× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Dont know where to get confidence from BSEC chairman
google_news print-icon

আস্থা কোথা থেকে আনব জানি না: বিএসইসি চেয়ারম্যান

আস্থা-কোথা-থেকে-আনব-জানি-না-বিএসইসি-চেয়ারম্যান
বিশ্ব বিনিয়োগ সপ্তাহে বক্তব্য রাখছেন বিএসইসি চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলাম। ছবি: নিউজবাংলা
‘আমাদের শুনতে শুনতে কান ব্যথা হয়ে গেছে। আস্থা, এই আস্থা যে কোথা থেকে আনব সেটা আমরা বুঝি না।… ‘আমরা মনে করি আমাদের ১৯৯৬ বা ২০১০ আর ব্যাক করবে না। আমাদেরকে অনেক মানুষ সাহায্য করছে আমরা পুরোনো স্মৃতিগুলো ভুলে যাচ্ছি। আমরা নতুন স্বপ্ন দেখা শুরু করি। আমাদের জন্য ভালো সময় অপেক্ষা করছে। আমাদের সবচেয়ে আস্থার জায়গা প্রধানমন্ত্রী।’

পুঁজিবাজারে বারবার যে আস্থার সংকটের কথা বলা হয়, সেটি দূর না হওয়ায় হতাশা প্রকাশ করেছেন নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম। বলেছেন, এই আস্থা কোত্থেকে আনবেন, সেটি বুঝতে পারছেন না।

পুঁজিবাজার নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রায় সব দাবি পূরণ হয়ে যাওয়ার পরও বাজার গতিশীল না হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এমন মন্তব্য এলো তার পক্ষ থেকে।

সোমবার বিএসইসি কমিশনের হল রুমে ‘বিশ্ব বিনিয়োগ সপ্তাহ-২০২২’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখছিলেন শিবলী রুবাইয়াত।

২০২০ সালের মে মাসে শিবলীর নেতৃত্বে বিএসইসি পুনর্গঠন হলে পুঁজিবাজারে এর প্রভাব স্পষ্ট হয়ে উঠে। খাদের কিনারা থেকে উঠে আসা বাজার এক বছরেই ঘুরে দাঁড়ায়। ২০১০ সালের মহাধসের পর সর্বোচ্চ সূচক, সর্বোচ্চ লেনদেন নিয়ে যখন উচ্ছ্বাস, সে সময় ২০২১ সালের সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে আবার শুরু হয় সংশোধন।

বড় উত্থান শেষে সংশোধন একটি স্বাভাবিক বিষয় হলেও সেটি এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চালু রয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে বিএসইসির মতভেদ, শ্রীলঙ্কায় অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মনস্তাত্ত্বিক প্রভাব, এরপর সব শেষ ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বজুড়ে অর্থনীতি নিয়ে উদ্বেগ, ডলারের বিপরীতে টাকার দরপতন- এসব ইস্যুতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অস্থিরতা চলছে।

তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে যে মতভেদ ছিল, সেটি দূর হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক স্পষ্টতই এখন পুঁজিবাজারবান্ধব কথা বলছে, যা গত এক যুগে দেখা যায়নি। পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা শেয়ারের ক্রয়মূল্যে করার দাবিও পূরণ হয়েছে। দ্বিতীয়বারের মতো প্রতিটি শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্য বা ফ্লোর প্রাইস বেঁধে দেয়া হয়েছে।

গত দুই মাসে সূচকের উত্থান হয়েছে বটে, তবে বাজারে যে স্বাভাবিক গতি তা ফিরছে না। ঘুরেফিরে ২০ থেকে ৩০টি কোম্পানির শেয়ার নিয়ে চলছে ‘নানা খেলা’। আর বাজার বিশ্লেষকরা বারবার বলে আসছেন বিনিয়োগকারীর আস্থার সংকটের কথা।

এই অনুষ্ঠানেও বিষয়টি উঠে আসে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ বলেন, ‌‘বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে।'

শিবলী রুবাইয়াত এই বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে হতাশা প্রকাশ করে বলেন, ‘আমাদের শুনতে শুনতে কান ব্যথা হয়ে গেছে। আস্থা, এই আস্থা যে কোথা থেকে আনব সেটা আমরা বুঝি না।’

পুঁজিবাজার এই অবস্থায় থাকবে না, এটাও বিশ্বাস করেন তিনি। বলেন, ‘আমরা মনে করি আমাদের ১৯৯৬ বা ২০১০ আর ব্যাক করবে না। আমাদেরকে অনেক মানুষ সাহায্য করছে আমরা পুরোনো স্মৃতিগুলো ভুলে যাচ্ছি। আমরা নতুন স্বপ্ন দেখা শুরু করি। আমাদের জন্য ভালো সময় অপেক্ষা করছে। আমাদের সবচেয়ে আস্থার জায়গা প্রধানমন্ত্রী।’

পুঁজিবাজার ও বাংলাদেশ ব্যাংক একসঙ্গে কাজ করলে অর্থনীতিকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারলে গোটা দেশই উপকৃত হবে বলে মনে বিএসইসি চেয়ারম্যান। বলেন, ‘আমরা ভালো ব্যবসা করলে এনবিআর বেশি কর পায়, ব্রোকারেজ হাউস ভালো ব্যবসা করলে, মার্চেন্ট ব্যাংক ভালো ব্যবসা করলে সেই টাকা দেশের উন্নয়নে লাগে। আমরা সবাই মিলে দেশের কাজ করছি।’

গভর্নর ও নজিবুরকে নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ

একই অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার। তিনি সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ না করে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন। বলেছেন, এই বাজারের উন্নয়নে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সব ধরনের পদক্ষেপ নেবে।

গত তিন মেয়াদে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের মুখ থেকে এই ধরনের পরামর্শ কখনও আসেনি।

বিএসইসি চেয়ারম্যান নতুন গভর্নরের পুঁজিবাজারবান্ধব মনোভাবের বিষয়টিও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘আমরা বলব, বাংলাদেশ খুব সৌভাগ্যবান যে এমন একজন গভর্নর আমরা পেয়েছি, যিনি ফাইন্যান্স সচিব ছিলেন আর সারাজীবন এগুলো নিয়েই কাজ করেছেন, যা আমাদের দেশের কাজে লাগছে।’

আস্থা কোথা থেকে আনব জানি না: বিএসইসি চেয়ারম্যান
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদারও, যার সহযোগিতায় পুঁজিবাজার অনেক দূর এগিয়ে যাবে বলে আশাবাদী বিএসইসি চেয়ারম্যান

শিবলী রুবাইয়াত পুঁজিবাজারে প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিবকে নজিবুর রহমানের সম্পৃক্ততার বিষয়টি নিয়েও কথা বলেন, যাকে পুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘নজিবুর রহমান একটি ডাইনামিক এবং ভাইব্রেন্ট এনবিআর করতে ভূমিকা রেখেছেন। করোনার মধ্যে যখন পুঁজিবাজার সংকটের মধ্যে পড়ে তখন অনেক টাকা দরকার পড়ে। তখন ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড গঠন করে পুঁজিবাজারকে বিভিন্নভাবে সাপোর্ট দিয়েছেন।’

তিনি বলেন, ‘সিএমএসএফ আসার পরই ২০ বছরের পুরোনো চারটি ডিবেঞ্চার এবং দুটি বন্ড কূপন পেমেন্টের মাধ্যমে বাকি ছিল, তা দিতে বাধ্য হয়েছে এবং সব টাকা আদায় করেছে। এই মুহূর্তে আর কারও বন্ড বা ডিবেঞ্চারের পেমেন্ট আনক্লেইমড নাই।'

অনুষ্ঠান কক্ষে আসার পর নজিবুর রহমানের সঙ্গে তার আলাপচারিতাও তুলে ধরেন শিবলী রুবাইয়াত। বলেন, “আমি ঢুকতে ঢুকতে আমি ওনার সামনে যাওয়া আগেই তিনি বলে উঠলেন, ‘কি মার্কেট এত উঠানামা করে কেন?’ আমি তো হেসে দিচ্ছি, ‘আমি কী বলব ওনাকে? আমি বলেছি একটু উঠানামা তো করবেই।’ বললেন, ‘দেইখো বেশি যাতে কারও ক্ষতি না হয়।’ তার মানে প্রতিদিন তিনি খবরের কাগজ পড়েন।”

বাজারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়াতে আরও কিছু মিউচ্যুয়াল ফান্ড আসবে বলেও জানান বিএসইসি প্রধান। বলেন, ‘ডিভিডেন্ড ঘোষণা করে বিনিয়োগকারীদের না দেয়ার যে প্রবণতাটা ছিল, তা অনেকাংশেই বন্ধ হয়ে গেছে। আর যদি কেউ না দেয় তাহলে সেটা সিএমএসএফ নিয়ে যাবে।’

মৃত্যুর ২৮ বছর পর শহীদ জননী জাহানারা ইমামের পাওনা টাকা দেয়ার বিষয় উল্লেখ করে বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, ‘কয়েকদিন আগে শহীদ জননীর পাওনা টাকা সিএমএসএফের মাধ্যমে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে কিন্তু মানুষ একটা বিষয় পরিষ্কার বার্তা পেয়েছে যে, পুঁজিবাজারে আর কারও টাকা না পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। কারও ন্যায্য পাওনা না দিলে যে কেউ না কেউ আদায় করবে তা পরিষ্কার।’

ব্যাংকের দৃষ্টিভঙ্গী পাল্টানোর তাগিদ

পুঁজিবাজার নিয়ে ব্যাংক খাতের মনোভাব সহযোগিতামূলক হওয়া উচিত বলেও মনে করেন বিএসইসি চেয়ারম্যান। বলেন, ‘ব্যাংকিং সেক্টর যেন মনে না করে ক্যাপিটাল মার্কেট রিচ হলে মানি মার্কেটের কখনোই ক্ষতি হবে। তা কখনোই হবে না।

‘গভর্নর নিজেই বলেছেন, আপনারা যা-ই করেন টাকা তো আমার কাছেই রাখতে হবে। তারমানে ব্যাংকিং সেক্টর আর ক্যাপিটাল মার্কেট এক।’

শিবলী রুবাইয়াত বলেন, ‘ক্যাপিটাল মার্কেটে যা ব্যবসা হয় ঘুরেফিরে ব্যাংকের কাছেই থাকে। তাই কোনোভাবেই ব্যাংকিং সেক্টরের কোনো অসুবিধাই হবে না। আর আমাদের কোথাও টাকা রাখার জায়গা নেই। আমরা দিনশেষে ঘুরেফিরে রউফ তালুকদার সাহেবের (গভর্নর) কাছেই যাব। যা নেব ওনার কাছ থেকেই নেব আর যা দেবো ওনাকেই দেবো। সুতরা ব্যাংকিং সেক্টর বা মানি মার্কেট যেন কখনও মনে না করে ক্যাপিটাল মার্কেট রিচ হয়ে গেলে মানি মার্কেটের আবার ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।’

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিএসইসি কমিশনার শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ।

কমিশনের নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমানের সঞ্চালনায় প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন কমিশনের নির্বাহী পরিচালক রেজাউল করিম, বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ছায়েদুর রহমান, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ব্রোকার অ্যাসোসিয়েশসের প্রেসিডেন্ট রিচার্ড ডি রোজারিও এবং বাংলাদেশ অ্যাসেসিয়েশন অফ পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজ এর সেক্রেটারি জেনারেল আমজাদ হোসেন।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংক, পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুন:
‘পদোন্নতির খেলায়’ ডিএসইতে অসন্তোষ
মার্জিন ঋণে পুঁজিবাজারে মুনাফা বাড়ে: বিআইসিএম
শেয়ারের দর বাড়াবে ‘করপোরেট সুশাসন’
পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগের তথ্য চায় বিএসইসি
লভ্যাংশ ঘোষণায় মনোস্পুলের শেয়ারে হুলুস্থুল

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে