× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Economy in motion Sloth is the banks earnings wheel
google_news print-icon

অর্থনীতি সচল: শ্লথ ব্যাংকের আয়ের চাকা

অর্থনীতি-সচল-শ্লথ-ব্যাংকের-আয়ের-চাকা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলো তাদের অর্ধবার্ষিকে আয়ের যে হিসাব দিয়েছে, তাতে ব্যাংকগুলোর ফুলে-ফেঁপে ওঠার প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে না। সব মিলিয়ে ৩৩টি ব্যাংকের মধ্যে ১৮টির আয় বেড়েছে। গ্রাফিক্স: নিউজবাংলা
তালিকাভুক্ত বেশির ভাগ ব্যাংকের আয় আগের বছরের তুলনায় বাড়লেও প্রবৃদ্ধির হার অনেকটাই কম। আবার দুটি ব্যাংক এই প্রান্তিকে লোকসান দিয়েছে, যেগুলো আগের বছর বেশ খানিকটা মুনাফায় ছিল। সব মিলিয়ে ৩৩টি ব্যাংকের মধ্যে ১৮টির আয় বেড়েছে। ২টির আয় রয়েছে আগের বছরের সমান। আর আয় কমেছে ১৩টি ব্যাংকের।

করোনা নিয়ন্ত্রণে আসার পর অর্থনীতির চাকা সচল হওয়ার পর বেসরকারি ঋণপ্রবাহেও ফিরেছে গতি। সেই সঙ্গে বেড়েছে আমদানি-রপ্তানি, বেড়েছে রেমিট্যান্স-প্রবাহ, ডলার বাণিজ্য থেকেও বেশ ভালো আয় আসার কথা।

তবে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলো তাদের অর্ধবার্ষিকে আয়ের যে হিসাব দিয়েছে, তাতে ব্যাংকগুলোর ফুলে-ফেঁপে ওঠার প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে না।

গত বছর করোনার বিধিনিষেধের মধ্যেও ব্যাংকগুলো প্রায় প্রতি প্রান্তিকেই আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেশি ভালো আয় করলেও এবার তাদের প্রবৃদ্ধি কমেছে।

তালিকাভুক্ত বেশির ভাগ ব্যাংকের আয় আগের বছরের তুলনায় বাড়লেও প্রবৃদ্ধির হার অনেকটাই কম। আবার দুটি ব্যাংক এই প্রান্তিকে লোকসান দিয়েছে, যেগুলো আগের বছর বেশ খানিকটা মুনাফায় ছিল।

সব মিলিয়ে ৩৩টি ব্যাংকের মধ্যে ১৮টির আয় বেড়েছে। ২টির আয় রয়েছে আগের বছরের সমান। আর আয় কমেছে ১৩টি ব্যাংকের।

শতাংশের হিসাবে ২৫ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত আয় কমেছে আইএফআইসি, স্ট্যান্ডার্ড, ওয়ান, ইউনিয়ন, এনআরবিসি ও রূপালী ব্যাংকের।

বছরের পর বছর ধরে লোকসানে থাকা আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক তার বৃত্ত ভেঙে বের হয়ে এসেছে। ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামিক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, উত্তরা ব্যাংক, এবি ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও যমুনা ব্যাংক আকর্ষণীয় প্রবৃদ্ধি করেছে। তবে বাকিগুলোর প্রবৃদ্ধি খুব একটা বেশি নয়।

সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মাসরুর আরেফিন নিউজবাংলাকে বলেন, ‘ব্যাংকের মুনাফার হার সামান্য কমার কারণ হিসেবে তিনটি বিষয় উল্লেখ করা যায়। ১. ভবিষ্যতে কী হতে যাচ্ছে এই অনিশ্চয়তার কথা মাথায় রেখে ব্যাংকগুলোর প্রভিশন ধরে রাখার প্রবণতা রয়েছে। ২. ডিপোজিট কস্ট বেড়ে গেছে, সেটাও আয় কমার একটা কারণ। ৩. আর ব্যাংকগুলোর সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানগুলো, যেমন- ব্রোকারেজ হাউস, মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো হয়তো আয় করতে পারেনি ভালো। যার কারণে ব্যাংকের সমন্বিত আয় কমেছে। তারপরও খুব বেশি কমেছে বলে মনে হয় না। প্রায় ২০টির মতো ব্যাংক ভালো আয়ে রয়েছে সম্ভবত।’

আমানতের সুদ ও ঋণের সুদহারের মধ্যে পার্থক্য বা মার্জিন কমা ব্যাংকের আয় কমার প্রধান কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশের (এবিবি) চেয়ারম্যান সেলিম আর এফ হোসেন। তিনি ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও।

তিনি বলেন, ‘ইন্ডাস্ট্রিতে আমাদের যে নেট ইন্টারেস্ট মার্জিন সেটা অনেক কমে গেছে। ব্যাংকিং খাতের বড় আয় যেখান থেকে, ব্যাংক ইন্টারেস্ট মার্জিন, সেটা অনেক কমে গেছে বেশির ভাগ ব্যাংকের। এটাই প্রধান কারণ। আরেকটা কারণ হতে পারে, তা হলো অনেক ব্যাংকের ব্যাক ডেট প্রভিশন বেড়েছে।‘

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ মনে করেন, প্রবৃদ্ধি ভালো না হলেও ব্যাংক খাতের যে আয়, সেটি অন্য খাতের তুলনায় ভালো।

তিনি বলেন, ‘এই প্রান্তিকে খুব বেশি ভালো হয়তো করেনি। তবে গত কয়েক বছর ধরে দেখে আসছি ব্যাংকগুলো ভালো মুনাফা করে। লভ্যাংশও দেয় ভালো । কিন্তু এগুলোর দাম কম।’

তিনি বলেন, ‘হাতে গোনা কয়েকটা ব্যাংক ছাড়া বেশির ভাগ ব্যাংকই প্রতি বছর ভালো মুনাফা করছে। অনেক টাকা আয় করে বলেই কর্মীদের ভালো বেতন দেয়। তারপরও যদি ব্যাংক ওই তুলনায় অল্প ‍মুনাফাও করে এবং বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দেয় সেটাও অন্য অনেক শেয়ারের চেয়ে ভালো।’

অর্ধবার্ষিকে শেয়ার প্রতি সবচেয়ে বেশি ৩ টাকা ৫৮ পয়সা আয় করেছে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩ টাকা ৪ পয়সা আয় করেছে যমুনা ব্যাংক।

তৃতীয় স্থানে থাকা শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ২ টাকা ৩৯ পয়সা, চতুর্থ স্থানে থাকা পূবালী ব্যাংক ২ টাকা ৩৬ পয়সা, পঞ্চম স্থানে থাকা উত্তরা ব্যাংক ২ টাকা ২৮ পয়সা, ষষ্ঠ স্থানে থাকা ট্রাস্ট ব্যাংক ২ টাকা ২২ পয়সা এবং সপ্তম স্থানে থাকা ইস্টার্ন ব্যাংক শেয়ারপ্রতি ২ টাকা ২১ পয়সা আয় করেছে।

এ ছাড়া শেয়ারপ্রতি দেড় টাকার বেশি আয় করেছে প্রাইম, ইসলামী, প্রিমিয়ার ও মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক।

ব্র্যাক ও ঢাকা ব্যাংকের আয় শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ৩০ পয়সা থেকে দেড় টাকার ভেতরে।

শেয়ারপ্রতি ১ টাকার বেশি আয় করেছে ঢাকা এক্সিম এবং আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকও। অর্ধবার্ষিকে বাকি সব ব্যাংকের আয় শেয়ারপ্রতি ১ টাকার কম।

অন্যদিকে একমাত্র ব্যাংক হিসেবে লোকসানে আছে এনবিএল। আর দ্বিতীয় প্রান্তিকে এই ব্যাংকটির পাশাপাশি লোকসান করেছে এনআরবিসি।

সবচেয়ে ভালো করেছে যারা

এই তালিকায় তুলনামূলক হিসাবে নিঃসন্দেহে সবার চেয়ে এগিয়ে আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক। ওরিয়েন্টাল ব্যাংক থাকাকালে ঋণ কেলেঙ্কারিতে ডুবে যাওয়ার পর প্রথমবারের মতো অর্ধবার্ষিক হিসাব ইতিবাচক দেখা গেছে।

অর্থনীতি সচল: শ্লথ ব্যাংকের আয়ের চাকা

এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে লোকসান ছিল ১৭ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ২ পয়সা, আগের বছর একই সময়ে প্রতি শেয়ারের বিপরীতে লোকসান ছিল ৩২ পয়সা।

এই হিসাবে অর্ধবার্ষিকীতে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ৩৪ পয়সা।

ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংক

এই ব্যাংকটির আয়ও ‍দুই প্রান্তিকেই বেড়েছে।

এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩৪ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ২০ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ৮৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪৯ পয়সা।

অর্থাৎ অর্ধবার্ষিকে ব্যাংকটির আয়ের প্রবৃদ্ধি ৭৭ শতাংশ।

মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক

কয়েক বছর চাপে থাকলেও চলতি বছর ব্যাংকটি চাপ থেকে বেরিয়ে আসার আভাস দিচ্ছে।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারের বিপরীতে আয় দাঁড়িয়েছে ৭৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২৯ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৫০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৯৬ পয়সা।

অর্ধবার্ষিকে ব্যাংকটির আয়ের প্রবৃদ্ধি ৫৬ দশমিক ২৫ শতাংশ।

শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক

এই ব্যাংকটি আয়ে চমক দেখিয়েছে।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারের বিপরীতে আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৪৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৫ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ৩৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৬৪ পয়সা।

অর্ধবার্ষিকে ব্যাংকটির আয়ের প্রবৃদ্ধি ৪৫ দশমিক ৭৩ শতাংশ।

উত্তরা ব্যাংক

এই ব্যাংকটিও দারুণ সময় কাটাচ্ছে।

চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারের বিপরীতে আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৫৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৯২ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ২৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৫৭ পয়সা।

অর্ধবার্ষিকে ব্যাংকটির আয়ের প্রবৃদ্ধি ৪৫ দশমিক ২২ শতাংশ।

অর্থনীতি সচল: শ্লথ ব্যাংকের আয়ের চাকা

এবি ব্যাংক

দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২৪ পয়সা যা গত বছর একই সময় ছিল ১৬ পয়সা।

অর্ধবার্ষিকে ছয় মাসে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৪২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ৩১ পয়সা।

অর্ধবার্ষিকে ব্যাংকটির আয়ের প্রবৃদ্ধি ৩৫ দশমিক ৪৮ শতাংশ।

পূবালী ব্যাংক

আয়ের প্রবৃদ্ধিতে দুই বছর ধরেই চমক দেখাচ্ছে এই ব্যাংকটি।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারের বিপরীতে আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ১৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৮২ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ৩৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৮০ পয়সা।

অর্ধবার্ষিকে ব্যাংকটির আয়ের প্রবৃদ্ধি ৩১ দশমিক ১১ শতাংশ।

এক্সিম ব্যাংক

এই ব্যাংকটির আয় দুই প্রান্তিকেই বেড়েছে।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৮৯ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৮২ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ১৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৮৭ পয়সা।

অর্ধবার্ষিকে ব্যাংকটির আয়ের প্রবৃদ্ধি ৩১ দশমিক ০৩ শতাংশ।

যমুনা ব্যাংক

এই ব্যাংকটির আয়ও দুই প্রান্তিকেই বেড়েছে।

এর মধ্যে এপ্রিলে থেকে জুন পর্যন্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ৩২ পয়সা আয় হয়েছে, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৪ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ৩ টাকা ৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৬৪ পয়সা।

অর্ধবার্ষিকে ব্যাংকটির আয়ের প্রবৃদ্ধি ২৮ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

ঢাকা ব্যাংক

এই ব্যাংকটির আয় দুই প্রান্তিকেই আগের বছরের তুলনায় বেড়েছে। এর মধ্যে এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত তিন মাসে আয় হয়েছে ৫৭ পয়সা করে, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪৮ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৩০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ১৩ পয়সা।

অর্ধবার্ষিকে ব্যাংকটির আয়ের প্রবৃদ্ধি ১৫ দশমিক ০৪ শতাংশ।

ব্যাংক এশিয়া

এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত তিন মাসে এই ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৯৪ পয়সা, যা গত বছর একই সময় ছিল ৭০ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় ২ টাকা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৭৫ পয়সা।

অর্ধবার্ষিকে ব্যাংকটির আয়ের প্রবৃদ্ধি ১৪ দশমিক ২১ শতাংশ।

মার্কেন্টাইল ব্যাংক

এই ব্যাংকটি কয়েক বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে আয় বাড়িয়ে চলছে।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারের বিপরীতে আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৩৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৩২ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ২২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৯৬ পয়সা।

অর্ধবার্ষিকে ব্যাংকটির আয়ের প্রবৃদ্ধি ১৩ দশমিক ২৬ শতাংশ।

ডাচ্-বাংলা ব্যাংক

এই ব্যাংকটির আয়ও দুই প্রান্তিকেই বেড়েছে।

এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৯৭ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ১ টাকা ৯৫ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ৩ টাকা ৫৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৩ টাকা ২৫ পয়সা।

অর্ধবার্ষিকে ব্যাংকটির আয়ের প্রবৃদ্ধি ১০ দশমিক ১৫ শতাংশ।

প্রিমিয়ার ব্যাংক

ব্যাংকটি তার আয় বৃদ্ধির ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে, যদিও চলতি বছর প্রবৃদ্ধির হার কিছুটা কম।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারের বিপরীতে আয় দাঁড়িয়েছে ৯৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৯৩ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৫৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৪৪ পয়সা।

অর্ধবার্ষিকে ব্যাংকটির আয়ের প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ।

অর্থনীতি সচল: শ্লথ ব্যাংকের আয়ের চাকা

সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক

দ্বিতীয় প্রান্তিকে আয় সামান্য কমলেও ছয় মাসের সমন্বিত আয় বেড়েছে ব্যাংকটির।

চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৬ পয়সা।

তবে দুই প্রান্তিক মিলিয়ে অর্থাৎ বছরের প্রথম ছয় মাসের আয় আগের বছরের তুলনায় ১ পয়সা বেড়েছে। ছয় মাসের সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৩২ পয়সা, গত বছরের একই সময়ে ছিল ৩১ পয়সা।

অর্ধবার্ষিকে ব্যাংকটির আয়ের প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ২২ শতাংশ।

ইসলামী ব্যাংক

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কিছুটা কমলেও প্রথম প্রান্তিকে কিছুটা বাড়ার সুবাদে অর্ধবার্ষিকে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেশি আয় করেছে ব্যাংকটি।

এর মধ্যে জুনে সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারের বিপরীতে আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৫৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৬১ পয়সা।

এই প্রান্তিকে প্রতি শেয়ারে ৩ পয়সা কমলেও দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ১০ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৮ পয়সা।

অর্ধবার্ষিকে ব্যাংকটির আয়ের প্রবৃদ্ধি ০ দশমিক ৯৬ শতাংশ।

ট্রাস্ট ব্যাংক

দ্বিতীয় প্রান্তিকে ভাটা পড়লেও দুই প্রান্তিক মিলিয়ে আয় কিছুটা বাড়াতে পেরেছে এই ব্যাংকটি।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারের বিপরীতে আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ২৮ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ২২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ২০ পয়সা।

অর্ধবার্ষিকে এই ব্যাংকটির আয়ের প্রবৃদ্ধিও ইসলামীর মতো ০ দশমিক ৯৬ শতাংশ।

আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এই ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৬৮ পয়সা, যা গত বছর একই সময় ছিল ৯০ পয়সা।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কমলেও প্রথম প্রান্তিকের প্রবৃদ্ধির কারণে ছয় মাসে আয় কিছুটা বেড়েছে। এই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ১৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ১৬ পয়সা।

অর্ধবার্ষিকে ব্যাংকটির আয়ের প্রবৃদ্ধি ০ দশমিক ৮৬ শতাংশ।

সবচেয়ে খারাপ করেছে যারা

এই তালিকায় সবার ওপরে প্রথম প্রজন্মের বেসরকারি ব্যাংক এনবিএল।

এক দশক আগেও দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী ব্যাংকটির একটির এখন করুণ দশা। প্রথম প্রান্তিকে হতাশার পর দ্বিতীয় প্রান্তিকে হতাশা আরও বাড়িয়েছে ব্যাংকটি।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৩৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে এই আয় ছিল ১৬ পয়সা।

প্রথম প্রান্তিকে লোকসান ছিল এর অর্ধেক, শেয়ারপ্রতি ১৮ পয়সা।

অর্থাৎ দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৫৪ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে এই আয় ছিল ২৮ পয়সা।

অর্থাৎ আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় শেয়ারপ্রতি ৮২ পয়সা আয় কমেছে ব্যাংকটির।

অর্থনীতি সচল: শ্লথ ব্যাংকের আয়ের চাকা

আইএফআইসি ব্যাংক

এই ব্যাংকের দুই প্রান্তিকেই আয় কমেছে।

এর মধ্যে এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত তিন মাসে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৩৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪৫ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে অর্ধবার্ষিকে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ৫২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৮৭ পয়সা।

অর্থাৎ অর্ধবার্ষিকে এই ব্যাংকটির আয় কমেছে ৪০ দশমিক ২২ শতাংশ।

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক

গত কয়েক বছর ধরে চাপে থাকা এই ব্যাংকটির আয়ে এবারও ভাটা পড়েছে।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারের বিপরীতে আয় দাঁড়িয়েছে ২ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৬ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ১৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২৩ পয়সা।

অর্ধবার্ষিকে এই ব্যাংকটির আয় কমেছে ৩৪ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

ওয়ান ব্যাংক

গত বছর আয় কমার ধারাবাহিকতা চলতি বছরও দেখা যাচ্ছে এই ব্যাংকটির ক্ষেত্রে।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারের বিপরীতে আয় দাঁড়িয়েছে ৫৩ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৬৭ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ৯৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৪৬ পয়সা।

অর্ধবার্ষিকে এই ব্যাংকটির আয় কমেছে ৩২ দশমিক ৮৭ শতাংশ।

অর্থনীতি সচল: শ্লথ ব্যাংকের আয়ের চাকা

ইউনিয়ন ব্যাংক

এই ব্যাংকটির আয় দুই প্রান্তিকেই কমেছে।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারের বিপরীতে আয় দাঁড়িয়েছে ৪৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৬২ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ৮৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ১২ পয়সা।

অর্ধবার্ষিকে এই ব্যাংকটির আয় কমেছে ২৯ দশমিক ০৩ শতাংশ।

এনআরবিসি

দ্বিতীয় প্রান্তিকে লোকসান দেয়া দ্বিতীয় ব্যাংক এটি। এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত তিন মাসে শেয়ারপ্রতি সাড়ে ৬ পয়সা লোকসান হয়েছে।

ফলে প্রথম প্রান্তিক শেষে আয় যতটা ছিল, ছয় মাস শেষের হিসাব থেকে কমে গেছে সেখান থেকে।

জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ছয় মাসে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ৭৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে এই আয় ছিল শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ৩ পয়সা।

অর্থাৎ অর্ধবার্ষিকে এই ব্যাংকটির আয় কমেছে ২৬ দশমিক ২১ শতাংশ।

রূপালী ব্যাংক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত একমাত্র রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকটি হতাশ করেই চলেছে। এই ব্যাংকটির আয় চলতি বছর শতকরা হিসেবে সবচেয়ে বেশি কমেছে।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারের বিপরীতে আয় দাঁড়িয়েছে ৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২২ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ২৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৩৯ পয়সা।

অর্থাৎ অর্ধবার্ষিকে এই ব্যাংকটির আয় কমেছে ২৫ দশমিক ৬৪ শতাংশ।

ব্র্যাক ব্যাংক

এই ব্যাংকটির আয় দুই প্রান্তিকেই কমেছে। দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৭০ পয়সা, যা গত বছর একই সময় ছিল ৯০ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমন্বিত আয় হয়েছে শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ৪৭ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৭২ পয়সা।

অর্থাৎ অর্ধবার্ষিকে এই ব্যাংকটির আয় কমেছে ১৪ দশমিক ৫৩ শতাংশ।

প্রাইম ব্যাংক

দারুণ দ্বিতীয় প্রান্তিক কাটিয়েও প্রথম প্রান্তিকের কারণে ব্যাংকটির আয় আগের বছরের তুলনায় কমেছে।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় ৭২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে সমন্বিত ইপিএস হয়েছিল ৪২ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৬১ পয়সা। গত বছরও প্রথম দুই প্রান্তিকে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস ১ টাকা ৭৯ পয়সা ছিল।

অর্থাৎ অর্ধবার্ষিকে এই ব্যাংকটির আয় কমেছে ১০ দশমিক ০৫ শতাংশ।

এসআইবিএল

এই ব্যাংকটি দ্বিতীয় প্রান্তিকে বেশ ভালো করলেও প্রথম প্রান্তিকে আয়ে ভাটার কারণে অর্ধবার্ষিকে আয় কমেছে।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারের বিপরীতে আয় দাঁড়িয়েছে ৩৫ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২১ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ৪৯ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৫৩ পয়সা।

অর্ধবার্ষিকে এই ব্যাংকটির আয় কমেছে ৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ।

সিটি ব্যাংক

দ্বিতীয় প্রান্তিকে বাড়লেও প্রথম প্রান্তিকে কমে যাওয়ার কারণে ব্যাংকটির আয় কিছুটা কমেছে।

এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ২১ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ১ টাকা ১৯ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ১৬ পয়সা।

অর্থাৎ অর্ধবার্ষিকে এই ব্যাংকটির আয় কমেছে ৫ দশমিক ৫৫ শতাংশ।

ইউসিবি

এই ব্যাংকটির আয় দ্বিতীয় প্রান্তিকে বাড়লেও অর্ধবার্ষিকে কিছুটা কমেছে।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারের বিপরীতে আয় দাঁড়িয়েছে ৬৮ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৬০ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ৯৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৯৮ পয়সা।

অর্থাৎ অর্ধবার্ষিকে এই ব্যাংকটির আয় কমেছে ৪ দশমিক ২৫ শতাংশ।

ইবিএল

প্রথম প্রান্তিকে বাড়লেও দ্বিতীয় প্রান্তিকে কম হওয়ায় এই ব্যাংকটির আয় কিছুটা কমেছে।

এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ১০ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ১ টাকা ৩১ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ২১ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ২৮ পয়সা।

অর্থাৎ অর্ধবার্ষিকে এই ব্যাংকটির আয় কমেছে ৩ দশমিক ০৭ শতাংশ।

সমান আয় দুই ব্যাংকের

সাউথইস্ট ব্যাংক

দ্বিতীয় প্রান্তিকে এই ব্যাংকটির আয়েও ভাটা পড়েছে। তবে প্রথম প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধির সুবাদে আয় কমেনি।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারের বিপরীতে আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ২৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৩৪ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ৫৬ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল সমান।

এনসিসি ব্যাংক

দ্বিতীয় প্রান্তিকে কিছুটা কমলেও দুই প্রান্তিক মিলিয়ে সমান আয় করেছে এই ব্যাংকটি।

দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারের বিপরীতে আয় দাঁড়িয়েছে ৭৪ পয়সা, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৮২ পয়সা।

দুই প্রান্তিক মিলিয়ে শেয়ারপ্রতি আয় দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৩৩ পয়সা, যা আগের বছরও ছিল একই পরিমাণ।

আরও পড়ুন:
ব্র্যাক ব্যাংকের প্রগতি সরণি শাখা ও নিকুঞ্জ উপশাখা উদ্বোধন
শোকাবহ আগস্টে পদ্মা ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদের শোক প্রস্তাব
দু-এক মাসের মধ্যে নিয়ন্ত্রণে মূল্যস্ফীতি: অর্থমন্ত্রী
ইসলামী ব্যাংকের মাসব্যাপী ফিনটেক ক্যাম্পেইন শুরু
অনিবাসীদের বৈদেশিক মুদ্রা আমানতে সুদ বাড়ল

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে