× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Why MDs of DSE cant complete tenure
google_news print-icon

ডিএসইর এমডিরা মেয়াদ পূরণ করতে পারেন না কেন

ডিএসইর-এমডিরা-মেয়াদ-পূরণ-করতে-পারেন-না-কেন
ডিএসইর সাবেক এমডি তারিক আমিন ভূঁইয়া। ছবি: সংগৃহীত
তারিক আমিনের আগে পর্ষদের আচরণে ক্ষুব্ধ হয়ে গত বছরের ২১ অক্টোবর পদত্যাগ করেন কাজী ছানাউল হক। এক্সচেঞ্জটির ডিমিউচুয়ালাইজেশন তথা মালিকানা থেকে ব্যবস্থাপনা আলাদা হওয়ার পরে গেলেন এ দুজন। এর আগে ২০১২ সালের ২৮ মে পদত্যাগ করেন তৎকালীন ডিএসইর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন।

১৩ মাস যেতে না যেতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তারিক আমিন ভূঁইয়ার পদত্যাগের পর জানা গেল তার আগের আরও দুই এমডির পরিণতিও একই হয়েছে।

কেন এমডিরা বারবার পদত্যাগ করেন- এমন প্রশ্নের সরাসরি জবাব দেয়ার কেউ নেই, তবে ফিসফিসানি আছে কোটারি স্বার্থের খেলা নিয়ে।

৯৫ কর্মকর্তার পদোন্নতি আটকে দেয়া নিয়ে পর্ষদের সঙ্গে মনোমালিন্যের জেরে গত মঙ্গলবার হঠাৎ করেই দায়িত্ব ছেড়ে দেন তারিক আমিন, যার মেয়াদ ছিল আরও ২৩ মাস। যদিও এর আগে পর্ষদের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে পদোন্নতির আদেশে সই করে যান তিনি।

কর্মকর্তাদের পদোন্নতির এই সিদ্ধান্ত ছিল এমডির। তার এখতিয়ারেও ছিল এই সিদ্ধান্ত। সম্প্রতি এত বেশি কর্মকর্তার একসঙ্গে পদোন্নতির ঘটনা আর ঘটেনি, তবে এর মধ্যে আরও অনেক কর্মকর্তা পদোন্নতির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হননি।

তারা মনঃক্ষুণ্ন হওয়ার পাশাপাশি ডিএসইর বোর্ডও এই সিদ্ধান্ত ভালোভাবে নেয়নি। তারা এমডিকে যে ভাষায় কথা বলেছে, সেটি পছন্দ হয়নি তারিকের। পরে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দেন।

তারিকের এই পদত্যাগের পর ডিএসইর বোর্ডের সঙ্গে তার মনোমালিন্যের বিষয়টি নিয়ে খোঁজখবর করে জানা গেল, এ নিয়ে পরপর তিনজন এমডি তিন বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই পদত্যাগ করেছেন।

পর্ষদের আচরণে ক্ষুব্ধ হয়ে গত বছরের ২১ অক্টোবর পদত্যাগ করেন তারিকের আগে এমডির দায়িত্ব পালন করা কাজী ছানাউল হক।

ডিএসইর এমডিরা মেয়াদ পূরণ করতে পারেন না কেন

এক্সচেঞ্জটির ডিমিউচুয়ালাইজেশন তথা মালিকানা থেকে ব্যবস্থাপনা আলাদা হওয়ার পরে গেলেন এই দুজন।

এর আগে ২০১২ সালের ২৮ মে পদত্যাগ করেন তৎকালীন ডিএসইর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন।

এমডির পদত্যাগের মধ্য দিয়ে একটি বিষয়ে জোরেশোরে আলোচনা চলছে। তা হলো ডিএসইর এমডির পদে কেউই পূর্ণ মেয়াদ শেষ করতে পারেন না কেন?

ডিএসইতে পর্ষদ ও ব্যবস্থাপনার মধ্যে একটা দূরত্ব সব সময়ই চলে আসছে। ডিমিউচুয়ালাইজেশনের পরও ব্যবস্থাপনার চেয়ে বেশি ক্ষমতা চর্চার প্রবণতা রয়েছে বোর্ডের মধ্যে। কর্মকর্তাদের অসহযোগিতা এবং স্ব-অধিকারে দায়িত্ব পালন করতে না পারারও অভিযোগ রয়েছে এমডিদের।

অন্যদিকে তারিক আমিন ভূঁইয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি বোর্ডের সিদ্ধান্ত এবং আইন উপেক্ষা করে কর্মকর্তাদের পদোন্নতি দিয়েছেন, বিভিন্ন বিভাগ ও পদ সৃষ্টি করেছেন।

তারিক আমিন ভূঁইয়া তার ব্যাখ্যায় জানিয়েছেন, ডিমিউচুয়ালাইজেশন আইনের বলেই তিনি সব কাজ করেছেন।

সম্প্রতি ডিএসইর ৯৫ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেয়া হলে জরুরি বৈঠক করে সোমবার তা আটকে দেয় পরিচালনা পর্ষদ। কিন্তু পর্ষদের সিদ্ধান্তকে উপেক্ষা করে মঙ্গলবার সকালে পদোন্নতির ঘোষণা দেন তারিক। আর রাতেই ডিএসইর চেয়ারম্যান ইউনুসুর রহমান বরাবর ই-মেইলে পাঠান পদত্যাগপত্র।

ইউনুসুর বলেন, ‘পদত্যাগপত্রে তারেক আমিন ভূঁইয়া উল্লেখ করেছেন যে, ১৩ মাস দায়িত্ব পালনকালে তিনি অনেক কাজ করেছেন। নানা সমস্যার কারণে পরিকল্পনা অনুযায়ী অনেক কাজ করতে পারেননি। তাই উনার মনে হয়েছে, তার এ পদে না থাকা ভালো, তাই তিনি পদত্যাগ করেছেন।’

গত বৃহস্পতিবার বিকেলে ডিএসইর পর্ষদ সভায় তারিকের পদত্যাগপত্র গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়। এখন সংস্থাটিকে নতুন এমডি বাছাই করতে হবে। আপাতত ভারপ্রাপ্ত এমডির দায়িত্ব পালন করছেন প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা সাইফুর রহমান মজুমদার।

কী বলছেন সাবেকরা

ডিএসইর সাবেক পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এর জন্য সব সময় পরিচালনা পর্ষদকে দায়ী করা হতো যে, তারা ডিমিউচুয়ালাইজড না হওয়ার কারণে তাদের মধ্যে স্বৈরতান্ত্রিক মনোভাব বা একগুঁয়েমি ছিল। অভিযোগ ছিল অন্যায়ভাবে প্রভাব বিস্তার, ব্যক্তিগতভাবে প্রভাব বিস্তার করার।

‘তখন বোর্ডে স্বতন্ত্র পরিচালক ছিলেন না। যেহেতু স্টক এক্সচেঞ্জের নিজস্ব পরিচালনা পর্ষদ, মালিকানা তাদের। এ জন্য তাদের দায়ী করা হতো যে, তারা সঠিক দায়িত্ব পালন করেন না। কাজেই এমডি তার মেয়াদকাল পূর্ণ করতে পারত না। এ জন্য সরকার মনে করেছেন স্টক এক্সচেঞ্জকে ডিমিউচুয়ালাইজড করা দরকার, কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার হলো ডিমিউচুয়ালাইজড হওয়ার পরও এমডিদের নিয়োগ প্রক্রিয়া ও অবস্থান, মেয়াদকাল পূর্ণ করার ব্যাপারটাও প্রশ্নবোধক থেকেই গেছে।’

তিনি বলেন, ‘ডিমিউচুয়ালাইজড হওয়ার পর মাজেদুর রহমান ও স্বপন কুমার বালা ছাড়া বাকি দুজনের মেয়াদকাল পূর্ণ করা সম্ভব হয়নি। ছানাউল হক মাস কয়েকের জন্য ছিলেন। সর্বশেষ তারিক আমিন ভূঁইয়া সবচেয়ে বিতর্কিত এবং প্রশ্নবোধকভাবেই বিদায় নিলেন।

‘ব্যক্তিগতভাবে তিনি সৎ, জ্ঞানী, প্রযুক্তি বিষয়ে ভালো জ্ঞান রাখেন। সেদিক থেকে তাকে নেয়া হয়।’

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেক সাবেক পরিচালক বলেন, ‘তারিক আমিন ভূঁইয়ার বোর্ডকে অবজ্ঞা করা, কথা না শোনা বা বোর্ডকে ছোট করে দেখার প্রবণতা বা আরও অধিকতর ক্ষমতা তার সঙ্গে থাকা—এ চিন্তাটা মাথায় থাকাই তার জন্য কাল হয়েছে।

‘শুরু থেকেই তিনি বোর্ডের থেকে দূরে থাকেন। ব্যক্তিগতভাবে সৎ ও করিৎকর্মা মানুষ হওয়ার পরও নিজের উপস্থাপন প্রক্রিয়ার মধ্যে আসলে কিছু সমস্যা দিনে দিনে দেখা দেয়।’

তিনি এও জানান, ১০০ কোটি টাকার একটি প্রকল্প নিয়ে তারিকের সঙ্গে পর্ষদের দ্বন্দ্ব ছিল। তারিক মনে করতেন, অর্ধেক টাকায় এটা সম্ভব, কিন্তু পর্ষদ বেশি খরচে আগ্রহী ছিল।

তিনি বলেন, ‘ডিএসইর প্রযুক্তির কাঠামোর উন্নয়নের জন্য আইটি থেকে একটি বড় প্রকল্প হাতে নেয়া হয়। পর্ষদে সেটি উপস্থাপন করার পর সমর্থন দেন বেশ কয়েকজন স্বতন্ত্র পরিচালক। এর ব্যয় ধরা হয় প্রায় ১০০ কোটি টাকা।

‘তারিক আমিন ভূঁইয়া দাবি করেন, এটা অর্ধেকের কম টাকায় করা সম্ভব। তিনি সেটি বোর্ডে উপস্থাপন করেন। এ নিয়েই ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা পর্ষদের একটি অংশের সঙ্গে প্রথম থেকেই উনার এক ধরনের দূরত্ব তৈরি হয়। শেষ পর্যন্ত এই দূরত্ব আর ঘুচল না।’

আরও একটি কারণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এমডির প্রভিশনারি পিরিয়ড শেষে তার যে পূর্ণ নিয়োগ হচ্ছিল না, এটাও পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে এমডির আরও মনোমালিন্যের কারণ।’

ডিএসইর সাবেক এমডি মাজেদুর রহমান বলেন, ‘অনেক বছর ধরে প্রমোশনগুলো আটকে আছে, এটা ঠিক না। এটা বোর্ডের এখতিয়ার না।’

তিনি বলেন, ‘শুনেছি, ম্যানেজমেন্ট এবং বোর্ডের মধ্যে একটু কনফ্লিক্ট সব সময়ই ছিল। মাসিক অনুষ্ঠানগুলোতে দেখেছি বোর্ডের কেউ যদি বসে থেকে দাঁড়ি-কমা ঠিক করেন এবং ম্যানেজমেন্টের কেউ সেখানে ক্যাপাসিটি তৈরি করার জন্য হেল্প না করেন, তাহলে ম্যানেজমেন্ট দিন দিন দুর্বল হতে থাকে। এখানে বড় ধরনের একটা বিষয় ছিল মনে হয়।’

ডিএসইর সাবেক এক শীর্ষ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, ‘ম্যানেজমেন্টের পুরো টিমের মধ্যেই ম্যাচিউরিটির অনেক অভাব রয়েছে। অনেক সময় এমন হয়ে থাকে এমডিকে মানতে চায় না। এ রকমটা দেখেছি যে, উনি তো চলে যাবেন তিন বছর পরে। থাকব আমরাই। যা করব আমাদের কথাই শুনতে হবে। এই ধরনের অ্যাটিটিউড একটা এক্সচেঞ্জের জন্য অনভিপ্রেত।’

তারিক আমিনের ব্যাখ্যা

এক্সচেঞ্জের কর্মকর্তাদের পদন্নোতি দেয়ার এখতিয়ার এমডির হাতে রয়েছে বলে জানান পদত্যাগী এমডি তারিক আমিন ভূঁইয়া। তিনি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এমডির যে অথরিটি, বোর্ড মনে করছে সেটা নাই। অথচ ডিমিউচুয়ালাইজেশনের আইনে স্পষ্টভাবে বলা আছে, অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ হেড ফুললি রেসপন্সিবল, হ্যাড ফুল অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অথরিটি ফর ফিন্যানশিয়াল, এইচআর অ্যান্ড জেনারেল ম্যানেজমেন্ট। কন্ট্রোল অ্যান্ড ডাইরেক্টিং স্টাফ, প্রমোশন এসবই এমডির এখতিয়ারের মধ্যে। এমনকি অর্গানোগ্রামও, কিন্তু উনারা মনে করছেন যে, ডিজিএমকে জিএম বানাতে পারি না। জিএমকে সিনিয়র জিএম বানাতে পারি না। এইচআরের ফুল অথরিটি রয়েছে এমডির। শুধু জিএমের রিক্রুটমেন্টের ক্ষেত্রে অনুমোদন নিতে হবে, দ্যাটস ফাইন।’

তিনি বলেন, ‘তারা এখন বলছেন, আপনি অর্গানোগ্রাম কেন চেঞ্জ করেছেন? ভালো কথা, গেজেটেড অর্গানোগ্রাম বইয়ে দেয়াই আছে, ওইখানে প্রপোজড লেখা আছে, দ্যাট ইজ দি ইনিশিয়াল অর্গানোগ্রাম। আমি আসার আগ পর্যন্ত এই অর্গানোগ্রাম আজ পর্যন্ত চেঞ্জ হয়নি।

‘ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশনের অবজেক্টিভে এক জায়গায় বলা আছে, এইচআর অবজেক্টিভ, টেকনোলজি অবজেক্টিভ, গভর্ন্যান্স অবজেক্টিভ, কমার্শিয়াল অবজেক্টিভ রয়েছে। এর মধ্যে এইচআরের অবজেক্টিভে বলা আছে, উই হ্যাভ টু এনশিওর অপটিমাম অর্গানোগ্রাম স্ট্রাকচার। অপটিমাম স্ট্রাকচার সবসময় অপটিমাম করতে হবে। আমার যাকে যেখানে লাগবে, যদি নতুন ডিভিশন করতে পারি, ডিভিশন করব, কোনো ডিভিশনকে ভাঙতে হলে ভাঙব, এটা তো একেকজন এমডি একেকভাবে করবে।’

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলাম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এমডির পদত্যাগের বিষয়ে জেনেছি। তাদের বোর্ড মিটিং করে তারা কিছু জানালে সে অনুযায়ী কাজ করা হবে।’

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজারে লেনদেনে সময় কমল ১০ মিনিট, শুরু সাড়ে ৯টায়
ইউক্রেন যুদ্ধের পর পুঁজিবাজারে সর্বোচ্চ লেনদেনে নতুন স্বপ্ন
শক্তি হারাচ্ছে ডলার, জাগছে পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারে একটু একটু করে ফিরল আরও প্রাণ
বস্ত্রে রমরমা, পুঁজিবাজারে সুদিন

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে