× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Shares of Orion Monspool are seeing a currency reversal
google_news print-icon

ওরিয়ন, মনোস্পুলের শেয়ার দেখছে মুদ্রার উল্টো পিঠ

ওরিয়ন-মনোস্পুলের-শেয়ার-দেখছে-মুদ্রার-উল্টো-পিঠ
এবার ফ্লোর প্রাইসে সূচকের এই উত্থান ভারসাম্যপূর্ণ ছিল না। ৪০ থেকে ৫০টি কোম্পানির শেয়ারদর বাড়তে থাকে অস্বাভাবিক হারে। কিন্তু বিপুলসংখ্যক কোম্পানির শেয়ারের ক্রেতা না থাকায় সেগুলো পড়ে থাকতে থাকে ফ্লোরে। এ মুহূর্তে ফ্লোরে থাকা শেয়ারের সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে ৩০০টি। আর যেসব কোম্পানির শেয়ারদর তরতর করে বাড়ছিল, সেগুলোর দর এখন কমছে লাফিয়ে লাফিয়ে।

দ্বিতীয় দফায় ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পর সিংহভাগ কোম্পানির শেয়ারদর তলানিতে পড়ে থাকার মধ্যে যেসব কোম্পানির দর লাফাচ্ছিল, আবারও ব্যাপক দরপতন হলো সেসব কোম্পানির।

দুই থেকে আড়াই মাসে দেড় গুণ, দ্বিগুণ বা তিন গুণ দর হয়ে যাওয়ার পর উল্টো যাত্রায় বেশ কিছু কোম্পানি ফ্লোর প্রাইসে ফিরেছে, কিছু কোম্পানি এমন জায়গায় অবস্থান করছে যে এক দিনেই ফ্লোরে ফিরতে পারে।

পুঁজিবাজারে মোট কোম্পানির সংখ্যা ৩৯০টি হলেও সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ বা ডিএসইতে এক কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে কেবল ৫৪টিতে। লেনদেন নেমেছে সাড়ে তিন শ কোটিতে।

গত ২৪ অক্টোবর কারিগরি ত্রুটিতে লেনদেন কয়েক ঘণ্টা বন্ধ থাকার দিন বাদ দিলে এর চেয়ে কম লেনদেন হয়েছে সেই ১৯ জুলাই। চার মাস আগের সেই দিন হাতবদল হয় ৩১৯ কোটি ৩৫ লাখ ২ হাজার টাকা।

১৩টি কোম্পানির দর বৃদ্ধির বিপরীতে ৭২টির দরপতনে সূচক আরও ২৪ পয়েন্ট কমে নেমে এসেছে ৬ হাজার ১৯০ পয়েন্টে, যা ৬৮ কর্মদিবস আগে গত ২৩ আগস্টের পর সর্বনিম্ন। সেদিন সূচক ছিল ৬ হাজার ১৭৫ পয়েন্ট। তবে তখন বাজারে এমন হতাশা ছিল না।

৩১ জুলাই থেকে ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পর বেশ কিছু কোম্পানির শেয়ারদর তরতর করে বাড়তে থাকায় প্রায় প্রতিদিনেই বাড়ছিল সূচক।

কিন্তু এই উত্থান ভারসাম্যপূর্ণ ছিল না। ৪০ থেকে ৫০টি কোম্পানির শেয়ারদর বাড়তে থাকে অস্বাভাবিক হারে। কিন্তু বিপুলসংখ্যক কোম্পানির শেয়ারের ক্রেতা না থাকায় সেগুলো পড়ে থাকতে থাকে ফ্লোরে। এই মুহূর্তে ফ্লোরে থাকা শেয়ারের সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে ৩০০টি।

তিন শতাধিক শেয়ারের মধ্যে ২১৯টির লেনদেন হয়েছে নগণ্য পরিমাণে। এর মধ্যে কোনো কোম্পানির ১টি, কোনো কোম্পানির ২টি, কোনোটির ৩০টি, কোনোটির ১০০টির ক্রেতার বিপরীতে বিক্রেতা ছিল লাখ লাখ। তবে ৮৬টির একটি শেয়ারের ক্রেতাও পাওয়া যায়নি।

ওরিয়ন, মনোস্পুলের শেয়ার দেখছে মুদ্রার উল্টো পিঠ
টানা দরপতনে ডিএসইর সার্বিক সূচক এখন ছয় হাজার পয়েন্টের কাছাকাছি নেমে এসেছে

লেনদেনের এই করুণ দশা নিয়ে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি আহমেদ রশীদ লালী নিউজবাংলাকে বলেন, ‘৩০০ থেকে সোয়া ৩০০ কোম্পানি ফ্লোর প্রাইসে রয়েছে, ক্রেতা নেই বিধায় ভলিউম কমে গেছে। বাজারের এই অবস্থা বিরাজ করছে।’

এর কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘বাজারের এমন অবস্থায় বিনিয়োগকারীরা সাইড লাইনে চলে গেছেন, তারা দেখেশুনে বিনিয়োগ করবেন। যার কারণে ভলিউম কমে গেছে।’

‘এর পেছনে কয়েকটি গুজব রয়েছে। অর্থনৈতিক সংকটের কারণে ব্যাংকে টাকা রাখলে থাকবে না, ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয়া হবে ও ডলার-সংকট ইত্যাদি বিষয় আস্থাহীনতা তৈরি করছে।’

এদিন ৯ শতাংশের বেশি দর হারিয়েছে দুটি কোম্পানি, ৮ শতাংশের বেশি কমেছে ৪টি, ৭ শতাংশের বেশি কমেছে ৫টি, ৩টির দর কমেছে ৬ শতাংশের বেশি, ৫টি কমেছে ৫ শতাংশের বেশি, ৯টির কমেছে ৪ শতাংশের বেশি, ৬টির ৩ শতাংশের বেশি, ৮টির দর ২ শতাংশের বেশি এবং ৯টির দর কমেছে এক শতাংশের বেশি।

পতনে পতনে ফ্লোরের কাছে

এই দরপতনের মধ্যে আগের কয়েক দিনের ধারাবাহিকতায় বেশি পতন হয়েছে ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পর লাফাতে থাকা কোম্পানিগুলো।

সবচেয়ে বেশি দরপতনের তালিকায় প্রথমে দেখালেও অতটা দর আসলে হারায়নি আমরা নেটওয়ার্ক। কোম্পানিটি ১৪.১২ শতাংশ দরপতন হয়েছে লভ্যাংশ-সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট শেষে। এবার কোম্পানিটি ৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার ঘোষণা করেছে।

রেকর্ড ডেটে রোববার শেয়ারদর ছিল ৫২ টাকা ৪০ পয়সা। বোনাস শেয়ার সমন্বয় করলে ৪৯ টাকা ৯০ পয়সা। দিন শেষে দর দাঁড়িয়েছে ৪৫ টাকা। ফলে আসলে দরপতন হয়েছে ৯.৮১ শতাংশ।

এই কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ৩৭ টাকা ৯০ পয়সা। দর বেড়ে উঠে গিয়েছিল ৫৬ টাকা ৯০ পয়সায়। গত কয়েক দিনে শেয়ারদর পরে আবার ফ্লোরের পথে নামছে।

তবে এই কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগকারীর লোকসান তা-ও কিছুটা কম।

এদিন আসলে সবচেয়ে বেশি দরপতন হওয়া জেনেক্স ইনফোসিসে লোকসান আরও বেশি হয়েছে। ২ শতাংশ বোনাস শেয়ারের প্রস্তাব সমন্বয় হিসাব করলে কোম্পানির দর কমেছে ৯.৯৪ শতাংশ।

কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ৬৮ টাকা। সেখান থেকে লাফাতে লাফাতে সম্প্রতি উঠে যায় ১১৬ টাকা। সেখান থেকে প্রায় ২০ টাকা কমে শেয়ারদর এখন ৯৬ টাকা ৫০ পয়সা।

তৃতীয় সর্বোচ্চ ৮.৮২ শতাংশ দর হারানো ইন্ট্রাকো রি ফুয়েলিং কোম্পানির দর নেমে এসেছে ৩৮ টাকা। ফ্লোর প্রাইস ২৯ টাকা ১০ পয়সা থেকে কোম্পানিটির দর উঠে গিয়েছিল ৫২ টাকায়।

৮.৭৪ শতাংশ কমে মনোস্পুল পেপারের দর নেমে এসেছে ২৫৭ টাকা ৮০ পয়সায়। ফ্লোর প্রাইসে সবচেয়ে বেশি বেড়েছিল, এমন কোম্পানির একটি এটি। ১৪৫ টাকা ৩০ পয়সা থেকে কদিন যেতে না যেতেই দর হয়ে যায় ৪৬৩ টাকা ৪০ পয়সা। সেখান থেকে দুই শ টাকারও বেশি কমে গেছে দর এবং তা ক্রমেই কমছে।

৮.৫৭ শতাংশ কমে বসুন্ধরা পেপার মিলসের শেয়ারদর দাঁড়িয়েছে ৮৮ টাকা ৬০ পয়সায়। এই কোম্পানিটি তার ফ্লোর প্রাইস ৪৯ টাকা ৬০ পয়সা থেকে উঠে গিয়েছিল ১২৬ টাকায়। সেখান থেকে এরই মধ্যে প্রায় ৪০ টাকা কমে গেছে।

আলোচিত আরেক কোম্পানি পেপার প্রসেসিংয়ের দর আর এক দিন কমলেই ফ্লোরে নেমে আসা সম্ভব। ১৬৫ টাকা থেকে কারণ ছাড়াই ৩৩৯ টাকা ৪০ পয়সায় উঠে যাওয়ার পর এখন দর নেমেছে ১৭৮ টাকায়। এর মধ্যে সোমবার কমেছে ৮.০১ শতাংশ বা ১৫ টাকা ৫০ পয়সা।

৭.৭৫ শতাংশ দর হারিয়ে আমরা টেকনোলজির দর নেমে এসেছে ৩৯ টাকা ৩০ পয়সা। ফ্লোর প্রাইস ৩০ টাকা ৪০ পয়সা থেকে দর উঠেছিল ৫৯ টাকা ৪০ পয়সায়। সেখান থেকে ২০ টাকার বেশি দর পড়ে গেছে।

তরতর করে বাড়তে থাকা ইস্টার্ন হাউজিংয়ের দর এখন কমছে লাফিয়ে লাফিয়ে। ৫৩ টাকা ১০ পয়সা থেকে বাড়তে বাড়তে ১৪৭ টাকা ৯০ পয়সায় উঠে যাওয়া কোম্পানিটির পর এখন প্রতিদিন কমছে। ৭.৬২ শতাংশ কমে এখন দর ৭৭ টাকা ৬০ পয়সা।

ওরিয়ন, মনোস্পুলের শেয়ার দেখছে মুদ্রার উল্টো পিঠ
ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছিল, এমন কোম্পানিগুলোর দর এখন কমছে একই গতিতে

৭.৫০ শতাংশ দর কমে সোনালী আঁশও নেমে এসেছে আর এক দিন দরপতনেই ফ্লোর প্রাইসে নেমে যাওয়ার দূরত্বে। ফ্লোর ৬১৫ টাকা ১০ পয়সা থেকে ৯৬১ টাকা ৪০ পয়সায় উঠে যায় চোখের পলকে। এখন কমতে কমতে দাঁড়িয়েছে ৬৫০ টাকা ১০ পয়সায়।

৭.৩৫ শতাংশ কমে এডিএন টেলিকমের দর এখনও ফ্লোর প্রাইস থেকে অনেকাই দূরে। তবে যে হারে দরপতন হচ্ছে, তাতে কোম্পানির বিনিয়োগকারীরা ব্যাপক ক্ষতির মুখে।

কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ৫৮ টাকা ৯০ পয়সা। উঠে গিয়েছিল ১৫৯ টাকায়। এখন নেমে এসেছে ১০০ টাকা ৯০ পয়সায়।

৩৫ টাকা ১০ পয়সা থেকে কদিনেই ৫৫ টাকায় উঠে যাওয়ার পর লুব রেফের শেয়ারের উল্টো যাত্রায় দর নেমেছে ৩৫ টাকা ২০ পয়সায়, অর্থাৎ আর ১০ পয়সা কেবল কমা সম্ভব। এর মধ্যে আজ কমেছে ৭.১২ শতাংশ।

বিডিকমেরও একই দশা। ফ্লোর প্রাইস ৩০ টাকা ৩০ পয়সা থেকে আর ১০ পয়সার দূরত্বে আছে কোম্পানিটি। কোম্পানিটির দর উঠে গিয়েছিল ৭৯ টাকা ৯০ পয়সায়।

সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজের ফ্লোর প্রাইস ছিল ৫৪ টাকা ৫০ পয়সা। উঠে গিয়েছিল ৯৩ টাকা ৮০ পয়সা। পড়তে পড়তে নেমেছে ৬৬ টাকা ৫০ পয়সায়। এর মধ্যে আজ কমেছে ৬.২১ শতাংশ।

ফ্লোর প্রাইস ২৫ টাকা ২০ পয়সায় নেমে এসেছে নাভানা সিএনজির দর, যেটির দর ৫০ শতাংশ বেড়ে ৩৭ টাকা ৯০ পয়সায় উঠে গিয়েছিল।

একই ভাবে ফ্লোর প্রাইস ২৪২ টাকা ৩০ পয়সায় নেমে এসেছে কে অ্যান্ড কিউয়ের দর, যেটি উঠে গিয়েছিল ৩২৭ টাকায়।

ফ্লোর প্রাইস ২৭ টাকা ২০ পয়সা থেকে ৪১ টাকা ৮০ পয়সায় উঠে যাওয়া সামিট অ্যালায়েন্স পোর্টের দর নেমে এসেছে ৩২ টাকা ৪০ পয়সায়।

ওরিয়ন গ্রুপের চার কোম্পানি

এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া ওরিয়ন ইনফিউশন এখনও ফ্লোর প্রাইসের তুলনায় সাড়ে সাত গুণ দর রয়েছ।

কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ১০৭ টাকা ৩০ পয়সা। এখান থেকে যে হারে উত্থান হয়, তার উদাহরণ দেশের পুঁজিবাজারে খুব একটা খুঁজে পাওয়া যাবে না। নানা গুজব গুঞ্জনে কয়েক মাসেই প্রায় ১০ গুণ দর হয়ে একপর্যায়ে ছুঁয়ে ফেলে এক হাজার টাকা।

দেবে গত কয়েক দিন ধরে দর কমতির মুখে সর্বোচ্চ এই দর থেকে প্রায় ২৩০ টাকা নাই হয়ে গেছে। সোমবার ৫.৬৮ শতাংশ হারিয়ে দর স্থির হয়েছে ৭৭০ টাকা ১০ পয়সায়।

গ্রুপের আরেক কোম্পানি কোহিনূর কেমিক্যালস তার ফ্লোর প্রাইস ৩৮০ টাকা থেকে বাড়তে বাড়তে ৭৫৭ টাকা ৪০ পয়সায় উঠে গিয়েছিল। কমতে কমতে দর এখন দাঁড়িয়েছ ৪৪১ টাকা ৫০ পয়সায়।

ওরিয়ন ফার্মার দর তার ফ্লোর প্রাইস ৭৯ টাকা ৬০ পয়সা থেকে সরোচ্চ দর ১৫৬ টাকা ৫০ পয়সায় উঠতে সময় লাগেনি দেড় মাসও। সেখান থেকে কমতে কমতে ফ্লোর থেকে আর এক দিন পতনের দূরত্বে বর্তমান দর ৮৪ টাকা ১০ পয়সা।

বিকন ফার্মার ফ্লোর প্রাইস ২৪৫ থেকে আর এক দিনের দূরত্বে রয়েছে শেয়ারদর। সোমবার দিন শেষে দর দাঁড়িয়েছে ২৫০ টাকা ২০ পয়সা। এই কোম্পানিটির দর উঠে গিয়েছিল ৩৯৩ টাকায়।

সূচকে প্রভাব যাদের

সবচেয়ে বেশি ২ দশমিক ৩৮ পয়েন্ট সূচক কমেছে জেনেক্স ইনফোসিসের দরপতনে। কোম্পানিটির দর কমেছে ১১ দশমিক ৭১ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট কমেছে বসুন্ধরা পেপারের কারণে। শেয়ার প্রতি দাম কমেছে ৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ।

সোনালী পেপারের দর ৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে ২ দশমিক ১৪ পয়েন্ট।

এ ছাড়া ওরিয়ন ইনফিউশন, ইস্টার্ন হাউজিং, নাভানা ফার্মা, লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ, ইফাদ অটোস, এডিএন টেলিকম ও বিবিএস ক্যাবলসের দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ১৩ দশমিক ৫০ পয়েন্ট।

বিপরীতে সবচেয়ে বেশি শূন্য দশমিক ৫৬ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ। এদিন শেয়ারটির দর বেড়েছে ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।

জেএমআই হসপিটালের দর ১ দশমিক ৯৪ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে শূন্য দশমিক ২৯ পয়েন্ট।

চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স সূচকে যোগ করেছে শূন্য দশমিক ২৭ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৮০ শতাংশ।

এর বাইরে সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে ইসলামী ব্যাংক, বাটা সুজ, প্রিমিয়ার ব্যাংক, সোনালী লাইফ, বিডি ওয়েল্ডিং, সন্ধানী ইন্স্যুরেন্স ও আনোয়ার গ্যালভানাইজিং।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ২ দশমিক ২০ পয়েন্ট।

দরবৃদ্ধির যেমন

যে ১৩ কোম্পানির দর বেড়েছে, তার মধ্যে নতুন তালিকাভুক্ত চার্টার্ড লাইফের দর বেড়েছে সর্বোচ্চ সীমা ১০ শতাংশের কাছাকাছি। ৩ শতাংশের বেশি দর বেড়েছে একটির, ১ শতাংশের বেশি ৫টির এবং ৬টির দর বেড়েছে ১ শতাংশের নিচে।

সর্বোচ্চ ৯ দশমিক ৮০ শতাংশ দর বেড়ে চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪৯ টাকা ৩০ পয়সায়। আগের দিনে লেনদেন হয় ৪৪ টাকা ৯০ পয়সায়।

এরপরেই ৬ দশমিক ০৭ শতাংশ বেড়ে বিডি ওয়েল্ডিংয়ের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৯ টাকা ৭০ পয়সায়, যা আগের দিন ছিল ২৮ টাকায়।

তালিকার তৃতীয় স্থানে ছিল সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স। ৩ দশমিক ৭৪ শতাংশ দর বেড়ে শেয়ারটি হাতবদল হয়েছে ৬০ টাকা ৯০ পয়সায়। আগের দিনের দর ছিল ৫৮ টাকা ৭০ পয়সা।

এ ছাড়াও জেএমআই হসপিটাল, সন্ধানী ইন্স্যুরেন্স, জুট স্পিনার্স, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দর বেড়েছে ১ শতাংশের বেশি।

তবে বাটা সুজ, প্রিমিয়ার ব্যাংক, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ইসলামী ব্যাংক ও ন্যাশনাল টি কোম্পানি।

আরও পড়ুন:
৩০ লাখ বিনিয়োগ ছাড়াই কেনা যাবে এসএমইর শেয়ার
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বিডি ফাইন্যান্সের ‘ব্লু সিপ’
ফ্লোরের বাঁধন আলগার পর সূচকের উত্থান
ফ্লোরের বাঁধন আলগা করল বিএসইসি
ক্রেতার অভাবে ধুঁকছে পুঁজিবাজার, দর কমছে ঝড়ের বেগে

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে