× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
A bunch of companies declare dividends
google_news print-icon

এক ঝাঁক কোম্পানির লভ্যাংশ ঘোষণা

এক-ঝাঁক-কোম্পানির-লভ্যাংশ-ঘোষণা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এক ঝাঁক কোম্পানি লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ছবি: নিউজবাংলা
সবচেয়ে বেশি ১৭০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ বা শেয়ার প্রতি ১৭ টাকা দেবে ইউনাইটেড পাওয়ার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১০০ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, যার ৮০ শতাংশ বোনাস। এইচআর টেক্সটাইল ৫ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ বোনাস দেবে। এ ছাড়াও ১:১ অনুপাতে অর্থাৎ বিদ্যমান একটি শেয়ারের বিপরীতে একটি শেয়ার ইস্যুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানিটি।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এক ঝাঁক কোম্পানি গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরের হিসাব পর্যালোচনা করে লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এসব কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগই নগদে লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। কেউ কেউ নগদের পাশাপাশি বোনাস শেয়ার দিয়েছে।

বৃহস্পতিবার কোম্পানিগুলোর পরিচালনা পর্ষদ এই সিদ্ধান্ত নেয়, যেগুলো রোববার পুঁজিবাজারে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে। এই লভ্যাংশের ঘোষণার কারণে সেদিন এসব কোম্পানির কোনো মূল্যসীমা থাকবে না।

জ্বালানি খাত

ইউনাইটেড পাওয়ার

কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ১৭০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে।

সর্বশেষ বছরে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের আয়সহ কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সমন্বিত আয় হয়েছে ১৭ টাকা ২১ পয়সা। আগের বছর সমন্বিতভাবে আয় ছিল ১৮ টাকা ৮০ পয়সা।

এর জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২২ নভেম্বর। লভ্যাংশ চূড়ান্ত করতে বার্ষিক সাধারণ সভা ডাকা হয়েছে আগামী ২৭ ডিসেম্বর।

শাহজিবাজার পাওয়ার

এই কোম্পানি ২০ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে। এর মধ্যে ১৬ শতাংশ নগদ বা শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৬০ পয়সা এবং ৪ শতাংশ বোনাস বা প্রতি ১০০টি শেয়ারের বিপরীতে ৪টি শেয়ার দেবে।

সর্বশেষ বছরে কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ৩০ পয়সা। আগের বছর এটি ছিল ৬ টাকা ২৮ পয়সা।

বারাকা পাওয়ার

একই খাতের এই কোম্পানিটি ১০ শতাংশ নগদ অর্থাৎ শেয়ার প্রতি এক টাকা লভ্যাংশ দেবে। তাদের ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ১৩ পয়সা, আগের বছর যা ছিল ৩ টাকা ১৭ পয়সা।

এনার্জিপ্যাক

এই কোম্পানিটি এবার শেয়ার প্রতি এক টাকা বা ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

কোম্পানিটির এবার শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩৮ পয়সা যা আগের বছর একই সময় ছিল ২ টাকা ৩০ পয়সা।

জিবিবি পাওয়ার

কোম্পানিটি এবার শেয়ার প্রতি ১ টাকা ১ পয়সা আয় করে ৩০ পয়সা বা ৩ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

আগের বছর কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১ টাকা ৪৯ পয়সা। তখন তারা সাড়ে ১১ শতাংশ বা শেয়ার প্রতি ১ টাকা ১৫ পয়সা লভ্যাংশ ঘোষণা করেছিল।

নগদের সঙ্গে বোনাস প্রকৌশলের আনোয়ার গ্যালভানাইজিং

বিনিয়োগকারীদের ১০০ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে কোম্পানি। এর মধ্যে ২০ শতাংশ নগদ বা শেয়ার প্রতি ২ টাকা দেয়া হবে, পাশাপাশি ৮০ শতাংশ বা প্রতি ১০টি শেয়ারে ৮টি দেয়া হবে বোনাস।

সর্বশেষ অর্থবছরে ইপিএস হয়েছে ১১ টাকা ৫৪ পয়সা। আগের বছর ইপিএস ছিল ৩ টাকা ৯২ পয়সা। সেই হিসাবে আয় বেড়েছে ৭ টাকা ৬২ পয়সা বা ১৯৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ।

লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট নির্ধারণ হয়েছে ১৬ নভেম্বর। লভ্যাংশ চূড়ান্ত করতে এজিএম হবে ২০২৩ সালের ১৭ জানুয়ারি।

বিএসআরএম লিমিটেড

প্রকৌশল খাতের এই কোম্পানিটি ৩৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। তাদের শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১০ টাকা ৩৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১৮ টাকা ৯৬ পয়সা।

বিএসআরএম স্টিলস

প্রকৌশল খাতের এই কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য ৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে। কোম্পানির ইপিএস হয়েছে ৮ টাকা ৭২ পয়সা। আগের বছর এটি ছিল ৮ টাকা ১০ পয়সা।

আরএফএল

এই কোম্পানিটি এবারও আগের বহু বছরের মতোই ২৩ শতাাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

কোম্পানিটির আয়েও কোনো হেরফের নেই বললেই চলে। এবার শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৮১ পয়সা, যা এক বছর আগে একই সময় ছিল ৩ টাকা ৬৮ পয়সা।

মুন্নু অ্যাগ্রো

শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৫৯ পয়সা আয় করে ১৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে কোম্পানিটি। আগের বছর ইপিএস ছিল ১ টাকা ৫৫ পয়সা।

ইফাদ অটোজ

এই কোম্পামিটি লভ্যাংশ দেবে ১০ শতাংশ। এর অর্ধেক অর্থাৎ ৫ শতাংশ নগদ এবং বাকি ৫ শতাংশ বোনাস।

ইফাদের আয় এবার কমে গেছে। শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৬৪ পয়সা যা আগের বছর ছিল ২ টাকা ১৮ পয়সা।

কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ

এই কোম্পানিটি লভ্যাংশ দেবে ৮ শতাংশ। এর মধ্যে ৪ শতাংশ নগদ এবং বাকি ৪ শতাংশ বোনাস।

কোম্পানিটির এবার শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৭৮ পয়সা যা আগের বছর ছিল ১ টাকা ২ পয়সা।

এসআলম স্টিলস

আয় কমে যাওয়ার পর কোম্পানিটি ৫ শতাংশ নগদ, অর্থাৎ শেয়ার প্রতি ৫০ পয়সা লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

এবার কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৭ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৮৮ পয়সা।

বেঙ্গল উইন্ডসর

এই কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য শেয়ার প্রতি ৫০ পয়সা বা ৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

এবার কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫২ পয়সা। আগের বছর এই আয় ছিল ৫০ পয়সা।

অলিস্পিক একসেসোরিজ

লোকসানে থেকেও আগের বছর লভ্যাংশ দেয়া এই কোম্পানিটি এবার আর সে পথে হাঁটছে না। লোকসান অনেকটাই কমলেও এবার তারা লভ্যাংশ দেবে না।

এবার কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১৯ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৩৩ পয়সা। তবে সে বছর ১ শতাংশ নগদ বা ১০ পয়সা করে লভ্যাংশ দেয়া হয়েছিল।

বেক্সিমকো গ্রুপ

বেক্সিমকো লিমিটেড

গ্রুপের প্রধান কোম্পানি বেক্সিমকো লিমিটেড আগের বছরের চেয়ে দ্বিগুণ আয় করেও লভ্যাংশ কমিয়েছে। বিনিয়োগকারীদেরকে তারা ৩০ শতাংশ নগদ বা শেয়ার প্রতি তিন টাকা দেবে। আগের বছর লভ্যাংশ ছিল ৩৫ শতাংশ।

কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১৪ টাকা ৩২ পয়সা। আগের বছর ইপিএস ছিল ৭ টাকা ৫৩ পয়সা।

বেক্সিমকো ফার্মা

এই কোম্পানিটিরও আয় বেড়েছে। তারা ৩৫ শতাংশ নগদ অর্থাৎ শেয়ার প্রতি সাড়ে তিন টাকা দেবে।

কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১১ টাকা ৫৭ পয়সা। আগের বছরে ছিল ১১ টাকা ০৮ পয়সা।


শাইনপুকুর সিরামিকস

কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ এবার ৩ শতাংশ নগদ বা শেয়ার প্রতি ৩০ পয়সা লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

এক বছরে কোম্পানিটির শেয়ার দর অনেকটা বাড়ার পর দেখা যায় আয়ে আহামরি কোনো উন্নতি হয়নি। এবার কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৯ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৩২ পয়সা।

বস্ত্র খাত

এইচআর টেক্সটাইল

এই কোম্পানিটি ৫ শতাংশ নগদ বা শেয়ার প্রতি ৫০ পয়সা এবং ১০ শতাংশ বোনাস বা প্রতি ১০টি শেয়ারের বিপরীতে একটি শেয়ার দেবে।

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৭৯ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ২ টাকা ৭৫ পয়সা।

রাইট শেয়ার ইস্যুরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানিটি। ১:১ অনুপাতে অর্থাৎ বিদ্যমান একটি শেয়ারের বিপরীতে একটি শেয়ার ইস্যু করবে। এ জন্য কোম্পানি ১০ টাকা প্রিমিয়ামসহ নেবে ২০ টাকা।

হা ওয়েল টেক্সটাইল (বিডি)

এই কোম্পানিটি ২৫ শতাংশ নগদ অর্থাৎ শেয়ার প্রতি আড়াই টাকা লভ্যাংশ দেবে। তাদের ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ৫৪ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৩ টাকা ১ পয়সা।

সায়হাম কটন

কোম্পানিটি ১১ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এদের এবার শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ২৭ পয়সা, যা আগের বছর ছিল কেবল ৩৬ পয়সা।

এমএল ডায়িং

কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদেরকে লভ্যাংশ হিসেবে ১০ শতাংশ নগদ অর্থাৎ শেয়ার প্রতি এক টাকা লভ্যাংশ দেবে। তাদের শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৩ পয়সা যা আগের বছর ছিল ৬২ পয়সা।

প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল

এই কোম্পানিটিও বিনিয়োগকারীদেরকে ১০ শতাংশ নগদ বা শেয়ার প্রতি এক টাকা লভ্যাংশ দেবে। তাদের ইপিএস হয়েছে ৪ টাকা ৬৭ পয়সা। আগের বছর ইপিএস ছিল ৪ টাকা ৬ পয়সা।

শাশা ডেনিমস

এই কোম্পানিটিও ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে। সমন্বিতভাবে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৫ টাকা ৭৫ পয়সা। আগের বছর আয় ছিল ১ টাকা ২ পয়সা।

ম্যাকসন্স স্পিনিং

এই কোম্পানিটিও বিনিয়োগকারীদেরকে ১০ শতাংশ নগদ বা শেয়ার প্রতি এক টাকা লভ্যাংশ দেবে। তাদের ইপিএস হয়েছে ২ টাকা ১১ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ২ টাকা ৭ পয়সা।

মেট্রো স্পিনিং

এই কোম্পানিটি ৮ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে। এর মধ্যে ৩ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ও ৫ শতাংশ বোনাস। কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৩৮ পয়সা। আগের বছর এই আয় ছিল ৯৯ পয়সা।

সিমটেক্স

কোম্পানিটি ৮ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ, অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি ৮০ পয়সা দেবে। সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৯৭ পয়সা। আগের বছর শেয়ার ইপিএস হয়েছিল ৯২ পয়সা।

তশরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ

এই কোম্পানিটি দেবে ৫ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে। এর মধ্যে ৩ শতাংশ নগদে, অর্থাৎ শেয়ার প্রতি ৩০ পয়সা এবং ২ শতাংশ বোনাস শেয়ার দেয়া হবে।

কোম্পানিটির আয় অনেকটাই বেড়েছে। এবার শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৬১ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৬৩ পয়সা।

হামিদ ফেব্রিকস

এই কোম্পানিটির ৫ শতাংশ নগদ, অর্থাৎ শেয়ার প্রতি ৫০ পয়সা লভ্যাংশ দেবে। তাদের ইপিএস হয়েছে ৬৭ পয়সা। আগের বছর এটি ছিল ১ টাকা ৭৬ পয়সা।

ভিএসএফ থ্রেড

এই কোম্পানিটি ৫ শতাংশ বোনাস, অর্থাৎ প্রতি ১০০ শেয়ারে ৫ টি বোনাস শেয়ার ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৪২ পয়সা, যা আগের বছর ছিল দেড় টাকা।

সাফকো স্পিনিং

কোম্পানিটি ৩ শতাংশ লভ্যাংশ প্রদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যার ২ শতাংশ নগদ বা শেয়ারপ্রতি ২০ পয়সা এবং ১ শতাংশ বোনাস বা ১০০টি শেয়ারের বিপরীতে ১টি করে শেয়ার দেবে বিনিয়োগকারীদের।

কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩৩ পয়সা। আগের বছর এটি ছিল ২৩ পয়সা।

আলহাজ্ব টেক্সটাইলি

এই কোম্পানিটিও লভ্যাংশ দেবে ৩ শতাংশ, যার পুরোটাই নগদ। অর্থাৎ বিনিয়োগকারীরা শেয়ার প্রতি পাবে ৩০ পয়সা। কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৯১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ২৬ পয়সা।

সোনারগাঁও টেক্সটাইলস

এই কোম্পানিটি ১ শতাংশ অর্থাৎ শেয়ার প্রতি ১০ পয়সা লভ্যাংশ দেবে। তাদের ইপিএস হয়েছে ৩৩ পয়সা। আগের বছর লোকসান ছিল শেয়ার প্রতি ১৩ টাকা ৩৫ পয়সা।

প্যাসিফিক ডেনিমস

এই কোম্পানিটিও ১ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। তাদের ইপিএস হয়েছে ১৯ পয়সা, আগের বছর যা ছিল ২২ পয়সা।

জেনারেশন নেক্সট

কোম্পানিটি আগের বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও লভ্যাংশ না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাদেরর ইপিএস হয়েছে ১ পয়সা। আগের বছরও আয় ছিল এবারের সমান।

জাহিনটেক্স লিমিটেড

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৩ টাকা ১১ পয়সা লোকসান করার কথা জানিয়ে কোনো লভ্যাংশ না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আগের বছরও ৩ টাকা ১ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

ওষুধ ও রসায়ন খাত

ওয়াটা কেমিক্যালস

কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ২০ শতাংশ আর উদ্যোক্তা পরিআালকদের জন্য ১০ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ৫ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৬ টাকা ১৪ পয়সা।

নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালস

শেয়ারহোল্ডারদের ১১ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে। কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৩ টাকা ৪২ পয়সা। আগের বছর ইপিএস ছিল ২ টাকা ৫২ পয়সা।

সিলভা ফার্মাসিউটিক্যালস

এই কোম্পানিটি ৩ শতাংশ নগদ অর্থাৎ শেয়ার প্রতি দেবে ৩০ পয়সা লভ্যাংশ। তাদের ইপিএস হয়েছে ৭৫ পয়সা, আগের বছর যা ছিল ৮৮ পয়সা।

অ্যাডভেন্ট ফার্মা

শেয়ারহোল্ডারদের ২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে কোম্পানি। সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৫ পয়সা। আগের বছর ইপিএস ছিল ১ টাকা ২২ পয়সা।

ফার কেমিক্যাল

শেয়ার প্রতি ৩৯ পয়সা লোকসান করার কথা জানিয়ে কোম্পানিটি কোনো লভ্যাংশ না দেয়ার সিদ্ধন্ত নিয়েছে। আগের বছর শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছিল ১৬ পয়সা।

খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাত

অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ

কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৪৫ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে।

সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৬ টাকা ৩ পয়সা। আগের বছর এটি ছিল ১০ টাকা ১৯ পয়সা।

এএমসিএল প্রাণ

আগের এক দশকের ধারাবাহিকতায় এই কোম্পানিটি এবারও ৩২ শতাংশ নগদ, অর্থাৎ শেয়ার প্রতি ৩ টাকা ২০ পয়সা লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫ টাকা ৬২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৫ টাকা ৩৭ পয়সা।

ন্যাশনাল টি

এই কোম্পানি বিনিয়োগকারীদের ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ নগদ বা শেয়ারপ্রতি ৭৫ পয়সা দেবে। সর্বশেষ বছরে শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৩৪ টাকা ৪৭ পয়সা। আগের বছর লোকসান ছিল শেয়ারে ৩১ টাকা ৬৮ পয়সা।

ফাইন ফুডস

কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের ১ দশমিক ৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে। অর্থাৎ বিনিয়াগকারীরা প্রতি শেয়ারের বিপরীতে পাবেন ১৫ পয়সা করে।

কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২ পয়সা। আগের বছর শেয়ারপ্রতি ১১ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

তথ্য প্রযু্ক্তি খাত

জেনেক্স ইনফোসিস

কোম্পানিটি ১৩ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ১১ শতাংশ নগদ এবং ২ শতাংশ বোনাস শেয়ার। অর্থাৎ বিনিয়োগকারীরা শেয়ার প্রতি নগদে পাবেন ১ টাকা ১০ পয়সা আর প্রতি ১০০ শেয়ারের বিপরীতে তাদেরকে দুটি করে শেয়ার দেয়া হবে।

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৩৬ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ২ টাকা ৯৩ পয়সা।

বিডিকম অনলাইন

এই কোম্পানিটি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ নগদ অর্থাৎ শেয়ার প্রতি এক টাকা লভ্যাংশ দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

এবার কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৪০ পয়সা। আগের বছর এই আয় ছিল ১ টাকা ৫ পয়সা।

আইএসএন

মুনাফায় ফিরে এই কোম্পানিটি এবার ৩ শতাংশ নগদ অর্থাৎ শেয়ার প্রতি ৩০ পয়সা লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে।

বাজে একটি বছর কাটিয়ে মুনাফায় ফেরা কোম্পানিটির গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৯ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি ৮ টাকা ৪৫ পয়সা লোকসান করার পর লভ্যাংশ না দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছিল।

অন্যান্য

ফরচুন সুজ

কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের ১৫ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে। এর মধ্যে ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ও ৫ শতাংশ বোনাস। অর্থাৎ বিনিয়োগকারীরা শেয়ার প্রতি এক টাকা এবং প্রতি ২০টি শেয়ার একটি শেয়ার পাবেন।

কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৩০ পয়সা। আগের বছর এই আয় ছিল ১ টাকা ৫১ পয়সা।

সাইফ পাওয়ারটেক

এই কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ অর্থাৎ শেয়ার প্রতি এক টাকা লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। তাদের এবার শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৩২ পয়সা। আগের বছর এই আয় ছিল ১ টাকা ৬৫ পয়সা।

মুন্নু সিরামিক

এই কোম্পানিটির আয় কিছুটা বাড়ার পর বিনিয়োগকারীদের জন্য শেয়ার প্রতি এক টাকা বা ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে।

এবার মুন্নুর শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৩ পয়সা। আগের বছর এই আয় ছিল ৯০ পয়সা।

খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং

লোকসানি এই কোম্পানিটি আগের বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও কোনো লভ্যাংশ না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

কোম্পানিটির এবার শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৩ টাকা ১০ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি ৬ টাকা ১২ পয়সা লোকসান হয়েছিল।

আরও পড়ুন:
স্কয়ার ফার্মার ইতিহাসে সর্বোচ্চ নগদ লভ্যাংশ
জেমিনির চমক, পাঁচ বছরে সর্বোচ্চ আয়-লভ্যাংশ
পণ্যমূল্য বৃদ্ধিতে ইউনিলিভারের পোয়াবারো
বিএসইসির শর্ত পূরণে জেএমআইএর ৩৬ শতাংশ বোনাস শেয়ার
৯ মাসে আয় সাড়ে ৮ কোটি, তিন মাসে লোকসান সোয়া ৬ কোটি

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction is going on in the capital market of Dhaka Chittagong

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১২ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক—শরিয়াভিত্তিক ডিএসইএস বেড়েছে ১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১৭ পয়েন্ট। ১৭৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৫৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার বাজারে প্রথমার্ধে ৪৭৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। উত্থানের ধারা একইভাবে বজায় আছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই), সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৩ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭২ কোম্পানির, কমেছে ৫৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে দিনের প্রথম দুই ঘণ্টায় প্রায় ৪ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে