× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Again pour fall life insurance
google_news print-icon

ফের ঢালাও পতন, মাথা উঁচু করে জীবনবিমা

ফের-ঢালাও-পতন-মাথা-উঁচু-করে-জীবনবিমা
তিন শতাধিক কোম্পানির শেয়ারের কার্যত ক্রেতা না থাকায় বাজারে লেনদেন একেবারেই তলানিতে। ডিএসইতে লেনদেন নেমে এসেছে চার শ কোটি টাকার ঘরে। ৫০ পয়েন্ট হারিয়ে ডিএসইর সূচক নেমে এসেছে ৬ হাজার ২১৫ পয়েন্টে, যা গত ২৩ আগস্টের পর সর্বনিম্ন।

আগের সপ্তাহের শেষ দুই দিন ঘুরে দাঁড়ালেও নতুন সপ্তাহের প্রথম দিন পুঁজিবাজারে আবার ঢালাও দরপতন দেখল বিনিয়োগকারীরা। কেবল জীবনবিমা খাতের বিনিয়োগকারীরা ছিল স্বস্তিতে।

সব মিলিয়ে কেবল ২০টি কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে, বিপরীতে কমেছে ৬৮টির। যে হারে দর কমেছে, সেটি ভীতি ছড়িয়েছে আরও বেশি।

এদিন ৮২টি কোম্পানির একটি শেয়ারও হাতবদল হয়নি। ২২০টি ছিল আগের দিনের দরে। এর সবগুলোই ফ্লোর প্রাইসে হাতবদল হয়েছে, সেগুলোর মধ্যে সিংহভাগেরই লেনদেন খুবই কম।

তিন শতাধিক কোম্পানির শেয়ারের কার্যত ক্রেতা না থাকায় বাজারে লেনদেন একেবারেই তলানিতে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ বা ডিএসইতে এদিন হাতবদল হয়েছে কেবল ৪২২ কোটি ৮৮ লাখ ৯৩ হাজার টাকা।

গত ২৪ অক্টোবর কারিগরি ত্রুটিতে লেনদেন কয়েক ঘণ্টা বন্ধ থাকার দিন বাদ দিলে এর চেয়ে কম লেনদেন হয়েছে সেই ১৯ জুলাই। চার মাস আগের সেই দিন হাতবদল হয় ৩১৯ কোটি ৩৫ লাখ ২ হাজার টাকা।

এক দিনে ৫০ পয়েন্ট হারিয়ে ডিএসইর সূচক নেমে এসেছে ৬ হাজার ২১৫ পয়েন্টে, যা গত ২৩ আগস্টের পর সর্বনিম্ন। ৬৭ কর্মদিবস আগে সেদিন সূচক ছিল ৬ হাজার ১৭৫ পয়েন্ট। তবে সে সময় পুঁজিবাজার ছিল ঊর্ধ্বমুখী। ৩১ জুলাই থেকে ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পর বেশ কিছু কোম্পানির শেয়ারদর তরতর করে বাড়তে থাকায় প্রায় প্রতিদিনেই বাড়ছিল সূচক।

ফের ঢালাও পতন, মাথা উঁচু করে জীবনবিমা
রোববারের এই দরপতনে সূচক নেমে এসেছে গত ২৩ আগস্টের পর সর্বনিম্ন অবস্থানে

তবে বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দার শঙ্কা আর চাপে পড়া বাংলাদেশের অর্থনীতি নিয়ে নানা গুজব গুঞ্জনে অক্টোবরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে নিম্নমুখী। ১০ অক্টোবর থেকেই সূচক কমল ২৮৫ পয়েন্ট। এর মধ্যে নভেম্বরের তিন সপ্তাহ যেতে না যেতেই সূচক থেকে নাই হয়ে গেছে ১৩৭ পয়েন্ট।

হতাশার এই সময়ে বৃহস্পতিবার হঠাৎ করেই জীবনবিমা খাতে চাঙাভাব দেখা দেয়। রোববার সপ্তাহের শুরুতেও দেখা যায় একই প্রবণতা। এদিন সবচেয়ে বেশি বেড়েছে এমন ১০টি কোম্পানির মধ্যে ৮টিই এই খাতের।

দর বৃদ্ধি পাওয়া বাকি ১২টি কোম্পানির মধ্যে ৭টি আছে সাধারণ বিমা খাতের। বাকি ৫টি কোম্পানি অন্যান্য খাত মিলিয়ে।

জীবনবিমা খাত অবস্থান ধরে রাখতে পারলেও বৃহস্পতিবার দীর্ঘদিন পর ব্যাংকে যে আগ্রহ দেখা গিয়েছিল, তা দেখা যায়নি এদিন। সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে খাতওয়ারি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন এই খাতটিতে হলেও নতুন সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে না নেমে এসেছে তলানিতে। ৩৪টি কোম্পানি মিলিয়ে হাতবদল হয়েছে ১৩ কোটি ৩৪ লাখ টাকার শেয়ার, যার মধ্যে নতুন তালিকাভুক্ত গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকেরই লেনদেন হয়েছে ৩ কোটি ৮৮ লাখ টাকা।

দরবৃদ্ধির মতো লেনদেনেও শীর্ষে ছিল জীবনবিমা খাত। এই খাতের ১৩টি কোম্পানিতে হাতবদল হয়েছে ৭৩ কোটি ২০ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ১৮.১২ শতাংশ।

লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওষুধ ও রসায়ন খাতের লেনদেনও ছিল প্রায় সমান, যে খাতে ২০টি কোম্পানি ফ্লোর প্রাইসে আর ৮টি দর হারিয়ে হাতবদল হয়েছে।

ফের ঢালাও পতন, মাথা উঁচু করে জীবনবিমা
দর বৃদ্ধির শীর্ষে গত বৃহস্পতিবারের মতোই জীবন বিমা খাতের প্রাধান্য দেখা গেছে

এই খাতে সবচেয়ে আলোচিত ওরিয়ন গ্রুপের চারটি কোম্পানির সবগুলোর দরপতন হয়েছে আবার। সূচক পতনে সবচেয়ে বেশি দায়ী যে ১০টি কোম্পানি, তার মধ্যে দুটি এই গ্রুপের।

ট্রেজার সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা মোস্তফা মাহবুব উল্লাহ বলেন, ‘বৃহস্পতিবার জীবন বিমায় কিছুটা মুভমেন্ট ছিল। বিনিয়োগকারীরা বিশ্লেষণ করে ওই দিকে ঝুঁকেছেন।’

দরবৃদ্ধির সেরা জীবন বিমা

সর্বোচ্চ ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ দর বেড়ে প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১০৭ টাকা ১০ পয়সায়। আগের দিনে লেনদেন হয় ৯৭ টাকা ৪০ পয়সায়।

৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ বেড়ে প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৮৫ টাকা ২০ পয়সায়, যা আগের দিন ছিল ৭৭ টাকা ৫০ পয়সা।

তালিকার তৃতীয় স্থানে ছিল নতুন তালিকাভুক্ত চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স। ৯ দশমিক ৭৮ শতাংশ দর বেড়ে শেয়ারটি হাতবদল হয়েছে ৪৪ টাকা ৯০ পয়সায়। আগের দিনের দর ছিল ৪০ টাকা ৯০ পয়সা।

প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স ৫.২৯ শতাংশ, পদ্মা লাইফ ইন্স্যুরেন্স ৫.২২ শতাংশ, জুট স্পিনার্স ৩.৭৬ শতাংশ, পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স ১.৬০ শতাংশ, ন্যাশনাল হাউজিং ১.৪০ শতাংশ, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স ১.২৯ শতাংশ ও রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দর বেড়েছে ১.২৫ শতাংশ।

জীবন বিমা খাতের চারটি কোম্পানির দর অবশ্য কমেছে। আর একটি আগের দিনের দরে লেনদেন হয়েছে।

ফ্লোরের কাছে ওরিয়নের দুই কোম্পানি!

৩১ জুলাই থেকে নতুন করে ফ্লোর প্রাইস কার্যকর হওয়ার পর থেকে পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটতে থাকা কোম্পানিগুলো গত এক মাস ধরেই ব্যাপক দরপতনের মধ্যে আছে।

এর মধ্যে তুমুল আলোচিত ওরিয়ন গ্রুপের চারটি কোম্পানির মধ্যে দুটি ফ্লোরের কাছাকাছি ফিরে এসেছে। এতে ব্যাপকভাবে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা।

গত ২৮ জুলাই পুঁজিবাজারে দ্বিতীয়বারের মতো ফ্লোর প্রাইস দেয়ার দিন বিকন ফার্মার দর ছিল ২৪০ টাকা ৮০ পয়সা। তবে কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ২৪৫ টাকা। এর নিচে নামা আপাতত সম্ভব নয়।

ফ্লোর প্রাইস কার্যকরের পর কোম্পানিটির শেয়ারদর তরতর করে বেড়ে ৩৯৩ টাকা হয়ে যায়। তবে পরে দেখা যায় এর আয় ও লভ্যাংশ আহামরি কিছু হয়নি। আর দর হারাতে হারাতে এখন নেমে এসেছে ফ্লোরের কাছাকাছি ২৫১ টাকা ৭০ পয়সায়।

আজ কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ১৪ টাকা বা ৫.২৭ শতাংশ।

আর একদিন দরপতনেই ওরিয়ন ফার্মা ফ্লোর প্রাইস ৭৯ টাকা ৬০ পয়সায় নেমে আসতে পারে। গত ২৮ জুলাই পুঁজিবাজারে দ্বিতীয়বারের মতো ফ্লোর প্রাইস দেয়ার দিন শেয়ারদর ছিল ৭৮ টাকা ৭০ পয়সা। সর্বোচ্চ উঠে ১৫৬ টাকা ৫০ পয়সা। এখন নেমে এসেছে ৮৫ টাকায়।

এর মধ্যে আজ কমেছে ৮.৯৯ শতাংশ বা ৮ টাকা ৪০ পয়সা।

ফ্লোর প্রাইস ঘোষণার দিন কোহিনূর ক্যামিকেলসের দর ছিল ৩৭৯ টাকা ৯০ পয়সা। তবে ফ্লোর প্রাইস নির্ধারিত হয় ৩৮০ টাকা। সেখান থেকে বাড়তে বাড়তে দর হয়ে যায় ৭৫৭ টাকা ৪০ পয়সা। সেপ্টেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে চূড়ায় উঠার পর যে দরপতন শুরু হয়, তাতে এখন নেমে এসেছে ৪৪৯ টাকা ৯০ পয়সায়।

আজ কোম্পানিটির দর কমেছে ২৪ টাকা ৪০ পয়সা বা ৫.১৪ শতাংশ।

তবে এখনও ফ্লোর প্রাইস থেকে অনেক দূরে রয়েছে ওরিয়ন ইনফিউশনের দর। গত ২৮ জুলাই পুঁজিবাজারে ফ্লোর প্রাইস ঘোষণার দিন দর ছিল ১০৪ টাকা ৭০ পয়সা। তবে কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ঠিক হয় ১০৭ টাকা ৩০ পয়সায়। অস্বাভাবিক উত্থানে এক পর্যায়ে দর এক হাজার টাকা ছুঁয়ে যায়। কমতে কমতে এখন তা নেমেছে ৮১৬ টাকা ৫০ পয়সায়।

আজ কমেছে ২৭ টাকা ১০ পয়সা বা ৩.২১ শতাংশ।

তবে এদিন সবচেয়ে বেশি দর হারানো ১০টি কোম্পানির মধ্যে ওরিয়ন গ্রুপের কেবল ওরিয়ন ফার্মাকে দেখা গেছে।

সেই কোম্পানিগুলোর দর এখন পড়ছে ব্যাপক হারে

বাকি সব কোম্পানির শেয়ার ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পর অস্বাভাবিক হারে বাড়ছিল। এখন কমছেও লাফিয়ে লাফিয়ে।

সবচেয়ে বেশি ১০ শতাংশ দর হারিয়েছে নতুন তালিকাভুক্ত নাভানা ফার্মা, যেটির ২৫ টাকায় পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু করে ১৩২ টাকায় উঠে যায়। এখন নেমেছে ৯০ টাকা ৯০ পয়সায়।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯.৯৭ শতাংশ কমেছে ইস্টার্ন হাউজিংয়ের দর, যেটি সম্প্রতি ১৪৭ টাকা ৯০ পয়সায় উঠে গিয়েছিল। এখন নেমেছে ৮৪ টাকায়।

তৃতীয় সর্বোচ্চ ৯.৯৪ শতাংশ দর হারিয়েছে বসুন্ধরা পেপার। বর্তমান দর ৯৬ টাকা ৯০ পয়সা, যেটি ১২৬ টাকা পর্যন্ত লেনদেন হয়েছে।

চতুর্থ সর্বোচ্চ ৯.৭০ শতাংশ কমে এডিএন টেলিকমের দর দাঁড়িয়েছে ১০৮ টাকা ৯০ পয়সা। এই কোম্পানিটির শেয়ারদর সম্প্রতি ১৫৯ টাকায় উঠে গিয়েছিল।

ফের ঢালাও পতন, মাথা উঁচু করে জীবনবিমা
দ্বিতীয় দফায় ফ্লোর প্রাইসে এই কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বাড়ছিল লাফিয়ে লাফিয়ে। কিনে এখন ব্যাপক লোকসানে বিনিয়োগকারীরা

পঞ্চম সর্বোচ্চ ৯.৪৯ শতাংশ দর হারিয়ে ৩৫ টাকা ৩০ পয়সায় নেমেছে বিডিকম। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ৩০ টাকা ৩০ পয়সা। সম্প্রতি উঠে যায় ৭৯ টাকা ৯০ পয়সায়।

ষষ্ঠ সর্বোচ্চ ৯.৩২ শতাংশ কমে কেডএস অ্যাকসেসোরিজের দাঁড়িয়েছে ৭৮ টাকা ৮০ পয়সায়, যেটি সম্প্রতি ১০২ টাকা ১০ পয়সা পর্যন্ত লেনদেন হয়েছে।

সপ্তম সর্বোচ্চ ৯.১০ শতাংশ কমে সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজের দর নেমেছে ৭০ টাকা ৯০ পয়সায়। এই কোম্পানিটির দর উঠে গিয়েছিল ৯৩ টাকা ৮০ পয়সায়।

অষ্টম সর্বোচ্চ দর হারিয়েছে ওরিয়ন ফার্মা। নবম সর্বোচ্চ কমেছে পেপার প্রসেসিংয়ের দর। ৮.৭৩ বা ১৮ টাকা ৫০ হারিয়ে কোম্পানিটির দর দাঁড়িয়েছে ১৯৩ টাকা ৫০ পয়সা, যেটি সম্প্রতি উঠে যায় ৩৩৯ টাকা ৪০ পয়সায়।

দশম সর্বোচ্চ ৮.৭২ শতাংশ বা ২৭ টাকা দর হারিয়ে মনোস্পুল পেপারের দর দাঁড়িয়েছে ২৮২ টাকা ৫০ পয়সা, যে কোম্পানিটির দর সম্প্রতি ৪৬৩ টাকা ৫০ পয়সা উঠে গিয়ে বিস্ময় তৈরি করেছিল।

আরও ৫টি কোম্পানির দর ৭ শতাংশের বেশি, দুটির দর ৬ শতাংশের বেশি, ৪টির দর ৫ শতাংশের বেশি, ৬টি দর ৪ শতাংশের বেশি, ১০টির দর ৩ শতাংশের বেশি, ৮টির দর কমেছে ২ শতাংশের বেশি। এর অনেকগুলো ফ্লোরের কাছাকাছি নেমে এসেছে।

সূচকে প্রভাব যাদের

সবচেয়ে বেশি ৬ দশমিক ১০ পয়েন্ট সূচক কমেছে বিকন ফার্মার দরপতনে। কোম্পানিটির দর কমেছে ৫ দশমিক ২৭ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪ দশমিক ৮২ পয়েন্ট কমেছে লাফার্জ হোলসিমের কারণে। শেয়ার প্রতি দাম কমেছে ৩ দশমিক ২৪ শতাংশ।

ওরিয়ন ফার্মার দর ৮ দশমিক ৯৯ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে ৩ দশমিক ৭১ পয়েন্ট।

এ ছাড়া বসুন্ধরা পেপার, সোনালী পেপার, বেক্সিমকো ফার্মা, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, নাভানা ফার্মা, এসিআই ও এমজেএল বাংলাদেশের দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ৩২ দশমিক ৫০ পয়েন্ট।

বিপরীতে সবচেয়ে বেশি শূন্য দশমিক ৬০ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স। এদিন শেয়ারটির দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ।

ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দর ১ দশমিক ৩০ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে শূন্য দশমিক ৪২ পয়েন্ট।

পূবালী ব্যাংক সূচকে যোগ করেছে শূন্য দশমিক ৩৯ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে শূন্য দশমিক ৩৮ শতাংশ।

এর বাইরে সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স, প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্স, পদ্মা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, যমুনা অয়েল, প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স ও পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ২ দশমিক ৮০ পয়েন্ট।

আরও পড়ুন:
ফ্লোরের বাঁধন আলগার পর সূচকের উত্থান
ফ্লোরের বাঁধন আলগা করল বিএসইসি
ক্রেতার অভাবে ধুঁকছে পুঁজিবাজার, দর কমছে ঝড়ের বেগে
বোনাস শেয়ার নিয়ে নীতি পাল্টাল বিএসইসি
পুরোনো সূচিতে ফিরছে পুঁজিবাজার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে