× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
13 thousand crores owed by the government to 5 mobile companies
google_news print-icon

৫ মোবাইল কোম্পানির কাছে সরকারের বকেয়া ১৩ হাজার কোটি টাকা

৫-মোবাইল-কোম্পানির-কাছে-সরকারের-বকেয়া-১৩-হাজার-কোটি-টাকা
রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল অপারেটর কোম্পানি টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের কাছে সরকারের পাওনা এক হাজার ৬৯৪ কোটি ৭৩ লাখ টাকা।

বন্ধ হয়ে যাওয়া একটিসহ দেশের পাঁচ মোবাইল কোম্পানির কাছে সরকারের বকেয়ার পরিমাণ ১৩ হাজার ৪০৫ কোটি ২৪ লাখ টাকা বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।

জাতীয় সংসদে কুষ্টিয়া-১ আসনের সংসদ সদস্য আ ক ম সরওয়ার জাহানের প্রশ্নের জবাবে মঙ্গলবার এ তথ্য জানান মোস্তফা জব্বার। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উপস্থাপন করা হয়েছে।

মন্ত্রীর দেয়া তথ্য অনুযায়ী, গ্রামীণফোনের কাছ থেকে ১০ হাজার ৫৭৯ কোটি ৯৪ লাখ ৭৬ হাজার ১৩৫ টাকা, রবি আজিয়াটার কাছে ৭২৯ কোটি ২৩ লাখ ৯১ হাজার ৪৭৬ কোটি টাকা। বাংলালিংক ডিজিটালের কাছে ২০২১ সালের নিলামে বরাদ্দকৃত তরঙ্গের দ্বিতীয় কিস্তি এবং ২০২২ সালের তরঙ্গ নিলামের ডাউন পেমেন্ট বাবদ ২৭৩ কোটি ২৫ লাখ ৪১ হাজার ২৯২ টাকা।

রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল অপারেটর কোম্পানি টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের কাছে সরকারের পাওনা এক হাজার ৬৯৪ কোটি ৭৩ লাখ টাকা বলেও জানান মন্ত্রী।

মন্ত্রী জানান, টেলিটকের কাছে পাওনা টাকার মধ্যে এক হাজার ৫৮৫ কোটি ১৩ লাখ টাকা থ্রিজি স্পেকট্রাম অ্যাসাইনমেন্ট ফি বাবদ। স্পেকট্রাম চার্জ বাবদ ২৭ কোটি ১৫ লাখ, রেভিনিউ শেয়ার বাবদ ৩৩ কোটি ৭৯ লাখ ও এসওএফ বাবদ ৪৮ কোটি ৬৬ লাখ টাকা।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী জানান সিটিসেলের কাছে সরকারের পাওনা ১২৮ কোটি ৬ লাখ ৯৮ হাজার ৩২৩ টাকা পাওনা রয়েছে বলে জানান তিনি।

সরকার দলীয় সংসদ সদস্য মোহম্মদ হাবিব হাসানের প্রশ্নের জবাবে মোস্তাফা জব্বার বলেন, ডাক ও টেলিযোগ বিভাগের আওতাধীন বিটিআরসি কর্তৃক গত ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ইস্যূকৃত বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং বা কলসেন্টার রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটধারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১৭৯টি। অপারেশনাল কল সেন্টারের সংখ্যা ৬৮ টি। এর মধ্যে আন্তর্জাতিক কল সেন্টার ৪৫ টি, অভ্যন্তরীন কল সেন্টারের সংখ্যা ২৩ টি।

ডাক অধিদপ্তরের প্রচলিত অর্থে কোনো কল সেন্টার নেই বলে জানান ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী। তিনি বলেন, দেশের ডাকঘরসমূহকে কল সেন্টারে রূপান্তরের পরিকল্পনা আপাতত সরকারের নেই। সকল ডাকঘরে এ ধরনের কল সেন্টার তৈরির জন্য পর্যাপ্ত ও দক্ষ জনবল প্রয়োজন। এছাড়াও ডাক বিভাগের প্রতিটি ইউনিটের তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তার নাম ও টেলিফোন নম্বর ওয়েবসাইটে দেয়া রয়েছে।

চট্টগ্রাম-১১ আসনের সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফের প্রশ্নের জবাবে মোস্তাফা জব্বার বলেন, ভারতের সঙ্গে আইপি ট্রানজিট লিজ প্রদান সংক্রান্ত একটি চুক্তি ২০১৫ সালের ৬ জুন স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী দেশটির পূর্বাঞ্চলের প্রদেশগুলির জন্য প্রাথমিক অবস্থায় ১০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ বাংলাদেশ হতে লিজ প্রদান করা হয়। বিএসসিসিএল বর্তমানে ভারতের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানি বিএসএনএলকে ত্রিপুরায়য় ২০ জিবিপিএস ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথ রপ্তানি করছে।

আরও পড়ুন:
গেম খেলায় বাধা দেয়ায় লাঠির আঘাত, বৃদ্ধের মৃত্যু
সাইবার হামলার শিকার মোবাইলফোন অপারেটর: পলক
মোবাইলের আইএমইআই বদলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারের কারখানা 
পারিশার ফোনটি ৪ হাজারে বিক্রি
৫৬ শতাংশ শিশু-কিশোরের হাতে মোবাইল

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Eid festival campaign started in Daraz

‘ঈদ ফেস্টিভ্যাল’ ক্যাম্পেইন শুরু দারাজের

‘ঈদ ফেস্টিভ্যাল’ ক্যাম্পেইন শুরু দারাজের দারাজের ক্যাম্পেইনের পোস্টার। ছবি: সংগৃহীত
মাসব্যাপী ক্যাম্পেইনটি ২৩ মার্চ থেকে ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে, যেখানে থাকছে মেগা ডিল, হট ডিল, ফায়ারওয়ার্ক ভাউচার, দারাজ ক্লাব-কয়েন বুস্ট, শেইক শেইক, মিস্ট্রি বক্সসহ আকর্ষণীয় অফার। এ ছাড়াও ক্যাম্পেইন চলাকালীন গ্রাহকরা তাদের কেনা পণ্য রিভিউ করে জিতে নিতে পারবেন আকর্ষণীয় গিফট।

‘ঈদ ফেস্টিভ্যাল’ শীর্ষক ক্যাম্পেইন চালু করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস দারাজ বাংলাদেশ।

মাসব্যাপী ক্যাম্পেইনটি ২৩ মার্চ থেকে ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে, যেখানে থাকছে মেগা ডিল, হট ডিল, ফায়ারওয়ার্ক ভাউচার, দারাজ ক্লাব-কয়েন বুস্ট, শেইক শেইক, মিস্ট্রি বক্সসহ আকর্ষণীয় অফার। এ ছাড়াও ক্যাম্পেইন চলাকালীন গ্রাহকরা তাদের কেনা পণ্য রিভিউ করে জিতে নিতে পারবেন আকর্ষণীয় গিফট।

ডায়মন্ড স্পন্সর হিসেবে ক্যাম্পেইনে বাটা, হ্যায়ার, ইনফিনিক্স, লোটো, স্টুডিও এক্স, রিয়েলমি, ডেটল এবং লাইফবয়ের মতো ব্র্যান্ড পার্টনারদের সঙ্গে আরও যুক্ত হয়েছে গোল্ড স্পন্সর ফ্যাব্রিলাইফ, ফার্নিকোম, গোদরেজ, ম্যানফেয়ার, ম্যারিকো, মোশন ভিউ, মটোরোলা, নেসক্যাফে, সিঙ্গার, ডাভ এবং সিলভার স্পন্সর বাজাজ ইলেকট্রিকালস, লগিটেক, লুই উইল, বিয়ার্ডো, স্কিন পিওর, ভিট, রিবানা, স্কেমেই, স্টোন রোজ, স্বপন্স ওয়ার্ল্ড, টিপি-লিংক, রিন এবং অরাইমোর মতো ব্র্যান্ড পার্টনাররা।

এ ক্যাম্পেইনে পেমেন্ট পার্টনার হিসেবে থাকছে ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড, এইচএসবিসি, প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড, কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড, সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেড, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেড ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক। নন-কমার্শিয়াল পার্টনার হিসেবে থাকছে লিয়া’স বিউটি বক্স, গ্ল্যামফ্রিক বাই ফারিন, পাউডার রুম বাই এশা রুশদি, ল্যাভিশ বুটিক এবং পালস হেলথ কেয়ার।

ঈদ ফেস্টিভ্যাল সম্পর্কে দারাজ বাংলাদেশের চিফ মার্কেটিং অফিসার তালাত রহিম বলেন, ‘আমরা এই ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে আমাদের গ্রাহকদের মাসজুড়ে সাশ্রয়ী কেনাকাটার অভিজ্ঞতা প্রদান করতে পেরে অত্যন্ত আনন্দিত। গ্রাহকদের সেরা ডিল ও অফার দেওয়ার বিষয়টি দারাজ বরাবরই অগ্রাধিকার দিয়ে এসেছে।

‘আমাদের ঈদ ফেস্টিভ্যালও তারই অংশ। আমরা আমাদের স্পন্সর ও পার্টনারদের প্রতি অত্যন্ত কৃতজ্ঞ। তাদের কারণেই এই ক্যাম্পেইন বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়েছে।’

আরও পড়ুন:
বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় লোক ছাঁটাই করবে দারাজ
দারাজ অ্যাপে প্রতিদিন বিপিএল দেখছেন ১০ লাখ মানুষ
দারাজ অ্যাপে বিপিএল দেখার সুযোগ
দারাজ সেল ক্যাম্পেইন ‘১১.১১’ শুরু ১১ নভেম্বর
আট বছরে দারাজ

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Iftar and Sehri Specials at Platinum Hotels by Shelte

প্ল্যাটিনাম হোটেলস্ বাই শেলটেকে ইফতার ও সেহরির বিশেষ আয়োজন

প্ল্যাটিনাম হোটেলস্ বাই শেলটেকে ইফতার ও সেহরির বিশেষ আয়োজন রমজান উপলক্ষে প্ল্যাটিনাম গ্র্যান্ড ও প্ল্যাটিনাম রেসিডেন্সে পাওয়া যাবে দক্ষ শেফদের তৈরি মুখরোচক খাবার। ছবি: সংগৃহীত
রমজান উপলক্ষে প্ল্যাটিনাম গ্র্যান্ড ও প্ল্যাটিনাম রেসিডেন্সে পাওয়া যাবে দক্ষ শেফদের তৈরি মধ্যপ্রাচ্যের মুখরোচক আইটেম (যেমন: হায়দরাবাদি মাটন হালিম, চিকেন নেহারি, দাজাজ আল ফাহাম, কাবসা)। সেই সঙ্গে মিলবে ঐতিহ্যবাহী দেশীয় ইফতার আইটেমও। আরও পাচ্ছেন মহলাবিয়া, উম্মে আলী, পেস্ট্রি, আনলিমিটেড আইসক্রিম, সফট ড্রিংকস ও জুস।

পবিত্র রমজান উপলক্ষে গত সোমবার বিশেষ ইফতার বুফে ডিনারের আয়োজন করে প্ল্যাটিনাম হোটেলস্ বাই শেলটেক্।

জাঁকজমকপূর্ণ এ আয়োজনে অংশ নিয়েছিলেন দেশের নামী সাংবাদিক, ফুড ব্লগার ও কয়েকজন বিশেষ অতিথি।

প্ল্যাটিনাম হোটেলস্ বাই শেলটেকে ইফতার ও সেহরির বিশেষ আয়োজন

রমজান উপলক্ষে প্ল্যাটিনাম গ্র্যান্ড ও প্ল্যাটিনাম রেসিডেন্সে পাওয়া যাবে দক্ষ শেফদের তৈরি মধ্যপ্রাচ্যের মুখরোচক আইটেম (যেমন: হায়দরাবাদি মাটন হালিম, চিকেন নেহারি, দাজাজ আল ফাহাম, কাবসা)। সেই সঙ্গে মিলবে ঐতিহ্যবাহী দেশীয় ইফতার আইটেমও। আরও পাচ্ছেন মহলাবিয়া, উম্মে আলী, পেস্ট্রি, আনলিমিটেড আইসক্রিম, সফট ড্রিংকস ও জুস।

প্ল্যাটিনাম গ্র্যান্ডে এই ইফতার ও ডিনার বুফেটি পেয়ে যাবেন B1G2 অফারে ৩৬৫০ টাকায় (৩১ মার্চ পর্যন্ত)। B1G1 অফারে সেটি ৩ হাজার ৩০০ টাকা।

প্ল্যাটিনাম রেসিডেন্সের ক্ষেত্রে B1G2 অফার ২ হাজার ৯৯৯ টাকা (৩১ মার্চ পর্যন্ত) এবং B1G1 অফারে ২ হাজার ৩০০ টাকা। সেই সঙ্গে প্ল্যাটিনাম গ্র্যান্ডে প্রতিদিন থাকছে দেশীয় এবং কন্টিনেন্টাল আইটেমের সেহরি বুফের আয়োজন, যার জনপ্রতি মূল্য ১ হাজার ৯৯৬ টাকা।

সেই সঙ্গে যারা পরিবার, বন্ধুবান্ধব বা অফিসের কলিগদের নিয়ে একসঙ্গে ইফতার করতে চাইছেন, তাদের জন্য প্ল্যাটিনাম গ্র্যান্ডের জিজি এবং প্ল্যাটিনাম রেসিডেন্সের টেরা বিস্ত্রতে থাকছে ইফতারের বিশেষ ব্যবস্থা। আরও পাওয়া যাবে টেকওয়ে ইফতার বক্স যেখানে পেয়ে জাচ্ছেন হায়দরাবাদি মাটন হালিম, জাফরানি রেশমি জিলাপি, চিকেন ও ফিশ কাবসা এবং দই বড়া। এ ছাড়া প্ল্যাটিনাম হোটেলস্ দেশের যেকোনো প্রান্তে ৩০ হাজার থেকে ৫০ হাজার জনের ক্যাটারিং সার্ভিস দিয়ে থাকে।

শুধু তাই নয়, যারা একটু নিরিবিলি পরিবেশে পুল সাইডে বসে ইফতার করতে চান, তাদের জন্য প্ল্যাটিনাম গ্র্যান্ডের ট্রাইব রুফটপ লাউঞ্জে থাকছে দুটি ফুল কোর্স সেট মেনু।

এই মেন্যুতে থাকছে চিকেন টেন্ডার, মোজারেলা স্টিকস, চিকেন ক্যাশিউনাট সালাদ, পিৎজা, ব্রেডেড প্রন, গ্রিলড চিকেনের সঙ্গে স্প্যাগেটি অ্যালিও ওলিওর মতো সিগনেচার ডিশ। এসব সেট মেন্যু ২০০০ ও ১৬০০ টাকায় B1G1 অফারে পেয়ে যাবেন।

ঢাকার নানান অফিস, রেস্টুরেন্ট ও দোকান থাকা বনানী ১১ নম্বরে প্লাটিনাম গ্র্যান্ডের অবস্থান। এর দূরত্ব হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ১৫ মিনিটের। বিমানবন্দর থেকে উত্তরায় অবস্থিত প্লাটিনাম রেসিডেন্সের দূরত্ব চার কিলোমিটার। দুটি হোটেলের মার্জিত, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ও স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ যেকোনো বিশ্বমানের হোটেলের সঙ্গে তুলনাযোগ্য, যা ব্যবসায়ী ও ভ্রমণকারীদের জন্য আদর্শ জায়গা।

বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করা যাবে 01922110976, 01922110975 নম্বর দুটিতে।

আরও পড়ুন:
রোজা শুরুর দিনক্ষণ: সন্ধ্যায় বসছে চাঁদ দেখা কমিটি
ইফতারের দোয়া
সেহরিতে স্বাস্থ্যকর খাবার, যা জানা দরকার
রোজায় কম দামে দুধ, ডিম, মাংস বেচবে সরকার
সব মসজিদে একই পদ্ধতিতে তারাবি পড়ার আহ্বান

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
There is no fear of price increase in Ramadan

‘রমজানে পণ্যমূল্য বৃদ্ধির শঙ্কা নেই’

‘রমজানে পণ্যমূল্য বৃদ্ধির শঙ্কা নেই’ জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের একটি দল বুধবার রাজধানীর নিউমার্কেট বনলতা কাঁচাবাজারে নজরদারি চালায়। ছবি: নিউজবাংলা
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান জানান, রমজান মাস সামনে রেখে বাজারে পণ্য সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে। নতুন করে পণ্যের দাম বৃ্দ্ধির কোনো শঙ্কা নেই।

‘রমজান মাস সামনে রেখে বাজারে পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রয়েছে। এর ফলে দাম বৃদ্ধির কোনো আশঙ্কা নেই। এ বিষয়ে ভোক্তাদের আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই।’

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান বুধবার এসব কথা বলেছেন। এর আগে রাজধানীতে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে অধিদপ্তরের একটি দল।

অধিদপ্তরের পরিদর্শন দলটি সকাল ১১টায় নিউমার্কেট বনলতা কাঁচাবাজার, নিত্যপণ্য বিক্রয়কারী ও অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে তদারকি কার্যক্রম পরিচালনা করে। মহাপরিচালক এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান, এফবিসিসিআই-এর সিনিয়র সহ-সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন, অধিদপ্তরের পরিচালক মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার ও সংশ্লিষ্ট বাজার কমিটির নেতৃবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ( প্রশিক্ষণ ও প্রচার) আতিয়া সুলতানা জানান, তদারকিকালে মাছ, মুরগি, চাল ও মুদি দোকানসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হয়। দেখা যায় ছোলা ও মসুর ডালের দাম নিম্নমুখী এবং অন্যান্য পণ্যের মূল্য স্থিতিশীল রয়েছে।

ব্রয়লার মুরগির দামের ক্ষেত্রে কোনো অসঙ্গতি আছে কিনা তা যাচাইয়ে মুরগি কেনার ভাউচার দেখে যে দোকান থেকে কেনা করা হয়েছে সে দোকানে তাৎক্ষণিক তদারকির জন্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অপর একটি টিমকে নির্দেশনা দেন। রমজানে কোনোভাবেই যেন ব্রয়লার মুরগির দাম না বাড়ে সে বিষয়ে সতর্ক করা হয়।

তদারকিকালে ‘পণ্য কিনি প্রয়োজনে, মূল্য রাখি নিয়ন্ত্রণে’ এমন জনসচেতনতামূলক বার্তা দিয়ে ব্যবসায়ীদেরম মাঝে সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করা হয়।

বাজার তদারকি কার্যক্রম শেষে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলাল উদ্দিন জানান, পবিত্র রমজান উপলক্ষে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য ও সরবরাহ স্থিতিশীল রাখতে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সঙ্গে এফবিসিসিআই ও বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতিসহ সব বাজার কমিটি যৌথভাবে কাজ করবে।

আরও পড়ুন:
রোজায় কম দামে দুধ, ডিম, মাংস বেচবে সরকার
রমজানে বাজার মনিটরিং করবে পুলিশ
রমজানে রাত ১০টা পর্যন্ত দোকান খোলা রাখতে চান ব্যবসায়ীরা
কেন রমজানের আগেই সব কিনতে হবে, প্রশ্ন বাণিজ্যমন্ত্রীর 
পণ্যমূল্য হাতের নাগালে রাখতে যা দরকার করব: প্রধানমন্ত্রী

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Gold prices fell further in one day

একদিনের ব্যবধানে স্বর্ণের দাম আরও কমল

একদিনের ব্যবধানে স্বর্ণের দাম আরও কমল ফাইল ছবি
নতুন দর অনুযায়ী, ২১ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণ বিক্রি হবে ৯২ হাজার ৮৭ টাকা। ১৮ ক্যারেট প্রতি ভরির দাম হবে ৭৮ হাজার ৯০৭ টাকা। সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণ ৬৫ হাজার ৭৮৫ টাকায় বিক্রি হবে।

একদিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম আরও কমেছে। আগের দিন মঙ্গলবার এক দফা কমানো হয় স্বর্ণের দাম।

স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি-বাজুস নির্ধারিত এই দাম কার্যকর হবে বৃহস্পতিবার থেকে।

২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণ (১১.৪৪৬ গ্রাম) বিক্রি হবে ৯৬ হাজার ৪৬১ টাকায়। বুধবার পর্যন্ত এই মানের স্বর্ণের ভরি ছিল ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা। সে হিসাবে ভরি প্রতি কমেছে ১ হাজার ১৬৬ টাকা।

নতুন দর অনুযায়ী, ২১ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণ বিক্রি হবে ৯২ হাজার ৮৭ টাকা। ১৮ ক্যারেট প্রতি ভরির দাম হবে ৭৮ হাজার ৯০৭ টাকা। সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণ ৬৫ হাজার ৭৮৫ টাকায় বিক্রি হবে।

বুধবার পর্যন্ত ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণ ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকায় বিক্রি হয়েছে। ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণ বিক্রি হয়েছে ৯৩ হাজার ১৯৫ টাকা। ১৮ ক্যারেট প্রতি ভরির দাম ছিল ৭৯ হাজার ৮৯৮ টাকা। সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণ বিক্রি হয়েছে ৬৬ হাজার ৫৪৩ টাকা ভরিতে।

চার দিন আগে ১৮ মার্চ এই মানের স্বর্ণের দাম ভরিতে ৭ হাজার ৭০০ টাকা বাড়িয়েছিল বাজুস। তখন দাম ছুঁয়েছিল প্রায় লাখ টাকা।

বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান আজাদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয়া হয়।

এতে বলা হয়েছিল, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) দাম কমেছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এনে দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রাখা হয় রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী ২২ ক্যারেটের রুপার দাম প্রতি ভরি ১ হাজার ৭১৫ টাকা। ২১ ক্যারেটের দাম ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেট ১৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১০৫০ টাকায় অপরিবর্তিত আছে।

আরও পড়ুন:
কমল স্বর্ণের দাম
স্বর্ণের ভরি ৯৮,৭৯৪ টাকা
স্বর্ণের ২৮ বার উদ্ধারের মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The price of gold fell

কমল স্বর্ণের দাম

কমল স্বর্ণের দাম
বুধবার থেকে দেশের বাজারে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা (১১.৪৪৬ গ্রাম) ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকায় বিক্রি হবে। মঙ্গলবার পর্যন্ত এই মানের সোনা ৯৮ হাজার ৭৯৪ টাকায় বিক্রি হয়েছে।  

দুই দিন আগে সবচেয়ে ভালো মানের (২২ ক্যারেট) সোনার দাম ভরিতে ৭ হাজার ৭০০ টাকা বাড়িয়েছিল দেশের স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি-বাজুস; ছুঁয়েছিল প্রায় লাখ টাকা। মঙ্গলবার তা থেকে মাত্র ১ হাজার ১৬৬ টাকা কমানো হয়েছে।

বুধবার থেকে দেশের বাজারে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণ (১১.৪৪৬ গ্রাম) ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকায় বিক্রি হবে। মঙ্গলবার পর্যন্ত এই মানের স্বর্ণ ৯৮ হাজার ৭৯৪ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

দুই দিন আগে গত শনিবার এই সোনার দাম ভরিতে ৭ হাজার ৬৯৮ টাকা বাড়িয়ে ৯৮ হাজার ৭৯৪ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছিল বাজুস। যা রোববার থেকে কার্যকর হয়। তার আগে ৯১ হাজার ৯৬ টাকা ভরিতে বিক্রি হয়েছিল এই মানের স্বর্ণ।

অন্যান্য মানের সোনার দরও একই হারে বাড়ানো হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান আজাদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সোনার দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয়া হয়। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) দাম কমেছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এনে দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দর অনুযায়ী, বুধবার থেকে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম হবে ৯৭ হাজার ৬২৮ টাকা। ২১ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণ বিক্রি হবে ৯৩ হাজার ১৯৫ টাকা। ১৮ ক্যারেট প্রতি ভরির দাম হবে ৭৯ হাজার ৮৯৮ টাকা। সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনা ৬৬ হাজার ৫৪৩ টাকায় বিক্রি হবে।

এর আগে গত শনিবার ভরি প্রতি স্বর্ণের দাম ৭ হাজার ৬৯৮ টাকা বাড়িয়ে ৯৮ হাজার ৭৯৪ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। মঙ্গলবার পর্যন্ত এ দামে সোনা কেনাবেচা হয়েছে। ২১ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণ ৯৪ হাজার ৩০৩ টাকা, ১৮ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণ ৮০ হাজার ৮৩২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণ ৬৭ হাজার ৩০১ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তার আগে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি অবশ্য ভরিতে ১ হাজার ১৬৬ টাকা কমিয়ে ৯১ হাজার ৯৬ টাকায় নামিয়ে এনেছিল বাজুস।

শনিবার বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ হান্নান আজাদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সোনার দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়ে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পিওর গোল্ড) দাম বেড়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এনে দেশের বাজারে সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম অনুযায়ী ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা কিনতে লাগবে ৯৮ হাজার ৭৯৪ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেট ৯৪ হাজার ৩০৩ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৮০ হাজার ৮৩২ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনা বিক্রি হবে ৬৭ হাজার ৩০১ টাকা দরে।

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামও ওঠানামা করছে। মঙ্গলবার রাত ৯টায় প্রতি আউন্স (৩১.১০৩৪৭৬৮ গ্রাম, ২.৬৫ ভরি) স্বর্ণের দাম ছিল ১ হাজার ৯৫২ ডলার ১৮ সেন্ট। ১৮ মার্চ রাতে যখন দেশে সোনার দাম বাড়ানোর ঘোষণা দেয়া হয়, তখন প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম ছিল ১ হাজার ৯৯২ ডলার।

এদিকে সোনার দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী ২২ ক্যারেটের রুপার দাম প্রতি ভরি ১ হাজার ৭১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ২১ ক্যারেটের দাম ১ হাজার ৬৩৩ টাকা, ১৮ ক্যারেট ১৪০০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১০৫০ টাকায় অপরিবর্তিত আছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
6 thousand kg mother hilsa seized

৬ হাজার কেজি মা ইলিশ জব্দ

৬ হাজার কেজি মা ইলিশ জব্দ সিদ্ধিরগঞ্জে মঙ্গলবার ভোরে কোস্টগার্ডের জব্দ করা ইলিশ। ছবি: নিউজবাংলা
কোস্টগার্ডের পাগলা স্টেশন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট শামস্ সাদেকীন নির্ণয়ের নেতৃত্বে মঙ্গলবার ভোরে সিদ্ধিরগঞ্জের কাঁচপুর সেতু সংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় একটি পিকআপ ভ্যান তল্লাশি করে ৬ হাজার কেজি মা ইলিশ জব্দ করা হয়।

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে অভয়াশ্রম থেকে অবৈধভাবে আহরণ করা ৬ হাজার কেজি মা ইলিশ জব্দ করেছে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড। মঙ্গলবার ভোরে এই বিশেষ অভিযান চালানো হয়। পরে জব্দ করা এসব ইলিশ গরিব-দুস্থদের মাঝে বিতরণ করা হয়।

কোস্ট গার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার আব্দুর রহমান জানান, জাটকা নিধন রোধে দুই মাসব্যাপী অভয়াশ্রম এলাকায় জাটকা রক্ষার কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ১ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত এই কার্যক্রম চালাকালে মৎস্য আহরণ, পরিবহন, মজুদ, বাজারজাতকরণ ও কেনাবেচা নিষিদ্ধ রয়েছে।

কোস্টগার্ড কর্মকর্তা আরও জানান, গোয়েন্দা তথ্য ছিল যে চাঁদপুরে মেঘনা নদীর অভয়াশ্রম এলাকা থেকে আহরণ করা বিপুল ইলিশ ঢাকায় আসবে। পরে কোস্টগার্ডের পাগলা স্টেশন কমান্ডার লেফটেন্যান্ট শামস্ সাদেকীন নির্ণয়ের নেতৃত্বে সিদ্ধিরগঞ্জের কাঁচপুর সেতু সংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় একটি পিকআপ ভ্যান তল্লাশি করে ৬ হাজার কেজি মা ইলিশ জব্দ করা হয়। তবে এসব ইলিশের মালিককে খুঁজে পাওয়া যায়নি।

অভিযানে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোছা. ফরিদা ইয়াসমিন। অভিযান শেষে জব্দ করা ইলিশ স্থানীয় মাদ্রাসা, এতিমখানা, গরিব ও দুস্থ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Bangladesh Uzbekistan Business Summit is starting in Tashkent

তাসখন্দে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-উজবেকিস্তান বিজনেস সামিট

তাসখন্দে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-উজবেকিস্তান বিজনেস সামিট রাজধানীর পল্টনে ক্যাপিটাল মার্কেট জানলিস্ট ফোরামের অফিসে সংবাদ সম্মেলনে আয়োজকরা। ছবি: নিউজবাংলা
প্রথমবারের মতো উজবেকিস্তানের রাজধানী তাসখন্দে দুই দেশের বেসরকারি পর্যায়ের যৌথ উদ্যোগে বাংলাদেশ-উজবেকিস্তান বিজনেস সামিট অ্যান্ড বিটুবি ’ আয়োজন করা হয়েছে, যেখানে দুই দেশের ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা তাদের নিজস্ব তৈরি পণ্য ও সেবা তুলে ধরতে পারবেন।

বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্ভাবনাময় দেশ উজবেকিস্তান। পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানির পাশাপাশি পোশাক খাতের কাচামালসহ তুলা আমদানির সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া জনশক্তি রপ্তানিরও ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে মধ্য এশিয়ার এই দেশটিতে।

এই সম্ভবনাকে কাজে লাগাতে প্রথমবারের মতো উজবেকিস্তানের রাজধানী তাসখন্দে দুই দেশের বেসরকারি পর্যায়ের যৌথ উদ্যোগে ‘বাংলাদেশ-উজবেকিস্তান বিজনেস সামিট অ্যান্ড বিটুবি’ আয়োজন করা হয়েছে। এতে দুই দেশের ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা তাদের নিজস্ব তৈরি পণ্য ও সেবা তুলে ধরতে পারবেন।

মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে ক্যাপিটাল মার্কেট জানলিস্ট ফোরামের অফিসে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশে অবস্থিত উজবেকিস্তানের সম্মানিয় কনস্যুলার ড. ইঞ্জিনিয়ার মো. তাহের শাহ, বাংলাদেশ ট্রেড সেন্টার (বিটিসি)-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জয়নাল আব্দীন, তুর্কি বিডি গ্রুপের প্রধান নির্বাহী সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বাংলাদেশ ট্রেড সেন্টার (বিটিসি) সহযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে থাকা ৭ জন প্রবাসী বাংলাদেশি ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা এ সামিটের আয়োজন করছে। তাসখন্দের উইনধাম হোটেলে আগামী ২৬ ও ২৭ মে এ সামিট হবে। এ সামিটের মূল উদ্দেশ্য বিশ্বের বিভিন্নদেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়ানো।

সংবাদ সম্মেলনে আরোও জানানো হয়, বাংলাদেশের তৈরি পোষাকসহ ওষুধ, চামড়াজাত পণ্য, বাইসাইকেল, সিরামিক পণ্য, হিমায়িত খাদ্য, ফার্নিচার, হস্তশিল্প, কাপড়, পর্যটন, আইটি, আইটিএস, কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ, প্লাস্টিক, শিক্ষা সেবা, মানব সম্পদ ইত্যাদি পণ্য ও সেবার ভাল বাজার হতে পারে উজবেকিস্তান। এছাড়াও উজবেকিস্তান থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ একইসঙ্গে বাংলাদেশি কোম্পানিগুলোর বৈদেশিক বিনিয়োগের জন্য উজবেকিস্তান হতে পারে আদর্শ গন্তব্য। দেশটি বাংলাদেশের ব্যবসা বাণিজ্যের জন্য মধ্য এশিয়া তথা পূর্ব ইউরোপের প্রবেশদ্বার উন্মুক্ত হবে।

মো. তাহের শাহ বলেন, উজবেকিস্তানের লোকজন যখন ইউরোপ আমেরিকা থেকে পোশাক পণ্য কেনেন তখন তারা দেখেন ট্যাগ লাগানো থাকে মেইড ইন বাংলাদেশ। তাই তাদের আগ্রহ বাড়ছে। পাশাপাশি ওই দেশের সরকারও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দিচ্ছেন। মাত্র ২ টাকা ইউনিতে বিদ্যুত, গ্যাস প্রায় ফ্রি, এছাড়া জায়গাও দিচ্ছে। এসব সুবিধা নিচ্ছে ভারতসহ বিভিন্ন দেশের ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা। আমাদের দেশের উদ্যোক্তারাও এর সুযোগ নিতে পারেন। এজন্য আমাদের দুই দেশের যোগাযোগ বাড়ানো জরুরি। এমন সময় এ ধরণের সামিট ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়ানোর সহযোগতিা করবে বলে তিনি জানান।

বিটিসির প্রধান নির্বাহী জানান, বর্তমানে উজবেকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সরাসরি কোনো বিমান যোগাযোগ নেই। অন্যদেশ হয়ে যেতে হয়। এতে করে দুই লাখ টাকার বেশি বিমান ভাড়া লাগে। এ খরচ কমাতে এখন দিল্লি হয়ে যেতে হয়।তাদের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ উন্নতি করতে হলে সরাসরি বিমান ফ্লাইট জরুরি।

২০২০-২১ অর্থবছরে বাংলাদেশ-উজবেকিস্তানের মধ্যে মোট ৪ কোটি ৫২ লাখ মার্কিন ডলারের বাণিজ্য হয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ রপ্তানি করেছে ২ কোটি ৩৮ লাখ ডলারের পণ্য অন্যদিকে উজবেকিস্তান থেকে ২ কোটি ১৪ লাখ ডলারের সমপরিমাণ পণ্য আমদানি করেছে। মূলত বাংলাদেশ থেকে পাট ও পাটজাত পণ্য, পোশাক ও বস্ত্র খাতের পণ্য রপ্তানি হয়ে থাকে। আর দেশটি থেকে মূলত সুতা ও বিভিন্ন ধরনের ফল আমদানি হয়ে থাকে।

আরও পড়ুন:
‘বিজনেস সামিট বড় বিনিয়োগের সুযোগ তৈরি করেছে’
সরকার জ্বালানি খাতে আর ভর্তুকি দেবে না
দেশের উন্নয়নে প্রাইভেট সেক্টরকে এগিয়ে আসতে হবে: বাণিজ্যমন্ত্রী

মন্তব্য

p
উপরে