× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
The number of companies is 392 and there are more than three hundred buyers
google_news print-icon

কোম্পানি সংখ্যা ৩৯২, ক্রেতা নেই ‘তিন শতাধিকের’

কোম্পানি-সংখ্যা-৩৯২-ক্রেতা-নেই-তিন-শতাধিকের
গত ১০ ডিসেম্বরের ডামাডোলের আগে লেনদেন তিন শ কোটির নিচে নেমে আসলেও সমাবেশ ভালোয় ভালোয় কাটার পর পুঁজিবাজারে তিন কর্মদিবস দেখা দেয় ইতিবাচক প্রবণতা। বাড়ে সূচক, বাড়ে লেনদেন। তবে এর পর টানা পাঁচ দিন কমল সূচক। তিন দিনে সূচক বেড়েছেল ৪৩ পয়েন্ট, পাঁচ দিনে কমল ৪৪ পয়েন্ট। লেনদেন তিন কর্মদিবস বেড়ে ছয় শ কোটি টাকার ঘরে উঠে গেলেও পাঁচ কর্মদিবস পর আবার তা তিন শ কোটির ঘরে।   

শেয়ারের দর একটি নির্দিষ্ট সীমার নিচে নামতে পারবে না, এই বিধিনিষেধের মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে না শেয়ারের ক্রেতা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত ৩৯২টি কোম্পানির মধ্যে মঙ্গলবার একটি শেয়ারও হাতবদল হয় ৭৪টি কোম্পানির। ২৩৫টি কোম্পানির ক্রেতা ছিল হাতে গোণা। বিপুল পরিমাণ বিক্রেতা থাকলেও তারা বিক্রি করতে না পেরে হতাশ।

সব মিলিয়ে ৩১০টি কোম্পানির শেয়ারের এই ক্রেতা সংকট পুঁজিবাজারের দুরবস্থা ফুটে উঠেছে।

গত ১০ ডিসেম্বরের ডামাডোলের আগে লেনদেন তিন শ কোটির নিচে নেমে আসলেও সমাবেশ ভালোয় ভালোয় কাটার পর পুঁজিবাজারে তিন কর্মদিবস দেখা দেয় ইতিবাচক প্রবণতা। বাড়ে সূচক, বাড়ে লেনদেন।

তবে এর পর টানা পাঁচ দিন কমল সূচক। তিন দিনে সূচক বেড়েছেল ৪৩ পয়েন্ট, পাঁচ দিনে কমল ৪৪ পয়েন্ট।

লেনদেন তিন কর্মদিবস বেড়ে ছয় শ কোটি টাকার ঘরে উঠে গেলেও পাঁচ কর্মদিবস পর আবার তা তিন শ কোটির ঘরে।

এদিন ১৩৯টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে একটি থেকে এক হাজারের মধ্যে। কোম্পানিগুলোতে হাতবদল হয়েছে কেবল ২৯ হাজার ২০৫টি শেয়ার।

৬৬টির লেনদেন হয়েছে এক থেকে পাঁচ হাজারের মধ্যে, যার পরিমাণ ২ লাখ ৫৫ হাজার ১৮৯টি।

শেয়ারের ভলিউমের সঙ্গে কমেছে টাকার অংকে লেনদেনের পরিমাণ। হাতবদল হয়েছে ৩২২ কোটি ৪১ লাখ ১৭ হাজার টাকার শেয়ার, বন্ড ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট; যা আগের দিনের চেয়ে ১৩৪ কোটি ৫৫ লাখ ৬২ হাজার টাকা কম।

রোববারের তুলনায় সোমবার ১১৬ কোটি ৪৮ লাখ ৪৩ হাজার টাকা বেড়েছিল লেনদেন, হাতবদল হয়েছিল ৪৫৬ কোটি ৯৬ লাখ ৭৯ হাজার টাকা।

দরবৃদ্ধির তুলনায় দরপতন হয়েছে চার গুণেরও বেশি। এর প্রভাবে ১২ পয়েন্ট সূচক কমে ডিএসইএক্স অবস্থান করছে ৬ হাজার ২২৬ পয়েন্টে।

১৪টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমে লেনদেন হয়েছে ৬৫টির। এ ছাড়া ২৩৫টি কোম্পানির লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দরে বা ফ্লোর প্রাইসে।

কোম্পানি সংখ্যা ৩৯২, ক্রেতা নেই ‘তিন শতাধিকের’
মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

এমন দিনে কোনো খাতের বিনিয়োগকারীদেরই স্বস্তি দেখা যায়নি। তবে সবচেয়ে বেশি মার খেয়েছে স্বল্প মূলধনি কোম্পানিগুলো। আগের দিন যেগুলো দর বৃদ্ধির শীর্ষে ছিল, সেগুলোর বেশিরভাগই দরপতনের শীর্ষে।

লঙ্কাবাংলা সিকিউরিটিজের প্রধান নির্বাহী (সিইও) খন্দকার সাফফাত রেজা নিউজবাংলাকে বলেন, ‘অর্থবছর শেষে ব্যাংকিং খাতে একটা ফ্লো আসতো। ক্যাপিটাল গেইন না হলেও ডিভিডেন্ড চিন্তা করে অনেকেই পজিশন নিত, কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে ব্যাংকগুলোর নেতিবাচক খবরে সেটা সেভাবে আসছে না। এ ছাড়া ইয়ার এন্ডিং, ম্যাক্রো ইনকোনমিতেও তেমন প্রমিন্যান্ট কিছু নেই, যে কারণে লেনদেন কমেছে। একটা শক অ্যাবজর্ব করতে কিছুটা সময় লাগে। জানুয়ারি থেকে একটা ফ্লো আশা করা যায়।’

সূচকে প্রভাব যাদের

সবচেয়ে বেশি ২ দশমিক ২০ পয়েন্ট সূচক কমিয়েছে ওরিয়ন ইনফিউশন। কোম্পানির দর কমেছে ৭ দশমিক ৪৯ শতাংশ।

ইস্টার্ন ক্যাবলসের দর ৬ দশমিক ১০ শতাংশ হ্রাসে সূচক কমেছে শূন্য দশমিক ৭৭ পয়েন্ট।

ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিংয়ের কারণে সূচক হারিয়েছে শূন্য দশমিক ৭০ পয়েন্ট। এদিন কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে ৭ দশমিক ১৪ শতাংশ।

এ ছাড়াও পূবালী ব্যাংক, বিকন ফার্মা, বাটা সুজ, বার্জার পেইন্টস, বসুন্ধরা পেপার, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ ও কোহিনূর কেমিক্যালের দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ৭ দশমিক ৭১ পয়েন্ট।

বিপরীতে সবচেয়ে বেশি শূন্য দশমিক ৫৫ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে সি-পার্ল। এদিন শেয়ারটির দর বেড়েছে ১ দশমিক ২৪ শতাংশ।

ইসলামী ব্যাংকের দর শূন্য দশমিক ৩০ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে শূন্য দশমিক ৩৫ পয়েন্ট।

প্রিমিয়ার ব্যাংক সূচকে যোগ করেছে শূন্য দশমিক ২৫ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে শূন্য দশমিক ৭৭ শতাংশ।

এর বাইরে সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, স্টাইলক্রাফট, ইসলামী কমার্শিয়াল ইন্স্যুরেন্স, সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, মুন্নু সিরামিকস, জিকিউ বলপেন ও এডিএন টেলিকম।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ২ দশমিক ০৬ পয়েন্ট।

দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০

সবচেয়ে বেশি ৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ দর বেড়েছে নতুন তালিকাভুক্ত ইসলামী কমার্শিয়াল ইন্স্যুরেন্সের। শেয়ারটি সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ১৬ টাকায়। আগের দিন দর ছিল ১৪ টাকা ৬০ পয়সায়।

এরপরেই ৬ দশমিক ১৬ শতাংশ দর বেড়ে স্টাইল ক্রাফটের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১১২ টাকায়, যা আগের দিন ছিল ১০৫ টাকা ৫০ পয়সা।

তালিকার তৃতীয় স্থানে ছিল বাংলাদেশ অটোকারস। ৩ দশমিক ৫০ শতাংশ দর বেড়ে শেয়ারটি হাতবদল হয়েছে ১৫৯ টাকা ৫০ পয়সায়। আগের দিনে শেয়ার লেনদেন হয়েছিল ১৫৪ টাকা ১০ পয়সায়।

এ ছাড়া তালিকায় ছিল জিকিউ বলপেন, আজিজ পাইপস, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকস, এনসিসিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড-১ ও রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স।

দরপতনের শীর্ষ ১০

সবচেয়ে বেশি ৭ দশমিক ৪৯ শতাংশ দর কমেছে ওরিয়ন ইনফিউশনের। প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৬১৭ টাকা ৪০ পয়সায়, যা আগের দিন ছিল ৬৬৭ টাকা ৪০ পয়সা।

এর পরেই ৭ দশমিক ১৪ শতাংশ দর কমে ইন্ট্রকো রিফুয়েলিংয়ের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪২ টাকা ৯০ পয়সায়। আগের দিনের দর ছিল ৪৬ টাকা ২০ পয়সা।

জুট স্পিনার্সের শেয়ারদর ৬ দশমিক ৪৭ শতাংশ কমে লেনদেন হয়েছে ৩৩২ টাকায়। আগের দিন দর ছিল ৩৬১ টাকা ৪০ পয়সা।

এ ছাড়া তালিকায় পরের স্থানে ছিল ইস্টার্ন ক্যাবলস, নর্দার্ন জুট, অ্যাডভেন্ট ফার্মা, সোনালী আঁশ, অ্যাপেক্স ফুডস, আমরা নেটওয়ার্কস ও অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার।

আরও পড়ুন:
আরেকটু পিছলে পড়ল ‘পুঁজিবাজারের বানর’
সিলেটে বিনিয়োগ শিক্ষা সম্মেলন করবে বিএসইসি
ডিএসইর আরেক ভুল, এবার আটকাল নতুন কোম্পানির লেনদেন
পুঁজিবাজারে গণিতের সেই বানরের গল্প
পুঁজিবাজারের প্রতিবন্ধক মূলধন বাড়ানোর প্রবণতা: বিএমবিএ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

p
উপরে