× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Now others will also give loans and the crisis will be over
google_news print-icon
আইএমএফের ঋণ নিয়ে দুই অর্থনীতিবিদ

এখন অন্যরাও ঋণ দেবে, সংকট কেটে যাবে

এখন-অন্যরাও-ঋণ-দেবে-সংকট-কেটে-যাবে
‘আইএমএফ যে সব কথা বলছে, সেগুলো কিন্তু আমরা অর্থনীতিবিদরাও বহুদিন ধরে বলে আসছি। যেমন ধরেন, আইএমএফ আমাদের রাজস্ব আদায় বাড়াতে বলেছে, ট্যাক্স-জিডিপি অনুপাত বাড়াতে বলেছে, খেলাপি ঋণ কমাতে বলেছে, বাংলাদেশ ব্যাংককে স্বায়ত্বশাসন দিতে বলেছে-এগুলো কিন্তু আমরাও বার বার বলে আসছি। আমরা দেশের ভালোর জন্য, মঙ্গলের জন্যই এ সব কথা বলেছি। আইএমএফ তাই বলছে।’

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণ পাওয়ায় অর্থনীতিতে যে চাপ সৃষ্টি হয়েছে, তা সামাল দেয়া সহজ হবে বলে মনে করছেন দুই অর্থনীতিবিদ আহসান এইচ মনসুর ও সালেহউদ্দিন আহমেদ। সরকারকে এই ঋণ সঠিকভাবে ব্যবহারের পরামর্শ দিয়ে তারা বলেছেন, এখন বিশ্বব্যাংক, এডিবিসহ অন্যরাও ঋণ নিয়ে এগিয়ে আসবে; সংকট কেটে যাবে।’

আইএমএফ এর কাছ থেকে সাড়ে ৪ বিলিয়ন (৪৫০ কোটি) ডলার ঋণ নিতে প্রাথমিক সমঝোতায় পৌঁছেছে বাংলাদেশ। আগামী ফেব্রুয়ারিতেই এ ঋণের প্রথম কিস্তি পাওয়া যবে জানিয়ে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বুধবার সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘যেভাবে চেয়েছিলাম, সেভাবে আইএমএফের ঋণ পেতে যাচ্ছি। প্রয়োজনীয় শর্ত তারা দিয়েছে, সেগুলো আমরা নিজেরাই শুরু করছিলা।’

এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক দীর্ঘদিন আইএমএফের গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করে আসা আহসান এইচ মনসুর নিউজবাংলাকে বলেন, ‘যাক একটা সুখবর পাওয়া গেলো। আড়াই বছরের করোনা মহামারির ধাক্কার পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে আমাদের অর্থনীতিতে যে চাপ সৃষ্টি হয়েছে, তা এখন সামাল দেয়া সহজ হবে বলে আমি মনে করি। সরকার সাহস পাবে, যেভাবে কোভিড-১৯ এর ছোবল মোকাবিলা করেছিল, ঠিক একই ভাবে যুদ্ধের ধাক্কাটাও মোকাবিলা করতে পারবে বলে আশা করছি। এখন সরকারের কাজ হবে আইএমএফ ঠিক যে কারণে ঋণটা দিচ্ছে, সেটার যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করা।’

তিনি বলেন, ‘একটা কথা মনে রাখতে হবে, অনেক কিছু যাচাই-বাছাই করে কিন্তু আইএমএফ ঋণটা দিতে রাজি হয়েছে। তারা দেখেছে, নানা বাধা-বিপত্তির মধ্যেও বাংলাদেশের অর্থনীতি মোটামুখি একটা ভালো ভিত্তির উপর দাঁড়িয়ে আছে। তারা অতীত ইতিহাস ঘেটে দেখেছে, বাংলাদেশ বিদেশি যে কোনো ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে ভালো ভাবমূর্তি বজায় রেখেছে; কখনও কোনো ঋণ শোধের ক্ষেত্রে খেলাপি হয়নি। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আইএমএফ যখন দেখেছে, বাংলাদেশের ঋণ পরিশোধ করার সামর্থ আছে, তখনই কিন্তু তারা ঋণটা দিতে রাজি হয়েছে। সেদিক থেকে সরকার একটু স্বস্তি পেল।’

‘আরেকটা বিষয় হচ্ছে, সেটা নিয়ে গত কয়েক দিন বেশ আলোচনা হচ্ছে, সেটা হলো এই ঋণের জন্য অনেক শর্ত দিয়েছে আইএমএফ। এখানে আমার বক্তব্য হচ্ছে, আইএমএফ যে সব শর্তের কথা বলেছে, সেগুলো কিন্তু একটাও নতুন নয়। এই প্রত্যেকটা কথা আইএমএফ অনেক দিন ধরেই বলে আসছে। আমি এগুলোকে শর্ত বলতে চাই না; পরামর্শ বলব। আইএমএফ যে সব কথা বলছে, সেগুলো কিন্তু আমরা অর্থনীতিবিদরাও বহুদিন ধরে বলে আসছি। যেমন ধরেন, আইএমএফ আমাদের রাজস্ব আদায় বাড়াতে বলেছে, ট্যাক্স-জিডিপি অনুপাত বাড়াতে বলেছে, খেলাপি ঋণ কমাতে বলেছে, বাংলাদেশ ব্যাংককে স্বায়ত্বশাসন দিতে বলেছে-এগুলো কিন্তু আমরাও বার বার বলে আসছি। আমরা দেশের ভালোর জন্য, মঙ্গলের জন্যই এ সব কথা বলেছি। আইএমএফ তাই বলছে।’

এখন অন্যরাও ঋণ দেবে, সংকট কেটে যাবে
অর্থনীতিবিদ আহসান মনসুর

আহসান মনসুর বলেন, ‘আমি অনেক দিন আমি আইএমএফে কাজ করেছি। অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, আইএমএফ কখনই কোনো দেশের খারাপ চায় না। ভালোর জন্যই তারা তাদের সদস্য দেশগুলো ঋণ দেয়, পরামর্শ দেয়। আইএমএফ কখনই চায় না, কোনো দেশ বিপদে পড়ুক। বরঞ্চ বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়ার জন্যই তারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দেশকে পরামর্শ দেয়। তার আলোকেই আইএমএফ বাংলাদেশকে আগেও নানা পরামর্শ দিয়েছে, এখনও দিচ্ছে। ভবিষ্যতেও দেবে।’

‘এখন বিশ্বব্যাংক, এডিবিসহ অন্যরাও বাংলাদেশের পাশে আসবে’ এমন আশার কথা শুনিয়ে বেসরকারি ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসান মনসুর বলেন, ‘যে কোনো দেশে আইএমএফের ঋণকে মানদণ্ড হিসেবে ধরা হয়। আইএমএফ যখন কোনো দেশকে ঋণ দেয়, তখন অন্য উন্নয়ন সংস্থাগুলোও সেই দেশ ঋণ নিতে এগিয়ে আসে; দ্রুত ঋণ ছাড় করে।’

তিনি বলেন, ‘এই কঠিন পরিস্থিতিতে আইএমএফের ঋণটা খুব দরকার ছিল। এই ঋণ একটি আস্থার সৃষ্টি করবে। এখন বিশ্বব্যাংক যে দেড় বিলিয়ন ডলার ঋণ নিতে চাচ্ছে, সেটা ধ্রুত ছাড় করবে। এডিবি এগিয়ে আসবে। জাইকা আসবে। সবাই এগিয়ে আসবে। তখন তারা সবাই তাদের সাপোর্ট নিয়ে বাংলাদেশে আসবে। আমাা মেটামুাট স্বস্তির মধ্যে থাকব।’

সালেহউদ্দিন আহমেদ

আইএমএফের আলোচিত এই ঋণ দেশের অর্থনীতির জন্য ‘মঙ্গল’ হবে মনে করছেন অর্থনীতিবিদ বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমেদ। তবে এতে আত্মতুষ্টিতে না ভুগে সংকট মোকাবিলায় আরও পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।

সালেহউদ্দিন বলেন, ‘এই ঋণ দেশের অর্থনীতির জন্য ভাল। নতুন ঋণ পাওয়ার রাস্তা খুলে যাবে। কিন্তু এই ঋণ পেয়ে আবার এমন সিদ্ধান্ত নেয়া ঠিক হবে না, যাতে আমাদের অর্থনীতির ক্ষতি হয়ে যায়। যেহেতু বিশ্বের বিভন্ন দেশের মতো আমরা একটা সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি, তাই এখন প্রতিটি সিদ্ধান্ত দেখেশুনে, দেশের স্বার্থে নিতে হবে।’

এখন অন্যরাও ঋণ দেবে, সংকট কেটে যাবে
অর্থনীতিবিদ বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমেদ

তিনি বলেন,‘এই ঋণের ভাল প্রভাব আছে। এখন এই ঋণ আমাদের দরকার। আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ চাপে ছিল। তাছাড়া এই ঋণের সাথে কিছু রিফর্মস (সংস্কার) আসবে। আমরা অর্থনীতিবিদরা যে সব সংস্কারের কথা এতদিন বলে আসছিলাম। এ সব সংস্কার বাংলাদেশের জন্য দরকার ছিল। সেই রিফর্মসগুলো এখন হবে। সেটা ভাল একটি দিক। এছাড়া কৃষি খাতে ভর্তুকি কমানোসহ আরও কিছু রিফর্মস আইএমএফ চাচ্ছে, সেগুলো না করলেও চলবে।’

‘এই ঋণ পেলে নতুন ঋণের রাস্তা খুলে যাবে’ মন্তব্য করে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন বলেন, ‘আইএমএফের এই ঋণের আরেকটি সুবিধা হচ্ছে, এখন অন্যান্য যারা দাতা সংস্থা আছে যেমন- বিশ্বব্যাংক, এডিবি, আইডিবি বা জাইকা আছে, তাদের কাছ থেকে যখন বাংলাদেশ ঋণ চাইবে তারাও বাংলাদেশকে দ্রুত ঋণ দিয়ে দেবে। অর্থাৎ এই ঋণ বাংলাদেশকে অন্যান্য ঋণের জন্য যোগ্য করে তুলবে। তখন অন্যান্য সংস্থা সহজেই ঋণ দেবে।’

‘তবে আইএমএফের সব শর্ত বাংলাদেশের পক্ষে বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়’ উল্লেখ করে সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন,‘আইএমএফ অনেক শর্ত দেবে। কিন্তু সব শর্ত বাংলাদেশের পক্ষে বাস্তবায়ন কার সম্ভব হবে না। দেখতে হবে আমাদের আর্থসামাজিক অবস্থা। সেটার ভিত্তিতে আমরা তাদের শর্ত পালন করব। সেক্ষেত্রে আইএমএফ যে সব শর্ত দেবে সেগুলো নিয়ে তখন তাদের সাথে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে। এই ঋণটি ২৬ সালে পর্যন্ত আসবে, সময় পাওয়া যাবে।’

সালেহউদ্দিন বলেন,‘আমাদের সমস্যা হচ্ছে আমরা আত্মপ্রসাদে ভুগি। আমাদের রিজার্ভ যখন বেড়ে গেল। আমরা বেসরকারি খাতকে ঋণ নেওয়ার সুযোগ করে দিলাম। তারা অনেক টাকা ঋণ করে ফেলেছে। আমাদের ১৭ বিলিয়ন তো স্বল্প মেয়াদি ঋণ। নীতিনির্ধারকরা, আমলারা আত্মপ্রসাদে ভোগেন, আত্মতৃপ্তিতে ভোগেন। এখন যদি এই ঋণ পেয়ে তারা গা হাত পা ছেড়ে দেন; মনে করেন, আমরাতো পার হয়ে গেছি, তাহলে কিন্তু বাংলাদেশ আবার বিপদে পরে যাবে।’

‘বাংলাদেশকে তার অর্থনৈতিক শক্তি ধরে রাখতে হবে। না হলে আবার সমস্যা হবে। যেহেতু বাংলাদেশের পলিসি মেকাররা, আমলারা যারা দেশ চালাচ্ছেন তারা কারো কথা শুনতে চায় না। তারা মনে করে আমরাইতো সব সল্ভ করে ফেলেছি। এই মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।’

আরও পড়ুন:
আটকে থাকা ঋণ দ্রুত ছাড় করতে বলেছে আইএমএফ
বিভিন্ন খাতের সম্ভাবনা জানতে চেয়েছে আইএমএফ
আইএমএফ-বিএসইসি বৈঠকে গুরুত্ব পেল অটোমেশন
গ্যাস-বিদ্যুতের দাম নির্ধারণপদ্ধতি জানতে চায় আইএমএফ
বিএসইসি ও বিডার সঙ্গে আইএমএফ বসবে সোমবার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
DNCC building in Caravanbazar will be demolished after Eid

‘ঈদের পর কারওয়ানবাজারের ডিএনসিসি ভবন ভেঙে ফেলা হবে’

‘ঈদের পর কারওয়ানবাজারের ডিএনসিসি ভবন ভেঙে ফেলা হবে’ সোমবার মতবিনিময় সভা শুরুর আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও ডিএনসিসি মেয়র গাবতলী পাইকারি কাঁচাবাজার ঘুরে দেখেন। ছবি: নিউজবাংলা
ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘কারওয়ানবাজার কাঁচাবাজারের ডিএনসিসি ভবনটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। যেকোনো সময় এটি ধসে পড়তে পারে। এখানকার ব্যবসায়ীদের দ্রুতই গাবতলিতে বরাদ্দ দেয়া হবে। বরাদ্দ পাওয়ার পর কেউ না এলে সেটি নিয়ম অনুযায়ী অন্যজনকে বরাদ্দ দিয়ে দেয়া হবে।’

ঈদের পর কারওয়ান বাজারে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) পরিত্যক্ত ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ভেঙে ফেলা হবে। আর এখানকার পাইকারি কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ীদের গাবতলীতে ডিএনসিসির পাইকারি কাঁচাবাজারে স্থানান্তর করা হবে।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম সোমবার এসব কথা বলেন।

গাবতলীতে ডিএনসিসির প্রস্তাবিত কাঁচাবাজারে ডিএনসিসির আওতাধীন কারওয়ানবাজার কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ীদের আমিনবাজার পাইকারি কাঁচাবাজারে স্থানান্তরের বিষয়ে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্য দেন ডিএনসিসি মেয়র।

এ সময় তিনি বলেন, ‘কারওয়ানবাজার কাঁচাবাজারের ভবনটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। যেকোনো সময় এটি ধসে পড়তে পারে। ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের কারণে বহু মানুষের জীবন হুমকিতে রয়েছে।

‘এখানকার ব্যবসায়ীদের দ্রুতই গাবতলিতে বরাদ্দ দেয়া হবে। বরাদ্দ দেয়ার পরও যারা আসবেন না তাদের দায় নিজেদেরকেই নিতে হবে। আর বরাদ্দ পাওয়ার পর কেউ না এলে সেটি নিয়ম অনুযায়ী অন্যজনকে বরাদ্দ দিয়ে দেয়া হবে।’

মতবিনিময় সভার শুরুতে কারওয়ান বাজারের বিভিন্ন ব্যবসায়ী সমিতির নেতৃবৃন্দ গাবতলীতে ব্যবসায়ীদের স্থানান্তরে ক্ষেত্রে বিভিন্ন দাবি তুলে ধরেন।

মেয়র বলেন, ‘প্রথম ধাপে কারওয়ান বাজার আড়ৎ মার্কেটের প্রথম তলার ৪০০ বর্গফুটের ৬২টি দোকান এবং দ্বিতীয় তলার ১৭০ বর্গফুটের ১১৪টি দোকান অর্থাৎ মোট ১৭৬টি দোকান স্থানান্তর করা হবে।

‘এছাড়াও কারওয়ানবাজারে সম্পত্তি বিভাগ কর্তৃক বরাদ্দকৃত ১৮০টি টিনশেড দোকান আমিনবাজারে পাইকারি কাঁচাবাজারের আশপাশের উন্মুক্ত স্থানে স্থানান্তরের পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।’

মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘কারওয়ান বাজারের ভবন অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। কোন দুর্ঘটনা ঘটলে বা আগুন লাগলে বহু মানুষ হতাহত হবে। আমরা আর মৃত্যুর মিছিল দেখতে চাই না৷ প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা রয়েছে- ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে কোনো ব্যবসা চলতে দেয়া যাবে না। ঈদের পর কারওয়ান বাজারের কাচাবাজারের ব্যবসায়ীদের স্থানান্তর শুরু হবে। ব্যবসায়ীরা প্রস্তুতি নিন। আপনাদের জন্য সব সুবিধা নিশ্চিত করা হবে।’

মতবিনিময় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেন, ‘কারওয়ান বাজার প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল প্রায় ৫শ’ বছর আগে। এটি যখন প্রতিষ্ঠিত হয় তখন ঢাকার কেন্দ্রবিন্দু ছিল সদরঘাট। পর্যায়ক্রমে ঢাকা গুলিস্তান, মতিঝিল হয়ে অনেকদূর প্রসারিত হয়েছে। তাই কারওয়ান বাজার ঢাকার প্রান্তে স্থানান্তর করার মাধ্যমে স্মার্ট শহর নিশ্চিত করতে হবে। গাবতলীতে বাজার শুরু হলে নিরাপত্তার জন্য পুলিশ সার্বিক ব্যবস্থা নেবে।’

মতবিনিময় সভা শুরুর আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও ডিএনসিসি মেয়র গাবতলী পাইকারি কাঁচাবাজার ঘুরে দেখেন।

আরও পড়ুন:
রামচন্দ্রপুর খালে ওঠা ১০ তলা ভবন ৬০ হাজারে বিক্রি
লাউতলা ও রামচন্দ্রপুর খাল উদ্ধারে ডিএনসিসি, ভাঙা হচ্ছে ১০ তলা ভবনও
দখলদার উচ্ছেদ করে খালের দুপাড় সাজাতে চান ডিএনসিসি মেয়র
বায়ুদূষণ কমাতে গবেষণা করে ব্যবস্থা নেয়ার উদ্যোগ ডিএনসিসির
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গঠনে চীন পাশে থাকবে: রাষ্ট্রদূত

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Islami Bank pays homage to Bangabandhus portrait

বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ইসলামী ব্যাংকের শ্রদ্ধা

বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ইসলামী ব্যাংকের শ্রদ্ধা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ইসলামী ব্যাংকের শ্রদ্ধা। ছবি: সংগৃহীত
ব্যাংকের পক্ষে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন ব্যাংকের ডাইরেক্টর বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন ও নাসির উদ্দিন, এফসিএমএ এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর আলতাফ হুসাইন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে ১৭ মার্চ, ২০২৪ রোববার ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নজরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে রোববার এ কথা জানানো হয়।

ব্যাংকের পক্ষে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন ব্যাংকের ডাইরেক্টর বীর মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন ও নাসির উদ্দিন, এফসিএমএ এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর আলতাফ হুসাইন।

আরও পড়ুন:
বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের চুক্তি
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ইসলামী ব্যাংকের শ্রদ্ধা
ঢাকার দুই জোনের এজেন্ট ব্যাংকিং সম্মেলন করল ইসলামী ব্যাংক
প্রবাসী আয়ে ইসলামী ব্যাংকের নতুন রেকর্ড
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের তিনটি উপশাখা উদ্বোধন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
India Lok Sabha election date announced

লোকসভা ভোটের দিন-তারিখ ঘোষণা

লোকসভা ভোটের দিন-তারিখ ঘোষণা ছবি: ইন্ডিয়া টুডে
সাত ধাপে অনুষ্ঠেয় ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ১৯ এপ্রিল ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে চলবে ১ জুন পর্যন্ত। ফলাফল ঘোষণা হবে ৪ জুন।

লোকসভা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে ভারত। সাত ধাপে অনুষ্ঠিতব্য এ ভোটগ্রহণ আগামী ১৯ এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে চলবে ১ জুন পর্যন্ত। ফলাফল ঘোষণা হবে আগামী ৪ জুন।

শনিবার ভারতের প্রধান নির্বাচন কমিশনার রাজিব কুমার এ ঘোষণা দেন।

দেশটির নির্বাচন কমিশনের ঘোষণা অনুযায়ী, এবারের লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ভোটগ্রহণ হবে ১৯ এপ্রিল, দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ ২৬ এপ্রিল, তৃতীয় দফা ৭ মে, চতুর্থ দফা ১৩ মে, পঞ্চম দফা ২০ মে, ষষ্ঠ দফা ২৫ মে এবং সপ্তম দফার ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ১ জুন।

আনন্দবাজারে প্রকাশিত খবর থেকে জানা গিয়েছে, প্রথম দফায় (১৯ এপ্রিল) পশ্চিমবঙ্গ, জম্মু ও কাশ্মীর, উত্তরাখণ্ড, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ছত্তিসগড়, তামিলনাড়ু, পুদুচেরি, লক্ষদ্বীপ, আন্দামান নিকোবার, বিহার, সিকিম, মেঘালয়, ত্রিপুরা, মিজোরাম, মণিপুর, নাগাল্যান্ড, আসাম ও অরুণাচলপ্রদেশে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

দ্বিতীয় দফায় (২৬ এপ্রিল) ভোট হবে কেরালা, কর্ণাটক, মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ, ছত্তিসগড়, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ, জম্মু ও কাশ্মীর, আসাম, মণিপুর ও ত্রিপুরায়।

তৃতীয় দফায় (৭ মে) জম্মু ও কাশ্মীর, গুজরাট, মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, ছত্তিসগড়, গোয়া, দাদরা-নগর হভেলি ও দমন-দিউয়ে নেয়া হবে ভোট।

চতুর্থ দফায় (১৩ মে) মহারাষ্ট্র, মধ্যপ্রদেশ, তেলাঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশ, ওড়িশা, উত্তরপ্রদেশ, জম্মু ও কাশ্মীর, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও ঝাড়খণ্ডে ভোটগ্রহণ হবে।

পঞ্চম দফায় (২০ মে) ভোট হবে লাদাখ, জম্মু ও কাশ্মীর, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা ও মহারাষ্ট্রে।

ষষ্ঠ দফায় (২৫ মে) দিল্লি, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ, ঝাড়খণ্ড ও ওড়িশায় ভোট হবে।

সপ্তম দফায় (১ জুন) হিমাচল প্রদেশ, পঞ্জাব, চণ্ডীগড়, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ, ঝাড়খণ্ড ও ওড়িশায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

উল্লেখ্য, বিহার, গুজরাট, হরিয়ানা, ঝাড়খণ্ড, মহারাষ্ট্র, রাজস্থান এবং তামিলনাড়ুসহ একাধিক রাজ্যের ২৬টি বিধানসভা আসনের উপনির্বাচনও অনুষ্ঠিত হবে ওই সময়ের মধ্যে।

নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুয়া খবর প্রচারের বিরুদ্ধে শক্ত বার্তা দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। তিনি বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে সোশ্যাল মিডিয়ায় দায়িত্বশীল আচরণ নিশ্চিত করা উচিত।

রাজিব কুমার বলেন, ভুয়া খবর প্রচার আইন অনুযায়ী কঠোরভাবে মোকাবিলা করা হবে। ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৭৯ (৩) (বি) ধারা প্রতিটি রাজ্যের নোডাল অফিসারদের বেআইনি বিষয়বস্তু অপসারণের ক্ষমতা দিয়েছে।

২০১৯ সালের নির্বাচনে জিতে দ্বিতীয়বারের মতো কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে বিজেপি। তারা জয় পায় ৩০৩টি আসনে। আর বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট পায় ৩৫৩ আসন। ওই নির্বাচনে বিজেপির প্রাপ্ত ভোটের হার ছিল ৩৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ। পরিসংখ্যান বলছে, ১৯৮৯ সালের পর ভারতের কোনো রাজনৈতিক দল এত বেশি ভোট আর পায়নি।

ওই নির্বাচনে মাত্র ৫২ আসনে জয় পেয়েছিল শতাব্দীপ্রাচীন দল কংগ্রেস। আর কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ জোট জিতেছিল ৯৮ আসনে।

আরও পড়ুন:
নির্বাচনের আগে পেট্রল ডিজেলের দাম কমাল ভারত
বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইন কার্যকর করল মোদি সরকার

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
82 thousand crore likely to be revenue shortfall CPD

৮২ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব ঘাটতি হতে পারে: সিপিডি

৮২ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব ঘাটতি হতে পারে: সিপিডি ধানমন্ডিতে সিপিডি কার্যালয়ে শনিবার ‘জাতীয় বাজেট ২০২৪-২৫: সিপিডির সুপারিশমালা’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। ছবি: সংগৃহীত
নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেছেন, ‘চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা এখনও অর্জিত হয়নি। বাকি ছয় মাসে এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে হলে প্রায় ৫৪ দশমিক ৪ শতাংশ হারে রাজস্ব সংগ্রহ করতে হবে, যা হবে অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং।’

চলতি অর্থবছরে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয় ৩৬ দশমিক ৩ শতাংশ। অথচ অর্থবছরের অর্ধেক সময় শেষে ডিসেম্বর নাগাদ প্রাপ্তি মাত্র ১৩ দশমিক ৯ শতাংশ। এমনটা উল্লেখ করে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) উল্লেখ করেছে, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছর শেষে সরকারের বাজেট ঘাটতি ৮২ হাজার কোটি টাকা হবে।

দেশের শীর্ষস্থানীয় এই থিঙ্ক ট্যাঙ্কের নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেছেন, ‘চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা এখনও অর্জিত হয়নি। বাকি ছয় মাসে এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে হলে প্রায় ৫৪ দশমিক ৪ শতাংশ হারে রাজস্ব সংগ্রহ করতে হবে, যা হবে অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং।’

এতে দেশের রাজস্ব ঘাটতি ৮২ হাজার কোটি টাকা দাঁড়াতে পারে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব নিয়ে শনিবার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সিপিডি এসব কথা বলেছে।

ধানমন্ডিতে সিপিডি কার্যালয়ে ‘জাতীয় বাজেট ২০২৪-২৫: সিপিডির সুপারিশমালা’ শীর্ষক এই সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন। বক্তব্য দেন প্রতিষ্ঠানটির সম্মানীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান, গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম, গবেষক মুনতাসীর কামাল প্রমুখ।

দেশের অর্থনীতি এক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে মন্তব্য করে ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বড় ধরনের চাপের মধ্যে আছে। বিশেষত মূল্যস্ফীতির চাপে মানুষের জীবনযাত্রা সংকটে পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধার করাই ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটের মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত বলে মনে করে সিপিডি।’

তিনি বলেন, ‘এমন একটা সময় বাজেট প্রণয়ন হতে যাচ্ছে যখন সামষ্টিক অর্থনীতি নেতিবাচক ধারায় রয়েছে। দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি, ব্যাংকে তারল্য সংকট, বাজেট বাস্তবায়নে নিম্ন ও স্লথ গতি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ নিম্নগামী এবং রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স নিচের দিকে।

‘এই পরিপ্রেক্ষিতে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা বিশেষ করে উচ্চ প্রবৃদ্ধি ও নিম্ন মূল্যস্ফীতিসহ অন্যান্য সূচক যেখানে থাকার কথা সেটা নেই; বরং চরমভাবে চাপের মুখে পড়েছে। এর কারণ আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ দুটোই।’

সিপিডির নির্বাহী পরিচালক বলেন, ‘বাজেট প্রণয়ন হয় এক বছরের জন্য। বাজেটে যে নির্দেশনা থাকবে সেগুলো যেন চ্যালেঞ্জগুলো মেটাতে পদক্ষেপ নিতে পারে। মূল্যস্ফীতির চাপ কমানো, টাকার বিনিময় হারে স্থিতিশীলতা রাখা ও দরিদ্র মানুষের স্বার্থের দিকে নজর দিতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘সরকারের উন্নয়ন ব্যয়ও কমেছে। গত বছর ২৭ শতাংশের মতো থাকলেও এখন তা ২৫ দশমিক ৫ শতাংশে নেমে এসেছে।

সিপিডির মতে, নীতিনির্ধারকদের প্রধান চ্যালেঞ্জ হবে সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা। বৈদেশিক মুদ্রার হারকে স্থিতিশীল করা এবং মূল্যস্ফীতি কমানোর দিকে নজর দিতে হবে। জিডিপি প্রবৃদ্ধির পরিবর্তে দুর্বল ও সুবিধাবঞ্চিত গোষ্ঠীর জন্য সুযোগ-সুবিধা দিতে হবে।’

সিপিডির সুপারিশের মধ্যে রয়েছে- অর্থপাচার রোধে এনবিআরের শক্তিশালী ভূমিকা নেয়া, অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করার সুযোগ বন্ধ করা, করদাতাদের হয়রানি বন্ধ করা, ইএফডি যন্ত্র সহজলভ্য করা এবং ওষুধের ওপর ভ্যাট কমানো।

সিপিডির পক্ষ থেকে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, ইংরেজি মাধ্যম স্কুল ও আমদানি করা বই- এসবে শুল্ক, ভ্যাট এবং কর কমানোরও প্রস্তাব দেয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন:
আওয়ামী লীগ ছাড়া সবাই বিদ্যুতে ক্যাপাসিটি পেমেন্ট বন্ধ চায়: সিপিডি
সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর পরিবর্তে সামাজিক বিমা চায় সিপিডি
ব্যাংকিং খাত দুর্বল থেকে দুর্বলতর হচ্ছে: সিপিডি
দেশ খাদের কিনারে, একতরফা নির্বাচনে সংকট আরও বাড়বে: দেবপ্রিয়
পোশাক শিল্পে ন্যূনতম ১৭,৫৬৮ টাকা মজুরির সুপারিশ সিপিডির

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Opportunity to visit Makkah Madinah if cash is traded in Islami

নগদ ইসলামিকে লেনদেনে মক্কা-মদিনায় যাওয়ার সুযোগ

নগদ ইসলামিকে লেনদেনে মক্কা-মদিনায় যাওয়ার সুযোগ নগদের নতুন ক্যাম্পেইনের পোস্টার। ছবি: সংগৃহীত
নগদের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্য মোহাম্মদ আমিনুল হক বলেন, ‘এমএফএস হিসেবে নগদই প্রথম ইসলামিক এমএফএস সেবা চালু করেছে। আমরা চাই ধর্মীয় বিধিবিধান মেনে চলা মুসলমান গ্রাহকেরা তাদের পছন্দমতো লেনদেন যেন নগদ ইসলামিকের মাধ্যমে করতে পারেন। অনেকের মক্কা-মদিনা ভ্রমণের ইচ্ছাপূরণ করার জন্য আমরা নতুন ক্যাম্পেইন নিয়ে এসেছি।’

পবিত্র রমজান ও ঈদুল ফিতর উপলক্ষে মুসলিমদের জন্য একটি অফার নিয়ে এসেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান নগদ।

নগদ ইসলামিক অ্যাপ বা *১৬৭# ডায়াল করে মোবাইল রিচার্জ, পেমেন্ট, ব্যাংক বা কার্ড থেকে অ্যাড মানিসহ যেকোনো লেনদেন করে মক্কা ও মদিনা সফরের সুযোগ পেতে পারেন গ্রাহকরা।

শর্ত হলো নগদ ইসলামিকের ব্যবহারকারী হতে হবে এবং পরিপূর্ণ সক্রিয় একটি নগদ ইসলামিক অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।

যদি কোনো নগদ ইসলামিক গ্রাহক মক্কা-মদিনা সফরের জন্য মনোনীত হন, তাহলে পরবর্তী ১৫ দিনের মধ্যে তাকে নগদ ইসলামিকের গ্রাহক সেবা থেকে এসএমএস, কলের মাধ্যমে জানানো হবে এবং উপহার গ্রহণের জন্য নির্দিষ্ট তারিখ ও স্থানে নির্ধারিত তারিখ ও সময়ে উপস্থিত হতে হবে।

নগদ ইসলামিক শুধু বিজয়ী নির্বাচন, ঘোষণা এবং পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডার হিসেবে দায়বদ্ধ থাকবে।

নতুন এই ক্যাম্পেইনের বিষয়ে নগদের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্য মোহাম্মদ আমিনুল হক বলেন, ‘এমএফএস হিসেবে নগদই প্রথম ইসলামিক এমএফএস সেবা চালু করেছে। আমরা চাই ধর্মীয় বিধিবিধান মেনে চলা মুসলমান গ্রাহকেরা তাদের পছন্দমতো লেনদেন যেন নগদ ইসলামিকের মাধ্যমে করতে পারেন। অনেকের মক্কা-মদিনা ভ্রমণের ইচ্ছাপূরণ করার জন্য আমরা নতুন ক্যাম্পেইন নিয়ে এসেছি।’

আরও পড়ুন:
মাস্টারকার্ড ‘এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড’ পেল নগদ
নগদ-দারাজ ক্যাম্পেইনের প্রথম পুরস্কার আইফোন-১৫ হস্তান্তর
‘নগদ’ রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইন: মোটরসাইকেলসহ মেগা গিফট
পল্লী বিদ্যুতের সব বিল দেয়া যাবে নগদে
বিশ্বকাপের সব ম্যাচ দেখা যাবে মাত্র ৬০ টাকায়

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Why is an effective cooling system important for laptops?

ল্যাপটপের জন্য কার্যকর কুলিং সিস্টেম কেন জরুরি

ল্যাপটপের জন্য কার্যকর কুলিং সিস্টেম কেন জরুরি অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে ল্যাপটপের কাজের মান ও গতি কমে যায় হয়। ছবি: সংগৃহীত
ইনফিনিক্সের ইনবুক সিরিজের এক্স২ এবং ওয়াই২ প্লাস ল্যাপটপ দেশজুড়ে রায়ানস, স্টারটেক ও দারাজের মতো অনুমোদিত রিটেইলারদের কাছে পাওয়া যাচ্ছে। ১৪ থেকে ২০ মার্চ রায়ানস-এর ব্র্যান্ড উইক চলাকালীন ইনফিনিক্স ল্যাপটপ কিনলেই ক্রেতারা পাবেন একটি পাওয়ার ব্যাংক, একটি মাউস প্যাড এবং ১০০০ টাকার শপিং ভাউচার।

প্রযুক্তি নির্ভর পৃথিবী পাল্টাচ্ছে প্রতিদিন। বর্তমান সময়ে যেকোনো কাজ, শিক্ষা কিংবা বিনোদনের জন্য অপরিহার্য হয়ে উঠেছে ল্যাপটপের ব্যবহার। আধুনিক জীবনের সব রকমের প্রয়োজন মেটাতে ক্রমাগত আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে এসব ডিভাইস।

ফলে যত বেশি কাজ, তাপও উৎপন্ন হচ্ছে সেই হারে। এই তাপ কমাতে সাধারণত পোর্টেবল কুলিং ফ্যান ব্যবহার করা হয়। এভাবে বাহ্যিক তাপ কমানো গেলেও ল্যাপটপের ভেতরে আটকে পড়া তাপ নিয়ে চিন্তা থেকেই যায়।

তবে ল্যাপটপেই যদি একটি শক্তিশালী কুলিং সিস্টেম থাকে, তাহলে বাহ্যিক কুলিং ফ্যানের আর প্রয়োজন হয় না। বিষয়টি মাথায় রেখে গত বছর ইনবুক সিরিজের এক্স২ ল্যাপটপ বাজারে আনে ইনফিনিক্স। এই ল্যাপটপের ভেতরে আছে আইস স্টর্ম ১.০ নামক কুলিং প্রযুক্তি। এটি ল্যাপটপে একটি আদর্শ তাপমাত্রা বজায় রাখতে সাহায্যে করে। আইস স্টর্ম কুলিং সিস্টেম তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়েছে মিলিটারি-গ্রেডের বায়ু চলাচল ব্যবস্থা। গেমিংসহ অন্যান্য কাজ কিংবা বিনোদনের সময় যা নিঃশব্দে পারফরম্যান্স নিশ্চিত করে।

ইনফিনিক্সের এই প্রযুক্তিটি ল্যাপটপের কুলিং সিস্টেমের গুরুত্ব তুলে ধরে। ল্যাপটপ কিংবা এর ব্যবহারকারী, উভয়ক্ষেত্রেই এর প্রভাব রয়েছে। চলুন জেনে নেয়া যাক, কীভাবে কার্যকর কুলিং সিস্টেম ব্যবহারকারীদের কাজে আসে এবং এর মাধ্যমে কী কী সমস্যার সমাধান হয়?

পারফরম্যান্স

ল্যাপটপ অতিরিক্ত গরম হয়ে গেলে প্রথম সমস্যা হয় এর পারফরম্যান্সে। অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে ল্যাপটপের কাজের মান ও গতি কমে যায় এবং ল্যাগ সৃষ্টি হয়। একে থার্মাল থ্রটলিং বলে। কার্যকর কুলিং সিস্টেম দ্রুত এই তাপমাত্রা কমিয়ে এনে নিরবচ্ছিন্নভাবে উন্নত পারফরম্যান্সের লেভেল বজায় রাখতে পারে। ফলে মাল্টিটাস্কিং করা সহজ হয়, সফটওয়্যারগুলো দ্রুত কাজ করে এবং ব্যবহারকারীদের সামগ্রিক অভিজ্ঞতাও ভালো হয়।

স্থায়িত্ব ও জীবনকাল

ল্যাপটপের সিপিউ ও জিপিউ’র মতো অভ্যন্তরীণ উপাদানগুলো বেশ তাপ সংবেদনশীল। সময়ের সঙ্গে উচ্চ তাপমাত্রার কারণে এসব উপাদানের ক্ষতি হয়। এতে ডিভাইসের নির্ভরযোগ্যতা কমে যায় এবং জীবনকালও সংক্ষিপ্ত হয়ে আসে। এক্ষেত্রে একটি ভালো কুলিং সিস্টেম দক্ষতার সঙ্গে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে অকালে হার্ডওয়্যার নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি কমায়। এমন সক্রিয় ব্যবস্থা ল্যাপটপের জীবনকাল বাড়িয়ে তোলার পাশাপাশি ব্যবহারকারীদের আর্থিক লোকসানও কমিয়ে আনে।

পরিবেশবান্ধব

তাপমাত্রা বেশি হলে ফ্যানকে আরও বেশি কাজ করতে হয়, ফলে আরও বেশি শক্তির প্রয়োজন হয়। ল্যাপটপে সার্বক্ষণিক ফ্যানের ব্যবহার কমিয়ে কার্যকরভাবে তাপমাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে পারে উন্নত কুলিং সিস্টেম। এতে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়, বিদ্যুৎ বিল কমে আসে এবং পরিবেশের সুরক্ষা হয়।

স্বস্তি এবং স্বাস্থ্য

ডিভাইসের তাপমাত্রা বেড়ে গেলে ল্যাপটপ ব্যবহার করা খুবই অস্বস্তিকর। বিশেষভাবে, যখন কোলের উপর রেখে ব্যবহার করতে হয় তা অস্বস্তি আরও বাড়িয়ে তোলে। দীর্ঘ সময় এভাবে ল্যাপটপ ব্যবহার করলে অতিরিক্ত তাপমাত্রায় ত্বক পুড়ে যাওয়াসহ অন্যান্য স্বাস্থ্য ঝুঁকির সম্ভাবনা থাকে। এছাড়াও, ফ্যান অতিরিক্ত শব্দ করলে তা ব্যবহারকারীর মনোযোগেও বিঘ্ন ঘটায়। ল্যাপটপ ঠান্ডা রেখে নিঃশব্দে কার্যক্রম বজায় রাখার মাধ্যমে এসব ঝুঁকি কমিয়ে আনে আইস স্টর্ম ১.০-এর মতো অত্যাধুনিক কুলিং সিস্টেমগুলো।

তাই ল্যাপটপের কুলিং সিস্টেম শুধু ডিভাইসের পারফরম্যান্স ও জীবনকালের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ নয়, বরং ব্যবহারকারীর স্বস্তি, সুস্বাস্থ্য এবং পরিবেশের জন্যও এটি জরুরি।

ইনফিনিক্সের ইনবুক সিরিজের এক্স২ এবং ওয়াই২ প্লাস ল্যাপটপ দেশজুড়ে রায়ানস, স্টারটেক ও দারাজের মতো অনুমোদিত রিটেইলারদের কাছে পাওয়া যাচ্ছে। ১৪ থেকে ২০ মার্চ রায়ানস-এর ব্র্যান্ড উইক চলাকালীন ইনফিনিক্স ল্যাপটপ কিনলেই ক্রেতারা পাবেন একটি পাওয়ার ব্যাংক, একটি মাউস প্যাড এবং ১০০০ টাকার শপিং ভাউচার।

আরও পড়ুন:
ল্যাপটপের বাইপাস চার্জিং প্রযুক্তি এখন স্মার্টফোনে
ওয়ালটনের ল্যাপটপ এক্সচেঞ্জ অফার শুরু
বিশ্বের সবচেয়ে স্লিম ১৩.৩ ইঞ্চির ওএলইডি ল্যাপটপ আনল আসুস
দেশে এসার ল্যাপটপ অ্যাসপায়ার ভেরো
দুই সিরিজ দিয়ে দেশে প্রথমবার ল্যাপটপ আনল শাওমি

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Petrol diesel price in India has been reduced by Rs

নির্বাচনের আগে পেট্রল ডিজেলের দাম কমাল ভারত

নির্বাচনের আগে পেট্রল ডিজেলের দাম কমাল ভারত ভারতের একটি পেট্রল পাম্পে গাড়িতে ভরা হচ্ছে জ্বালানি তেল। ছবি: এনডিটিভি
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ভারতের পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস মন্ত্রী হারদিপ সিং জানান, কেন্দ্রীয় সরকার পেট্রল ও ডিজেলের দাম দুই রুপি করে কমিয়েছে।

ভারতে লোকসভা নির্বাচনের কয়েক সপ্তাহ আগে বৃহস্পতিবার পেট্রল ও ডিজেলের দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ভারতের পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস মন্ত্রী হারদিপ সিং জানান, কেন্দ্রীয় সরকার পেট্রল ও ডিজেলের দাম দুই রুপি করে কমিয়েছে।

এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানানো হয়, জ্বালানি তেলের সমন্বয়কৃত এ মূল্য কার্যকর হয় শুক্রবার সকাল ছয়টা থেকে।

জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয়ের বিষয়ে মন্ত্রী হারদিপ সিং বলেন, ‘পেট্রল ও ডিজেলের দাম দুই রুপি কমিয়ে দেশের শ্রদ্ধেয় প্রধানমন্ত্রী মোদি আবার প্রমাণ করলেন, কোটি কোটি ভারতীয়র পরিবারের কল্যাণ ও সুবিধা দেখাই সবসময় তার লক্ষ্য।’

মন্ত্রী বলেন, ১৪ মার্চ ভারতে পেট্রলের লিটারপ্রতি গড় দাম ছিল ৯৪ রুপি, যেখানে ইতালিতে ১৬৮ দশমিক ০১ রুপি, ফ্রান্সে ১৬৬ দশমিক ৮৭ রুপি এবং জার্মানিতে ছিল ১৬৬ দশমিক ৮৭ রুপি।

এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হারদিপ সিং বলেছিলেন, অশোধিত তেলের বাজারে ব্যাপক অস্থিরতা থাকায় জ্বালানির দাম কমছে না নিকট ভবিষ্যতে।

ভারতে জ্বালানি তেলের হ্রাসকৃত মূল্যে নগরভেদে তারতম্য থাকবে। দেশটির পেট্রলিয়াম মন্ত্রণালয় জানায়, সমন্বয়কৃত মূল্য অনুযায়ী, দিল্লিতে প্রতি লিটার ডিজেলের দাম পড়বে ৮৭ দশমিক ৬২ রুপি, যা আগে ছিল ৮৯ দশমিক ৬২ রুপি।

অন্যদিকে ভারতের রাজধানী শহরে প্রতি লিটার পেট্রলের দাম পড়বে ৯৪ দশমিক ৭২ রুপি, যা আগে ছিল ৯৬ দশমিক ৭২ রুপি।

আরও পড়ুন:
মালদ্বীপ থেকে ভারতের সেনা প্রত্যাহার শুরু
বিতর্কিত নাগরিকত্ব আইন কার্যকর করল মোদি সরকার
সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে আন্তর্জাতিক দরপত্রে ৫৫ কোম্পানিকে আমন্ত্রণ
ভারত থেকে পেঁয়াজ আসছে দুই-এক দিনের মধ্যে
সয়াবিনের লিটার ১৬৩ টাকার বেশি হলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রতিমন্ত্রী

মন্তব্য

p
উপরে