× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Capital market at the edge of the abyss
google_news print-icon

খাদের কিনারে পুঁজিবাজার

খাদের-কিনারে-পুঁজিবাজার
ফাইল ছবি
গত আট কর্মদিবসের মধ্যে চার দিনই লেনদেন হলো ৩০০ কোটি টাকার ঘরে। বাকি চার দিনের মধ্যে তিন দিন ৪০০ কোটি ও এক দিন ৫০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

পতনের উপক্রম হয়েও শেষ পর্যন্ত সূচকে ১৪ পয়েন্ট যোগ হলেও খাদের কিনারে দাঁড়িয়েছে পুঁজিবাজার। তিন সপ্তাহ ধরে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ বা ডিএসইতে লেনদেন কমে দেড় বছরের সর্বনিম্ন অবস্থানে চলে এসেছে।

গত আট কর্মদিবসের মধ্যে চার দিনই লেনদেন হলো ৩০০ কোটি টাকার ঘরে। বাকি চার দিনের মধ্যে তিন দিন ৪০০ কোটি ও এক দিন ৫০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে লক্ষ্যে আগের দিন সোমবার ডিএসই ও ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের মধ্যে বৈঠক হয়। সেখান সিদ্ধান্ত হয়, বাজারের উন্নয়নে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি ও সরকারের নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের সঙ্গে আলোচনা করা হবে।

ওইদিন ডিএসই থেকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ খবর জানানোর পরেও তা বিনিয়োগকারীদের আশাবাদী করতে পারেনি।

মঙ্গলবার হাতবদল হয়েছে ৩৩৪ কোটি ৩ লাখ ৭৪ হাজার টাকা। এর চেয়ে কম লেনদেন হয়েছে গত বৃহস্পতিবার। সেদিন হাতবদল হয়েছিল ৩২৩ কোটি ৮০ লাখ ২৮ হাজার টাকা, যা গত দেড় বছরে সর্বনিম্ন।

এর চেয়ে কম লেনদেন হয় ২০২১ সালের ৪ এপ্রিল। এর পরদিন থেকে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের কারণে চলাচলে বিধিনিষেধ বা লকডাউনের ঘোষণা ছিল।

ওইদিন হাতবদল হয়েছিল ২৩৬ কোটি ৬০ লাখ ৭৪ হাজার টাকার শেয়ার। তবে লকডাউনেও লেনদেন চলবে, এই বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসার পরদিন থেকেই ঘুরে দাঁড়ায় বাজার।

এরপর ৩০০ কোটি টাকার ঘরে লেনদেন হয়েছে হাতে গোনা কয়েকদিন। কিন্তু বৃহস্পতিবার ও মঙ্গলবারের চেয়ে কম লেনদেন সেবারও হয়নি।

এমনকি গত ২৪ অক্টোবর কারিগরি ত্রুটিতে কয়েক ঘণ্টা লেনদেন বন্ধ থাকার দিনও মঙ্গলবারের চেয়ে বেশি ছিল লেনদেন। সেদিন হাতবদল হয় ৩৩৪ কোটি ৭৬ লাখ ৭৩ হাজার টাকা।

পুঁজিবাজারে উত্থানের এক পর্যায়ে লেনদেন ছাড়িয়ে যায় ৩ হাজার কোটি টাকার ঘর। তবে গত বছরের সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে যে দর সংশোধন শুরু হয়, তা আর শেষ হওয়ার নাম নেই।

পুঁজিবাজারে এখনকার আতঙ্কের কারণ বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দার আশঙ্কার মধ্যে দেশের অর্থনৈতিক চাপ। এখন সব শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্য বেঁধে দেয়া আছে, এ কারণে প্রায় আড়াইশর মতো কোম্পানির শেয়ারের দর কমছে না। কিন্তু এই সর্বনিম্ন দরে ক্রেতাও নেই।

দরপতনের তুলনায় দরবৃদ্ধি চার গুণের বেশি হলেও ফ্লোর প্রাইসে পড়ে রয়েছে দুই শতাধিক কোম্পানি।

যে ৩৭০টি কোম্পানির লেনদেন হয়েছে, তার মধ্যে দরপতন হয়েছে ১৪টির, বিপরীতে দরবৃদ্ধি হয়েছে ৬৩টির। আর আগের দরে লেনদেন হয়েছে ২৪০টি কোম্পানির, যার দুই-একটি বাদে প্রায় সবই ফ্লোর প্রাইসে গড়াগড়ি খাচ্ছে।

দরবৃদ্ধির সংখ্যা বেশি হওয়ায় ডিএসইর সূচক বেড়েছে, যদিও দিনের শুরুর দিকে পতনের আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল। বেলা ১১টা ৪৮ মিনিটেও আগের দিনের চেয়ে ২০ পয়েন্ট কমে গিয়েছিল সূচক। সেখান থেকে ধারাবাহিকভাবে দর বেড়ে দিন শেষে ১৪ পয়েন্ট যোগ হয়ে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স অবস্থান ৬ হাজার ২১২ পয়েন্টে।

সূচক বাড়লেও মঙ্গলবার ৭৩টি কোম্পানির একটি শেয়ারও হাতবদল হয়নি। বিপুল সংখ্যক বিক্রয়াদেশের বিপরীতে নগণ্য ক্রেতা ছিল দেড় শতাধিক কোম্পানির। এমন ১৫০টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে এক হাজারের নিচে।

১ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে মাত্র ৪৯টি শেয়ারের। এই লেনদেনের পরিমাণ ২৩৮ কোটি ১ লাখ ৩৯ হাজার টাকা। বাকি ২৬৮টি কোম্পানিতেও ১০০ কোটি টাকা লেনদেন করতে পারেনি। হাতবদল হয়েছে মাত্র ৯৬ কোটি ২ লাখ ৩৫ হাজার টাকা।

লেনদেনর বিষয়ে ট্রেজার সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা মোস্তফা মাহবুব উল্লাহ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘ফান্ড ইউজ করছেন না বিনিয়োগকারীরা। যারা শেয়ার বিক্রি করে ক্যাশ করতে পেরেছিলেন, তারা সবাই সাইডলাইনে রয়েছেন, বাজার পর্যবেক্ষণ করছেন। আর যারা ক্যাশ করতে পারেননি, ফ্লোর প্রাইসে বা লোকসানের কারণে আটকে আছেন।

‘বিনিয়োগে না যাওয়ার পেছনে একটি আশঙ্কা কাজ করছে, তা হলো- বর্তমান অবস্থা থেকে বাজার যদি ঊর্ধ্বমুখী না হয়, আর নীতিনির্ধারকরা যদি ফ্লোর প্রাইস তুলে দেন, তাহলে পতনের আশঙ্কা করছেন বিনিয়োগকারীরা। ফলে তারা নিষ্ক্রিয় থাকছেন।’

সূচকে প্রভাব যাদের

সবচেয়ে বেশি ৮ দশমিক ২৩ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে বিকন ফার্মা। এদিন শেয়ারটির দর বেড়েছে ৫ দশমিক ২৬ শতাংশ।

বেক্সিমকো ফার্মার দর ১ দশমিক ৮৫ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ২ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট।

সি-পার্ল সূচকে যোগ করেছে ২ দশমিক ৩৫ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ৪ দশমিক ৪৯ শতাংশ।

এর বাইরে সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ, ওরিয়ন ফার্মা, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট, ইস্টার্ন হাউজিং, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ ও শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ২০ দশমিক ৮৬ পয়েন্ট।

বিপরীতে সবচেয়ে বেশি ৬ দশমিক ১০ পয়েন্ট সূচক কমিয়েছে স্কয়ার ফার্মা। কোম্পানির দর কমেছে ১ দশমিক ৩২ শতাংশ।

ওরিয়ন ইনফিউশনের ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ দরপতনে সূচক কমেছে ২ দশমিক ১৩ পয়েন্ট।

সোনালী পেপারের কারণে সূচক হারিয়েছে ১ দশমিক ৬১ পয়েন্ট। এদিন কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে ২ দশমিক ৯০ শতাংশ।

এ ছাড়াও নাভানা ফার্মা, ইসলামী ব্যাংক, বসুন্ধরা পেপার, কোহিনূর কেমিক্যাল, যমুনা অয়েল, সিনোবাংলা ও প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ১৪ দশমিক ২৬ পয়েন্ট।

দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০

সবচেয়ে বেশি ৯ দশমিক ৬৬ শতাংশ দর বেড়ে অ্যাডভেন্ট ফার্মার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৬ টাকা ১০ পয়সায়, যা আগের দিন ছিল ২৩ টাকা ৮০ পয়সায়।

এরপরেই ৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ বেড়ে জুট স্পিনার্সের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৩১ টাকা ২০ পয়সায়, যা আগের দিন ছিল ২১২ টাকা ৬০ পয়সা।

তালিকার তৃতীয় স্থানে ছিল মেট্রো স্পিনিং। ৬ দশমিক ২৬ শতাংশ দর বেড়ে শেয়ারটি হাতবদল হয়েছে ৪৫ টাকা ৬০ পয়সায়। আগের দিনের দর ছিল ৪৩ টাকা ১০ পয়সা।

এ ছাড়া রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, বিকন ফার্মা ও সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের দর বেড়েছে ৫ শতাংশের ওপরে। আর ইস্টার্ন হাউজিং, চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স, বিডি ওয়েল্ডিং ও সি-পার্লের দর বেড়েছে ৪ শতাংশের বেশি।

দরপতনের শীর্ষ ১০

সবচেয়ে বেশি ৭ দশমিক ৪৯ শতাংশ দর কমেছে ওরিয়ন ইনফিউশনের। প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫২৪ টাকা ৪০ পয়সায়, যা আগের দিন ছিল ৫৬৬ টাকা ৯০ পয়সা।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৭ দশমিক ৩০ শতাংশ দর কমে সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৬২ টাকা ২০ পয়সায়। আগের দিনের দর ছিল ৬৭ টাকা ১০ পয়সা।

এরপরই দর কমেছে নাভানা ফার্মার। ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ কমে শেয়ারটি লেনদেন হয়েছে ৯০ টাকা ৬০ পয়সায়। যা আগের দিন ছিল ৯৬ টাকা ২০ পয়সা।

এ ছাড়া তালিকায় পরের স্থানে ছিল সোনালী পেপার, বসুন্ধরা পেপার, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, কোহিনূর কেমিক্যাল, স্কয়ার ফার্মা, ইসলামী ব্যাংক ও যমুনা অয়েল।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজারে গতি ফেরাতে বিএসইসির সঙ্গে বসবে ডিএসই
ঝড়ের গতিতে দর কমছে বিপিএমএল-ওরিয়ন ইনফিউশনদের
৫৫ কোম্পানি পাচ্ছে আইসিএমএবি বেস্ট করপোরেট অ্যাওয়ার্ড

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে