× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
New hope in capital market on exposure limit issue
google_news print-icon

এক্সপোজার লিমিট ইস্যুতে পুঁজিবাজারে নতুন আশা

এক্সপোজার-লিমিট-ইস্যুতে-পুঁজিবাজারে-নতুন-আশা
রোববার থেকে ফ্লোর প্রাইস কার্যকরের দিন থেকেই পুঁজিবাজার তলানি থেকে উঠে আসার চেষ্টা করে। বৃহস্পতিবার ১৩ মাস পর সূচক প্রথমবারের মতো ছয় হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে যাওয়ার পর যে আতঙ্ক তৈরি হয়, সেটির আপাত অবসান হয়েছে। টানা তিন কর্মদিবস সূচক বাড়ার পর মঙ্গলবার রাতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের এক চিঠি বিনিয়োগকারীদেরকে উৎফুল্ল করে। পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা বাজারমূল্যের বদলে ক্রয়মূল্যে করা যায় কি না, এ নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চিঠিতে ইতিবাচক সায় দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।

সব শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্য বা ফ্লোর প্রাইস দেয়ার পর দীর্ঘদিনের দাবি অনুযায়ী পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা বা এক্সপোজার লিমিট গণনাপদ্ধতি পাল্টানোর প্রত্যাশা- দুইয়ে মিলে পুঁজিবাজারে তৈরি হয়েছে নতুন আশাবাদ। আরও একটু লাফ দিয়েছে মূল্য সূচক। লেনদেনের গতিও বেড়েছে।

সপ্তাহের চতুর্থ কর্মদিবস বুধবার ৫০ পয়েন্ট মিলিয়ে চার দিনে সূচক বাড়ল ৩১৯ পয়েন্ট। আর লেনদেন তলানি থেকে উঠে এক হাজার দুই শ কোটি টাকা ছুঁই ছুঁই হয়েছে।

বুধবার দিন শেষে হাতবদল হয়েছে ১ হাজার ১৯৫ কোটি ৪১ লাখ ৩৭ হাজার টাকার শেয়ার। গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রুশ হামলা শুরুর পর এটি তৃতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন।

এর আগে গত ১০ মে ১ হাজার ২৫৮ কোটি ৫৮ হাজার টাকা এবং তার আগের দিন এক হাজার ২০৮ কোটি ৩১ লাখ ৮০ হাজার টাকার শেয়ার হাতবদল হয়।

রোববার থেকে ফ্লোর প্রাইস কার্যকরের দিন থেকেই পুঁজিবাজার তলানি থেকে উঠে আসার চেষ্টা করে। বৃহস্পতিবার ১৩ মাস পর সূচক প্রথমবারের মতো ছয় হাজার পয়েন্টের নিচে নেমে যাওয়ার পর যে আতঙ্ক তৈরি হয়, সেটির আপাত অবসান হয়েছে।

টানা তিন কর্মদিবস সূচক বাড়ার পর মঙ্গলবার রাতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের এক চিঠি বিনিয়োগকারীদেরকে উৎফুল্ল করে।

পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা বাজারমূল্যের বদলে ক্রয়মূল্যে করা যায় কি না, এ নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চিঠিতে ইতিবাচক সায় দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।

তবে এ ক্ষেত্রে একটি কৌশলী পরামর্শ দিয়েছে বিভাগটি। তারা এমন একটি কৌশল করতে চাইছে যাতে এক্সপোজার লিমিটের বর্তমান সংজ্ঞাও ঠিক থাকে আবার কোনো শেয়ারের ক্রয়মূল্যেই তা নির্ধারণ করা যায়।

এক্সপোজার লিমিট বাজার মূল্যের বদলে ক্রয়মূল্যে নির্ধারণের বিষয়ে মত জানতে চেয়ে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগে ১৮ জুলাই চিঠি দেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। দুই সপ্তাহ পর চিঠির জবাব দেয়া হয়েছে।

পাল্টা চিঠিতে বলা হয়, ‘ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১ এর ২৬ ক ধারায় ব্যাংক কোম্পানি কর্তৃক অন্য কোনো কোম্পানির শেয়ার ধারণের হিসাবায়নে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের ঊর্ধ্বসীমা নির্ধারণের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্তৃক ক্রয়মূল্যকেই বাজার মূল্য হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে।’

ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যাংক তার মূলধনের ২৫ শতাংশ পর্যন্ত পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে পারে। বর্তমানে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগসীমা গণনা করা হয় ক্রয়মূল্য অথবা বাজারমূল্যের মধ্যে যেটি বেশি, সেটি ধরে। এই পদ্ধতিকে ব্যাংকের দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাধা হিসেবে দেখা হয়।

এক্সপোজার লিমিট ইস্যুতে পুঁজিবাজারে নতুন আশা
এক্সপোজার লিমিট ইস্যুতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের চিঠি কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠানোর প্রতিক্রিয়ায় বুধবার লেনদেনের শুরুতে সূচক বাড়ে ১০৩ পয়েন্ট। শেষ পর্যন্ত তা ৫০ পয়েন্ট বেড়ে শেষ হয় লেনদেন

কোনো ব্যাংক তার বিনিয়োগসীমার মধ্যে শেয়ার কিনলে সেটির দর বেড়ে গিয়ে সীমা অতিক্রম করে গেলেই তা বিক্রি করে দিতে হয়। এতে বাজারে বিক্রির চাপ তৈরি হয়। আর ব্যাংক যেহেতু বড় অঙ্কের বিনিয়োগ করে তাই বিক্রির চাপটাও বেশি থাকে।

বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে ব্যক্তিশ্রেণির বিনিয়োগকারীর প্রাধান্য বেশি। ব্যাংকের বিক্রয় চাপ তারা সামাল দিতে পারে না।

গত ৩০ নভেম্বর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে বিএসইসির এ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। এরপর অর্থ মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মধ্যে বৈঠক শেষে জানানো হয়, ডিসেম্বরের শেষে বা জানুয়ারির শুরুতে আরেক দফা বৈঠক হবে। এরপর দৃশ্যমান পরিবর্তন আসবে। কিন্তু সেই বৈঠক আর হয়নি।

এর মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নেতৃত্বে পরিবর্তন আসে। ফজলে কবির অবসরে যাওয়ার পর গভর্নর হয়ে আসেন আবদুর রউফ তালুকদার।

তিনি পদে আসার আগেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক কর্মকর্তাকে ১৯ বছর পর বদলি করা হয়, যাকে পুঁজিবাজার নিয়ে রক্ষণশীল নীতির জন্য দায়ী করা হয়।

এর মধ্যে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমার হিসাব গণনার পদ্ধতির বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চিঠি পুঁজিবাজার নিয়ে সংস্থাটির নীতি পরিবর্তনের আভাস হিসেবে দেখা হচ্ছিল।

তবে এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক বা অর্থ মন্ত্রণালয়ের কেউ সরাসরি কোনো বক্তব্য দিচ্ছিল না। যদিও গত রোববার বিএসইসি চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলাম এক অনুষ্ঠানে নিশ্চিত করেন যে, এক্সপোজার লিমিট ক্রয়মূল্যে নির্ধারণ করা হবে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক এখনও আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত জানায়নি। তবে এক্সপোজার লিমিটের গণনাপদ্ধতি পরিবর্তন এখন সময়ের ব্যাপার আর আনুষ্ঠানিকতার ব্যাপাক মাত্র-এটি নিশ্চিত।

এই অবস্থায় সকালে লেনদেন শুরু হতে না হতেই শেয়ারদর দল বেঁধে বাড়তে থাকে। আধা ঘণ্টার মধ্যে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স ১০৩ পয়েন্টে বেড়ে যাওয়ার পর রোববারের স্মৃতি ফিরে আসে। সেদিন ফ্লোর প্রাইস কার্যকর হয় এবং প্রথম দিন সূচক বাড়ে ১৫৩ পয়েন্ট।

তবে কিছুক্ষণ পর দেখা যায় বিক্রয় চাপ। গত বৃহস্পতিবার বা তার আগে যারা শেয়ার কিনেছেন, এই কয়দিনে তারা বেশ ভালো মুনাফা পেয়েছেন। তাই শেয়ার বিক্রি করে অনেকেই মুনাফা তুলে নেন।

এই বিক্রয় চাপে পরে সূচক সেখান থেকে কিছুটা কমে।

দিন শেষে যতগুলো শেয়ারের দর বেড়েছে, কমেছে তার চেয়ে বেশি। ১৫২টি কোম্পানির শেয়ার দরে অর্থ যোগ হয়েছে। বিপরীতে হারিয়েছে ১৬২টি। অপরিবর্তিত থাকে ৬৮টির দর।

লেনদেনের উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে বহু মাস পর ব্যাংকের শেয়ারের দর বৃদ্ধি। এই খাতের ৩৩টি কোম্পানির মধ্যে দর হারিয়েছে কেবল একটি কোম্পানির শেয়ার। দর ধরে রাখে ৭টি। আর বেড়েছে ২৫টির দর।

তবে সবচেয়ে ভালো দিন গেছে ব্যাংক বহির্ভুত আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে। এখানে ভালো-মন্দ নির্বিশেষে দর বেড়েছে। ঋণ কেলেঙ্কারিতে ডুবে যাওয়া কোম্পানির দর বেড়েছে আরও বেশি।

সব মিলিয়ে ২২টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৯টির, কমেছে দুটির, অপরিবর্তিত ছিল একটির দর।

ওষুধ ও রসায়ন খাতেও ভালো দিন পার করেছে বিনিয়োগকারীরা। এই খাতের ৬টি কোম্পানির দরপতন, চারটির দর অপরিবর্তিত থাকার দিন বেড়েছে ২১টির দর।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে দেখা গেছে মিশ্র প্রবণতা। অন্যদিকে বিমা, বস্ত্র, প্রকৌশল ও খাদ্যের মতো প্রধান খাতগুলোতে সিংহভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে।

লেনদেনের বিষয়ে প্রিমিয়ার ব্যাংক সিকিউরিটিজের সাবেক সিইও সাইফুল ইসলাম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের কিছু ইতিবাচক সিদ্ধান্তের কারণে পুঁজিবাজারে উত্থান দেখা যাচ্ছে। ফ্লোর প্রাইসের কারণে যেমন আত্মবিশ্বাস বেড়েছে, তেমনিভাবে এক্সপোজার কস্ট প্রাইসে কাউন্ট করা হলে ব্যাংকের বিনিয়োগটাও বাড়বে এতে বাজার আরও ভালো হবে।’

তবে ফ্লোর প্রাইসের সঙ্গে দর পতনের সীমা ২ শতাংশ বহাল রাখার পক্ষে মত দেন সাইফুল ইসলাম।

তিনি বলেন, ‘ফ্লোর প্রাইস দিয়ে বিনিয়োগকারীদের রক্ষা করা হয়েছে। এটা ভালো ব্যাপার। তবে এর সঙ্গে সার্কিট ব্রেকার ২ শতাংশ রাখা উচিত ছিল কমপক্ষে সাত হাজার ইনডেক্স পর্যন্ত। দেখা যাচ্ছে, শেয়ারের দর বাড়লেও কিন্তু ব্যাপক হারে কমে যাচ্ছে। কিন্তু যদি ২ শতাংশের বেশি কমতে না পারত, তাহলে মানসিকভাবে বিনিয়োগকারীরা আরও চাঙা থাকতেন।’

দর বৃদ্ধির শীর্ষে আর্থিক প্রতিষ্ঠান

এই তালিকার শীর্ষে সবচেয় বেশি দেখা গেছে ঋণ কেলেঙ্কারিতে ডুবে যাওয়া আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে।

সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে লোকসানি ফারইস্ট ফাইন্যান্সের। ১০ শতাংশ দর বেড়ে প্রতিটি শেয়ার সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৬ টাকা ৬০ পয়সায়। এ নিয়ে টানা চার কর্মদিবস দর বাড়ল শেয়ারটির।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ দর বৃদ্ধি পেয়েছে বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানির। লোকসানি কোম্পানিটির দর আগের দিনেও প্রায় সমান হারে বেড়েছিল।

চলতি বছরের ১৪ জুলাই থেকে কোম্পানির ঈর্ষণীয় দরবৃদ্ধি হয়েছে। ওই দিন ৬ টাকা ২০ পয়সায় লেনদেন হওয়া শেয়ারটির দর বেড়ে আজ ক্লোজিং প্রাইস দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ৪০ পয়সায়।

তৃতীয় স্থানে রয়েছে আরেক লোকসানি ইউনিয়ন ক্যাপিটাল লিমিটেড। ২০২১ সালে শেয়ার প্রতি ৮ টাকা ৩ পয়সাসহ তিন বছর ধরে লোকসান গুনছে কোম্পানি।

৯ দশমিক ৫৮ শতাংশ দর বেড়ে প্রতিটি শেয়ার সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৮ টাকায়।

শীর্ষে দশে জায়গা করে নিয়েছে দুর্বল কোম্পানি আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক, ঋণ কেলেঙ্কারিতে জর্জর ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানি, বস্ত্র খাতের তশরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ, ওষুধ ও রসায়ন খাতের ওরিয়ন ইনফিউশন, আর্থিক খাতের ফিনিক্স ফাইন্যান্স, বিবিধ খাতের ইনডেক্স অ্যাগ্রো ও ব্যাংক খাতের আইএফআইসি ব্যাংক।

দর পতনের শীর্ষ ১০

এই এই তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছে পেপার প্রোসেসিং। টানা তিন কর্মদিবস উত্থানের পরে বুধবার দর কমল ৪ দশমিক ৬৩ শতাংশ। আগের দিনের ক্লোজিং প্রাইস ছিল ১৮৫ টাকা ৬০ পয়সা। এখন দাঁড়িয়েছে ১৭৭ টাকা।

এর পরেই ৪ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ দর কমেছে এমারেল্ড অয়েলের দর। তৃতীয় স্থানে থাকা এনভয় টেক্সটাইলের দর কমেছে ৩ দশমিক ২৮ শতাংশ।

এ ছাড়া তালিকায় রয়েছে যথাক্রমে ফু-ওয়াং সিরামিকস, মনোস্পুল পেপার, অ্যাপেক্স স্পিনিং, ফারইস্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্স, রিং শাইন টেক্সটাইল, জুট স্পিনার্স এবং শাইনপুকুর সিরামিকস।

সূচক বাড়াল যারা

সবচেয়ে বেশি ৫ দশমিক ৩১ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেড। কোম্পানিটির দর ৩ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ দর বেড়েছে।

ওয়ালটন হাইটেকের দর শূন্য দশমিক ৯৩ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ৪ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট।

বার্জার পেইন্টস সূচকে যোগ করেছে ৪ দশমিক ১৫ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ৩ দশমিক ২৪ শতাংশ।

এ ছাড়া বেক্সিমকো ফার্মা, রবি, লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ, আইএফআইসি ব্যাংক, স্কয়ার ফার্মা, আইসিবি ও ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৮ পয়েন্ট।

বিপরীতে সবচেয়ে বেশি ১ দশমিক ৯৪ পয়েন্ট সূচক কমেছে গ্রামীণফোনের দর পতনে। কোম্পানিটির দর কমেছে শূন্য দশমিক ৩ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ শূন্য দশমিক ৬৩ পয়েন্ট কমিয়েছে তিতাস গ্যাস কোম্পানি। কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে শূন্য দশমিক ৯৫ শতাংশ।

ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টের দর ২ দশমিক ২৭ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে শূন্য দশমিক ৬৩ পয়েন্ট।

এ ছাড়া বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল, এনভয় টেক্সটাইল, আরএকে সিরামিকস, হাইডেলবার্গ সিমেন্ট এবং জেএমআই হসপিটালের দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ৫ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট।

আরও পড়ুন:
ফ্লোর প্রাইস কার্যকরের ১৫ মিনিটেই সূচক বাড়ল ১০০ পয়েন্ট
এক্সেলসিওর সুজে ২ স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দিল বিএসইসি
স্মার্ট বিনিয়োগকারীরা অনেক টাকা আয় করেন: বিএসইসি চেয়ারম্যান
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বাধা গুজব, মিথ্যা রটনা: বিএসইসি কমিশনার
নামমাত্র মূল্যে শেয়ার বিক্রি নিয়ে শামসুদ্দিনের আক্ষেপ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Index is increasing transactions

পুঁজিবাজার : সূচক বেড়ে চলছে লেনদেন

পুঁজিবাজার : সূচক বেড়ে চলছে লেনদেন

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সূচক বাড়ার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে।

ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

রবিবার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৫৩৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ৫ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১২০১ ও ২১৫৬ পয়েন্টে রয়েছে।

এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ১১১ কোটি ৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।

রবিবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ২০৩টির, কমেছে ৭৪টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৯৩টি কম্পানির শেয়ার।

রোববার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কম্পানি হলো-খান ব্রাদার্স, শাইনপুকুর সিরামিক, সালাম স্টিল, রবি, ডোমেনেজ, আইপিডিসি, লাভেলো আইসক্রিম, সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট, রূপালি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ও ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

এর আগে আজ লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ৮ পয়েন্ট।

সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে আরো ১২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। লেনদেন শুরুর ২০ মিনিট পর অর্থাৎ সকাল ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৮ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৫৫১ পয়েন্টে অবস্থান করে।

অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ৫৪৬ পয়েন্টে অবস্থান করে।

এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়।

এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ২০টি কম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৮টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২টি কম্পানি শেয়ারের দর।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction is going on in the capital market of Dhaka Chittagong

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১২ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক—শরিয়াভিত্তিক ডিএসইএস বেড়েছে ১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১৭ পয়েন্ট। ১৭৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৫৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার বাজারে প্রথমার্ধে ৪৭৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। উত্থানের ধারা একইভাবে বজায় আছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই), সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৩ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭২ কোম্পানির, কমেছে ৫৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে দিনের প্রথম দুই ঘণ্টায় প্রায় ৪ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

p
উপরে