× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
93 million dollars in remittances within 13 days
google_news print-icon

রেমিট্যান্সে ফের সুবাতাস, ১৩ দিনেই ৯৩ কোটি ডলার

রেমিট্যান্সে-ফের-সুবাতাস-১৩-দিনেই-৯৩-কোটি-ডলার
নতুন বছরের প্রথম মাসের ১৩ দিনে যে হারে রেমিট্যান্স এসেছে, মাসের বাকি ১৮ দিনে সেই হারে আসলে জানুয়ারিতে রেমিট্যান্সের পরিমাণ জুলাই ও আগস্ট মাসের মতো ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা।

বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন বা রিজার্ভের অন্যতম প্রধান উৎস প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স প্রবাহে ফের সুবাতাস বইতে শুরু করেছে। গত বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরের মতো নতুন বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতেও অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ এই সূচকে উল্লম্ফন দেখা যাচ্ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক রোববার রেমিট্যান্স প্রবাহের সাপ্তাহিক যে তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা যায়, চলতি জানুয়ারি মাসের প্রথম ১৩ দিনে (১ থেকে ১৩ জানুয়ারি) প্রায় ৯৩ কোটি ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। প্রতি দিন গড়ে এসেছে ৭ কোটি ১৫ লাখ ডলার।

২০২২ সালের ডিসেম্বরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানকারী প্রবাসীরা ১৭০ কোটি (১.৭০ বিলিয়ন) ডলার দেশে পাঠিয়েছিলেন। যা ছিল চার মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। সেপ্টেম্বরে এসেছিল ১৫৪ কোটি ডলার। অক্টোবর ও নভেম্বরে এসেছিল যথাক্রমে ১৫২ কোটি ৫৫ লাখ ও ১৫৯ কোটি ৫২ লাখ ডলার। হিসাব করে দেখা যায়, এই চার মাসে প্রতি দিন গড়ে ৬ কোটি ডলারের কম রেমিট্যান্স দেশে এসেছে। চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম দুই মাস জুলাই ও আগস্টে অবশ্য ২০০ কোটি (২ বিলিয়ন) ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এসেছিল।

নতুন বছরের প্রথম মাসের ১৩ দিনে যে হারে রেমিট্যান্স এসেছে, মাসের বাকি ১৮ দিনে সেই হারে আসলে জানুয়ারিতে রেমিট্যান্সের পরিমাণ জুলাই ও আগস্ট মাসের মতো ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা।

এই ১৩ দিনে রাষ্ট্রায়ত্ত ছয় বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে প্রায় ১৩ কোটি ডলার। বিশেষায়িত কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ২ কোটি ৫০ লাখ ডলার। ৪২টি বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ৭৭ কোটি ১৩ লাখ ডলার। আর নয়টি কেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩১ কোটি ৬০ লাখ ডলার।

ক্যালেন্ডার বছরের হিসাবে ২০২২ সালে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানকারী সোয়া কোটি প্রবাসী ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে সব মিলিয়ে ২ হাজার ১২৮ কোটি ৫৪ লাখ (২১.২৮ বিলিয়ন) ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। এই অঙ্ক আগের বছরের চেয়ে ৩ দশমিক ৫৬ শতাংশ কম। ২০২১ সালে ২ হাজার ২০৭ কোটি ২৫ লাখ (২২.০৭ বিলিয়ন) ডলার পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা।

গত বছরে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে প্রায় সাড়ে ১১ লাখ লোক কাজের জন্য বিভিন্ন দেশে গেছেন। যা আগের বছরের চেয়ে ৮৬ দশমিক ৩২ শতাংশ বেশি। ২০২১ সালে জনশক্তি রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৬ লাখ ১৭ হাজার ২০৯ জন। অর্থাৎ আগের বছরের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ মানুষ বিদেশ গেলেও টাকা আসলো কম।

জনশক্তি রপ্তানিকারক, ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিদরা বলছেন, ব্যাংকের চেয়ে খোলাবাজার বা কার্ব মার্কেটে ডলারের দাম বেশি হওয়ায় একটু বেশি টাকা পাওয়ায় প্রবাসীরা অবৈধ হুন্ডির মাধ্যমে দেশে অর্থ পাঠানোয় ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স কমেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যে দেখা যায়, গত বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স বেশ খানিকটা বেড়েছে। এই মাসে ১৭০ কোটি (১.৭০ বিলিয়ন) ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। যা চার মাসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। গত বছরের ডিসেম্বরের চেয়ে বেশি ৪ দশমিক ২৩ শতাংশ।

আগের তিন মাস নভেম্বর, অক্টোবর ও সেপ্টেম্বরে এসেছিল যথাক্রমে ১৫৯ কোটি ৫২ লাখ, ১৫২ কোটি ৫৫ লাখ এবং ১৫৩ কোটি ৯৬ লাখ ডলার। তার আগের দুই মাসেই ২ বিলিয়ন (২০০ কোটি) ডলারের বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। জুলাই মাসে এসেছিল ২০৯ কোটি ৬৩ লাখ ডলার; আগস্টে আসে ২০৩ কোটি ৬৯ লাখ ডলার।

সব মিলিয়ে চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথমার্ধে অর্থাৎ জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে ১ হাজার ৪৯ কোটি ৩২ লাখ (১০.৪৯ বিলিয়ন) ডলার পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ২ দশমিক ৪১ শতাংশ বেশি।

গত ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে ১০ দশমিক ২৪ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধসহ নানা বাধা-বিপত্তির মধ্যেও জনশক্তি রপ্তানিতে রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশ। জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি) ২০২২ সালের জনশক্তি রপ্তানি তথ্য প্রকাশ করেছে। তাতে দেখা যায়, গত বছরে সব মিলিয়ে ১১ লাখ ৩৫ হাজার ৮৭৩ জন লোককে কাজের জন্য বিভিন্ন দেশে গেছেন। এর আগে কোনো বছরেও এত লোক কাজের সন্ধানে বিদেশে যাননি।

জনশক্তি রপ্তানিতে এই উল্লম্ফনে সন্তোষ প্রকাশ করে জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিজের (বায়রা) সভাপতি আবুল বাশার নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এই যে আমরা সাড়ে ১১ লাখ লোককে বিদেশে পাঠালাম, এটি একটি বিশাল বড় ঘটনা। এর ফলেই গত কয়েক মাস ধরে রেমিট্যান্স ফের বাড়তে শুরু করেছে। আরও বাড়তো যৈতি অবৈধ হুন্ডি বন্ধ করা যেতো। করোনা মহামারির কারণে সব কিছু বন্ধ থাকায় বিশ্বব্যাপী অবৈধ হুন্ডি কর্মকাণ্ড বন্ধ ছিল। কিন্তু করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর থেকেই ফের হুন্ডি কর্মকাণ্ড চালু হয়েছে। ডলারের বাজারের অস্থিরতার কারণে সাম্প্রতিক সময়ে তা আরও বেড়ে গেছে।

তিনি বলেন, ‘২০২২ সালে যারা বিভিন্ন দেশে গেছেন, তারা বেশিরভাগ ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছেন। বেতন পাচ্ছেন; দেশে পরিবার-পরিজনের কাছে টাকা পাঠাচ্ছেন। সে হিসাবে রেমিট্যান্সের পরিমাণ অনেক বেড়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু সেটি হচ্ছে না। এটি একটি উদ্বেগের বিষয়।’

আবুল বাশার বলেন, ‘এখানে প্রবাসী ভাই-বোনদের কোনো দোষ আমি দেখি না। তারা প্রতি ডলারে দুই-তিন টাকা বেশি পাচ্ছেন বলেই ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা না পাঠিয়ে হুন্ডির মাধ্যমে পাঠাচ্ছেন। বাংলাদেশ ব্যাংক হুন্ডি বন্ধে নানা ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছে, কিন্তু কোনো কাজ হচ্ছে না। হুন্ডি বন্ধে সরকারের কাছে আমার একটা প্রস্তাব আছে। ব্যাংকিং চ্যানেলে বা বৈধপথে টাকা পাঠালে সরকার এখন যে আড়াই শতাংশ প্রণোদনা দিচ্ছে। তা বাড়িয়ে ৫ শতাংশ করলে হুন্ডি বন্ধ হবে বলে আমি মনে করি।’

তবে ভিন্ন কথা বলেছেন বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর। তিনি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘প্রণোদনা দিয়ে রেমিট্যান্সের ইতিবাচক ধারা কখনই ধরে রাখা যাবে না। হুন্ডি বন্ধ করতেই তো সরকার প্রথমে ২ শতাংশ, পরে তা আরও বাড়িয়ে আড়াই শতাংশ করেছে। কিন্তু হুন্ডি তো বন্ধ হচ্ছে না; উল্টো আরও বাড়ছে। এখানে যে কাজটি করতে হবে, তা হলো, ডলারের বাজারকে স্থিতিশীল করতে হবে। কার্ব মার্কেট ও ব্যাংকের ডলারের দামের পার্থক্য কমিয়ে আনতে হবে। যত দিন এই পার্থক্য বেশি থাকবে ততো দিন হুন্ডি বন্ধ হবে না।’

আহসান মনসুর বলেন, ‘খোলাবাজার বা কার্ব মার্কেটে ডলারের দর এখন ১১১থেকে ১১২ টাকা। ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠালে ১০৭ টাকা পাওয়া যায়। তার সঙ্গে আড়াই শতাংশ প্রণোদনা যোগ হয়ে পাওয়া যায় ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা। আর হুন্ডির মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠালে, যার নামে পাঠান তিনি ১১২ টাকা পর্যন্ত পাচ্ছেন। এ কারণেই সাম্প্রতিক সময়ে হুন্ডির মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠানোর পরিমাণ বেড়ে গেছে।’

বিএমইটির তথ্যে দেখা যায় ২০২১ সালে বাংলাদেশ থেকে ৬ লাখ ১৭ হাজার ২০৯ জন লোক কাজের সন্ধানে বিভিন্ন দেশে গিয়েছিলেন। তার আগের বছর ২০২০ সালে করোনার কারণে এই সংখ্যা ছিল একেবারেই কম; ২ লাখ ১৭ হাজার ২০৯ জন।

অর্থবছরের হিসাবে গত ২০২১-২২ অর্থবছরে ২১ দশমিক শূন্য ৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা, যা ছিল আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৫ দশমিক ১২ শতাংশ কম। ২০২০-২১ অর্থবছরে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে ২৪ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে। যা ছিল আগের বছরের চেয়ে ৩৬ দশমিক ১০ শতাংশ বেশি।

আরও পড়ুন:
নতুন বছরেও রেমিট্যান্সে ইতিবাচক ধারা
রেমিট্যান্সে সৌদিকে পেছনে ফেলে শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র
কঠিন সময়ে রপ্তানির চমক, রেকর্ড গড়ল ডিসেম্বর
জনশক্তি রপ্তানি দ্বিগুণ, তবু কমল রেমিট্যান্স
রেমিট্যান্স ১০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
KSRM Starts Football Tournament

কেএসআরএম ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

কেএসআরএম ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু কেএসআরএম টুর্নামেন্টের ট্রফির পাশে আয়োজন সংশ্লিষ্টরা। ছবি: কেএসআরএম
রেফারি বাঁশিতে ফুঁ দিতেই শুরু হয়ে যায় যুদ্ধ। তবে এ যুদ্ধ সংঘাতের নয়, সৌহার্দ্যের ফুটবল যুদ্ধ।

টার্ফের সবুজ গালিচায় মৃদু আলোর অপরূপ দৃশ্য। চারপাশে সারিবদ্ধ দর্শকের ভিড়। থেমে থেমে উল্লাসের সুর বেজে উঠছে দর্শক ও খেলোয়াড়দের মাঝে।

রেফারি বাঁশিতে ফুঁ দিতেই শুরু হয়ে যায় যুদ্ধ। তবে এ যুদ্ধ সংঘাতের নয়, সৌহার্দ্যের ফুটবল যুদ্ধ।

প্রথম দিন প্রতিটি ম্যাচে ফুটবল শৈলীতে শেষমেশ জয়ের হাসি হাসে ছয়টি দল। তবে গোলে স্বপ্নভঙ্গ হলেও দারুণ খেলে সবার মন কেড়েছে প্রতিটি ফুটবল দল।

টানটান উত্তেজনার মধ্যে টুর্নামেন্টের প্রথম দিন অনুষ্ঠিত হয় ছয়টি ম্যাচ। হালিশহর কেএসআরএম টুর্নামেন্টের গতকালের চিত্র এটি।

নগরের হালিশহরের কেএসআরএম টার্ফে শুক্রবার টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করেন কেএসআরএমের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক নবাব সিরাজুদ্দৌলা, সেলিম উদ্দিন, করিম উদ্দিন ও সরওয়ার জাহান।

ওই সময় উপস্থিত ছিলেন পরিচালক (করপোরেট) শামসুল হক ও পরিচালক (বিক্রয় ও বিপণন) জসিম উদ্দিনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছে কেএসআরএম গ্রুপের বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সমন্বয়ে ২৮টি দল। প্রথম দিনে ১২টি দলই তাদের নৈপুণ্য দেখাতে সক্ষম হয়।

৫২ ম্যাচের প্রতিযোগিতামূলক এ টুর্নামেন্টের খেলা চলবে ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

আরও পড়ুন:
নারীদের ফুটবলে বাধার ঘটনায় উদ্বিগ্ন সরকার: প্রেস উইং
বর্ণিল আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো কেএসআরএম দশম গলফ টুর্নামেন্ট
‘মিস পেনাল্টি’ খেতাব পেয়ে যা বললেন এমবাপ্পে
সাফজয়ী মেয়েদের দেড় কোটি টাকা পুরস্কার দেবে বাফুফে
ফ্রান্স জাতীয় দলে নেই এমবাপে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Love Days Special Campaign Gifts of Gifts of Love Day

সুন্দোরা বিউটির ভালোবাসা দিবসের বিশেষ ক্যাম্পেইন ‘গিফটস অব লাভ’

সুন্দোরা বিউটির ভালোবাসা দিবসের বিশেষ ক্যাম্পেইন ‘গিফটস অব লাভ’ সুন্দোরা বিউটির ক্যাম্পেইনের পোস্টার। ছবি: সুন্দোরা বিউটি
সুন্দোরা বিউটি বর্তমানে ১২০টিরও বেশি বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডের অনুমোদিত রিটেইলার। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রসাধনী, খেলনা ও গৃহসজ্জার পণ্য।

ভালোবাসা দিবসে সুন্দোরা বিউটি গ্রাহকদের জন্য আনছে তাদের নতুন বিশেষ ক্যাম্পেইন ‘গিফটস অব লাভ’।

ক্যাম্পেইনের বিশেষত্ব

এ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে গ্রাহকরা স্কিন কেয়ার, আইকনিক পারফিউম, বিশ্বখ্যাত মেকআপ ব্র্যান্ডের প্রসাধনী এবং সেন্টেড ক্যান্ডেলসহ প্রিমিয়াম সৌন্দর্য পণ্যের সমন্বয়ে একটি ব্যক্তিগত উপহার বাক্স তৈরি করতে পারবেন। প্রতিটি বাক্স সাজানো যাবে গ্রাহকের নিজস্ব স্বাদ ও পছন্দ অনুযায়ী, যা উপহারটিকে আরও অর্থবহ ও স্মরণীয় করে তুলবে।

নতুন ব্র্যান্ডের অন্তর্ভুক্তি

বাংলাদেশের অনুমোদিত সৌন্দর্য পণ্য রিটেইলার হিসেবে নিজেদের অবস্থান আরও মজবুত করতে সুন্দোরা বিউটি এবার নতুন কিছু বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড বাংলাদেশে এনেছে। এ ব্র্যান্ডগুলো হলো Montblanc, Jimmy Choo, Maison Margiela, TonyMoly, Moncler ও Yves Saint Laurent।

ব্র্যান্ডগুলোর এক্সক্লুসিভ কালেকশন শুধু সুন্দোরা বিউটির স্টোরেই পাওয়া যাবে।

সুন্দোরা বিউটির পরিসর

সুন্দোরা বিউটি বর্তমানে ১২০টিরও বেশি বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডের অনুমোদিত রিটেইলার। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রসাধনী, খেলনা ও গৃহসজ্জার পণ্য।

গ্রাহকরা sundora.com.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে কেনাকাটা করতে পারেন অথবা ঢাকার বনানী, গুলশান এবং ধানমন্ডিতে অবস্থিত সুন্দোরা বিউটির স্টোরগুলোতে সরাসরি গিয়ে তাদের পছন্দের পণ্য কিনতে পারেন।

ভালোবাসার বিশেষ উপহার

ভালোবাসা দিবসে সুন্দোরা বিউটির ‌‘গিফটস অব লাভ’ ক্যাম্পেইন নিয়ে আসছে এক অনন্য সুযোগ, যেখানে প্রতিটি উপহার বাক্স গ্রাহকের ভালোবাসার প্রতীক হয়ে দাঁড়াবে।

ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সুন্দোরা বিউটি আশা করছে, তাদের গ্রাহকরা নিজেদের প্রিয়জনের জন্য সবচেয়ে বিশেষ উপহার তৈরি করতে পারবেন।

আরও পড়ুন:
ভোজ্যতেল, এলএনজি, সারসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনবে সরকার
অসহযোগিতা করলে বাদ দিয়ে প্রশাসনে নতুন নিয়োগ: উপদেষ্টা আসিফ
সুনামগঞ্জ এসএ পরিবহনে কোটি টাকার ভারতীয় অবৈধ পণ্য
বাজারের ইলেকট্রিক্যাল পণ্যের অর্ধেকই নকল ও অনুমোদনহীন
প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ১৮ শতাংশ

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
FirstTrap will launch Bittusi in US Bangla Dhaka Travel Mart

ইউএস-বাংলা ঢাকা ট্রাভেল মার্টে বিটুসি চালু করবে ফার্স্টট্রিপ

ইউএস-বাংলা ঢাকা ট্রাভেল মার্টে বিটুসি চালু করবে ফার্স্টট্রিপ ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস ও ফার্স্টট্রিপের লোগো। কোলাজ: নিউজবাংলা
এ বিষয়ে আরও তথ্যের জন্য ফার্স্টট্রিপের ওয়েবসাইট (www.firsttrip.com) ভিজিট অথবা সর্বশেষ আপডেটের জন্য সোশ্যাল মিডিয়াতে ফার্স্টট্রিপ অনুসরণ করতে পারেন।

ডিজিটাল ট্রাভেল প্ল্যাটফর্ম ফার্স্টট্রিপ, ইউএস-বাংলা ঢাকা ট্র্যাভেল মার্ট-২০২৫-এ তার বিজনেস-টু-কনজিউমার (বিটুসি) পরিষেবা চালু করার মাধ্যমে ভ্রমণ বুকিংয়ের অভিজ্ঞতায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে প্রস্তুত।

প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে তিন দিনব্যাপী মেলা চলবে।

বাংলাদেশের ভ্রমণকারীদের আকর্ষণীয় সেবার নতুনত্ব, নির্বিঘ্ন, সাশ্রয়ী এবং ঝামেলামুক্ত ভ্রমণ পরিকল্পনা প্রদান করতে চায় ফার্স্টট্রিপ।

বিটুসি প্ল্যাটফর্মের প্রবর্তনের মাধ্যমে ফার্স্টট্রিপ ব্যবহারকারীদের তাৎক্ষণিক ফ্লাইট বুকিং, হোটেল রিজার্ভেশন, ভিসা প্রসেসিং, হলিডে প্যাকেজ এবং আকর্ষণীয় ভ্রমণ পরিকল্পনা চূড়ান্তকরণসহ সবকিছুই একটি সহজ ও সময়োপযোগী ওয়েবসাইট এবং মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে পাওয়া যাবে।

ঢাকা ট্র্যাভেল মার্ট-২০২৫-এ ফার্স্টট্রিপ ট্রাভেল পোর্টালটি বিটুবির সফলতার পর বিটুসি উদ্বোধনের মাধ্যমে সব শ্রেণির গ্রাহকদের কাছে পৌঁছাতে সক্ষম হবে।

ফার্স্টট্রিপের চিফ অপারেটিং অফিসার হাসনাইন রফিক বলেন, ‘বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ও জনপ্রিয় ইভেন্ট ইউএস-বাংলা ঢাকা ট্রাভেল মার্ট-২০২৫-এ আমাদের বিটুসি পরিষেবা চালু করতে পেরে আমরা আনন্দিত।

‘এ ছাড়া আমাদের প্ল্যাটফর্মটি ভ্রমণ পরিকল্পনাকে সহজ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এটি প্রত্যেকের জন্য আরও ব্যবহারযোগ্য এবং সুবিধাজনক করে তুলবে।’

ফার্স্টট্রিপের বিটুসি পরিষেবা উদ্বোধন উপলক্ষে একটি অভ্যন্তরীণ টিকেট কিনলে বিনা মূল্যে আরেকটি ফ্রি টিকেট উপভোগ করতে পারবেন। টিকেট অফারটি ইউএস-বাংলা এবং এয়ার অ্যাস্ট্রার মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারবেন।

মেলা চলাকালীন ৬ থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি বুকিং করে ভ্রমণ করতে পারবেন ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ৩০ জুনের মধ্যে। মূল্যছাড়ের অফারটি শুধু প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রযোজ্য।

মেলায় ফ্লাইট ও হোটেল বুকিংয়ের ওপর আকর্ষণীয় মূল্যছাড়ের অফারও থাকছে। এ ছাড়া ফার্স্টট্রিপের প্যাভিলিয়নে প্ল্যাটফর্মের একটি লাইভ ডেমো উপভোগ করতে পারবেন।

এ বিষয়ে আরও তথ্যের জন্য ফার্স্টট্রিপের ওয়েবসাইট (www.firsttrip.com) ভিজিট অথবা সর্বশেষ আপডেটের জন্য সোশ্যাল মিডিয়াতে ফার্স্টট্রিপ অনুসরণ করতে পারেন।

আরও পড়ুন:
নবজাতকের মৃত্যুতে হাসপাতালে হট্টগোল, ভিডিও করায় সাংবাদিককে মারধর
ইউএস বাংলা আনছে নতুন দুটি এয়ারবাস
৫০ তরুণ-তরুণীকে পাইলট বানাবে ইউএস-বাংলা

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Narayanganj Annual Sales Conference held in Taste and Sevory

নারায়ণগঞ্জে স্বাদ ও সেভরির বার্ষিক বিক্রয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

নারায়ণগঞ্জে স্বাদ ও সেভরির বার্ষিক বিক্রয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন বিভাগের কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন। ছবি: নিউজবাংলা
অনুষ্ঠানে ট্রাস্ট ইনফিনিটি ফার্মস বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. লিটন আকন্দ, চেয়ারম্যান মহসিনা আক্তার লুবনা, সহকারী মহাব্যবস্থাপক সুমন চন্দ্র হালদার এবং এইচআর ম্যানেজার মাকসুদ আহমেদ সজিবসহ বিভিন্ন বিভাগের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

ট্রাস্ট ইনফিনিটি ফার্মস বাংলাদেশের আয়োজনে স্বাদ ও সেভরি ব্র্যান্ডের বার্ষিক বিক্রয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জের বাংলার তাজমহলে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন বিভাগের কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানটি ছিল একটি বিশেষ সম্মানী আয়োজন, যেখানে বিক্রয় প্রতিনিধিদের ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট ও উপহার বিতরণ করা হয়।

এ অনুষ্ঠানে ট্রাস্ট ইনফিনিটি ফার্মস বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. লিটন আকন্দ, চেয়ারম্যান মহসিনা আক্তার লুবনা, সহকারী মহাব্যবস্থাপক সুমন চন্দ্র হালদার এবং এইচআর ম্যানেজার মাকসুদ আহমেদ সজিবসহ বিভিন্ন বিভাগের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

বার্ষিক বিক্রয় সম্মেলনটি স্বাদ ও সেভরি ব্রান্ডের অর্জন ও সাফল্যের প্রতি আস্থার প্রতীক হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। এ ছাড়াও অনুষ্ঠানে বিক্রয় প্রতিনিধিদের প্রচেষ্টার স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে এবং তাদের অনুপ্রাণিত করার জন্য বিশেষ পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে।

আরও পড়ুন:
কুয়াকাটায় দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক পানি সম্মেলন শুরু
ডিসি সম্মেলন শুরু ১৬ ফেব্রুয়ারি, চলবে তিনদিন
ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোকে ২০০ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ দিতে ইইউ’র সমর্থন চাইল বাংলাদেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে ওলামা-মাশায়েখদের ৯ দাবি
হয়রানির উদ্দেশ্যে মামলায় আসামি করার অভিযোগ সাবেক নারী কাউন্সিলরের

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Implementation of Trade Facility Roadmap in passing from LDC is urgent trade adviser

এলডিসি থেকে উত্তরণে বাণিজ্য সুবিধা রোডম্যাপ বাস্তবায়ন জরুরি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এলডিসি থেকে উত্তরণে বাণিজ্য সুবিধা রোডম্যাপ বাস্তবায়ন জরুরি: বাণিজ্য উপদেষ্টা ঢাকার বিয়াম ফাউন্ডেশনের মাল্টিপারপাস হলে মঙ্গলবার দুপুরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত ন্যাশনাল ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন কমিটির (এনটিএফসি) সভায় বক্তব্য দেন বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দীন। ছবি: বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
উপদেষ্টা বলেন, ‘দক্ষতার মাধ্যমে প্রতিযোগিতা বাড়াতে হবে। এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। ২০৩০ সাল পর্যন্ত আমাদের সময় আছে। আমি মনে করি, এটি দীর্ঘ সময়।’

স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন বা বাণিজ্য সুবিধার রোডম্যাপ বাস্তবায়ন জরুরি বলে অভিমত দিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দীন।

ঢাকার বিয়াম ফাউন্ডেশনের মাল্টিপারপাস হলে মঙ্গলবার দুপুরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত ন্যাশনাল ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন কমিটির (এনটিএফসি) সভায় তিনি এ অভিমত দেন।

ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন এগ্রিমেন্টের মূল উদ্দেশ্য হলো বাণিজ্য উদারীকরণের স্বার্থে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্পর্কিত বিধি-বিধান ও কর্মপদ্ধতি পর্যালোচনা করে আমদানি ও রপ্তানি পণ্যের প্রসার ও চলাচল ত্বরান্বিত করা।

সভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয়সংক্রান্ত বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী।

বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দীন বলেন, ‘আমরা ২০২৬ সালের নভেম্বরে এলডিসি গ্র্যাজুয়েট হতে যাচ্ছি। এই গ্রাজুয়েশনের কারণে সামনে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে আমাদের ওপর বিভিন্ন নিয়ম আসবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এলডিসি থেকে উত্তরণের কারণে আমাদের অর্থনীতিতে যে ধাক্কাটা আসবে, তা থেকে পরিত্রাণের নিয়ামক হচ্ছে সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।’

উপদেষ্টা বলেন, ‘দক্ষতার মাধ্যমে প্রতিযোগিতা বাড়াতে হবে। এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। ২০৩০ সাল পর্যন্ত আমাদের সময় আছে। আমি মনে করি, এটি দীর্ঘ সময়।

‘যদি ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে আমরা গ্র্যাজুয়েট করি, আমি মনে করি আমাদের ওয়ার্কিং গ্রুপগুলো একসাথে কাজ করলে একটা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ সম্ভব।’

একই সভায় লুৎফে সিদ্দিকী বলেন, ‘আমাদের একটি সুনির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করে কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে হবে। সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে। পাশাপাশি ব্যবসা সহজীকরণ করতে হবে। আমরা সমন্বয় ও সহযোগিতা বাড়াতে চাই।’

আরও পড়ুন:
জগন্নাথ হলে সরস্বতী পূজামণ্ডপ পরিদর্শন দুই উপদেষ্টার
তিতুমীর কলেজ শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধরার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের
ভারতের সঙ্গে সব অসম চুক্তি নিয়ে আলোচনা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রেলকর্মীদের যৌক্তিক দাবি বিবেচনা করা হবে: অর্থ উপদেষ্টা
স্টাফদের দাবির বিষয়ে আলোচনার দরজা খোলা: রেলপথ উপদেষ্টা

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Good News for Infinix Customers Servicing Services for free every Saturday

ইনফিনিক্স গ্রাহকদের জন্য সুখবর: প্রতি শনিবার বিনা মূল্যে সার্ভিসিং সেবা

ইনফিনিক্স গ্রাহকদের জন্য সুখবর: প্রতি শনিবার বিনা মূল্যে সার্ভিসিং সেবা ফ্রি সার্ভিস ডের পোস্টার। ছবি: ইনফিনিক্স
ইনফিনিক্স ও কার্লকেয়ারের ভাষ্য, তাদের লক্ষ্য ব্যস্ত শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে কর্মজীবী, পেশাজীবী—সবাই যেন তাদের দৈনন্দিন ব্যস্ততায় ব্যাঘাত না ঘটিয়ে নির্ভরযোগ্য বিক্রয়োত্তর সেবা পেতে পারেন।

স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর নিয়ে এসেছে ইনফিনিক্স। এখন থেকে প্রতি শনিবার ইনফিনিক্স ব্যবহারকারীরা তাদের স্মার্টফোনের জন্য বিনা মূল্যে সার্ভিসিং সেবা পাবেন।

ইনফিনিক্সের অফিশিয়াল সার্ভিস পার্টনার কার্লকেয়ার এই ‘ফ্রি সার্ভিস ডে’ চালু করেছে, যা প্রতি শনিবার অব্যাহত থাকবে।

এ উদ্যোগের মাধ্যমে ইনফিনিক্স ব্যবহারকারীরা আরও সুবিধাজনক, সাশ্রয়ী ও সহজ সেবা অভিজ্ঞতা লাভ করবেন। কার্লকেয়ারের সাপ্তাহিক ফ্রি সার্ভিস ডেতে ডিভাইস ক্লিন-আপ, প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার আপডেট এবং মেরামতের সুবিধা থাকছে।

সারা দেশে কার্লকেয়ারের ৭৪টি সার্ভিস পয়েন্ট রয়েছে, যার মধ্যে ১৪টি ফ্লাগশিপ সার্ভিস সেন্টার। শুধু রাজধানীতেই ৯টি সার্ভিস সেন্টার রয়েছে।

ঢাকার বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্স, বাড্ডা এবং মিরপুরে কার্লকেয়ারের অত্যাধুনিক সার্ভিস সেন্টারগুলোতে গ্রাহকরা উন্নত সেবা নিতে পারবেন।

যা থাকছে ফ্রি সার্ভিস ডেতে

১. বিনামূল্যে স্মার্টফোন ক্লিন-আপ।

২. ফ্রি সফটওয়্যার আপডেট, যা ডিভাইসের নিরাপত্তা ও পারফরম্যান্স নিশ্চিত করবে।

৩. ওয়ারেন্টির বাইরে থাকা মেরামতের ক্ষেত্রে ১৫% ছাড়।

৪. প্রতি শনিবার মেরামতের ক্ষেত্রে সার্ভিস চার্জ সম্পূর্ণ ফ্রি।

৫. গ্রাহকদের জন্য বিশেষ উপহার।

ইনফিনিক্স ও কার্লকেয়ারের ভাষ্য, তাদের লক্ষ্য ব্যস্ত শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে কর্মজীবী, পেশাজীবী—সবাই যেন তাদের দৈনন্দিন ব্যস্ততায় ব্যাঘাত না ঘটিয়ে নির্ভরযোগ্য বিক্রয়োত্তর সেবা পেতে পারেন।

কার্লকেয়ারের বিস্তৃত সার্ভিস নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ইনফিনিক্স নিশ্চিত করতে চায়, বিক্রয়োত্তর সেবা নিয়ে গ্রাহকদের আর কোনো দুশ্চিন্তা করতে হবে না।

ইনফিনিক্স ব্যবহারকারীরা যেকোনো শনিবার নিকটস্থ কার্লকেয়ার সেন্টারে গিয়ে এ বিশেষ সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।

আরও পড়ুন:
নতুন বছর উপলক্ষে ইনফিনিক্স হট ৫০ স্মার্টফোনে বিশেষ অফার
ফ্যাশন ও স্থায়িত্বে জেনজিদের পছন্দ ইনফিনিক্স হট ৫০ সিরিজ
সবচেয়ে স্লিম থ্রিডি কার্ভড ডিজাইনের ‘হট ৫০ প্রো প্লাস’ স্মার্টফোন আনল ইনফিনিক্স
এআই∞ প্ল্যাটফর্ম চালু ইনফিনিক্সের 
থ্রিডি কার্ভড ডিসপ্লে নিয়ে বাজারে এলো ইনফিনিক্স নোট ৪০এস

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Exclusive Display Center of Aciz TableWare Center ‌Amporium

আকিজ টেবিলওয়্যারের এক্সক্লুসিভ ডিসপ্লে সেন্টার ‌‘এম্পোরিয়াম’ উদ্বোধন

আকিজ টেবিলওয়্যারের এক্সক্লুসিভ ডিসপ্লে সেন্টার ‌‘এম্পোরিয়াম’ উদ্বোধন
গত ২৯ জানুয়ারি আধুনিক শোরুমটি উদ্বোধন করা হয়। ছবি: আকিজ বশির গ্রুপ
ডিসপ্লে সেন্টারটিতে থাকছে আকর্ষণীয় ডিজাইনের ডিনার সেট ও বিভিন্ন উপলক্ষের জন্য দৃষ্টিনন্দন, বর্ণিল ও বাহারি সব নিত্যব্যবহার্য সিরামিক পণ্যসহ আরও নতুন সম্ভার, যা প্রতিটি খাবার পরিবেশনকে আরও নান্দনিক করে তুলতে সাহায্য করবে। শোরুমে আসা গ্রাহকরা সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে পরামর্শ নিয়ে তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী উপযুক্ত পণ্য নির্বাচন করতে পারবেন।

দেশের প্রিমিয়াম টেবিলওয়্যার ব্র্যান্ড এবং আকিজ বশির গ্রুপের গর্বিত অংশ আকিজ টেবিলওয়্যার ঢাকার টঙ্গীতে তাদের এক্সক্লুসিভ ডিসপ্লে সেন্টার ‘এম্পোরিয়াম’ উদ্বোধন করছে।

গত ২৯ জানুয়ারি আধুনিক শোরুমটি উদ্বোধন করা হয়।

এটি গ্রাহকদের জন্য আকিজ টেবিলওয়্যারের নান্দনিক ও যুগোপযোগী ডিজাইনের পণ্যগুলো একসঙ্গে উপস্থাপন করার সুযোগ করে দিয়েছে।

ডিসপ্লে সেন্টারটিতে থাকছে আকর্ষণীয় ডিজাইনের ডিনার সেট ও বিভিন্ন উপলক্ষের জন্য দৃষ্টিনন্দন, বর্ণিল ও বাহারি সব নিত্যব্যবহার্য সিরামিক পণ্যসহ আরও নতুন সম্ভার, যা প্রতিটি খাবার পরিবেশনকে আরও নান্দনিক করে তুলতে সাহায্য করবে। শোরুমে আসা গ্রাহকরা সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে পরামর্শ নিয়ে তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী উপযুক্ত পণ্য নির্বাচন করতে পারবেন।

স্থানীয় এবং আশেপাশের সব গ্রাহকের কাছে আকিজ টেবিলওয়্যারের কাঙ্ক্ষিত পণ্যগুলো পৌঁছে দিতেই উদ্বোধন করা হয়েছে ডিসপ্লে সেন্টারটি।

আকিজ টেবিলওয়্যারের শোরুমটি পরিদর্শন এবং তাদের সব পণ্যের মান ও নকশার অভিজ্ঞতা নিতে সবাইকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

আরও পড়ুন:
এশিয়ার শ্রেষ্ঠ স্যানিটারিওয়্যারের স্বীকৃতি পেল আকিজ বশির গ্রুপের রোসা
বন্যার্তদের পাশে বেকম্যান’স
ম্যানেজার নেবে আকিজ গ্রুপ, নিয়োগ ঢাকায়
প্রোডাকশন ম্যানেজার নেবে আকিজ সুজ
আকিজ ফুডে চাকরি, কর্মস্থল ঢাকা

মন্তব্য

p
উপরে