× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
The wheels of the frozen capital market turned a little in winter
google_news print-icon

‘শীতে জমাট’ পুঁজিবাজারের চাকা ঘুরল কিছুটা

শীতে-জমাট-পুঁজিবাজারের-চাকা-ঘুরল-কিছুটা
বছরের প্রথম দিন ডিএসইতে হাতবদল হয় কেবল ১৭৮ কোটি ৪২ লাখ ৫৯ হাজার টাকায়। দ্বিতীয় দিন আরও কমে দাঁড়ায় হয় ১৪৬ কোটি ৫১ লাখ ৯ হাজার। তৃতীয় দিনও তা থাকে দুই শ কোটির নিচে। চতুর্থ দিনে এসে তা কিছুটা বেড়ে হলো ২৯১ কোটি ১১ লাখ ৩০ হাজার টাকা। তবে এতদিন একেবারেই চাহিদা না থাকা কিছু কোম্পানি ও মিউচ্যুয়াল শেয়ারের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ইউনিট বদল হতে দেখা গেছে।

নতুন বছরে চূড়ান্ত হতাশা কাটিয়ে চতুর্থ দিনে এসে অবশেষে পুঁজিবাজারে শেয়ার কেনায় কিছুটা আগ্রহ দেখা গেল। তবে গত বছরের মাঝামাঝি বা সেপ্টেম্বরের সঙ্গে তুলনায় তা এখনও তলানিতেই। তার পরেও আগের তিন দিন দুই শ কোটি টাকার কমে লেনদেন হওয়ায় বুধবার তিন শ কোটির কাছাকাছি পৌঁছাটা কিছুটা হলেও স্বস্তির।

শ্রীলঙ্কায় অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মনস্তাত্ত্বিক প্রভাব, ইউক্রেনে রুশ হামলার পর বিশ্ববাজারে জ্বালানি আর পণ্যমূল্যে লাফের কারণে আমদানি ব্যয় বেড়ে গিয়ে রিজার্ভে চাপ, নতুন বছরে বিশ্বে মন্দার শঙ্কা, ইত্যাদি নানা ঘটনায় পুঁজিবাজার্ এখন নিষ্প্রাণ।

অর্ধেক কোম্পানির শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্য বা ফ্লোর প্রাইস, বাকি অর্ধেকের শেয়ারের দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা এক শতাংশ ইত্যাদি বাধায় বড় পতন ঠেকিয়ে রাখা গেছে। তবে যেসব শেয়ারের দাম কমা সম্ভব, সেগুলোর সিংহভাগের দর কমতে থাকায় সূচক কমছিল ক্রমাগত। সেই সঙ্গে লেনদেন কমতে কমতে করোনাকালের করুণ দশা ফিরে আসে।

নতুন বছরে নতুন যাত্রা- এমন আশার মধ্যে প্রথম দিন পুঁজিবাজারে দেখা যায় উল্টো দৌড়। সূচক হারায় কমই, কিন্তু লেনদেন নামে প্রায় আড়াই বছরের সর্বনিম্ন অবস্থানে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ বা ডিএসইতে হাতবদল হয় কেবল ১৭৮ কোটি ৪২ লাখ ৫৯ হাজার টাকায়।

দ্বিতীয় দিন তা আরও কমে। সেদিন হাতবদল হয় ১৪৬ কোটি ৫১ লাখ ৯ হাজার টাকা। তৃতীয় দিনে কিছুটা বেড়েও তা থাকে দুই শ কোটির নিচে। লেনদেন হয় ১৯৮ কোটি ৯০ লাখ ৩২ হাজার টাকা। গত সেপ্টেম্বরে যখন কিছু কোম্পানির শেয়ারদরের অস্বাভাবিক উত্থান দেখা যায়, সে সময় প্রতিদিনই শীর্ষে থাকা একটি কোম্পানিতেই এর চেয়ে বেশি লেনদেন দেখা গেছে।

২০২০ সালের মার্চে দেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়ার পর আতঙ্গে লেনদেন একেবারে তলানিতে নেমে আসার পর এই চিত্র আর দেখা যায়নি।

বুধবারও লেনদেনের খরা কাটেনি, তবে থমকে কিছু কিছু কোম্পানির চাকা ঘুরতে শুরু করেছে। এমনকি অনাগ্রহের চূড়ান্তে থাকা মিউচ্যুয়াল ফান্ডেরও কিছু ইউনিট চলতে শুরু করেছে।

দিন শেষে হাতবদল হয়েছে ২৯১ কোটি ১১ লাখ ৩০ হাজার টাকার শেয়ার। সার্বিক সূচক ডিএসইএক্স বাড়ে ১৭ পয়েন্ট।

লেনদেন কিছুটা বাড়লে কমেনি ভারসাম্যহীনতা। ১৭৩ কোটি ৩৭ রাখ ৩৬ হাজার টাকা হাতবদল হয়েছে কেবল ২০টি কোম্পানিতে। বাকি ৩৩৫ কোম্পানিতে লেনদেন হয় কেবল ১১৭ কোটি ৭৩ লাখ ৯৪ হাজার টাকা।

আগের দিনের মতোই সূচক বাড়লেও দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির চেয়ে দরপতন হওয়া কোম্পানির সংখ্যা বেশি। তবে বেঁধে দেয়া সর্বনিম্ন দরে লেনদেন হয়েছে সবচেয়ে বেশি কোম্পানির শেয়ার।

এদিন বেড়েছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারদর, কমেছে ৯০টির আর আগের দিনের দরে হাতবদল হয়েছে ১৮৮টি কোম্পানি। ৩৪টি কোম্পানির একটি শেয়ারও হাতবদল হয়নি।

তবে বন্ধ চাকা খোলার চেষ্টায় কিছু কোম্পানি। এক মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে এফবিএফআইএফের ইউনিটের। হাতবদল হয়েছে ৩ লাখ ৫৫ হাজার ৮৬৯টি ইউনিট। যদিও অভিহিত মূল্যের ৫০ শতাংশ কমে হাতবদল হয়েছে ৫ টাকায়।

গত ৭ সেপ্টেম্বরের পর প্রথমবারের মতো আগ্রহ দেখা গেল রিলায়েন্স ওয়ান মিউচ্যুয়াল ফান্ডে। গত চার মাসে কোনো দিন একটি, কোনোদিন একটিও না, কোনোদিন ১০টি ইউনিট হাতবদল হতে দেখা গিয়েছিল। এই ফান্ডের ২ লাখ ১৯ হাাজর ৬৬৭টি ইউনিট হাতবদল হলো এক দিনেই।

ফান্ডটির ফ্লোর প্রাইস উঠে যাওয়ার কারণে এখন এক শতাংশ দাম কমা সম্ভব। আর আগের দিন ইউনিট দর ছিল ১০ টাকা, ফলে ১০ পয়সা দাম কমতে পারত। শুরুতে কমেওছিল তা। তবে শেয়ার লেনদেন হতে থাকায় চাহিদা বেড়ে দিন শেষ করে ১০ পয়সা বেড়ে।

ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর ১০ টাকা ৮০ পয়সা থেকে কমে ১০ টাকায় নামার পর এই প্রথম বাড়ল এর ইউনিট দর।

‘শীতে জমাট’ পুঁজিবাজারের চাকা ঘুরল কিছুটা
বছরের চতুর্থ কর্মদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতিকে ‘কুলিং পিরিয়ড’ হিসেবে অ্যাখ্যা দিয়েছেন লঙ্কাবাংলা সিকিউরিটিজের শীর্ষ নির্বাহী (সিইও) খন্দকার সাফফাত রেজা। নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘লিকুইডিটি ক্রাইসিস, অর্থনৈতিক যেসব প্রেসার তৈরি হয়েছে সেটা আগেও আমরা দেখেছি। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিত ধরতে পারেন একটা কুলিং পিরিয়ড। ব্যাংকের ইন্টারেস্ট লো, তার মানে কী? লোনের ডিমান্ড নাই।

‘এখন ৯ শতাংশ সুদে লোন দিচ্ছে, এক সময় ব্যবসায়ীরা তো ১৮ শতাংশ সুদেও লোন নিয়ে ব্যবসা করেছে। সো, ইটস অল অ্যাবাউট ডিমান্ড অ্যান্ড সাপ্লাই। আমাদের মার্কেটের এখন কুলিং পিরিয়ড যাচ্ছে।’

বাজার পরিস্থিতি উত্তরণের ব্যাপারেও আশাবাদ প্রকাশ করেন এই ব্রোকার। তিনি বলেন, ‘আশা করা যায়, এরকম এক, দেড় মাস যেতে যেতে আবার লিকুইডিটি ফিরবে আসবে। সুনির্দিষ্ট সময় তো কেউ বলতে পারে না। আমরা রাইট টাইম প্রেডিক্ট করতে পারি না। সুতরাং ধৈর্য ধরতে হবে এই সময়টা।’

সূচকে প্রভাব যাদের

সবচেয়ে বেশি ৩ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে সি-পার্ল। এদিন শেয়ারটির দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ।

অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজের দর ৩ দশমিক ৪৮ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ১ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট।

ইউনিক হোটেল সূচকে যোগ করেছে ১ দশমিক ২১ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ৪ দশমিক ৪২ শতাংশ।

এর বাইরে সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে বসুন্ধরা পেপার, বিকন ফার্মা, ওরিয়ন ফার্মা, নাভানা ফার্মা, কোহিনূর কেমিক্যাল, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন ও জেনেক্স ইনফোসিস।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ১১ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট।

বিপরীতে কোনো কোম্পানিই ১ পয়েন্ট সূচক কমাতে পারেনি। সবচেয়ে বেশি শূন্য দশমিক ৭৫ পয়েন্ট সূচক কমিয়েছে প্রাইম ব্যাংক। কোম্পানির দর কমেছে ২ দশমিক ০৫ শতাংশ।

বেক্সিমকো সুকুকের দর শূন্য দশমিক ৫৮ শতাংশ হ্রাসে সূচক কমেছে শূন্য দশমিক ২৫ পয়েন্ট।

দেশ গার্মেন্টসের কারণে সূচক হারিয়েছে শূন্য দশমিক ১৭ পয়েন্ট। এদিন কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ।

এ ছাড়াও আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, অ্যাপেক্স ট্যানারি, প্রাণ, ঢাকা ইন্স্যুরেন্স, ডমিনেজ স্টিল, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স ও ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টসের দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ১ দশমিক ৪১ পয়েন্ট।

দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০

সবচেয়ে বেশি ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ দর বেড়েছে নতুন তালিকাভুক্ত ইসলামী কমার্শিয়াল ইন্স্যুরেন্সের। শেয়ারটি সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৪০ টাকা ৯০ পয়সায়। আগের দিনের দর ছিল ৩৭ টাকা ২০ পয়সা।

এরপরেই ৯ দশমিক ৯১ শতাংশ দর বেড়ে সি-পার্লের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২০২ টাকা ৮০ পয়সায়, যা আগের দিন ছিল ১৮৪ টাকা ৫০ পয়সা।

তালিকার তৃতীয় স্থানে ছিল আরএসআরএম স্টিল। ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ দর বেড়ে শেয়ারটি হাতবদল হয়েছে ১৭ টাকা ৯০ পয়সায়। আগের দিনে শেয়ার লেনদেন হয়েছিল ১৬ টাকা ৩০ পয়সায়।

এ ছাড়া তালিকার চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে থাকা নাভানা ফার্মা ও সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দর বেড়েছে ৫ শতাংশের বেশি।

এ ছাড়া বসুন্ধরা পেপার, ইউনিক হোটেল, এডিএন টেলিকম, চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও আমরা টেকনোলজিসের দর বেড়েছে ৪ শতাংশের বেশি।

দরপতনের শীর্ষ ১০

সবচেয়ে বেশি ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ দর কমেছে দেশ গার্মেন্টসের। প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১২৬ টাকা ৫০ পয়সায়, যা আগের দিন ছিল ১৪০ টাকা ৫০ পয়সা।

এর পরেই ২ দশমিক ০৫ শতাংশ দর কমে প্রাইম ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৯ টাকা ১০ পয়সায়। আগের দিনের দর ছিল ১৯ টাকা ৫০ পয়সা।

তৃতীয় স্থানে থাকা লিবরা ইনফিউশনের শেয়ারদর শূন্য দশমিক ৯৯ শতাংশ কমে লেনদেন হয়েছে ৮৩২ টাকা ২০ পয়সায়। আগের দিন দর ছিল ৮৪০ টাকা ৬০ পয়সা।

এ ছাড়া তালিকায় পরের স্থানে রয়েছে ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টস, অ্যাপেক্স স্পিনিং, রেনউইক যজ্ঞেশর, জুট স্পিনার্স, শ্যামপুর সুগার মিল, নিটল ইন্স্যুরেন্স ও রহিম টেক্সটাইল।

আরও পড়ুন:
ইউএফএস’র ১৫৮ কোটি টাকা আত্মসাৎ, আইসিবির তদন্ত কমিটি গঠন
নববর্ষের ‘উপহার’ দিল না পুঁজিবাজার, কেড়ে নিল আশা
মন্দা পুঁজিবাজারে বিও হিসাব কমল ১ লাখ ৭৩ হাজার
রিংশাইনের মালিক হচ্ছে ওয়াইজ স্টার, বিএসইসির সম্মতি
পুঁজিবাজার: কাটল হতাশার বছর, আলো ফেরাবে কি ২০২৩

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে