× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Boomerang on the decision to raise the floor of half of the companies
google_news print-icon

অর্ধেক কোম্পানির ফ্লোর তোলার সিদ্ধান্তে ‘বুমেরাং’

অর্ধেক-কোম্পানির-ফ্লোর-তোলার-সিদ্ধান্তে-বুমেরাং
এসব কোম্পানি বাছাইপ্রক্রিয়ায় যে গলদ ছিল, তা বোঝা যায় এর পরেই। প্রথমত এমন একটি কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তোলা হয়েছে, যেটির লেনদেন স্থগিত। আবার বেশ কিছু কোম্পানির দর ফ্লোরের চেয়ে অনেক বেশি। কোনোদিন এর দর বাড়ত ৫ থেকে ৮ শতাংশ বা তার চেয়ে বেশি। কোনো দিন কমত এ রকম। কিন্তু এখন সেসব কোম্পানির দর কমতে পারছে না। ফলে ক্রেতাও পাওয়া যাচ্ছে না। বিএসইসির আশা ছিল, ফ্লোর প্রাইস ওঠার পর এসব কোম্পানির লেনদেন বাড়বে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, তা কমিয়ে দিয়েছে আরও।

বেঁধে দেয়া সর্বনিম্ন দরের বেশিতে হাতবদল হতে থাকা বেশ কিছু কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তুলে দরপতনের সীমা কমিয়ে আনার পর মন্দা পুঁজিবাজারে দেখা যাচ্ছে আরও মন্দা। টানা চার কর্মদিবস লেনদেন হলো তিন শ কোটি টাকার নিচে।

বুধবার হাতবদল হয়েছে কেবল ২৫৮ কোটি ২২ লাখ ৭৯ হাজার টাকা, চাঙা পুঁজিবাজারে শীর্ষে থাকা একটি কোম্পানিতেই এই পরিমাণ লেনদেন দেখা গেছে।

গত ৩১ জুলাই দ্বিতীয়বারের মতো ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পর মাস তিনেক পুঁজিবাজারে চাঙাভাব থাকলেও অক্টোবরের শেষ থেকে আবার দেখা দেয় মন্দাভাব। ফ্লোর প্রাইসে নেমে আসা তিন শতাধিক কোম্পানির শেয়ার দর আর কমতে পারবে না, এই অবস্থানে আসার পর সেই দরে শেয়ার কিনতে আগ্রহী ছিল না বিনিয়োগকারীরা।

এই অবস্থায় গত ২২ ডিসেম্বর থেকে ১৬৯টি কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তুলে দিয়ে দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা এক শতাংশ করে দেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি।

তবে এসব কোম্পানি বাছাইপ্রক্রিয়ায় যে গলদ ছিল, তা বোঝা যায় এর পরেই। প্রথমত এমন একটি কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস তোলা হয়েছে, যেটির লেনদেন স্থগিত। আবার বেশ কিছু কোম্পানির দর ফ্লোরের চেয়ে অনেক বেশি। কোনোদিন এর দর বাড়তি ৫ থেকে ৮ শতাংশ বা তার চেয়ে বেশি। কোনো দিন কমত এ রকম। কিন্তু এখন সেসব কোম্পানির দর কমতে পারছে না। ফলে ক্রেতাও পাওয়া যাচ্ছে না।

বিএসইসির আশা ছিল, ফ্লোর প্রাইস ওঠার পর এসব কোম্পানির লেনদেন বাড়বে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, তা কমিয়ে দিয়েছে আরও।

অর্ধেক কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস ওঠার আগে ২১ ডিসেম্বর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের লেনদেন ছিল ৩৩৩ কোটি ৫৮ লাখ ৯৮ হাজার টাকা। পরের কর্মদিবসেই তা নেমে আসে ২২৭ কোটি ৭৪ লাখ ৭৮ হাজার টাকায়। দুই দিনের সাপ্তাহিক ছুটির পর রোববার বড়দিনের ছুটি শেষে সোমবার লেনদেন নেমে আসে দুই শ কোটির নিচে। সেদিন হাতবদল হয় ১৯৮ কোটি ৮০ লাখ ৭৩ হাজার টাকা।

মঙ্গলবার তা কিছুটা বেড়ে হয় ২৬৯ কোটি ৫৮ লাখ ৬৮ হাজার টাকা। বুধবার সেখান থেকে কমল আরও।

আগের দুই কর্মদিবসে সূচক কমলেও এদিন কিছুটা বাড়ে। এই ১৫ পয়েন্ট উত্থানের পেছনে ওরিয়ন গ্রুপের চার কোম্পানি ছাড়া ভূমিকা ছিল বসুন্ধরা পেপার আর বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের।

সূচক বাড়লেও কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারদর। ৭৪টির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ৯১টির। ১৬৮টি কোম্পানি আগের দিনের দরে লেনদেন হয়েছে। দুটি কোম্পানির লেনদেন স্থগিত। ছয়টির লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেটে লেনদেন হয়নি। বাকি ৫১টির একটি শেয়ারও হাতবদল হয়নি।

অর্ধেক কোম্পানির ফ্লোর তোলার সিদ্ধান্তে ‘বুমেরাং’
বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনেদেনের চিত্র

লেনদেনের বিষয়ে জানতে চাইলে ট্রেজার সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা মোস্তফা মাহবুব উল্লাহ্ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বাজারের মন্দাবস্থায় বিভিন্ন সময় বলা হয়, আস্থা নেই। শুধু স্টক মার্কেট নয়, আস্থা নেই পুরো অর্থনীতির ওপরেই। এই পরিস্থিতিতে ১ শতাংশ সার্কিট ব্রেকার দিয়ে ১৬৯টি কোম্পানির ফ্লোর তোলার মতো কিছু একটা করে খুব একটা কাজ হবে না। জুট স্পিনার্স, পেপার প্রসেসিংয়ের মতো শেয়ার ফ্লোর প্রাইসের ওপর ছিল, সেগুলো আগে ৭, ৮ শতাংশ দর কমতে পারলেও এখন আর ১ শতাংশের নিচে কমতে পারবে না। এগুলো তো হলো না।’

দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০

সবচেয়ে বেশি ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ দর বেড়ে ইসলামী কমার্শিয়াল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৫ টাকা ৬০ পয়সা, যা আগের দিন ছিল ২৩ টাকা ৩০ পয়সা।

৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ দর বেড়ে ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪৮৫ টাকায়, যা আগের দিন ছিল ৪৪৬ টাকা।

তালিকার তৃতীয় স্থানে ছিল ই-জেনারেশন। ৭ দশমিক ৩৩ শতাংশ দর বেড়ে শেয়ারটি হাতবদল হয়েছে ৫১ টাকা ২০ পয়সায়। আগের দিনের দর ছিল ৪৭ টাকা ৭০ পয়সা।

এ ছাড়া তালিকায় ছিল নাভানা ফার্মা, মনোস্পুল, ইস্টার্ন হাউজিং, কোহিনূর কেমিক্যাল, বসুন্ধরা পেপার, অ্যাডভেন্ট ফার্মা ও বেঙ্গল উইন্ডসর।

দরপতনের শীর্ষ ১০

সবচেয়ে বেশি ১ শতাংশ দর কমেছে তাল্লু স্পিনিংয়ের। প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৯ টাকা ৯০ পয়সায়।

শূন্য দশমিক ৯৯ শতাংশ দর কমে রেনউইক যজ্ঞেশরের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৯৬৪ টাকা ৩০ পয়সায়। আগের দিনের দর ছিল ৯৭৪ টাকা।

ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টসের শেয়ারদর শূন্য দশমিক ৯৯ শতাংশ কমে লেনদেন হয়েছে এক হাজার ৬২১ টাকা ২০ পয়সায়। আগের দিন ছিল এক হাজার ৬৩৭ টাকা ৫০ পয়সা।

এ ছাড়া তালিকায় পরের স্থানে ছিল লিবরা ইনফিউশন, সিএপিএম বিডিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড-১, নর্দার্ন ইসলামী ইন্স্যুরেন্স, রহিম টেক্সটাইল, প্রাইম টেক্সটাইল, বিচ হ্যাচারি ও সাভার রিফ্যাক্টরিজ।

সূচকে প্রভাব যাদের

সবচেয়ে বেশি ১ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে ওরিয়ন ইনফিউশন। এদিন শেয়ারটির দর বেড়েছে ৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ।

অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজের দর ৩ দশমিক ১৩ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ১ দশমিক ২৪ পয়েন্ট।

বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন সূচকে যোগ করেছে ১ দশমিক ১৫ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ৪ দশমিক ১১ শতাংশ।

এর বাইরে সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে বসুন্ধরা পেপার, কোহিনূর কেমিক্যাল, নাভানা ফার্মা, ওরিয়ন ফার্মা, ইস্টার্ন হাউজিং, ইউনিক হোটেল ও জেনেক্স ইনফোসিস।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ৮ দশমিক ৯৩ পয়েন্ট।

বিপরীতে কোনো কোম্পানিই ১ পয়েন্ট সূচক কমাতে পারেনি। শীর্ষ ১০টি কোম্পানির প্রত্যেকের দরপতনে সূচক কমেছে শূন্য দশমিক ০৩ পয়েন্ট করে।

সূচক কমিয়েছে অ্যাপেক্স ট্যানারি, এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স, বিচ হ্যাচারি, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স, ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টস, এমারেল্ড অয়েল, ঢাকা ইন্স্যুরেন্স ও ডমিনেজ স্টিল।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে শূন্য দশমিক ৩০ পয়েন্ট।

আরও পড়ুন:
ফ্লোর উঠার শীর্ষে বিমা, দ্বিতীয় মিউচ্যুয়াল ফান্ড

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে