× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
The dollar is losing strength and the capital market is waking up
google_news print-icon

শক্তি হারাচ্ছে ডলার, জাগছে পুঁজিবাজার

শক্তি-হারাচ্ছে-ডলার-জাগছে-পুঁজিবাজার
গত সপ্তাহ থেকে ডলার তেজ হারাতে শুরু করে। এখন তা ১১০ টাকার নিচে নেমে ১০০ টাকার দিকে ছুঁটছে। আর গত সপ্তাহ থেকে পুঁজিবাজারও ভালো হতে শুরু করেছে।

ডলারের বিপরীতে টাকার দরপতনের সময় পুঁজিবাজারে ক্রমাগত দরপতন হলেও এখন পুরো বিপরীত চিত্র।

টাকা শক্তিশালী হয়ে উঠতে থাকার পর বাড়ছে শেয়ারের দর, সেই সঙ্গে গতি ফিরতে শুরু করেছে লেনদেনেও।

আগের সপ্তাহে তিন কর্মদিবসেই সূচক ও লেনদেন বৃদ্ধির ধারাবাহিকতায় নতুন সপ্তাহের প্রথম দিন সূচকে আরও যোগ হলো পয়েন্ট।

সূচক খুব একটা লাফ দিয়েছে এমন নয়, তবে দরপতনের সঙ্গে যুদ্ধ করে বেলা শেষে ১৮ পয়েন্ট বেড়ে বিনিয়োগকারীদের স্বস্তি আরও বাড়িয়েছে।

পুঁজিবাজারে ধসের কারণে জুলাইয়ের শেষে দ্বিতীয়বারের মতো সব শেয়ারের সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পাশাপাশি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগসীমা গণনা নিয়ে এক যুগের দাবি পূরণ হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়ে দেয়, শেয়ারের ক্রয়মূল্যকেই বাজারমূল্য ধরে হিসাব হবে এই বিনিয়োগসীমা।

এরপরও ৭ থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত পাঁচ কর্মদিবসে ১৬৩ পয়েন্টের পতন হয় ডলারের বিপরীতে টাকার ক্রমাগত দরপতন ইস্যুতে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলারের দর ৯৫ টাকায় স্থির করলেও খোলাবাজারে চাহিদা বাড়ার কারণে তা ১২০ টাকা হয়ে যায়।

গত সপ্তাহ থেকে ডলার তেজ হারাতে শুরু করে। এখন তা ১১০ টাকার নিচে নেমে ১০০ টাকার দিকে ছুঁটছে। আর গত সপ্তাহ থেকে পুঁজিবাজারও ভালো হতে শুরু করে।

গত সপ্তাহে দুটি সরকারি ছুটির কারণে লেনদেন হয় তিন দিন। এই তিন দিনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সার্বিক সূচক ডিএসইএক্স বাড়ে ৯২ পয়েন্ট। আর লেনদেন ৫৮৩ কোটি টাকা থেকে বেড়ে হয় ১ হাজার ১৫৯ কোটি টাকায়।

রোববার সেখান থেকে লেনদেন অবশ্য কিছুটা কম হয়েছে। দিন শেষে হাতবদল হয়েছে ১ হাজার ৫৭ কোটি ৭৬ লাখ ২ হাজার টাকা। বেশির ভাগ শেয়ারের দর অবশ্য কমেছে। ১৪৩টির দরপতনের বিপরীতে বেড়েছে ১৩৬টির দর। ১০২টি কোম্পানির লেনদেন হয়েছে আগের দিনের সমান দামে।

সকালে সূচক বেড়ে লেনদেন শুরু হলেও একপর্যায়ে তা কিছুটা কমে যায়। তবে শেষ বেলায় আবার ক্রয়চাপে বাজার ইতিবাচক হিসেবে শেষ হয়।

শক্তি হারাচ্ছে ডলার, জাগছে পুঁজিবাজার
আগের সপ্তাহে পর পর তিন কর্মদিবসের পর নতুন সপ্তাহের প্রথম দিনও সূচক বেড়েছে পুঁজিবাজারে

বেশির ভাগ কোম্পানি দর হারালেও সূচক বাড়ার কারণ বহুজাতিক বড় মূলধনি কয়েকটি কোম্পানির পাশাপাশি দেশি বড় মূলধনি কোম্পানির শেয়ারের দর বৃদ্ধি। আর ফ্লোর প্রাইসের কারণে দর হারানো কোম্পানিগুলো সূচকে খুব একটা প্রভাব বিস্তার করতে পারেনি।

লেনদেনের বিষয়ে ট্রেজার সিকিউরিটিজের চিফ অপারেটিং অফিসার মোস্তফা মাহবুব উল্লাহ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘মার্কেটে পড়েছিল সেখান থেকে উঠছে। এটার একটা কারণ হতে পারে ফ্লোর প্রাইস, যা মানুষের মনোবল বাড়িয়েছে যে, এর নিচে দর নামতে পারবে না। এ ছাড়াও সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের পুঁজিবাজারবান্ধব মনোভাব হয়তো কিছুটা আস্থা ফেরাতে পেরেছে। তা না হলে চলমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে হয়তো আরও খারাপ হতে পারত বাজার।’

লেনদেনে সেরা বস্ত্র, আগ্রহ বেক্সিমকোতেও

গত এক মাসেরও বেশি সময় ধরে বস্ত্র খাতে বিনিয়োগকারীদের যে আগ্রহ তৈরি হয়েছে, সেটি দেখা গেল আবার। দর বাড়ার সঙ্গে লেনদেনও শীর্ষে রয়েছে খাতটি।

আর একক কোম্পানি হিসেবে আগ্রহের শীর্ষে রয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেড। শেয়ার সংখ্যা ও টাকার অঙ্কে সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে কোম্পানির।

বস্ত্র খাতে লেনদেন হয়েছে ১৯৯ কোটি ৪২ লাখ টাকার শেয়ার। দর বেড়েছে ২৩টি কোম্পানির। অন্যদিকে ১৬টি বা ২৭ শতাংশের বেশি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে অপরিবর্তিত দরে। আর দর কমে লেনদেন হয়েছে ২০টির, অর্থাৎ ৩৩ দশমিক ৯০ শতাংশ কোম্পানির।

একক কোম্পানি হিসেবে ৪ হাজার ৬৫৩ বারে বেক্সিমকোর মোট ৭৯ লাখ ৮১ হাজার ২৮৭টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে। টাকার অঙ্কে লেনদেনের পরিমাণ ৯৫ কোটি ৯১ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। শেয়ারটির সর্বশেষ দর ছিল ১২০ টাকা ২০ পয়সা, যা আগের দিনের চেয়ে ৫০ পয়সা কম।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে বিবিধ খাতে। ১৮২ কোটি ৯৭ লাখ টাকা লেনদেনের দিনে খাতটিতে দরবৃদ্ধির চেয়ে দরপতনই বেশি হয়েছে। ৭টি বা ৫০ শতাংশ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে বেড়েছে ৫টি বা ৩৫ শতাংশ কোম্পানির। আর দুটি কোম্পানির লেনদেন হয়েছে আগের দরেই।

এ ছাড়া প্রকৌশল খাতে ১০৭ কোটি ৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। ১৮টির বৃদ্ধি ও ৯টি কোম্পানির শেয়ার অপরিবর্তিত দরে লেনদেন হওয়ায় দর পতনের হার কমেছে। দর কমে লেনদেন হয়েছে ১৫টি বা ৩৫ দশমিক ৭১ শতাংশ কোম্পানির।

আর কোনো খাতের লেনদেন একশ কোটি স্পর্শ করতে পারেনি। তবে লেনদেনে ওপরের দিকে রয়েছে ওষুধ ও রসায়ন, খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক, তথ্যপ্রযুক্তি, সিমেন্ট ইত্যাদি।

সূচক বাড়াল যারা

সবচেয়ে বেশি ৩ দশমিক ৯৮ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ। শেয়ারটির দর ২ দশমিক ৯৮ শতাংশ দর বেড়েছে।

ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোর দর শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ৩ দশমিক ২৮ পয়েন্ট।

বিকন ফার্মা সূচকে যোগ করেছে ১ দশমিক ৯৮ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ২ দশমিক ২৪ শতাংশ।

এ ছাড়া তিতাস গ্যাস, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, রহিমা ফুড, ওরিয়ন ফার্মা, স্কয়ার ফার্মা ও কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ১৫ দশমিক ৪৬ পয়েন্ট।

অন্যদিকে সবচেয়ে বেশি ১ দশমিক ৫৩ পয়েন্ট সূচক কমেছে ইউনাইটেড পাওয়ারের দর পতনে। কোম্পানিটির দর কমেছে শূন্য দশমিক ৭২ শতাংশ।

আর কোনো কোম্পানি সূচক ১ পয়েন্ট কমাতে পারেনি।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ শূন্য দশমিক ৭৬ পয়েন্ট কমেছে বেক্সিমকো ফার্মার কারণে। কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ।

আইসিবির দর শূন্য দশমিক ৬৩ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে শূন্য দশমিক ৭৫ পয়েন্ট।

এ ছাড়া ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, বেক্সিমকো, সোনালী পেপার, স্কয়ার টেক্সটাইল, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল ও ডেসকোর দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ৬ দশমিক ২ পয়েন্ট।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০

সবচেয়ে বেশি ১০ শতাংশ দর বেড়েছে মুন্নু ফেব্রিকসের। তিন কর্মদিবস বাড়ল শেয়ারটির দর। আগের কর্মদিবসে লেনদেন হয়েছিল ২৫ টাকায়। রোববার সর্বশেষ হাতবদল হয়েছে ২৭ টাকা ৫০ পয়সায়।

মেট্রো স্পিনিং দর বৃদ্ধির তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। এক দিন কমার পরে আবারও দর বাড়ল শেয়ারটির। ৯ দশমিক ৬৯ শতাংশ বেড়ে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৮ টাকা ৩০ পয়সায়।

ঋণ কেলেঙ্কারি ও লোকসানে ডুবে থাকা ইউনিয়ন ক্যাপিটালের দর বেড়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ।

৯ দশমিক ২ শতাংশ দর বেড়ে প্রতিটি শেয়ার সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ১১ টাকা ৫০ পয়সায়।

এ ছাড়া দর বৃদ্ধির তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে রহিমা ফুড, ওরিয়ন ফার্মা, সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজ, কাশেম ইন্ডাস্ট্রিজ, বিডি ল্যাম্পস, অ্যাগ্রিকালচারাল মার্কেটিং কোম্পানি (প্রাণ) ও ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

দর পতনের শীর্ষ ১০

এই তালিকার শীর্ষে ঝিল লোকসানি বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি। শেয়ারটির দর ৬ টাকা ৭২ শতাংশ কমে ১১ টাকা ১০ পয়সায় লেনদেন হয়।

বিডি থাই ফুড দর পতনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিল। শেয়ারটির দর ১ টাকা ৬০ পয়সা বা ৩ দশমিক ৮২ শতাংশ কমেছে। শেয়ারটির ক্লোজিং প্রাইস দাঁড়িয়েছে ৪০ টাকা ৬০ পয়সায়।

তৃতীয় সর্বোচ্চ দর হারিয়েছে সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স। ১ টাকা ৮০ পয়সা বা ৩ দশমিক ১৫ শতাংশ কমে শেয়ারটি সর্বশেষ ৫৫ টাকা ২০ পয়সায় হাতবদল হয়।

শীর্ষ দশে বাকি কোম্পানিগুলো ছিল সোনারগাঁও টেক্সটাইল, হা-ওয়েল টেক্সটাইল, সিঅ্যান্ডএ টেক্সটাইল, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, প্রাইম টেক্সটাইল, আমান ফিড ও ফার কেমিক্যাল।

আরও পড়ুন:
শেয়ারবাজারের চেহারা এক-দুই বছরের মধ্যে পাল্টে যাবে: বিএসইসি চেয়ারম্যান
সাভার রিফ্র্যাক্টরিজের বিনিয়োগকারীদের মাথায় হাত
সপ্তাহজুড়ে পতনে ফ্লোরে ফিরছে শেয়ারদর
৯ টাকার মিউচ্যুয়াল ফান্ডে দেড় টাকা লভ্যাংশ
এবার আইসিবি ক্যাপিটালের প্যানেল ব্রোকার হলো সিটি ব্রোকারেজ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Index is increasing transactions

পুঁজিবাজার : সূচক বেড়ে চলছে লেনদেন

পুঁজিবাজার : সূচক বেড়ে চলছে লেনদেন

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সূচক বাড়ার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে।

ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

রবিবার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৫৩৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ৫ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১২০১ ও ২১৫৬ পয়েন্টে রয়েছে।

এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ১১১ কোটি ৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।

রবিবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ২০৩টির, কমেছে ৭৪টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৯৩টি কম্পানির শেয়ার।

রোববার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কম্পানি হলো-খান ব্রাদার্স, শাইনপুকুর সিরামিক, সালাম স্টিল, রবি, ডোমেনেজ, আইপিডিসি, লাভেলো আইসক্রিম, সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট, রূপালি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ও ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

এর আগে আজ লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ৮ পয়েন্ট।

সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে আরো ১২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। লেনদেন শুরুর ২০ মিনিট পর অর্থাৎ সকাল ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৮ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৫৫১ পয়েন্টে অবস্থান করে।

অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ৫৪৬ পয়েন্টে অবস্থান করে।

এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়।

এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ২০টি কম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৮টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২টি কম্পানি শেয়ারের দর।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction is going on in the capital market of Dhaka Chittagong

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১২ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক—শরিয়াভিত্তিক ডিএসইএস বেড়েছে ১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১৭ পয়েন্ট। ১৭৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৫৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার বাজারে প্রথমার্ধে ৪৭৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। উত্থানের ধারা একইভাবে বজায় আছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই), সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৩ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭২ কোম্পানির, কমেছে ৫৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে দিনের প্রথম দুই ঘণ্টায় প্রায় ৪ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

p
উপরে