× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
The memories of the pain of a year ago returned to the sudden fall from the big rise
google_news print-icon

বড় উত্থান থেকে হঠাৎ পতন ফেরাল এক বছর আগের বেদনার স্মৃতি

বড়-উত্থান-থেকে-হঠাৎ-পতন-ফেরাল-এক-বছর-আগের-বেদনার-স্মৃতি
২০২১ সালের ১২ সেপ্টেম্বর এমন একটি চিত্র দেখা গিয়েছিল। লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টার মধ্যে সূচক বেড়ে যায় ৭৮ পয়েন্ট। সেখান থেকে অবিশ্বাস্যভাবে ১২৪ পয়েন্ট হারিয়ে শেষ পর্যন্ত সূচক কমে ৫৬ পয়েন্ট। সেদিন সংশোধন শুরু হলেও বড় মূলধনি কিছু কোম্পানির হাত ধরে সূচক বাড়ছিল। তবে অক্টোবরের সেই দিন থেকে তাও কমতে তাকে। এরপর বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির মধ্যে মতভেদ, বছর শেষে বিনিয়োগ সমন্বয়সহ নানা কারণে বাজার যখন চাপে, তখন গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রুশ হামলার পর শুরু হয় ধস।

টানা ছয় কর্মদিবস উত্থান শেষে একদিন সংশোধনের পর আবার টানা ছয় কর্মদিবস সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে নতুন আশা। এর মধ্যে সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু হতে না হতেই শেয়ারের ব্যাপক ক্রয়চাপ। মিনিটে ১০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হতে থাকে।

টানা দেড় ঘণ্টারও বেশি এই প্রবণতা চলতে থাকে। বেলা ১১টা ৬ মিনিটে আগের দিনের চেয়ে সূচক বেশি ছিল ৭৮ পয়েন্ট। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক তখন ছিল ৬ হাজার ৫৮৫ পয়েন্ট, যা ছিল গত ১১ মের পর সর্বোচ্চ অবস্থান।

এখান থেকে ছয় পয়েন্ট বাড়লেই সূচক প্রায় পাঁচ মাসের সর্বোচ্চ অবস্থানকে ছাড়িয়ে যাবে, এই পরিস্থিতি থেকে হঠাৎ পড়তে থাকে পুঁজিবাজার। একপর্যায়ে বেলা ১টা ২২ মিনিটে সূচক নেমে যায় আগের দিনের চেয়ে ১৩ পয়েন্ট। এরপর সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। শেষ পর্যন্ত আগের দিনের চেয়ে ১৮ পয়েন্ট কমে শেষ হয় লেনদেন, যদিও একপর্যায়ে ৩৩ পয়েন্ট নেমে গিয়েছিল। একেবারে শেষ মুহূর্তের সমন্বয়ে সেখান থেকে কিছুটা বাড়ে।

শেষ পর্যন্ত দিনের সর্বোচ্চ সূচক থেকে ৯৬ পয়েন্ট কমে শেষ হয় লেনদেন, যদিও একপর্যায়ে কমেছিল ১১১ পয়েন্ট।

২০২১ সালের ১২ সেপ্টেম্বর এমন একটি চিত্র দেখা গিয়েছিল, যেদিন থেকে পুঁজিবাজার মূলত সংশোধনে যায়। সে সময়ও পুঁজিবাজার ক্রমেই বাড়ছিল। আর লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টার মধ্যে সূচক বেড়ে যায় ৭৮ পয়েন্ট। সেখান থেকে অবিশ্বাস্যভাবে ১২৪ পয়েন্ট হারিয়ে শেষ পর্যন্ত সূচক কমে ৫৬ পয়েন্ট।

সেদিন সংশোধন শুরু হলেও বড় মূলধনি কিছু কোম্পানির হাত ধরে সূচক বাড়ছিল। তবে অক্টোবরের সেই দিন থেকে তাও কমতে তাকে। এরপর বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির মধ্যে মতভেদ, বছর শেষে বিনিয়োগ সমন্বয়সহ নানা কারণে বাজার যখন চাপে, তখন গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রুশ হামলার পর শুরু হয় ধস।

যে সূচক ৮ হাজার পয়েন্টের দিকে ছুটছিল, একপর্যায়ে তা ৬ হাজারের নিচে নেমে আসে। তবে গত ৩১ জুলাই থেকে বাজার ঘুরে দাঁড়ানো শুরু।

সেদিন থেকে টানা পাঁচ দিন উত্থানের পর অবশ্য চার দিন পতন হয়। তবে ১৪ আগস্ট থেকে পুঁজিবাজারে সূচক পড়ার বিষয়টি দেখা গেছে কেবল দুই দিন। এর মধ্যে ২৪ আগস্ট এক দিনে ৩৫ পয়েন্ট আর তারও ছয় কর্মদিবস পর আজ কমল এর অর্ধেক।

বড় উত্থান থেকে হঠাৎ পতন ফেরাল এক বছর আগের বেদনার স্মৃতি
রোববার সূচক এক পর্যায়ে গত ১১ মের অবস্থানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার আশাবাদ তৈরি হয়। তবে এরপর থেকে টানা কমতে থাকে তা

ফ্লোর প্রাইস, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগসীমা গণনা পদ্ধতি শেয়ারের ক্রয়মূল্যে হিসাব করাসহ নানা কারণে বিনিয়োগকারীরা এখন অনেকটাই নির্ভার। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর অর্থনীতি নিয়ে যে আতঙ্কে পুঁজিবাজারে ক্রমাগত দরপতন হচ্ছিল, তার মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পুঁজিবাজার নিয়ে রক্ষণশীল নীতি পরিবর্তনের আভাস বিনিয়োগকারীদের সাহস দিচ্ছে।

দিন শেষে যত সংখ্যক কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে, কমেছে তার চেয়ে দ্বিগুণের বেশি। বেড়েছে ৯৫টি কোম্পানির দর, বিপরীতে কমেছে ২১৭টির। আর আগের দিনের দরে লেনদেন হয়েছে ৬৩টির, যেগুলোর সিংহভাগই লেনদেন হয়েছে বেঁধে দেয়া সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইসে।

তবে সূচকের পিছুটানেও লেনদেনের গতি সেভাবে কমেনি। বেলা ১টা ৩২ মিনিটে তা ছাড়িয়ে যায় দুই হাজার কোটির ঘর।

চলতি ২০২২ সালে লেনদেন এর আগে কেবল দুই বার দুই হাজার কোটির ঘর অতিক্রম করেছে, সেটিও সদ্য আগস্টে। জুলাইয়ের শেষ দিন থেকে পুঁজিবাজারে টানা উত্থানের মধ্যে ২৮ আগস্ট প্রথমবারের মতো এবং ৩১ আগস্ট দ্বিতীয়বারের মতো এই ঘর ছাড়ায়।

রোববারের এই লেনদেন সেই দুই দিনকে ছাড়িয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত হাতবদল হয় ২ হাজার ২৯৬ কোটি ৩৯ লাখ ২ হাজার টাকা।

২০২১ সালের ৭ অক্টোবর থেকে পুঁজিবাজারে ক্রমাগত সূচক পতন শুরুর পর এটিই সর্বোচ্চ লেনদেন। সেদিন লেনদেন হয়েছিল ২ হাজার ৪৯৭ কোটি ২০ লাখ ৪৬ হাজার টাকা।

এই পতনকে স্বাভাবিক দর সংশোধন হিসেবে দেখছেন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি আহমেদ রশিদ লালী। নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘এটা সিম্পলি প্রফিট টেকিং, এর বাইরে কিছু নয়। অনেক দিন ধরে উঠল, কিছু প্রফিট টেকিং হবে না? তাই হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘টানা বাড়া পড়া যেমন ভালো নয়, তেমনি টানা উত্থানও ভালো নয়। তবে আমাদের বাজারের একটা বৈশিষ্ট্য হলো যে, যখন বাড়ে, সব শেয়ারের দাম বাড়ে। আর যখন কমে সবগুলোর দর কমে।’

তিনি আরও বলেন, ‘বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ ভালো ছিল। ভলিউমটা ভালো ছিল, যার কারণে টার্নওভারটাও ভালো হয়েছে।

কোন খাত কেমন করল

চারটি খাতের লেনদেন হয়েছে দুই শ কোটির বেশি। এর মধ্যে আড়াই শ কোটির বেশি লেনদেন হয়েছে তিন খাতে। আর এক শ কোটির বেশি লেনদেন হয়েছে আরও তিন খাতে। এ ছাড়াও ৫০ থেকে ১০০ কোটির মধ্যে লেনদেন হয়েছে আরও ৮টি খাতে। একটির লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটির কিছু কম।

লেনদেন ভালো হলেও জ্বালানি, সিরামিকস, ট্যানারি, পাট খাত ছাড়া অন্য সব খাতে দর পতনের পাল্লা ভারী ছিল। তবে শীর্ষ চার খাতেই লেনদেন দাঁড়িয়েছে ৫০ শতাংশের কাছাকাছি।

সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে প্রকৌশল খাতে। ২৮৮ কোটি ১০ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে এই খাতে যা মোট লেনদেনের ১৩.৪০ শতাংশ। দর বেড়েছে ১৪টির। বিপরীত ২৫টির দর কমেছে। ২টির দর অপরিবর্তিত ছিল।

ওষুধ ও রসায়ন খাতে লেনদেন হয়েছে ২৮০ কোটি ২২ লাখ টাকা যা লেনদেনের ১৩.০৩ শতাংশ। ১২টি বা ৩৮.৭১ শতাংশ কোম্পানির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ১৬টির বা ৫১ শতাংশের বেশি কোম্পানির। আগের দরে লেনদেন হয়েছে ৩টি কোম্পানির শেয়ার।

ব্যাপক দর পতন হয়েছে বস্ত্র খাতে। ৪৫টি বা ৭৬.২৭ শতাংশ কোম্পানির দরপতন হয়েছে এ খাতে। লেনদেন হয়েছে ২৫০ কোটি ৬০ লাখ টাকা বা ১১.৬৫ শতাংশ। অন্যদিকে ৩টি কোম্পানির দর বৃদ্ধি ও ১১টির দর অপরিবর্তিত হয়েছে।

চতুর্থ অবস্থানে থাকা খাত হিসেবে দুই শ কোটির ঘরে লেনদেন হয়েছে বিবিধ খাতে। মোট লেনদেনের ১০.৪৩ শতাংশ বা ২২৪ কোটি ২০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে খাতটিতে। দরবৃদ্ধির তুলনায় দরপতন বেশি ছিল এ খাতেও। ৮টি বা ৬১ শতাংশের বেশি কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে বেড়েছে ৩টির ও অপরিবর্তিত ছিল ২টি কোম্পানির দর।

এই চারটি খাতেই লেনদেন হয়েছে ৪৮.৫১ শতাংশ।

আর পঞ্চম অবস্থানে থাকা জ্বালানি খাতে লেনদেন হয়েছে ১৬৫ কোটি ৪০ লাখ টাকা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংখ্যক কোম্পানির দর বৃদ্ধি পেয়েছে এ খাতে। তবে দরবৃদ্ধির হারে পাট, সিরামিকস ও ট্যানারি খাতের পরে এর অবস্থান।

১৩টি বা ৫৬ শতাংশের বেশি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ১০টির বা ৪৩.৪৮ শতাংশ কোম্পানির দর।

এ ছাড়া জীবন বিমা খাতে ১৪০ কোটি ৮ লাখ, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে ১১৯ কোটি ২০ লাখ টাকা, সেবা ও রিয়েল এস্টেট খাতে ৯৪ কোটি ৪০ লাখ, সিমেন্ট খাতে ৮৮ কোটি ৮০ লাখ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে ৭৩ কোটি, আইটি খাতে ৭০ কোটি ৬৭ লাখ, কাগজ ও মুদ্রণ খাতে ৬৬ কোটি ৩৩ লাখ, ব্যাংক খাতে ৬১ কোটি ৬০ লাখ, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতে ৬১ কোটি ৫০ লাখ, সিরামিকস খাতে ৫৫ কোটি ৩১ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে।

অন্যদিকে শীর্ষ ৫ খাত ছাড়া সেবা ও রিয়েল এস্টেট খাতে ৫০ শতাংশ, সিরামিকস খাতে ৮০ শতাংশ, ট্যানারি খাতে ৮৩ শতাংশ ও পাট খাতে ৬৬ শতাংশের বেশি কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। এর বাইরে সব খাতেই দরপতন দেখা গেছে।

সূচক কমাল যারা

সবচেয়ে বেশি ৯ দশমিক ৩৪ পয়েন্ট সূচক কমেছে লাফার্জ হোলসিমের দর পতনে। কোম্পানিটির দর কমেছে ২ দশমিক ৫৩ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৮ দশমিক ১৬ পয়েন্ট কমেছে ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের কারণে। শেয়ার প্রতি দাম কমেছে ৯ দশমিক ৮৫ শতাংশ।

আইপিডিসির দর ৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে ৭ দশমিক ৩১ পয়েন্ট।

এ ছাড়া ওরিয়ন ফার্মা, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, ইসলামী ব্যাংক, বার্জার পেইন্টস, ম্যাকসন স্পিনিং, মালেক স্পিনিং ও ম্যারিকোর দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ৪৩ দশমিক ৭০ পয়েন্ট।

বিপরীতে সবচেয়ে বেশি ১১ দশমিক ৬৬ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে আইসিবি। শেয়ারটির দর ৩ দশমিক ৬৮ শতাংশ দর বেড়েছে।

পাওয়ার গ্রিডের দর ৬ দশমিক ৫৩ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ১০ দশমিক ৩২ পয়েন্ট।

ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো সূচকে যোগ করেছে ৯ দশমিক ৫৫ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে শূন্য দশমিক ৮৫ শতাংশ।

জেএমআই হসপিটাল, বসুন্ধরা পেপার, তিতাস গ্যাস, স্কয়ার ফার্মা, জেনেক্স ইনফোসিস, কোহিনূর কেমিক্যাল ও বিকন ফার্মা সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ৫২ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০

সবচেয়ে বেশি ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দর বেড়েছে শমরিতা হসপিটালের। শেয়ারটি সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৯০ টাকা ৪০ পয়সায়। আগের দিনে লেনদেন হয়েছিল ৮২ টাকা ২০ পয়সায়।

জেএমআই হসপিটাল ছিল তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে। শেয়ারের দর ৯ দশমিক ৯১ শতাংশ বেড়ে লেনদেন হয়েছে ৯৩ টাকা ১০ পয়সায়।

সমান দর বেড়ে তৃতীয় স্থানে রয়েছে শাহজিবাজার পাওয়ার। সর্বশেষ শেয়ারটি লেনদেন হয়েছে ৮৮ টাকা ৭০ পয়সায়। আগের দিনে ক্লোজিং প্রাইস ছিল ৮০ টাকা ৭০ পয়সা।

এ ছাড়া দর বৃদ্ধির তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে- ইন্দোবাংলা ফার্মা, সোনারগাঁও টেক্সটাইল, নাহি অ্যালুমিনিয়াম, জেনেক্স ইনফোসিস, ইনডেক্স অ্যাগ্রো, বসুন্ধরা পেপার ও ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট।

দর পতনের শীর্ষ ১০

এই তালিকার শীর্ষে ছিল ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স। শেয়ারটির দর ৯ দশমিক ৮৫ শতাংশ কমে সর্বশেষ ১৫০ টাকা ১০ পয়সায় লেনদেন হয়।

ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন দর পতনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিল। শেয়ারটির দর ৮ দশমিক ৭১ শতাংশ কমে লেনদেন হয়েছে ৩৫ টাকা ৬০ পয়সায়।

তৃতীয় সর্বোচ্চ দর হারিয়েছে তশরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ। ৭ দশমিক ৬০ শতাংশ কমে শেয়ারটি সর্বশেষ ২৫ টাকা ৫০ পয়সায় হাতবদল হয়।

দর কমার শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো ছিল আমান কটন, মালেক স্পিনিং, ঢাকা ডায়িং, পদ্মা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, আইপিডিসি ফাইন্যান্স, আরএসআরএম স্টিল ও ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজারে কারসাজি, ‘হল্টেড মিজান’ শনাক্ত
পুঁজিবাজারে উত্থানের এক মাস, বছরের ক্ষতি পূরণ হবে কি?
পুঁজিবাজারে ২৮ দিনের পতন থেকে উদ্ধার ২০ দিনে
এক দিনের বিশ্রাম শেষে পুঁজিবাজারে তিনে তিন
পুঁজিবাজারে এখন সুসময়, ১১ মাসে সর্বোচ্চ লেনদেন

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে