× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Capital market recovered from 28 days of decline in 20 days
google_news print-icon

পুঁজিবাজারে ২৮ দিনের পতন থেকে উদ্ধার ২০ দিনে

পুঁজিবাজারে-২৮-দিনের-পতন-থেকে-উদ্ধার-২০-দিনে
গত ৩১ জুলাই থেকে পুঁজিবাজারে উত্থান পর্বের শুরু। এরপর ২০ কর্মদিবসে ১৫ দিনে সূচক বেড়েছে ৪৫২ পয়েন্ট। ফাইল ছবি/নিউজবাংলা
গত ১৬ জুন পুঁজিবাজারের সূচক ছিল ৬ হাজার ৪২৫ পয়েন্ট। এরপর থেকে এক দুই দিন বাড়লেও টানা কমতে থাকে সূচক। ২৮ কর্মদিবসে ৪৪৫ পয়েন্ট সূচকের পতনে তলানিতে নামে বিনিয়োগকারীদের আত্মবিশ্বাস। এর পরের ২০ কর্মদিবসে সূচক বাড়ল ৪৫২ পয়েন্ট।

পুঁজিবাজারের টানা উত্থান অব্যাহত রয়েছে। ছয় দিন সূচক বেড়ে এক দিন সংশোধন শেষে আবার টানা চার দিন বাজারে দেখা গেল ঊর্ধ্বমুখি প্রবণতা। সেই সঙ্গে টানা চার কর্মদিবস লেনদেন হলো দেড় হাজার কোটি টাকার বেশি।

গত বছরের ১২ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া দর সংশোধন, এরপর দুই নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মধ্যে মতভেদ, বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ে উদ্বেগের মধ্যে শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের পর বাংলাদেশ নিয়ে নানা নেতিবাচক কথাবার্তা, এর মধ্যে নানা গুজবে টালমাটাল পুঁজিবাজারের ঘুরে দাঁড়ানো শুরু গত ৩১ জুলাই।

বাজারের চাঙা হয়ে উঠার বিষয়টি দিনে দিনে আরও স্পষ্ট হচ্ছে। যেটির নমুনা আবার দেখা গেল সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবস মঙ্গলবার।

আগের তিন কর্মদিবস বাড়ার পর এদিন শুরু থেকে সূচক বাড়তে থাকে উঠানামা করতে করতে। শেষ পর্যন্ত আগের দিনের চেয়ে ৩২ পয়েন্ট বেড়ে শেষ হয় লেনদেন। আগের দিন বেশিরভাগ শেয়ারের দরপতনে ৬ পয়েন্ট বেড়ে লেনদেন শেষ হলেও এদিন দর হারানো কোম্পানির চেয়ে বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির সংখ্যা ছিল অনেক বেশি। আর সর্বনিম্ন মূল্য বা ফ্লোর প্রাইসেও ছিল বিপুল সংখ্যক কোম্পানি।

এ নিয়ে টানা ১১ দিনের মধ্যে ১০ দিনই বাড়ল সূচক। এই কদিনে বেড়েছে মোট ২৮৪ পয়েন্ট।

দিন শেষে সূচকের অবস্থান দাঁড়াল ৬ হাজার ৪৩২ পয়েন্ট যা গত ৫৩ কর্মদিবসের মধ্যে সর্বোচ্চ। গত ৯ জুন সূচকের অবস্থান ছিল এর চেয়ে বেশি, ৬ হাজার ৪৮০ পয়েন্ট।

দিন শেষে বেড়েছে ১৮৪ টি কোম্পানির, দর হারিয়েছে ১২৩টি আর আগের দিনের দরে লেনদেন হয় ৭৩টি কোম্পানি। লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৭৬৯ কোটি ৩০ লাখ ৫৮ হাজার টাকা, যা আগের দিনের তুলনায় কিছুটা বেশি।

এদিন সবচেয়ে বেশি শেয়ারের দর বেড়েছে আর্থিক খাতে। ওষুধ ও রসায়ন, প্রকৌশল, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক এবং বস্ত্র খাতেও গেছে দারুণ দিন।

তবে উত্থানের লেশ মাত্র নেই ব্যাংক ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে। দুটি খাতই ঝিমচ্ছে।

লেনদেনে আবার সবার চেয়ে এগিয়ে বস্ত্র খাত। এক মাসেরও বেশি সময় ধরেই প্রায় প্রতিদিনই সবাইকে ছাড়িয়ে যাওয়া এই খাতটির লেনদেন ছাড়িয়েছে পৌনে চার শ কোটি টাকা।

২০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে প্রকৌশল, ওষুধ ও রসায়ন এবং বিবিধ খাতে। এক শ কোটি টাকার বেশি শেয়ার হাতবদল হয়েছে খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতে।

সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধির তালিকায় যেমন কোনো একক খাতের প্রাধান্য দেখা যায়নি, তেমনি সবচেয়ে বেশি দরপতনের তালিকাতেও দেখা গেছে নানা খাতের শেয়ার।

যেভাবে পতন, উত্থান তার চেয়ে দ্রুত

গত অর্থবছরের শেষ মাসের মাঝামাঝি থেকে ব্যাপক দরপতন শুরু হয় পুঁজিবাজারে। গত ১৬ জুন পুঁজিবাজারের সূচক ছিল ৬ হাজার ৪২৫ পয়েন্ট। এরপর থেকে এক দুই দিন বাড়লেও টানা কমতে থাকে সূচক। ২৮ কর্মদিবসে ৪৪৫ পয়েন্ট সূচকের পতনে তলানিতে নামে বিনিয়োগকারীদের আত্মবিশ্বাস। গত ২৮ জুলাই এক পর্যায়ে সূচক ছয় হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে হয় ৫ হাজার ৯৮০।

আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানির দরের ঊর্ধ্বগতি, ডলারের বিপরীতে টাকার দরপতন, দেশে জ্বালানি তেলের দর বৃদ্ধি, নিত্যপণ্যের ঊর্ধ্বগতিসহ অর্থনীতি নিয়ে উদ্বেগের মধ্যে এই দরপতন ঘটতে থাকে।

পুঁজিবাজারে ২৮ দিনের পতন থেকে উদ্ধার ২০ দিনে
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে মঙ্গলবারের লেনদেনের চিত্র। ছবি: নিউজবাংলা

সে সময় জেঁকে বসা আতঙ্কের মধ্যে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি সিদ্ধান্ত নেয় করোনাকালের মতো আবার সব শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্য বা ফ্লোর প্রাইস বেঁধে দেয়া হবে।

পরদিন থেকে শুরু হয় উত্থান। মাঝে টানা চার দিন এবং পরে এক দিন সংশোধন হলেও বাকি ১৫ দিন সূচকের উত্থানের পাশাপাশি লেনদেনেও ফেরে গতি।

অর্থাৎ ২৮ কর্মদিবসে যতটা দরপতন হয়েছিল, পরের ২০ কর্মদিসে উত্থান হয় তার চেয়ে বেশি।

উত্থান শুরুর সপ্তাহের টানা পাঁচ কর্মদিবসে ৩০৩ পয়েন্ট সূচক বাড়ার মধ্যে আরও একটি সুখবর আসে। পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা বা এক্সপোজার লিমিট গণনাপদ্ধতি শেয়ারের ক্রয়মূল্যে করতে দীর্ঘদিনের যে দাবি ছিল, তা পূরণ হয়ে যায় ওই সপ্তাহে। বাংলাদেশ ব্যাংক জারি করে সার্কুলারও।

তবে পরের সপ্তাহে ফ্লোর প্রাইস উঠিয়ে দেয়া নিয়ে আবার গুজবের কবলে পড়ে পুঁজিবাজার। ওই সপ্তাহে আবার টানা চার কর্মদিবসে ১৩৭ পয়েন্ট দরপতন নিয়ে তৈরি হয় বিস্ময়।

তবে ১৪ আগস্ট বিএসইসির পক্ষ থেকে স্পষ্ট করা হয় যে, ফ্লোর প্রাইস উঠে যাচ্ছে না। যারা গুজব ছড়াচ্ছে তাদেরকে চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এরপর টানা ছয় কর্মদিবসে ১৬৭ পয়েন্ট সূচক বাড়ার পাশাপাশি লেনদেনেও দেখা দেয় ঊর্ধ্বগতি। এর মধ্যে ২৪ আগস্ট এক দিন সূচক কমে ৩৫ পয়েন্ট, নেমে আসে লেনদেনও। তবে সেটি যে টানা বাড়ার পর এক দিনের বিশ্রাম বা সাধারণ দর সংশোধন, সেটি স্পষ্ট হয় পর দিনই।

এরপর দিন সূচক ৭৪ পয়েন্ট সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি চলতি ২০২২ সালের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেনে এটা স্পষ্ট হয় যে, পুঁজিবাজার থেকে দূরে থাকা ব্যক্তি শ্রেণির ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা সক্রিয় হয়ে উঠছে।

এর পর দিন গত বছরের ১২ অক্টোবরের পর প্রথমবারের মতো দুই হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেনের মধ্যে এক পর্যায়ে সূচক বেড়ে যায় ৮৬ পয়েন্ট, যদিও শেষ পর্যন্ত ৪৬ পয়েন্ট যোগ করে শেষ হয় লেনদেন।

দুই দিনের বড় উত্থান শেষে আবার দর সংশোধন হয় কি না, এ নিয়ে আলোচনার মধ্যে দর সংশোধন হয় কি না, সেদিকে দৃষ্টি ছিল পরের দিনের লেনদেনে। তবে এক পর্যায়ে সূচক কমেও গিয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ৯ পয়েন্টের উত্থানে পুঁজিবাজারের শক্তির বিষয়টি প্রকাশ চায়।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেনের বিষয়টিও বেশ গুরুত্বপূর্ণ। বড় বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করে হাত গুটিয়ে বসে থাকার মধ্যে এক পর্যায়ে লেনদেন ৪৪১ কোটি টাকায় নেমে এসেছিল গত ২৮ জুলাই। মঙ্গলবার মিলিয়ে টানা ১০ কর্মদিবস তা হাজার কোটি টাকার বেশি হলো। এর মধ্যে এক দিন ছাড়িয়েছে দুই হাজার কোটির ঘর, তিন দিন দেড় হাজার কোটির বেশি।

মিয়া আব্দুর রশিদ সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা শেখ ওহিদুজ্জামান স্বাধীন নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বাজার খুব ভালো ট্রেন্ডে আছে। সেটি কয়েকটি বিষয়ে নজর দিলেই পরিষ্কার। প্রায় দুই মাসের কাছাকাছি সময়ে সূচকের অবস্থান সর্বোচ্চ দেখা যাচ্ছে। চার কর্মদিবস দেড় হাজারের বেশি লেনদেন হলো, এর মধ্যে একদিন দুই হাজার কোটি অতিক্রম করেছিল। আর ১০ কর্মদিবস এক হাজার কোটির বেশি লেনদেন হলো। সব মিলিয়ে বাজার একটি ইতিবাচক ধারায় অবস্থান করছে।'

তিনি বলেন, 'অর্থনীতির অনেক সংকটের কথা বলা হচ্ছিল। সেই ভয়ে বিনিয়োগ বন্ধ রেখেছিলেন অনেকে। কিন্তু সেই সংকটগুলো ধীরে ধীরে কাটিয়ে উঠছে বাংলাদেশ। যেগুলো বিনিয়োগকারীদের আত্মবিশ্বাস ফেরাতে সহায়ক ভূমিকা রাখছে। যারা নিষ্ক্রিয় ছিলেন তারাও সক্রিয় হচ্ছেন। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা কিনতে শুরু করেছেন।

‘নতুন বিনিয়োগের সঙ্গে অভ্যন্তরীণ খাতে মুভমেন্ট হচ্ছে, শেয়ার কেনাবেচা হচ্ছে, যার ফলে বাজারে তারল্য তৈরি হয়েছে।'

সূচকে সবচেয়ে বেশি পয়েন্ট যোগ যাদের

সবচেয়ে বেশি ৭ দশমিক ৩১ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ। শেয়ারটির ২ দশমিক ৪৭ শতাংশ দর বেড়েছে।

আইসিবির দর ২ দশমিক ৩৯ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ৬ দশমিক ৪৮ পয়েন্ট।

সামিট পাওয়ার সূচকে যোগ করেছে ২ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ২ দশমিক ৩৯ শতাংশ।

এ ছাড়া আইডিএলসি, বার্জার পেইন্টস, বিকন ফার্মা, ইস্টার্ন হাউজিং, ওরিয়ন ফার্মা, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও ন্যাশনাল হাউজিং সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ৩৪ দশমিক শূন্য ২২ পয়েন্ট।

বিপরীতে সবচেয়ে বেশি ২৪.০৭ পয়েন্ট সূচক কমেছে গ্রামীণফোনের কারণে। শেয়ারটির দরপতন হয়েছে ১.৭৪ শতাংশ।

এর পরেই ৫.২১ পয়েন্ট সূচক কমেছে বেক্সিমকোর দরপতনে। কোম্পানিটির দর কমেছে ১ দশমিক ৪ শতাংশ।

ইউনাইটেড পাওয়ারের দর ০.৮৮ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে ৪ দশমিক ২৬ পয়েন্ট।

এ ছাড়া ইসলামী ব্যাংক, পাওয়ার গ্রিড, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, আইপিডিসি ফাইন্যান্স, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, সোনালী পেপার ও আরএকে সিরামিকসের দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ৪৫ দশমিক ৮১ পয়েন্ট।

দরবৃদ্ধির শীর্ষ ১০

দর বাড়ার শীর্ষে রয়েছে ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড। শেয়ারটির দর বেড়েছে ৭ টাকা ৯০ পয়সা বা ৯.৯২ শতাংশ। শেয়ারটি সর্বশেষ ৮৭ টাকা ৫০ পয়সা দরে লেনদেন হয়।

কোম্পানিটি ৩ হাজার ৩৩০ বারে ৫২ লাখ ৮০ হাজার ৫৬৪টি শেয়ার লেনদেন করে।

তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে অ্যাডভেন্ট ফার্মা। কোম্পানিটির দর বেড়েছে ২ টাকা ৪০ পয়সা বা ৯.৭২ শতাংশ। শেয়ারটি সর্বশেষ ২৭ টাকা ১০ পয়সা দরে লেনদেন হয়।

তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে ন্যাশনাল হাউজিং। কোম্পানিটির ৪ টাকা ৯০ পয়সা বা ৯.৬৮ শতাংশ বেড়েছে।

শীর্ষ তালিকায় থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হচ্ছে- প্যাসিফিক ডেনিমস, অ্যাপেক্স ফুডস, ওরিয়ন ইনফিউশন, অ্যাপেক্স স্পিনিং, আলিফ ম্যানুফ্যাচারিং, ন্যাশনাল টি ও ইন্দো-বাংলা ফার্মা লিমিটেড।

দরপতনের শীর্ষ ১০

এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে বিডি মনোস্পুল পেপার ম্যানুফ্যাকচারিং। শেয়ারটির দর ১০ টাকা ৪০ পয়সা বা ৫.১৩ শতাংশ কমেছে।

ফার্মা এইড এই তালিকার দ্বিতীয় স্থানে ছিল। শেয়ারটির দর ১ ৩৭ টাকা ১০ পয়সা বা ৩.৯৯ শতাংশ কমেছে। সর্বশেষ লেনদেন হয় ৮৯৩ টাকা ৬০ পয়সা দরে।

পেপার প্রসেসিং এই তালিকার তৃতীয় স্থানে ছিল। কোম্পানিটির দর ৯ টাকা ৬০ পয়সা বা ৩.৭৮ শতাংশ কমেছে। এদিন শেয়ারটি ২৪৪ টাকা ১০ পয়সা দরে লেনদেন হয়।

এই তালিকায় থাকা কোম্পানিগুলো হচ্ছে- ভ্যানগার্ড এএমএল রূপালী ব্যাংক ব্যালান্সড ফান্ড, নর্দার্ন ইন্স্যুরেন্স, নাহি অ্যালুনিয়াম কম্পোজিট প্যানেল, রহিমা ফুড, ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিং, জেএমআই সিরিঞ্জ ও প্রাইম লাইফ ইন্স্যুরেন্স।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজারে উত্থানে এবার সতর্ক বিনিয়োগকারীরা
পুঁজিবাজারে লেনদেনে সময় কমল ১০ মিনিট, শুরু সাড়ে ৯টায়
ইউক্রেন যুদ্ধের পর পুঁজিবাজারে সর্বোচ্চ লেনদেনে নতুন স্বপ্ন
শক্তি হারাচ্ছে ডলার, জাগছে পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারে একটু একটু করে ফিরল আরও প্রাণ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে