× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
In one year defaulted loans increased by Tk 17383 crore
google_news print-icon

এক বছরে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১৭,৩৮৩ কোটি টাকা

এক-বছরে-খেলাপি-ঋণ-বেড়েছে-১৭৩৮৩-কোটি-টাকা
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদন বিশ্লেষণে দেখা যায়, কেবল টাকার অঙ্কে নয়, খেলাপি বেড়েছে শতকরা হিসাবেও। ডিসেম্বরে মোট বিতরণ করা ঋণের ৮ দশমিক ১৬ শতাংশই খেলাপি, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৭ দশমিক ৯৩ শতাংশ। এ সময়ে ব্যাংক খাতে মোট ঋণ ১৪ লাখ ৭৭ হাজার ৭৮৮ কোটি টাকা। ২০২১ সালের একই সময়ে তা ছিল ১৩ লাখ ১ হাজার ৭৯৭ কোটি টাকা।

খেলাপি ঋণ কমানো নিয়ে নানা আলোচনার মধ্যেই তা উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বেড়ে গেছে। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে খেলাপি ঋণ ছিল ১ লাখ ৩ হাজার ২৭৩ কোটি টাকার বেশি। গত বছরের ডিসেম্বর শেষে তা দাঁড়িয়েছে এক লাখ ২০ হাজার ৬৫৬ কোটি টাকা। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১৭ হাজার ৩৮৩ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংক রোববার খেলাপি ঋণের হালনাগাদ যে তথ্য প্রকাশ করেছে তাতে এই চিত্র পাওয়া গেছে।

প্রতিবেদন বিশ্লেষণে দেখা যায়, কেবল টাকার অঙ্কে নয়, খেলাপি বেড়েছে শতকরা হিসাবেও। ডিসেম্বরে মোট বিতরণকৃত ঋণের ৮ দশমিক ১৬ শতাংশই খেলাপি, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৭ দশমিক ৯৩ শতাংশ। এ সময়ে ব্যাংক খাতে মোট ঋণ ১৪ লাখ ৭৭ হাজার ৭৮৮ কোটি টাকা। ২০২১ সালের একই সময়ে তা ছিল ১৩ লাখ ১ হাজার ৭৯৭ কোটি টাকা।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে সাড়ে চার বিলিয়ন ডলার ঋণ পাওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রধান শর্ত ছিল, ব্যাংকিং খাতের প্রধান সমস্যা খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনতে হবে। ঋণ নিয়ে আলোচনার জন্য ঢাকায় এসে সংস্থাটির প্রতিনিধি দলের সদস্যরাও বিষয়টি জোরালোভাবে উত্থাপন করেন।

এজন্য বিদায়ী বছরের তিন প্রান্তিকেই খেলাপি ঋণ বাড়লেও ডিসেম্বরে তা কিছুটা কমে আসে।

২০১৯ সালের জানুয়ারিতে ব্যাংক মালিকদের সঙ্গে বৈঠক শেষে অর্থমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘আজ থেকে খেলাপি ঋণ আর এক টাকাও বাড়বে না। এ বিষয়ে ব্যাংক মালিকরা আমাকে কথা দিয়েছেন। বরং এখন পর্যন্ত যে পরিমাণ খেলাপি ঋণ রয়েছে তা ধীরে ধীরে কমিয়ে আনা হবে।’

তবে অর্থমন্ত্রীর সেই কথার বাস্তব প্রতিফলন মেলেনি। বরং গত ৩ বছর ধরে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ক্রমাগত বাড়ছে। চলতি বছরের শুরু থেকে খেলাপি ঋণে ঊর্ধ্বগতির ধারা অব্যাহত রয়েছে।

বছরের প্রথম প্রান্তিক (জানুয়ারি-মার্চ) শেষে খেলাপি ঋণ ছিল ১ লাখ ১৩ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা। জুন শেষে তা দাঁড়ায় এক লাখ ২৫ হাজার ২৫৭ কোটি টাকা। সেপ্টেম্বর শেষে খেলাপি ঋণ আরও বেড়ে হয় এক লাখ ৩৪ হাজার ৩৯৬ কোটি টাকা।

২০২০ ও ২০২১ সাল জুড়ে কয়েক দফায় করোনার কারণে ব্যবসায়ীদের দাবির মুখে কোনো ঋণ পরিশোধ না করে কিংবা সামান্য পরিশোধ করে খেলাপিমুক্ত থাকার সুযোগ ছিল। এ ধরনের সুবিধাগুলোর বেশিরভাগের সময়সীমা শেষ হয়ে গেছে। এরপর থেকে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ব্যাপকভাবে।

২০২০ সাল থেকে দফায় দফায় খেলাপিমুক্ত থাকার সুবিধা বাড়ানো হয়। এখন অনেকের ব্যবসা-বাণিজ্য ভালো গেলেও এক শ্রেণির ব্যবসায়ী ঋণ পরিশোধ করছেন না। ব্যাংকগুলো নানা উপায়ে চেষ্টা করেও তাদের থেকে টাকা আদায় করতে পারছে না।

গত বছরের ১৮ জুলাই ঋণ পুনঃতফসিলে ব্যবসায়ীদের বড় ছাড় দিয়ে নতুন নীতিমালা ঘোষণা করে বাংলাদেশ ব্যাংক। তখন ঋণ পরিশোধের সময়সীমা বাড়ানোসহ নগদ এককালীন জমা দেয়ার হার কমিয়ে ব্যাংকের ক্ষমতা বাড়ানো হয়।

এর ১৬ দিনের মধ্যে সংশোধনী দিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দেয়া নতুন সার্কুলারে ঋণ খেলাপিদের আরও ছাড় দেয়া হয়। পাশাপাশি বেশকিছু ক্ষেত্রে কড়াকড়িও করা হয়।

খেলাপির হার বেশি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকে

ডিসেম্বর শেষে রাষ্ট্রীয় সোনালী, অগ্রণী, জনতা, রূপালী, বাংলাদেশ ডেভলপমেন্ট ও বেসিক- এই ছয় ব্যাংকের মোট খেলাপি ঋণ ৫৬ হাজার ৪৬০ কোটি টাকা। এটা বিতরণ করা ঋণের ২০ দশমিক ২৮ শতাংশ। এ সময়ে ব্যাংকগুলো দুই লাখ ৭৮ হাজার ৪২১ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে।

সেপ্টেম্বর শেষে এই ৬ ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ছিল ৬০ হাজার ৫০১ কোটি টাকা, যা বিতরণ করা ঋণের ২৩ দশমিক ০৪ শতাংশ।

জুনে এই ছয় ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ছিল ৫৫ হাজার ৪২৮ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ২১ দশমিক ৯৩ শতাংশ।

আর মার্চ শেষে এই ছয় ব্যাংকের মোট ঋণ ছিল ২ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপি ঋণ ৪৮ হাজার ৭৩৭ কোটি টাকা।

বেসরকারি ব্যাংক

বেসরকারি ব্যাংকগুলোর খেলাপি ঋণ ৫৬ হাজার ৪৩৮ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৫ দশমিক ১৩ শতাংশ। এ সময়ে ব্যাংকগুলো ঋণ বিতরণ করেছে এক লাখ ১০ হাজার ৪৪৭ কোটি টাকা।

সেপ্টেম্বর শেষে এসব ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ৬৬ হাজার ৬৯৫ কোটি টাকা, যা মোট ‍ঋণের ৬ দশমিক ২০ শতাংশ। এর আগে জুন শেষে তাদের খেলাপি ঋণ ছিল ৬২ হাজার ৬৭৭ কোটি টাকা। মোট বিতরণ করা ঋণের ৬ দশমিক ০১ শতাংশই খেলাপি হয়ে আছে।

আর মার্চ পর্যন্ত খেলাপি ঋণ ৫৭ হাজার ৮০৩ কোটি টাকা, যা মোট বিতরণ করা ঋণের ৫ দশমিক ৮৪ শতাংশ।

বিশেষায়িত তিন ব্যাংক

কৃষি, প্রবাসীকল্যাণ ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন- বিশেষায়িত এই তিন ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ৪ হাজার ৭০৯ কোটি টাকা। এই অঙ্ক তাদের বিতরণ করা ঋণের ১২ দশমিক ৮০ শতাংশ।

সেপ্টেম্বরে এসব ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ছিল ৪ হাজার ২৭৭ কোটি টাকা, যা তাদের বিতরণ করা ঋণের ১১ দশমিক ৮০ শতাংশ।

জুনে তাদের খেলাপি ঋণ ছিল ৪ হাজার ১৯৪ কোটি টাকা, যা বিতরণ করা ঋণের ১১ দশমিক ৭৪ শতাংশ। মার্চে এই তিন ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ছিল ৪ হাজার ১৫ কোটি টাকা। এই অঙ্ক তাদের বিতরণ করা ঋণের ১২ দশমিক ০১ শতাংশ।

বিদেশি ৯ ব্যাংক

বিদেশি মালিকানার ৯ ব্যাংকের খেলাপি ঋণও বেড়েছে। এসব ব্যাংকের ডিসেম্বরে খেলাপি ঋণ ছিল ৩ হাজার ৪৮ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৪ দশমিক ৯১ শতাংশ।

এসব ব্যাংকের সেপ্টেম্বরে খেলাপি ঋণ দাঁড়ায় ২ হাজার ৯৭০ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৪ দশমিক ৭৭ শতাংশ।

জুনে তাদের খেলাপি ঋণ ছিল ২ হাজার ৯৫৬ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৪ দশমিক ৪০ শতাংশ। এর আগে মার্চে এই ৯ ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ছিল ২ হাজার ৮৮৪ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৪ দশমিক ৫৩ শতাংশ।

আরও পড়ুন:
আর্থিক প্রতিষ্ঠানেও খেলাপি ঋণের পাহাড়
আট ব্যাংকের প্রভিশন ঘাটতি প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা
তিন মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৯,১৩৯ কোটি টাকা
সোয়া লাখ কোটি টাকা ছাড়াল খেলাপি ঋণ
বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্তে খেলাপি ঋণ আদায় বাড়বে: বিএবি

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
The 44th meeting of the Board of Directors of Community Bank was held

কমিউনিটি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৪৪তম সভা অনুষ্ঠিত

কমিউনিটি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৪৪তম সভা অনুষ্ঠিত
সভায় কয়েকটি বিনিয়োগ প্রস্তাব ও ব্যাংকের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে নীতিনর্ধারণী সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের ৪৪ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রাজধানীর পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে বুধবার এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজি) ও কমিউনিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান জনাব চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।

সভায় কয়েকটি বিনিয়োগ প্রস্তাব ও ব্যাংকের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে নীতিনর্ধারণী সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড সভায় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের অ্যাডিশনাল আইজি (অ্যাডমিন) মো. কামরুল আহসান, অ্যাডিশনাল আইজি (স্পেশাল ব্রাঞ্চ) মো. মনিরুল ইসলাম, অ্যাডিশনাল আইজি (এন্টি-টেরোরিজম ইউনিট) এস এম রুহুল আমিন, অ্যাডিশনাল আইজি (এলএন্ডএএ) মাজহারুল ইসলাম, অ্যাডিশনাল আইজি (ক্রাইম এন্ড অপারেশন্স) আতিকুল ইসলাম, অ্যাডিশনাল আইজি (ফাইন্যান্স) আবু হাসান মুহম্মদ তারিক, অ্যাডিশনাল আইজি (ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ)।

সভায় আরও উপস্থিত মাহাবুবর রহমান, অ্যাডিশনাল আইজি (টুরিস্ট পুলিশ) হাবিবুর রহমান, ডিআইজি (প্রশাসন) আমিনুল ইসলাম, ডিআইজি (এইচআরএম) কাজী জিয়া উদ্দিন, অ্যাডিশনাল ডিআইজি (ডেভেলপমেন্ট রেভিনিউ-১) ড. শোয়েব রিয়াজ আলম, অ্যাডিশনাল ডিআইজি, (বাংলাদেশ পুলিশ কল্যাণ ট্রাস্ট) মুনতাসিরুল ইসলাম, পুলিশ সুপার ও পরিচালক (পুলিশ স্টাফ কলেজ) সুফিয়ান আহমেদ, বাংলাদেশ পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ইন্সপেক্টর বি এম ফরমান আলী, এফসিএ ও এফসিএমএর স্বতন্ত্র পরিচালক মাসুদ খান, স্বতন্ত্র পরিচালক কাজী মসিহুর রহমান এবং ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মসিউল হক চৌধুরী।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Stakeholder meetings and public hearings were held in Sonali Bank to implement the reform strategy

শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়নে সোনালী ব্যাংকের অংশীজন সভা ও গণশুনানি

শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়নে সোনালী ব্যাংকের অংশীজন সভা ও গণশুনানি
এ সভা ও গণশুনানিতে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা ওয়েস্টের প্রিন্সিপাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান।

সোনালী ব্যাংক পিএলসির উদ্যোগে জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়নে অংশীজনের অংশগ্রহণে চলতি অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর কোয়ার্টারের সভা ও গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রাজধানীতে মঙ্গলবার ঢাকা ওয়েস্টের প্রিন্সিপাল অফিসের সভাকক্ষে এ গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়।

এ সভা ও গণশুনানিতে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা ওয়েস্টের প্রিন্সিপাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান।

অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে আরও উপস্থিত ছিলেন জেনারেল ম্যানেজার আব্দুল কুদ্দুস, জেনারেল ম্যানেজার ও শুদ্ধাচার ফোকাল পয়েন্ট সাফায়েত হোসেন পাটওয়ারী, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার ও বিকল্প শুদ্ধাচার ফোকাল পয়েন্ট বীথি আক্তার, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মজিবুর রহমান, প্রিন্সিপাল অফিস, ঢাকা ওয়েস্টের আওতাধীন সকল শাখা প্রধান এবং এসব শাখার সর্বমোট ২০ জন ঋণ সুবিধাভোগী, আমানতকারী ও অন্যান্য সুবিধাভোগী।

আরও পড়ুন:
শোক দিবসে সোনালী ব্যাংকের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সোনালী ব্যাংক ও পেনশন কর্তৃপক্ষের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত
কালো ব্যাজ ধারণ করে সোনালী ব্যাংকের মাসব্যাপী কর্মসূচি শুরু
সোনালী ব্যাংকের ১৬তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত
সোনালী পেমেন্ট গেটওয়েতে এবার ইসলামী ব্যাংক

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
International Right to Information Day celebration at Rupali Bank

রূপালী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস পালন

রূপালী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস পালন
তথ্যের অবাধ প্রবাহে ইন্টারনেটের গুরুত্ব দিয়ে এবারের তথ্য অধিকার দিবসের শ্লোগান রাখা হয় ‘ইন্টারনেটে তথ্য পেলে জনমনে শান্তি মেলে’।

রূপালী ব্যাংক লিমিটেডের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক তথ্য অধিকার দিবস ২০২৩ পালন করা হয়েছে।

রাজধানীর দিলকুশায় বুধবার রূপালী ব্যাংকের মূল ভবনের থেকে তথ্য অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালির আয়োজন করা হয়।

তথ্যের অবাধ প্রবাহে ইন্টারনেটের গুরুত্ব দিয়ে এবারের তথ্য অধিকার দিবসের শ্লোগান রাখা হয় ‘ইন্টারনেটে তথ্য পেলে জনমনে শান্তি মেলে’।

ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ জাহাঙ্গীরের নেতৃত্বে এই র‌্যালিতে ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক হাসান তানভীর ও তাহমিনা আখতার এবং মহাব্যবস্থাপক মো. হারুনুর রশীদ, মোহাম্মদ শাহেদুর রহমান, মো. ইসমাইল হোসেন শেখ, মো. নোমান মিয়া, সালামুন নেছা ও তানভীর হাছনাইন মইন অংশ নেন।

এছাড়াও ব্যাংকের উপমহাব্যবস্থাপক, সহকারী মহাব্যবস্থাপকসহ সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও এ র‍্যালীতে অংশগ্রহণ করেন।

আরও পড়ুন:
রূপালী ব্যাংক কর্মচারী ইউনিয়নের প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত
ঋণের সুদ নিয়ে প্রতারণার অভিযোগ, হাবিপ্রবির রূপালী ব্যাংক ঘেরাও

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Discussion on Islamic Banks Shariah

ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ বিষয়ক আলোচনা সভা

ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ বিষয়ক আলোচনা সভা
অনুষ্ঠানে ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্য ড. রুহুল আমিন রব্বানী প্রধান অতিথি এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর আলতাফ হুসাইন বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি বরিশাল জোনের উদ্যোগে ‘ব্যাংকিং কার্যক্রমে শরিয়াহ পরিপালন’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ইসলামী ব্যাংকের বরিশাল শাখা প্রাঙ্গণে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্য ড. রুহুল আমিন রব্বানী প্রধান অতিথি এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর আলতাফ হুসাইন বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।

অনুষ্ঠানে মূল বিষয়ের ওপর আলোচনা উপস্থাপন করেন শরিয়াহ সেক্রেটারিয়েটের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. শামসুদ্দোহা।

ব্যাংকের বরিশাল জোন প্রধান আব্দুস সোবহানের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য দেন বরিশাল শাখা প্রধান মো. নূরুজ্জামান। কর্মশালায় জোনের নির্বাহী, কর্মকর্তা ও গ্রাহকগণ অংশগ্রহণ করেন।

আরও পড়ুন:
ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে মেডিক্সের চুক্তি স্বাক্ষর
ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
পদ্মা ব্যাংকে ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক সুদমুক্ত ব্যাংকিং সেবা
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক এখন শ্রীমন্তপুরে
কমনওয়েলথ বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত ইসলামী ব্যাংক

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Deterioration of Governor Raufs position in global rankings
গ্লোবাল ফাইন্যান্সের রিপোর্ট কার্ড প্রকাশ

বৈশ্বিক র‌্যাঙ্কিংয়ে গভর্নর রউফের অবস্থানের অবনমন

বৈশ্বিক র‌্যাঙ্কিংয়ে গভর্নর রউফের অবস্থানের অবনমন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। ফাইল ছবি
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানদের কর্মক্ষমতার বৈশ্বিক মূল্যায়নে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার ডি-গ্রেড পেয়েছেন। সেখানে ভারত, ভিয়েতনাম ও সুইজারল্যান্ডের গভর্নর এ-প্লাস গ্রেড নিয়ে শীর্ষে আছেন। এছাড়া শ্রীলঙ্কা এ-মাইনাস এবং পাকিস্তানের সেন্ট্রাল ব্যাংকের গভর্নর পেয়েছেন সি-গ্রেড।

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কভিত্তিক আর্থিক সাময়িকী গ্লোবাল ফাইন্যান্সের রিপোর্ট কার্ড অনুসারে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানদের কর্মক্ষমতার বৈশ্বিক মূল্যায়নে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের অবস্থানের অবনমন হয়েছে। তিনি পেয়েছেন ডি গ্রেড পেয়েছেন। এমনকি প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কারও পেছনে তার অবস্থান।

ম্যাগাজিনের সেন্ট্রাল ব্যাংকার রিপোর্ট কার্ড-২০২৩ রোববার প্রকাশ করা হয়েছে। সূত্র: ইউএনবি

প্রতিবেদনে উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও টাকার অবমূল্যায়নের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের দুর্বল পারফরম্যান্সকে দায়ী করা হয়েছে।

এদিকে ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান শক্তিকান্ত দাস, ভিয়েতনামের নগুয়েন থি হং এবং সুইজারল্যান্ডের থমাস জর্ডান এ-প্লাস (এ+) গ্রেড নিয়ে তালিকার শীর্ষে রয়েছেন। ভারতীয় গভর্নরের গ্রেড ২০২২ সালে এ থেকে ২০২৩ সালে এ+ হয়েছে।

শ্রীলঙ্কার সেন্ট্রাল ব্যাংকের গভর্নর নন্দলাল ওয়েরাসিনে এ-মাইনাস (এ-) পেয়েছেন। আর পাকিস্তানের সেন্ট্রাল ব্যাংকের গভর্নর জামিল আহমেদ পেয়েছেন সি-গ্রেড।

গ্লোবাল ফাইন্যান্স ম্যাগাজিন ১৯৯৪ সাল থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের গভর্নরদের মূল্যায়ন করে আসছে।

‘সেন্ট্রাল ব্যাংকার রিপোর্ট কার্ড’ নিয়মিতভাবে সাময়িকীর বার্ষিক প্রকাশনা হিসেবে প্রকাশিত হয়। ১০১টি গুরুত্বপূর্ণ দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরদের মূল্যায়নের ভিত্তিতে ২০২৩ সালের জন্য এই সবশেষ প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়েছে।

গ্লোবাল ফাইন্যান্স ম্যাগাজিন জানিয়েছে, কোভিড-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ছিল ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। মূল্যস্ফীতির হার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ৫ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কিছুটা বেশি হলেও মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল ছিল।

কিন্তু ২০২২ সালের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে টাকার ৯ দশমিক ৫ শতাংশ অবমূল্যায়ন হয়। দেশের বাজারে ডলার সংকটে হিমশিম খান আমদানিকারকরা। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে জ্বালানি ও খাদ্যমূল্য অনেকটা বেড়ে মূল্যস্ফীতি লাগামহীন হয়ে পড়ে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমতে থাকায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দ্বারস্থ হয় বাংলাদেশ।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতির কাঠামোগত দুর্বলতা ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সরকারের ৬০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণের কারণে মূল্যস্ফীতির মতো বাহ্যিক ধাক্কার মুখে নাজুক অবস্থানে পড়ে যায় বাংলাদেশ।’

প্রতিবেদনটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে সিনিয়র অর্থনীতিবিদ আহসান এইচ মনসুর ইউএনবিকে বলেন, ‘এই রিপোর্টে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের কর্মক্ষমতার চেয়ে বাংলাদেশের অর্থনীতির অবস্থার প্রতিফলন বেশি। এর জন্য তাকে (গভর্নর) ব্যক্তিগতভাবে দায়ী করা উচিত নয়।’

থিঙ্ক ট্যাঙ্ক পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের এই চেয়ারম্যান বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নররা সরকারের আর্থিক নীতি বাস্তবায়ন করেন। দেশের নীতিগুলো সহায়ক না হলে কোনও কেন্দ্রীয় গভর্নর একা ভাল কাজ করতে পারবেন না।’

আইএমএফের প্রাক্তন এই অর্থনীতিবিদ আরও বলেন, ‘প্রতিবেদনে দেশের দুর্বল রাজস্ব আদায়, মূল্যস্ফীতি এবং টাকার মানের অবমূল্যায়নের প্রতিফলন ঘটেছে।’

আরও পড়ুন:
জ্যোতিষীদের মতো কথা নয়: ড. আতিউর
গভর্নরের সাফ কথা, ঋণের সুদহার বাড়বে না
দুর্বল ১০ ব্যাংককে সবল করার উদ্যোগ
নতুন গভর্নরের তিন অগ্রাধিকার
গভর্নরের দায়িত্ব নিলেন আব্দুর রউফ

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Padma Banks agreement with Bangladesh Bank to disburse CMSME loans

সিএমএসএমই ঋণ বিতরণে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি পদ্মা ব্যাংকের

সিএমএসএমই ঋণ বিতরণে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি পদ্মা ব্যাংকের মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংক কার্যালয়ে পদ্মা ব্যাংক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের চুক্তি। ছবি: সংগৃহীত
পদ্মা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ফয়সাল আহসান চৌধুরী এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ড. মোহাম্মদ কবির আহমেদ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

দেশের কুটির, অতি ক্ষুদ্র ও মাঝারি (সিএমএসএমই) শিল্প খাতে ২৫ হাজার কোটি টাকার রিফাইন্যান্স (পুনঅর্থায়ন) এবং প্রি-ফিনান্স (প্রাক-অর্থায়ন) স্কিমের আওতায় ঋণ বিতরণের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে পদ্মা ব্যাংক।

সোমবার মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংক কার্যালয়ে এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।

পদ্মা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ফয়সাল আহসান চৌধুরী এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ড. মোহাম্মদ কবির আহমেদ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক মোহাম্মদ আশিকুর রহমান, পদ্মা ব্যাংকের এসইভিপি সাব্বির মোহাম্মদ সায়েম, হেড অফ এসএমই অ্যান্ড এগ্রিকালচার ব্যাংকিং ডিভিশন মো. রিয়াজুল ইসলাম-সহ দুই প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Remittance Award received by Islami Bank Bangladesh Plc

‘রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড’ পেল ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি

‘রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড’ পেল ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে শনিবার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছ থেকে ‘রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড’ নিচ্ছেন ইসলামী ব্যাংকের ইসলামী ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর অ্যান্ড সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ আকিজ উদ্দীন। ছবি: সংগৃহীত
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে শনিবার ইউএসএ-বাংলাদেশ বিজনেস লিংক ও মুক্তধারা নিউ ইয়র্কের উদ্যোগে এবং এফবিসিসিআই ও গ্রেটার নিউ ইয়র্ক চেম্বার অব কমার্স এর সহযোগিতায় আয়োজিত ২ দিনব্যাপী বাংলাদেশি অভিবাসী দিবস ও বাণিজ্য মেলা ২০২৩ এর সমাপনী অধিবেশনে এ পুরস্কার প্রদান করা হয়।

প্রবাসীদের দেশে পাঠানো রেমিট্যান্স সর্বোচ্চ পরিমান সংগ্রহের জন্য ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসিকে ‘রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করেছে মুক্তধারা নিউ ইয়র্ক আইএনসি।

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে শনিবার ইউএসএ-বাংলাদেশ বিজনেস লিংক ও মুক্তধারা নিউ ইয়র্কের উদ্যোগে এবং এফবিসিসিআই ও গ্রেটার নিউ ইয়র্ক চেম্বার অব কমার্স এর সহযোগিতায় আয়োজিত ২ দিনব্যাপী বাংলাদেশি অভিবাসী দিবস ও বাণিজ্য মেলা ২০২৩ এর সমাপনী অধিবেশনে এ পুরস্কার প্রদান করা হয়।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের কাছ থেকে এ পুরস্কার গ্রহণ করেন ইসলামী ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর অ্যান্ড সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ আকিজ উদ্দীন।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, বাংলাদেশ ইমিগ্র্যান্ট ডে অ্যান্ড ট্রেড ফেয়ার ২০২৩ এর আহ্বায়ক ড. জিয়াউদ্দিন আহমেদ এবং মুক্তধারা নিউ ইয়র্ক আইএনসি এর প্রতিষ্ঠাতা ও ইমিগ্র্যান্টস ডে ২০২৩ এর প্রধান সমন্বয়ক বিশ্বজিত সাহা।

p
উপরে