× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Record production expected to increase tea exports
google_news print-icon

রেকর্ড উৎপাদনে চা রপ্তানি বাড়ার আশা

রেকর্ড-উৎপাদনে-চা-রপ্তানি-বাড়ার-আশা
দেশের ১৬৭টি চা-বাগান এবং ক্ষুদ্রায়তন চা-বাগান থেকে দেশে সেপ্টেম্বর মাসে ১ কোটি ৪৭ লাখ ৪০ হাজার কেজি চা উৎপাদিত হয়েছে। যা গত বছরের সেপ্টেম্বরের তুলনায় প্রায় ১৭ শতাংশ বেশি।

দেশে চা উৎপাদনে নতুন রেকর্ড হয়েছে। অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে গত সেপ্টেম্বর মাসে প্রায় দেড় কোটি কেজি চা উৎপাদিত হয়েছে। এর আগে কোনো মাসেই দেশে এত চা উৎপন্ন হয়নি।

বাংলাদেশ চা বোর্ডের চেয়ারম্যান আশরাফুল ইসলাম বৃহস্পতিবার নিউজবাংলাকে এ তথ্য জানিয়ে বলেন, ‘অনুকূল আবহাওয়া, ভর্তুকিমূল্যে সার বিতরণ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও চা বোর্ডের নিয়মিত মনিটরিং, বাগান মালিক ও শ্রমিকদের নিরলস প্রচেষ্টার ফলে চা উৎপাদনে এই রেকর্ড হয়েছে।’

এ ছাড়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সরাসরি হস্তক্ষেপে গত আগস্ট মাসে মজুরি নিয়ে চা-শ্রমিকরা যে কর্মবিরতির ডাক দিয়েছিলেন, তার সম্মানজনক সমাধান হওয়ায় সেপ্টেম্বরে চা উৎপাদনে রেকর্ড হওয়ার একটি কারণ বলে জানান তিনি। উৎপাদন বাড়ায় রপ্তানিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে আশার কথা শুনিয়েছেন আশরাফুল ইসলাম।

বাংলাদেশ চা বোর্ড জানিয়েছে, দেশের ১৬৭টি চা-বাগান এবং ক্ষুদ্রায়তন চা-বাগান থেকে দেশে সেপ্টেম্বর মাসে ১ কোটি ৪৭ লাখ ৪০ হাজার কেজি চা উৎপাদিত হয়েছে। যা গত বছরের সেপ্টেম্বরের তুলনায় প্রায় ১৭ শতাংশ বেশি। অতীতের যেকোনো মাসের উৎপাদন রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে এই উৎপাদন। এর আগে মাসভিত্তিক উৎপাদনের সর্বশেষ রেকর্ড হয়েছিল গত বছরের অক্টোবর মাসে। ওই মাসে ১ কোটি ৪৫ লাখ ৮০ হাজার কেজি চা উৎপাদিত হয়েছিল দেশে।

‘সেপ্টেম্বর মাসে রেকর্ড উৎপাদন চা-শিল্পের জন্য অত্যন্ত ইতিবাচক ঘটনা’ উল্লেখ করে চা বোর্ডের চেয়ারম্যান বলেন, ‘চলতি আগস্ট মাসে শ্রমিক কর্মবিরতির কারণে উৎপাদন কিছুদিন বন্ধ থাকলেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যক্ষ দিকনির্দেশনায় শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি করা হয় এবং বাগানের স্বাভাবিক কার্যক্রম দ্রুত শুরু হয়। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় বৃষ্টিপাত, সঠিক সময়ে ভর্তুকিমূল্যে সার বিতরণ, চা রপ্তানির ক্ষেত্রে প্রণোদনা, নিয়মিত বাগান মনিটরিং, শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি ও শ্রমকল্যাণ নিশ্চিতকরণের ফলে এ বছর চায়ের উৎপাদন অনেক ভালো।’

সরকারের নানা উদ্যোগের পাশাপাশি বাগানমালিক, চা-ব্যবসায়ী ও চা-শ্রমিকদের ধারাবাহিক প্রচেষ্টার ফলে চা-শিল্পের সক্ষমতা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে বলে মনে করেন তিনি।

চা বোর্ডের তথ্যে দেখা যায়, সঠিক ব্যবস্থাপনার ফলে চলতি বছরের প্রথম ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) দেশের ১৬৭টি বাগান এবং ক্ষুদ্রায়তন চা-বাগানে সব মিলিয়ে ৬ কোটি ৩৮ লাখ ৩০ হাজার কেজি চা উৎপাদিত হয়েছে। ২০২১ সালে দেশে মোট ৯ লাখ ৬৫ হাজার ৬ হাজার কেজি চা উৎপাদিত হয়েছিল, যা ছিল ২০২০ সালের চেয়ে ১ কোটি ১ লাখ ১১ হাজার কেজি বেশি।

বাংলাদেশের ইতিহাসে এর আগে কখনই এক বছরে এত বেশি চা উৎপাদন হয়নি।

শুধু উত্তরাঞ্চলে সমতলের চা-বাগান ও ক্ষুদ্র চা চাষ থেকেই গত বছরে ১ কোটি ৪৫ লাখ ৫০ হাজার কেজি চা জাতীয় উৎপাদনে যুক্ত হয়েছিল; ২০২০ সালে যা ছিল ১ কোটি ৩ লাখ টন।

বর্তমান ইতিবাচক ধারা অব্যাহত থাকবে, এমন আশার কথা শুনিয়ে চা বোর্ডের চেয়ারম্যান বলেন, ‘২০২২ সালে ২০২১ সালের চেয়েও বেশি চা উৎপন্ন হবে দেশে। মহামারি করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতেও উৎপাদন কর্মকাণ্ড অব্যাহত ছিল। এটাই প্রতীয়মান হয় যে, চা-শিল্পের সক্ষমতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে।’

তিনি বলেন, চা বোর্ডের পক্ষ থেকে উত্তরাঞ্চলে চা-চাষিদের ‘ক্যামেলিয়া খোলা আকাশ স্কুলের’ মাধ্যমে চা আবাদ বিষয়ে হাতেকলমে প্রশিক্ষণ প্রদান এবং আধুনিক প্রযুক্তি সরবরাহ করা হয়। যার ফলে সমতলের চা-বাগান ও ক্ষুদ্র চা চাষ থেকে বেশি চা উৎপাদন সম্ভব হয়েছে।

চা উৎপাদন বাড়লেও রপ্তানিতে ভালো করছে না বাংলাদেশ। একসময় চা ছিল বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান রপ্তানি পণ্য। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে চা থেকে কাঙ্ক্ষিত বিদেশি মুদ্রা দেশে আসছে না। উল্টো উন্নত মানের চা আমদানি করে প্রচুর বিদেশি মুদ্রা চলে যাচ্ছে।

গত ২০২১-২২ অর্থবছরে চা রপ্তানি থেকে ২১ লাখ ৪০ হাজার ডলার আয় করেছিল বাংলাদেশ। যা ছিল আগের অর্থবছরের (২০২০-২১) চেয়ে প্রায় ৪০ শতাংশ কম।

চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে অবশ্য ইতিবাচক ধারা লক্ষ করা যাচ্ছে। এই অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) চা রপ্তানি থেকে ৪ লাখ ৯০ হাজার ডলার আয় করেছে বাংলাদেশ। এই অঙ্ক গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৪০ শতাংশ বেশি।

এ প্রসঙ্গে আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘দেশে চা উৎপাদন বাড়ায় এখন বিভিন্ন দেশ কম চা আমদানি করতে হবে। এতে বিদেশি মুদ্রা সাশ্রয় হবে। একই সঙ্গে রপ্তানিও বাড়বে। তবে সত্যি কথা বলতে কী, চা রপ্তানি বাড়াতে হলে আমাদের চায়ের গুণগতমান বাড়াতে হবে। বিদেশে যে মানের চায়ের চাহিদা বেশি, সেই মানের চা উৎপাদন করতে হবে।’

চা বোর্ডের তথ্য অনুসারে, ১৮৫৪ সালে সিলেটের মালনীছড়ায় দেশের প্রথম বাণিজ্যিক চা-বাগান প্রতিষ্ঠিত হয়। সেই থেকে ২০১৬ সালে সর্বোচ্চ ৮ কোটি কেজি চা উৎপাদন ছিল, যা ছাপিয়ে ২০১৯ সালে উৎপাদন ৯ কোটি ৬০ লাখ কেজি হয়। সময়মতো বৃষ্টি না হওয়ায় ২০২০ সালে উৎপাদন কমে ৮ কোটি ৬৩ লাখ ৯৪ হাজার কেজিতে নেমে আসে। ২০১৯ সালে উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ৯ কোটি ৬০ লাখ ৬৯ হাজার কেজি।

দেশের ১৬৭টি চা-বাগানের মধ্যে ১৩৬টিই বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলে। এর মধ্যে মৌলভীবাজারে সর্বোচ্চ ৯১টি, হবিগঞ্জে ২৫টি, সিলেটে ১৯টি, চট্টগ্রামে ২১টি, পঞ্চগড়ে ৮টি বাগান, রাঙ্গামাটিতে ২টি এবং ঠাকুরগাঁওয়ে একটি বাগান আছে।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Cash customers can watch the World Cup in Rabbithole for 60 rupees

বিশ্বকাপের সব ম্যাচ দেখা যাবে মাত্র ৬০ টাকায়

বিশ্বকাপের সব ম্যাচ দেখা যাবে মাত্র ৬০ টাকায়
৩ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইন চলবে ১৯ অক্টোবর ২০২৩ পর্যন্ত। ২০ নভেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত অফারটি কার্যকর থাকবে।

বিশ্বকাপ ক্রিকেট উপলক্ষে নগদ ও র‌্যাবিটহোল নিয়ে এসেছে দারুণ অফার। বিশ্বকাপ ক্রিকেট উপলক্ষে জনপ্রিয় ভিডিও সম্প্রচার মাধ্যম র‌্যাবিটহোলে নগদের মাধ্যমে ৬০ টাকা পেমেন্ট করে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ম্যাচগুলো উপভোগ করতে পারবেন ক্রিড়ামোদীরা।

ক্রিকেটপ্রেমী গ্রাহকেরা বিশ্বকাপের প্রতিটি ম্যাচ ও তাদের প্রিয় দলের খেলা এখন নগদ ও র‌্যাবিটহোল-এর এই অফারের মাধ্যমে উপভোগ করতে পারবেন। অফারের আগে র‌্যাবিটহোল-এর এই প্যাকটির মাসিক মূল্য ছিল ৯৯ টাকা, গোটা বিশ্বকাপের সব ম্যাচ দেখতে হলে গ্রাহকদের খরচ করতে হতো ১৯৮ টাকা। নগদ ও র‌্যাবিটহোল-এর এই চুক্তির ফলে এখন মাত্র ৬০ টাকায় নগদ গ্রাহকেরা এই অফারটি উপভোগ করতে পারবেন।

২০ নভেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত অফারটি কার্যকর থাকবে।

অফারটি উপভোগ করতে গ্রাহককে র‌্যাবিটহোল-এর ওয়েবসাইট অথবা অ্যাপ থেকে ‘নগদ ওয়ার্ল্ড কাপ প্যাক’ অপশনটি বাছাই করতে হবে এবং নগদের গেটওয়ের মাধ্যমে পেমেন্ট করতে হবে।

এই অফার সোমবার নগদের প্রধান কার্যালয়ে উপলক্ষে নগদ লিমিটেড ও র‌্যাবিটহোল একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে।

নগদ লিমিটেড-এর নির্বাহী পরিচালক মারুফুল ইসলাম ঝলক ও র‌্যাবিটহোল-এর পক্ষে কনটেন্ট ম্যাটার্স-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ এস এম রফিক উল্লাহ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে স্বাক্ষর করেন।

এ সময় নগদ লিমিটেড-এর চিফ মার্কেটিং অফিসার সাদাত আদনান আহমেদ ও হেড অব বিজনেস সেলস মোহাম্মদ মাহবুব সোবহান উপস্থিত ছিলেন।

৩ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইন চলবে ১৯ অক্টোবর ২০২৩ পর্যন্ত। এরপর নগদ গ্রাহক এই স্পেশাল প্যাকের অফার উপভোগ করতে পারবেন না। সব শর্ত মেনে একজন গ্রাহক একবারই এই অফার উপভোগ করতে পারবেন।

ক্যাম্পেইনের বিষয়ে নগদ লিমিটেড-এর চিফ মার্কেটিং অফিসার সাদাত আদনান আহমেদ বলেন, ‘ক্রিকেটপ্রেমী গ্রাহকদের স্বল্পমূল্যে জনপ্রিয় ভিডিও সম্প্রচার মাধ্যমে বিশ্বকাপ খেলা দেখার সুযোগ করে দিতে নগদ ও র‌্যাবিটহোল যৌথভাবে এই অফারটি নিয়ে এসেছে। মানুষের জীবনকে আরামদায়ক করার একটি প্রয়াস এই ক্যাম্পেইন।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Runner Automobiles received the Bangabandhu Sheikh Mujib Industry Award

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার পেল রানার অটোমোবাইলস

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার পেল রানার অটোমোবাইলস
দেশীয় চাহিদা পূরণ করে ২০১৭ সাল থেকে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেলগুলো নেপাল ও ভূটানেও রপ্তানি করছে রানার।

দেশের অগ্রগতিতে অবদান রাখায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার-২০২২-এ ভূষিত হলো রানার অটোমোবাইলস পিএলসি।

সোমবার রাজধানীর ওসমানী মিলনায়তনে মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছ থেকে এ পুরস্কার গ্রহণ করেন রানার অটোমোবাইলস পিএলসির চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান খান।

এ সময় শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুনসহ অন্যান্য অতিথিগণ উপস্থিত ছিলেন।

পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘দেশের অগ্রগতির জন্য বেসরকারি শিল্পখাত অনেক অবদান রেখে যাচ্ছে। আশা করি, আগামী ৪র্থ শিল্পবিপ্লবও আমাদের এই সকল শিল্পখাতের হাত ধরে আসবে।’

পুরস্কার গ্রহণ শেষে রানার গ্রুপের চেয়ারম্যান বলেন, ‘রাষ্ট্রপতির এই পুরস্কার আমাদের প্রেরণা। পুরস্কারটি আমি আমার সকল কর্মীকে উৎসর্গ করলাম, যারা নিরলস পরিশ্রম করে রানার অটোমোবাইল পিএলসিকে এই পুরস্কার এনে দিয়েছেন।’

রানার গ্রুপ বাংলাদেশের প্রথম সারির একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। ২০০০ সাল থেকে সুনাম ও সততার সাথে ব্যবসা পরিচালনা করে প্রতিষ্ঠানটি দেশের অর্থনীতিতে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে চলেছে।

২০১১ সাল থেকে ময়মনসিংহের ভালুকায় দেশের সর্ববৃহৎ এবং বিশ্বমানের নিজস্ব মোটরসাইকেল কারখানায় বাংলাদেশি ‌‌রানার ব্র্যান্ডের বিভিন্ন মডেলের মোটরসাইকেল এবং যন্ত্রাংশ উৎপাদন ও বিপণন করছে রানার গ্রুপের অন্যতম প্রধান প্রতিষ্ঠান রানার অটোমোবাইলস পিএলসি।

রানার একমাত্র বাংলাদেশী অটোমোবাইল ব্র্যান্ড যা মোটরসাইকেল ও থ্রি হুইলার উৎপাদনের প্রতিটি ধাপে বৈশ্বিক গুনগত মান ও যথাযথ বিক্রয়োত্তর সেবা নিশ্চিত করছে। তাই বিশ্বের নামী-দামী ব্র্যান্ডের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে বাংলাদেশে একটি নির্ভরযোগ্য মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

শুধু তাই নয়, দেশীয় চাহিদা পূরণ করে ২০১৭ সাল থেকে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেলগুলো নেপাল ও ভূটানেও রপ্তানি করছে রানার।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Approval of company mergers after IPOs are cancelled

আইপিও বাতিল হওয়া কোম্পানি একীভূতকরণের অনুমোদন

আইপিও বাতিল হওয়া কোম্পানি একীভূতকরণের অনুমোদন
সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘন ও আর্থিক প্রতিবেদনে অসংগতি থাকায় এ অতালিকাভুক্ত কোম্পানিটির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন পূর্বে বাতিল করেছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। আদালতের অনুমোদনকে অনুসরণ করে এবার সেই বিএসইসিই গত ১ অক্টোবর এ সংক্রান্ত একীভুতকরণ প্রস্তাবে অনুমোদন দিল।

এসএফ টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডকে তালিকাভুক্ত ফার কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সঙ্গে মার্জার বা একীভূতকরণের সিদ্ধান্তে অনুমোদন দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

যদিও সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘন ও আর্থিক প্রতিবেদনে অসংগতি থাকায় এ অতালিকাভুক্ত কোম্পানিটির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন পূর্বে বাতিল করেছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। আদালতের অনুমোদনকে অনুসরণ করে এবার সেই বিএসইসিই গত ১ অক্টোবর এ সংক্রান্ত একীভুতকরণ প্রস্তাবে অনুমোদন দিল।

এর আগে গত বছরের ২৮ নভেম্বর এ সংক্রান্ত একীভুতকরণ স্কীমে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের অনুমোদন পায় কোম্পানিটি।

বিএসইসির অনুমোদনের বিষয়টি নিশ্চিত করে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম নিউজ বাংলাকে বলেন, ‘মার্জারের প্রস্তাব অনুমোদনের ক্ষেত্রে প্রতিটি কোম্পানিকে একটি স্কিম তৈরি করতে হয়। পরে সে স্কিম অনুসারে শেয়ারহোল্ডার, হাইকোর্ট ও কমিশনের অনুমোদন নিতে হয়। ফার কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজও একটি স্কিম তৈরি করে তাতে শেয়ারহোল্ডার ও হাইকোর্টের অনুমোদন পাওয়ার পর বিএসইসির অনুমোদনের জন্য আবেদন জানায়। কমিশন তাদের তৈরি করা স্বিম অনুসারে একীভুতকরণের প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে। এখন এসএফ টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিজের বিপরীতের প্লেসমেন্টের মাধ্যমে শেয়ার ইস্যু করে কোম্পানি দুটি একীভুত হবে।’

এর আগে ২০২১ সালের ১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ফার কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সংক্রান্ত একীভুতকরণ খসড়া স্কিমে অনুমোদন নেয়া হয়।

পরে ডিএসইর মাধ্যমে কোম্পানিটি জানায়, তারা এ বিষয়ে শেয়ারহোল্ডার, হাইকোর্ট ও সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন নিয়ে একীভুতকরণ সংক্রান্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করবে। সে অনুসারে কোম্পানিটি এরই মধ্যে বিশেষ সাধারণ সভা (ইজিএম) করে শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতি নিয়েছে। তারপর হাকোর্টেরও সম্মতি নেয় কোম্পানিটি। এখন বিএসইসির অনুমোদন পাওয়ায় কোম্পানিটি সকল বিধি অনুসরণ করে এ একীভূতকরণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবে।

সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘন ও আর্থিক প্রতিবেদনে অসংগতি থাকায় ২০২০ সালে এসএফ টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিজের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন বাতিল করে দেয় বিএসইসি। এবার সেই কোম্পানিটিকেই তালিকাভুক্ত একটি কোম্পানির সঙ্গে একীভূতকরণের সম্মতি দিল সংস্থাটি।

তথ্য অনুসারে, এসএফ টেক্সটাইলের সব দায় ও সম্পদ অধিগ্রহণের মাধ্যমে ফার কেমিক্যালের সঙ্গে একীভূত করা হবে।

জানা গেছে, এসএফ টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিজের প্রডাকশন ইউনিট নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ফার কেমিক্যালের নিজস্ব জমিতে অবস্থিত। কোম্পানিটি ২০১৬ সাল থেকে উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।

৪২ হাজার ২৫০ স্পিন্ডল কটন, ভিসকস ও সিভিসি ইয়ার্ন স্পিনিং উৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে এসএফ টেক্সটাইলের।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Bangladesh will export jackfruit burgers

কাঁঠালের বার্গার রপ্তানি করবে বাংলাদেশ

কাঁঠালের বার্গার রপ্তানি করবে বাংলাদেশ বার্গারের প্রতীকী ছবি
সম্প্রতি আইসল্যান্ডের একটি সুপারস্টোর বাংলাদেশ থেকে চার লাখ কাঁঠালের বার্গার নেয়ার অর্ডার দিয়েছে।

কাঁঠালের বার্গার তৈরি করল বাংলাদেশে। সেই বার্গার রপ্তানি হতে যাচ্ছে ইউরোপের বাজারে। সম্প্রতি আইসল্যান্ডের একটি সুপারস্টোর বাংলাদেশ থেকে চার লাখ কাঁঠালের বার্গার নেয়ার অর্ডার দিয়েছে।

গত ডিসেম্বরে গাজীপুরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে কাঁঠালের জিনোম সিকোয়েন্সের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যুক্ত হয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, আমাদের দেশের উচ্চবিত্তরা বার্গার, রোলজাতীয় খাবার খেতে পছন্দ করেন। এসব খাবারে মাংসের পরিবর্তে কাঁঠাল ব্যবহার করা যায়। কাঁঠালের পুষ্টিগুণও অনেক।

তার বক্তব্যের পরই নেটিজেনরা নানা সমালোচনা শুরু করেন। তবে সব সমালোচনাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়ে এবার সত্যি রপ্তানি হতে যাচ্ছে কাঁঠালের বার্গার। পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) কর্মকর্তারা এ তথ্য জানিয়েছেন।

রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন গ্রামীণ উন্নয়ন সংস্থা পিকেএসএফ কর্মকর্তারা বলেন, খাদ্য পরীক্ষাগারে গবেষকদের সাফল্যের পর বাণিজ্যিকভাবে কাঁঠালের রেসিপি নিয়ে কাজ করতে উৎসাহী হয় পিকেএসএফ। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক কৃষি উন্নয়ন তহবিল (ইন্টারন্যাশনাল ফান্ড ফর এগ্রিকালচারাল ডেভেলপমেন্ট) থেকে আর্থিক সহায়তাও মিলেছে। সংস্থাটি তার কৃষি বাণিজ্যিকীকরণ এবং উদ্যোগ প্রচার প্রকল্পের অধীনে ১২৯ মিলিয়ন ডলার ঋণ দেয়। জাতিসংঘের এজেন্সি-সহায়তা প্রকল্পের অধীনে বাস্তবায়িত হওয়া ছোট আকারের প্রকল্পগুলোর মধ্যে কাঁঠালের বার্গার অন্যতম।

১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্ট ইনোভেশন অ্যান্ড প্র্যাকটিস (সিডিআইপি) নামের এনজিওটি এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। প্রকল্পে মোট বিনিয়োগ করা হয়েছে ১ দশমিক ৮৯ কোটি টাকা। এরমধ্যে পিকেএসএফ দিয়েছে ১ দশমিক ৪৪ কোটি টাকা এবং বাকি টাকা দিচ্ছে সিডিআইপি।

সিডিআইপির নির্বাহী পরিচালক মিফতা নাইম হুদা বলেন, আইসল্যান্ডের প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে পিকেএসএফের মাধ্যমে কারখানা পরিদর্শন করতে চেয়েছে। সিডিআইপি‍ বিষয়টি মাথায় নিয়েই প্রস্তুতি নিচ্ছে।

বাংলাদেশ কাউন্সিল অব সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চে (বিসিএসআইআর) ইতোমধ্যেই কাঁঠালের বার্গারের খাদ্যমান যাচাই করা হয়েছে। বিসিএসআইআর থেকে ডায়েটারি ফাইবার অ্যানালাইজারের মাধ্যমে পরীক্ষায় প্রতি ১০০ গ্রাম কাঁঠালের প্যাটিতে ৯ দশমিক ৭৮ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ১০ দশমিক ৮৭ গ্রাম প্রোটিন, ৮ দশমিক ৪৭ গ্রাম ফ্যাট, ১৯ দশমিক ৩২ গ্রাম ডায়েটারি ফাইবার এবং ১৫৯ কিলোক্যালরি এনার্জি রয়েছে বলে জানা যায়।

পিকেএসএফের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ফজলুল কাদের বলেন, স্বাদ, গন্ধ কিংবা রসালোভাবের দিক দিয়ে মাংসের প্যাটির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে কাঁঠালের প্যাটি। বিশ্বে ভেজিটেরিয়ানদের (নিরামিষভোজী) কাছে এর চাহিদা থাকার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে, ফলে রপ্তানিতেও তৈরি হয়েছে সম্ভাবনা।

বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, দেশে বছরে ১৮ লাখ ৯৩ হাজার ৩০৩ মেট্রিক টন কাঁঠাল উৎপাদিত হচ্ছে। ফলে এ উৎপাদন ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে, পণ্য বৈচিত্র্যকরণের মাধ্যমে সারাবছর কাঁঠালের পণ্য বিপণন সম্ভব হবে। এতে কাঁঠালের ভ্যালু অ্যাডিশন বা মূল্য সংযোজন কয়েকগুণ বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।

কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের পোস্ট হার্ভেস্ট টেকনোলজি বিভাগের সিনিয়র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও খাদ্য প্রযুক্তিবিদ ড. মো. গোলাম ফেরদৌস বলেন, শুধু বার্গারই নয়– কাঁচা কাঁঠাল দিয়ে স্যান্ডুইচ, কাঁঠালের রোল, কাটলেট, শিঙ্গাড়া, সমুচা, কাঁঠালের দই, কাঁঠালসত্ত্ব, শরবত, কাস্টার্ড, কেক, আইসক্রিমও তৈরি করা সম্ভব। যদি সচেতনতা তৈরি করা যায় তাহলে কাঁঠালপণ্যের একটি বড় বাজার তৈরি করা যেতে পারে এবং বিদেশের বাজারেও এটি ব্যাপক রপ্তানি সম্ভাবনা তৈরি করবে। তার মতে, ম্যাকডোনাল্ডস আমেরিকায় কাঁঠালের বার্গার বানাচ্ছে।

আরও পড়ুন:
মেন্যুতে বড় দেখিয়ে ছোট বার্গার দেয়ায় মামলার ঝুঁকিতে বার্গার কিং
ঢাকঢোল পিটিয়ে কাঁঠালের বিদায়
২ মিনিটে ৫৯ কোয়া খেয়ে জিতলেন আস্ত কাঁঠাল
কাঁঠাল বেচতে লটারি

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Agreement between Global Islami Bank and KMB International Money Transfer Limited

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ও কেএমবি ইন্টারন্যাশনাল মানি ট্রান্সফার লিমিটেডের চুক্তি

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ও কেএমবি ইন্টারন্যাশনাল মানি ট্রান্সফার লিমিটেডের চুক্তি
এই চুক্তির মাধ্যমে যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশীরা কেএমবি ইন্টারন্যাশনাল মানি ট্রান্সফার লিমিটেড, ইউকে-এর মাধ্যমে সহজে, দ্রুত ও কম খরচে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের সকল শাখা, উপশাখা ও এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটে রেমিটেন্স প্রেরণ করতে পারবেন।

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক সম্প্রতি যুব্তরাজ্যের কেএমবি ইন্টারন্যাশনাল মানি ট্রান্সফার লিমিটেড সঙ্গে লন্ডনের একটি স্থানীয় হোটেলে রেমিটেন্স প্রেরণ সংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে।

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ হাবিব হাসনাত এবং কেএমবি ইন্টারন্যাশনাল মানি ট্রান্সফার লিমিটেড, ইউকে-এর সিইও কামরু মিয়া নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

এই চুক্তির মাধ্যমে যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশীরা কেএমবি ইন্টারন্যাশনাল মানি ট্রান্সফার লিমিটেড, ইউকে-এর মাধ্যমে সহজে, দ্রুত ও কম খরচে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের সকল শাখা, উপশাখা ও এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটে রেমিটেন্স প্রেরণ করতে পারবেন।

ইউরোপের অন্যান্য দেশে অবস্থানরত বাংলাদেশীরাও শীঘ্রই এই সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Workshop on Audit of Islami Bank held

ইসলামী ব্যাংকের অডিট বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

ইসলামী ব্যাংকের অডিট বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্যাংকের অডিট অ্যান্ড ইনস্পেকশন ডিভিশনের ১০০ জন কর্মকর্তা কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।

ইসলামী ব্যাংক ট্রেনিং অ্যান্ড রিসার্চ অ্যাকাডেমির (আইবিটিআরএ) উদ্যোগে ‘অডিটিং ফর অ্যাচিভিং এক্সিলেন্স ইন ব্যাংকিং অপারেশন্স’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধান অতিথি হিসেবে কর্মশালার উদ্বোধন করেন ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা।

আইবিটিআরএ-এর প্রিন্সিপাল নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে কর্মশালার বিভিন্ন সেশন পরিচালনা করেন ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর আলতাফ হুসাইন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর নাইয়ার আজম, এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ ইয়াকুব আলী, রাজা মিয়া, নাজমুস সাকিব, রেজাউর রহমান ও মোহাম্মদ নেয়ামত উল্লাহ।

ব্যাংকের অডিট অ্যান্ড ইনস্পেকশন ডিভিশনের ১০০ জন কর্মকর্তা কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।

আরও পড়ুন:
ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ বিষয়ক আলোচনা সভা
ইসলামী ব্যাংকের সঙ্গে মেডিক্সের চুক্তি স্বাক্ষর
ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
পদ্মা ব্যাংকে ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক সুদমুক্ত ব্যাংকিং সেবা
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক এখন শ্রীমন্তপুরে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Freelancers instructed not to deduct tax at source on remittances

ফ্রিল্যান্সারদের রেমিট্যান্সে উৎসে কর না কাটার নির্দেশ

ফ্রিল্যান্সারদের রেমিট্যান্সে উৎসে কর না কাটার নির্দেশ প্রতীকী ছবি
গত রোববার দেশের বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে নিয়োজিত সব অনুমোদিত ডিলার ব্যাংককে এ বিষয়ে নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে।

ফ্রিল্যান্সারদের বিদেশি আয় বা রেমিট্যান্সের বিপরীতে কোনো ধরনের উৎসে কর না কাটার নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা ও নীতি বিভাগ।

গত রোববার দেশের বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে নিয়োজিত সব অনুমোদিত ডিলার ব্যাংককে এ বিষয়ে নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে।

এর আগে, গত ২৭ সেপ্টেম্বর বৈদেশিক মুদ্রা ও নীতি বিভাগের এক নির্দেশনায় ২০২৩ এর ১২৪ ধারা অনুযায়ী সেবা, রেভিনিউ শেয়ারিং বাবদ পাওয়া রেমিট্যান্সের ওপর উৎসে কর আদায় করতে বলা হয়। বিষয়টি নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। অনেকে ধারণা করেন, ফ্রিল্যান্সারদের আয়ের ওপর ১০ শতাংশ উৎসে কর কাটা হবে। এ নিয়ে চলে নানা আলোচনা-সমালোচনা। তাই বিষয়টি স্পষ্ট করতে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এতে বলা হয়, আয়কর আইন ২০২৩ এর ১২৪ ধারা অনুযায়ী, আইটি ফ্রি ল্যান্সিং খাত থেকে কোনো উৎসে কর কাটা যাবে না।

মন্তব্য

p
উপরে