× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
The collapse in floor prices is a storm on small capital
google_news print-icon

ফ্লোর প্রাইসেই ধস, স্বল্প মূলধনির ওপর ঝড়

ফ্লোর-প্রাইসেই-ধস-স্বল্প-মূলধনির-ওপর-ঝড়
১৩টি কোম্পানির দর কমেছে এক দিনে যত কমা সম্ভব ততটাই। এর মধ্যে কেবল একটির পরিশোধিত মূলধন ১০০ কোটি টাকার বেশি। এগুলোর মধ্যে বেশির ভাগ কোম্পানির ব্যবসা, শেয়ারপ্রতি আয় ও সম্পদমূল্য বিবেচনায় শেয়ারদর নিয়ে প্রশ্ন বড় হয়ে উঠেছে।

আগের সপ্তাহে ১০১.৯৫ পয়েন্ট পতনের পর নতুন সপ্তাহের শুরুতেও বিনিয়োগকারীদের হতাশ করল পুঁজিবাজার। যেসব কোম্পানির শেয়ারের দাম কমা সম্ভব, সেগুলোর মধ্যে ১৮টি ছাড়া সবগুলোর দামই কমেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কমেছে স্বল্প মূলধনি কোম্পানির শেয়ারদর, যেগুলো ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পর অস্বাভাবিক হারে বেড়ে চলেছিল।

সব মিলিয়ে এদিন সূচক কমেছে ৪৭.৯৮ পয়েন্ট। দুই শতাধিক কোম্পানির শেয়ার ফ্লোর প্রাইস দিয়ে ঠেকিয়ে রাখার কারণে এই দরপতন সম্ভাব্য সর্বোচ্চ দরপতনের কাছাকাছি।

শেয়ারদর ফ্লোর প্রাইসের বেশি আছে এমন ১৩৭টি কোম্পানির মধ্যে দর হারিয়েছে ১১৯টি কোম্পানি। বাকিগুলোর মধ্যে ১ শতাংশের বেশি বেড়েছে কেবল ৭টি কোম্পানির দর।

বাজারে শেয়ারের ক্রেতা নেই বললেই চলে। লেনদেন নেমে এসেছে ৭০০ কোটি টাকার ঘরে, যা কিছুদিন আগেও নিয়মিত ২ হাজার কোটি টাকার ওপর ছিল।

এদিন হাতবদল হয়েছে মোট ৭৮৮ কোটি ৪৬ লাখ ৭৮ হাজার টাকা, যা আগের দিন ছিল ৯৭৫ কোটি ৬২ লাখ ৮৭ হাজার টাকা।

সবশেষ এর চেয়ে কম লেনদেন ছিল গত ১৪ আগস্ট। ৪৬ কর্মদিবস আগে সেদিন হাতবদল হয় ৬৪৪ কোটি ৪৫ লাখ ৩১ হাজার টাকার শেয়ার। তবে সে সময় পুঁজিবাজার তলানি থেকে উঠে আসার ইঙ্গিত দিচ্ছিল বলে বিনিয়োগকারীরা কিছুটা হলেও আশাবাদী হয়ে উঠেছিলেন।

ঢালাও পতনের এই দিন ভালো করতে পারেনি নিজেদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করা স্কয়ার ফার্মা, স্কয়ার টেক্সটাইল ও মতিন স্পিনিং মিলসের শেয়ারও।

শেয়ারপ্রতি ১০ টাকা লভ্যাংশ ঘোষণার পর সকালে ফ্লোর প্রাইস থেকে উঠে দাঁড়ালেও দিন শেষে সেই ফ্লোরে ফিরেছে স্কয়ার ফার্মা। শেয়ারপ্রতি ১০ টাকার বেশি আয় করে ৫ টাকা লভ্যাংশ ঘোষণা করা মতিন স্পিনিং মিলস আর আগের বছরের চেয়ে আড়াই গুণ আয় করে ৭৫ শতাংশ লভ্যাংশ বাড়ানো স্কয়ার টেক্সটাইলের শেয়ার দর হারিয়ে ফিরেছে ফ্লোর প্রাইসে।

ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পর যেসব কোম্পানির শেয়ারে ভর করে সূচক বাড়ছিল সেসব কোম্পানির মধ্যে বেক্সিমকো লিমিটেড ফ্লোর প্রাইসের কাছাকাছি নেমে এসেছে। কোম্পানিটির ফ্লোর প্রাইস ১১৫ টাকা ৬০ পয়সা। গত ২০ সেপ্টেম্বর দর উঠে গিয়েছিল ১৪৬ টাকা। ২১ কর্মদিবস পর সেখান থেকে ২৭ টাকা কমে বর্তমান দর ১১৯ টাকা ১০ পয়সা।

১৯ কর্মদিবসে ১৪৯ টাকা ৬০ পয়সা থেকে দর ৩৫ টাকা ৭০ পয়সা হারিয়ে এখন ১১৩ টাকা ৯০ পয়সায় অবস্থান করছে ওরিয়ন ফার্মা।

ফ্লোর প্রাইসেই ধস, স্বল্প মূলধনির ওপর ঝড়
রোববার পুঁজিবাজারের এই চিত্র বিনিয়োগকারীদেরও আরও হতাশ করেছে

তবে এই দুটি কোম্পানি নয়, গত বৃহস্পতিবারের মতোই এদিন ঝড় গেছে গত ৩১ জুলাই থেকে যেসব কোম্পানির শেয়ারদর অস্বাভাবিক হারে বেড়েছিল। এর বেশির ভাগই স্বল্প মূলধনি।

১৩টি কোম্পানির দর কমেছে এক দিনে যত কমা সম্ভব ততটাই। এর মধ্যে কেবল একটির পরিশোধিত মূলধন ১০০ কোটি টাকার বেশি। এগুলোর মধ্যে বেশির ভাগ কোম্পানির ব্যবসা, শেয়ারপ্রতি আয় ও সম্পদমূল্য বিবেচনায় শেয়ারদর নিয়ে প্রশ্ন বড় হয়ে উঠেছে।

সব মিলিয়ে এদিন ৫টি কোম্পানির দর ৯ শতাংশের বেশি, ৯টি কোম্পানির দর ৮ শতাংশের বেশি, ৬টির দর ৭ শতাংশের বেশি, ৮টির দর ৬ শতাংশের বেশি, ৯টির দর ৫ শতাংশের বেশি, ১১টির দর ৪ শতাংশের বেশি এবং ৮টির দর ৩ শতাংশের বেশি কমেছে।

‘বাজার গেইম বেইজ বা প্লেয়ার ড্রিভেন হয়ে গেছে’

ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রিচার্ড ডি রোজারিও বলেন, ‘ফান্ডামেন্টাল বেইজ বাজার তো নাই। ভালো ডিভিডেন্ড দেয়ার পরেও ওইসব শেয়ারের প্রতিফলন নাই। বাজার গেইম বেইজ বা প্লেয়ার ড্রিভেন বাজার হয়ে গেছে। বেশি কিছু জিনিস অ্যাফেক্ট হচ্ছে, তার মধ্যে অর্থনীতির ভবিষ্যত শঙ্কা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কথায় একটু প্যানিকড হওয়ায় বাজার খারাপ অবস্থানে আছে। এ ছাড়াও চেক নগদায়ন না করে শেয়ার না কেনার নির্দেশনা বাজারকে অ্যাফেক্ট করেছে।’

স্বল্পমূলধনির দরবৃদ্ধি ও দরপতন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘যখন স্বল্পমূলধনি ও দুর্বল কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ে তখন এটা নির্দেশ করে যে, বাজার ভালো অবস্থানে নাই। এর কারণ হচ্ছে অল্প টাকায় গেইন করা যায়। স্বল্পমূলধনির অবস্থায় বলে দিচ্ছে এগুলো পড়ে যাবে।’

কোন খাত কেমন

আগের কর্মদিবসের চেয়ে বেশি না হলেও আবার লেনদেনের শীর্ষে উঠে এসেছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। লেনদেন হয়েছে ১৭১ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। ৩টি করে কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ১৭টির দরপতন হয়েছে। আর ৮টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে।

লেনদেন কমে দ্বিতীয় অবস্থানে চলে এসেছে বিবিধ খাত। হাতবদল হয়েছে ১০৬ কোটি ৬০ লাখ। খাতটিতে কোনো কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়নি। আর ৪টি কোম্পানির লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দরে ও ৯টির দরপতনে।

এই দুটি খাতেই লেনদেন হয়েছে শতকোটির ওপরে। এরপরে প্রকৌশল খাতে তৃতীয় সর্বোচ্চ ৯৮ কোটি ১০ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে।

একটি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ২০টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে। দরপতন হয়েছে ২০টির।

চতুর্থ স্থানে থাকা প্রযুক্তি লেনদেন হয়েছে ৬২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। একটির দরবৃদ্ধি, চারটির দরপতন ও আগের দরে লেনদেন হয়েছে ছয়টি কোম্পানির।

৪৫ কোটি ৮৩ লাখ টাকা লেনদেন করে তালিকার পঞ্চম স্থানে উঠে এসেছে কাগজ ও মুদ্রণ খাত। একটি করে কোম্পানির দরবৃদ্ধি ও আগের দরে লেনদেন হয়েছে। চারটির দরপতন হয়েছে।

দর পতনের শীর্ষ ১০

পতনের তালিকার শীর্ষে রয়েছে বিডিকম। ৯.৯১ শতাংশ দর কমে প্রতিটি শেয়ার সর্বশেষ ৪৩ টাকা ৬০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে। আগের দিনে লেনদেন হয় ৪৮ টাকা ৪০ পয়সা।

ফ্লোর প্রাইসেই ধস, স্বল্প মূলধনির ওপর ঝড়
এদিন সবচেয়ে বেশি দর পড়েছে যেসব কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর আগস্ট থেকে তরতর করে বাড়ছিল

পরের স্থানে রয়েছে শমরিতা হসপিটাল। ৯ দশমিক ৭০ শতাংশ দর কমে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৭২ টাকা ৬০ পয়সায়। আগের দিনের ক্লোজিং প্রাইস ছিল ৮০ টাকা ৪০ পয়সা।

তৃতীয় সর্বোচ্চ দর হারিয়েছে বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমসের। ৯ দশমিক ৪৬ শতাংশ কমে শেয়ারটি সর্বশেষ ২২ টাকায় হাতবদল হয়। আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ২৪ টাকা ৩০ পয়সায়।

দর কমার শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো ছিল- ইন্দোবাংলা ফার্মা, জেএমআই হসপিটাল, অ্যারামিট, বিডি ল্যাম্পস, মনোস্পুল, তমিজউদ্দিন ও জেএমআই সিরিঞ্জ।

এর প্রতিটি কোম্পানির দরই এক দিনে যতটা কমা সম্ভব ততটাই কমেছে।

দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০

৯ দশমিক ৭১ শতাংশ দর বেড়েছে নাভানা ফার্মার। শেয়ারটি লেনদেন হয়েছে ৩৫ টাকায়। আগের দিনের দর ছিল ৩১ টাকা ৯০ পয়সা।

৭.৮৮ শতাংশ দর বেড়েছে সি-পার্লের। প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৫০ টাকা ৭০ পয়সায়। আগের দর ছিল ১৩৯ টাকা ৬০ পয়সা।

ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ারদর ৪ দশমিক ৫৫ শতাংশ বেড়ে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৯০৬ টাকা ৮০ পয়সায়। আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ৮৬৭ টাকা ৩০ পয়সায়।

এ ছাড়াও দরবৃদ্ধির তালিকায় রয়েছে সোনালী পেপার, ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিং স্টেশন, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স, প্রগতি ইন্স্যুরেন্স, ঢাকা ডায়িং এবং জুট স্পিনার্স।

সূচকে প্রভাব যাদের

সবচেয়ে বেশি ৭ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট সূচক কমেছে বেক্সিমকো লিমিটেডের দরপতনে। কোম্পানিটির দর কমেছে ৩ দশমিক ৪৮ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩ দশমিক ৪৮ পয়েন্ট কমেছে ওরিয়ন ফার্মার কারণে। শেয়ার প্রতি দাম কমেছে ৬ দশমিক ০২ শতাংশ।

জেএমআই হসপিটালের দর ৯ দশমিক ২৫ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে ২ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট।

এ ছাড়াও অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, কোহিনূর কেমিক্যাল, লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ, জেএমআই সিরিঞ্জ, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, ইউনিক হোটেল ও ইস্টার্ন হাউজিংয়ের দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ২৮ দশমিক ০১ পয়েন্ট।

বিপরীতে ২ দশমিক ৭ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে সি-পার্ল। এদিন শেয়ারটির দর বেড়েছে ৭ দশমিক ৮৮ শতাংশ।

সোনালী পেপারের দর ৩ দশমিক ০৫ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ১ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট।

ওরিয়ন ইনফিউশন সূচকে যোগ করেছে ১ দশমিক ৬৪ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ৪ দশমিক ৫৫ শতাংশ।

এর বাইরে সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে নাভানা ফার্মা, বিকন ফার্মা, ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিং, প্রাইম ব্যাংক, আল-আরাফাহ ব্যাংক, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স ও বিএসআরএম লিমিটেড।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ৭ দশমিক ৯২ পয়েন্ট।

আরও পড়ুন:
মতিন স্পিনিংয়ের দুর্দান্ত বছর, সর্বোচ্চ লভ্যাংশ
আয়-লভ্যাংশে স্কয়ার টেক্সটাইলের চমক
‘প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের প্রতিপক্ষ বানানো কি ভালো?’
স্কয়ার ফার্মার ইতিহাসে সর্বোচ্চ নগদ লভ্যাংশ
স্বল্প মূলধনির ব্যাপক পতন, সূচক ঠেকাল ওরিয়ন-বেক্সিমকো

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The tide of the capital markets diminis

পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য

পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য ডিএসইর একটি ব্রোকারেজ হাউসে বিনিয়োগকারীরা। ফাইল ছবি
নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) তথ্য অনুযায়ী, সম্প্রতি প্রতারণামূলক সফটওয়্যার ব্যবহার করে বিনিয়োগকারীদের প্রায় ৩০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে চার ব্রোকারেজ হাউসের বিরুদ্ধে।

ঢাকার পুঁজিবাজারে গত এক সপ্তাহের লেনদেনে বেড়েছে সূচক ও মূলধন। তবে পুঁজিবাজার ইতিবাচক দিকে মোড় নিলেও কমেনি মন্দ কোম্পানির শেয়ারের দৌরাত্ম্য।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাপ্তাহিক প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত পাঁচ কার্যদিবসে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় থাকা দশ কোম্পানির মধ্যে ‘এ’ ক্যাটাগরির কোম্পানি মাত্র দুটি।

বাকি আট কোম্পানির মধ্যে মধ্যম মানের ‘বি’ ক্যাটাগরির সংখ্যা তিন এবং লভ্যাংশ না দেওয়া এমন মন্দ কোম্পানির সংখ্যা পাঁচ।

সপ্তাহজুড়ে লেনদেনে শীর্ষে উঠে এসেছে নিউ লাইন ক্লোথিংস লিমিটেড। কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের সর্বশেষ লভ্যাংশ দিয়েছে ২০২১ সালে।

কোম্পানিটির সর্বশেষ বার্ষিক সভা হয়েছে ২০২২ সালে। এরপর থেকে বিনিয়োগকারীদের কোনো ধরনের লভ্যাংশ না দিয়ে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে আছে কোম্পানিটি।

লেনদেনে শীর্ষ কোম্পানিগুলোর মধ্যে তৃতীয় অবস্থানে থাকা অ্যাপোলো ইস্পাত কমপ্লেক্স লিমিটেড কোম্পানিটিও ‘জেড’ ক্যাটাগরির। কোম্পানিটি ২০১৬ সালের পর আর কোনো লভ্যাংশ না দিয়েও হয়ে উঠেছে বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু।

ডিএসইর পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন বলেন, ‘তারল্য সংকটের মধ্যে সূচকের উত্থান হওয়ায় দ্রুত মুনাফা পাওয়ার আশায় অনেক বিনিয়োগকারী খারাপ শেয়ারে অর্থলগ্নি করছেন। এতে করে মন্দ কোম্পানির শেয়ার ফুলেফেঁপে উঠলেও ঝুঁকি বাড়ছে পুঁজিবাজারে।’

তিনি বলেন, ‘বাজারে ভুল তথ্য ছড়িয়ে সুবিধাভোগী কিছু কোম্পানি এসব মন্দ কোম্পানিকে টার্গেট করেই অর্থ লোপাটের পরিকল্পনা করছে। শুধু কোম্পানিই নয়, বাজার অস্থিরতার সুযোগ নিয়ে অনেক ব্রোকারেজ হাউসও জড়াচ্ছে কারসাজিতে।’

নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) তথ্য অনুযায়ী, সম্প্রতি প্রতারণামূলক সফটওয়্যার ব্যবহার করে বিনিয়োগকারীদের প্রায় ৩০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে চার ব্রোকারেজ হাউসের বিরুদ্ধে।

সপ্তাহজুড়ে লেনদেনে পিছিয়ে আছে ব্যাংক খাত। পাঁচ কর্মদিবসে এ খাতে শেয়ারের দাম কমেছে ২৩ দশমিক ৭২ শতাংশ। গত সপ্তাহে এ খাতের সূচক ৬৪৮ পয়েন্ট থেকে কমে ৪৯৪ পয়েন্টে নেমে এসেছে।

ব্যাংকের পাশাপাশি দাম কমেছে বিমা খাতেও। পাঁচ কার্যদিবসে বিমা খাতে শেয়ারের দাম কমেছে ১৬ দশমিক ৬২ শতাংশ।

ব্যাংক-বিমা পিছিয়ে পড়লেও ভালো অবস্থানে রয়েছে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার। এ খাতে শেয়ারের দাম বেড়েছে ৬ দশমিক ৬৮ শতাংশ। এ ছাড়া জ্বালানি খাতে শেয়ারের দাম বেড়েছে ৩৫ শতাংশের ওপরে।

সর্বোপরি পাঁচ কার্যদিবসে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ২২ পয়েন্ট, ব্লু-চিপ ডিএস-৩০ বেড়েছে ৬ এবং শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএস বেড়েছে ৭ পয়েন্ট।

সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ১৮৩ কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ১৬৬টির দাম এবং অপরিবর্তিত আছে ৪৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে সপ্তাহের ব্যবধানে গড় লেনদেন ১ শতাংশের মতো কমলেও মোট বাজার মূলধন বেড়েছে ২ দশমিক ৩৫ শতাংশ।

প্রথাগত লেনদেনের বাইরেও সপ্তাহজুড়ে ব্লক মার্কেটে ১০৬ কোটি টাকার শেয়ার বেচাকেনা হয়। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি শেয়ার বিক্রি করে এসিআই লিমিটেড। কোম্পানিটি পাঁচ দিনে ব্লক মার্কেটে ২৫ কোটি ৫০ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করে।

সপ্তাহব্যাপী লেনদেনে সবচেয়ে বেশি রিটার্ন আসে সিরামিক খাত থেকে। রিটার্নের হিসাবে তলানিতে আছে আর্থিক খাত, জীবনবিমা ও সাধারণ বিমা। সর্বোপরি মার্কেট রিটার্ন বেড়েছে দশমিক ৫০ শতাংশ।

গত সপ্তাহে প্রথমবারের মতো পুঁজিবাজার সংস্কারে গঠিত টাস্কফোর্স বিএসইসির কাছে নিজেদের প্রাথমিক দুটি সুপারিশ জমা দেয়।

মার্জিন ঋণ ও মিউচুয়াল ফান্ড সংক্রান্ত এসব সুপারিশ আমলে নেওয়া হলে শেয়ারবাজারের অস্থিরতা অনেকটাই কমে আসবে বলে মনে করেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Transaction starting in the last working day

পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন

পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বাড়ে ১০ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে। বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বাড়ে ১০ পয়েন্ট।

শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএস ৩ এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ বাড়ে ৪ পয়েন্ট।

লেনদেনের শুরুতেই দাম বাড়ে ১৭৭ কোম্পানির, কমে ১৩৩টির এবং অপরিবর্তিত থাকে ৭৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৭০ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

লেনদেনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক বাড়ে ২৮ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ১১০ কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ৭০, কমে ২২ এবং অপরিবর্তিত থাকে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম। মোট শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন ছাড়ায় ১ কোটি ১৫ লাখ টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market The rise of Chittagong in Dhaka at the beginning of the second working day

পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। ফাইল ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বাড়ে ১১ পয়েন্ট।

সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে। বিপরীতে দিনের শুরুতেই সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বাড়ে ১১ পয়েন্ট।

বাকি শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএস ৩ ও ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ বাড়ে ২ পয়েন্ট।

লেনদেনের শুরুতেই দাম বাড়ে ১৭০ কোম্পানির, কমে ৮৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৭৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম আধা ঘণ্টায় ডিএসইতে ৬০ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

লেনদেনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৩৯ কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ২১, কমে ১৪ এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম। শুরুতেই মোট শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন ছাড়ায় ২০ লাখ টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন

মন্তব্য

p
উপরে