× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Second highest fall in floor prices
google_news print-icon

ফ্লোর প্রাইসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পতন

ফ্লোর-প্রাইসে-দ্বিতীয়-সর্বোচ্চ-পতন
গত ৩১ জুলাই সব শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্য বা ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পর এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পতন। গত ১০ আগস্ট ৭৮ পয়েন্ট সূচকের পতন হয়েছিল অর্থনীতি নিয়ে নানা উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়ায়। তবে এরপর থেকে ডলারের বিপরীতে টাকার শক্তি ফিরে পাওয়া, রপ্তানি ও রেমিট্যান্স বৃদ্ধিসহ নানা ইস্যুতে গত ১৪ আগস্ট থেকে পুঁজিবাজার টানা বাড়তে থাকে। তবে রোববার সূচক অনেকটা বেড়ে গিয়েও দ্রুত পতন নিয়ে উদ্বেগ ছিল। পরের দিন পতন হলো আরও বেশি।

৭৮ পয়েন্ট বেড়ে গিয়েও শেষ পর্যন্ত ১৮ পয়েন্ট কমে লেনদেন শেষ করার মধ্য দিয়ে নেতিবাচক যে ইঙ্গিত পুঁজিবাজার আগের দিন দিয়েছিল, সোমবার সেটি আরও জোরাল হলো।

সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবসে সূচক পড়ল ৫৮ পয়েন্ট, যদিও এক পর্যায়ে কমে গিয়েছিল ৬৮ পয়েন্ট।

এদিন বেড়েছে কেবল ৩৮টি কোম্পানির দর, বিপরীতে কমেছে ২৬৩টির। আগের দিনের দরে হাতবদল হয়েছে ৬৮টি কোম্পানির শেয়ার, যেগুলোর সিংহভাগই ফ্লোর প্রাইসে হাতবদল হয়েছে।

গত ৩১ জুলাই সব শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্য বা ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পর এটি দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পতন। গত ১০ আগস্ট ৭৮ পয়েন্ট সূচকের পতন হয়েছিল অর্থনীতি নিয়ে নানা উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়ায়।

তবে এরপর থেকে ডলারের বিপরীতে টাকার শক্তি ফিরে পাওয়া, রপ্তানি ও রেমিট্যান্স বৃদ্ধিসহ নানা ইস্যুতে গত ১৪ আগস্ট থেকে পুঁজিবাজার টানা বাড়তে থাকে।

সেদিন থেকে ছয় কর্মদিবসে ১৬৭ পয়েন্ট সূচকের উত্থানের পর ২৪ আগস্ট ৩৫ পয়েন্ট দরপতনের মধ্য দিয়ে একদিন বিশ্রাম নেয় পুঁজিবাজার।

এরপর থেকে শুরু হয় আরেক দৌড়। আবার টানা ছয় দিন বাড়ে সূচক। এই সময়ে যোগ হয় ২২৮ পয়েন্ট।

এর মধ্যে রোববার লেনদেনের শুরুতে যে চিত্র দেখা দেয়, সেটি এক বছর আগে ১২ সেপ্টেম্বর বাজার সংশোধন শুরু হওয়ার দিন দেখা গিয়েছিল। আগের দিন বেলা সোয়া ১১টার দিকে সূচক ৭৮ পয়েন্ট বেড়ে লেনদেন হচ্ছিল। দিনের সর্বোচ্চ এই অবস্থান থেকে ৯৬ পয়েন্ট কমে লেনদেন শেষ হয় ১৮ পয়েন্ট সূচক হারিয়ে, যদিও এক পর্যায়ে সূচক পড়েছিল ১০৫ পয়েন্ট।

২০২১ সালের ১২ সেপ্টেম্বর এমন একটি চিত্র দেখা গিয়েছিল, যেদিন থেকে পুঁজিবাজার মূলত সংশোধনে যায়। সে সময়ও পুঁজিবাজার ক্রমেই বাড়ছিল। আর লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টার মধ্যে সূচক বেড়ে যায় ৭৮ পয়েন্ট। সেখান থেকে অবিশ্বাস্যভাবে ১২৪ পয়েন্ট হারিয়ে শেষ পর্যন্ত সূচক কমে ৫৬ পয়েন্ট।

সেদিন সংশোধন শুরু হলেও বড় মূলধনি কিছু কোম্পানির হাত ধরে সূচক বাড়ছিল। তবে অক্টোবরের সেই দিন থেকে তাও কমতে তাকে। এরপর বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির মধ্যে মতভেদ, বছর শেষে বিনিয়োগ সমন্বয়সহ নানা কারণে বাজার যখন চাপে, তখন গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রুশ হামলার পর শুরু হয় ধস।

রোববারের লেনদেনের এই বিষয়টি স্বাভাবিক ঠেকছিল না। পরে দেশের বাইরে অবস্থানকারী বিএসইসি চেয়ারম্যান শিবলী-রুবাইয়াত উল ইসলাম জানান, তারা জানতে পেরেছেন, ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয়া হচ্ছে, এমন একটি গুজব ছড়িয়েছে। তিনি নিশ্চিত করেন, এটি উঠে যাচ্ছে না।

তবে এই নিশ্চয়তা দেয়ার পরদিন পতন আরও বড় হলো। লেনদেন শুরু হয়েছিল যদিও ইতিবাচক প্রবণতা নিয়ে, কিন্তু পতন শুরু হতে দেরি হয়নি।

শেয়ারগুলো দর হারানোর পাশাপাশি বড় পতন হয়েছে লেনদেনেও। আগের দিন চলতি বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো ২ হাজার ২০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে লেনদেন হলেও সেটি নেমে এসেছে দেড় হাজার কোটি টাকার নিচে। সাত কর্মদিবসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন এটি।

ফ্লোর প্রাইসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পতন
সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির কমিশনার শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ এদিনও ফ্লোর প্রাইস চালু রাখার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানান। নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘কমিশন ফ্লোর প্রাইস তুলে দেয়ার কথা ভাবছেও না। অদূর ভবিষ্যতেও ফ্লোর প্রাইস তুলে দেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই। এটি অনির্দিষ্টকালের জন্য চলবে। যদি কেউ এ বিষয়ে কথা বলে, তাহলে বুঝতে হবে কেউ গুজব ছড়াচ্ছে। আমি বিনিয়োগকারীদের পরামর্শ দিচ্ছি, তারা ফ্লোর প্রাইস তুলে দেয়ার কোনো কথা যেন বিশ্বাস না করে।’

ফ্লোর প্রাইস ইস্যু ছাড়াও বাংলাদেশে ব্যাংকের রিজার্ভ ৩৯ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে যাওয়া এবং বৈদেশিক বাণিজ্যের বিল পরিশোধের পর সেটি ৩৮ বিলিয়নের নিচে নামার যে শঙ্কা তৈরি হয়েছে, সেটিও বিনিয়োগকারীদের মধ্যে মনস্তাত্ত্বিক প্রভাব ফেলতে পারে।

আবার বিনিয়োগকারীদের মধ্যে গুজবে বিশ্বাস করে বারবার ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার বিষয়টি এর আগেও দেখা গেছে, সেটিও একটি কারণ হতে পারে।

আজ যতগুলো শেয়ারের দাম বেড়েছে কমেছে তার ছয় গুণের মতো। ৩৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ২৬৩টির। আর আগের দরেই লেনদেন হয়েছে ৬৮টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।

তবে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি আহমেদ রশীদ লালী নিউজবাংলাকে বলেন, ‘সিম্পলি প্রফিট টেকিং। আর এর সঙ্গে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেয়ার গুজবে কিছুটা প্যানিকড হয়েছে। এ ছাড়া তেমন কোনো কারণ নেই বাজার পতনের।’

কোন খাত কেমন

গতকাল চারটি খাতের লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়ালেও আজ মাত্র একটি খাতই এই অঙ্ক ছুঁতে পেরেছে। মাত্র ৩৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধিতে পতনের পাল্লাই ভারী ছিল সব খাতে।

২০৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকা বা ১৪.৯৬ শতাংশ লেনদেনের মধ্য দিয়ে শীর্ষে রয়েছে প্রকৌশল খাত। আগের দিনেও শীর্ষে থাকা খাতটির লেনদেন ছিল ২৮৮ কোটি ১০ লাখ টাকা বা ১৩.৪০ শতাংশ।

গতকাল যেখানে ১৪টি কোম্পানির দর বেড়েছিল আজ সেখান মাত্র ২টির বেড়েছে। বিপরীতে ৩৭টির দর কমে ও ৩টির অপরিবর্তিত দামে লেনদেন হয়েছে।

আগের দিন ২০০ কোটির বেশি লেনদেন করেও চতুর্থ অবস্থানে থাকা বিবিধ খাত আজ ১৯১ কোটি ১০ লাখ বা ১৩.৯০ শতাংশ লেনদেন করেও তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।

এ খাতের কোনো কোম্পানির দর বাড়েনি, বরং কমেছে ১০টির। আর আগের দরেই লেনদেন হয়েছে ৩টি কোম্পানির শেয়ার।

বস্ত্র খাতেও লেনদেন কমার সঙ্গে দরপতন হয়েছে ব্যাপক। ১৬৩ কোটি টাকা লেনদেনের দিনে দাম বেড়েছে মাত্র ৪টি কোম্পানির, বিপরীতে ১৬টির অপরিবর্তিত ও ৩৯টির দাম কমে লেনদেন হয়েছে।

রোববার দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ওষুধ ও রসায়ন খাতের অবস্থান নেমে এসেছে চারে। ১৬১ কোটি ৫০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ৫টির দরবৃদ্ধি, ২২টির দরপতন ও ৪টির দর অপরিবর্তিত ছিল।

এই চার খাতেই লেনদেন হয়েছে ১০০ কোটি টাকার বেশি।

আর লেনদেনের পঞ্চম অবস্থানে থাকা জ্বালানি খাতের মাত্র একটি কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। বিপরীতে ২২টির দর পতন হয়েছে। দিনভর লেনদেন হয়েছে ৮৭ কোটি ১০ লাখ টাকার।

ষষ্ঠ অবস্থানে থাকা সেবা খাতের কোনো কোম্পানির দর বাড়েনি। তবে লেনদেন হয়েছে ৮১ কোটি ৪৮ লাখ টাকার।

এই বাইরে খাদ্য, জীবন বিমা, আইটি ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে লেনদেন হয়েছে ৫০ থেকে ৮০ কোটির ঘর পর্যন্ত।

দর পতনের দিনে জীবন বিমায় ৭টি, খাদ্য ব্যাংক ও সাধারণ বিমা খাতে ৪টি করে, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ২টি, মিউচ্যুয়াল ফান্ড ও টেলিযোগাযোগ খাতে একটি করে কোম্পানির দরবৃদ্ধি দেখা গেছে।

সূচক কমাল যারা

সবচেয়ে বেশি ৫ দশমিক ৮ পয়েন্ট সূচক কমেছে বেক্সিমকোর দর পতনে। কোম্পানিটির দর কমেছে ২ দশমিক ৭৫ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪ দশমিক ৫২ পয়েন্ট কমেছে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোর কারণে। শেয়ার প্রতি দাম কমেছে শূন্য দশমিক ৮২ শতাংশ।

বেক্সিমকো ফার্মার দর ১ দশমিক ৭৭ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে ২ দশমিক ৬ পয়েন্ট।

এ ছাড়া আইডিএলসি, পাওয়ার গ্রিড, বসুন্ধরা পেপার, ইস্টার্ন হাউজিং, আইসিবি, গ্রামীণফোন ও ওরিয়ন ফার্মার দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ২৬ দশমিক ৪২ পয়েন্ট।

বিপরীতে সবচেয়ে বেশি ২ দশমিক ৮৩ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে বিকন ফার্মা। শেয়ারটির দর ২ দশমিক ৩৮ শতাংশ দর বেড়েছে।

আইপিডিসির দর ৫ দশমিক ৬৭ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ২ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট।

সি পার্ল সূচকে যোগ করেছে ১ দশমিক ৩৪ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৮১ শতাংশ।

এর বাইরে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল, কোহিনূর কেমিক্যাল, পূবালী ব্যাংক, ফারইস্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ওরিয়ন ইনফিউশন, কাশেম ইন্ডাস্টিজ ও ম্যারিকো সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ১১ দশমিক ২৮ পয়েন্ট।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০

সবচেয়ে বেশি ৯ দশমিক ৯৮ শতাংশ দর বেড়েছে সি পার্লের। শেয়ারটি সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৬২ টাকা ৮০ পয়সায়। আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ৫৭ টাকা ১০ পয়সায়।

সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স রয়েছে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে। শেয়ারের দর ৬ দশমিক ৮০ শতাংশ বেড়ে লেনদেন হয়েছে ৬৭ টাকা ৫০ পয়সায়।

৫ দশমিক ৬৬ দর বেড়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে আইপিডিসি। সর্বশেষ শেয়ারটি লেনদেন হয়েছে ৬৯ টাকায়। আগের দিনে ক্লোজিং প্রাইস ছিল ৬৫ টাকা ৩০ পয়সা।

দর বৃদ্ধির তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে- কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ, ফারইস্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন, ফাইন ফুডস, ওরিয়ন ইনফিউশন, জেমিনি সি ফুড ও পদ্মা লাইফ ইন্স্যুরেন্স।

দর পতনের শীর্ষ ১০

এই তালিকার শীর্ষে ছিল সোনারগাঁও টেক্সটাইল। শেয়ারটির দর ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ কমে সর্বশেষ ৬৫ টাকা ১০ পয়সায় লেনদেন হয়।

ইস্টার্ন হাউজিং দর পতনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিল। শেয়ারটির দর ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ কমে লেনদেন হয়েছে ৯৪ টাকা ৭০ পয়সায়।

তৃতীয় সর্বোচ্চ দর হারিয়েছে আরএসআরএম স্টিল। ৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ কমে শেয়ারটি সর্বশেষ ২০ টাকা ৬০ পয়সায় হাতবদল হয়।

দর কমার শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো ছিল- এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড, বসুন্ধরা পেপার, অ্যাডভেন্ট ফার্মা, জিএসপি ফাইন্যান্স, ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট, ন্যাশনাল পলিমার ও ই-জেনারেশন।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজারে আসছে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
পুঁজিবাজারে কারসাজি, ‘হল্টেড মিজান’ শনাক্ত
পুঁজিবাজারে উত্থানের এক মাস, বছরের ক্ষতি পূরণ হবে কি?
পুঁজিবাজারে ২৮ দিনের পতন থেকে উদ্ধার ২০ দিনে
এক দিনের বিশ্রাম শেষে পুঁজিবাজারে তিনে তিন

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে