× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Orion Groups astonishing rise continues to leapfrog even weaker companies
google_news print-icon

ওরিয়ন গ্রুপের বিস্ময়কর উত্থান চলছেই, লাফাচ্ছে দুর্বল কোম্পানিও

ওরিয়ন-গ্রুপের-বিস্ময়কর-উত্থান-চলছেই-লাফাচ্ছে-দুর্বল-কোম্পানিও
এই গ্রুপের তিন কোম্পানির মধ্যে ওরিয়ন ফার্মা ও ওরিয়ন ইনফিউশন দিনের দর বৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমা ছুঁয়ে লেনদেন শেষ করেছে। অপর কোম্পানি বিকন ফার্মার শেষ লেনদেন দিনের দর বৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমা ছুঁয়েই হয়েছে। তবে সমন্বয়ে সেখান থেকে কিছুটা কমেছে। এদিন পুঁজিবাজারে যত লেনদেন হয়েছে তার মধ্যে ১৬ শতাংশের বেশিই হয়েছে এই তিনটি কোম্পানিতে।

একটি বিভ্রান্তকর সপ্তাহ শেষ করে নতুন সপ্তাহের প্রথম দিন পুঁজিবাজারে মূল্য সূচক কিছুটা বাড়লেও কমেছে বেশিরভাগ শেয়ারের দর। তারপরেও সূচকের উত্থানের মূল কারণ ওরিয়ন গ্রুপের তিনটি কোম্পানির বিস্ময়কর উত্থান পর্ব।

রোববার নতুন সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ২০ পয়েন্ট। তবে ১০৯টি কোম্পানির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমে গেছে ১৪০টির দর। অন্যদিকে আগের দিনের দরে লেনদেন হয়েছে ১২২টি কোম্পানির দর, সেগুলোর সিংহভাগই বেঁধে দেয়া সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইসে লেনদেন হচ্ছে।

তিন মাসে ছয় গুণ বেড়ে যাওয়া কোম্পানির দর আবার বাড়ল একদিনে যতটা বাড়া যায় ততটাই। শতকরা হিসেবে অন্য আরেকটির দর বাড়তে পেরেছে আরও বেশি, কারণ এটির দর আগের সেই কোম্পানির তুলনায় কম।

তিন কোম্পানির মধ্যে ওরিয়ন ফার্মার দর সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ বাড়ার সুযোগ ছিল। বেড়েছে ৯.৯৮ শতাংশ। আগের দিন দর ছিল ১১৬ টাকা ২০ পয়সা। বাড়ার সুযোগ ছিল ১২৭ টাকা ৮০ পয়সা পর্যন্ত। বেড়েছে ততটাই।

ওরিয়ন ইনফিউশনের দর ছিল ৪৬৭ টাকা ৪০ পয়সা। বাড়ার সুযোগ ছিল ৫০৮ টাকা ২০ পয়সা পর্যন্ত। বেড়েছেও এতটাই। ঠিক তিন মাস আগে এই কোম্পানিটির শেয়ারদর ছিল ৮০ টাকা ৭০ পয়সা।

ওরিয়ন গ্রুপের বিস্ময়কর উত্থান চলছেই, লাফাচ্ছে দুর্বল কোম্পানিও
রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সূচক শুরুতেই ৫২ পয়েন্ট বেড়ে গেলেও পরে সেখান থেকে ৩২ পয়েন্ট হারিয়ে শেষ হয় লেনদেন

গ্রুপের আরেক কোম্পানি বিকন ফার্মার দর আগের দিন ছিল ৩২১ টাকা ৬০ পয়সা। বাড়ার সুযোগ ছিল ৩৪৯ টাকা ৭০ পয়সা পর্যন্ত। দিনের শেষ লেনদেন হয়েছে এই টাকাতেই। তবে সমন্বয় হয়ে দর দাঁড়িয়েছে ৩৪৮ টাকা ৭০ পয়সায়।

এদিন মোট ৯টি কোম্পানির দর দিনের সর্বোচ্চ সীমা ছুঁয়ে বা কাছাকাছি গিয়ে লেনদেন শেষ করেছে। এর মধ্যে তিনটিই ওরিয়ন গ্রুপের।

সূচক যে ২০ পয়েন্ট বাড়লেও ওরিয়ন গ্রুপের তিনটি কোম্পানির কারণে সূচকে যোগ হয়েছে তার মধ্যে বিকন ফার্মার একার অবদানই ২৮.৯৬ পয়েন্ট।

মোট লেনদেনের ১৬ শতাংশের বেশি কেবল একটি গ্রুপেরই। হাতবদল হয়েছে এক হাজার ৮১৩ কোটি ৯২ লাখ ৬৩ হাজার টাকা, এর মধ্যে ওরিয়নের তিন কোম্পানির অবদানই ২৯০ কোটির বেশি।

এর মধ্যে একক কোম্পানি হিসেবে লেনদেনের শীর্ষে থাকা ওরিয়ন ফার্মার ২২০ কোটি টাকার বেশি মূল্যের শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

এই তালিকার চতুর্থ স্থানে থাকা ওরিয়ন ইনফিউশনে প্রায় ৪৭ কোটি টাকা এবং বিকন ফার্মায় প্রায় ২৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

ওরিয়ন গ্রুপের বিস্ময়কর উত্থান চলছেই, লাফাচ্ছে দুর্বল কোম্পানিও
পুঁজিবাজারে ওরিয়ন গ্রুপের তিনটি কোম্পানি তালিকাভুক্ত। তিনটি কোম্পানির শেয়ার দরই লাফাচ্ছে।

গত বছরের সেপ্টেম্বরে সংশোধনে যাওয়া পুঁজিবাজারে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর যে ধস নামে সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর শুরু গত ৩১ জুলাই। এই কয় দিনে সূচক বেড়েছে ৫৫৪ পয়েন্ট। তবে এই সূচক বৃদ্ধির সুফল সমভাবে পড়েনি পুঁজিবাজারে। ৩০ থেকে ৩৫টি কোম্পানির উত্থানের কারণেই মূলত এটি হয়েছে।

এর মধ্যে শীর্ষে নিঃসন্দেহে ওরিয়নের তিন কোম্পানি। পাশাপাশি সূচকে ভূমিকা রেখেছে বেক্সিমকো গ্রুপের দুই কোম্পানি বেক্সিমকো লিমিটেড ও বেক্সিমকো ফার্মা, যেগুলোর দর গত কয়েক মাসে অনেকটাই কমে গিয়েছিল।

স্বল্প মূলধনি হলেই লাফাচ্ছে

ব্যাংক খাতের ৩৩টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগ, ৩৬টি মিউচ্যুয়াল ফান্ডের মধ্যে প্রায় সব কটি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, আর্থিক, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক এবং বস্ত্র খাতের বহু কোম্পানি ফ্লোর প্রাইসে আছে।

এর মধ্যে একক কোম্পানি হিসেবে টাকার অঙ্কে সব চেয়ে বেশি লভ্যাংশ দেয়া ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো, শক্তিশালী মৌলভিত্তিক গ্রামীণ ফোনের মতো কোম্পানিও আছে। ওষুধ খাতে দেশ সেরা কোম্পানির একটি স্কয়ার ফার্মাও ফ্লোরের কাছাকাছি।

ভালো কোম্পানির ঝিমুনির মধ্যে এর ভিড়ে স্বল্প মূলধনি কোম্পানিগুলো লাফাচ্ছে।

ওরিয়ন গ্রুপের তিনটি ছাড়া আর যে ছয়টি কোম্পানি দিনের সর্বোচ্চ সীমা ছুঁয়ে লেনদেন হয়েছে তার মধ্যে শীর্ষে থাকা স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকসের দর বড়েছে ৯.৯৯ শতাংশ। ৬ কোটি ৪৬ লাখ টাকা মূলধনের কোম্পানিটি গত জুনে সমাপ্ত অর্থবছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান আছে ২ টাকা ২০ পয়সা।

তৃতীয় প্রান্তিক পর্যন্ত শেয়ার প্রতি ২ টাকা ১৩ পয়সা লোকসান দেয়া ২৬ কোটি ৪০ লাখ টাকা মূলধনের ইস্টার্ন ক্যাবলসের দর বেড়েছে ৯.৯৮ শতাংশ। দিন শেষে দর দাঁড়িয়েছে ১৯৯ টাকা ৪০ পয়সা।

৫ কোটি ৩৪ লাখ টাকার লোকসানি কোম্পানি আজিজ পাইপের দর ৯.৫৪ শতাংশ, ৬ বছর পর উৎপাদনে ফেরার খবরে লাফাতে থাকা ১ কোটি ৭০ লাখ টাকা মূলধনের জুন স্পিনার্সের দর ৮.৭৩ শতাংশ বেড়েছে।

ঋণ কেলেঙ্কারিতে ডুবে যাওয়া বিআইএফসি বছর তিনেক আগেও দুই টাকার ঘরে হাতবদল হতো। সেই কোম্পানিটি কেবল তিন বছরের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। তাতেই দর ছাড়িয়েছে অভিহিত মূল্য। এই কোম্পানিটির দর বড়েছে ৯.৬২ শতাংশ।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশে থাকা সি পার্ল, বিডিকম, বিডি থাইফুডের আর্থিক ভিত্তিও খুব একটা শক্তিশালী নয়। তাদের লভ্যাংশের ইতিহাসও তেমন একটা ভালো নয়।

লেনদেন বাড়লেও বহু কোম্পানির ক্রেতা নেই

বৃহস্পতিবারের তুলনায় এদিন লেনদেন বেড়েছে ৫৭১ কোটি টাকার বেশি। কিন্তু তাতে ফ্লোর প্রাইসে থাকা শত শত কোম্পানিতে আগ্রহ বাড়েনি।

এদিন ১২টি কোম্পানির একটি শেয়ারও হাতবদল হয়নি, চারটি কোম্পানির এক শটিরও কম, ৮টি কোম্পানির ৫০০টিরও কম, ছয়টি কোম্পানির এক হাজার থেকে দুই হাজারের মধ্যে, ১৪টি কোম্পানির ২ হাজার থেকে ৫ হাজারের কম, ১১টি কোম্পানির ৫ হাজার থেকে ১০ হাজারের কম, ১৩টি কোম্পানির ১০ হাজারের বেশি অথচ ২০ হাজারের কম শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

আরও ১০টি কোম্পানির ২০ হাজার থেকে ৩০ হাজারের কম শেয়ার হাতবদল হয়েছে। আরও ২৫টি কোম্পানির ৫০ হাজারের কম শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া ২০টি কোম্পানিতে এদিন হাতবদল হয়েছে ৮০৯ কোটি ২০ লাখ ৭ হাজার টাকা। অন্যদিকে সবচেয়ে কম লেনদেন হওয়া এক শ টি কোম্পানি মিলিয়ে হাতবদল হয়েছে ৩১ কোটি ৯৩ লাখ ৬৪ হাজার টাকা।

ব্র্যাক ব্যাংক, উত্তরা ফাইন্যান্স, ইউনাইটেড পাওয়ার, স্কয়ার ফার্মা, ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো কোম্পানির মতো ভালো কোম্পানির শেয়ারের বিপুল পরিমাণ বিক্রেতা থাকার পরও ক্রেতা পাওয়া যায়নি বললেই চলে।

পুঁজিবাজারের লেনদেন নিয়ে মিয়া আব্দুর রশিদ সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা শেখ ওহিদুজ্জামান স্বাধীন নিউজবাংলাকে বলেন, ‘সাধারণত ফান্ডামেন্টাল শেয়ার বা যেগুলোর ভবিষ্যৎ ভালো সেগুলোর দাম বাড়ে। কিন্তু স্বল্প মূলধনি, লোকসানি বা ভালো ফান্ডামেন্টাল নয়, এমন শেয়ারের দাম বাড়ার যৌক্তিক কোনো কারণ নেই।

‘কিছু কারণে দর বাড়তে পারে। প্রথমত, হয়ত তাদের কাছে কোনো গোপন তথ্য আছে তাই ট্রেড করছে।

‘দ্বিতীয়ত, কোনো গ্রুপ ডিমান্ড ক্রিয়েট করা বা আকৃষ্ট করার জন্য ভলিউম বাড়াতে পারে। এসব কারণে হতে পারে। তাছাড়া আর কারণ দেখি না। তবে সাধারণ নিয়ম মেনে ভলিউম ভালো আছে বা ট্রেড হচ্ছে। ফলে ট্রানজেকশন ভালো আছে।’

খাতভিত্তিক প্রবণতা

খাত হিসেবে সবচেয়ে ভালো দিন গেছে সাধারণ বিমায়। এই খাতে ৪১টি কোম্পনির মধ্যে দর বেড়েছে ৩৮টির। বাকি তিনটির দর ছিল অপরিবর্তিত।

জীবন বিমা খাতের ১২টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৮টির, কমেছে চারটির।

এছাড়া তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ১১টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৮টির কমেছে একটির, বাকি দুটির দর কমেছে।

বাকি সব খাতে অল্প সংখ্যক কোম্পানির দর বেড়েছে, কমেছে বেশিরভাগ। আর মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে দেখা যাচ্ছে এক অদ্ভুত প্রবণতা। এই খাতে ৩৬টি ফান্ডের মধ্যে ৬টির লেনদেন হয়নি। বাকি ৩০টির সব কটির দর এক জায়গায় দাঁড়িয়ে গত এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে।

জুনে অর্থবছর শেষ করা ফান্ডগুলোর লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট শেষে সবগুলো ফান্ড ফ্লোর প্রাইসে নেমে এসেছে। কিন্তু এই দরে লেনদেন হচ্ছে না বললেই চলে।

লেনদেনে এদিন সবাইকে ছাড়িয়ে ওষুধ ও রসায়ন খাত। হাতবদল হয় ৩৯৯ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার।

দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা বিবিধ খাতে হাতবদল হয়েছে ২৬৭ কোটি ৪০ লাখ টাকা। তৃতীয় অবস্থানে থাকা প্রকৌশল খাতে হাতবদল হয়েছে ১২৮ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, চতুর্থ অবস্থানে থাকা তথ্যপ্রযুক্তি খাতে লেনদেন হয়েছে ১১৮ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। কিছুদিন আগে প্রায় পাঁচ শ কোটি টাকা ছুঁইছুঁই লেনদেন হওয়া বস্ত্র ছিল পঞ্চম স্থানে। লেনদেন হয়েছে ১০৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

সবচেয়ে কম লেনদেন হওয়া মিউচ্যুয়াল ফান্ডে হাতবদল হয়েছে এক কোটি ২০ লাখ টাকা।

এদিন লেনদেনের শীর্ষ দশে ছিল যথাক্রমে ওরিয়ন ফার্মা, বেক্সিমকো লিমিটেড, জেএমআই হসপিটাল, ওরিয়ন ইনফিউশন, ইস্টার্ন হাউজিং, জেনেক্স ইনফোসিস, বিডিকম, ইউনিক হোটেল, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন এবং লাফার্ম হোলসিম সিমেন্ট।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশে ছিল স্টান্ডার্ড সিরামিকস, ইস্টার্ন ক্যাবলস, সি পার্ল, বিডিকম, ওরিয়ন ফার্মা, বিডি থাই ফুড, বিআইএফসি, আজিজ পাইপ, বিএনআইসিএল ও জুন স্পিনার্স।

দরপতনের শীর্ষ দশে ছিল যথাক্রমে ইউনিয়ন ক্যাপিটাল, জেএমআই সিরিঞ্জ, অ্যাপেক্স ফুড, সোনালী পেপার, আইপিডিসি, সোনারগাঁও টেক্সটাইল, মুন্নু অ্যাগ্রো, সোনালী আঁশ, সিনোবাংলা ও সিভিও পেট্রোকেমিক্যালস।

আরও পড়ুন:
ক্যাপিটাল গেইন করমুক্ত: এনবিআর পরিপত্র নিয়ে বিএসইসি
টাকার রেকর্ড দরপতনের ধাক্কা পুঁজিবাজারে
সিডিবিএলে শেয়ারের তথ্য কি নিরাপদ
মৌলভিত্তির কদর নেই, লোকসানি-দুর্বল কোম্পানির উত্থান
নাভানা ফার্মার আইপিও আবেদন শুরু মঙ্গলবার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে