× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
After meeting the demands of an era the capital market is in the opposite direction
google_news print-icon

এক যুগের দাবি পূরণের পরও পুঁজিবাজারের উল্টো দৌড়

এক-যুগের-দাবি-পূরণের-পরও-পুঁজিবাজারের-উল্টো-দৌড়
বাজারের এই চিত্র ভাবিয়ে তুলেছে মিয়া আব্দুর রশিদ সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা শেখ ওহিদুজ্জামান স্বাধীনকে। নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘আগের কর্মদিবসের পতনটা স্বাভাবিক দর সংশোধন ছিল। তবে আজকেরটা শুধু দর সংশোধন নয়, এর সঙ্গে বেশ কিছু মোটিভ যুক্ত হয়েছে। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি যদি পতনের কারণ হতো তাহলে রোববারেই বড় পতন হতো।’

এক যুগের চাওয়া ব্যাংকের এক্সপোজার লিমিট ক্রয়মূল্যে গণনার ঘোষণা আসার পরে আবারও উল্টো পথে পুঁজিবাজার।

এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত আসার টানা তিন কর্মদিবস দরপতন হলো পুঁজিবাজারে। এর মধ্যে রোববার ৮ পয়েন্ট, সোমবার ৪৫ পতনের পর মঙ্গলবার আশুরার ছুটি শেষে বুধবার আরও ৭৮ পয়েন্ট পড়ল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সার্বিক সূচক ডিএসইএক্স। অর্থাৎ তিন কর্মদিবসেই ১৩১ পয়েন্ট কমল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক।

অথচ প্রতিটি শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্য বা ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পর এক্সপোজার লিমিট নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশের বিষয়টি গণমাধ্যমে আসার পর আগের সপ্তাহে টানা পাঁচ কর্মদিবসে সূচক বেড়েছিল ৩৩১ পয়েন্ট। সেই সঙ্গে লেনদেনে দেখা গিয়েছিল ঊর্ধ্বগতি।

গত বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এক সার্কুলারে জানায়, পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা বা এক্সপোজার লিমিট গণনার ক্ষেত্রে শেয়ারের ক্রয়মূল্যকেই বাজারমূল্য ধরা হবে।

এতদিন বাজারমূল্য অথবা ক্রয়মূল্যের মধ্যে যেটি বেশি, সেটিকে ধরেই ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা গণনা করা হতো। এর ফলে কোনো শেয়ারের দর বেড়ে গিয়ে বিনিয়োগসীমা অতিক্রম করলে ব্যাংকগুলো শেয়ার বিক্রি করে দিতে বাধ্য হতো।

সেটি না করলে এক দিন শেয়ার ধরে রাখলেই ব্যাংককে জরিমানার একাধিক ঘটনা ঘটেছে, যে কারণে এদিকে দৃষ্টি রাখতে হতো কোম্পানিগুলোকে।

এটিকে পুঁজিবাজারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগের ক্ষেত্রে একটি বাধা হিসেবে ধরা হতো। আশা করা হচ্ছিল, এই সমস্যার সমাধান হলে বাজারে বিক্রয়চাপ কমবে এবং দীর্ঘমেয়াদে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়বে।

এক যুগের দাবি পূরণের পরও পুঁজিবাজারের উল্টো দৌড়
ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পর ডিএসইতে এক দিনে সবচেয়ে বেশি দরপতন হলো বুধবারই

তবে বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ে উদ্বেগের মধ্যে দেশে জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ৪৬ টাকা পর্যন্ত বাড়ানোর ইস্যুতে নতুন করে যে উৎকণ্ঠা তৈরি হয়েছে, তার প্রভাব পুঁজিবাজারে পড়েছে। এর পাশাপাশি ডলারের বিপরীতে টাকার অব্যাহত দরপতন ইস্যুও যোগ হয়েছে।

শেয়ারগুলো দর হারানোর সঙ্গে সঙ্গে কমছে লেনদেন। টানা তিন দিন সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমে নেমে গেছে হাজার কোটি টাকার নিচে।

রোববার আগের দিনের তুলনায় লেনদেন কমেছিল কমই। সোমবার সূচক অনেকটাই কমলেও লেনদেন গতি ধরে রাখে। তবে বুধবার দেখা গেল ধপাস।

সোমবারের তুলনায় এদিন লেনদেন কমেছে প্রায় ২০৯ কোটি টাকা। হাতবদল হয়েছে ৭৯৯ কোটি ৪৮ লাখ ৩৭ হাজার টাকার শেয়ার। সোমবার হাতবদল হয়েছিল ১ হাজার ৮৩ কোটি ৪৬ লাখ ৭ হাজার টাকার শেয়ার।

এদিন ২৭৯টি কোম্পানির শেয়ারের দর কমেছে। বিপরীতে বেড়েছে কেবল ২৬টির দর। আগের দরেই লেনদেন হয়েছে ৭৪টি শেয়ার।

ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পর এক দিনে দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশ তুলে দেয়ার কারণে এখন সূচকের পতনের ‍সুযোগ বেড়েছে। ফ্লোর ও এক্সপোজার লিমিট ইস্যুতে এক সপ্তাহে বাজার ৫ শতাংশের বেশি বেড়ে যাওয়ার কারণে এখন বড় মূলধনি কোম্পানির শেয়ারের দুই শতাংশের পতনের সুযোগ তৈরি হয়েছে, সেটিই বাজারে বড় দরপতনের কারণ।

যেমন বেক্সিমকো লিমিটেড, লাফার্জ হোলসিম সিমেন্ট, বেক্সিমকো ফার্মা, ইউনিক হোটেল, ওরিয়ন ফার্মার মতো কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর ৩ দশমিক ১৯ শতাংশ থেকে ৫ দশমিক ৪৭ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে। এগুলো সূচকের বড় পতনে প্রভাবকের ভূমিকা পালন করেছে।

বাজারের এই চিত্র ভাবিয়ে তুলেছে মিয়া আব্দুর রশিদ সিকিউরিটিজের শীর্ষ কর্মকর্তা শেখ ওহিদুজ্জামান স্বাধীনকে। নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘আগের কর্মদিবসের পতনটা স্বাভাবিক দর সংশোধন ছিল। তবে আজকেরটা শুধু দর সংশোধন নয়, এর সঙ্গে বেশ কিছু মোটিভ যুক্ত হয়েছে। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি যদি পতনের কারণ হতো তাহলে রোববারেই বড় পতন হতো।’

তিনি বলেন, ‘কম দামে শেয়ার কেনার একটা মোটিভ রয়েছে। ৩০০ পয়েন্ট বেড়েছে সেটা হয়তো ২০০ পয়েন্ট ফেলে কম দামে শেয়ার কিনতে চান বাজারের বড় ও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা।’

সব খাতেই দরপতন

ঢালাও পতনের দিন কোনো খাতেই স্বস্তি মেলেনি। প্রায় সব খাতেই সিংহভাগ কোম্পানির শেয়ারের দর কমেছে।

তবে বিনিয়োগকারীদের সবচেয়ে বেশি ছিল বস্ত্র খাতে। এই খাতে লেনদেন হয়েছে দেড় শ কোটি টাকার বেশি। সব মিলিয়ে হাতবদল হয়েছে ১৫২ কোটি ৮০ লাখ টাকার, যা মোট লেনদেনের ২১.০২ শতাংশ।

তবে ৭৭ দশমিক ৫৯ শতাংশ বা ৪৫টি কোম্পানির দরপতন হয়েছে খাতটিতে। মাত্র ৬ দশমিক ৯০ শতাংশের দর বেড়েছে আর আগের দরেই লেনদেন হয়েছে ১৫.৫২ শতাংশ কোম্পানির।

আর কোনো খাতের লেনদেন ১০০ কোটি স্পর্শ করতে পারেনি। ৩টি বা ২১ শতাংশ কোম্পানির বৃদ্ধি দেখা গেছে বিবিধ খাতে। দরপতন হয়েছে ৫৭ দশমিক ১৪ শতাংশ কোম্পানির। আগের দরেই লেনদেন হয়েছে ২১ দশমিক ৪৩ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার।

খাতটিতে লেনদেন হয়েছে ৯৬ কোটি ৩৪ লাখ অর্থাৎ মোট লেনদেনের ১৩.২৫ শতাংশ।

লেনদেনের ১০ শতাংশের বেশি হয়েছে প্রকৌশল ও ওষুধ খাতে।

তবে প্রকৌশলে ৮৩.৩৩ শতাংশ আর ওষুধ খাতে ৯৩.৫৫ শতাংশ কোম্পানির দরপতন হয়েছে।

পঞ্চম স্থানে থাকা জ্বালানি খাতের ৫৪ কোটি ২৯ লাখ টাকা লেনদেনের পাশাপাশি ৭৮.২৬ শতাংশের দরপতন ও ৮.৭০ শতাংশের দরবৃদ্ধি দেখা গেছে।

ব্যাংক খাতে ৪টি কোম্পানি বা ১২.১২ শতাংশের দরবৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ৬০ শতাংশ কোম্পানির দর।

এ ছাড়া খাদ্য, বিমা, পেপার, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, আইটি ও পাট খাতে ব্যাপক পতন হলেও সামান্য অল্প কিছুসংখ্যক কোম্পানির দর বৃদ্ধি হয়েছে।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০

সবচেয়ে বেশি ৯ দশমিক ৪০ শতাংশ দর বেড়েছে উৎপাদনে না থাকা লোকসানি কোম্পানি জুট স্পিনার্সের। সর্বশেষ শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৯০ টাকা ৮০ পয়সায়।

দ্বিতীয় স্থানে ছিল সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ। ৫ দশমিক ০৭ শতাংশ বেড়ে প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২০ টাকা ৭০ পয়সায়।

তৃতীয় সর্বোচ ৫ দশমিক ০১ শতাংশ দর বেড়েছে এস আলম কোল্ডরোল স্টিলের। শেয়ার সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৩৫ টাকা ৬০ পয়সায়।

এ ছাড়া শীর্ষ দশে জায়গা করে নিয়েছে আমান ফিড, অ্যাপেক্স স্পিনিং, সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজ, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ, ডমিনেজ স্টিল, বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম ও ফারইস্ট ফাইন্যান্স।

দরপতনের শীর্ষ ১০

সবচেয়ে বেশি দর কমেছে মোজাফফর স্পিনিংয়ের। ৭ দশমিক ৫৪ শতাংশ দর কমে সর্বশেষ শেয়ারটি লেনদেন হয়েছে ২৯ টাকা ৪০ পয়সায়।

৬ দশমিক ৯৭ শতাংশ দর কমেছে দ্বিতীয় স্থানে থাকা সোনারগাঁও টেক্সটাইলের। হাতবদল হয়েছে ৬১ টাকা ৪০ পয়সা। সোমবার ছিল ৬৬ টাকা।

তৃতীয় স্থানে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের দর ৬ দশমিক ৮৬ শতাংশ কমে ১৯ টাকায় লেনদেন হয়েছে।

এ ছাড়া তালিকায় রয়েছে যথাক্রমে বিডি থাই ফুড, গ্লোবাল হেভি কেমিক্যাল, এসকে ট্রিমস, তুং হাই নিটিং, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস, ম্যাকসনস ইন্ডাস্ট্রিজ ও বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি।

সূচক কমাল যারা

সবচেয়ে বেশি ৯ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট সূচক কমেছে ওয়ালটন হাইটেকের দরপতনে। কোম্পানিটির দর কমেছে ১ দশমিক ৭৩ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬ দশমিক ২২ পয়েন্ট কমিয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেড। কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে ৩ দশমিক ৩৪ শতাংশ।

লাফার্জ হোলসিমের দর ৩ দশমিক ১৯ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে ৪ দশমিক ৬২ পয়েন্ট।

বেক্সিমকো ফার্মা, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, ওরিয়ন ফার্মা, ইউনাইটেড পাওয়ার, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, ইউনিক হোটেল ও আইসিবির দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ৩৪ দশমিক ৫৫ পয়েন্ট।

বিপরীতে সবচেয়ে বেশি ১ দশমিক ৪ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে বার্জার পেইন্টস। কোম্পানির দর শূন্য দশমিক ৭৭ শতাংশ বেড়েছে।

আর কোনো কোম্পানি এককভাবে এক পয়েন্ট সূচকে যোগ করতে পারেনি।

ব্র্যাক ব্যাংক, ম্যারিকো বাংলাদেশ, সোনালী পেপার, ইউনিলিভার, ইস্টার্ন ব্যাংক, আমান ফিড, এস আলম স্টিল, ট্রাস্ট ব্যাংক ও সাউথইস্ট ব্যাংক সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ৫ দশমিক ০২ পয়েন্ট।

আরও পড়ুন:
ভালো স্টার্টআপকে পুঁজিবাজারে চান বিএসইসি চেয়ারম্যান
বাংলাদেশ ব্যাংককে বিএসইসির ধন্যবাদ
এক্সপোজার লিমিট শেয়ারের ক্রয়মূল্যে: বাংলাদেশ ব্যাংক
৯ মাস পর জাগল পুঁজিবাজার
বিএসইসি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নেতৃত্ব দেবে, আশা পলকের

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে