× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Orion Beximcos bid loss impacts index trading
google_news print-icon

ওরিয়ন-বেক্সিমকোর আবেদন হারানোর প্রভাব সূচক-লেনদেনে

ওরিয়ন-বেক্সিমকোর-আবেদন-হারানোর-প্রভাব-সূচক-লেনদেনে
সব মিলিয়ে সূচক কমেছে ১৩.২৩ শতাংশ। আর দুই গ্রুপের চার কোম্পানি কমিয়েছে ১২.৬৪ পয়েন্ট। এর মধ্যে বেক্সিমকো লিমিটেডের ১.২২ শতাংশ দরপতনে সূচক কমেছে ৪.৬৬ পয়েন্ট। ওরিয়ন ফার্মার দর ৩.১৮ শতাংশ কমায় সূচক কমেছে ৩.৪২ পয়েন্ট। বেক্সিমকো ফার্মার ১.১৮ শতাংশ দরপতনে সূচক পড়েছে ২.৯৬ পয়েন্ট। আর কোহিনূর কেমিক্যালসের দর ৩.০৫ শতাংশ কমায় সূচক কমেছে ১.৬ পয়েন্ট।

সপ্তাহের প্রথম দিন বাড়লেও পরের দিনই সূচক ও লেনদেনের পতন হল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। সার্বিক সূচক ডিএসইএক্স ১৩ পয়েন্ট কমার দিন লেনদেন কমেছে আড়াই শ কোটি টাকার মতো।

আগের দিন দর হারানো কোম্পানির চেয়ে দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির সংখ্যা বেশি দেখা গেলেও সোমবার ছিল উল্টো চিত্র। এদিন দর বেড়েছে ৭৪টি কোম্পানির, আর হারিয়েছে ১২২টি। আর সবচেয়ে বেশি ১৭৮টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে আগের দিনের দরে, সেগুলোর মধ্যে হাতে গোনা এক দুইটি ছাড়া সবগুলোই বেঁধে দেয়া সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইসে রয়েছে।

প্রভাব কমছে বেক্সিমকো ও ওরিয়ন গ্রুপের

প্রায় দুই মাস ধরে চাঙ্গা থাকা ওরিয়ন ও বেক্সিমকো গ্রুপের কোম্পানিগুলো দর হারানে থাকার প্রভাব পড়েছে গোটা বাজারে।

দুই গ্রুপের দুই কোম্পানি বেক্সিমকো লিমিটে ও ওরিয়ন ফার্মায় লেনদেন নেমে এসেছে এক শ কোটি টাকার নিচে, যা কিছুদিন আগে এক দিনে আড়াইশ কোটি ছাড়িয়ে লেনদেন হয়েছে।

সূচক যতটুকু কমেছে, তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি কমিয়েছে দুই গ্রুপের চার কোম্পানি। এগুলো হলো বেক্সিমকো লিমিটেড, ওরিয়ন ফার্মা, বেক্সিমকো ফার্মা ও কোহিনূর কেমিক্যালস।

এই চার কোম্পানিই সূচক কমিয়েছে ১২.৬৪ পয়েন্ট, যা সামগ্রিক পতনের ৯৫ শতাংশেরও বেশি।

বেক্সিমকো লিমিটেডের ১.২২ শতাংশ দরপতনে সূচক কমেছে ৪.৬৬ পয়েন্ট।

ওরিয়ন ফার্মার দর ৩.১৮ শতাংশ কমায় সূচক কমেছে ৩.৪২ পয়েন্ট।

বেক্সিমকো ফার্মার ১.১৮ শতাংশ দরপতনে সূচক পড়েছে ২.৯৬ পয়েন্ট। আর কোহিনূর কেমিক্যালসের দর ৩.০৫ শতাংশ কমায় সূচক কমেছে ১.৬ পয়েন্ট।

গত ৩১ জুলাই থেকে পুঁজিবাজারে সূচকের যে উত্থান দেখা গিয়েছিল, তার পেছনে প্রধানভাবে ভূমিকায় ছিল এই গ্রুপের ছয় কোম্পানি। এসব কোম্পানির মধ্যে সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া ওরিয়ন ইনফিউশনের দর এদিনও বেড়েছে। তিন মাস আগেও ৮০ টাকার ধরে লেনদেন হওয়া কোম্পানিটির দর এখন ৬৫২ টাকা। গ্রপের অন্য কোম্পানিগুলো দর হারালেও স্বল্প মূলধনি কোম্পানিটির দর বেড়েছে সাড়ে ৫ শতাংশ।

তবে দুই গ্রুপের যেসব কোম্পানি এদিন দর হারিয়েছে, তাদের পরিশোধিত মূলধন বেশি হওয়ায় সূচকে প্রভাব থাকে বেশি। এর মধ্যে ওরিয়ন ফার্মা গত এক মাসে তার সর্বোচ্চ দর ১৫৬ টাকা ৫০ পয়সা থেকে নেমে এসেছে ১৩৪ টাকায়।

ওরিয়ন-বেক্সিমকোর আবেদন হারানোর প্রভাব সূচক-লেনদেনে
সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

বেক্সিমকো লিমিটেড গত এক মাসে তার সর্বোচ্চ দর ১৪৫ টাকা থেকে নেমে এসেছে ১২৯ টাকা ৯০ পয়সায়।

বেক্সিমকো ফার্মার শেয়ার গত এক মাসে ১৯৫ টাকা ছাড়িয়েও লেনদেন হয়েছে সেটি এখন নেমে এসেছে ১৬৭ টাকা ৮০ পয়সায়।

কোহিনূর কেমিক্যালস গত এক মাসে মাসে তার সর্বোচ্চ দর ৭৫৭ টাকা ৪০ পয়সা থেকে নেমে এসেছে ৬০১ টাকা ৪০ পয়সায়।

ওরিয়ন গ্রুপের আরেক কোম্পানি বিকন ফার্মা এদিন দর ধরে রাখতে পারলেও চলতি মাসের সর্বোচ্চ দর ৩৯৩ টাকা থেকে তা অনেকটাই কম, ৩২২ টাকা ২০ পয়সা।

দর হারানোর সঙ্গে সঙ্গে কোম্পানিগুলোতে লেনদেনও কমছে।

বেক্সিমকো লিমিটেডের ২ কোটি ৩৮ লাখেরও বেশি শেয়ার হাতবদল হয় গত ২০ সেপ্টেম্বর। সেটি এখন ৫৪ লাখ ৮২ হাজারে।

গত ২০ সেপ্টেম্বর ওরিয়ন ফার্মার প্রায় ২ কোটি ২০ লাখ শেয়ার হাতবদল হয়। সেটি এখন নেমে এসেছে ৬০ লাখে।

বেক্সিমকো ফার্মার প্রায় ৩০ লাখ শেয়ার হাতবদল হয়েছে গত ৭ সেপ্টেম্বর। সেটি নেমে এসেছে ২ লাখ ৮০ হাজার ২৬৭টিতে।

বিকন ফার্মার ৬ লাখ ৬১ হাজার শেয়ার হাতবদল হয়েছিল গত ১৮ সেপ্টেম্বর। সেটি এখন নেমে এসেছে ৮০ হাজারে।

গত ৮ সেপ্টেম্বর ৪ লাখ ৩৩ হাজার এবং ১৯ সেপ্টেম্বর ৩ লাখ ৯০ হাজার শেয়ার হাতবদল হয়েছিল কোহিনূর কেমিক্যালসের। সেটি এখন নেমে এসেছে ৪৪ হাজারে।

ভারসাম্যহীন লেনদেন

লেনদেনে যে ভারসাম্যহীনতা, সেটি দূর হওয়ার কোনো আভাসও নেই। সামগ্রিক লেনদেনের ৩৮.৪২ শতাংশ হয়েছে কেবল ১০টি কোম্পানিতে। অন্যদিকে লেনদেনের ৪.১৯ শতাংশ হয়েছে ২০০টি কোম্পানি মিলিয়ে।

কেবল ওরিয়ন ফার্মা, বেক্সিমকো ফার্মা, ইস্টার্ন হাউজিং ও বিবিএস ক্যাবলস-এই চারটি কোম্পানির প্রতিটিতেই এই ২০০টি কোম্পানির সম্মিলিত লেনদেনের বেশি ছিল।

এদিন দর বৃদ্ধির শীর্ষে কোনো একক খাতের প্রাধান্য দেখা যায়নি। কোনো একটি কোম্পানিও দিনের দর বৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমা ছুঁয়ে লেনদেন হয়নি, আগের দিন যে সংখ্যাটি ছিল আট এর বেশি।

দরপতনের শীর্ষ তালিকাতেও ছিল মিশ্র খাত। কোনো কোম্পানি দর পতনের সর্বোচ্চ সীমা ছুঁয়ে হাতবদল হয়নি।

ফ্লোর প্রাইস থেকে উঠে আসারও কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি কোম্পানিগুলোর লেনদেনে।

দিনের শুরুতে কিছুটা সূচক বেড়ে হলেও পরবর্তীতে লেনদেন হয়েছে সূচকের পতনে। তাতেও ব্যাপক ওঠনামা করেছে। সকাল ৯টা ৫১ মিনিটে আগের দিনের চেয়ে ২৪ পয়েন্ট বেড়ে লেনদেন হয়। তবে তারপর থেকে সূচক কেবল পড়েছেই। মাঝে ওঠার চেষ্টা করলেও দিনের সর্বোচ্চ অবস্থান বা আগের দিনের অবস্থান অতিক্রম করতে পারেনি।

দিন শেষে হাতবদল হয় এক হাজার ২৮৪ কোটি ৭৩ লাখ ৭২ হাজার টাকার শেয়ার যা আগের দিনের চেয়ে ২৪৮ কোটি ৬৭ লাখ ৯ হাজার টাকা কম।

রোববার চার কর্মদিবস পর লেনদেন দেড় হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে হয় এক হাজার ৫৩৩ কোটি ৪০ লাখ ৮১ হাজার টাকা।

লেনদেনের বিষয়ে মিয়া আব্দুর রশিদ সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা শেখ ওহিদুজ্জামান স্বাধীন বলেন, ‘যেসব শেয়ারের কারণে সূচকে বেশি প্রভাব পড়ে সেগুলোর দর সামান্য করে কমেছে। বেশি কমেনি এবং অনেক বেশি কোম্পানির শেয়ার ফ্লোরে লেনদেন হচ্ছে বলেই সূচকের পতন বেশি হয়নি।’

তিনি বলেন, ‘যেসব কোম্পানির লেনদেন কয়েকদিন আগেও কয়েক শ কোটি হয়েছে, সেগুলোর লেনদেন এখন তলানিতে নেমেছে। বাজারের ট্রেন্ড বোঝার জন্য অনেকেই সাইড লাইনে গিয়ে পর্যবেক্ষণ করছেন। যার কারণে লেনদেনও কমেছে।’

সূচকের পতন আরও যাদের কারণে

বেক্সিমকো ও ওরিয়ন গ্রুপের চার কোম্পানি ছাড়াও বসুন্ধরা পেপার, একমি ল্যাব, জেএমআই হসপিটাল, আইডিএলসি, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল ও ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট সূচক পতনে ভূমিকা রেখেছে।

এই দশ কোম্পানির দরপতনে সূচক পড়েছে ২৫.২৩ পয়েন্ট।

বিপরীতে সি পার্ল, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক, ওরিয়ন ইনফিউশন, সামিট অ্যালায়েন্ট পোর্ট, ইউনাইটেড পাওয়ার, আল-আরব ব্যাংক, কেয়া কসমেটিকস, লুবরেফ, ইস্টার্ন হাউজিং ও তিতাস গ্যাস মিলে সূচকে যোগ করেছে ১৮.৬৯ পয়েন্ট।

লেনদেন কমেছে ওরিয়ন-বেক্সিমকোর

দরপতন হলেও শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে ওরিয়ন ফার্মা ও বেক্সিমকো লিমিটেড। আগের কর্মদিবসেও একই চিত্র দেখা যায়। তবে দুটি কোম্পানির লেনদেনই নেমে এসেছে প্রায় অর্ধেকে।

ওরিয়নে লেনদেন হয়েছে ৮২ কোটি ১৫ লাখ ৩৬ হাজার টাকার। শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৬০ লাখ ৭০ হাজার ৬৭৪টি। আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ১২১ কোটি ৪৮ লাখ ৪৭ হাজার টাকা।

বেক্সিমকোর ৫৪ লাখ ৮২ হাজার ২০১টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৭১ কোটি ৮৩ লাখ ৮৩ হাজার টাকায়। অথচ আগের দিনে লেনদেন হয় ১০০ কোটি ৯৩ লাখ ৫২ হাজার টাকা।

ইস্টার্ন হাউজিংয়ের লেনদেন কমেছে ১৩ কোটির বেশি। ৬০ কোটি ৪৩ লাখ ৭৬ হাজার টাকায় হাতবদল হয়েছে ৫২ লাখ ৭২ হাজার ৭২৬টি শেয়ার। যেখানে আগের দিনে এই পরিমাণ ছিল ৭৩ কোটি ৭৪ লাখ ৫৪ হাজার টাকা।

চতুর্থ স্থানে থাকা বিবিএস ক্যাবলসের লেনদেন হয়েছে ৫৭ কোটি ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকার। বাকি কোম্পানির লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটির নিচে।

শীর্ষ দশে থাকা বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস, জেএমআই হসপিটাল, শাইনপুকুর সিরামিকস, কপারটেক, ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিং ও ন্যাশনাল পলিমারের লেনদেন হয়েছে ৩০ থেকে ৫০ কোটির মধ্যে।

লেনদেনে ফের সেরা প্রকৌশল খাত

ওষুধ ও রসায়ন এবং বিবিধ খাতকে টপকে রোববার শীর্ষে চলে আসে প্রকৌশল খাত। শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখার পাশাপাশি লেনদেনও বেড়েছে।

হাতবদল হয়েছে ২৭৫ কোটি ৯০ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ২৩৩ কোটি ১ লাখ টাকা।

খাতটিতে ১৫টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দরপতন হয়েছে ১৮টির। আর ৯টির লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দরে।

দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ওষুধ ও রসায়ন খাতে কমেছে লেনদেন। হাতবদল হয়েছে ১৯১ কোটি ৬৮ লাখ। আগের দিনে লেনদেনর পরিমাণ ছিল ২২৯ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

১১টি কোম্পানির দরবৃদ্ধি ও ৯টি অপরিবর্তিত দরে লেনদেন হয়েছে। আর ১০টির দর কমেছে।

তৃতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে বিবিধ খাতে। ১৫১ কোটি ৮০ লাখ টাকার হাতবদলের বিপরীতে খাতের ৯টি কোম্পানির দরপতন হয়েছে। একটির দর বেড়ে ও তিনটির লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দরে।

সেবা ও আবাসন খাতে সমান দুটি করে কোম্পানির দরবৃদ্ধি ও দরপতন হয়েছে। লেনদেন হয়েছে ১১০ কোটি ৯১ লাখ টাকা।

আর কোনো খাতের লেনদেন শত কোটির ঘর অতিক্রম করতে পারেনি।

পঞ্চম স্থানে থাকা বস্ত্র খাতে লেনদেন হয়েছে ৯৩ কোটি ৫১ লাখ টাকা। ১৭টি কোম্পানির দরপতনের বিপরীতে ৬টির দরবৃদ্ধি ও ৩৬টি অপরিবর্তিত দরে লেনদেন হয়েছে।

এর বাইরে দরপতনের কারণে জ্বালানি ছাড়া কোনো খাতেই দরবৃদ্ধি দেখা যায়নি। জ্বালানি খাতে ১৩টি বা ৫৬.৫২ শতাংশ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। বিপরীতে আটটির দরপতন ও দুটির লেনদেন হয়েছে আগের দরে।

এ ছাড়া উল্লেখ করার মতো ব্যাংকে সাতটি বা ২১.২১ শতাংশ ও বিমা খাতে পাঁচটি বা ১২.২০ শতাংশ কোম্পানির দর বেড়েছে।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০

৮.২৩ শতাংশ দর বেড়েছে সামিট অ্যালায়েন্স পোর্টের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৩৮ টাকা ১০ পয়সায়। আগের দিনে দর ছিল ৩৫ টাকা ২০ পয়সা।

৭.৮৯ শতাংশ দর বেড়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে লুবরেফ বাংলাদেশ। ওই পরিমাণ দর বেড়ে ৩৮ টাকা থেকে ৪১ টাকায় শেয়ারটি সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে।

জেমিনি সি ফুডের দর ৬ দশমিক ৪০ শতাংশ বেড়ে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪২৩ টাকা ৬০ পয়সায়।

এ ছাড়াও দরবৃদ্ধির তালিকায় ছিল লোকসানি ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স, ইয়াকিন পলিমার, অ্যাডভেন্ট ফার্মা, ওরিয়ন ইনফিউশন, কেয়া কসমেটিকস, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং ও সি-পার্ল।

দর পতনের শীর্ষ ১০

পতনের তালিকার শীর্ষে রয়েছে এডিএন টেলিকম। ৬ দশমিক ৭৭ শতাংশ কমে প্রতিটি শেয়ার সর্বশেষ ৭৭ টাকা ১০ পয়সায় লেনদেন হয়। আগের দিনে লেনদেন হয় ৮২ টাকা ৭০ পয়সায়।

পরের স্থানে ছিল বসুন্ধরা পেপার। ৫ দশমিক ৪৫ শতাংশ দর কমে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৮৮ টাকা ৪০ পয়সায়।

তৃতীয় সর্বোচ্চ দর হারিয়েছে মনোস্পুল পেপার। ৫ দশমিক ২৪ শতাংশ কমে শেয়ারটি সর্বশেষ ২২৬ টাকায় হাতবদল হয়। আগের দিনের দর ছিল ২৩৮ টাকা ৫০ পয়সা।

এ ছাড়া দরপতনের তালিকায় ছিল আমান ফিড, মোজাফফর হোসেন স্পিনিং, বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস, জুট স্পিনার্স, আজিজ পাইপস, বিডি থাই ফুড ও ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিং স্টেশন।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগের তথ্য চায় বিএসইসি
লভ্যাংশ ঘোষণায় মনোস্পুলের শেয়ারে হুলুস্থুল
সোমবার থেকে ১০ দিনের বিনিয়োগকারী সপ্তাহ
ক্রেতা নেই শেয়ারের, ২০০ কোম্পানিতে লেনদেন ৪০ কোটি
পুঁজিবাজারের নিয়ে বিএমবিএ-বিআইসিএমের সমঝোতা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে