× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Leap Orions collapse of infusions despite orders to investigate
google_news print-icon

তদন্তের নির্দেশের পরও ইনফিউশনের লাফ, ওরিয়নের পতন

তদন্তের-নির্দেশের-পরও-ইনফিউশনের-লাফ-ওরিয়নের-পতন
এদিন ওরিয়ন গ্রুপের চারটির মধ্যে বেড়েছে কেবল ওরিয়ন ইনফিউশনের দর, কমেছে ওরিয়ন ফার্মা, বিকন ফার্মা ও কোহিনূর কেমিক্যালসের দর। এই তিনটি কোম্পানি মিলিয়েই সূচক কমিয়েছে ৩৩.৩০ পয়েন্ট। আর ওরিয়ন ইনফিউশন সূচকে যোগ করেছে ৩.১০ পয়েন্ট। অর্থাৎ ওরিয়ন গ্রুপের কারণে সূচক কমেছে আসলে ৩০.২০ পয়েন্ট।

৪৯ কর্মদিবসে ১০ টাকার শেয়ারর দর ৮১৪ টাকা বেড়ে যাওয়ার পর এর নেপথ্যে কারসাজি আছে কি না, সেটি তদন্তে বিএসইসির নির্দেশের পর দিনও লাফ দিল ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ারদর। তবে গ্রুপের অন্য তিন কোম্পানি দর হারিয়েছে। মূলত এই কারণেই দরপতন হওয়া কোম্পানির তুলনায় দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির সংখ্যা বেশি থাকার পরও সূচকের পতন হয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স পড়লে ৬.৬০ পয়েন্ট। যদিও এদিন ১০১টি কোম্পানির শেয়ারর দর বেড়েছে, বিপরীতে কমেছে ৯৩টির দর। আর ১৭৫টির লেনদেন হয়েছে আগের দিনের দরে, যেগুলো মূলত বেঁধে দেয়া সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইসে লেনদেন হয়েছে।

পুঁজিবাজারে ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পর ৩১ জুলাই থেকে সূচকের উত্থানের পেছনে প্রধান ভূমিকায় ছিল ৩০ থেকে ৩৫টি কোম্পানি। এর মধ্যে আবার শীর্ষে ছিল ওরিয়ন গ্রুপের চারটি আর বেক্সিমকো গ্রুপের দুটি কোম্পানি।

বৃহস্পতিবারের লেনদেনেও সূচক বাড়া কমায় এই দুই গ্রুপের ছয় কোম্পানির ভূমিকা ছিল সবচেয়ে বেশি।

এদিন ওরিয়ন গ্রুপের চারটির মধ্যে বেড়েছে কেবল ওরিয়ন ইনফিউশনের দর, কমেছে ওরিয়ন ফার্মা, বিকন ফার্মা ও কোহিনূর কেমিক্যালসের দর। এই তিনটি কোম্পানি মিলিয়েই সূচক কমিয়েছে ৩৩.৩০ পয়েন্ট। আর ওরিয়ন ইনফিউশন সূচকে যোগ করেছে ৩.১০ পয়েন্ট।

অর্থাৎ ওরিয়ন গ্রুপের কারণে সূচক কমেছে আসলে ৩০.২০ পয়েন্ট।

ওরিয়ন গ্রুপের ওরিয়ন ফার্মা গত এক মাস ধরে প্রায় প্রতিদিনই লেনদেনের শীর্ষে থাকলেও সেটি নেমে এসেছে তৃতীয় স্থানে। ওরিয়ন ইনফিউশন ছিল এই তালিকার পঞ্চম স্থানে।

আর বেক্সিমেকো গ্রুপের সূচকে প্রভাব ফেলে এমন দুই কোম্পানি বেক্সিমকো লিমিটেড ও বেক্সিমকো ফার্মার দর বেড়েছে। দুই কোম্পানি মিলিয়ে সূচকে যোগ করেছে ১৮.৬৩ পয়েন্ট।

সবচেয়ে বেশি লেনদেনের তালিকায় বেক্সিমকো লিমিটেডে অবস্থান ছিল দ্বিতীয় স্থানে। গ্রুপের আরেক কোম্পানি শাইনপুকুর সিরামিকসের অবস্থান ছিল একাদশ স্থানে।

এদিন খাতভিত্তিক সবচেয়ে ভালো করেছে সাধারণ বিমা কোম্পানিগুলোর শেয়ারগুলো। খাত ধরে বেড়েছে দর। এই খাতের ৪১টি কোম্পানির মধ্যে একটির দরও কমেনি, বেড়েছে ৩৩টির দর। অন্য কোনো খাতেই এই প্রবণতা দেখা যায়নি।

সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে এমন ১০টি কোম্পানির মধ্যে চারটি ছিল এই একটি খাতের।

তদন্তের নির্দেশের পরও ইনফিউশনের লাফ, ওরিয়নের পতন
বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

লেনদেনে যে ভারসাম্যহীনতার বিষয়টি গত আড়াই মাস ধরে দেখা যাচ্ছে, সেটি দেখা গেল আবার। মোট লেনদেনের ৪০ শতাংশই হয়েছে ১০টি কোম্পানিতে।

শীর্ষ দশে লেনদেন হয়েছে ৫৭১ কোটি ১৭ লাখ ৩১ হাজার টাকা। আর মোট লেনদেন ছিল এক হাজার ৪১০ কোটি ৯২ লাখ ৬৮ হাজার টাকা।

আগের দিনের তুলনায় লেনদেন বেড়েছে ৪১৬ কোটি ৮১ রাখ ৬ হাজার টাকা। ৩৮ কর্মদিবস পর বুধবার লেনদেন এক হাজার কোটি টাকার নিচে নেমে যায়।

‘বাজারের জন্য গুডসাইন নয়’

পুঁজিবাবারের লেনদেন নিয়ে ট্রেজার সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা মোস্তফা মাহবুব উল্লাহ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘টার্নওভার যে জায়গায় রয়েছে তা উৎসাহজনক নয়। যেসব সেক্টরে বুল রান হয়েছিল সেগুলোর অরল্টারনেটিভ দেখছি না। ওই সবের লেনদেন কম হলে বাজারের মোট লেনদেনও কম হচ্ছে। ক্যাশ ফ্লো নির্দিষ্ট কিছু স্টকরে মধ্যে আটকে আছে। এর বাইরে ক্যাশ ফ্লো হচ্ছে না। এটা বাজারের জন্য গুড সাইন নয়।’

তিনি বলেন, ‘মার্কেট মেকিংয়ের জন্য যে স্টকের দিকে ক্যাশ যায়, যেটা আসলে লিডিং ক্যাশ ফ্লো, সেটা যারা ফলো করে ইনভেস্ট করেন বা ফলোয়ার, তাদের ক্যাশ ফ্লোটাও ওইদিকে যায়। লিডিং ক্যাশ ফ্লো কোনদিকে যাচ্ছে বোঝা না গেলে অন্যরা সাইডলাইনে চলে যায়।’

পতনমুখী ওরিয়ন ইনফিউশনের দর বেড়ে লেনদেন শেষ হওয়ার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে রসিকতা করে তিনি বলেন, ‘এখনও কিছু সাহসী মানুষ আছেন।’

ওরিয়নের চার কোম্পানির চিত্র

৪৯ কর্মদিবসে ১০ টাকার শেয়ারের দর অবিশ্বাস্যভাবে ৮১৪ টাকা ৯০ পয়সা বা ৭৭৮ দশমিক ৩১ শতাংশ বাড়ার পর নেপথ্যে কী, সেটি খতিয়ে দেখতে তদন্তের নির্দেশ দেয়ার পরও দরবৃদ্ধি দেখা গেছে ওরিয়ন ইনফিউশনের।

যদিও লেনদেনে শেষ হওয়ার আধাঘণ্টা আগেও সাড়ে আট শ টাকার কাছকাছি দরে লেনদেন হচ্ছিল। দিনের এক সময় সর্বনিম্ন ৮৫০ টাকা ৭০ পয়সায় লেনদেন হলেও ৩.৪৫ শতাংশ বা ৩১ টাকা ৭০ পয়সা বেড়েই লেনদেন শেষ হয়েছে। ৫ লাখ ৩৬ হাজার ৯৪১টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৪৮ কোটি ৬১ লাখ ৭০ হাজার টাকা।

বিকন ফার্মার দর কমেছে ৬.২২ শতাংশ বা ২২ টাকা ৬০ পয়সা। সর্বশেষ ৩৪০ টাকা ৭০ পয়সায় শেয়ার লেনদেন হলেও দিনের সর্বোচ্চ দর উঠেছিল ৩৬৫ টাকায়। কোম্পানিটির ১৩ কোটি ৪ লাখ ৩ হাজার টাকায় ৩ লাখ ৭৭ হাজার ১৭৪টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

এই কোম্পানিটির দরপতনে সূচক কমেছে ২৫ পয়েন্টের বেশি।

দরপতন হয়েছে ওরিয়ন ফার্মারও। ৪ টাকা ৮০ পয়সা বা ৩.৪৭ শতাংশ কমেছে শেয়ারদর। সর্বনিম্ন ১৩২ টাকা ৫০ পয়সা থেকে সর্বোচ্চ ১৩৭ টাকা ৩০ পয়সাতে কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ক্লোজিং প্রাইস দাঁড়িয়েছে ১৩৩ টাকা ৭০ পয়সা।

তদন্তের নির্দেশের পরও ইনফিউশনের লাফ, ওরিয়নের পতন
ওরিয়ন গ্রুপের চার কোম্পানির তিনটির দরপতনই বৃহস্পতিবারের সূচকের পতনের প্রধান কারণ

৯২ কোটি ৫৯ লাখ ৭৪ হাজার টাকায় ৬৮ লাখ ৭৪ হাজার ৩০১টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

এই কোম্পানিটির কারণে সূচক কমেছে ৫.৪ পয়েন্ট।

দরপতন হয়েছে গ্রুপের আরেক কোম্পানি কোহিনূর কেমিক্যালের। শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪০ হাজার ৭৬০টি, যার মূল্য দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ৫৫ লাখ ৮০ হাজার।

সর্বশেষ দর ৬২৩ টাকা ৮০ পয়সা হলেও দিনের বিভিন্ন সময় ৬১৫ টাকা থেকে ৬৪৬ টাকা ৬০ পয়সাতেও শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

এই কোম্পানিটির কারণে সূচক কমেছে ২.৭৯ পয়েন্ট।

কোন খাত কেমন করল

ওষুধ ও রসায়ন খাতে সর্বোচ্চ ২৭৪ কোটি ৬০ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ২০.৬০ শতাংশ। খাতটিতে ৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। আর ৮টির লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দরে। আর দরপতন হয়েছে ১৪টির।

প্রকৌশল খাতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৬২ কোটি ৯৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। ৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ১৪টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে। দরপতন হয়েছে ২০টির।

তৃতীয় স্থানে থাকা বিবিধ খাতে লেনদেন হয়েছে ১৫৫ কোটি ২৩ লাখ টাকা। ৪টির দরবৃদ্ধি, ৪টির দরপতন ও আগের দরে লেনদেন হয়েছে ৫টি কোম্পানির।

চতুর্থ সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে সেবা ও আবাসন খাতে। এ খাতে ২টির দরবৃদ্ধি ও ১টি করে কোম্পানির দরপতন ও অপরিবর্তিত দরে লেনদেন হয়েছে। হাতবদল হয়েছে ১৩৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা।

৯০ কোটি ৬০ লাখ টাকা লেনদেন করে তালিকার পঞ্চম স্থানে ছিল কাগজ ও মুদ্রণ খাত। ১টি করে কোম্পানির দরবৃদ্ধি ও অপরিবর্তিত দরে লেনদেন হয়েছে। দর কমেছে ৪টি কোম্পানির।

শীর্ষ পাঁচের বাইরে দরবৃদ্ধির হার বেশি

তবে দরবৃদ্ধির হার যেসব খাতে বেশি সেগুলোর লেনদেনের তালিকায় নিচের দিকে ছিল।

সবচেয়ে বেশি দরবৃদ্ধি হয়েছে সাধারণ বিমা খাতে। ৩৩টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির সঙ্গে কোনো দরপতন হয়নি। তবে আগের দরে লেনদেন হয়েছে ৮টি কোম্পানির।

এ খাতের লেনদেন যদিও ৫০ কোটির নিচেই ছিল। হাতবদল হয়েছে ৪৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

ব্যাংক খাতে ৬টি কোম্পানির দরবৃদ্ধি ও ২৩টি কোম্পানির লেনদেন হয়েছে আগের দরে। আর ৪টির দর কমেছে। তবে এ খাতে লেনদেন হয়েছে ১৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা, যা লেনদেনের ১.১৭ শতাংশ।

বস্ত্র খাতেও দরবৃদ্ধি না হলেও দরপতনের সংখ্যা তুলনামূলক কম। ১০টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৭টির দরপতন ও ৪০টির লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দরে।

এর বাইরে আর কোনো খাতে দরবৃদ্ধির হার খুব বেশি ছিল না।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০

সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে পেনিনসুলা চিটাগংয়ের। আর দিনেও একই সমান দর বেড়েছিল।

তালিকাভুক্তির পর থেকে এখন পর্যন্ত কোনো দিন শেয়ারপ্রতি এক টাকা আয় করতে পারেনি। ৩০ টাকা থেকে বেড়ে শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৩৩ টাকায়।

৩৩ টাকা থেকে বেড়ে শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৩৬ টাকা ৩০ পয়সায়।

এরপরে ৯.৯৭ শতাংশ দর বেড়েছে সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের। শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৫০ টাকা ৭০ পয়সায়। আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ৪৬ টাকা ১০ পয়সায়।

নাভানা সিএনজির দর বেড়েছে ৯.৮১ শতাংশ। আগের দিনে ৯.৭৬ শতাংশ বেড়ে শেয়ার লেনদেন হয়েছিল ৩২ টাকা ৬০ পয়সায়। আজকে হাতবদল হয়েছে ৩৫ টাকা ৮০ পয়সা।

২০২১ সালে শেয়ারপ্রতি ২২ পয়সা আয়ের বিপরীতে ৫০ পয়সা নগদ ও প্রতি ১০০টি শেয়ারের বিপরীতে ৫টি শেয়ার লভ্যাংশ হিসেবে দেয় কোম্পানি।

এ ছাড়াও দরবৃদ্ধির তালিকায় ছিল ফারইস্ট নিটিং, ইস্টার্ন হাউজিং, ফার কেমিক্যাল, দেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, মনোস্পুল, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স ও ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স।

দর পতনের শীর্ষ ১০

পতনের তালিকার শীর্ষে রয়েছে বিডি কম। ৭ দশমিক ৩২ শতাংশ কমে প্রতিটি শেয়ার সর্বশেষ ৬৯ টাকা ৬০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে। আগের দিনে লেনদেন হয় ৭৫ টাকা ১০ পয়সায়।

পতনের তালিকায় পরের স্থানে রয়েছে তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল। ৬ দশমিক ৪৩ শতাংশ দর কমে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৪৫ টাকা ৮০ পয়সায়। আগের দিনের ক্লোজিং প্রাইস ছিল ২৬২ টাকা ৭০ পয়সায়।

তৃতীয় সর্বোচ্চ দর হারিয়েছে বিকন ফার্মা। ৬ দশমিক ২২ শতাংশ কমে শেয়ারটি সর্বশেষ ৩৪০ টাকা ৭০ পয়সায় হাতবদল হয়। আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ৩৬৩ টাকা ৩০ পয়সায়।

দর কমার শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো ছিল- আজিজ পাইপস, অ্যাপেক্স স্পিনিং, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি, বিডি ল্যাম্পস, সোনালী পেপার, ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিং স্টেশন ও বসুন্ধরা পেপার।

সূচকে প্রভাব যাদের

সবচেয়ে বেশি ২৫ দশমিক ১১ পয়েন্ট সূচক কমেছে বিকন ফার্মার দরপতনে। কোম্পানিটির দর কমেছে ৬ দশমিক ২২ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫ দশমিক ৪ পয়েন্ট কমেছে ওরিয়ন ফার্মার কারণে। শেয়ার প্রতি দাম কমেছে ৩ দশমিক ৪৭ শতাংশ।

সোনালী পেপারের দর ৪ দশমিক ০৮ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে ৫ দশমিক ২৯ পয়েন্ট।

এ ছাড়াও তিতাস গ্যাস, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, কোহিনূর কেমিক্যাল, তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল, বসুন্ধরা পেপার, শাহজিবাজার পাওয়ার ও বিডিকম দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ৫৪ দশমিক ৮১ পয়েন্ট।

সবচেয়ে বেশি ১৩ দশমিক ৯১ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেড। এদিন শেয়ারটির দর বেড়েছে ২ দশমিক ৬ শতাংশ।

ইস্টার্ন হাউজিংয়ের দর ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ৪ দশমিক ৯৪ পয়েন্ট।

বেক্সিমকো ফার্মা সূচকে যোগ করেছে ৪ দশমিক ৭২ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ১ দশমিক ৩৬ শতাংশ।

এর বাইরে সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে বার্জার পেইন্টস, ওরিয়ন ইনফিউশন, পূবালী ব্যাংক, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক, জেএমআই সিরিঞ্জেস, ফারইস্ট নিটিং ও ইবনে সিনা।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ৪২ দশমিক ০৮ পয়েন্ট।

আরও পড়ুন:
সিএসইর কমোডিটি এক্সচেঞ্জের কাজ আরও এগোল
গুজব ঠেকাতে মরিয়া বিএসইসি চেয়ারম্যান
বন্ড মার্কেট শেয়ার মার্কেটের চেয়ে বেশি নিরাপদ: সালমান
সূচকের পর এবার লেনদেনের ধাক্কা
বিনিয়োগকারীর অস্থিরতা বিএসইসিতেও

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে