× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
There are no buyers in the shares 200 companies have a total transaction of 40 crores
google_news print-icon

ক্রেতা নেই শেয়ারের, ২০০ কোম্পানিতে লেনদেন ৪০ কোটি

ক্রেতা-নেই-শেয়ারের-২০০-কোম্পানিতে-লেনদেন-৪০-কোটি
১৬ পয়েন্ট সূচক বাড়ার দিন হাতবদল হয়েছে ১ হাজার ২১৬ কোটি ৯৫ লাখ ৩৯ হাজার টাকা। এর মধ্যে কেবল ১০টি কোম্পানিতে হাতবদল হয়েছে ৪৯৫ কোটি ৭০ লাখ টাকা। অন্যদিকে সবচেয়ে কম লেনদেন হওয়া ২০০টি কোম্পানি মিলিয়ে লেনদেন হয়েছে ৪০ কোটি ৯০ লাখ টাকা।

বছরের সর্বোচ্চ লেনদেনের রেকর্ড গড়ার পরদিন থেকে পুঁজিবাজারের লেনদেনের চিত্র বিনিয়োগকারীদের হতাশ করেই চলেছে। সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে লেনদেন হয়েছে গত ২৭ কর্মদিবসের মধ্যে সর্বনিম্ন।

এদিন সূচক বাড়লেও বিপুলসংখ্যক কোম্পানির শেয়ারের কার্যন্ত কোনো ক্রেতা ছিল না। এর মধ্যে আছে বহুজাতিক শক্তিশালী মৌলভিত্তির কোম্পানিও, যেগুলো প্রতি বছরই আকর্ষণীয় হারে লভ্যাংশ দিয়ে থাকে।

এদিনও আরও বেশ কিছু শেয়ারের দরপতনের মধ্য দিয়ে সেগুলো ফ্লোর প্রাইসে ফিরে এসেছে। বেঁধে দেয়া সর্বনিম্ন দরেও ক্রেতা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

কিছুদিন আগে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছিল, এমন একটি কোম্পানির একটি শেয়ার লেনদেন হয়েছে সারা দিনে, যদিও লাখ লাখ শেয়ারের বিক্রয়াদেশ ছিল।

দুটি কোম্পানির এভাবে একটি করে, দুটি কোম্পানির তিনটি করে, দুটি কোম্পানির ১০টি করে শেয়ার হাতবদল হয়েছে। সব মিলিয়ে ১৬টি কোম্পানির ১০০টিরও কম শেয়ার সারা দিনে হাতবদল হয়েছে।

এর মধ্যে একটি আছে ব্যাংক খাতের বেশ শক্তিশালী কোম্পানি, একটি আছে শক্তিশালী মৌলভিত্তির বহুজাতিক কোম্পানি।

প্রকৌশল খাতে দেশের সবচেয়ে বড় কোম্পানি ওয়ালটনের শেয়ার হাতবদল হয়েছে কেবল ১৩০টি, ব্যাংক এশিয়ার ২১১টি, বহুজাতিক কোম্পানি রেকিট বেনকিজারের ৩০২টি, আরেক বহুজাতিক বার্জার পেইন্টসের ৭০৮টি, হাইডেলবার্গ সিমেন্টের ৮৭৭টি, বাটা শুর ১ হাজার ৩০৮টি, বিমা খাতের শক্তিশালী কোম্পানির একটি, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ১ হাজার ৪৪টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

এমনকি গত অর্থবছরে ১ হাজার ৮৫০ কোটি টাকা লভ্যাংশ বিতরণ করা ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানির কেবল ৪৪ হাজার ৪২০টি, ৩ হাজার ৩৭৫ কোটি ৭৫ লাখ ৫৫০ টাকা লভ্যাংশ বিতরণ করা গ্রামীণফোনের কেবল ৬৯ হাজার ১৭৮টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

আগের কর্মদিবসে যতটুকু সূচক বেড়েছিল, বৃহস্পতিবার তার দ্বিগুণেরও বেশি পয়েন্ট সূচকে যোগ হলে লেনদেনের ৪০ শতাংশ হয়েছে ১০টি শেয়ারে।

১৬ পয়েন্ট সূচক বাড়ার দিন হাতবদল হয়েছে ১ হাজার ২১৬ কোটি ৯৫ লাখ ৩৯ হাজার টাকা। এর মধ্যে কেবল ১০টি কোম্পানিতে হাতবদল হয়েছে ৪৯৫ কোটি ৭০ লাখ টাকা।

অন্যদিকে সবচেয়ে কম লেনদেন হওয়া ২০০টি কোম্পানি মিলিয়ে লেনদেন হয়েছে ৪০ কোটি ৯০ লাখ টাকা।

এই লেনদেন আবার গত ২৭ কর্মদিবসের মধ্যে সর্বনিম্ন। গত ২৪ আগস্ট লেনদেন ছিল এর চেয়ে কম ১ হাজার ১৩৩ কোটি ৭১ লাখ ৬২ হাজার টাকা।

ক্রেতা নেই শেয়ারের, ২০০ কোম্পানিতে লেনদেন ৪০ কোটি
বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

পুঁজিবাজারের সূচক বৃদ্ধির যে প্রবণতা গত ৩১ জুলাই থেকে শুরু হয়েছিল, তাতে প্রধান ভূমিকায় থাকা ওরিয়ন ও বেক্সিমকো গ্রুপের কোম্পানিগুলোর মধ্যে আগের দিন দর বেড়েছিল বেক্সিমকোর আর পতন হয়েছিল ওরিয়নগুলোর। বৃহস্পতিবার পুরো উল্টো চিত্র। দর কমেছে বেক্সিমকো কোম্পানিগুলোর আর বেড়েছে ওরিয়নগুলোর।

লেনদেনের শীর্ষে থাকা বেক্সিমকো লিমিটেডে হাতবদল হয়েছে ১১০ কোটি ৭২ লাখ টাকার শেয়ার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ওরিয়ন ফার্মার শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৯৯ কোটি ১০ লাখ টাকার।

এদিকে দরপতন ও দরবৃদ্ধির পাওয়া কোম্পানির সংখ্যা প্রায় কাছাকাছি। ৮৫টি কোম্পানির দরপতনের বিপরীতে বেড়েছে ৯৪টির। আর সর্বোচ্চ ১৮৬টি আগের দরে হাতবদল হয়েছে, যার প্রায় সবই পড়ে রয়েছে ফ্লোর প্রাইসে।

পুঁজিবাজারের চিত্র নিয়ে ক্যাল সিকিউরিটিজের সিইও রাজেশ সাহা বলেন, ‘স্মার্ট ইনভেস্টররা ২৯, ৩০ তারিখে শেয়ার কিনে থাকেন। কিন্তু হাউজগুলোর বিভিন্ন পলিসি থাকে, বিধায় মার্জিন লোন বন্ধ রাখে। যার কারণে মার্কেট একটু ডিপ্রেশনে আছে।’

তিনি যোগ করেন, ‘লেনদেন দুই হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাওয়ার পরে কিছু টাকা মার্কেট থেকে বেরিয়ে গেছে। সেটা ইন হতে আরও অন্তত ২০দিন সময় লাগতে পারে।’

সূচক বাড়াল যারা

সবচেয়ে বেশি ৩ দশমিক ২৫ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে বিকন ফার্মা। এদিন শেয়ারটির দর বেড়েছে ২ দশমিক ৩৩ শতাংশ।

আইডিএলসির দর ৭ দশমিক ১৬ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ২ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট।

কোহিনূর কেমিক্যাল সূচকে যোগ করেছে ১ দশমিক ৯৪ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ৬ দশমিক ৮১ শতাংশ।

এর বাইরে ওরিয়ন ফার্মা, ইস্টার্ন হাউজিং, সোনালী পেপার, বসুন্ধরা পেপার, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন ও ইসলামী ব্যাংক সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ১৬ দশমিক ৯২ পয়েন্ট।

বিপরীতে সবচেয়ে বেশি ৩ দশমিক ২৫ পয়েন্ট সূচক কমেছে বেক্সিমকো লিমিটেডের দরপতনে। কোম্পানিটির দর কমেছে ১ দশমিক ৪১ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২ দশমিক ২৫ পয়েন্ট কমেছে আইপিডিসির কারণে। শেয়ার প্রতি দাম কমেছে ৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ।

ইউনাইটেড পাওয়ারের দর শূন্য দশমিক ৫১ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে ১ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট।

এ ছাড়া বেক্সিমকো ফার্মা, শাইনপুকুর সিরামিকস, আল আরফাহ ব্যাংক, সাইফ পাওয়ার, আরএকে সিরামিকস, বিডি কম ও এনার্জি পাওয়ার জেনারেশনের দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ১১ দশমিক ২৪ পয়েন্ট।

শীর্ষ ৫ খাত যেমন

ছোট চারটি খাতে দরবৃদ্ধি দেখা গেছে। এগুলোর মধ্যে সেবা ও আবাসন, কাগজ ও মুদ্রণ এবং ট্যানারি খাতে ৫০ শতাংশ এবং পাট খাতে ২টি বা ৬৬ শতাংশ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে।

প্রযুক্তি খাতে ৭২ শতাংশ দরপতন হলেও সংখ্যার দিক থেকে বেশি দরপতন হয়েছে প্রকৌশল খাতে, ১৩টি কোম্পানির দরপতন দেখা গেছে।

বস্ত্র, আর্থিক খাত, ব্যাংক, বিমা, ওষুধ ও রসায়ন খাতে দরপতনের চেয়ে অপরিবর্তিত দরে লেনদেন হওয়া কোম্পানির সংখ্যাই বেশি ছিল।

লেনদেনের শীর্ষে রয়েছে বিবিধ খাত। ২০০ কোটি ৮৯ লাখ টাকা বা ১৭.৮১ শতাংশ লেনদেনের বিপরীতে খাতটির ৬টি কোম্পানির দরপতন হয়েছে। ৪টির দর বেড়েছে, ৩টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে।

দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ওষুধ ও রসায়ন খাতে লেনদেন হয়েছে ১৬৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা বা ১৪.৮৮ শতাংশ। এদিন ১৪টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬টির দরপতন ও ৯টির দর অপরিবর্তিত ছিল।

তৃতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে প্রকৌশল খাতে। ১৩৫ কোটি ১০ লাখ টাকা লেনদেনের বিপরীতে ১৪টি কোম্পানির দরবৃদ্ধি, ১৩টির দরপতন ও ১৫টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে।

আর কোনো খাতের লেনদেন শত কোটির ঘরে পৌঁছায়নি।

এর পরে সেবা ও আবাসন খাতে লেনদেন হয়েছে ৮৭ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। ২টি করে কোম্পানির দরবৃদ্ধি ও দরপতন হয়েছে।

পঞ্চম অবস্থানে থাকা প্রযুক্তি খাতে ৮৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়। খাতের ৩টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ৮টির দর।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০

১০ শতাংশ করে নগদ ও বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণার দিন মনোস্পুলের শেয়ার লেনদেনে কোনো সার্কিট ব্রেকার ছিল না। অর্থাৎ কোম্পানির শেয়ারদর যত খুশি বাড়তে বা কমতে পারতো। লভ্যাংশ ঘোষণার খবরে বৃহস্পতিবার কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে ১৯.২৩ শতাংশ বা ৩৭ টাকা ১০ পয়সা।

সর্বশেষ শেয়ারটি হাতবদল হয়েছে ২৩০ টাকায়। আগের দিনে ক্লোজিং প্রাইস ছিল ১৯২ টাকা ৯০ পয়সা।

ইস্টার্ন হাউজিংয়ের দর বেড়েছে ৭ দশমিক ৭৬ শতাংশ। শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১১৬ টাকা ৬০ পয়সায়। আগের দিনে ক্লোজিং প্রাইস ছিল ১০৮ টাকা ২০ পয়সা।

৭ দশমিক ৪১ শতাংশ দর বেড়ে অ্যাপেক্স ফুটওয়্যারের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৩০৪ টাকা ১০ পয়সায়, আগের দিনের সর্বশেষ দর ছিল ২৮৩ টাকা ১০ পয়সা।

এ ছাড়াও দরবৃদ্ধির তালিকায় রয়েছে আইডিএলসি, কোহিনূর কেমিক্যাল, বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস, ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স, কেয়া কসমেটিকস, কে অ্যান্ড কিউ লিমিটেড ও আমান ফিড।

দর পতনের শীর্ষ ১০

পতনের তালিকার শীর্ষে রয়েছে বিডিকম। ৭ দশমিক ২৬ শতাংশ কমে প্রতিটি শেয়ার সর্বশেষ ৬১ টাকা ৩০ পয়সায় লেনদেন হয়। আগের দিনে লেনদেন হয় ৬৬ টাকা ১০ পয়সায়।

পতনের তালিকায় পরের স্থানে রয়েছে পদ্মা লাইফ ইন্স্যুরেন্স। ৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ দর কমে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪৬ টাকা ৬০ পয়সায়।

তৃতীয় সর্বোচ্চ দর হারিয়েছে আইপিডিসি। ৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ কমে শেয়ারটি সর্বশেষ ৬৬ টাকা ৫০ পয়সায় হাতবদল হয়।

দর কমার শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো ছিল- মুন্নু অ্যাগ্রো, লাভেলো আইসক্রিম, এনার্জি পাওয়ার জেনারেশন, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং, লুবরেফ বাংলাদেশ, ইস্টার্ন ক্যাবলস ও মীর আকতার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
সিংহভাগ কোম্পানি ফ্লোরে, নামছে আরও অনেকগুলো
ব্যবসা বৃদ্ধির চুক্তি, সাইফ পাওয়ারের মুনাফা বাড়বে ২৫ কোটি
রেকর্ডের চার দিনের মাথায় লেনদেন অর্ধেকের নিচে
সাকিবের বাবার জায়গা থেকে সরল হিরুর শ্বশুরের নাম
চার্টার্ড লাইফ ইন্স্যুরেন্সের আইপিও আবেদন শুরু

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে