× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Islamic Savings in City Bank on BKash App
google_news print-icon

বিকাশের অ্যাপে সিটি ব্যাংকে ইসলামিক সঞ্চয়

বিকাশের-অ্যাপে-সিটি-ব্যাংকে-ইসলামিক-সঞ্চয়
রাজধানীর একটি হোটেলে বিকাশ অ্যাপে সিটি ব্যাংকের ইসলামিক সঞ্চয় সেবা চালুর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়া হয়। ছবি: সংগৃহীত
মাত্র কয়েক মিনিটে সহজ কয়েকটি ধাপে বিভিন্ন মেয়াদ ও অংকের ইসলামিক সঞ্চয় গ্রহণের সুযোগ করে দিয়েছে সিটি ব্যাংক ও বিকাশের এই যৌথ উদ্যোগ। এর আগে অন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বিকাশের মাধ্যমে সঞ্চয় সেবা চালু করলেও এটিই প্রথম ইসলামিক সঞ্চয় সেবা।

অতি ক্ষুদ্রঋণ চালু করার পর এবার বিকাশের গ্রাহকদের জন্য ইসলামিক সঞ্চয় সেবা চালু করছে বেসরকারি খাতের দি সিটি ব্যাংক লিমিটেড।

এখন বিকাশ অ্যাপ থেকেই সিটি ব্যাংকের ইসলামিক শরিয়াহভিত্তিক মাসিক সঞ্চয় সেবা নিতে পারবেন বিকাশ গ্রাহকেরা। ফলে দেশের যেকোনো স্থান থেকে ঘরে বসে কাগজপত্র বা ফর্ম পূরণের ঝামেলা ছাড়াই ইসলামিক সঞ্চয় সেবা নেয়ার সুযোগ পাবেন তারা।

রাজধানীর একটি হোটেলে সোমবার বিকাশ অ্যাপে সিটি ব্যাংকের ইসলামিক সঞ্চয় সেবা চালুর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়া হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার, শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসাইন মোল্লা, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসরুর আরেফিন, বিকাশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীরসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

মাত্র কয়েক মিনিটে সহজ কয়েকটি ধাপে বিভিন্ন মেয়াদ ও অংকের ইসলামিক সঞ্চয় গ্রহণের সুযোগ করে দিয়েছে সিটি ব্যাংক ও বিকাশের এই যৌথ উদ্যোগ। এর আগে অন্য ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বিকাশের মাধ্যমে সঞ্চয় সেবা চালু করলেও এটিই প্রথম ইসলামিক সঞ্চয় সেবা।

ভবিষ্যতের আর্থিক নিরাপত্তা ও পরিকল্পনা বিবেচনায় প্রতি মাসে কিছু সঞ্চয় করার জন্য এখন আর ব্যাংকে গিয়ে নতুন অ্যাকাউন্ট খোলার ঝামেলা থাকবে না। ফলে ব্যাংকিং সেবার ভেতরে এবং বাইরে থাকা বিশাল জনগোষ্ঠী সহজেই ইসলামী শরিয়াহভিত্তিক সঞ্চয় সেবা নিতে পারবেন, যা সার্বিকভাবে সঞ্চয়কে উদ্বুদ্ধ করবে এবং অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে।

সিটি ব্যাংকের এই ইসলামিক ডিপিএস সঞ্চয় সেবা চালু করার জন্য বিকাশ অ্যাপের ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সঞ্চয়’ বা সেভিংস অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর ‘ইসলামিক সেভিংসে ট্যাপ করে সেভিংস’-এর মেয়াদ ও জমার ধরন নির্বাচন করতে হবে। বর্তমানে মাসিক ৫০০, এক হাজার, দুই হাজার এবং তিন হাজার টাকা কিস্তিতে সর্বনিম্ন দুই বছর থেকে সর্বোচ্চ চার বছর মেয়াদে সঞ্চয় স্কিম থেকে নিজের পছন্দমতো সঞ্চয় করতে পারবেন গ্রাহক। সঞ্চয়ের মেয়াদ পূরণ হওয়ার পর গ্রাহকেরা মুনাফাসহ পুরো টাকা বিকাশ অ্যাকাউন্ট থেকে ক্যাশ আউট করতে পারবেন কোনো ক্যাশ আউট খরচ ছাড়াই।

প্রতি মাসের নির্ধারিত তারিখে বিকাশ অ্যাকাউন্ট থেকে সঞ্চয়ের কিস্তি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিটি ইসলামিক অ্যাকাউন্টে জমা হয়ে যাবে। তাই নির্ধারিত তারিখের আগেই প্রয়োজনীয় টাকা বিকাশ অ্যাকাউন্টে রাখার জন্য ক্ষুদে বার্তা দিয়ে স্মরণ করিয়ে দেয়া হবে গ্রাহককে।

এ ছাড়া গ্রাহক যেকোনো সময় বিকাশ অ্যাপ থেকে জমার পরিমাণ, সঞ্চয়ের সময়কাল ও মুনাফার পরিমাণ সরাসরি দেখতে পারবেন।

বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করেই যে কোনো গ্রাহক এই সঞ্চয় সেবাটি নিতে পারবেন। সেবাটি গ্রহণ করতে ডিজিটাল নিবন্ধনের মাধ্যমে গ্রাহকের তথ্য হালনাগাদ থাকতে হবে।

বিকাশ অ্যাপ থেকেই যেকোনো সময় তথ্য হালনাগাদের সুযোগ রয়েছে।

এর আগে গত বছরের ১৫ ডিসেম্বর বিকাশের গ্রাহকদের জন্য ‘ডিজিটাল ন্যানো লোন’ সেবা চালু করে সিটি ব্যাংক, যার মাধ্যমে নথিপত্র ছাড়া মুহূর্তেই ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ মিলছে। এতে সুদহার বছরে ৯ শতাংশ।

এই সেবায় ইতোমধ্যে প্রায় ৮০ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে ব্যাংকটি। এ জন্য এখন নতুন করে আমানত সেবার দিকে যাচ্ছে তারা।

বর্তমানে বিকাশের মাধ্যমে আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইডিএলসি, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ও ঢাকা ব্যাংকে সঞ্চয়ী হিসাব খুলে প্রতি মাসে টাকা জমা করা যাচ্ছে। এই স্কিমের আওতায় প্রতি মাসে জমার টাকা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিকাশ হিসাব থেকে কেটে নেয়া হচ্ছে এবং মেয়াদ শেষে মুনাফাসহ আসল টাকা চলে যাচ্ছে বিকাশ হিসাবে। আবার মেয়াদ শেষে মুনাফাসহ পুরো টাকা তুলতে খরচও লাগছে না।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Dont lend to the state by printing new money
বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নরকে ড. ওয়াহিদউদ্দিন

নতুন টাকা ছাপিয়ে রাষ্ট্রকে ঋণ দেবেন না

নতুন টাকা ছাপিয়ে রাষ্ট্রকে ঋণ দেবেন না
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক, ‘দেশের অর্থনৈতিক সংকট নিরসনে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই আমরা অর্থনীতির বিভিন্ন খাতের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তাদের পরামর্শ অনুযায়ী পরবর্তী মুদ্রানীতি প্রণয়ন করা হবে।’

ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি ঠেকাতে নতুন টাকা ছাপিয়ে রাষ্ট্রকে ঋণ না দিতে বাংলাদেশ ব্যাংককে পরামর্শ দিয়েছেন অর্থনীতিবিদ ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।

ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ ও ডলারের দামের ওঠানামা নিয়ন্ত্রণের উপায় খুঁজতে গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার বৃহস্পতিবার ড. ওয়াহিদউদ্দিনের সঙ্গে আলোচনাকালে তিনি এই পরামর্শ দেন। সূত্র: ইউএনবি

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘ওয়াহিদউদ্দিন বর্তমান মুদ্রানীতির যথাযথ বাস্তবায়ন এবং নতুন টাকা ছাপিয়ে সরকারকে ঋণ না দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।’

মুখপাত্র জানান, দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে অন্যান্য সিনিয়র এবং অভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদদের সঙ্গেও কথা বলবেন গভর্নর।

তিনি বলেন, ‘দেশের অর্থনৈতিক সংকট নিরসনে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই আমরা অর্থনীতির বিভিন্ন খাতের বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তাদের পরামর্শ অনুযায়ী পরবর্তী মুদ্রানীতি প্রণয়ন করা হবে।’

বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যেও বাংলাদেশ অন্যান্য দেশের তুলনায় মূল্যস্ফীতি ভালোভাবে নিয়ন্ত্রণে রেখেছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

মুখপাত্র বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংক আমদানি নিয়ন্ত্রণ, রপ্তানি বৃদ্ধি এবং রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধির মতো বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে সবকিছু নিয়ন্ত্রণে রাখার সর্বাত্মক চেষ্টা করছে। উন্নত দেশগুলোতে মূল্যস্ফীতি ও সুদের হার বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশেও এর প্রভাব পড়েছে।’

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Islamic Shariah based interest free banking services at Padma Bank

পদ্মা ব্যাংকে ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক সুদমুক্ত ব্যাংকিং সেবা

পদ্মা ব্যাংকে ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক সুদমুক্ত ব্যাংকিং সেবা পদ্মা ব্যাংক ইসলামিকের লোগো। ফাইল ছবি
দেশজুড়ে ৬০টি শাখা ও ১৪টি উপশাখার মাধ্যমে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব গ্রাহকদের জন্য সুদমুক্ত ব্যাংকিং সেবার দ্বার উন্মোচন করেছে নতুন প্রজন্মের পদ্মা ব্যাংক লিমিটেড। আধুনিক ও ডিজিটাল লেনদেনের অঙ্গীকার নিয়ে ২৫ মে থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে পথচলা শুরু করেছে ‘পদ্মা ব্যাংক ইসলামিক’, যা পরিচালিত হচ্ছে সম্পূর্ণ পৃথক ইসলামিক সফটওয়্যার নির্ভর হিসাব ব্যবস্থায়।

বর্তমানে ইসলামি ব্যাংকিং বাংলাদেশে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এরই ধারাবিহকতায় সুদমুক্ত ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকিং সুবিধা নিয়ে এসেছে পদ্মা ব্যাংক লিমিটেড।

আধুনিক ও ডিজিটাল লেনদেনের অঙ্গীকার নিয়ে ২৫ মে থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে পথচলা শুরু করেছে ‘পদ্মা ব্যাংক ইসলামিক’, যা পরিচালিত হচ্ছে সম্পূর্ণ পৃথক ইসলামিক সফটওয়্যার নির্ভর হিসাব ব্যবস্থায়।

দেশজুড়ে ৬০টি শাখা ও ১৪টি উপশাখার মাধ্যমে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল গ্রাহকের জন্য সুদমুক্ত ব্যাংকিং সেবার দ্বার উন্মোচন করেছেন নতুন প্রজন্মের পদ্মা ব্যাংক লিমিটেড।

এখন থেকে চাইলেই যেকোনো গ্রাহক ইসলামি ব্যাংকিং সেবা গ্রহণ করতে পারবেন দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে যখন তখন। ঘরে বসেই পদ্মা ওয়ালেট ও পদ্মা আই ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ‘পদ্মা ব্যাংক ইসলামিকে’ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন নিমিষেই।

পদ্মা ব্যাংক ইসলামিকের ডেবিট কার্ড দিয়ে দেশের যেকোনো ব্যাংকের এটিএম বুথ থেকে টাকা উত্তোলন সম্পূর্ণ ফ্রি। এ ছাড়া এটিএম অ্যান্ড পস (ATM & POS) লেনদেনের জন্য বিনা মূল্যে এসএমএস এলার্ট সার্ভিস পৌঁছে যাবে গ্রাহকের ফোনে। দেশের যেকোনো এটিএম বুথ থেকে ব্যালেন্স যাচাই ও মিনি স্টেটমেন্ট সুবিধা পাবেন।

‘পদ্মা ব্যাংক ইসলামিক’ ডেবিট কার্ড দিয়ে কেনাকাটা ও রকমারি রেস্তোরাঁয় তালিকাভুক্ত মার্চেন্টদের কাছ থেকে পাওয়া যাবে আকর্ষণীয় নানা রকম ছাড়।

আল-ওয়াদিয়াহ চলতি হিসাব, মুদারাবাহ্ সেভিংস হিসাব, মুদারাবাহ্ হজ্ব সেভিংস স্কিমসহ ১৯টি ভিন্ন ধরনের আমানত সেবা নিয়ে এসেছে পদ্মা ব্যাংক লিমিটেড। মুদারাবাহ জমা হিসাবগুলোতে প্রভিশনাল মুনাফার হার অত্যন্ত আকর্ষণীয়। এ ছাড়াও পে অর্ডার, প্রথম চেক বই ফ্রি, স্টুডেন্ট ও মেডিক্যাল ফাইল এবং লকার সার্ভিস সেবা পাওয়া যাবে।

ইসলামি শরিয়াহ অনুমোদিত বিভিন্ন বিনিয়োগ পদ্ধতির মাধ্যমে (বাই মুরাবাহা, এইচপিএসএম ইত্যাদি) বিনিয়োগ ও বৈদেশিক বাণিজ্য কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে “পদ্মা ব্যাংক ইসলামিক”। পাশাপাশি রিটেইল, কৃষি ও সিএমএসএমই বিনিয়োগের মাধ্যমে “পদ্মা ব্যাংক ইসলামিক” এ দেশের জনসাধারণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের কাজে নিবেদিত।

পদ্মা ব্যাংকের যেকোনো শাখা থেকে এ চালানের মাধ্যমে পাসপোর্ট ফি, বিদ্যুৎ বিল জমা দেয়াসহ সরকারি বিভিন্ন সেবার টাকা জমা দেয়া যাবে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
60 discount on Innotel only with Padma Bank card

পদ্মা ব্যাংকের কার্ড থাকলেই ইনোটেলে ৬০% ছাড়

পদ্মা ব্যাংকের কার্ড থাকলেই ইনোটেলে ৬০% ছাড়
চুক্তির আওতায় পদ্মা ব্যাংকের কার্ডধারী এবং পদ্মা ব্যাংকের কর্মকর্তারা রুম ভাড়ার ক্ষেত্র সর্বোচ্চ ৬০% পর্যন্ত ছাড় উপভোগ করবেন। এ ছাড়া খাবার এবং অন্যান্য সার্ভিসের ওপর ১৫% পর্যন্ত ছাড় পাওয়া যাবে।

বিজনেস বুটিক হোটেল ইনোটেল ঢাকার সঙ্গে গ্রাহক সুবিধা সংক্রান্ত এক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে পদ্মা ব্যাংক লিমিটেড।

সম্প্রতি এ দুই প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে রাজধানীতে এ চুক্তি স্বাক্ষর হয়।

চুক্তির আওতায় পদ্মা ব্যাংকের কার্ডধারী এবং পদ্মা ব্যাংকের কর্মকর্তারা রুম ভাড়ার ক্ষেত্র সর্বোচ্চ ৬০% পর্যন্ত ছাড় উপভোগ করবেন। এ ছাড়া খাবার এবং অন্যান্য সার্ভিসের ওপর ১৫% পর্যন্ত ছাড় পাওয়া যাবে।

আরও পড়ুন:
সোনালী ব্যাংকে অডিট ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার ব্যবহার নিয়ে কর্মশালা
চ্যালেঞ্জের মধ্যেও ইসলামি ধারার ব্যাংক ভালো করছে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Global Islami Bank ATM Booth at Dhaka Cantonment Railway Station

ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট রেলওয়ে স্টেশনে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের এটিএম বুথ


ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট রেলওয়ে স্টেশনে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের এটিএম বুথ
১৩ সেপ্টেম্বর প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে এই বুথ উদ্বোধন করেন ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মশিউর রহমান জেহাদ।

আধুনিক ব্যাংকিং সেবার প্রতিশ্রুতি নিয়ে ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট রেলওয়ে স্টেশন প্রাঙ্গনে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের এটিএম বুথের উদ্বোধন করা হয়েছ।

১৩ সেপ্টেম্বর প্রধান অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে এই বুথ উদ্বোধন করেন ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মশিউর রহমান জেহাদ।

এ সময় ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক সামি করিম এবং ঢাকা রেলওয়ের বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তা শাহ আলম কিরণ শিশির ও সহকারী বাণিজ্যিক কর্মকর্তা-২ মোশারফ হোসেন, ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের ইভিপি ও জেনারেল সার্ভিসেস ডিভিশনের প্রধান জুলফিকার আলী খান, ইভিপি ও ইনভেস্টমেন্ট ডিভিশনের প্রধান এস এম মিজানুর রহমান, বনানী শাখার ব্যবস্থাপক ইকরাম ইলাহী, হেড অব কার্ডস এ এন এম আহসান হাবিব, বাংলাদেশ রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।

কর্তৃপক্ষ বলছে, রেলওয়ে স্টেশনগুলোতে এটিএম বুথ স্থাপনের মাধ্যমে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ রেলওয়ের যাত্রী ও আশপাশের জনগণের জন্য ব্যাংকিং সেবার পরিধি বাড়াতে সচেষ্ট রয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Workshop on Audit Management Software Usage at Sonali Bank

সোনালী ব্যাংকে অডিট ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার ব্যবহার নিয়ে কর্মশালা

সোনালী ব্যাংকে অডিট ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার ব্যবহার নিয়ে কর্মশালা
সোনালী ব্যাংকের কর্মশালায় উপস্থিত কর্মকর্তারা। ছবি: নিউজবাংলা
কর্মশালায় প্রধান কার্যালয়ের সব ডিভিশন, সব জেনারেল ম্যানেজারস’ অফিস, স্থানীয় কার্যালয়, সব প্রিন্সিপাল অফিস, সব করপোরেট শাখা এবং সব শাখার বাণিজ্যিক অডিট সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অংশ নেন।

সোনালী ব্যাংক পিএলসি আয়োজিত বাণিজ্যিক অডিট নিষ্পত্তির বিশেষ উদ্যোগ (ক্রাশ প্রোগ্রাম) বাস্তবায়নে অডিট অধিদপ্তর প্রণীত অডিট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড মনিটরিং সিস্টেম সফটওয়্যার ব্যবহার নিয়ে কর্মশালার আয়োজন করা হয়েছে।

ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে বুধবার এ অনলাইন প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধান অতিথি হিসেবে কর্মশালার উদ্বোধন করেন ব্যাংকের সিইও অ্যান্ড ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. আফজাল করিম।

ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মীর মোফাজ্জল হোসেনের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন হিসাব মহানিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের অতিরিক্ত উপ-মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক মো. সাইদুর রহমান সরকার, ব্যাংকের চিফ অডিট অফিসার ইমরান আহমেদ, বাণিজ্যিক অডিট অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. মহসীন মিয়া এবং ট্যাপওয়্যার সলিউশনস লিমিটেডের আইটি সাপোর্ট ইঞ্জিনিয়ার শরিফুল ইসলাম।

এ ছাড়া প্রধান কার্যালয়ের এক্সটার্নাল অডিট অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স ডিভিশনের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো. বাবুল হাওলাদারসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

কর্মশালায় প্রধান কার্যালয়ের সব ডিভিশন, সব জেনারেল ম্যানেজারস’ অফিস, স্থানীয় কার্যালয়, সব প্রিন্সিপাল অফিস, সব করপোরেট শাখা এবং সব শাখার বাণিজ্যিক অডিট সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অংশ নেন।

আরও পড়ুন:
চ্যালেঞ্জের মধ্যেও ইসলামি ধারার ব্যাংক ভালো করছে
ইসলামী ব্যাংকের ‘ব্যাংকিং কার্যক্রমে শরী’আহ পরিপালন’ শীর্ষক আলোচনাসভা
ইসলামী ব্যাংকের ম্যানেজারিয়াল ফাংশন অ্যান্ড লিডারশিপ বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু
সোনালী ব্যাংকের শুদ্ধাচার বাস্তবায়ন সংক্রান্ত নৈতিকতা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
কিশোরগঞ্জে মানি লন্ডাারিং প্রতিরোধে প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Despite the challenges Islamic banks are doing well

চ্যালেঞ্জের মধ্যেও ইসলামি ধারার ব্যাংক ভালো করছে

চ্যালেঞ্জের মধ্যেও ইসলামি ধারার ব্যাংক ভালো করছে
সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বাজার প্রতিযোগিতার চ্যালেঞ্জে টিকে থাকতে প্রচলিত ধারার অনেক ব্যাংক শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকিংয়ে যাচ্ছে। কারণ ইসলামি ব্যাংকগুলোতে স্বেচ্ছায় অনেক আমানত আসে। আর ধর্মপ্রাণ অনেকে এ ধারার ব্যাংকে লেনেদেনে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন।’

নানা সমীকরণের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে দেশের ব্যাংক ব্যবস্থা। সরকারের কাছ থেকে নানামুখী সুবিধা নিয়েও হচ্ছে না অবস্থার উত্তরণ। এর মধ্যে আছে পাহাড়সম খেলাপি ঋণ, সুদ হার নিয়ে নানা হিসাব।

বাজার প্রতিযোগিতার এমন সব চ্যালেঞ্জের মধ্যেই ইসলামি ধারার ব্যাংকগুলো ভালো ব্যবসা করে চলেছে। ছয় মাসে এসব ব্যাংকের আমানত ১৮ হাজার ৫১ কোটি টাকা বেড়ে ৪ লাখ ২৮ হাজার কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের হাত ধরে ১৯৮৩ সালে দেশে শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকিং ব্যবস্থা চালু হয়। এরপর নতুন পূর্ণাঙ্গ ইসলামি ব্যাংক যেমন এসেছে, তেমনি প্রচলিত ধারার অনেক ব্যাংক ইসলামি ব্যাংকিং শাখা ও উইন্ডো চালু করেছে। আমানত সংগ্রহ, শিল্প, ব্যবসাসহ বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ, প্রবাসী আয় সংগ্রহে দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে এই ব্যাংকিং ব্যবস্থা।

দেশে বর্তমানে পুরোদমে ইসলামি ব্যাংকিং কার্যক্রম চালাচ্ছে ১০টি ব্যাংক। সেগুলো হলো- ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী, ফার্স্ট সিকিউরিটি, শাহজালাল ইসলামী, ইউনিয়ন, এক্সিম ব্যাংক, আল-আরাফাহ, আইসিবি ইসলামিক, স্ট্যান্ডার্ড ও গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড। এসব ব্যাংকের শাখার সংখ্যা এক হাজার ৬৭১টি।

এ ছাড়া প্রচলিত ব্যাংকগুলোর মধ্যে ১১টি ব্যাংকের ২৩টি ইসলামি ব্যাংকিং শাখা রয়েছে। ১৪ বাণিজ্যিক ব্যাংকের রয়েছে ৫৮৮ ইসলামি ব্যাংকিং উইন্ডো।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘বাজার প্রতিযোগিতার চ্যালেঞ্জে টিকে থাকতে প্রচলিত ধারার অনেক ব্যাংক শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকিংয়ে যাচ্ছে। কারণ ইসলামি ব্যাংকগুলোতে স্বেচ্ছায় অনেক আমানত আসে।

‘ধর্মপ্রাণ অনেকে এ ধারার ব্যাংকে লেনেদেনে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। এজন্য আমানতকারীরা দর-কষাকষি করেন না। তাদের বেশিরভাগ আবার একটি ব্যাংকে আমানত রেখেই খুশি থাকেন। তবে ঋণ বিতরণে অন্য ব্যাংকের সঙ্গে পার্থক্য কিছু নেই।’

বাংলাদেশ ব্যাংকের গবেষণায় দেখা যায়, চলতি বছরের ছয় মাস শেষে (জানুয়ারি-জুন) ইসলামি ব্যাংকগুলোর আমানত বেড়ে হয়েছে ৪ লাখ ২৮ হাজার কোটি টাকা। ২০২২ সালের ডিসেম্বর শেষে তা ছিল ৪ লাখ ৯ হাজার ৯৪৯ কোটি টাকা। সে হিসাবে ছয় মাসে এসব ব্যাংকের আমানত বেড়েছে ১৮ হাজার ৫১ কোটি টাকা।

আমানত সংগ্রহের দিক থেকে সবার শীর্ষে ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড। শরিয়াহ ব্যাংকগুলোর মোট আমানতের ৩৪ দশমিক ৫৩ শতাংশই সংগ্রহ করেছে এই ব্যাংক।

এরপরই রয়েছে যথাক্রমে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ১০ দশমিক ৭২, এক্সিম ১০ দশমিক ৬২, আল-আরাফাহ ১০ দশমিক ১২, সোশ্যাল ইসলামী ৭ দশমিক ৭২, শাহ্জালাল ইসলামী ৫ দশমিক ৭২, ইউনিয়ন ৫ দশমিক ১৬, স্যান্ডার্ড ৪ দশমিক ১৩, গ্লোবাল ইসলামী ২ দশমিক ৮৫ এবং আইসিবি ইসলামিক দশমিক ২৯ শতাংশ।

এ ছাড়া ইসলামি ব্যাংকিং শাখাগুলোতে মোট আমানতের ৩ দশমিক ৮৯ শতাংশ এবং ইসলামি ব্যাংকিং উইন্ডোগুলোতে ৪ দশমিক ২৫ শতাংশ আমানত রয়েছে। ইসলামি ব্যাংকিং ব্যবস্থায় বিভিন্ন ধরনের আমানত রাখার সুযোগ রয়েছে। এর মধ্যে মুদারাবা আমানত সবচেয়ে বেশি, ৪৫ দশমিক ৭৪ শতাংশ।

জুন শেষে ইসলামি ধারার দশ ব্যাংকের বিনিয়োগ ৪ লাখ ২১ হাজার ৪৭৭ কোটি টাকা। এ বিনিয়োগের মধ্যে ৩৩ দশমিক ৮০ শতাংশ ঋণ বিতরণ করে শীর্ষে আছে ইসলামী ব্যাংক। এর পরই রয়েছে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ১২ দশমিক ৯৬, এক্সিম ১০ দশমিক ৭২, আল-আরাফাহ ১০ দশমিক ১১, সোশ্যাল ইসলামী ৭ দশমিক ৮৯, শাহজালাল ইসলামী ৫ দশমিক ৫৫, ইউনিয়ন ৫ দশমিক ৫৬, স্ট্যান্ডার্ড ৪ দশমিক ১৬, গ্লোবাল ২ দশমিক ৯৬ ও আইসিবি ইসলামিক দশমিক ১৯ শতাংশ।

ইসলামি ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ‘বাই মুরাবাহ’ সবচেয়ে প্রচলিত। মোট বিনিয়োগের প্রায় ৪৭ দশমিক ২৬ শতাংশ করা হয়েছে এ পদ্ধতিতে। এরপর রয়েছে ‘বাই মুয়াজ্জল’। এ ব্যবস্থায় মোট বিনিয়োগের ২২ দশমিক ৮৬ শতাংশ করা হয়েছে। বাকি বিনিয়োগ করা হয়েছে বাই সালাম, ইজারা অ্যান্ড ইজারা, বাই ইসতিসনা, মুসারাকাসহ অন্যান্য পদ্ধতিতে।

ইসলামি ধারার ব্যাংকগুলো সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ করেছে ব্যবসা ও বাণিজ্য খাতে, ৩৮ দশমিক ০৩ শতাংশ। এরপর দ্বিতীয় অবস্থানে বৃহত্তর শিল্প খাতে বিনিয়োগের পরিমাণ ২৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ। তৃতীয় অবস্থানে থাকা কুটির, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে ১০ দশমিক ০৪ শতাংশ।

এ ধারার ব্যাংকগুলো আধুনিক ধারার সব ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন ইসলামি ব্যাংকগুলোর জন্য সুকুক বন্ড চালু করেছে। সুদবাহী বিনিয়োগ বন্ডে ইসলামি ব্যাংকগুলো বিনিয়োগ করতে পারে না বলে নতুন ধরনের এ বন্ড চালু করা হয়েছে। তারল্য ব্যবস্থাপনার নতুন এ মাধ্যমে সরকার চাইলে ইসলামি ব্যাংকগুলো থেকেও মূলধন নিতে পারবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, দেশের মোট প্রবাসী আয়ের ৪২ শতাংশের বেশি এসব ব্যাংকের মাধ্যমে আসে। অবশ্য কেবল ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের মাধ্যমেই আসে প্রায় ৫৩ দশমিক ৫১ শতাংশ প্রবাসী আয়। জুন শেষে ব্যাংকগুলো রেমিট্যান্স পেয়েছে ২২ হাজার ১৯২ কোটি টাকা।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Conducted ethics committee meeting regarding implementation of ethics of Sonali Bank

সোনালী ব্যাংকের শুদ্ধাচার বাস্তবায়ন সংক্রান্ত নৈতিকতা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

সোনালী ব্যাংকের শুদ্ধাচার বাস্তবায়ন সংক্রান্ত নৈতিকতা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
রোববার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের কনফারেন্স কক্ষে এই আয়োজন করা হয়।

জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়নে সোনালী ব্যাংক পিএলসির প্রধান কার্যালয়ের নৈতিকতা কমিটির ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের প্রথম সভা (জুলাই-সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রোববার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের কনফারেন্স কক্ষে এই আয়োজন করা হয়।

সোনালী ব্যাংক পিএলসির নৈতিকতা কমিটির আহ্বায়ক ও সিইও এন্ড ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. আফজাল করিমের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যদের মধ্যে ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর সঞ্চিয়া বিনতে আলী, মীর মোফাজ্জল হোসেন, সুভাষ চন্দ্র দাস ও পারসুমা আলম, প্রধান কার্যালয়ের জেনারেল ম্যানেজারবৃন্দসহ ব্যাংকের জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল বাস্তবায়নে নৈতিকতা কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

p
উপরে