× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Did the attempt to get out of the floor stop?
google_news print-icon

ফ্লোর থেকে বের হওয়ার চেষ্টা কি থেমে গেল

ফ্লোর-থেকে-বের-হওয়ার-চেষ্টা-কি-থেমে-গেল
সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার হোঁচট খেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। ফাইল ছবি
বুধ ও বৃহস্পতিবার ফ্লোর প্রাইসের বেশি বা কম দরে লেনদেন হওয়া কোম্পানির সংখ্যা যেখানে ছিল ১৬৬ ও ১৫৪টি, সেটি আজ কমে হয়েছে ১৫৩টি। একই সঙ্গে ফ্লোর প্রাইসে লেনদেন হওয়া কোম্পানির সংখ্যাও বেড়েছে।

বিদায়ী সপ্তাহের শেষ দুই কর্মদিবসে ফ্লোর প্রাইস থেকে শেয়ারগুলোর বেরিয়ে আসার যে ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছিল, সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববারে তা কিছুটা উবে গেল।

আবারও কিছু শেয়ার যোগ হয়েছে ফ্লোর প্রাইসের তালিকায়। দিনভর উত্থান-পতনের লড়াই শেষে সূচক সামান্য বাড়লেও লেনদেন কমেছে ২০০ কোটির বেশি।

বুধ ও বৃহস্পতিবার ফ্লোর প্রাইসের বেশি বা কম দরে লেনদেন হওয়া কোম্পানির সংখ্যা যেখানে ছিল ১৬৬ ও ১৫৪টি, সেটি আজ কমে হয়েছে ১৫৩টি। একই সঙ্গে ফ্লোর প্রাইসে লেনদেন হওয়া কোম্পানির সংখ্যাও বেড়েছে।

বৃহস্পতিবার দুই শতাধিক কোম্পানির লেনদেন হয় অপরিবর্তিত দরে, যার দুই-একটি বাদে সবই ফ্লোর প্রাইসে ছিল। সেদিন এমন লেনদেন হয়েছে ২০২টি শেয়ারের। আজ সেই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১৩টিতে।

চেক নগদায়নের আগেও শেয়ার কেনা যাবে বলে বিএসইসি থেকে আদেশ জারি এবং আইএমএফের সঙ্গে বৈঠকের আলোচ্যসূচিতে ফ্লোর প্রাইস না থাকার বিষয়টি জানানোর ঘটনায় আতঙ্ক কমে বাজার ধীরে ধীরে স্বাভাবিকের দিকে ফিরবে বলে আশাবাদী হয়ে ওঠেন বিনিয়োগকারীরা।

গত তিন কর্মদিবসে ইতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন হওয়ায় সে আশা আরও জোরালো হয়ে ওঠে, তবে সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে কিছুটা উল্টো পথে ছুটল পুঁজিবাজার।

দিনের শুরুতেই ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২৩ পয়েন্ট বেড়ে যায়, তবে পরের ১০ মিনিটেই আবার আগের অবস্থানে চলে যায়। বেলা ১১টা ২২ মিনিটে সূচকে ২১ পয়েন্ট যোগ হয়। এরপর আবার দরপতনে সূচক পড়লেও আগের দিনের চেয়ে নিচে নামেনি।

এরপর যে উত্থান দেখা দেয়, তাতে দুপুর ১২টা ৫৪ মিনিটে আগের দিনের চেয়ে ২২ পয়েন্ট বেড়ে সূচক দিনের সর্বোচ্চ ৬ হাজার ৪৩২ পয়েন্টে দাঁড়ায়, তবে সেটিও স্থায়ী হয়নি বেশিক্ষণ।

১টা ৪৪ মিনিটে সূচক পতনের আশঙ্কা তৈরি হয়, তবে শেষ মুহূর্তের সমন্বয়ে লেনদেন শেষ হয় ৫ পয়েন্ট বেড়ে। ডিএসইএক্স অবস্থান করে ৬ হাজার ৪১৫ পয়েন্টে।

বৃহস্পতিবার ২২ কর্মদিবস পর প্রথমবারের মতো লেনদেন ছাড়ায় দেড় হাজার কোটি টাকার ঘর। লেনদেন হয় ১ হাজার ৫১২ কোটি ৪৪ লাখ ৯ হাজার টাকা, যা গত ২ অক্টোবরের পর সর্বোচ্চ। সেদিন লেনদেন ছিল ১ হাজার ৫৩৩ কোটি ৪০ লাখ ৮১ হাজার টাকা।

সেখান থেকে কমে রোববার হাতবদল হয়েছে ১ হাজার ২৭৫ কোটি ৩১ লাখ ১২ হাজার টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ২৩৭ কোটি ১২ লাখ ৯৭ হাজার টাকা কম।

আজ ৬২টি কোম্পানির শেয়ারের লেনদেন হয়েছে দর বেড়ে। বিপরীতে কমেছে ৯১টির দর।

রোববারের লেনদেন পর্যালোচনা করেই বাজারকে মূল্যায়ন করার বিপক্ষে মত দেন ট্রেজার সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা মোস্তফা মাহবুব উল্লাহ। নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘আজকের বাজার দেখেই নেগেটিভ ভাব ঠিক হবে না। আগের সপ্তাহেও শেষে দিকে এসে বাজার গতি পেয়েছিল। বুধবার যেসব এ ক্যাটাগরির শেয়ার ক্রয় ছিল সেগুলো আজ ম্যাচিউরড ছিল, সেক্ষেত্রে ওইসব শেয়ারে কিছু প্রফিট ও সেল থাকতে পারে। আরও দুই দিন গেলে তারপর বোঝা যাবে, আসলে ফ্লোর থেকে বের হবে নাকি ফ্লোরের দিকে যাবে।’

সূচকে প্রভাব যাদের

৪ দশমিক ১৯ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ। এদিন শেয়ারটির দর বেড়েছে ৫ দশমিক ৯১ শতাংশ।

বসুন্ধরা পেপারের দর ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ১ দশমিক ৭০ পয়েন্ট।

বেক্সিমকো ফার্মা সূচকে যোগ করেছে ১ দশমিক ১১ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ১ দশমিক ৬৬ শতাংশ।

এর বাইরে সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে জেনেক্স ইনফোসিস, ইস্টার্ন হাউজিং, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, পূবালী ব্যাংক, বিকন ফার্মা, সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট ও আনোয়ার গ্যালভানাইজিং।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ৯ দশমিক ৮৩ পয়েন্ট।

বিপরীতে সবচেয়ে বেশি ১ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট সূচক কমেছে স্কয়ার ফার্মার দরপতনে। কোম্পানিটির দর কমেছে শূন্য দশমিক ৮০ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১ দশমিক ২৬ পয়েন্ট কমেছে সি-পার্লের কারণে। শেয়ার প্রতি দাম কমেছে ৬ দশমিক ১৩ শতাংশ।

ওরিয়ন ফার্মার দর ২ দশমিক ৯৯ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে শূন্য দশমিক ৮২ পয়েন্ট।

এ ছাড়া ইউনিক হোটেল, বেক্সিমকো লিমিটেড, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, কোহিনূর কেমিক্যাল, মনোস্পুল, বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস ও একমি ল্যাবের দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ৫ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট।

শীর্ষ ৫ খাত যেমন

বৃহস্পতিবার ৫টি খাতের লেনদেন শতকোটি ছাড়িয়েছিল, যার মধ্যে তিনটিতে লেনদেন হয়েছিল দুই শ কোটির ওপরে। রোববার শতকোটির ওপরে লেনদেন হয়েছে ৩টি খাতে, যার দুটিতে ২০০ কোটি ছাড়িয়েছে। আর একটির লেনদেন হয়েছে শতকোটির কাছাকাছি।

শতভাগ কোম্পানির দরবৃদ্ধি পেয়ে লেনদেন হয়েছে একমাত্র জীবন বিমায়। এর বাইরে পাটের ২টি বা ৬৬.৬৭ শতাংশ ও সেবা খাতের ২টি বা ৫০ শতাংশ কোম্পানির দরবৃদ্ধি দেখা গেছে।

সবচেয়ে বেশি অপরিবর্তিত দরে লেনদেন হয়েছে বস্ত্র খাতে, ৪৬টি কোম্পানির। এ ছাড়াও এ তালিকায় ছিল প্রধান খাতের মধ্যে ব্যাংকের ২৮টি, আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ১৮টি, মিউচুয়্যাল ফান্ডের ২৬টি, জ্বালানির ১২টি ও সাধারণ বিমার ১১টি কোম্পানি।

২১১ কোটি ৬১ লাখ টাকা লেনদেন করে শীর্ষে রয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। আগের দিনে লেনদেন আরও বেশি ছিল, ২২৭ কোটি ৬৭ লাখ। ৬টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ১৫টির লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দরে, ১০টির দরপতনে।

দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বিবিধ খাত। হাতবদল হয়েছে ২০৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকা, যা বৃহস্পতিবার ছিল ২৪২ কোটি ২৩ লাখ টাকা। তার আগের দিনে লেনদেন আরও বেশি ছিল, ৩১৬ কোটি ৮০ লাখ টাকা।

৪টি করে মোট ১২টি কোম্পানির লেনদেন হয়েছে আগের দরবৃদ্ধি, দরপতন ও অপরিবর্তিত দরে।

১৭৮ কোটি ৯৪ লাখ টাকা লেনদেন করে তৃতীয় স্থানে ছিল প্রযুক্তি খাত। আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ২০০ কোটি ২২ লাখ টাকা। ৫টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ২টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে। ৪টি কোম্পানির দরপতন হয়েছে।

চতুর্থ সর্বোচ্চ ৯৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে প্রকৌশল খাতে। ৪টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ২৩টির লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দরে। ১৫টির লেনদেন হয় দর কমে।

পাঁচে থাকা কাগজ ও মুদ্রণ খাতে হাতবদল হয়েছে ৭৪ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। ২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ১টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে। ৩টির লেনদেন হয়েছে দরপতনে।

জীবন বিমা, সাধারণ বিমা, জ্বালানি, সেবা ও আবাসন ও বস্ত্র খাতে লেনদেন হয়েছে ৭২ থেকে ৫৪ কোটির মধ্যে।

দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০

সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ দর বেড়ে চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৭ টাকা ৬০ পয়সায়, যা আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ১৬ টাকায়।

তালিকার দ্বিতীয় স্থানে ছিল প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স। ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দর বেড়ে শেয়ারটি হাতবদল হয়েছে ৮১ টাকা ৬০ পয়সায়। আগের দিনের দর ছিল ৭৪ টাকা ২০ পয়সা।

জেনেক্স ইনফোসিসের দর ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ বেড়ে ৯৬ টাকা ১০ পয়সায় শেয়ার বেচাকেনা হয়েছে। আগের দিনের সমাপনী দর ছিল ৮৭ টাকা ৪০ পয়সা।

এ ছাড়া দরবৃদ্ধির দশে ছিল- বসুন্ধরা পেপার, সিনোবাংলা, বিডি ওয়েল্ডিং, প্রাইম লাইফ ইন্স্যুরেন্স, সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স, লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ ও পদ্মা লাইফ ইন্স্যুরেন্স।

দরপতনের শীর্ষ ১০

সর্বোচ্চ ৭ দশমিক ৭০ শতাংশ কমে মনোস্পুলের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৩২১ টাকায়, যা আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ৩৪৭ টাকা ৮০ পয়সায়।

হাক্কানিপাল্পের দর ৭ দশমিক ৪৭ শতাংশ কমে ৬৩ টাকা ১০ পয়সায় প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। পূর্বের দর ছিল ৬৮ টাকা ২০ পয়সা।

৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ দর কমে আরএসআরএম স্টিলের শেয়ার বেচাকেনা হয়েছে ১৭ টাকা ৭০ পয়সায়। আগের দিনের দর ছিল ১৮ টাকা ৮০ পয়সা।

এ ছাড়াও পতনের তালিকায় শীর্ষ দশের মধ্যে ছিল বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস, সি-পার্ল, কে অ্যান্ড কিউ, পেনিনসুলা চিটাগং, পেপার প্রসেসিং, সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স ও রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স।

আরও পড়ুন:
বিএসইসি-আইএমএফ বৈঠকের এজেন্ডায় ‘ফ্লোর প্রাইস নেই’
পুঁজিবাজারে এবার ‘আইএমএফ ভীতি’
জালিয়াতির শাস্তি রেখে বাতিল হচ্ছে বিএসইসির চেক নির্দেশনা
আরও একগুচ্ছ কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণা
৯ মাসে মুনাফা ১৪ কোটি, ৩ মাসে লোকসান ৩৬ কোটি

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে