চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) কৃষি ও পল্লিঋণ খাতে ৬ হাজার ৫৮৪ কোটি ৩৭ লাখ টাকা বিতরণ করেছে ব্যাংকগুলো। এই অঙ্ক লক্ষ্যমাত্রার ২১ দশমিক ৩০ শতাংশ। আর গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ২১ দশমিক ৩০ শতাংশ বেশি।
বাংলাদেশ ব্যাংক মঙ্গলবার এই হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে।
কৃষি বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি। কোভিড মহামারি এবং সাম্প্রতিক বিশ্ব পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে কৃষির গুরুত্ব অধিকভাবে পরিলক্ষিত হচ্ছে। তাই কৃষি খাতে প্রয়োজনীয় অর্থায়নের মাধ্যমে সহায়তা করতে বাংলাদেশ ব্যাংক চেষ্টা করছে। সেই ধারাবাহিকতায় ২০২২-২৩ অর্থবছরে কৃষিঋণ বিতরণের লক্ষ্য বাড়ানো হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য ঘেঁটে দেখা যায়, গত ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) কৃষি ও পল্লিঋণ বিতরণ হয়েছিল ৫ হাজার ২১০ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরের একই সময়ে বিতরণ হয়েছে ৬ হাজার ৫৮৪ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। এ হিসাবে এই তিন মাসে ঋণ বিতরণ বেড়েছে ১ হাজার ৩৭৪ কোটি টাকা।
জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো ঋণ বিতরণ করেছে ২ হাজার ৩৫৫ কোটি টাকা; যা লক্ষ্যমাত্রার ২০ দশমিক শূন্য চার শতাংশ। বেসরকারি ব্যাংকগুলো বিতরণ করেছে ৪ হাজার ২২৮ কোটি টাকা, লক্ষ্যমাত্রার ২২ দশমিক শূন্য চার শতাংশ।
সোনালী ব্যাংকের তদন্তকারী কর্মকর্তাদের দুই দিনব্যাপী তদন্তবিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে।
মঙ্গলবার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের আইটি ল্যাবে এ প্রশিক্ষণ শুরু হয়।
প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করেন ব্যাংকের সিইও অ্যান্ড ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. আফজাল করিম।
এতে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ সদস্য এ.বি.এম রূহুল আজাদ, মোল্লা আবদুল ওয়াদুদ, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর কাজী মো. ওয়াহিদুল ইসলাম, আইন পরামর্শক মো. বারেকুজ্জামান।
প্রশিক্ষণে ব্যাংকের বিভিন্ন ডিভিশন ও নিয়ন্ত্রণকারী কার্যালয়ের ২০ জন কর্মকর্তা অংশ নেন।
এক সময়কার মিঞা সাহেব ময়দান বর্তমানে লক্ষ্মীবাজার নামে পরিচিত। পুরান ঢাকার জনবহুল ঐতিহাসিক এ এলাকায় উপশাখা উদ্বোধন করল পদ্মা ব্যাংক লিমিটেড।
পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এখানে অবস্থিত। শুধু তাই নয় এর পাশেই আছে ধোলাই খাল, যা কারিগরি প্রতিষ্ঠান গুলোর জন্য বিখ্যাত। এই এলাকার ব্যবসায়ীদের আর্থিক লেনদেন সহজ ও দ্রুত করতেই সম্প্রতি লক্ষ্মীবাজার উপশাখার কার্যক্রম শুরু করল পদ্মা ব্যাংক।
ইমামগঞ্জ শাখার অধীনে এটির কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এ নিয়ে পদ্মা ব্যাংকের অষ্টম উপশাখার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হলো।
এই উপশাখায় সব ধরনের ব্যাংক হিসাব খোলা, নগদ টাকা জমা ও উত্তোলন, চেক বই ও পে অর্ডার ইস্যু, ক্লিয়ারিং চেক ও পে-অর্ডার জমা, আমানত ও ঋণ সুবিধা, রিয়েল টাইম অনলাইন ব্যাংকিং সুবিধা, ইউটিলিটি বিল জমাসহ সব ধরনের ব্যাংকিং সেবা পাওয়া যাবে।
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সোমবার উপশাখাটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন পদ্মা ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিবিও মোহাম্মদ ইমতিয়াজ উদ্দিন।
তিনি বলেন, “বদলে যাও বদলে দাও, বদলে যাবে পদ্মা ব্যাংক”-স্লোগানকে সামনে রেখে কাজ করছি আমরা। অভিজ্ঞ ও দক্ষ এক পরিচালনা পর্ষদের নেতৃত্বে, সুশান ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে কাজ করে চলেছে কর্মঠ ও একনিষ্ঠ কর্মীরা। গ্রাহকরাই আমাদের প্রেরণা। আর তাই গ্রাহকদের আধুনিক ও মানসম্পন্ন সেবা দিতেই উপশাখা বাড়িয়ে চলেছি আমরা”।
তিনি আরও বলেন, “লক্ষ্মীবাজার উপশাখার মাধ্যমে ঐতিহাসিক এই এলাকার ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও উন্নয়নে যথাযথ আর্থিক ও প্রতিষ্ঠানিক সেবা দেয়াই আমাদের লক্ষ্য।”
অনুষ্ঠানে ব্যাংকের এসএমই, এগ্রি অ্যান্ড উই হেড মো. রিয়াজুল ইসলাম, রিটেইল ব্যাংকিং হেড রকিবুল হাসান চৌধুরী, কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স হেড সায়ন্তনী ত্বিষা -সহ বিভিন্ন বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও স্থানীয় গণ্যমাণ্য ব্যক্তিবর্গ, সমাজকর্মী ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান শেষে দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
সরকারি সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক এবং আইসিবির মূল মালিকানায় পরিচালিত চতুর্থ প্রজন্মের পদ্মা ব্যাংক লিমিটেড দেশজুড়ে ৬০টি শাখা, উপশাখা এবং এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটের মাধ্যমে গ্রাহকদের ব্যাংকিং সেবা দিয়ে আসছে।
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদ সোনালী ব্যাংক প্রাতিষ্ঠানিক কমিটি, খুলনা আঞ্চলিক কমিটি ও নড়াইল আঞ্চলিক কমিটির নেতৃবৃন্দ।
গত শুক্রবার বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তারা।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সূরা ফাতেহা পাঠ এবং জাতির পিতাসহ ১৫ আগস্টে নিহত সকল শহীদের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি ও সোনালী ব্যাংক পিএলসির অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার গাজী মিজানুর রহমান, জেনারেল ম্যানেজার মনির হোসেন, অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার ও খুলনা আঞ্চলিক কমিটির উপদেষ্টা নন্দিতা চক্রবর্তী, উপদেষ্টা সুব্রত চৌধুরী, সোনালী ব্যাংক প্রাতিষ্ঠানিক কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি সোহেল তালুকদার, সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক লেনিন, সাংগঠনিক সম্পাদক রোকনুজ্জামান শিমুল, কেন্দ্রীয় কমিটির অর্থ সম্পাদক ইকবাল আলী, সোনালী ব্যাংক প্রাতিষ্ঠানিক কমিটির সহ-সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম রনি, সহ-সভাপতি ও নড়াইল আঞ্চলিক কমিটি সভাপতি প্রলয় চক্রবর্তী, সহ সভাপতি বিপ্র রায়, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আরিফুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক উমর সাঈদ তানভীর, সাংগঠনিক সম্পাদক আশীষ কুমার ঘোষ, সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুজ্জামান নয়ন, সাংগঠনিক সম্পাদক সিয়াম আরেফিন, কোষাধ্যক্ষ দিলীপ কুমার ঘোষ, উপ অর্থ-সম্পাদক মো. আনিসুর রহমান, দপ্তর সম্পাদক মো. শহীদুজ্জামান, উপ-দপ্তর সম্পাদক মো. সোহেলুর রহমান, প্রচার সম্পাদক ফকর উদ্দিন মানিক, প্রকাশনা সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, ক্রীড়া সম্পাদক আবু হাসনাত পিন্টু, পরিবহন সম্পাদক মো. তানভীরুল আলম, নারী উন্নয়ন সম্পাদক রোকসানা আনোয়ার, কার্যকরী সদস্য খোন্দকার রাহাত মোজাম্মেল হক, খুলনা আঞ্চলিক কমিটি সভাপতি শাহরিয়ার সোলাইমান, সাধারণ সম্পাদক মো. নাজমুল হোসেন, নড়াইল আঞ্চলিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম শেখ, নারায়ণগঞ্জ আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম জিতুসহ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রায় দুই শতাধিক নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পরে কমিটির নেতারা বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধের বিশ্রামাগারে রক্ষিত পরিদর্শন বইতে মন্তব্য লেখেন এবং সরকারি বিশেষ গণগ্রন্থাগার, যাদুঘর, পুরনো বাড়িসহ বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখেন।
রূপালী ব্যাংক অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংকার্স কল্যাণ পরিষদের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
দিলকুশাস্থ ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয়ে শনিবার এ সম্মেলন হয়।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান কাজী ছানাউল হক।
সম্মেলনের উদ্বোধন করেন ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর।
সংগঠনের নেতাসহ সব সদস্যকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে ব্যাংকের চেয়ারম্যান কাজী ছানাউল হক বলেন, ‘দীর্ঘ কর্মজীবন শেষে অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংকাররা এ সংগঠনের আশ্রয়তলে এসে অবসর পরবর্তী সময়টুকু সৃজনশীল কর্মের মাধ্যমে উপভোগ করবেন। তারা সতীর্থদের কল্যাণেও কাজ করবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমানে রূপালী ব্যাংক অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে সব আর্থিক সূচকে ভালো করছে। ব্যবস্থাপনা পরিচালকের ঘোষিত ১০০ দিন ও ১৫০ দিনের বিশেষ কর্মসূচি অত্যন্ত কার্যকর।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্যাংকের ডিএমডি তাহমিনা আখতার ও হাসান তানভীর।
সংগঠনের কেন্দ্রীয় পরিষদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এ কে এম সামসুদ্দিনের সভাপতিত্বে সম্মেলনে ব্যাংকের সাবেক ডিএমডি ও প্রধান উপদেষ্টা মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শফিউদ্দিন, সিবিএর কার্যকরী সভাপতি মো. রিপন মৃধা, বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি মো. সুজাত আলী জাকারিয়াসহ ব্যাংকের সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন:ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড হজযাত্রীদের সেবার জন্য ঢাকার আশকোনাস্থ হজ ক্যাম্পে বিশেষ বুথ চালু করেছে।
ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান, এমপি প্রধান অতিথি হিসেবে শুক্রবার এ বুথের উদ্বোধন করেন।
হজ বুথে হজযাত্রীদের ডলার ও সৌদি রিয়াল এনডোর্সমেন্ট ও বিনিময় সেবা, এটিএম ও তথ্য সেবা এবং হজ পালনের গাইড বই দেয়া হচ্ছে।
ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আব্দুল আওয়াল হাওলাদার ও সাবিনা আলম, ঢাকা হজ অফিসের পরিচালক (যুগ্মসচিব) মো. সাইফুল ইসলাম, ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মিজানুর রহমান ভূঁইয়া ও সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নজরুল ইসলাম এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
হজ ক্যাম্পে হজযাত্রীদের ব্যবহারের জন্য উপহারসামগ্রী দিয়েছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড।
ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আলতাফ হুসাইন বুধবার আশকোনা হজ অফিসের পরিচালক (যুগ্মসচিব) মো. সাইফুল ইসলামের কাছে এসব সামগ্রী হস্তান্তর করেন।
ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মাকসুদুর রহমান, এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মিজানুর রহমান ভূঁইয়া, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নজরুল ইসলাম এবং হাজী ক্যাম্প শাখার প্রধান সাইফুল ইসলামসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা ওই সময় উপস্থিত ছিলেন।
৪৭ দিনব্যাপী ইসলামী ব্যাংক-রিয়া মানি ট্রান্সফার ক্যাশ রেমিট্যান্স উৎসবের সমাপনী অনুষ্ঠান হয়েছে।
মঙ্গলবার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ অনুষ্ঠান হয়।
অনুষ্ঠানে ৪৭তম মোটরসাইকেল বিজয়ী হয়েছেন ব্যাংকের কুমিল্লার বাঙ্গড্ডা শাখার গ্রাহক রাবেয়া। বাহরাইনপ্রবাসী কাউসার আহমেদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিপ্রেক্ষিতে তিনি বিজয়ী হন।
ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। এতে আরও বক্তব্য দেন ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী এবং মো. আলতাফ হুসাইন, রিয়া মানি ট্রান্সফারের কান্ট্রি ম্যানেজার এ কে এম নাজমুল হোসাইন, ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির ও কাজী মো. রেজাউল করিম এবং সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মিফতাহ উদ্দীন।
ওই সময় ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন মজুমদার ও আবুল ফায়েজ মুহাম্মদ কামাল উদ্দিনসহ প্রধান কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ নির্বাহীরা উপস্থিত ছিলেন।
৪৭তম মোটরসাইকেল বিজয়ীর নাম ঘোষণার মধ্য দিয়ে এ ক্যাম্পেইনের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
মন্তব্য