× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Charges of rechargeable products on fire in loadshedding
google_news print-icon

লোডশেডিংয়ে রিচার্জেবল পণ্যের দামে আগুন

লোডশেডিংয়ে-রিচার্জেবল-পণ্যের-দামে-আগুন
রিচার্জেবল লাইট, ফ্যান, ইউপিএস ও আইপিএসের দোকানগুলোতে হঠাৎ করেই ক্রেতা বেড়ে গেছে। ছবি: নিউজবাংলা
ক্রেতাদের অভিযোগ, লোডশেডিংকে সুযোগ হিসেবে নিয়ে ব্যবসায়ীরা রিচার্জেবল সব পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। অনেক ব্যবসায়ী বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করছেন। গোডাউনে পণ্য থাকলেও তারা পর্যাপ্ত সরবরাহ করছেন না।

সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী রাজধানীসহ দেশজুড়ে চলছে বিদ্যুতের লোডশেডিং। প্রতিদিন বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকছে না। এতে করে চরম ভোগান্তিতে জনজীবন। এক ঘণ্টার কথা বলা হলেও কোথাও কোথাও ২ থেকে ৩ ঘণ্টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ থাকছে না।

বিদ্যুৎ না থাকার এই ভোগান্তি এড়াতে মানুষ ছুটছে বিকল্প ব্যবস্থার দিকে। ভিড় বাড়ছে চার্জার লাইট, ফ্যান, আইপিএস ও ইউপিএসের দোকানে। আর বর্ধিত এই চাহিদাকে সুযোগ হিসেবে নিয়ে এসব ইলেকট্রনিক পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন বিক্রেতারা।

রাজধানীর বায়তুল মোকাররম ও গুলিস্তান স্টেডিয়াম মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে, রিচার্জেবল লাইট, ফ্যান, ইউপিএস ও আইপিএসের দোকানগুলোতে হঠাৎ করেই ক্রেতা বেড়ে গেছে।

সিঙ্গার, ওয়াল্টন, ফিলিপস, বাটারফ্লাই, নাভানা, সুকান, অনিকসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পণ্য কিনছেন তারা। পাশাপাশি চায়নিজ অনেক পণ্য বিভিন্ন ব্র্যান্ডের নামে বিক্রি হচ্ছে।

কয়েকজন ক্রেতা অভিযোগ করে বলেন, লোডশেডিংকে সুযোগ হিসেবে নিয়ে ব্যবসায়ীরা রিচার্জেবল সব পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন। কিছুদিন আগে যে চার্জার ফ্যানের দাম ছিল ২৮০০ টাকা, সেটি এখন বিক্রি হচ্ছে ৫ হাজার টাকায়। কোম্পানিভেদে চার্জার ফ্যান ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। আর লাইট বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ১০০ টাকা বেশি দামে।

অনেক ব্যবসায়ী বাজারে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করছেন। তাদের গোডাউনে পণ্য থাকলেও পর্যাপ্ত সরবরাহ করছেন না।

লোডশেডিংয়ে রিচার্জেবল পণ্যের দামে আগুন

অন্যদিকে ব্যবসায়ীরা দায় চাপাচ্ছেন সরবরাহকারীদের ওপর। তারা জানান, চাহিদা অনুযায়ী পণ্য মিলছে না। পাইকারি পর্যায়েও দাম বেশি নেয়া হচ্ছে।

গুলিস্তান স্টেডিয়াম মার্কেটের এইচ এন ইলেকট্রনিকসের স্বত্বাধিকারী গোলাম মঈনুদ্দিন খান বলেন, ‘বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের কারণে রিচার্জেবল ইলেকট্রনিক পণ্যের চাহিদা বেড়েছে। তবে চাহিদা বাড়ার সঙ্গে দামও বেড়েছে।

‘সবাই খালি আমাদের দোষ দেয়। আমরা কী করুম? বাড়তি চাহিদা মেটাতে আমাদেরও তুলনামূলক বাড়তি দামে এসব পণ্য সংগ্রহ করতে হচ্ছে। ২৫০০ টাকার মাল কিনতে হচ্ছে ৩২০০ টাকা দিয়ে। আমাদের যদি কিনতেই হয় বেশি টাকা দিয়ে তাহলে কমে কীভাবে বিক্রি করব।’

শেফালি আর এসের মালিক শারফুল আমিন বলেন, ‘হঠাৎ করেই রিচার্জেবল জিনিসের দাম বেড়ে গেছে। ঢাকার বাইরের খুচরা ব্যবসায়ীরা আসছেন আগের চেয়ে বেশি চাহিদা নিয়ে। তারা নামিদামি কোম্পানির পাশাপাশি অপেক্ষাকৃত কম দামের চায়না ও দেশীয় পণ্য কিনছেন।

‘অধিকাংশ ক্রেতাই চার্জার ফ্যান চাইছেন। এ ছাড়া চার্জার লাইট, আইপিএস ও ইউপিএস কিনছেন অনেকে। আর হঠাৎ করে চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় দামও কিছুটা বাড়াতে হয়েছে।’

লোডশেডিং নিয়ে অভিযোগ

মালামাল কিনতে আসা বেশ কয়েকজন ক্রেতা অভিযোগ করে বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল যে নির্ধারিত সময় ধরে এলাকাভিত্তিক এক ঘণ্টা করে লোডশেডিং করা হবে। কিন্তু বাস্তবে তা মানা হচ্ছে না। কখন বিদ্যুৎ চলে যাবে আর কখন ফিরবে তা নিয়ে পূর্বানুমান করা যাচ্ছে না।

‘ঢাকার কোথাও কোথাও টানা তিন ঘণ্টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ থাকছে না। আর ঢাকার বাইরে তো চার থেকে পাঁচ ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে। এ জন্য বাধ্য হয়ে গরম থেকে বাঁচতে রিচার্জেবল ইলেকট্রনিক যন্ত্র কিনতে হচ্ছে। আর এটাকে সুযোগ হিসেবে নিয়ে ব্যবসায়ীরা আমাদের গলা কাটছেন।’

বৃদ্ধ ও শিশুদের ভোগান্তি দেখেই ইলেকট্রনিক পণ্যের দোকানে

বায়তুল মোকাররম মার্কেটে আইপিএস কিনতে আসা সাদ্দাম মিয়াজি বলেন, ‘বিদ্যুতের লোডশেডিং শুরু হওয়ার পর থেকে বাসায় বিশেষ করে বয়োজ্যেষ্ঠ ও শিশুদের ভোগান্তিটা বেশি হচ্ছে। বাধ্য হয়েই রিচার্জেবল ফ্যান কিনতে এসেছি।

‘কিন্তু এখানে তো দেখছি ব্যবসায়ীরা গলা কাটার জন্য মুখিয়ে আছেন। যে ফ্যান কিনেছিলাম ৩৮০০ টাকায়, সেটা এখন পাঁচ হাজার টাকার বেশি। এটা তো অমানবিক। সুযোগ পেলেই এভাবে দাম বাড়িয়ে মানুষকে কষ্ট দেয়া কোন মনের প্রকাশ তা তারাই ভালো জানে।’

রামপুরা থেকে আসা ইমন মিয়া বলেন, ‘আমার বাচ্চার বয়স চার বছর। সন্ধ্যায় বাচ্চাটা একটু পড়তে বসে। গরম আর অন্ধকারে সন্তানের কষ্ট দেখে একটি রিচার্জেবল ফ্যান ও লাইট কিনতে এসেছি।’

ব্যবসায়ীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া

গুলিস্তান স্টেডিয়াম মার্কেটের জুনাইদ আহ্‌মেদ বললেন, ‘আগের তুলনায় চার্জার ফ্যান ও লাইটের চাহিদা অনেক বেড়েছে। সেই সুবাদে বিক্রিও বেড়েছে অনেকটা। খুচরার পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে দোকানিরাও আসছেন পণ্য কেনার জন্য।

‘আমাদের এই মার্কেটে চায়নিজ ও দেশি পণ্যই বেশি চলে। চাহিদা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেশির ভাগ পণ্যেরই দাম বেড়েছে। চায়না একটি চার্জার ফ্যানের দাম আগে ছিল তিন হাজার টাকা। সেটি এখন ৫ হাজার টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে।’

তবে মইন ইলেকট্রিকের কর্ণধার মইন আলী বলেন, ‘এখন আর নতুন মাল কিনি না। যখন দাম কম ছিল তখন অনেক মালে দুই হাজার টাকাও লস দিচ্ছি। বিক্রি বাড়ার বদলে এখন আরও কমেছে। দাম বেশি হওয়ায় এখন অনেকেই কিনতে পারে না। শুধু যাদের টাকা আছে তারাই আসে।’

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Former BFIU chief Masood Biswas arrested

বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস গ্রেপ্তার

বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস গ্রেপ্তার বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাস। ছবি: ইউএনবি
জ্ঞাত আয়-বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২ জানুয়ারি মাসুদ বিশ্বাসের নামে মামলা করে দুদক।

বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাসকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক আকতারুল ইসলাম শনিবার ইউএনবিকে এমন তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) সহায়তায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

জ্ঞাত আয়-বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২ জানুয়ারি মাসুদ বিশ্বাসের নামে মামলা করে দুদক।

এ মামলায় মাসুদ বিশ্বাসকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধানের নেতৃত্বে সংস্থার একটি দল তাকে আদালতে হাজির করবে।

এর আগে ২ জানুয়ারি দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের বলেছিলেন, মাসুদ বিশ্বাসের বিরুদ্ধে এক কোটি ৮৭ লাখ ৭২ হাজার ৬২২ টাকার জ্ঞাত আয়-বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলাটি করা হয়েছে।

মাসুদ বিশ্বাসের স্ত্রী কামরুন নাহারের সম্পদের বিবরণীও চেয়েছে দুদক। তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আছে বলে দুদক জানিয়েছে।

গত সেপ্টেম্বরে মাসুদ বিশ্বাসের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। ২ জানুয়ারি তার নামে মামলা হয়।

মূলত অর্থ পাচার প্রতিরোধেই কাজ করে বিএফআইইউ। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর মাসুদ বিশ্বাস পদত্যাগ করেন।

আরও পড়ুন:
১২ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে বিএফআইইউ
বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল প্রকল্পে ৪ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ তদন্তে দুদক
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের পূর্বাচলে প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
গণমাধ্যমকে নিজের সম্পদের বিবরণ দিলেন দুদক চেয়ারম্যান

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In implementing ADP the governments focus is on small and mass oriented projects

এডিপি বাস্তবায়নে সরকারের নজর ছোট ও গণমুখী প্রকল্পে

এডিপি বাস্তবায়নে সরকারের নজর ছোট ও গণমুখী প্রকল্পে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের লোগো। ছবি: ইউএনবি
পরিকল্পনা কমিশনের এক কর্মকর্তা বলেন, নির্দিষ্ট এলাকায় কোনো উন্নয়ন করার সময় প্রথমে স্থানীয় জনগণের সঙ্গে কথা বলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

বার্ষিক উন্নয়ন প্রকল্পের (এডিপি) বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করতে ছোট হলেও গণমুখী উন্নয়ন প্রকল্প নিয়ে চিন্তাভাবনা করছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।

পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অর্থনীতি এখন প্রায় স্থবির হয়ে পড়েছে। এমতাবস্থায় অর্থনীতিতে গতি সঞ্চার করতে একনেকের কয়েকটি সভায় উপদেষ্টারা এসব বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।

পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের এক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, খুব দ্রুত বাস্তবায়ন করা যায়, এমন ছোট ছোট প্রকল্প বাছাই করতে সরকার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছে।

ইউএনবিকে ওই কর্মকর্তা বলেন, ‌‌‘তবে এসব ছোট প্রকল্প অবশ্যই স্থানীয় জনগণের জন্য ব্যাপকভাবে উপকারী হতে হবে, এটিই বর্তমান সরকারের উদ্দেশ্য।’

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে একনেক সভায় স্পষ্টভাবে বলা হয়, সরকার দেশের মানুষের কল্যাণে কিছু ভালো প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে চায়।

এ বিষয়ে একনেক সভায় এসব প্রকল্প থেকে যারা উপকৃত হবেন, তাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের আলোচনা করতে বলা হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে পরিকল্পনা কমিশনের এক কর্মকর্তা বলেন, নির্দিষ্ট এলাকায় কোনো উন্নয়ন করার সময় প্রথমে স্থানীয় জনগণের সঙ্গে কথা বলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, কোনো সেচ প্রকল্প নির্দিষ্ট এলাকার জন্য নেওয়া হলে তা স্থানীয় জনগণের সঙ্গে যথাযথ আলোচনা করে তাদের প্রচলিত সেচ প্রক্রিয়া ও নতুন সেচ ব্যবস্থার প্রতি তাদের মনোভাব সম্পর্কে জানতে হবে।

তিনি বলেন, ‘নতুন সেচ প্রকল্পটি যদি স্থানীয় জনগণের সঙ্গে আলোচনা না করে রাজধানী শহর থেকে নকশা করা হয়, তাহলে তা ব্যবহারকারীদের জন্য কোনো ইতিবাচক ফল বয়ে আনবে না। কারণ স্থানীয় জনগণ হয়তো এ প্রকল্পের সঙ্গে সম্পৃক্ত হবেন না বা ব্যবহার করতে উৎসাহিত হবেন না।’

পরিকল্পনা কমিশনের এ কর্মকর্তা বলেন, ঋণদাতা সংস্থাগুলোর কাছ থেকে সহায়তা নিয়ে বড় প্রকল্প চালু করলে ভালো রক্ষণাবেক্ষণের সুযোগ নাও থাকতে পারে।

তিনি বলেন, ‘তাই সরকার এডিপি বাস্তবায়নের হার বৃদ্ধি এবং অর্থনীতিকে চাঙা করতে স্থানীয় পরামর্শ নিয়ে ছোট ছোট প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে চায়।’

বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) তথ্য অনুযায়ী, গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে জুলাই-নভেম্বর মেয়াদে এডিপি বাস্তবায়নের হার ছিল ১৭ দশমিক ১ শতাংশ এবং ২০২২-২৩ অর্থবছরে ১৮ দশমিক ৪ শতাংশ। আওয়ামী লীগ সরকারের গত বাজেটে পাস হওয়া ২ লাখ ৭৮ হাজার ২৮৮ কোটি ৯০ লাখ টাকার এডিপির মধ্যে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ছিল মাত্র ১২ দশমিক ৩ শতাংশ।

ছাত্র-নেতৃত্বাধীন অভ্যুত্থানের মুখে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ৮ আগস্ট নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার শপথ নেয়।

আইএমইডির তথ্যে দেখা যায়, জুলাই-নভেম্বর সময়ে এডিপির ব্যয় হয় ৩৪ হাজার ২১৪ কোটি ৫৫ লাখ টাকা, যা গত অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৪৬ হাজার ৮৫৭ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।

অন্তর্বর্তী সরকারের চলমান ও নতুন প্রস্তাবিত সব প্রকল্প পর্যালোচনায় বিলম্বের পাশাপাশি অর্থ ছাড়ে ক্রমবর্ধমান বিলম্বকে এডিপি বাস্তবায়নে ধীরগতির কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন আইএমইডি কর্মকর্তারা।

এ ছাড়া আগস্টের শুরুতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর অনেক ঠিকাদার প্রকল্পগুলো ছেড়ে চলে যায়।

আরও পড়ুন:
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রকল্প বাস্তবায়নে দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান শুরু
অর্থের প্রবাহ বাড়াতে এডিপি বাস্তবায়ন দ্রুত করার উদ্যোগ
টেকনাফে আশ্রয়ণের অধিকাংশ ঘরে চলছে ভাড়া-বাণিজ্য
হাওরে বাঁধ নির্মাণকাজে দেরি: তিন পিআইসির সভাপতিকে শোকজ
কুড়িগ্রামে ঝুঁকিপূর্ণ আশ্রয়কেন্দ্রের সংস্কার চান বাসিন্দারা

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
22 thousand tons of Atap rice came from Myanmar

মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার টন আতপ চাল

মিয়ানমার থেকে এলো ২২ হাজার টন আতপ চাল জিটুজি ভিত্তিতে মিয়ানমার থেকে থেকে ২২ হাজার টন আতপ চাল নিয়ে এমভি গোল্ডেন স্টার জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে। ছবি: ইউএনবি
খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে শুক্রবার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এটি বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে মিয়ানমার থেকে আমদানিকৃত চালের প্রথম চালান। জাহাজে রক্ষিত চালের নমুনা সংগ্রহ করে ভৌত পরীক্ষা শেষে দ্রুত খালাসের কাজ শুরু হবে। এ জন্য এরই মধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

সরকার থেকে সরকার (জিটুজি) ভিত্তিতে মিয়ানমার থেকে ২২ হাজার টন আতপ চাল নিয়ে ‌‘এমভি গোল্ডেন স্টার’ নামের জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছেছে।

খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে শুক্রবার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, এটি বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে মিয়ানমার থেকে আমদানিকৃত চালের প্রথম চালান। জাহাজে রক্ষিত চালের নমুনা সংগ্রহ করে ভৌত পরীক্ষা শেষে দ্রুত খালাসের কাজ শুরু হবে। এ জন্য এরই মধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

এর আগে পাকিস্তান থেকে চাল আমদানির সিদ্ধান্তের কথা জানায় অন্তর্বর্তী সরকার। গত ১৪ জানুয়ারি খাদ্য অধিদপ্তর ও ট্রেডিং করপোরেশন অফ পাকিস্তানের (টিসিপি) মধ্যে এ বিষয়ে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) সই হয়।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবদুল খালেক ও টিসিপির চেয়ারম্যান সৈয়দ রাফিউ বশির শাহ নিজ নিজ পক্ষে সমঝোতা স্মারকে সই করেন।

খাদ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, সরকারের ক্রয় কমিটির অনুমোদনের পর চাল আমদানির প্রক্রিয়া শুরু হবে। ওই চাল আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে দেশে আসতে শুরু করবে।

এ বিষয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশের চালের বাজার স্থিতিশীল এবং অর্থনৈতিক ও বাণিজ্য সম্পর্ক বৃদ্ধি ও শক্তিশালী করতে এ সমঝোতা স্মারক এক নতুন দিগন্তের উন্মোচন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন:
মিয়ানমারে সংঘাত: মাছ ধরার নৌকায় অনুপ্রবেশ ৩৬ রোহিঙ্গার
ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় নিহত ৬: বাসচালক গ্রেপ্তার
ভারত থেকে আমদানিকৃত চালের প্রথম চালান চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছাবে বৃহস্পতিবার
মিয়ানমার সীমান্তে শীতবস্ত্র বিতরণ কোস্ট গার্ডের
আরাকান আর্মির স্বাক্ষরে আসা ১৯ টন চাল ফেরত যাচ্ছে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Tax hike will not affect people Press Secretary

শুল্ক-কর বৃদ্ধির প্রভাব মানুষের ওপর পড়বে না: প্রেস সচিব

শুল্ক-কর বৃদ্ধির প্রভাব মানুষের ওপর পড়বে না: প্রেস সচিব রাজধানীর ফরেন একাডেমিতে রোববার প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: বাসস
প্রেস সচিব বলেন, ‘বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশে ট্যাক্স আদায় সবচেয়ে কম। সরকার চায় ট্যাক্স, জিডিপি এমন জায়গায় থাক, যাতে বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নয়ন ঘটে। তাহলে সামনে দেশের মানুষেরও উন্নয়ন হবে। ম্যাক্রো ইকোনমি বাড়ানোর জন্য ট্যাক্স বাড়াতে হবে। এ ক্ষেত্রে আইএমএফের চাহিদার সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই।’

শতাধিক পণ্যে শুল্ক ও কর বাড়ানো হলেও দেশের মানুষের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতির স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটানোর জন্যই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর ফলে দেশের অর্থনীতির স্বাস্থ্যটা ভালো হবে। দেশের মানুষেরই উন্নয়ন হবে। এ ক্ষেত্রে সরকারের অজনপ্রিয় হওয়ার কোনো কারণ নেই।

রাজধানীর ফরেন একাডেমিতে রোববার প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রেস সচিব বলেন, ‘বিশ্বের মধ্যে বাংলাদেশে ট্যাক্স আদায় সবচেয়ে কম। সরকার চায় ট্যাক্স, জিডিপি এমন জায়গায় থাক, যাতে বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নয়ন ঘটে। তাহলে সামনে দেশের মানুষেরও উন্নয়ন হবে।

‘ম্যাক্রো ইকোনমি বাড়ানোর জন্য ট্যাক্স বাড়াতে হবে। এ ক্ষেত্রে আইএমএফের চাহিদার সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশেও তো ভালো অর্থনীতিবিদ আছেন। তাদের পরামর্শেই এটা করা হয়েছে। এটা করা না হলে ডলারের দাম ১২৫ টাকা থেকে বেড়ে ১৯০ টাকা হয়ে যাবে। বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না। কারণ বিদেশি বিনিয়োগকারীরা দেখেন দেশের ট্যাক্স আদায়ের পরিমাণ কেমন; অর্থনৈতিক স্বাস্থ্যটা কতটা মজবুত।

‘এ ক্ষেত্রে গণমাধ্যমেরও উচিত বিষয়টি নিয়ে জনগণকে বোঝানো।’

শফিকুল আলম বলেন, ‘খরচ কীভাবে কমানো যায়, সরকার সে জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছে। আগের প্রধানমন্ত্রী ৩০০ লোক নিয়ে বিদেশে যেতেন। এখন প্রধান উপদেষ্টার বহরে ৫০ জন যাচ্ছেন। তারও একটি বড় অংশ থাকছে নিরাপত্তার জন্য।

‘আগে দেখা গেছে, একজন মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর জন্য কর্ণফুলী টানেল করা হয়েছে। টানেল থেকে নেমে তার বিশ্রাম নেওয়ার জন্য সাড়ে ৪০০ কোটি টাকা খরচ করে সেভেন স্টার হোটেল বানানো হয়েছে।’

পাচার করা অর্থ ফেরত আনার বিষয়ে প্রেস সচিব বলেন, ‘সেগুলো ফেরত আনার চেষ্টা চলছে। গতকালও পূর্বাচলের একটি প্লট নিয়ে দুদকের মামলা হয়েছে। এগুলো সরকারের কোষাগারে আনা যায় কি না, সেই চেষ্টা চলছে।’

গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দেখতে হবে বাজারে সরবরাহ চাহিদা মতো আছে কি না। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যটা ভালো থাকলে মূল্যস্ফীতিও কমিয়ে আনা যাবে।

‘যারা ভ্যাট-ট্যাক্সের সিদ্ধান্ত দিয়েছেন, তারা অনেক বুঝে-শোনেই দিয়েছেন। মানুষের ভালোর জন্যই এটা করা হয়েছে।’

আরও পড়ুন:
ফের বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব জমার সময়
বঞ্চিত কর্মকর্তাদের পদোন্নতির সুপারিশ অনুমোদন 
সারা দেশে ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের কর্মবিরতি
হিন্দুদের ওপর সহিংসতা নিয়ে ভারতীয় তথ্য বিভ্রান্তিকর, অতিরঞ্জিত
শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীদের ১৬ বছরে নিয়মিত কর ছাড়: শ্বেতপত্র

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
RR Imperials National Partner Conference held

আরআর ইম্পেরিয়ালের ন্যাশনাল পার্টনার সম্মেলন অনুষ্ঠিত

আরআর ইম্পেরিয়ালের ন্যাশনাল পার্টনার সম্মেলন অনুষ্ঠিত রাজধানীর শাহবাগের শহীদ আবু সাঈদ আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে গত ৯ জানুয়ারি এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। ছবি: আরআর ইম্পেরিয়াল
অনুষ্ঠানে ম্যানেজিং ডিরেক্টর এম. হারেস আহমেদ এবং ডিরেক্টর ও সিইও মাহবুব হোসেন মিরদাহর উপস্থিতিতে ২৫৫ জন আঞ্চলিক বিজয়ী এবং ১৬ জন জাতীয় বিজয়ীকে তাদের অভূতপূর্ব সাফল্যের জন্য সম্মানিত করা হয়।

আরআর ইম্পেরিয়াল ইলেকট্রিক্যালস লিমিটেডের ন্যাশনাল পার্টনার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রাজধানীর শাহবাগের শহীদ আবু সাঈদ আন্তর্জাতিক সম্মেলনকেন্দ্রে গত ৯ জানুয়ারি এ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানে ম্যানেজিং ডিরেক্টর এম. হারেস আহমেদ এবং ডিরেক্টর ও সিইও মাহবুব হোসেন মিরদাহর উপস্থিতিতে ২৫৫ জন আঞ্চলিক বিজয়ী এবং ১৬ জন জাতীয় বিজয়ীকে তাদের অভূতপূর্ব সাফল্যের জন্য সম্মানিত করা হয়।

আরআর ইম্পেরিয়ালের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এম. হারেস আহমেদ তার বক্তব্যে প্রতিষ্ঠানটির পণ্য তালিকা সম্প্রসারণের পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করেন।

আরআর ইম্পেরিয়ালের ডিরেক্টর ও সিইও মাহবুব হোসেন মিরদাহ প্রতিষ্ঠানের প্রতি তাদের সহযোগিতার জন্য গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

আরআর ইম্পেরিয়ালের ডিরেক্টর এ.এন.এম. মনজুর মুর্শেদ উপস্থিত হতে পারেননি অনুষ্ঠানে। তিনি প্রেরণাদায়ক ভিডিও বার্তা শেয়ার করেন, যেখানে তিনি বৈদ্যুতিক খাতের অগ্রগতির জন্য সহযোগিতা, নিরাপত্তা ও উদ্ভাবনের গুরুত্ব তুলে ধরেন।

প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক আহমেদ আশফাকুর রহমান ও এ.এম. আহসানুল বারীও অনুষ্ঠানটিতে অংশ নেন।

আরআর ইম্পেরিয়াল ইলেকট্রিক্যালস লিমিটেড আরআর ক্যাবল এবং আরআর শ্রমিক ব্র্যান্ডের অধীনে বৈদ্যুতিক তার, অন্যান্য ক্যাবল ও এনামেল পণ্য তৈরি করে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
KFC brings the new hot Nashville zinger

কেএফসি নিয়ে এলো নতুন হট ন্যাশভিল যিঙ্গার

কেএফসি নিয়ে এলো নতুন হট ন্যাশভিল যিঙ্গার আমেরিকান ফ্লেভারে তৈরি হট ন্যাশভিল যিঙ্গার। ছবি: কেএফসি
বার্গারটি সুস্বাদু টক-ঝাল স্বাদের সংমিশ্রণে তৈরি, যা বিখ্যাত আমেরিকান শহর ন্যাশভিলের অনন্য স্বাদের অভিজ্ঞতা প্রদান করবে।

বাংলাদেশে গ্লোবাল ব্র্যান্ড কেএফসির একমাত্র ফ্র্যাঞ্চাইজি ট্রান্সকম ফুডস লিমিটেড ২০০৬ সাল থেকে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

কেএফসি দেশে প্রথমবারের মতো গ্রাহকদের জন্য নিয়ে এলো দুর্দান্ত স্বাদে ভরপুর আমেরিকান ফ্লেভারে তৈরি হট ন্যাশভিল যিঙ্গার।

বার্গারটি সুস্বাদু টক-ঝাল স্বাদের সংমিশ্রণে তৈরি, যা বিখ্যাত আমেরিকান শহর ন্যাশভিলের অনন্য স্বাদের অভিজ্ঞতা প্রদান করবে।

মজাদার এই ন্যাশভিল যিঙ্গারে রয়েছে নরম তুলতুলে ৪.৫'' ক্যারামেলাইজড বান, ফ্রেশ পেঁয়াজ, লেটুস, টমেটো, ক্যাপসিকাম ও ঝাঁঝালো হ্যালাপেনো, চিজ ও ক্রিস্পিচিকেনফিলে। এর প্রতিটি বাইটে রয়েছে ঝাঁলও মচমচে স্বাদের দারুণ কম্বিনেশন।

ভোক্তারা দেশের যেকোনো স্থান থেকে আইটেমটি টেস্ট করতে পারেবন। কারণ প্রতিটি কেএফসি আউটলেটে ন্যাশভিল যিঙ্গার পাওয়া যাচ্ছে।

এ ছাড়াও কাস্টমাররা তাদের পছন্দ ও সুবিধা অনুযায়ী ডাইন-ইন, টেকঅ্যাওয়ে, অনলাইন অর্ডার, কল ফর ডেলিভারি এবং কেএফসি অ্যাপেও অর্ডার করতে পারবেন।

অনলাইন অর্ডার করতে ভিজিট করুন www.kfcbd.com/menu/hot-nashville-zinger ওয়েবসাইটে।

আরও পড়ুন:
কেএফসির আরও দুই আউটলেট চট্টগ্রাম শহরে
কেএফসি এখন রাজশাহী ও কুমিল্লায়
মালয়েশিয়ায় কেএফসির সব আউটলেট বন্ধ
কাঁঠালের বার্গার রপ্তানি করবে বাংলাদেশ
মেন্যুতে বড় দেখিয়ে ছোট বার্গার দেয়ায় মামলার ঝুঁকিতে বার্গার কিং

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
50 percent discount on Uber rides at trade fairs

বাণিজ্য মেলায় উবারে যাতায়াতে ৫০ শতাংশ ছাড়

বাণিজ্য মেলায় উবারে যাতায়াতে ৫০ শতাংশ ছাড় প্রতীকী ছবি
উবার এ সমঝোতার আওতায় দর্শনার্থীদের নিরাপদ ও আরামদায়কভাবে মেলা পরিদর্শনে উৎসাহিত করতে বিশেষ প্রোমো কোড সরবরাহ করবে। এ ছাড়াও এ উদ্যোগকে সফল করতে বিশেষ পার্কিং সুবিধাও দেওয়া হবে।

দেশের শীর্ষস্থানীয় রাইডশেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম উবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সঙ্গে সমঝোতা স্মারকে (এমওইউ) সই করেছে।

এ সমঝোতার অংশ হিসেবে উবার ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা-২০২৫-এর অফিশিয়াল মোবিলিটি পার্টনার হয়েছে। এতে দর্শনার্থীরা মেলায় যাতায়াতে ৫০ শতাংশ ছাড় পাবেন।

দ্বিপাক্ষিক চুক্তিটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শেখ বশীরউদ্দিন এবং ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান ও সিইও মো. আনোয়ার হোসেন আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেন।

উবার এ সমঝোতার আওতায় দর্শনার্থীদের নিরাপদ ও আরামদায়কভাবে মেলা পরিদর্শনে উৎসাহিত করতে বিশেষ প্রোমো কোড সরবরাহ করবে। এ ছাড়াও এ উদ্যোগকে সফল করতে বিশেষ পার্কিং সুবিধাও দেওয়া হবে।

ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা উপলক্ষে উবারের এ উদ্যোগ দর্শনার্থীদের বাণিজ্য মেলায় যাতায়াত আরও সহজ ও আরামদায়ক করবে।

এমওইউর বিষয়ে উবার বাংলাদেশের কান্ট্রি হেড নাশিদ ফেরদৌস কামাল তার উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে বলেন, ‌‘উবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সাথে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা-২০২৫-এর অংশীদার হতে পেরে সম্মানিত বোধ করছে। আমরা নানান উদ্ভাবনী প্রচেষ্টার মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য ও সুবিধাজনক পরিবহন সেবা প্রদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

‘উবার দর্শনার্থীদের মেলায় যাতায়াতে একটি মসৃণ ও ঝামেলামুক্ত অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করবে ও তাদের ভ্রমণকে আরও নিরাপদ ও আরামদায়ক করবে।’

দর্শনার্থীরা উবার ব্র্যান্ডেড বুথ বা উবারের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজের মাধ্যমে বিশেষ প্রোমো কোড সংগ্রহ করতে পারবেন।

আরও পড়ুন:
আগামীতে দেশজুড়ে বাণিজ্য মেলা হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বাণিজ্য মেলা উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা শুরু বুধবার
ভারত থেকে আলু আমদানি ছাড়া উপায় ছিল না: বাণিজ্য উপদেষ্টা
উবার বাংলাদেশের অষ্টম বার্ষিকীতে দিনব্যাপী ফ্রি হেলথ ক্যাম্প 

মন্তব্য

p
উপরে