× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
The possibility of sukuk stuck in Haola
google_news print-icon

‘হাওলায়’ আটকে সুকুকের সম্ভাবনা

হাওলায়-আটকে-সুকুকের-সম্ভাবনা
পুঁজিবাজারে অনুমোদন পাওয়া প্রথম সুকুক বন্ডে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে ২০০ মেগাওয়াটের আর পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ৩০ মেগাওয়াটের সৌরবিদ্যুৎ করছে বেক্সিমকো লিমিটেডের সহযোগী প্রতিষ্ঠান বেক্সি পাওয়ার। ফাইল ছবি
কেউ এক হাজার বন্ড কিনতে চাইলেন। তিনি এক হাওলায় ১০০টি পেলে তার জন্য দিতে হবে ৫০ টাকা। অর্থাৎ বন্ডপ্রতি ৫০ পয়সা। কিন্তু যদি এক হাওলায় তিনি পান ১০টি বন্ড, তাহলে বন্ডপ্রতি মাশুল দাঁড়ায় ৫ টাকা। আর যদি তিনি একবারে ৫টি পান, তাহলে মাশুল দাঁড়ায় ১০ টাকা। যদি বিক্রেতার সংখ্যা ২০ জন হয় তাহলে হাওলা মাশুলের পরিমাণ দাঁড়াবে ১ হাজার টাকা।

পুঁজিবাজারে ইসলামিক গ্রিন সুকুক বন্ডের চালুর আগে এটি নিয়ে যে প্রত্যাশার কথা বলা হয়েছিল, তার প্রমাণ মেলেনি লেনদেনে।

তিন হাজার কোটি টাকার বন্ডে অর্ধবার্ষিক বা ছয় মাসে ৫ দশমিক ৮০ শতাংশ বা প্রতি ১০০ টাকার বন্ডে ৫ টাকা ৮০ পয়সা নগদ লভ্যাংশও এসেছে। এই হারে লভ্যাংশ যেকোনো সঞ্চয়ী হিসাবের চেয়ে বেশি লাভ, তার পরও বিনিয়োগকারীদের বন্ডের লেনদেনে খুব একটা আগ্রহী দেখা যাচ্ছে না।

এর কারণ কী- এই প্রশ্নের জবাব খুঁজতে শেয়ার লেনদেনে জড়িতদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, হাওলার চার্জ বা মাশুল সমস্যায় বিনিয়োগকারীরা চিন্তিত।

পুঁজিবাজারে সিকিউরিটিজের প্রতিটি ক্রয় বা বিক্রয় আদেশকে বলা হয় হাওলা। বন্ডের লেনদেনের ক্ষেত্রে প্রতি হাওলায় ফি ঠিক করা হয়েছে ৫০ টাকা। কেউ বন্ড কিনতে চাইলে এক হাওলায় কতগুলো পাওয়া যাবে, তার নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু তার কাছ থেকে নেয়া হবে ৫০ টাকা। এটিই সুকুক বন্ডের লেনদেনে বড় প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

উদাহরণ স্বরূপ বলা যায়, কেউ এক হাজার বন্ড কিনতে চাইলেন। তিনি এক হাওলায় ১০০টি পেলে তার জন্য দিতে হবে ৫০ টাকা। অর্থাৎ বন্ডপ্রতি ৫০ পয়সা। কিন্তু যদি এক হাওলায় তিনি পান ১০টি বন্ড, তাহলে বন্ডপ্রতি মাশুল দাঁড়ায় ৫ টাকা। আর যদি তিনি একবারে ৫টি পান, তাহলে মাশুল দাঁড়ায় ১০ টাকা।

যদি বিক্রেতার সংখ্যা ২০ জন হয়, তাহলে হাওলা মাশুলের পরিমাণ দাঁড়াবে ১ হাজার টাকা। এভাবে কাঙ্ক্ষিত বাই অর্ডারে যত বেশি হাওলার সংখ্যা বাড়বে তত বেশি বিনিয়োগ ব্যয় বাড়বে। একই কথা যারা বিক্রি করবেন, তাদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।

২০১৪ সালের ডিসেম্বরের আগে শেয়ার বিক্রি হতো লট হিসেবে। অর্থাৎ নির্দিষ্ট সংখ্যক বা এক গুচ্ছ শেয়ারকে বলা হতো লট। এক লট শেয়ার লেনদেনের জন্য তখন ব্রোকারেজ হাউস থেকে হাওলা বাবদ চার টাকা অর্থাৎ ক্রয় বাবদ দুই টাকা ও বিক্রয় বাবদ দুই টাকা মাশুল নিত স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ। প্রতিটি ক্রয় বা বিক্রয় আদেশকে একটি হাওলা হিসেবে বিবেচনায় ধরে এ মাশুল আদায় করা হতো।


তবে ওই বছরের ডিসেম্বর থেকে নতুন লেনদেন যন্ত্র চালুর পর শেয়ারের গুচ্ছ প্রথা তুলে নেয় এক্সচেঞ্জগুলো। এরপর থেকে একটি করে শেয়ার বা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটও লেনদেন করা যায়। আর এই পরিবর্তনের পর হাওলার মাশুল পরিবর্তন করে শেয়ারদরের শতকরা হিসেবে মাশুল নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু বন্ডের ক্ষেত্রে আগের পদ্ধতিতেই মাশুল আদায় করা হচ্ছে।


বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, দেশের বন্ড মার্কেট খুবই ছোট। এর পরিধি বাড়াতে হলে বন্ডের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ তৈরি করতে হবে। বন্ডের হাওলা মাশুলকে পরিবর্তন করে শেয়ার লেনদেনের মতো মাশুল নির্ধারণ করা যেতে পারে।


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বাংলাদেশে বন্ড মার্কেট নেই বললেই চলে। হাওলা মাশুল ক্ষুদ্র বিনিয়োগ নিরুৎসাহিত করবে বা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাধা।

‘একজন বিনিয়োগকারী যে পরিমাণ বন্ড কিনতে আগ্রহী তা একবারেই তার অ্যাকাউন্টে জমা হবে না। দেখা যাবে, চাহিদার বিপরীতে সেল অর্ডার কম। তখন ওই বিনিয়োগকারী কয়েকবারে ভেঙে ভেঙে ওই পরিমাণ ইউনিট পাবেন। এতে হাওলার সংখ্যা বেড়ে যাবে। খরচও বেড়ে যাবে। খরচ বেড়ে যাওয়ার ভয়ে অনেকেই কিছুটা উৎসাহী হলেও কিনতে সাহস করবে না।’


অভিন্ন মত দিয়েছেন পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কাজী আব্দুর রাজ্জাক। তিনি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘সুকুক বন্ডের হাওলা ফি ট্রেডের ক্ষেত্রে আসলেই একটা বাধা। যে পরিমাণ ইউনিট বাই অর্ডার দেয়া হবে সেটা একবারেই পাওয়া যাবে এমন না। বারে বারে পেলে হাওলার সংখ্যা বাড়বে, এতে করে যিনি শেয়ারটা কিনলেন তার কিন্তু কস্টিং বেড়ে যায়।’


ব্যয় কমানোর জন্য একবারে চার্জ কেটে নেয়ার দাবি জানান বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের এই নেতা। তিনি বলেন, ‘যদি কেউ সুকুক বন্ডের ৫০০ ইউনিট কেনেন, সেটা যতবারেই হোক ওই ইউনিটের ওপর একবারই ফি কেটে নেয়া হোক।’

ডিএসই ব্রোকারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রিচার্ড ডি রোজারিও বলেন, ‘আমরা চাই যে, বাজার বড় হোক, বন্ডের বাজার সম্প্রসারিত হোক। বন্ডের যে হাওলা চার্জ তা অনেক বেশি।


‘বিনিয়োগ বাড়াতে হলে এই ফি কমানো প্রয়োজন। মানুষকে কোনো জিনিসে অভ্যস্ত করতে হলে আগে ফ্রি করে দিতে হবে। উদাহরণ দিয়ে যদি বলি, বিভিন্ন মোবাইল অ্যাপ, প্রথমে ফ্রি করে দেয়, এরপর মানুষ যখন সেটা ব্যবহারে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে, তখন এর সঙ্গে চার্জ জুড়ে দেয়া হয়। সেভাবে বন্ড মার্কেট জনপ্রিয় করতে হলে এর শর্তগুলো শিথিল করতে হবে। স্টক মার্কেট খারাপ হলে টাকা বন্ড মার্কেটে যাবে, বন্ড মার্কেট খারাপ হলে স্টক মার্কেটে যাবে। এটাই টাকার ধর্ম।’


তবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ-ডিএসই কর্তৃপক্ষের দাবি, যে পদ্ধতিতে সুকুক বন্ডের হাওলা মাশুল নির্ধারণ করা হয়েছে তা বিনিয়োগকারীদের জন্য লাভজনক।


ডিএসইর চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) সাইফুর রহমান মজুমদার নিউজবাংলাকে বলেন, ‘ট্রানজেকশন ফি কম রাখার জন্যই এটা করা হয়েছে। যখন কেউ বেশি পরিমাণে কিনবেন তখন খরচ অনেক কম পড়বে।’

তিনি আরও বলেন, ‘কেউ এক-দুই ইউনিট বন্ড কিনবে সেটা অ্যাকসেপ্টেড না বা সেভাবে ডিজাইন করা হয়নি। বেশি যখন কিনবে তখন কম হয়ে রেট হবে। যদি কেউ একবারে ২৫ হাজার কিনতে পারে তখন সেটার চার্জ ০.২ পড়ে। তাহলে দেখা যাবে যে, ইক্যুয়িটির যে রেট সেই রেটই পড়বে। যদি আরও বেশি কেনে কেউ, তাহলে আরও কম পড়বে।’

তিনি বলেন, ‘বন্ড মার্কেট ডিজাইন করা আছে যেন কেউ একটা রিজনেবল কোয়ান্টিটি কেনে। তাহলে ব্লক মার্কেটে কিনতে পারে, সেখানে কিনলে একবারে ৫ লাখ টাকার একবারে কিনতে পারবে। বন্ড মার্কেটে ফি কম রাখার জন্যই এটা করা হয়েছে।’

কত হাওলাতে কাঙ্ক্ষিত ইউনিট পাওয়া যাবে তার নিশ্চয়তা নেই, সেক্ষেত্রে খরচ তো বেশি হয়ে যাবে না?- এমন প্রশ্নে সাইফুর মজুমদার বলেন, ‘সুকুক আসার পরে খুচরা লেনদেনে কিছু সমস্যা হয়ে থাকতে পারে। বন্ড মার্কেট পার্সিয়ালি চালু হয়েছে, গর্ভমেন্ট সিকিউরিটিজ আসলে তখন এগুলো রিভাইজ হবে, তখন দেখা হবে।

‘এখন পর্যন্ত যেভাবে আছে, সেটা রাখা হয়েছে যাতে করে যারা কিনবেন তারা যেন একটা বাল্ক পরিমাণ কেনেন। এটা রাখা হয়েছে বন্ডে ফি কম থাকুক। বেশি বন্ড কিনলে তার ফি হবে নেগলিজেবল।’

লেনদেন কত

সুকুকের লেনদেন শুরু হয় গত ১৩ জানুয়ার। প্রথম দিন হাতবদল হয় ৩২ লাখ ৩২ হাজার ৭৭২টি ইউনিট। কিন্তু এরপর এর ধারেকাছেও লেনদেন হয়নি।

দ্বিতীয় দিনই লেনদেন নেমে আসে ৪ লাখ ৩৯ হাজার ৮০৪টিতে। পরের দিন হাতবদল হয় ৬ লাখ ৬৫ হাজার ১৮৯টিতে। তৃতীয় দিনের চেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে কেবল একদিন।

গত ২৮ জুন হাতবদল হয় ৯ লাখ ৯৪ হাজার ৫৯৪টি ইউনিট। বাকি দিনগুলোর মধ্যে এক লাখ ছাড়ানো লেনদেন হয়েছে কেবল ১১ কর্মদিবসে। এর মধ্যে ৫ লাখের বেশি হাতবদল হয়েছে কেবল দুই দিন।

অথচ তিন হাজার কোটি টাকার বন্ডে ইউনিট সংখ্যা ৩০ কোটি। এই পরিমাণ শেয়ার আছে যেসব কোম্পানির, সেগুলোর লাখ লাখ ইউনিট হাতবদল হয় নিয়মিত।

আরও পড়ুন:
দ্বিতীয় দিনে অভিহিত মূল্যের নিচে বেক্সিমকোর সুকুক
পুঁজিবাজারে দুই সমস্যা: সালমান
সুকুক বন্ড নিলামে ২৩ হাজার কোটি টাকার বিড
এক হাজার কোটি টাকার সুকুক আনছে আইসিবি
সুকুকের ৩ হাজার কোটি টাকা পেল বেক্সিমকো

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে