× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
40 percent owned by 10 companies 36 in 200
google_news print-icon

১০ কোম্পানির দখলে ৪০ শতাংশ, ২০০টিতে ৩.৬

১০-কোম্পানির-দখলে-৪০-শতাংশ-২০০টিতে-৩৬
গত এক মাসের বেশি সময় ধরে ওষুধ ও রসায়ন খাতের যে প্রাধান্য দেখা গিয়েছিল, সেটি কিছুটা কমেছে। এদিন সব খাতকে ছাড়িয়ে গেছে প্রকৌশল। আর ওষুধ খাত নেমেছে তৃতীয় স্থানে। কয়েক সপ্তাহ ধরে ঝিমাতে থাকা বস্ত্র খাত গা ঝাড়া দিয়ে উঠার ইঙ্গিত দিয়েছে। লেনদেন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় এই খাতের বেশ কিছু কোম্পানিকে দেখা গেছে।

পুঁজিবাজারে বেশ কিছুদিন পর দরপতন হওয়া কোম্পানির তুলনায় দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির সংখ্যা বেশি দেখা গেলেও বাজারে যে ভারসাম্যহীনতা তৈরি হয়েছে, সেটি থেকে উত্তরণেল বিন্দুমাত্র আভাস সেই।

বিপুল সংখ্যক শেয়ার এখনও ফ্লোর প্রাইসে গড়াগড়ি খাচ্ছে। অল্প কিছু কোম্পানিতেই বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বেশি দেখা যাচ্ছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ বা ডিএসইতে লেনদেনের ৪০ শতাংশ কেবল ১০টি কোম্পানিতে। অন্যদিকে লেনদেনের ৩.৬ শতাংশ হয়েছে ২০০ কোম্পানি মিলিয়ে আর ৩০০ কোম্পানি মিলিয়ে হয়েছে লেনদেনের ১৭ শতাংশ।

এসব কারণে সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে সূচক ও লেনদেন বাড়লেও পুঁজিবাজার নিয়ে বিনিয়োগকারীদের উদ্বেগ কাটেনি।

এদিন আবার যেসব কোম্পানির দর সবচেয়ে বেশি বেড়েছে, তার মধ্যে বেশ কিছু লোকসানি, বছরের পর বছর ধরে লভ্যাংশ দিতে পারছে না।

গত এক মাসের বেশি সময় ধরে ওষুধ ও রসায়ন খাতের যে প্রাধান্য দেখা গিয়েছিল, সেটি কিছুটা কমেছে। এদিন সব খাতকে ছাড়িয়ে গেছে প্রকৌশল। আর ওষুধ খাত নেমেছে তৃতীয় স্থানে।

কয়েক সপ্তাহ ধরে ঝিমাতে থাকা বস্ত্র খাত গা ঝাড়া দিয়ে উঠার ইঙ্গিত দিয়েছে। লেনদেন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় এই খাতের বেশ কিছু কোম্পানিকে দেখা গেছে।

সব মিলিয়ে এদিন সূচক বেড়েছে ১৮ পয়েন্ট। যদিও দিনের মধ্যভাগে আর বেশি সূচক বেড়ে লেনদেন হতে দেখা গেছে।

বেলা ১২টার এক মিনিট আগের দিনের চেয়ে ৪৫ পয়েন্ট বেড়ে সূচকের অবস্থান ছিল ৬ হাজার ৫৫৭ পয়েন্ট। শেষ দিকে দরপতনে সেই উত্থান স্থায়ী হয়নি। ১৮ পয়েন্ট যোগ হয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৫৩১ পয়েন্টে।

১০ কোম্পানির দখলে ৪০ শতাংশ, ২০০টিতে ৩.৬
রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

দর বেড়েছে ১১৫টি কোম্পানির শেয়ারের, বিপরীতে কমেছে ৮১টির। আর আগের দরে লেনদেন হয়েছে ১৭৭টির, যেগুলোর সিংহভাগই ফ্লোর প্রাইসে রয়েছে।

লেনদেন চার কর্মদিবস পর ছাড়াল দেড় হাজার কোটি টাকা। হাতবদল হয়েছে এক হাজার ৫৩৩ কোটি ৪০ লাখ ৮১ হাজার টাকা, যা আগের কর্মদিবসের চেয়ে ৩১৬ কোটি ৪৫ লাখ ৪২ হাজার টাকা।

বৃহস্পতিবার লেনদেন হয়েছিল এক হাজার ২১৬ কোটি ৯৫ লাখ ৩৯ হাজার টাকা।

পুঁজিবাজারের লেনদেন নিয়ে ট্রেজার সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা মোস্তফা মাহবুব উল্লাহ বলেন, ‘আজ পুঁজিবাজারের লেনদেন কিছুটা বিকেন্দ্রীকরণ হয়েছে বলা যায়। কারণ কিছু দিন থেকে যেসব খাতে বিনিয়োগ বেশি হচ্ছিল, বা ওই সব খাত থেকে সরছিল না, সেখান থেকে ফান্ড অন্য খাতেও মুভ করেছে। বস্ত্র খাতেও কিছু ক্রয় প্রবণতা দেখা গেছে।’

সূচকের উত্থান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দিনের অগ্রভাবে যেসব শেয়ারের দরবৃদ্ধিতে সূচক বাড়ছিল, শেষ দিকে সেগুলোর দর হারানোর কারণে সূচক কমতে থাক। তা ছাড়া সূচক আরও বেশি বাড়তে পারতো।’

লেনদেনের ৪০ শতাংশ ১০ কোম্পানিতে

দরপতন হলেও শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে ওরিয়ন ফার্মা ও বেক্সিমকো লিমিটেড।

ওরিয়নে লেনদেন হয়েছে ১২১ কোটি ৪৮ লাখ ৪৭ হাজার টাকা। শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৮৫ লাখ ৮২ হাজার ৭৬টি।

বেক্সিমকোর ৭৬ লাখ এক হাজার ৩২৩টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১০০ কোটি ৯৩ লাখ ৫২ হাজার টাকায়।

ইস্টার্ন হাউজিংয়ের লেনদেন হয়েছে ৭৩ কোটি ৭৪ লাখ ৫৪ হাজার টাকা। হাতবদল হয়েছে ৬৩ লাখ ২১ হাজার ৩৬টি শেয়ার।

এই তিন কোম্পানিরই দরপতন হয়েছে।

জেএমআই হসপিটালের ৬৬ কোটি ২৫ লাখ ৫৭ হাজার টাকায় শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪৭ লাখ ৯৫ হাজার ৯৫২টি।

বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমসের ১ কোটি ৭৬ লাখ ৪৫ হাজার ২৭৭টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে, যার মূল্য দাঁড়িয়েছে ৫৭ কোটি ৩৬ লাখ ১৯ হাজার টাকা।

আর কোনো কোম্পানির লেনদেন ৫০ কোটি অতিক্রম করেনি।

কপারটেক, শাইনপুকুর সিরামিকস, বিবিএস ক্যাবলস, ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিং স্টেশন ও বসুন্ধরা পেপারের লেনদেন হয়েছে ৩০ থেকে ৪৫ কোটি টাকার মধ্যে।

এই দশটি কোম্পানিতে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬১১ কোটি ৮১ লাখ ৮৮ হাজার টাকা। যা মোট লেনদেনের ৩৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ।

অন্যদিকে সবচেয়ে কম লেনদেন হয়েছে এমন ৩০০টি কোম্পানিতে হাতবদল হয়েছে ২৬৪ কোটি ৪০ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ১৭.২৪ শতাংশ।

এর মধ্যে সবচেয়ে কম লেনদেন হওয়া ২০০টি কোম্পানির ৫৩ কোটি ৯০ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে যা মোট লেনদেনের ৩.৬ শতাংশেরও কম।

ফার্মা-বিবিধ খাত টপকে শীর্ষে প্রকৌশল

দীর্ঘ সময় ধরে লেনদেনে শীর্ষ অবস্থান করছিল ওষুধ ও রসায়ন খাত। এরপর বিবিধ খাতে শীর্ষ ও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাতে।

রোববার লেনদেনে বিকেন্দ্রীকরণ দেখা গেছে। এই দুই খাতকে টপকে শীর্ষে চলে এসেছে প্রকৌশল খাত।

হাতবদল হয়েছে ২৩৩ কোটি ১ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের ১৬.০৮ শতাংশ।

লেনদেনে সঙ্গে দরবৃদ্ধিও হয়েছে খাতটিতে। ২৩টি বা ৫৪.৭৬ শতাংশ দরবৃদ্ধির বিপরীতে দরপতন হয়েছে ১০টির। আর ৯টির লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দরে।

বিবিধ খাতে লেনদেন হয়েছে ২২৯ কোটি ৫৮ লাখ টাকা। ৪টি করে কোম্পানির দরবৃদ্ধি ও অপরিবর্তিত ছিল দরে লেনদেন হয়েছে। আর ৬টির দর কমেছে।

যে ওষুধ রসায়ন খাতে লেনদেন এক সময় ছয় শ কোটি ছাড়িয়েছিল, তার লেনদেন নেমে এসেছে ২২৯ কোটি ৫০ লাখে।

১২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধি, ৮টির দরপতন ও ১০টির কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে আগের দরে।

অনেক দিন পর জেগে উঠেছে বস্ত্র খাত। লেনদেন হয়েছে ১৩৭ কোটি ৯২ লাখ টাকার।

কিছুটা দরবৃদ্ধি হলেও বিপুল সংখ্যক কোম্পানির লেনদেন হচ্ছে ফ্লোর প্রাইসে। খাতের ২০টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৩৮টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে। মাত্র একটি কোম্পানির দরপতন হয়েছে।

আর কোনো খাতে এক শ কোটি টাকা লেনদেন হয়নি।

সেবা ও আবাসন খাতে লেনদেন হয়েছে ৯৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার। ২টি করে কোম্পানির দরবৃদ্ধি ও দরপতন দেখা গেছে।

এ ছাড়াও লেনদেনে এগিয়ে ছিল জ্বালানি, প্রযুক্তি, কাগজ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সিরামিকস খাত। এসব খাতের ৫০ কোটি থেকে ৯০ কোটির মধ্যে লেনদেন হয়েছে।

শীর্ষ পাঁচ খাতের বাইরে উল্লেখযোগ্য দরবৃদ্ধি হয়েছে- জ্বালানি খাতে ৩৪.৭৮ শতাংশ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে ৩৬.৩৬ শতাংশ, সিরামিকস খাতে ৬০ শতাংশ, খাদ্য খাতে ৩১.৫৮ শতাংশ, সিমেন্ট ৫৭.১৪ শতাংশ, সাধারণ বিমা ২১.৯৫ ও ব্যাংক খাতে ১৮.১৮ শতাংশ।

সূচক বাড়াল যারা

সবচেয়ে বেশি ২ দশমিক ৮১ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে বিকন ফার্মা। এদিন শেয়ারটির দর বেড়েছে ১ দশমিক ৫৮ শতাংশ।

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলসের দর ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ বাড়ার কারণে সূচক বেড়েছে ২ দশমিক ৭০ পয়েন্ট।

বসুন্ধরা পেপার সূচকে যোগ করেছে ২ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ৬ দশমিক ২৫ শতাংশ।

এর বাইরে জিপিএইচ ইস্পাত, কেয়া কসমেটিকস, ওরিয়ন ইনফিউশন, পাওয়ার গ্রিড, ম্যাকসন স্পিনিং, বিএসআরএম স্টিল ও সাইফ পাওয়ার সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ১৮ দশমিক ৭০ পয়েন্ট।

বিপরীতে সবচেয়ে বেশি ৩ দশমিক ৬২ পয়েন্ট সূচক কমেছে বেক্সিমকো লিমিটেডের দরপতনে। কোম্পানিটির দর কমেছে ১ দশমিক ২৮ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট কমেছে সি পার্লের কারণে। শেয়ার প্রতি দাম কমেছে ৭ দশমিক ১২ শতাংশ।

আইসিবির দর ১ দশমিক ১৬ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে ২দশমিক ১৬ পয়েন্ট।

এ ছাড়া শাহজিবাজার পাওয়ার, ইউনাইটেড পাওয়ার, আইডিএলসি, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, ইউনিক হোটেল, আইপিডিসি ও সোনালী পেপারের দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ১৮ দশমিক ৭২ পয়েন্ট।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০

শীর্ষ দশের সবকটির দরই বেড়েছে সর্বোচ্চ সীমা ১০ শতাংশ ও এর আশেপাশে।

১০ শতাংশ করে দর বেড়েছে দুটি কোম্পানির। এর মধ্যে মেট্রো স্পিনিংয়ের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫১ টাকা ৭০ পয়সায়। আগের দিনে দর ছিল ৪৭ টাকা।

চলতি অর্থবছরের তিন প্রান্তিকের হিসাবে শেয়ার প্রতি এক টাকার কিছু বেশি মুনাফা করেছে কোম্পানিটি।

একই সমান দর বেড়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ঋণ কেলেঙ্কারি ও লোকসানে ডুবে থাকা ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানি।

শেয়ারটির দর বেড়ে ৬ টাকা থেকে ৬ টাকা ৬০ পয়সায় সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে।

বিডিকমের দর ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ বেড়ে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৬৭ টাকা ৪০ পয়সায়।

বিবিএস ক্যাবলসের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৬০ টাকা ৯০ পয়সায়। দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ।

শীর্ষ পাঁচে অবস্থানকারী ম্যাকসন স্পিনিংয়ের দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৭৯ শতাংশ। হাতবদল হয়েছে ২৬ টাকা ৯০ পয়সায়।

বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেম, লোকসানি কেয়া কসমেটিকস ও বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি, আমান ফিড ও কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজও ছিল দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায়।

দর পতনের শীর্ষ ১০

পতনের তালিকার শীর্ষে রয়েছে সি পার্ল। ৭ দশমিক ১২ শতাংশ কমে প্রতিটি শেয়ার সর্বশেষ ১২১ টাকা ৩০ পয়সায় লেনদেন হয়। আগের দিনে লেনদেন হয় ১৩০ টাকা ৬০ পয়সায়।

পরের স্থানে ছিল ইনডেক্স অ্যাগ্রো। ৪ দশমিক ৯৪ শতাংশ দর কমে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৩৪ টাকা ৫০ পয়সায়।

তৃতীয় সর্বোচ্চ দর হারিয়েছে অ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেন। ৪ দশমিক ৮২ শতাংশ কমে শেয়ারটি সর্বশেষ ৪১ টাকা ৪০ পয়সায় হাতবদল হয়।

দর কমার শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো ছিল- শাহজিবাজার পাওয়ার, বিডি ওয়েলডিং, ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স, ফু-ওয়াং সিরামিকস, ইস্টার্ন হাউজিং, ফারইস্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও পেনিনসুলা চিটাগং।

আরও পড়ুন:
সোমবার থেকে ১০ দিনের বিনিয়োগকারী সপ্তাহ
ক্রেতা নেই শেয়ারের, ২০০ কোম্পানিতে লেনদেন ৪০ কোটি
পুঁজিবাজারের নিয়ে বিএমবিএ-বিআইসিএমের সমঝোতা
২৩৮ কোটিতে সিএসইর অংশীদার হচ্ছে বসুন্ধরা
নূরানীর জালিয়াতি: বিনিয়োগকারীর বিপুল লোকসানের দায় কার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction is going on in the capital market of Dhaka Chittagong

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১২ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক—শরিয়াভিত্তিক ডিএসইএস বেড়েছে ১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১৭ পয়েন্ট। ১৭৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৫৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার বাজারে প্রথমার্ধে ৪৭৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। উত্থানের ধারা একইভাবে বজায় আছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই), সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৩ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭২ কোম্পানির, কমেছে ৫৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে দিনের প্রথম দুই ঘণ্টায় প্রায় ৪ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে