন্তব্য