× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
The floor barrier remains despite the IMF scare
google_news print-icon

আইএমএফ ভীতি কাটলেও রয়ে গেল ‘ফ্লোরের বাধা’

আইএমএফ-ভীতি-কাটলেও-রয়ে-গেল-ফ্লোরের-বাধা
সব মিলিয়ে ১২০টির দর বেড়েছে, কমেছে ৮টির। বেড়েছে লেনদেনও। তবে ফ্লোর প্রাইসে থাকা ৩০টি কোম্পানির কোনো ক্রেতা পাওয়া যায়নি। আর ২৩২ কোম্পানি মিলিয়ে লেনদেন হয়েছে কেবল ৫৩ কোটি ৯০ লাখ টাকা। লেনদেনের শীর্ষে থাকা জেনেক্স ইনফোসিসেই হাতবদল হয়েছে এর প্রায় কাছাকাছি ৪৬ কোটি ৭ লাখ টাকা।

বাংলাদেশ সফরে আসা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির বৈঠকের সূচি নির্ধারিত হওয়ার পর আতঙ্কে পুঁজিবাজারে যে দরপতন হয়েছিল, দ্বিতীয় দিনেই কেটে গেছে সে উদ্বেগ।

শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস আলোচ্যসূচিতে নেই, নিয়ন্ত্রক সংস্থার চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলাম গণমাধ্যমকে এই বিষয়টি নিয়ে জানানোর পর মঙ্গলবার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান হয়েছে। দরপতন হওয়া কোম্পানির তুলনায় দর বেড়েছে এমন কোম্পানির সংখ্যা ছিল ১৫ গুণ।

তবে ফ্লোর প্রাইসেও দুই শতাধিক শেয়ারের ক্রেতা না থাকার যে বিষয়টি নিয়ে মাস দেড়েক ধরে তুমুল আলোচনা, সেটি দেখা গেল আবার। ফ্লোর প্রাইসে থাকা ২৩২টি কোম্পানি এদিনও সেই সীমা পেরিয়ে বের হতে পারেনি। আরও ৩০টি কোম্পানি বা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের একটি শেয়ার বা ইউনিটও লেনদেন হয়নি।

ফ্লোরে থাকা ২৩২টি কোম্পানিতে লেনদেনের পরিমাণও সামগ্রিক লেনদেনের তুলনায় নগণ্য। এই কোম্পানিতে হাতবদল হয়েছে কেবল ৫৩ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার, যদিও এই তালিকায় আছে বহুজাতিক ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো, গ্রামীণ ফোন, রেকিট বেনকিনজার, স্কয়ার ফার্মা, স্কয়ার টেক্সটাইল, ইউনাইটেড পাওয়ার, ব্র্যাক ব্যাংক, ডাচ্‌-বাংলা ব্যাংক, আইডিএলসি, ডিবিএইচ, পদ্মা-মেঘনা-যমুনা অয়েলের মতো শক্তিশালী মৌলভিত্তির কোম্পানি।

টানা দুই মাস ধরে শতাধিক কোম্পানির শেয়ারের ওপর ভিত্তি করে লেনদেনের যে প্রবণতা সেটিই হলো আবার। কেবল আগ্রহ থেকে বাদ পড়েছে বেক্সিমকো লিমিটেড, মাস দেড়েক আগেও দিনে দুই শ বা আড়াই শ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হতো যে কোম্পানিতে সেটি নেমে এসেছে চার কোটির দিনে। তুমুল আগ্রহের ওরিয়ন ফার্মার লেনদেন নেমেছে ৪০ কোটির নিচে।

এদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৫ পয়েন্ট। এর চেয়ে বেশি সূচক বেড়েছিল ১২ অক্টোবর, সেদিন ৫১ পয়েন্ট বেড়ে লেনদেন হয়েছিল।

কেবল সূচক বেড়েছে এমন নয়, ১০টি কোম্পানির দর বেড়েছে একদিনে যতটা বাড়া সম্ভব, প্রায় ততটাই। ৯.৬৬ শতাংশ থেকে ৯.৯৭ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে এসব কোম্পানির দর।

আইএমএফ ভীতি কাটলেও রয়ে গেল ‘ফ্লোরের বাধা’
দুই দিনের দরপতনের পর মঙ্গলবার অবশেষে সূচকের উত্থানে বিনিয়োগকারীদের শঙ্কা কিছুট কেটেছে

আরও ১০টি কোম্পানির দর বেড়েছে ৮ শতাংশের বেশি, ছয়টির দর বেড়েছে ৭ শতাংশের বেশি, আটটির দর বেড়েছে ৬ শতাংশের বেশি, ছয়টির ৫ শতাংশের বেশি, ১০টির ৪ শতাংশের বেশি, ১৮টির ৩ শতাংশের বেশি, ১২টির দর বেড়েছে ২ শতোংশের বেশি।

বিপরীতে যেসব কোম্পানি দর হারিয়েছে, তাদের মধ্যে কেবল তিনটির দর কমেছে এক শতাংশের বেশি।

সব মিলিয়ে ১২০টির দর বেড়েছে, কমেছে ৮টির। আর লেনদেন হয়েছে ৯০২ কোটি ৮৩ লাখ ১১ হাজার টাকা, যা আগের দিনের তুলনায় কিছুটা বেশি। সোমবার লেনদেন ছিল ৭৬৯ কোটি ২৫ লাখ ৫৫ হাজার টাকা।

এই লেনদেনের মধ্যে দর বেড়েছে এমন কোম্পানিতে হাতবদল হয়েছে ৭১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা। আর দর কমেছে এমন কোম্পানিগুলোতে লেনদেন হয়েছে ৫২ কোটি ৫৯ লাখ টাকা।

কী আতঙ্ক ছিল

চেক নগদায়ন ছাড়া শেয়ার কেনা যাবে না বলে গত ১১ অক্টোবর বিএসইসির নির্দেশনা জারির পর থেকে পুঁজিবাজার পড়ছিল। গত রোববার বিএসইসি বৈঠক করে এই অবস্থান থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নিলেও সোমবার পুঁজিবাজারে গেছে আরও একটি হতাশার দিন।

সেদিনই জানা যায়, আগামী ৭ নভেম্বর বিএসইসির সঙ্গে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে আইএমএফ প্রতিনিধি দল। আত্মবিশ্বাসের ঘাটতিতে থাকা পুঁজিবাজারে এই খবরটি তৈরি করে নতুন উদ্বেগ।

এরই মধ্যে নতুন করে সামনে চলে আসে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল- আইএমএফ থেকে সাড়ে চার বিলিয়ন ডলার ঋণ পাওয়ার আশায় সংস্থাটির সঙ্গে সরকারের বৈঠক ইস্যু।

আন্তর্জাতিক এই দাতা সংস্থাটি পুঁজিবাজারে কোনো ধরনের বাইরের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে। বর্তমানে দরপতন ঠেকাতে ‘ফ্লোর প্রাইস’ নামে সব শেয়ারের সর্বনিম্ন দর বেঁধে দিয়ে যে হস্তক্ষেপ করা হয়েছে, সেটি নিয়ে আইএমএফ কথা তুলতে পারে- এ নিয়ে শঙ্কার কথা বলাবলি হতে শুরু করে।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল আইএমএফের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির বৈঠকের আলোচ্যসূচিতে শেয়ারের বেঁধে দেয়া সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস নেই বলে জানানো হয়েছে।

আইএমএফ ভীতি কাটলেও রয়ে গেল ‘ফ্লোরের বাধা’
মঙ্গলবার দরবৃদ্ধির শীর্ষে থাকা সবগুলো কোম্পানিই সার্কিট ব্রেকার ছুঁয়ে লেনদেন শেষ করেছে

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির চেয়ারম্যান শিবলী-রুবাইয়াত-উল-ইসলাম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আগামী ৭ নভেম্বর আইএমএফ আমাদের সঙ্গে বৈঠকে বসবে। সম্ভবত বন্ড নিয়ে আলোচনা করবে। এখনও কিছু বলেনি।’

ফ্লোর প্রাইস নিয়ে আলোচনা করতে পারে কি না- এমন প্রশ্নে বিএসইসি প্রধান বলেন, ‘এখনও নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না তারা কী নিয়ে আলোচনা করবে। তবে ফ্লোর প্রাইস নিয়ে আলোচনা এটা তাদের (আইএমএফ) এজেন্ডা না। ফ্লোর প্রাইস নিয়ে কিছু বলতে হলে এটা আইএসকো বলবে। আর আমি আইএসকোতে আছি। সো, এটা নিয়ে তারা কিছু বলবে না।’

‘কোম্পানি ফ্লোর ছাড়ালে গতি ফিরবে বাজারে’

লেনদেনের বিষয়ে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিবিএ) সাবেক সভাপতি শরীফ আনোয়ার হোসেন নিউজবাংলাকে বলেন, ‘চেক নগদায়ন ও আইএমএফ নিয়ে যে ভীতি ছিল তা থেকে পুঁজিবাজার বের হয়ে আসছে, তার রিফ্লেকশন আমরা আজকের লেনদেন বিশ্লেষণে দেখতে পাচ্ছি।’

তিনি যোগ করেন, ‘আজকে বেশ কিছু শেয়ার ফ্লোরপ্রাইস থেকে বের হয়ে এসেছে। আমি মনে করি, সামনের দিন থেকে মার্কেট ভালো হবে। যদি চলতি সপ্তাহে ১০ শতাংশ শেয়ারও ফ্লোর থেকে বের হয়ে আসে সেটাও অনেক বড় বিষয়। তাহলে মানুষের আস্থা বাড়বে এবং পরের সপ্তাহে আরও ১০ শতাংশ শেয়ার ফ্লোর থেকে বের হয়ে আসার সম্ভাবনা তৈরি হবে।’

সূচকে প্রভাব যাদের

৫ দশমিক ০৫ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে বেক্সিমকো ফার্মা। এদিন শেয়ারটির দর বেড়েছে ৪ দশমিক ১৬ শতাংশ।

সোনালী পেপারের দর ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ৩ দশমিক ৩২ পয়েন্ট।

বসুন্ধরা পেপার সূচকে যোগ করেছে ২ দশমিক ৬৩ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৯১ শতাংশ।

এর বাইরে সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে ইউনিক হোটেল, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, নাভানা ফার্মা, ইস্টার্ন হাউজিং, ওরিয়ন ফার্মা, জেনেক্স ইনফোসিস ও জেএমআই হসপিটাল।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ২১ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট।

বিপরীতে কোনো কোম্পানি ১ পয়েন্ট সূচক ফেলতে পারেনি। সবচেয়ে বেশি শূন্য দশমিক ৩৮ পয়েন্ট সূচক কমেছে প্রাইম ব্যাংকের দরপতনে। প্রতিষ্ঠানটির দর কমেছে শূন্য দশমিক ৫২ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ শূন্য দশমিক ৩৫ পয়েন্ট কমেছে আল-আরাফাহ ব্যাংকের কারণে। শেয়ার প্রতি দাম কমেছে শূন্য দশমিক ৪১ শতাংশ।

পূবালী ব্যাংকের দর শূন্য দশমিক ৭৩ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে শূন্য দশমিক ৩৪ পয়েন্ট।

ওরিয়ন ইনফিউশন সূচক কমিয়েছে শূন্য দশমিক ৩০ পয়েন্ট। এ ছাড়া ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিং, সিনোবাংলা, হা-ওয়েল টেক্সটাইল ও যমুনা অয়েলের দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ৮টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ১ দশমিক ৫৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে প্রযুক্তি খাতের বড় লাফ

বড় লাফ দিয়ে লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে প্রযুক্তি খাত। গত দুই সপ্তাহে খাতটিতে ভালো লেনদেন হতে দেখা যাচ্ছে। আগের দিন ৯৭ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন করে তৃতীয় ছিল, সেখান থেকে মঙ্গলবার হাতবদল হয়েছে ১৫৪ কোটি টাকা।

এদিন খাতটিতে কোনো দরপতন হয়নি। ১০টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ১টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে।

দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওষুধ ও রসায়ন খাতে লেনদেন হয়েছে ১৩৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা, যা আগের দিনে ছিল ১০৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা। এ খাতে ১৪টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ১৬টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে। আর দরপতন হয়েছে ১টির।

এই দুটি খাতেই শতকোটির ওপরে লেনদেন হয়েছে। এর পরে পাঁচটি খাতের লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটির ওপরে।

পঞ্চম অবস্থান থেকে তৃতীয় স্থানে চলে এসেছে বিবিধ খাত। হাতবদল হয়েছে ৭৬ কোটি ৬০ লাখ টাকা, আগের দিনে লেনদেন ছিল ৮০ কোটি ৭০ লাখ টাকা।

৪টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৯টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে। দরপতন হয়েছে ১টির।

দুই ধাপ নেমে চতুর্থ স্থানে থাকা কাগজ ও মুদ্রণ খাতে লেনদেন হয়েছে ৬৩ কোটি ৩০ লাখ টাকা, যা গতকাল ছিল ৯৮ কোটি ৮০ লাখ টাকা। ৫টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ১টি করে কোম্পানির লেনদেন হয়েছে আগের দরে।

৬০ কোটি ৮০ লাখ টাকা লেনদেন করে পঞ্চম স্থানে থাকা ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের ২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধি ও একটির লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দরে।

এরপরেই জ্বালানি খাতে ৬০ কোটি ৮০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৫টি কোম্পানির দরবৃদ্ধি, ১৬টির অপরিবর্তিত ও ২টির লেনদনে হয়েছে দর কমে।

পরের স্থানে থাকা প্রকৌশল খাতে লেনদেন হয়েছে ৬০ কোটি ৮০ লাখ টাকা, যা আগে দিন ছিল ৮৫ কোটি ৪৩ লাখ টাকা।

খাতটিতে ১৭টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ২৪টির লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দরে।

এর পরে সাধারণ বিমা এবং সেবা ও আবাসন খাতে ৪০ কোটির ওপরে লেনদেন হয়েছে। খাদ্য খাতে ২৬ কোটি ৩২ লাখ লেনদেন হয়েছে। বাকি খাতের লেনদেন ছিল ২০ কোটির নিচে।

বাকি খাতের মধ্যে ব্যাংক ৪টি, বস্ত্র ১টি, জীবন বিমা ১টি, কর্পোরেট বন্ডের ১টি ও ১টি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দরপতন দেখা গেছে। বিপরীতে সাধারণ বিমা ২৭টি, খাদ্য ১০টি, সেবা ৩টি, বস্ত্র ৪টি, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ৪টি, সিমেন্ট ২টি, জীবন বিমা ৫টি, সিরামিকস ১টি, পাট ২টি, ট্যানারি ১টি ও কর্পোরেট বন্ডের ১টির দর বেড়ে লেনদেন হয়েছে।

দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০

শীর্ষ দশের সবকটি কোম্পানির দর বেড়েছে ৯ শতাংশের বেশি। সর্বোচ্চ ৯.৯৭ শতাংশ দর বেড়ে আমরা টেকনোলজিসের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫১ টাকা ৮০ পয়সায়, যা আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ৪৭ টাকা ১০ পয়সা।

তালিকার দ্বিতীয় স্থানে ছিল ইনফরশেন সার্ভিসেস। শেয়ারটি হাতবদল হয়েছে ৭২ টাকা ৮০ পয়সায়। আগের দিনের দর ছিল ৬৬ টাকা ২০ পয়সা।

সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের দর ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ বেড়ে শেয়ারটি ৫৫ টাকা ২০ পয়সা থেকে বেড়ে ৬০ টাকা ৭০ পয়সা বেচাকেনা হয়েছে।

এ ছাড়া তালিকায় ছিল- নাভানা ফার্মা, চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স, বসুন্ধরা পেপার, লুবরেফ বাংলাদেশ, জেনেক্স ইনফোসিস, বিডিকম ও ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স।

দরপতনের চিত্র

যে ৮টি কোম্পানির দরপতন হয়েছে তার মধ্যে তিনটির দর কমেছে ১ শতাংশের বেশি। আর সর্বোচ্চ ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ কমে সিনোবাংলার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৮৩ টাকা ১০ পয়সায়। আগের দিনে দর ছিল ৮৪ টাকা ৬০ পয়সা।

প্রাইম ব্যাংকের দর ১ দশমিক ০৩ শতাংশ ১০ পয়সা কমে ১৯ টাকা ২০ পয়সা এবং ১ শতাংশ বা ৫০ পয়সা দর কমে ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিংয়ের শেয়ার বেচাকেনা হয়েছে ৪৯ টাকা ৫০ পয়সায়।

এ ছাড়া ১ শতাংশের কম দর কমে ওরিয়ন ইনফিউশন ৯৬০ টাকা ৮০ পয়সা, হা-ওয়েল টেক্সটাইল ৪৫ টাকা ১০ পয়সা, আল-আরাফাহ ব্যাংক ২৪ টাকা ২০ পয়সা, পূবালী ব্যাংক ২৭ টাকা ২০ পয়সা ও যমুনা অয়েলের শেয়ারদর ১০ পয়সা কমে ১৬৭ টাকা ৪০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে।

আরও পড়ুন:
আয় বাড়লেও তালিকাভুক্তির পর এস্কয়ার নিটের সর্বনিম্ন লভ্যাংশ
এবার একমি পেস্টিসাইডস ৫ শতাংশ লভ্যাংশ
চেক নির্দেশনায় সবার ক্ষতি: লালী
‘গোড়ায় গলদের’ পর বড় দরপতন
লেনদেন দেরির কারণ জানাল ডিএসই

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে