× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
A big fall in prices after the initial spikes
google_news print-icon

‘গোড়ায় গলদের’ পর বড় দরপতন

গোড়ায়-গলদের-পর-বড়-দরপতন
গত সপ্তাহেও এভাবে কারিগরি ত্রুটির কারণে লেনেদেনে বিঘ্ন ঘটেছিল। বিষয়টি নিয়ে তদন্তে কমিটি গঠন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। তদন্ত চলার মধ্যে রোববার ডিএসইতে দেড় ঘণ্টা পর লেনদেন শুরুর পর সূচক পড়ে ৪৩ পয়েন্ট। দর হারায় বিপুলসংখ্যক কোম্পানি।

আগের সপ্তাহে একটু একটু করে সূচক ও লেনদেন বাড়লেও বৃহস্পতি থেকে শনিবার পর্যন্ত তিন কর্মদিবসে ৫০টিরও বেশি কোম্পানির লভ্যাংশ ও আরও প্রায় সমসংখ্যক কোম্পানির প্রান্তিক ঘোষণার প্রভাবে সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে পুঁজিবাজারে আবার দরপতন হলো।

রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ-ডিএসইতে লেনদেন শুরু নিয়েই ঘটেছে নানা কাহিনি। কারিগরি জটিলতায় সকাল সাড়ে ৯টায় নির্ধারিত সময়ে লেনদেন শুরু করা যায়নি। প্রথমে জানানো হয়েছিল, লেনদেন শুরু হবে সকাল ১০টায়। কিন্তু তখনও লেনদেন শুরু করতে না পারার পর জানানো হয় সাড়ে ১০টায় শুরু হবে লেনদেন।

কিন্তু তখনও লেনদেন শুরু করা যায়নি। এরপর জানানো হয়, লেনদেন শুরু হবে বেলা ১১টা থেকে। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত সময়ের দেড় ঘণ্টা পর শুরু হয় লেনদেন।

আর দেরিতে শুরু হওয়ার পর লেনদেন চলে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত, যদিও এমনিতে দুপুর ১টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত লেনদেন চলার কথা।

গত সপ্তাহেও এভাবে কারিগরি ত্রুটির কারণে লেনদেনে বিঘ্ন ঘটেছিল। আর বিষয়টি নিয়ে তদন্তে কমিটি গঠন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি।

লেনদেন শুরু হওয়ার পর থেকেই বিপুলসংখ্যক শেয়ার দর হারাতে থাকে। সেই সঙ্গে কমতে থাকে ডিএসইর প্রধান সূচক। একপর্যায়ে ডিএসইএক্স কমে যায় ৫৫ পয়েন্ট। তবে শেষ পর্যন্ত ৪৩ পয়েন্ট হারিয়ে শেষ হয় লেনদেন।

‘গোড়ায় গলদের’ পর বড় দরপতন
রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

পাঁচ কর্মদিবস শেষে বৃহস্পতিবার লেনদেন হাজার কোটি টাকার ঘর ছাড়ালেও তা আবার নেমে গেছে ৮০০ কোটির ঘরে। হাতবদল হয়েছে মোট ৮২৬ কোটি ৫৯ লাখ ৯১ হাজার টাকার শেয়ার। আগের কর্মদিবসে লেনদেন ছিল ১ হাজার ৯৪ কোটি ৯৮ লাখ ৫২ হাজার টাকা।

আগের সপ্তাহে টানা তিন কর্মদিবস দরপতন হওয়া কোম্পানির চেয়ে দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির সংখ্যা বেশি থাকলেও এদিন বেশিসংখ্যক কোম্পানির দর কমেছে। ৪৪টির দর বৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ৯১টির। গত কয়েক মাসের ধারাবাহিকতায় সবচেয়ে বেশিসংখ্যক কোম্পানির দর ফ্লোর প্রাইসে লেনদেন হয়েছে।

বেশি কমেছে লভ্যাংশ মনপুঃত না হওয়া স্বল্প মূলধনির

স্বল্প মূলধনি যেসব কোম্পানি বোনাস শেয়ারের বদলে নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে, সেগুলোর দর বেশি কমেছে। তবে সূচকের পতনে প্রধান ভূমিকায় ছিল বেস্কিমকো গ্রুপের দুই কোম্পানি আর ওরিয়ন গ্রুপের তিনটি।

সবচেয়ে বেশি ১১.৫৯ শতাংশ দর কমেছে ৮ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধনের প্রাণ এএমসিএলের। কোম্পানিটি আগের বহু বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও নগদ ৩২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী স্বল্প মূলধনি কোম্পানিগুলোকে চলতি বছরের মধ্যে পরিশোধিত মূলধন কমপক্ষে ৩০ কোটি টাকা করতে হবে। প্রাণের মূলধন বাড়াতে হবে প্রায় চার গুণ।

বোনাস বা রাইট শেয়ার দেয়া হবে এই আশায় গত এক বছরে সর্বনিম্ন দরে ২০৬ টাকা ৭০ পয়সা থেকে প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে শেয়ারদর উঠে গিয়েছিল ৩৯৯ টাকায়।

গত বৃহস্পতিবার কোম্পানিটির বোর্ড সভার দিন শেয়ার দর ছিল ৩০২ টাকা ৭০ পয়সা। কোনো মূল্যসীমা না থাকার এদিন দর ৩৫ টাকা ১০ পয়সা কমে নেমে এসেছে ২৬৭ টাকা ৬০ পয়সায়।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১১.৪১ শতাংশ দর কমেছে বিডিকম অনলাইনের। কোম্পানিটি এবার ভালো লভ্যাংশ দেবে গুঞ্জনে গত তিন মাসে শেয়ারদর আড়াই গুণ হয়ে গিয়েছিল।

ফ্লোর প্রাইস ঘোষণার দিন গত ২৮ জুলাই দর ছিল ২৯ টাকা ৬০ পয়সা। সেখান থেকে দর ৭৯ টাকা ৯০ পয়সায় উঠে যায় অক্টোবরের দ্বিতীয় সপ্তাহে। তবে যেভাবে উঠছিল, পড়ছিল সেভাবেই। আট কর্মদিবসেই সেখান থেকে দর কমে ৪২ টাকা ৩০ পয়সায় নেমে আসে। তবে এরপর আরও তিন কর্মদিবসে দর বেড়ে হয় ৪৮ টাকা ৪০ পয়সা।

কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ৪০ পয়সা আয় করে এক টাকা লভ্যাংশ ঘোষণার পর দর হারিয়েছে ৫ টাকা ৪০ পয়সা। নেমে এসেছে ৪১ টাকা ৯০ পয়সায়।

‘গোড়ায় গলদের’ পর বড় দরপতন
সবচেয়ে বেশি দর কমেছে স্বল্প মূলধনি কোম্পানির

তৃতীয় সর্বোচ্চ ১০.১৮ শতাংশ দর হারিয়েছে আরএফএল। ১০ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধনের এই কোম্পানিটির দরও তরতর করে বাড়ছিল বোনাস বা রাইট শেয়ারের গুঞ্জনে। কিন্তু বহু বছরের ধারাবাহিকতায় এটি এবারও ২৩ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণার পর বিনিয়োগকারীরা হতাশ হয়েছে।

এই কোম্পানিটির শেয়ারদর গত ২৮ জুলাই ১৫৭ টাকা ৫০ পয়সা থেকে তিন মাসেরও কম সময়ে উঠে যায় ২৩২ টাকা ৪০ পয়সায়। এক দিনে ১৯ টাকা ৬০ পয়সা কমে দর দাঁড়িয়েছে ১৭৩ টাকায়।

আগামী ৭ নভেম্বর লভ্যাংশ-সংক্রান্ত সভা করতে যাওয়া ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস দর হারিয়েছে ১০ শতাংশ, যে কোম্পানিটির দর সম্প্রতি লাফাচ্ছিল।

এ ছাড়া গত সপ্তাহে শেয়ারপ্রতি এক টাকা ২০ পয়সা নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করা জেএমআই হসপিটালের দর ৯.৩৯ শতাংশ, ইয়াকিন পলিমারের দর ৮.৪৯ শতাংশ কমেছে।

স্বল্প মূলধনি পেপার পোসেসিং ৮.১১ শতাংশ, জেমিনি সি ফুড ৭.৪৫ শতাংশ, অ্যাপেক্স ফুড ৭.৪২ শতাংশ, এবং তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল ৭.৩৭ শতাংশ দর হারিয়েছে।

আরও একটি কোম্পানির দর ৭ শতাংশের বেশি, ৩টির দর ৬ শতাংশের বেশি, ৭টির দর ৫ শতাংশের বেশি, ৮টির দর কমেছে ৪ শতাংশের বেশি।

এমনকি শেয়ার প্রতি ২ টাকা নগদ ও প্রতি ১০টি শেয়ারের বিপরীতে ৮টি বোনাস শেয়ার ঘোষণা করা স্বল্প মূলধনি আনোয়ার গ্যালভানাইজিংও ৩.৫৩ শতাংশ বা ১৮ টাকা ৬০ পয়সা দর হারিয়েছে।

গত এক মাসে কোম্পানিটির দর ৩৯২ টাকা ৯০ পয়সা থেকে ৫৯০ টাকা উঠে গিয়েছিল। লভ্যাংশ ঘোষণার পর প্রথম কর্মদিবসে দর দাঁড়িয়েছে ৫০৮ টাকা।

সূচকে বেশি প্রভাব বেক্সিমকো এবং ওরিয়ন গ্রুপের পাঁচ কোম্পানি

স্বল্প মূলধনির দর বেশি কমলেও সূচকে প্রভাব ফেলার মতো কোম্পানি সেগুলো না। আলোচিত এই দুটি গ্রুপের বেস্কিমকো লিমিটেড ও বেস্কিমকো ফার্মা, ওরিয়ন ফার্মা, বিকন ফার্মা ও কোহিনূর কেমিক্যালস সূচক কমিয়েছে বেশি।

আগের বছরের তুলনায় দ্বিগুণ আয় করেও বেস্কিমকো লিমিডেট লভ্যাংশ কমিয়েছে ৫ শতাংশ, আর বেস্কিমকো ফার্মা দেড় গুণ আয় করেও লভ্যাংশ বাড়ায়নি।

এর প্রভাবে বেস্কিমকো লিমিটেডের শেয়ারদর নেমে এসেছে বেঁধে দেয়া সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইসে। বেস্কিমকো ফার্মার দরও ফ্লোর প্রাইসের কাছাকাছি নেমেও পরে সেখান থেকে কিছুটা বেড়েছে।

বেস্কিমকো লিমিটেডের ২.৬১ শতাংশ দরপতনে ৭.৫১ পয়েন্ট, বেস্কিমকো ফার্মার ২.০৫ শতাংশ দরপতনের কারণে কারণে ৬.১৭ পয়েন্ট সূচক কমেছে।

ওরিয়ন গ্রুপের চারটি কোম্পানির মধ্যে গত সপ্তাহে বিকন ফার্মা লভ্যাংশ ঘোষণা করে। কোম্পানিটির শেয়ারদর গত আড়াই বছরে ১৫ গুণের বেশি বেড়েছে। তবে লভ্যাংশ আহামরি হয়নি। তারপরও গত সপ্তাহে দর বেড়েছিল। নতুন সপ্তাহের শুরুতেই দর হারিয়ে একক কোম্পানি হিসেবে সূচক কমাল সবচেয়ে বেশি।

‘গোড়ায় গলদের’ পর বড় দরপতন
সূচক সবচেয়ে বেশি কমিয়েছে এই ১০টি কোম্পানি

এই গ্রুপের আরও দুই কোম্পানি ওরিয়ন ফার্মা এবং তুমুল আলোচিত ওরিয়ন ইনফিউশন এখনও লভ্যাংশ ঘোষণা-সংক্রান্ত পর্ষদ সভার সময় ঘোষণা করেনি।

বিকন ফার্মার ৪.৭৯ শতাংশ দরপতনে সূচক কমেছে ১০.৭৪ পয়েন্ট। একক কোম্পানি হিসেবে আর কোনোটি সূচকে এত বেশি নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারেনি।

ওরিয়ন ফার্মার ৪.০৪ শতাংশ দরপতনে ৩.১৭ পয়েন্ট আর কোহিনুর কেমিক্যালসের ১.৯২ শতাংশ দরপতনে সমান সংখ্যক পয়েন্ট সূচক কমেছে।

গ্রুপের আরেক কোম্পানি ওরিয়ন ইনফিউশনের দর কমেছে ৩ টাকা ৭০ পয়সা।

এছাড়া সোনালী পেপার, জেএমআই হসপিটাল, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, ইউনিক হোটেল, ও শাহজিবাজার পাওয়ারের দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ৪৫ দশমিক ৪৪ পয়েন্ট।

বিপরীতে ১১ দশমিক ৮৬ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে নাভানা ফার্মা। এদিন শেয়ারটির দর বেড়েছে ৭৮ দশমিক ০৮ শতাংশ।

সি-পার্লের দর ২ দশমিক ৭৮ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ২ দশমিক ৬১ পয়েন্ট।

এডিএন টেলিকম সূচকে যোগ করেছে ১ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ৭ দশমিক ০৯ শতাংশ।

এর বাইরে সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স, বসুন্ধরা পেপার, ইস্টার্ন ক্যাবলস, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, প্রাইম ব্যাংক, যমুনা অয়েল ও মুন্নু সিরামিকস।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ২৩ দশমিক ৭০ পয়েন্ট।

শীর্ষ ৫ খাত যেমন

একমাত্র খাত হিসেবে ২১টি বা ৫১.২২ শতাংশ কোম্পানির দরবৃদ্ধি দেখা গেছে সাধারণ বিমা খাতে। এ ছাড়া সবগুলো খাতেই দরবৃদ্ধি ও দরপতনের তুলনায় অনেক বেশি সংখ্যক কোম্পানির লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দর বা ফ্লোর প্রাইসে।

তালিকায় থাকা বস্ত্র খাতে সবচেয়ে বেশি ৪৯টি, ব্যাংক ২৭টি, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ১৮টি, মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ২৬টি কোম্পানির লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দরে।

একদিন পরেই আবার শীর্ষে চলে এসেছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। এক মাত্র এই খাতটিতেই শতকোটির ওপরে লেনদেন হয়েছে। হাতবদল হয়েছে ১৬৪ কোটি ৩১ লাখ টাকা। আগের দিনে এর পরিমাণ ছিল ১৪১ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। ২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ১৫টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে। দরপতন হয়েছে ১৪টির।

দ্বিতীয় স্থানে থাকা প্রকৌশল খাতে লেনদেন হয়েছে ৯৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা। আগের দিনে ১১৮ কোটি ৮ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছিল। খাতটিতে ৩টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ২২টির লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দরে ও ১৫টির দরপতনে।

তৃতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে বিবিধ খাতে। ৯৭ কোটি ২১ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। ১টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে। দরপতন হয়েছে ৬টির।

৭৪ কোটি ৩০ লাখ টাকা লেনদেন করে চতুর্থ স্থানে থাকা সাধারণ বিমা খাতের ২১টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে আগের দরে লেনদেন হয়েছে ১৯টির। ১টি কোম্পানির দরপতন হয়েছে।

কাগজ ও মুদ্রণ খাতে ৬৫ কোটি ৩১ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। ২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধি, ৩টির দরপতন ও আগের দরে লেনদেন হয়েছে ১টির।

প্রযুক্তি খাতে ৬০ কোটি ৮৯ লাখ টাকা ছাড়া আর কোনো খাতের লেনদেন পঞ্চাশ কোটি অতিক্রম করেনি।

দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০

সর্বোচ্চ ৭৮ দশমিক ০৮ শতাংশ দর বেড়েছে নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানি নাভানা ফার্মার। ৫১ টাকা ১০ পয়সার শেয়ার ৩৯ টাকা ৯০ পয়সা বেড়ে সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৯১ টাকায়।

গত ১৮ অক্টোবর ২৪ টাকায় পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু করে কোম্পানিটি। টানা ৭ কর্মদিবস ১০ শতাংশের আশোপাশে বেড়ে বৃহস্পতিবার দড় দাঁড়ায় ৫১ টাকা ১০ পয়সায়।

সেদিন লেনদেন শেষে কোম্পানিটি ১১ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে। আর এই লভ্যাংশ ঘোষণার কারণে এদিন শেয়ারটির কোনো মূল্যসীমা ছিল না।

তিনটি কোম্পানির দর বেড়েছে পুরোপুরি ১০ শতাংশ। এর পরেই দরবৃদ্ধির তালিকায় রয়েছে লেনদেন শুরু করা চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্স। শেয়ারটি হাতবদল হয়েছে ১১ টাকায়।

ইস্টার্ন ক্যাবলসের শেয়ার ১৯০ টাকা থেকে বেড়ে ২০৯ টাকায় বেচাকেনা হয়েছে।

একই সমান দর বেড়ে হাক্কানি পাল্প ৬৯ টাকা ৩০ পয়সা লেনদেন হয়েছে। আগের দর ছিল ৬৩ টাকা।

এছাড়া বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ৮.৯৬ শতাংশ, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের ৮.৭৮ শতাংশ, এডিএন টেলিকম ৭.০৮ শতাংশ, মুন্নু সিরামিকস ৬.৮৯ শতাংশ, সিনোবাংলা ফার্মা ৬.০১ শতাংশ ও ইনফরমেশন সার্ভিসেসের দর বেড়েছে ৫.৩৬ শতাংশ।

এ ছাড়াও ৭টি করে ১৪টি কোম্পানির দর বেড়েছে ৪ ও ৩ শতাংশের বেশি, ২টির ২ শতাংশের বেশি, ১০টির এক শতাংশের বেশি এবং ১১টির দর বেড়েছে এক শতাংশের কম।

আরও পড়ুন:
উৎপাদনে ফিরে বাড়ল লোকসান, লভ্যাংশ দেবে না সিভিও
মুনাফায় ফিরে লভ্যাংশ বাড়াল ক্রেতাহীন শেফার্ড
লভ্যাংশ কমাল উড়তে থাকা বসুন্ধরা পেপার
ডুয়েল লিস্টিং নিয়ে আমিরাত- বিএসইসি সমঝোতা
ফ্লোরের ২১৯ কোম্পানির চার গুণ লেনদেন সোনালী পেপারে!

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে