× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Exim Bank gave winter clothes and blankets to the Prime Ministers relief fund
google_news print-icon

প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণভান্ডারে শীতবস্ত্র ও কম্বল দিল এক্সিম ব্যাংক

প্রধানমন্ত্রীর-ত্রাণভান্ডারে-শীতবস্ত্র-ও-কম্বল-দিল-এক্সিম-ব্যাংক
বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সরকার প্রধানের হাতে কম্বল তুলে দেন এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম মজুমদার এবং পরিচালনা পর্ষদের সদস্য মো. আব্দুল্লাহ ও মো. নাজমুস সালেহীন। ছবি: পিএমও
প্রধানমন্ত্রীর হাতে শীতবস্ত্র ও কম্বল তুলে দেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) চেয়ারম্যান ও এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম মজুমদার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন এক্সিম ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের দুই সদস্য মো. আব্দুল্লাহ ও মো. নাজমুস সালেহীন।

শীত মৌসুমে শীতার্ত মানুষের সহায়তায় প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণভান্ডারে ১ লাখ ৫০ হাজার পিস কম্বল ও শীতবস্ত্র দিয়েছে এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ লিমিটেড (এক্সিম ব্যাংক)।

তেজগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার সকালে এক অনুষ্ঠানে এক্সিম ব্যাংকের পক্ষে কম্বলগুলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে তুলে দেয়া হয়।

প্রধানমন্ত্রীর হাতে শীতবস্ত্র ও কম্বল তুলে দেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) চেয়ারম্যান ও এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম মজুমদার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন এক্সিম ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের দুই সদস্য মো. আব্দুল্লাহ ও মো. নাজমুস সালেহীন।

এদিন প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণভান্ডারে দেশের বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের পক্ষে মোট ২৮ লাখ ৮৫ হাজার কম্বল দেয়া হয়। আরেকটি বেসরকারি ব্যাংকের পক্ষ থেকে দেয়া হয় ১০ কোটি টাকা।

এর আগেও বিভিন্ন সময় আর্তমানবতার সেবায় প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল ও ভান্ডারে সহায়তা দিয়েছে এক্সিম ব্যাংক।

আরও পড়ুন:
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রশংসাপত্র পেল এক্সিম ব্যাংক
এক্সিম ব্যাংকের লেনদেন বন্ধ থাকবে ৭ দিন
এক্সিম ব্যাংক ও মোমো হোটেলের চুক্তি
এক্সিম ব্যাংকে পদোন্নতি পেলেন আব্দুল বারী ও মাকসুদা খানম
টাইম স্কয়ারে বঙ্গবন্ধুর ওপর প্রদর্শনীর সঙ্গী এক্সিম ব্যাংক

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Per capita income of Dhaka people is 5 thousand 163 dollars DCCI

ঢাকার মানুষের মাথাপিছু আয় ৫ হাজার ১৬৩ ডলার: ডিসিসিআই

*এটি দেশের মানুষের গড় মাথাপিছু আয়ের প্রায় দ্বিগুণ *দেশের মোট কর্মসংস্থানের ৪০ শতাংশ ঢাকায়
ঢাকার মানুষের মাথাপিছু আয় ৫ হাজার ১৬৩ ডলার: ডিসিসিআই

ঢাকা জেলার মানুষের গড়ে মাথাপিছু আয় বর্তমানে ৫ হাজার ১৬৩ মার্কিন ডলার। এটি দেশের মানুষের গড় মাথাপিছু আয়ের প্রায় দুই গুণের কাছাকাছি। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হিসাবে, গত অর্থবছর (২০২৪–২৫) শেষে বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ছিল ২ হাজার ৮২০ মার্কিন ডলার।

গতকাল শনিবার রাজধানীর মতিঝিলে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) আয়োজিত ইকোনমিক পজিশন ইনডেক্স (ইপিআই) বা অর্থনৈতিক অবস্থান সূচক প্রণয়নবিষয়ক এক আলোচনা অনুষ্ঠানে ঢাকার মানুষের মাথাপিছু আয়ের এমন তথ্য জানানো হয়।

ঢাকা চেম্বারের সভাপতি তাসকিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আন্তর্জাতিক সংস্থা, অর্থনীতিবিদ, গবেষক, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও সরকারি–বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা চেম্বার জানায়, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) ২০১১ সালে করা জেলাভিত্তিক জিডিপির তথ্যকে ভিত্তি ধরে এ জেলার বিনিয়োগ, ভোগ, ব্যয়, আমদানি, রপ্তানি, আয়তন ও জনসংখ্যা বৃদ্ধি প্রভৃতি বিষয়কে বিবেচনায় নিয়ে ঢাকা জেলার মাথাপিছু আয়ের এ হিসাব অনুমান করা হয়েছে। যদিও ঢাকার মাথাপিছু আয় ও জিডিপির এসব তথ্যের সীমাবদ্ধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনুষ্ঠানে উপস্থিত একাধিক ব্যক্তি।

সর্বশেষ গত মে মাসে জাতীয় মাথাপিছু আয়ের তথ্য প্রকাশ করে বিবিএস। এতে উঠে আসে, বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয় এখন (২০২৪–২৫ অর্থবছর) ২ হাজার ৮২০ মার্কিন ডলার। এই মাথাপিছু আয় এযাবতকালের রেকর্ড। এর আগের অর্থবছরের চেয়ে মাথাপিছু আয় বেড়েছে ৮২ ডলার। গত অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ছিল ২ হাজার ৭৩৮ ডলার। তবে বিবিএস বিভাগ বা জেলাভিত্তিক মাথাপিছু আয়ের হিসাব করে না।

মাথাপিছু আয় ব্যক্তির একক আয় নয়। দেশের অভ্যন্তরীণ আয়ের পাশাপাশি প্রবাসী আয়সহ যত আয় হয়, তা একটি দেশের মোট জাতীয় আয়। সেই জাতীয় আয়কে মোট জনসংখ্যা দিয়ে ভাগ করে এই হিসাব করা হয়।

বিবিএসের হিসাবে দেখা গেছে, ২০২১–২২ অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ছিল ২ হাজার ৭৯৩ ডলার। এরপর ২০২২–২৩ অর্থবছরে মাথাপিছু আয় কমে দাঁড়ায় ২ হাজার ৭৪৯ ডলারে। গত অর্থবছরে তা আরও কমে ২ হাজার ৭৩৮ ডলার হয়। মূলত ডলারের বিনিময় হার বেড়ে যাওয়ায় বিবিএসের হিসাবে মাথাপিছু আয়ের পার্থক্য হয়।

কর্মসংস্থানের ৪০ শতাংশ ঢাকায়

আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা চেম্বারের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব এ কে এম আসাদুজ্জামান পাটোয়ারী। তিনি জানান, দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের বড় একটি অংশ সম্পন্ন হয় ঢাকা জেলায়। দেশের মোট কর্মসংস্থানের ৪০ শতাংশ আসে এই জেলা থেকে। ঢাকাকে বিবেচনা করা হয় আর্থিক খাতের অন্যতম কেন্দ্র হিসেবে। শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত সাড়ে ৭০০–এর বেশি কোম্পানির প্রধান কার্যালয় ঢাকা জেলায় অবস্থিত।

আসাদুজ্জামান জানান, দেশের শহুরে জনসংখ্যার ৩২ শতাংশের বাস ঢাকা জেলায়। আর মোট জনসংখ্যার ১১ দশমিক ২ শতাংশ মানুষ ঢাকায় থাকেন। ঢাকা খুবই শিল্পঘন জেলা। দেশের মোট পণ্য রপ্তানির ৪০ শতাংশের বেশি হয় এ জেলা থেকে। সব মিলিয়ে মোট দেশজ আয়ে (জিডিপি) এককভাবে ৪৬ শতাংশ অবদান রাখছে ঢাকা জেলা।

ইপিআই সূচক চালু করবে ঢাকা চেম্বার

দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের বাস্তব চিত্র তুলে ধরতে ইকোনমিক পজিশন ইনডেক্স (ইপিআই) বা অর্থনৈতিক অবস্থান সূচক প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা চেম্বার। প্রতি তিন মাস পরপর ইপিআই সূচক প্রকাশ করা হবে। এতে মূলত শিল্প ও সেবা খাতের অর্থনৈতিক কর্মক্ষমতা ও অর্থনৈতিক কার্যক্রমের পরিবর্তন চিহ্নিত করা হবে এবং তার আলোকে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে নীতিনির্ধারকদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হবে।

ঢাকা চেম্বারের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ফোকাস গ্রুপ আলোচনায় ইপিআই সূচক নির্ধারণের প্রক্রিয়া ও কার্যক্রম নিয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরা হয়।

আলোচনার শুরুতে স্বাগত বক্তব্যে ঢাকা চেম্বারের সভাপতি তাসকিন আহমেদ বলেন, দেশে ব্যবসায়িক পরিবেশ পরিমাপের জন্য বর্তমানে বিভিন্ন সূচক, যেমন বিসিআই, ইজ অব ডুইং বিজনেস ইনডেক্স, জিডিপি প্রভৃতি রয়েছে। তবে এসব সূচক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের প্রকৃত পরিবর্তন ও কারণগুলো যথাযথভাবে প্রতিফলিত করতে পারে না। সরকার অনেক সময় ভূ–অর্থনৈতিক পটভূমি নীতিনির্ধারণ করে, কিন্তু হালনাগাদ তথ্য না থাকায় সেগুলো সব সময় কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন সম্ভব হয় না।

এমন বাস্তবতায় ইপিআই সূচক প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানান তাসকিন আহমেদ।

অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি আবুল কাসেম খান বলেন, স্থানীয় বিভিন্ন সূচকে দেখা যায়, ‘দেশের অর্থনীতি ভালো করছে। কিন্তু বৈশ্বিক সূচকের কিংবা অন্য দেশের সঙ্গে তুলনা করলে দেখতে পাই, আমরা বিভিন্ন সূচকে সবচেয়ে নিচের দিকে থাকি। তাই এসব সূচকের তথ্যে আত্মতুষ্টির কারণ নেই; বরং এসব সূচককে বৈশ্বিক মানের সঙ্গে তুলনা করে প্রকাশ করলে সেটি বেশি কার্যকর হবে।’

আর ইপিআই সূচকটি প্রতি মাসে প্রকাশ করা ও সূচকের পরিধি বাড়ানোর পরামর্শ দেন ঢাকা চেম্বারের আরেক সাবেক সভাপতি আশরাফ আহমেদ।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি অর্গানাইজেশনের (এনপিও) মহাপরিচালক মো. নূরুল আলম, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সাপোর্ট টু সাসটেইনেবল গ্র্যাজুয়েশন প্রকল্পের (এসএসজিপি) আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিশেষজ্ঞ নেসার আহমেদ, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক সৈয়দ মুনতাসির মামুন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব এ কে এম আতিকুল হক, বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক (এসএমইএসপিডি) নওশাদ মোস্তফা, পরিচালক মো. সালিম আল মামুন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক মো. আইনুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. দীন ইসলাম, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের (বিআইএসএস) গবেষণা পরিচালক মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন, ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশনের সিনিয়র প্রাইভেট সেক্টর স্পেশালিস্ট মিয়া রহমত আলী প্রমুখ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
ELF Lubricants Hybrid Vehicle Service Trained 50 Mechanics

ইএলএফ লুব্রিক্যান্টসের হাইব্রিড গাড়ি সার্ভিস প্রশিক্ষণ পেল ৫০ মেকানিক

ইএলএফ লুব্রিক্যান্টসের হাইব্রিড গাড়ি সার্ভিস প্রশিক্ষণ পেল ৫০ মেকানিক

ফ্রান্সের পারফরম্যান্স লুব্রিক্যান্ট ব্র্যান্ড ইএলএফ লুব্রিক্যান্টস স্থানীয় গাড়ি মেকানিকদের দক্ষতা উন্নয়নে একদিনব্যাপী বিশেষ হাইব্রিড গাড়ি সার্ভিস প্রশিক্ষণ কর্মশালা আয়োজন করেছে।

টোটালএনার্জিসের এই ব্র্যান্ডের উদ্যোগে কর্মশালাটি শুক্রবার রাজধানীর কন্টিনেন্টাল ওয়ার্কস লিমিটেডের সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত হয়।

দেশের বিভিন্ন সার্ভিস ওয়ার্কশপ থেকে আসা ৫০ জন অভিজ্ঞ মেকানিক প্রশিক্ষণে অংশ নেন।

কর্মশালায় হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি রক্ষণাবেক্ষণ, ইলেকট্রিক মোটর পরীক্ষা, হাইব্রিড ট্রান্সমিশন সার্ভিসিং, হাই-ভোল্টেজ নিরাপত্তা ও আধুনিক ত্রুটি শনাক্তকরণ প্রক্রিয়া নিয়ে হাতে-কলমে প্রশিক্ষণের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়।

শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ইএলএফ জানিয়েছে, এই উদ্যোগের লক্ষ্য স্থানীয় মেকানিকদের আরও দক্ষ করে তোলা, যাতে তারা গাড়ির কর্মক্ষমতা বাড়াতে, মেরামতের সময় কমাতে ও গাড়ির আয়ুষ্কাল দীর্ঘ করতে পারেন।

এতে চালক ও মালিকরা উপকৃত হওয়ার পাশাপাশি পরিবেশ দূষণও হ্রাস পাবে বলে জানায় ইএলএফ।

প্রশিক্ষণটি স্থানীয় চাহিদা ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসারে সাজানো হয়েছে। দ্রুত পরিবর্তনশীল অটোমোটিভ প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে এটি ইএলএফ-এর একটি সময়োপযোগী উদ্যোগ।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টোটালএনার্জিস বাংলাদেশের বাণিজ্যিক বিক্রয় পরিচালক টেরি হায়াশি। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন ওয়ার্কশপ মালিক, সার্টিফায়েড মেকানিক, প্রশিক্ষক, ফ্লিট সার্ভিস ম্যানেজার, মোটরযান সাংবাদিক, ইএলএফ পরিবেশক ও অন্যান্য অংশীদাররা।

ইএলএফ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দেওয়ান সাজেদুর রহমান বলেন, ‘গাড়ির প্রযুক্তি দ্রুত বদলাচ্ছে, তাই তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের দক্ষতাও বাড়াতে হবে। আজকের প্রশিক্ষণ তাদের জন্য স্বীকৃতি, যারা প্রতিদিন আমাদের সড়ক ব্যবস্থা সচল রাখছেন। পরিচ্ছন্ন ও আধুনিক পরিবহনের ভবিষ্যৎ গড়তে আমরা বাংলাদেশের মেকানিকদের পাশে থাকতে পেরে গর্বিত।’

ইএলএফ বাংলাদেশের পরিচালক কোসুকে ইয়োশিদা বলেন, টেকনিশিয়ানদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে বিনিয়োগ মানে ভবিষ্যতের পরিবহন খাতকে শক্তিশালী করা। আমরা হাইব্রিড সার্ভিসিং জ্ঞান ও নিরাপদ কার্যাভ্যাস ছড়িয়ে দিয়ে একটি টেকসই সার্ভিস নেটওয়ার্ক গড়ে তুলছি।

আগামী দিনে নতুন প্রজন্মের গাড়ির জন্য স্থানীয় কারিগরি সক্ষমতা বাড়াতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ইএলএফ, যা গাড়ির সার্ভিসিং মান, নিরাপত্তা ও দীর্ঘস্থায়িত্ব নিশ্চিত করবে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Wheat officially arrived from the United States for the first time

যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রথমবারের মতো সরকারিভাবে এলো গম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রথমবারের মতো সরকারিভাবে এলো গম

বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো জি টু জি ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানি শুরু করছে।

উভয় দেশের সরকারে মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের আলোকে এ আমদানি প্রক্রিয়া শুরু হয়।

বাংলাদেশের খাদ্য অধিদপ্তর এবং যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব এগ্রিকালচার (ইউএসডিএ)-এর মধ্যে চুক্তিটি সই হয়। এর আওতায় মোট ৪ লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন গম আমদানি করা হবে।

প্রথম চালান হিসেবে ৫৬ হাজার ৯৫৯ মেট্রিক টন গম নিয়ে এমভি নোরস স্ট্রিড জাহাজটি শনিবার চট্টগ্রাম বন্দরের বর্হিনোঙরে পৌঁছায়।

জাহাজে রক্ষিত গমের নমুনা পরীক্ষার কার্যক্রম ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। পরীক্ষা শেষে দ্রুত গম খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

জানা যায়, ৫৬ হাজার ৯৫৯ মেট্রিক টন গমের মধ্যে ৩৪ হাজার ১৭০ মেট্রিক টন চট্টগ্রামে এবং অবশিষ্ট ২২ হাজার ৭৮৯ মেট্রিক টন গম মোংলা বন্দরে খালাস করা হবে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
IMF welcomed Bangladesh Banks increase in reserves

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। সংস্থাটি বলেছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে রিজার্ভ বৃদ্ধি প্রশংসনীয়। তবে এই প্রক্রিয়া দেশের ঘোষিত বিনিময় হার ব্যবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না, তা তারা মূল্যায়ন করবে।

আইএমএফের এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় বিভাগের উপপরিচালক থমাস হেলব্লিং বলেন, “রিজার্ভের সঞ্চয়কে আইএমএফ-সমর্থিত কর্মসূচির একটি কেন্দ্রীয় লক্ষ্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়, বিশেষ করে যেহেতু দেশটি এখনো পেমেন্ট ভারসাম্যের চাপের মুখে রয়েছে।”

গত শুক্রবার হংকংয়ে আয়োজিত এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি আরও বলেন, পেমেন্ট ভারসাম্যের দুর্বলতা হ্রাসে রিজার্ভ বৃদ্ধির লক্ষ্য গুরুত্বপূর্ণ। এ সাফল্যের জন্য তিনি বাংলাদেশ ব্যাংককে বিশেষভাবে অভিনন্দন জানান।

তিনি জানান, ৫ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের ঋণ কর্মসূচির পঞ্চম পর্যালোচনার অংশ হিসেবে আইএমএফের একটি মিশন চলতি মাসেই বাংলাদেশ সফর করবে। মিশনটি মাঠপর্যায়ে কাজ করবে এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করবে। ফলাফল কী হয়, তা এখনো দেখার বিষয় বলে তিনি উল্লেখ করেন।

তবে এই পদক্ষেপগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের ঘোষিত বিনিময় হার নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কি না, সেটিও আইএমএফ মূল্যায়ন করবে বলে তিনি জানান।

আইএমএফের হিসাব অনুযায়ী, ২০২৫ সালের ১৬ অক্টোবর বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়ায় ২৭ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলার, যা এক বছর আগে ছিল ১৯ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন ডলার। এ বৃদ্ধি ঘটেছে মূলত মুদ্রা প্রবাহ বাড়া, ব্যয় তুলনামূলকভাবে কম থাকা এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের বাজার থেকে ডলার কেনার কারণে।

২০২১ সালের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে আমদানি বৃদ্ধির ফলে রিজার্ভে চাপ সৃষ্টি হয়। ওই সময় থেকে ২০২৪-২৫ অর্থবছর পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ থেকে ২৫ বিলিয়ন ডলারের বেশি বিক্রি করে। এক বছরের বেশি সময় ধরে ‘ক্রলিং পেগ’ (নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে ওঠানামা) বিনিময় হার ব্যবস্থা বজায় রাখার পর, ২০২৫ সালের মে মাসে বাংলাদেশ ব্যাংক বিনিময় হার ব্যবস্থায় নমনীয়তা চালু করে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, ২০২০-২১ অর্থবছর থেকে এ পর্যন্ত টাকার মান ৪৩ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে। তবে চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে বৈদেশিক মুদ্রা প্রবাহ, বিশেষ করে প্রবাসী আয় (রেমিট্যান্স) ও রপ্তানি আয় বৃদ্ধির ফলে বাংলাদেশ ব্যাংক বাজার থেকে ২ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার কিনেছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
MTB Foundation inaugurated MTB USEP Skills Training Institute on the occasion of MTBs founding anniversary

এমটিবি’র প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এমটিবি ফাউন্ডেশন উদ্বোধন করলো ‘এমটিবি-ইউসেপ স্কিলস ট্রেনিং ইনস্টিটিউট’

এমটিবি’র প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এমটিবি ফাউন্ডেশন উদ্বোধন করলো ‘এমটিবি-ইউসেপ স্কিলস ট্রেনিং ইনস্টিটিউট’

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে এমটিবি ফাউন্ডেশন ও ইউসেপ বাংলাদেশ-এর যৌথ উদ্যোগে সম্প্রতি উদ্বোধন করা হয়েছে এই ইনস্টিটিউটটি। শিক্ষা খাতে এটি এমটিবি ফাউন্ডেশনের ফ্ল্যাগশিপ প্রকল্প হিসেবে বিবেচিত। আগামী তিন বছরে এই প্রকল্পের আওতায় ১,২০০ জন সুবিধাবঞ্চিত তরুণ-তরুণীকে পাঁচটি বিশেষায়িত ট্রেডে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য হলো দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি এবং তরুণ সমাজকে আত্মনির্ভরশীল করে তোলা, যাতে তারা দেশের অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে পারে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে এমটিবি শুধুমাত্র একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান নয়, বরং সমাজের উন্নয়নের অংশীদার হিসেবে তার অবস্থান আরও সুদৃঢ় করবে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয় ২৫ অক্টোবর ২০২৫, ময়মনসিংহের মাসকান্দায় অবস্থিত স্পন্দন ট্রেনিং ফ্যাসিলিটেশন সেন্টারে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এমটিবি ও ইউসেপ-এর বোর্ড সদস্যবৃন্দ, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, স্থানীয় কমিউনিটির সদস্য এবং প্রশিক্ষণার্থীরা। ইনস্টিটিউটটির উদ্বোধন করেন মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসি (এমটিবি)-এর চেয়ারম্যান মি. রাশেদ আহমেদ চৌধুরী। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন ইউসেপ বাংলাদেশের সাবেক চেয়ারপারসন মি. এ. মতিন চৌধুরী, নির্বাহী পরিচালক ড. মোঃ আবদুল করিম, পরিচালক (প্রোগ্রাম অ্যান্ড ইনোভেশনস) ইঞ্জি. মোঃ আবদুল মান্নান, এমটিবি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মি. সৈয়দ মাহবুবুর রহমান, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক চৌধুরী আখতার আসিফ, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালকবৃন্দ রেইস উদ্দিন আহ্মাদ,এবং এমটিবি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সামিয়া চৌধুরীসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Itel brought itel home

আইটেল নিয়ে এলো 'আইটেল হোম'

শুরু হোক নতুন স্মার্ট লাইফস্টাইল—যেখানে স্মার্টফোন, এক্সেসরিজ ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স, সব একসাথে একই ছাদের নিচে সহজলভ্য
আইটেল নিয়ে এলো 'আইটেল হোম'

বিশ্বস্ত স্মার্ট লাইফ ব্র্যান্ড আইটেল আনুষ্ঠানিক ভাবে চালু করল তাদের নতুন “হোম আউটলেট” যা অবস্থিত যমুনা ফিউচার পার্কের ব্লক সি, লেভেল ৪, শপ নং ৪সি-০০৪এ১। এটি বাংলাদেশের যাত্রায় আইটেল এর উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ যেখানে ব্র্যান্ডটি শুধু স্মার্টফোন ও ফিচার ফোনেই সীমাবদ্ধ না থেকে সম্পূর্ণ স্মার্ট লাইফ ইকোসিস্টেম গড়ে তুলছে আধুনিক গৃহস্থালির জন্য।

নতুন “আইটেল হোম” স্মার্ট লাইফের আধুনিক গন্তব্য যেখানে প্রযুক্তি, নকশা ও সুবিধা সব একসাথে পাওয়া যাবে। এখানে জনপ্রিয় স্মার্টফোন ছাড়াও পাওয়া যাবে নানা ধরনের স্মার্ট এক্সেসরিজ, গৃহস্থালি ও রান্নাঘরের যন্ত্রপাতি যেমন এয়ার ফ্রায়ার, ব্লেন্ডার, কেটলি, ট্রিমার, শেভার, সোলার ফ্যান ও স্মার্ট লাইট। এছাড়াও রয়েছে টিডব্লিওএস ইয়ারবাড, স্মার্টওয়াচ, পাওয়ার ব্যাংক ও চার্জিং এক্সেসরিজ যা ব্যবহারকারীদের দৈনিন্দন জীবনকে আরও সহজ করে তুলবে।

আইটেল নিয়ে এলো 'আইটেল হোম'

“আইটেল হোম” এমন একটি রিটেইল অভিজ্ঞতা যেখানে আইটেল এর সকল পণ্য এক ছাদের নিচে পাওয়া যাবে। বর্তমানে আইটেল বাংলাদেশের ৪৮টি ব্র্যান্ড আউটলেট পরিচালনা করছে তবে “আইটেল হোম” একটি ভিন্নধর্মী লাইফ স্টাইল অভিজ্ঞতা যেখানে স্মার্টফোন থেকে শুরু করে স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্স সবকিছু পাওয়া যাবে। আইটেল এর মূল লক্ষ্য প্রতিটি পরিবার সহজেই উপভোগ করুক স্মার্ট জীবনের সুবিধা।
যমুনা ফিউচার পার্কের এই স্মার্ট ষ্টোরটি বাংলাদেশের ভোক্তাদের স্মার্ট পণ্যের অভিজ্ঞতাকে নতুনভাবে উপস্থাপন করছে। উদ্বোধনের দিন গ্রাহকরা পেয়েছেন বিশেষ ছাড়, লাইভ ডেমো ও আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের সুযোগ যা আইটেল এর স্টাইল, কার্যকারিতা ও সাশ্রয়ের সমন্বয়কে তুলে ধরে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আইটেল-এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং ড. মোহাম্মদ আলমগীর আলম, পরিচালক, মার্কেটিং, সেলস অ্যান্ড অপারেশনস, যমুনা গ্রুপ উপস্থিত ছিলেন, যা বাংলাদেশে ব্র্যান্ডটির নতুন একটি অধ্যায়ের সূচনা করে। এই অনুষ্ঠানে আইটেল বাংলাদেশের প্রধান শফিউল আলম বলেন, “গত ১০ বছর ধরে আইটেল বাংলাদেশে সফলভাবে ফিচার ফোন ও স্মার্টফোনের মাধ্যমে কাজ করে আসছে। এখন আমরা গ্রাহকদের জন্য নতুনত্ব আনতে হোম অ্যাপ্লায়েন্স নিয়ে এসেছি। আমরা আশাবাদী, বাংলাদেশের মানুষের কাছে আমরা সাশ্রয়ী দামে মানসম্মত সেবা পৌঁছে দিতে পারব।”

“আইটেল হোম” বাংলাদেশে একটি বিস্তৃত ব্র্যান্ড হওয়ায় সবাইকে স্মার্ট ও সহজ প্রযুক্তি পোঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতিকে আরও দৃঢ় করেছে। স্টাইল, কার্যকারিতা ও প্রাইজ এর সমন্বয়ে আইটেল শুধু প্রযুক্তি ব্র্যান্ড নয় বরং স্মার্ট লাইফস্টাইলের প্রতীক। “ এনজয় বেটার লাইফ” আদর্শ মেনে আইটেল চায় বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে আধুনিক প্রযুক্তির সহজ ব্যবহার নিশ্চিত করতে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
ELF Lubricants trained 50 mechanics in hybrid vehicle servicing

হাইব্রিড গাড়ি সার্ভিসিংয়ে ৫০ মেকানিককে প্রশিক্ষণ দিল ইএলএফ লুব্রিক্যান্টস

কন্টিনেন্টাল ওয়ার্কস লিমিটেডের সহযোগিতায় আয়োজিত প্রশিক্ষণে গুরুত্ব ছিল গাড়ির নিরাপত্তা, ত্রুটি শনাক্তকরণ ও রক্ষণা বেক্ষণে
হাইব্রিড গাড়ি সার্ভিসিংয়ে ৫০ মেকানিককে প্রশিক্ষণ দিল ইএলএফ লুব্রিক্যান্টস

স্থানীয় গাড়ি মেকানিকদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে একদিনব্যাপী বিশেষ হাইব্রিড গাড়ি সার্ভিস প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করেছে ফ্রান্সের পারফরম্যান্স লুব্রিক্যান্ট ব্র্যান্ড ইএলএফ লুব্রিক্যান্টস। টোটালএনার্জিসের এই ব্র্যান্ডের উদ্যোগে কর্মশালাটি শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) রাজধানীর কন্টিনেন্টাল ওয়ার্কস লিমিটেডে অনুষ্ঠিত হয়।

প্রশিক্ষণে দেশের বিভিন্ন সার্ভিস ওয়ার্কশপ থেকে আসা ৫০ জন অভিজ্ঞ মেকানিক অংশ নেন। উদ্যোগটি দেশীয় মেকানিকদের কারিগরি দক্ষতা বাড়াতে এবং হাইব্রিড ও বৈদ্যুতিক গাড়ি সার্ভিসিং-এর মান উন্নয়নে ইএলএফ এর সামগ্রিক প্রচেষ্টার একটি অংশ।

প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারীরা হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি সিস্টেমের যত্ন, ইলেকট্রিক মোটর পরীক্ষা, হাইব্রিড ট্রান্সমিশন সার্ভিসিং, হাই-ভোল্টেজ নিরাপত্তা এবং আধুনিক ত্রুটি শনাক্তকরণ প্রক্রিয়ার ওপর হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ পান।

স্থানীয় মেকানিকদের আরো দক্ষ করে তোলার মাধ্যমে গাড়ির কর্মক্ষমতা বাড়ানো, মেরামতের সময় কমানো এবং গাড়ির আয়ুষ্কাল দীর্ঘ করা ইএলএফ এর লক্ষ্য। প্রতিষ্ঠানটির এ উদ্যোগের মাধ্যমে গাড়ির চালক-মালিক উপকৃত হওয়ার পাশাপাশি গাড়ির পরিবেশগত নেতিবাচক প্রভাব ও কমবে।

কন্টিনেন্টাল ওয়ার্কস লিমিটেড ও শিল্পখাতের বিভিন্ন অংশীদারের সহযোগিতায় প্রশিক্ষণটি স্থানীয় চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণ করে আয়োজন করা হয়। গাড়ির প্রযুক্তি যেভাবে দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে, তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে দক্ষতা উন্নয়নের ক্ষেত্রে এ প্রশিক্ষণটি ইএলএফের একটি সময়োপযগী পদক্ষেপ।

প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টোটালএনার্জিস বাংলাদেশের বাণিজ্যিক বিক্রয় পরিচালক টেরি হায়াশি। এছাড়া বিভিন্ন ওয়ার্কশপ মালিক, সার্টিফায়েড মেকানিক, প্রশিক্ষক, ফ্লিট সার্ভিস ম্যানেজার, মোটরযান সাংবাদিক, ইএলএফ পরিবেশক ও অন্যান্য অংশীদাররা এ কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ইএলএফ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দেওয়ান সাজেদুর রহমান বলেন, “গাড়ির প্রযুক্তি দ্রুত বদলাচ্ছে, তাই আমাদের দক্ষতাও তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে বৃদ্ধি করতে হবে। আজকের প্রশিক্ষণ মূলত সেই টেকনিশিয়ানদের স্বীকৃতি প্রদানের জন্য, যারা প্রতিদিন আমাদের সড়কব্যবস্থা সচল রাখছেন। আমরা চাই তারা যেন নিরাপত্তা ও দক্ষতার সঙ্গে হাইব্রিড গাড়ি সংক্রান্ত সার্ভিস দিতে পারেন। পরিচ্ছন্ন ও আধুনিক পরিবহনের ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের মেকানিকদের পাশে থাকতে পেরে আমরা গর্বিত।

ইএলএফ বাংলাদেশের পরিচালক কোসুকে ইয়োশিদা বলেন, “টেকনিশিয়ানদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে বিনিয়োগ করার মানে হলো ভবিষ্যতের পরিবহন খাতকে শক্তিশালী করা। মেকানিকদের মধ্যে আধুনিক হাইব্রিড সার্ভিসিংয়ের জ্ঞান ও নিরাপদ কার্যাভ্যাস তৈরির মাধ্যমে ইএলএফ দেশীয় গাড়ির ইকোসিস্টেমকে আরো সমৃদ্ধ করছে। এতে একদিকে গাড়ির পারফরম্যান্স ও নিরাপত্তা যেমন বাড়ছে, তেমনি সারাদেশে গড়ে উঠছে একটি টেকসই সার্ভিস নেটওয়ার্ক।“

আগামী দিনে নতুন প্রজন্মের গাড়ি তৈরিতে স্থানীয় কারিগরি সক্ষমতা বাড়াতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ইএলএফ। সে লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি এমন প্রশিক্ষণ দিচ্ছে, যা একইসাথে গাড়ির সার্ভিসিং এর মান ও নিরাপত্তা বাড়াবে এবং এর দীর্ঘস্থায়িত্ব নিশ্চিত করবে।

মন্তব্য

p
উপরে