× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Swiss Ambassadors statement contradictory High Court
google_news print-icon

সুইস রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যের সত্যতা পাওয়া যায়নি: হাইকোর্ট

সুইস-রাষ্ট্রদূতের-বক্তব্যের-সত্যতা-পাওয়া-যায়নি-হাইকোর্ট
জাতীয় প্রেস ক্লাবে গত ১০ আগস্ট ডিক্যাব আয়োজিত ‘ডিক্যাব টক’ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ঢাকায় নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত নাথালি শুয়ার্ড। ছবি: নিউজবাংলা
উচ্চ আদালত বলেছে, দুদক ও রাষ্ট্রপক্ষের দেয়া প্রতিবেদন অনুযায়ী সুইস রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যের সত্যতা পাওয়া যায়নি; বরং এটা সাংঘর্ষিক।

সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকে বাংলাদেশিদের জমা রাখা অর্থের বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার সুনির্দিষ্ট তথ্য চায়নি বলে ঢাকায় সুইস রাষ্ট্রদূত যে বক্তব্য দিয়েছেন, তাকে সাংঘর্ষিক মনে করছে হাইকোর্ট।

উচ্চ আদালত বলেছে, দুদক ও রাষ্ট্রপক্ষের দেয়া প্রতিবেদন অনুযায়ী সুইস রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যের সত্যতা পাওয়া যায়নি; বরং এটা সাংঘর্ষিক।

বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ রোববার এ মন্তব্য করে।

গত ১০ আগস্ট জাতীয় প্রেস ক্লাবে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপনডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ (ডিক্যাব) আয়োজিত ‘ডিক্যাব টক’ অনুষ্ঠানে ঢাকায় নিযুক্ত সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত নাথালি শুয়ার্ড বলেন, ‘সুইস ব্যাংকে জমা রাখা অর্থের বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার সুনির্দিষ্ট কোনো ব্যক্তির জন্য তথ্য চায়নি। সুইস ব্যাংকের ত্রুটি সংশোধনে সুইজারল্যান্ড কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে, তবে আমি আপনাদের জানাতে চাই, সুইজারল্যান্ড কালো টাকা রাখার কোনো নিরাপদ ক্ষেত্র নয়।’

তিনি আরও বলেন, ‘গত বছর সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকে বাংলাদেশ থেকে প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা জমা হয়েছে, তবে উভয় দেশের সম্মতিতে ব্যাংকিং তথ্য লেনদেন হতে পারে এবং সেটা সম্ভবও। এটা নিয়ে আমরা কাজ করছি।’

সুইস রাষ্ট্রদূতের এ বক্তব্য সব সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। গত বৃহস্পতিবার বিষয়টি নজরে নিয়ে সুইস ব্যাংকে অর্থ জমাকারীদের তথ্য কেন জানতে চাওয়া হয়নি, তা রাষ্ট্রপক্ষ ও দুর্নীতি দমন কমিশনকে জানাতে নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।

এ বিষয়ে সুইস রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যসংবলিত সংবাদের অনুলিপিও জমা দিতে বলে আদালত।

আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের ফিন্যানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রতিবেদন জমা দেয়া হয়।

আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।

প্রতিবেদন উপস্থাপনের পর রাষ্ট্রপক্ষ আর দুদকের আইনজীবীর উদ্দেশে হাইকোর্টের বেঞ্চ বলে, ‘আপনারা যে ডকুমেন্ট দিয়েছেন, তাতে তো মনে হয়, সুইস রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যের সত্যতা নাই; বরং সাংঘর্ষিক।’

ওই বেঞ্চ আরও বলেন, ‘আপনারা যে তথ্য চেয়েছিলেন, সেটি জাতির সামনে প্রকাশ করুন, যাতে বিষয়টি পরিষ্কার হয়।’

তখন দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান সুইস রাষ্ট্রদূতের বক্তব্য জানাতে আদেশ চান। তিনি বলেন, ‘একজন রাষ্ট্রদূত সঠিক তথ্য না নিয়ে এভাবে একটা বক্তব্য দিলেন আর তাতে দুদক সবার কাছে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। উনি কীভাবে এমন বক্তব্য দিলেন, তা আমাদের কাছে বোধগম্য নয়।’

পরে আদালত দুদক ও রাষ্ট্রপক্ষকে হলফনামা আকারে তাদের বক্তব্য জমা দিয়ে আগামী রোববার পরবর্তী দিন ঠিক করে দেয়।

কী আছে বিএফআইইউর প্রতিবেদনে

ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক আদালতে বিএফআইইউর প্রতিবেদন জমা দেন।

ওই প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, সুইস ব্যাংক চলতি বছরের ১৬ জুন বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে। পরের দিন এগন্ট সিকিউর ওয়েবের (ইএসডব্লিউ) মাধ্যমে সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকে বাংলাদেশি ব্যাংক ও ব্যক্তির জমানো অর্থের বিষয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করতে সুইজারল্যান্ডের এফআইইউকে অনুরোধ করা হয়, তবে এ বিষয়ে এখনও কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসী কাজে অর্থায়ন প্রতিরোধ, অনুসন্ধান ও তদন্তের জন্য বিএফআইইউ বিদেশি এফআইইউদের সঙ্গে তথ্য আদান-প্রদান করে থাকে, তবে বিশ্বব্যাপী এসব তথ্য আদান-প্রদানের মাধ্যম হলো ইএসডব্লিউ।

২০১৩ সালের জুলাইতে ইএসডব্লিউর সদস্য হওয়ার পর চুক্তি অনুযায়ী, ২০২২ সালের জুলাই পর্যন্ত ৬৭ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে তথ্য চায় বাংলাদেশ। ইএসডব্লিউর মাধ্যমে সুইজারল্যান্ডের এফআইইউকে এ তথ্য দেওয়ার অনুরোধ করা হয়, কিন্তু ২০১৪ সালে একজন ছাড়া অন্যদের বিষয়ে কোনো তথ্য নেই বলে জানায় সুইজারল্যান্ড। আর ওই একজনের তথ্য দুদককে দিয়েছে বিএফআইইউ।

আরও পড়ুন:
চট্টগ্রামে পাহাড়ে ঘর-বাড়ি, স্থাপনা অপসারণের নির্দেশ
সড়ক দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাতজনকে ক্ষতিপূরণ প্রশ্নে রুল
খালাসের ৭ বছর পরও কারাগারে কাশেম: তদন্তের নির্দেশ
রেল ক্রসিং দুর্ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত চেয়ে রিট
অসদাচরণে পদ খোয়ালেন সহকারী অ্যাটর্নি মারুফা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Proposed duty exemption on soybean and palm oil

সয়াবিন ও পাম তেলে শুল্ক অব্যাহতির প্রস্তাব

সয়াবিন ও পাম তেলে শুল্ক অব্যাহতির প্রস্তাব
আন্তর্জাতিক বাজারে সয়াবিন ও পাম তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে বাজার স্থিতিশীল রাখতে স্থানীয় পর্যায়ে মূল্য বৃদ্ধি না করে আমদানি পর্যায়ে বিদ্যমান শুল্ক ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা এবং স্থানীয় উৎপাদন ও ব্যবসায়ী পর্যায়ে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব করা হয়েছে।

ভোজ্যতেলের বাজার স্থিতিশীল রাখতে সয়াবিন ও পাল তেল আমদানি পর্যায়ে বিদ্যমান শুল্ক ৫ শতাংশ এবং উৎপাদন ও ব্যবসায়ী পর্যায়ে আরোপিত সমুদয় মূল্য সংযোজন কর অব্যাহতির প্রস্তাব করা হয়েছে।

বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে মঙ্গলবার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত বৈঠকে ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে এই প্রস্তাব করা হয়।

সবশেষ চলতি বছরের ১৮ এপ্রিল সয়াবিন তেল ও পাম তেলের মূল্য সমন্বয় করা হয়েছিল। বিশ্ববাজারে গত কয়েক মাস ধরে ধারাবাহিকভাবে সয়াবিন তেল ও পাম তেলের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মধ্যে অপরিশোধিত সয়াবিন তেলের মূল্য ১৪ দশমিক ৮ শতাংশ এবং আরবিডি পাম তেলের মূল্য ১৮ দশমিক ৬৮ শতাংশ বৃদ্ধি পায়।

স্থানীয় পর্যায়ে মূল্য বৃদ্ধি না করে আমদানি পর্যায়ে বিদ্যমান শুল্ক ৫ শতাংশে নামিয়ে আনা এবং স্থানীয় উৎপাদন ও ব্যবসায়ী পর্যায়ে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব করা হয়েছে।

শুল্ক অব্যাহতি দিলে ভোজ্যতেলের মূল্য বৃদ্ধি না করে বিদ্যমান মূল্য বহাল থাকবে বলে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স এসোসিয়েশন জানিয়েছে। এর আগে তারা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে মূল্য সমন্বয়ের আবেদন করে।

এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কাছে প্রস্তাব/সুপারিশ পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয়। পরবর্তীতে এনবিআর করণীয় বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে।

বৈঠকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব সেলিম উদ্দিন, এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রহমান, বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মইনুল খানসহ ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুন:
চিনি আমদানিতে কমল শুল্ক
‘অতিরিক্ত শুল্ক আদায়’, বেনাপোলে আটকা পচনশীল পণ্যবাহী ট্রাক
লিটারে ৪ টাকা বাড়ল বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম
সয়াবিনের লিটার ১৬৩ টাকার বেশি হলে কঠোর ব্যবস্থা: প্রতিমন্ত্রী
শুল্ক ১০ শতাংশ কমলেও খেজুরের দাম নাগালের বাইরে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
At the retail level the price of eggs is 11 taka 87 paisa from Wednesday

খুচরা পর্যায়ে বুধবার থেকে ডিমের দাম ১১ টাকা ৮৭ পয়সা

খুচরা পর্যায়ে বুধবার থেকে ডিমের দাম ১১ টাকা ৮৭ পয়সা ফাইল ছবি।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ডিজি আলীম আখতার খান বলেন, ‘মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্যে ডিমের দাম বেড়েছে। ডিমের বাজারে কোনো মধ্যস্বত্বভোগী থাকবে না। এখন থেকে সরকার নির্ধারিত দামেই ডিম বিক্রি করতে হবে।’

উৎপাদন, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে মুরগির ডিমের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। আগামীকাল বুধবার থেকে তা কার্যকর হবে।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) আলীম আখতার খান এ তথ্য জানিয়ে বলেছেন, ব্যবসায়ীদের নির্ধারিত দামেই ডিম বিক্রি করতে হবে।

ডিজি আলীম আখতার খান মঙ্গলবার ডিম উৎপাদক ও সরবরাহকারীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। ওই বৈঠকেই উৎপাদন, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে মুরগির ডিমের দাম নির্ধারণ করে দেয়া হয়।

মহাপরিচালক বলেন, ‘বুধবার থেকে উৎপাদক পর্যায়ে প্রতিটি ডিমের দাম ১০ টাকা ৯১ পয়সা, পাইকারিতে ১১ টাকা ১ পয়সা এবং খুচরা পর্যায়ে ১১ টাকা ৮৭ পয়সায় প্রতিটি ডিম বিক্রির সিদ্ধান্ত হয়েছে। সে হিসাবে ভোক্তা পর্যায়ে প্রতি ডজন ডিম কিনতে খরচ হবে ১৪২ টাকা ৪৪ পয়সা।’

মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্যে ডিমের দাম বেড়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ডিমের বাজারে কোনো মধ্যস্বত্বভোগী থাকবে না। এখন থেকে সরকার নির্ধারিত দামে ডিম বিক্রি করতে হবে।’

এই বৈঠকের আগে গত দুদিন ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযানের ভয়ে ডিম বিক্রি বন্ধ রেখেছেন তেজগাঁও ডিম ব্যবসায়ী সমিতির ব্যবসায়ীরা। এর ফলে ঢাকার বাজারে ডিমের সংকট তৈরির শঙ্কা দেখা দিয়েছে।

সোমবার আড়তে বেশিরভাগ ব্যবসায়ী ডিম বিক্রি করেননি। এতে ডজন প্রতি ডিমের দাম ১০ থেকে ১৫ টাকা করে বেড়ে গেছে।

ব্যবসায়ীদের দাবি, সরকার নির্ধারিত দামে ডিম বিক্রি করতে হলে তার চেয়ে কম দামে ডিম কিনতে হবে। কিন্তু সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে ডিম কিনতে হচ্ছে আড়তদারদের। সে কারণে বিক্রিও করতে হচ্ছে বেশি দামে। এ পরিস্থিতিতে ভোক্তা অধিদপ্তর বাজার মনিটরিংয়ে এসে ব্যবসায়ীদের বাড়তি দাম নেয়ার জন্য জরিমানা করছে।

ডিম ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আমানত উল্লাহ বলেন, ‘ভোক্তা অধিদপ্তরের সঙ্গে বৈঠকে বিষয়টির সুরাহা হয়েছে। আমরা আবার ডিম বিক্রি শুরু করছি।’

আরও পড়ুন:
আমদানি সত্ত্বেও ডিমের দাম কমছে না, নেপথ্যে সিন্ডিকেট
ডিমকে অত্যাবশ্যকীয় খাদ্য ঘোষণার আহ্বান প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টার
সাত প্রতিষ্ঠানকে সাড়ে ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি
বেনাপোল দিয়ে এলো দু’লাখ ৩১ হাজার পিস ডিম
ভারত থেকে এলো আমদানির ১৪ হাজার কেজি ডিম

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
GDP to fall by 4 percent in current fiscal year World Bank

চলতি অর্থবছরে জিডিপি কমে দাঁড়াবে ৪ শতাংশ: বিশ্বব্যাংক

চলতি অর্থবছরে জিডিপি কমে দাঁড়াবে ৪ শতাংশ: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এই মুহূর্তে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো উচ্চ মূল্যস্ফীতি, বহিস্থ খাতের চাপ, আর্থিক খাতের দুর্বলতা এবং রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা। এসব কারণে প্রবৃদ্ধি খুব বেশি বাড়বে না।

বাংলাদেশের অর্থনীতি আরও এক বছর চাপে থাকবে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক। বিশ্ব সংস্থাটি বলছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) কমে ৪ শতাংশ হবে। তবে ২০২৫-২৬ অর্থবছরে সেটি বেড়ে দাঁড়াতে পারে ৫ দশমিক ৫ শতাংশ।

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিশ্বব্যাংকের কার্যালয়ে মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে প্রকাশিত বাংলাদেশ ডেভলপমেন্ট আপডেট প্রতিবেদনে এসব তথ্য প্রকাশ করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে অনলাইনে ওয়াশিংটন থেকে বক্তব্য দেন বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক।

বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র ইকনোমিস্ট ধ্রুব শর্মা, ইকনোমিস্ট নাজমুস খান ও সিনিয়র যোগাযোগ কর্মকর্তা মেহেরিন এ মাহবুব এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এই মুহূর্তে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো উচ্চ মূল্যস্ফীতি, বহিস্থ খাতের চাপ, আর্থিক খাতের দুর্বলতা এবং রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা। এসব কারণে প্রবৃদ্ধি খুব বেশি বাড়বে না।

সংস্থাটি বলেছে, বাংলাদেশে প্রাতিষ্ঠানিক খাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টির বড় চ্যালেঞ্জ রয়েছে। কেননা এখনও ৮৪ দশমিক ৯ শতাংশ কর্মসংস্থান অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে। এটি অত্যন্ত উচ্চ সংখ্যা। ২০১৬ সাল থেকে ২০২২ সালের মধ্যে ম্যানুফ্যাকচারিং খাতে কর্মসংস্থান কমেছে ৯ দশমিক ৬ শতাংশ হারে।

আর্থিক খাত নিয়ে বলা হয়েছে, ব্যাংকিং খাতে নানা ধরনের সংকট রয়েছে। বিশেষ করে খেলাপি ঋণ অনেক বেশি। সরকারের অনেক প্রচেষ্টার পরও সেটি নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। এছাড়া মূল্যস্ফীতি কমাতে ঋণের সুদ হার বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে বেসরকারি খাতে ঋণ গ্রহণ কমেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি শ্লথ হয়ে ৩ দশমিক ২ শতাংশ থেকে ৫ দশমিক ২ শতাংশের মধ্যে থাকবে। বিশ্বব্যাংকের হিসাবে, মধ্যবর্তী পয়েন্ট হবে ৪ শতাংশ।

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য বিশ্বব্যাংক এপ্রিলে ৫ দশমিক ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছিল।

চলমান অর্থবছরের বাজেটে সদ্য পতন হওয়া আওয়ামী লীগ সরকার ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল। সে হিসাবে বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস সরকারি লক্ষ্যের চেয়ে ২ দশমিক ৭৫ শতাংশ কম হবে। বাংলাদেশে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস অনুযায়ী কমে গেলে তা হবে কোভিড মহামারির পর সবচেয়ে কম প্রবৃদ্ধি। ২০১৯-২০ অর্থবছরে দেশে ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল।

চলতি অর্থবছরের পূর্বাভাস কমানোর পাশাপাশি বিশ্বব্যাংক গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলনও কমিয়ে ৫ দশমিক ২ শতাংশে নামিয়েছে। গত অর্থবছরের জন্য সরকারের সাময়িক প্রাক্কলন ছিল ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ।

সংবাদ সম্মেলনে কর্মসংস্থান প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে কর্মের বাজারে চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে ব্যবধান থাকাটা একটি বড় সমস্যা। এক্ষেত্রে রপ্তানি বহুমুখীকরণ, বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং শিক্ষার মান বাড়াতে হবে। দক্ষতার সঙ্গে বাংলাদেশে কারিগরি শিক্ষার মিস ম্যাচ আছে। প্রাতিষ্ঠানিক খাতে কর্মসংস্থান বাড়াতে এসব বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। অভ্যন্তরীণ রাজস্ব আদায়ের পরিস্থিতিও খারাপ।

কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে খুব বেশি ভূমিকা রাখতে পারেনি। অথচ প্রতিবছর উল্লেখযোগ্যসংখ্যক তরুণ কর্মের বাজারে প্রবেশ করছে। বিশেষ করে শিক্ষিত ও শহুরে বেকার বৃদ্ধি পাওয়াটা একটি অন্যতম চ্যালেঞ্জ।

তিনি বলেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতি বাংলাদেশের জন্য অন্যতম একটি চ্যালেঞ্জ। নানা উদ্যোগ নিয়েও এটি কমানো যাচ্ছে না। বিশেষ করে খাদ্য মূল্যস্ফীতি অনেক বেশি, যা সাধারণ মানুষের জীবনমানকে নিচে নামাচ্ছে। পাশাপাশি বৈষম্যও বাড়ছে বাংলাদেশে। এক্ষেত্রে বৈষম্য কমানোর উদ্যোগ দরকার। অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি এবং আর্থিক খাতে বিভিন্ন সংস্কার দ্রুত করতে হবে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Distribution of public pension profits in the current month itself

সর্বজনীন পেনশনের মুনাফা চলতি মাসেই বণ্টন

সর্বজনীন পেনশনের মুনাফা চলতি মাসেই বণ্টন
চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত এসব বিনিয়োগ থেকে প্রাপ্ত মুনাফা চলতি মাসে উপকারভোগীদের মধ্যে বণ্টন করা হবে। পেনশনের সুবিধাভোগীরা অ্যাকাউন্টে আমানত ও অর্জিত মুনাফা দেখতে পাবেন।

সর্বজনীন পেনশন প্রকল্প কোনো ধরনের পরিবর্তন ছাড়াই চলমান রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। আর প্রাপ্ত মুনাফা চলতি মাসেই উপকারভোগীদের মধ্যে বণ্টন করা হবে।

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের উপস্থিতিতে সোমবার অনুষ্ঠিত পর্ষদ সভায় এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।

বৈঠকে কর্মকর্তারা জানান, সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায়ইতন লাখ ৭২ হাজারের বেশি ব্যক্তি নিবন্ধন করেছেন, যাতে জমার পরিমাণ সব মিলিয়ে ১৩১ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ হয়েছে প্রায় ১২৫ কোটি টাকা।

চলতি বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত এসব বিনিয়োগ থেকে প্রাপ্ত মুনাফা চলতি মাসে উপকারভোগীদের মধ্যে বণ্টন করা হবে। পেনশনের সুবিধাভোগীরা অ্যাকাউন্টে আমানত ও অর্জিত মুনাফা দেখতে পাবেন।

গত বছরের ১৭ আগস্ট চালু হওয়া ইউনিভার্সাল পেনশন স্কিমের লক্ষ্য একটি সুসংগঠিত সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থা দেয়া। এটি প্রাথমিকভাবে জনসংখ্যার বিভিন্ন অংশকে লক্ষ্য করে চারটি মূল প্রকল্প- প্রবাস, প্রগতি, সুরক্ষা ও সমতা নিয়ে শুরু হয়।

আরও পড়ুন:
সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু রাখবে অন্তর্বর্তী সরকার
পেনশন স্কিমে ৫০ হাজার রেজিস্ট্রেশন নিয়ে এগিয়ে চট্টগ্রাম
সর্বজনীন পেনশনের চাঁদা নগদ-এ দিলে লাভ, ক্যাশব্যাক
সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা উদ্বোধন
পেনশনারদের লাইফ ভেরিফিকেশন বিষয়ে অবহিতকরণ

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
On the 12th day of October remittances came in at and986 million

অক্টোবরের ১২ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৯৮৬ মিলিয়ন ডলার

অক্টোবরের ১২ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৯৮৬ মিলিয়ন ডলার বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি ও তাদের পাঠানো রেমিট্যান্স প্রবাহ। গ্রাফিক্স: নিউজবাংলা
বাংলাদেশ ব্যাংকের সবশেষ হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, সোমবার পর্যন্ত একদিনে আট কোটি ২২ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এতে বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রবাহের প্রবণতা ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার প্রমাণ মিলছে।

চলতি অক্টোবর মাসের প্রথম ১২ দিনে ৯৮৬ মিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এতে বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রবাহের প্রবণতা ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার প্রমাণ মিলছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সবশেষ হালনাগাদ তথ্য অনুযায়ী, সোমবার পর্যন্ত একদিনে আট কোটি ২২ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, সোমবার পর্যন্ত রাষ্ট্রায়ত্ত ছয়টি ব্যাংকের মাধ্যমে ২৪৫ দশমিক ৫৭ মিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমেই এসেছে ৪৪ দশমিক ৪৫ মিলিয়ন ডলার।

অন্যদিকে ৪৩টি বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ৬৯৩ দশমিক ৫৭ মিলিয়ন ডলার এবং পাঁচটি বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে ২ দশমিক ৬৪ মিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে।

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাইয়ে ১ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার, আগস্টে ২ দশমিক ২২ বিলিয়ন ডলার এবং সেপ্টেম্বরে ২ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

আরও পড়ুন:
সেপ্টেম্বরে রেমিট্যান্স বেড়েছে এক বিলিয়ন ডলারের বেশি
২৮ দিনেই দুই বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রেমিট্যান্স
আগস্টের ২৮ দিনে রেমিট্যান্স ২০০ কোটি ডলারের বেশি
রেমিট্যান্স প্রবাহে চমক দেখাচ্ছেন প্রবাসীরা
আন্দোলন-সহিংসতার জুলাইয়ে রেমিট্যান্স প্রবাহে ধস

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Import export started after five consecutive days with Benapole

বেনাপোল দিয়ে টানা পাঁচদিন পর আমদানি-রপ্তানি শুরু

বেনাপোল দিয়ে টানা পাঁচদিন পর আমদানি-রপ্তানি শুরু পেট্রাপোল থেকে বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করছে পণ্যবাহী ট্রাক। ছবি: নিউজবাংলা
বেনাপোল কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান বলেন, ‘শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে টানা পাঁচ দিন বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিল। আজ সকাল থেকে আবারও এ বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।’

টানা পাঁচ দিন বন্ধ থাকার পর সোমবার সকাল থেকে বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে দুই দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি শুরু হয়েছে। এতে কর্মচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে বন্দর এলাকায়।

শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকায় গত বুধবার থেকে রোববার পর্যন্ত পাঁচদিন আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ রাখেন বাংলাদেশ ও ভারতের ব্যবসায়ীরা।

সোমবার সকালে বেনাপোল কাস্টমস সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান আমদানি-রপ্তানি শুরুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে টানা পাঁচ দিন বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিল। আজ সকাল থেকে আবারও এ বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

‘ভারতের বিভিন্ন পণ্য বোঝাই ট্রাক বেনাপোল বন্দরে প্রবেশ করতে শুরু করেছে। তবে টানা পাঁচ দিন বন্ধ থাকার কারণে পণ্য বোঝাই হাজার হাজার ট্রাক বেনাপোল বন্দরে প্রবেশের অপেক্ষায় ওপারে পেট্রাপোল বন্দর এলাকায় দাঁড়িয়ে আছে। এতে করে বেনাপোল বন্দর এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।’

বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমতিয়াজ ভূইয়া জানান, বেনাপোল বন্দর দিয়ে দুই দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ থাকলেও পাসপোর্টধারী যাত্রীদের চলাচল স্বাভাবিক ছিল।

বেনাপোল বন্দরের উপ-পরিচালক রাশেদুল সজিব নাজির জানান, দুর্গাপূজা উপলক্ষে পাঁচ দিন বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে দু’দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ ছিল। আজ সকাল থেকে পুনরায় এ বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

আরও পড়ুন:
বেনাপোল দিয়ে আট দিনে ভারতে গেল ৪৩৪ টন ইলিশ
বেনাপোল দিয়ে এলো দু’লাখ ৩১ হাজার পিস ডিম
দুর্গাপূজায় বেনাপোলে ৯-১২ অক্টোবর আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
ভারত থেকে এলো আমদানির ১৪ হাজার কেজি ডিম
বেনাপোল দিয়ে কমেছে আমদানি বেড়েছে রপ্তানি বাণিজ্য

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Three people won the Nobel Prize in Economics for their research on the economic prosperity of the state

রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নিয়ে গবেষণায় অর্থনীতিতে নোবেল পেলেন তিনজন

রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নিয়ে গবেষণায় অর্থনীতিতে নোবেল পেলেন তিনজন অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার পাওয়া ড্যারন আচেমোগলু, সাইমন জনসন ও জেমস রবিনসন। ছবি: নোবেল প্রাইজ আউটরিচ
সাইটে উল্লেখ করা হয়, নোবেলজয়ী তিনজন উদ্ভাবনী গবেষণা করেছেন, যাতে দীর্ঘমেয়াদে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে প্রভাব ফেলা বিষয় উঠে এসেছে।

বিভিন্ন রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নিয়ে গবেষণা করে ২০২৪ সালে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন তিন অর্থনীতিবিদ।

নোবেল পুরস্কারের ওয়েবসাইটে জানানো হয়, এবার অর্থশাস্ত্রে নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়েছে ড্যারন আচেমোগলু, সাইমন জনসন ও জেমস রবিনসনকে। তারা প্রতিষ্ঠানগুলো কীভাবে গড়ে ওঠে এবং সমৃদ্ধিতে কীভাবে প্রভাব রাখে, তা নিয়ে গবেষণা করেছেন।

সাইটে উল্লেখ করা হয়, নোবেলজয়ী তিনজন উদ্ভাবনী গবেষণা করেছেন, যাতে দীর্ঘমেয়াদে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে প্রভাব ফেলা বিষয় উঠে এসেছে।

তিনজনের গবেষণার বিষয়ে সাইটে আরও বলা হয়, সমৃদ্ধিতে প্রতিষ্ঠানের প্রভাব নিয়ে তাদের অন্তর্দৃষ্টি অনুযায়ী, গণতন্ত্র সহায়ক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

আরও পড়ুন:
পদার্থবিজ্ঞানে নোবেলজয়ীর নাম ঘোষণা বিকেলে
চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল পেলেন দুই আমেরিকান
অর্থনীতি নিয়ে শ্বেতপত্র প্রণয়নে ১০ সদস্যের প্যানেল অনুমোদন
অবরোধে দৈনিক ক্ষতি সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা: এফবিসিসিআই
রিজার্ভ কমার মধ্যে রাজনৈতিক অস্থিরতায় অর্থনীতি বিপর্যস্ত

মন্তব্য

p
উপরে