× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Fundamentals do not value loss making weak companies rise
google_news print-icon

মৌলভিত্তির কদর নেই, লোকসানি-দুর্বল কোম্পানির উত্থান

মৌলভিত্তির-কদর-নেই-লোকসানি-দুর্বল-কোম্পানির-উত্থান
সূচক উত্থানের মধ্যেও বিনিয়োগকারীদের মনের উৎকণ্ঠা যাচ্ছে না নানা কারণে। ফাইল ছবি/নিউজবাংলা
সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে এমন ১০টি কোম্পানির মধ্যে দুটি নেই উৎপাদনে। বছরের পর বছর লভ্যাংশ দিতে পারছে না। একটি আছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান, যেটি মুনাফায় ফিরলেও লভ্যাংশ দিতে পারবে না, কারণ এর পুঞ্জিভূত আকাশচুম্বি লোকসান। অন্য একটি কোম্পানি গত এক দশকের মধ্যে দুইবারই সামান্য মুনাফা করে নামমাত্র লভ্যাংশ দিয়েছিল। গত অর্থবছরে শেয়ার প্রতি ১৩ টাকার বেশি লোকসান দেয়ার পর চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে কিছুটা মুনাফা করেছে।

দুই দিন পতনের পর পুঁজিবাজারে বেড়েছে মূল্য সূচক। সেই সঙ্গে বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দর। এর আগে কয়েক দিন সূচক বাড়লেও সিংহভাগ কোম্পানির দর কমছিল আর আগের দিন সিংহভাগ কোম্পানির দর বাড়ার পর কমেছিল সূচক।

তবে পুঁজিবাজার ‘অস্বাভাবিক আচরণ’ থেকে বের হতে পারছে না। সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবস মঙ্গলবার পুঁজিবাজারে দেখা গেল লোকসানি, দুর্বল সব কোম্পানির শেয়ারদরে উত্থান।

সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে এমন ১০টি কোম্পানির মধ্যে দুটি নেই উৎপাদনে। বছরের পর বছর লভ্যাংশ দিতে পারছে না। একটি আছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান, যেটি মুনাফায় ফিরলেও লভ্যাংশ দিতে পারবে না, কারণ এর পুঞ্জিভূত আকাশচুম্বি লোকসান।

অন্য একটি কোম্পানি গত এক দশকের মধ্যে দুইবারই সামান্য মুনাফা করে নামমাত্র লভ্যাংশ দিয়েছিল। গত অর্থবছরে শেয়ার প্রতি ১৩ টাকার বেশি লোকসান দেয়ার পর চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে কিছুটা মুনাফা করেছে।

এমন আরও বহু লোকসাানি, বন্ধ বা কোম্পানির রমরমা অবস্থা দেখা গেছে।

এদিন লেনদেনের পুরোটা সময় সূচকের উত্থান-পতন দেখা গেছে। প্রথম ঘণ্টাতেই সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে সেটি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। এরপরেও আরও দুইবার উত্থান হলেও সেই ওই পরিমাণ সূচক বাড়েনি।

বেলা ১২টা ৩৫ মিনিটে দিনের সর্বোচ্চ অবস্থানে পৌঁছে সূচকের অবস্থান হয় ৬ হাজার ৫৬৭ পয়েন্ট, যা আগরে দিনের চেয়ে ৩৭ পয়েন্ট বেশি। এরপরে ক্রমাগত দরপতনে সূচক আগের দিনের কাছকাকাছি চলে যায়, আশঙ্কা তৈরি হয় পতনের।

তবে শেষ পর্যন্ত কিছুটা বেড়ে শেষ হয় লেনদেন। আগের দিনের চেয়ে সূচকে ৯ পয়েন্ট বেশি যোগ হয়েছে।

লেনদেন হওয়া সিকিউরিটিজের মধ্যে দর বেড়েছে ১২৯টির। বিপরীতে ১০৮টির দর কমেছে এবং আগের দরেই লেনদেন হয়েছে ১৪০টির। এই ১৪০টির প্রায় সবগুলোই বেঁধে দেয়া সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইসে লেনদেন হচ্ছে।

ইতিবাচক প্রবণতা হিসেবে লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। হাতবদল হয়েছে এক হাজার ৪৮০ কোটি ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার। যার আগের দিনের চেয়ে ১১৯ কোটি টাকা বেশি। সোমবার ডিএসইতে লেনদেন হয় এক হাজার ৩৬০ কোটি ৭৪ লাখ ৬ হাজার টাকা।

মৌলভিত্তির কদর নেই, লোকসানি-দুর্বল কোম্পানির উত্থান
মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

ট্রেজার সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা মোস্তফা মাহবুব উল্লাহ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বাজার ভালোই যাচ্ছে। আমি বলব, গতকালের বাজারটা ভালো ছিল, কারণ গ্রোথের জন্য এরকমটা প্রয়োজন আছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘বাজারে প্রতিদিনই শেষের ঘণ্টাতে ভালো ট্রানজেকশন হচ্ছে। কাঙ্খিত পর্যায়ের যে ট্রানজেকশন, সেই লেভেলে চলে আসছে শেষে পঞ্চাশ মিনিটে।’

তুর্বল শেয়ারের দরবৃদ্ধি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ওই ধরনের কিছু শেয়ারের দাম বেড়েছে। সেগুলোতেও তো কারও না কারও ইনভেস্টমেন্ট রয়েছে। তারাও তো কিছু প্রফিট করতে চায়। এটাই স্বাভাবিক।’

দরবৃদ্ধিতে দুর্বল কোম্পানির আধিপত্য

উৎপাদনে নেই অথচ সর্বোচ্চ দর বেড়েছে জুট স্পিনার্সের। তৃতীয় প্রান্তিক শেষে কোম্পানির লোকসানের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে শেয়ার প্রতি ৩২ টাকা ৫০ পয়সা।

মঙ্গলবার ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দর বেড়ে শেয়ারটি সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ১৯০ টাকা ৭০ পয়সায়। আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ১৭৩ টাকা ৪০ পয়সায়।

গত এক দশকে দুইবার লভ্যাংশ নেয়া সোনারগাঁও টেক্সটাইলের দরও বেড়েছে এক দিনে যতটা বাড়া সম্ভব ততটাই। ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ বেড়ে লেনদেন হয়েছে ৬০ টাকায়।

গত পাঁচ বছরের মধ্যে শুধু ২০১৯ সালে শেয়ার প্রতি ৩০ পয়সা নগদ লভ্যাংশও দিয়েছিল কোম্পানিটি। সর্বশেষ ২০২১ সালে শেয়ারপ্রতি ১৩ টাকা ৩৫ পয়সা লোকসান হয়েছে। তবে গত মার্চে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিক পর্যন্ত শেয়ার প্রতি ২৪ পয়সা আয় করতে পেরেছে তারা।

৯ দশমিক ৮০ শতাংশ দর বেড়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ঋণ কেলেঙ্কারি ও লোকসানে ডুবে থাকা আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইউনিয়ন ক্যাপিটাল।

মঙ্গলবার সর্বশেষ শেয়ারটি লেনদেন হয়েছে ১১ টাকা ২০ পয়সায়। আগের দিনে ক্লোজিং প্রাইস ছিল ১০ টাকা ২০ পয়সা।

গত তিন বছর থেকে বড় অংকের লোকসান গুনছে কোম্পানিটি। তার আগের দুই বছর অবশ্য কিছু আয় দেখাতে পেরেছিল।

২০২১ সালে শেয়ারপ্রতি লোকসান দাঁড়িয়েছে ৮ টাকা ৩ পয়সা।

লোকসানি বিডি ওয়েলডিং রয়েছে দরবৃদ্ধির তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে। অথচ ২০১৯ সালের পর থেকে অপারেশনে নেই কোম্পানিটি। ওই বছর শেয়ারপ্রতি ৮ পয়সা লোকসান দিয়েছিল বিডি ওয়েলডিং।

আরেক লোকসানি কোম্পানি আরএমআরএম স্টিলের দর বেড়েছে ৬ দশমিক ১১ শতাংশ। তালিকার ১২ তম স্থানে থাকা কোম্পানিটির গত বছরে লোকসান হয়েছে ৩ টাকা ৭৫ পয়সা।

২০২০ সালের পরে কোনো অপারেশনাল তথ্য নেই সানলাইফ ইন্স্যুরেন্সের। অথচ কোম্পানির দর ৪ দশমিক ৬৪ শতাংশ বেড়ে সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৬৫ টাকা ৪০ পয়সায়।

এ দর বৃদ্ধির শীর্ষ ২০টি কোম্পানির তালিকায় রয়েছে- বিডি ল্যাম্পস, মেট্রো স্পিনিং, সোনালী আঁশ, আইপিডিসি, জেএমআই সিরিঞ্জ, রংপুর ডেইরি অ্যান্ড ফুড, বিডি কম, নর্দার্ন জুট ম্যানুফ্যাকচারিং,জেনেক্স ইনফোসিস, জেমিনি সি ফুড, ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিং স্টেশন, পেপার প্রসেসিং ও মালেক স্পিনিং।

এর মধ্যে সিংহভাগেরই লভ্যাংশ আসে নামমাত্র। ‍দুই একটি কেবল ভালো কোম্পানি আছে।

দর পতনের শীর্ষ ১০

এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে নাহি অ্যালুমিনিয়াম। শেয়ারদর ৬ শতাংশ কমে সর্বশেষ ৮০ টাকা ৫০ পয়সায় লেনদেন হয়।

পতনের তালিকায় পরের স্থানে রয়েছে এসিআই ফর্মূলেশন। ৪ দশমিক ৭৪ শতাংশ দর কমে লেনদেন হয়েছে ১৮০ টাকা ৫০ পয়সায়।

তৃতীয় সর্বোচ্চ দর হারিয়েছে ইস্টার্ন হাউজিং। ৩ দশমিক ৭৬ শতাংশ কমে শেয়ারটি সর্বশেষ ৭৯ টাকা ৩০ পয়সায় হাতবদল হয়।

দর কমার শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো ছিল- বিকন ফার্মা, ফাস ফাইন্যান্স, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং, উত্তরা ফাইন্যান্স, প্রাইম লাইফ ইন্স্যুরেন্স, প্রিমিয়ার লিজিং ও এনার্জি পাওয়ার জেনারেশন।

কোন খাত কেমন

প্রধান খাতগুলোতে দরবৃদ্ধির তুলনায় দরপতনই বেশি ছিল। শীর্ষ পাঁচের একটি খাতেই কেবল ৫০ শতাংশ দরবৃদ্ধি দেখা গেছে।

একদিন বাদেই আবার শীর্ষে চলে এসেছে ওষুধ ও রসায়ন খাত। এ খাতে লেনদেন বেশি বেড়েছে তা নয়, বরং বিবিধ খাতে লেনদেন কমে দ্বিতীয় স্থানে চলে গেছে।

২৯১ কোটি ২৭ লাখ টাকা লেনদেন কমেছে ওষুধ ও রসায়ন খাতে। দরবৃদ্ধি হয়েছে ১২টি কোম্পানির। বিপরীতে দর কমেছে ১২টির। ৬টির লেনদেন হয়েছে আগের দরে।

লেনদেন কমে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে বিবিধ খাত। হাতবদল হয়েছে ২৭৫ কোটি টাকা, আগের দিনে এটি ছিল ৩২০ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

৬টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৫টির পতন ও ২টির লেনদেন হয়েছে আগের দরেই।

পরের অবস্থানে থাকা বস্ত্র খাতের লেনদেন বেড়েছে। হাতবদল হয়েছে ১৩২ কোটি টাকা। ৯টি কোম্পানির দরপতনের বিপরীতে ২৩টির বেড়েছে। ২৭টির দর অপরিবর্তিত ছিল।

চতুর্থ স্থানে রয়েছে প্রকৌশল খাত। শীর্ষ পাঁচের মধ্যে এ খাতেই ৫০ শতাংশ কোম্পানির দরবৃদ্ধি দেখা গেছে। ১৩০ কোটি ১০ লাখ টাকা লেনদেনের দিনে ২১টি কোম্পানির দর বৃদ্ধি, ১১টির দর অপরিবর্তিত ও ১০টির দরপতন হয়েছে।

আর কোনো খাতের লেনদেন ১০০ কোটি ছুঁতে পারেনি।

পঞ্চম অবস্থানে থাকা জ্বালানি খাতে লেনদেন হয়েছে ৭৮ কোটি ৯০ লাখ টাকার। এ খাতে ১২টি কোম্পানির দর কমেছে, ৯টির বেড়েছে ও ২টির অপরিবর্তিত ছিল।

সূচক বাড়াল যারা

সবচেয়ে বেশি ২ দশমিক ০৫ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেড। শেয়ারটির দর ১ দশমিক ৬ শতাংশ বেড়েছে।

ইউনাইটেড পাওয়ারের দর ১ দশমিক ৩২ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ১ দশমিক ৯১ পয়েন্ট।

আইপিডিসি সূচকে যোগ করেছে ১ দশমিক ৮৯ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ৫ দশমিক ৯৮ শতাংশ।

এর বাইরে ইউনিলিভার, কোহিনূর কেমিক্যাল, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, আইসিবি, প্রাইম ব্যাংক, জেএমআই সিরিঞ্জ ও স্কয়ার টেক্সটাইল সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ১১ দশমিক ১০ পয়েন্ট।

বিপরীতে সবচেয়ে বেশি ২ দশমিক ৪৮ পয়েন্ট সূচক কমেছে বিকন ফার্মার দর পতনে। কোম্পানিটির দর কমেছে ৩ দশমিক ৩৮ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১ দশমিক ৫ পয়েন্ট কমেছে স্কয়ার ফার্মার কারণে। শেয়ার প্রতি দাম কমেছে শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ।

আর কোনো কোম্পানি সূচক ১ পয়েন্ট কমাতে পারেনি।

বার্জার পেইন্টসের দর শূন্য দশমিক ৬৩ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে শূন্য দশমিক ৮২ পয়েন্ট।

বেক্সিমকো ফার্মা, লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ, গ্রামীণফোন, এসিআই ফর্মূলেশন, তিতাস গ্যাস, নাহি অ্যালুমিনিয়াম ও আইএফআইসি ব্যাংকের দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ৮ দশমিক ৫৫ পয়েন্ট।

আরও পড়ুন:
১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে এপেক্স ট্যানারি
ঢালাও পতনের দিন বেক্সিমকো গ্রুপের রমরমা
কারসাজি সন্দেহে পেপার প্রসেসিং নিয়ে তদন্তের নির্দেশ
বেক্সিমকো ও ওরিয়ন গ্রুপে তুমুল আগ্রহ
ওষুধ খাতে হুলুস্থুল, দ্বিধা কাটিয়ে স্বরূপে ফিরল পুঁজিবাজার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে