জ্বালানি সাশ্রয়ে সরকার অঞ্চলভিত্তিক লোডশেডিংয়ের পরিকল্পনা করার পর পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এই খাতের সবগুলো কোম্পানি দর হারিয়েছে। এর মধ্যে এক দিনে দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা দুই শতাংশের কাছাকাছি দর কমেছে বেশির ভাগের।
সোমবার পুঁজিবাজারে যে বড় দরপতন হয়, তা থেকে বাদ যায়নি কোনো খাত। এর মধ্যে প্রধান খাতগুলোর মধ্যে শতভাগ দরপতন হয় বিমা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক।
ছোট খাতগুলোর মধ্যে চামড়া ও আনুষঙ্গিক, তথ্যপ্রযুক্তি, সিমেন্ট, টেলিকমিউনিকেশনস, কাগজ ও আনুষঙ্গিক, পাট, ভ্রমণ ও অবকাশ খাতেও শতভাগ কোম্পানির দরপতন হয়েছে।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংখ্যা ২৩টি। এর মধ্যে বেশির ভাগের দর কমেছে দিনের সর্বোচ্চ সীমায়।
এর মধ্যে নিয়মিত ভালো লভ্যাংশ দিয়ে আসছে, গত বছরের চেয়ে বেশি আয় করে এবার আরও বেশি লভ্যাংশ দেয়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে এমন কোম্পানি যেমন আছে, তেমনি সরকারি খাতের দারুণ লাভজনক কোম্পানিও আছে।
বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলোর চিত্র
ডোরেন পাওয়ারের দর কমেছে সর্বোচ্চ সীমায়। ১ দশমিক ৯৯ শতাংশ বা ১ টাকা ৫০ পয়সা দাম কমে শেয়ারদর দাঁড়িয়েছে ৭৩ টাকা ৮০ পয়সায়।
ইউনাইটেড পাওয়ারের দর ১ দশমিক ৯৩ শতাংশ বা ৪ টাকা ৮০ পয়সা কমে সর্বশেষ দর দাঁড়িয়েছে ২৪৩ টাকা ৫০ পয়সায়।
শাহজিবাজার পাওয়ারের দর ১ দশমিক ৮৮ শতাংশ বা ১ টাকা ৪০ পয়সা কমে ৭৩ টাকায় লেনদেন শেষ করেছে।
বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেডের দর কমেছে ১ দশমিক ৮৪ শতাংশ বা ৬০ পয়সা। আজ শেয়ারটি লেনদেন হয়েছে ৩২ টাকায়। গতকাল লেনদেন হয়েছিল ৩২ টাকা ৬০ পয়সায়।
জিবিবি পাওয়ারের দর ১ দশমিক ৮২ শতাংশ বা ৪০ পয়সা কমে দাঁড়িয়েছে ২১ টাকা ৬০ পয়সায়।
বারাকা পাওয়ার লিমিটেডের দর ১ দশমিক ৬৯ শতাংশ বা ৪০ পয়সা কমে লেনদেন হয়েছে ২৩ টাকা ৩০ পয়সায়।
সামিট পাওয়ার ১ দশমিক ৩৫ শতাংশ বা ৫০ পয়সা কমে দাঁড়িয়েছে ৩৬ টাকা ৫০ পয়সায়।
খুলনা পাওয়ারের দর ১ দশমিক ৩৪ শতাংশ বা ৪০ পয়সা কমেছে। সর্বশেষ দর দাঁড়িয়েছে ২৯ টাকা ৫০ পয়সা।
বিদ্যুৎ বিতরণে সরকারি দুটি সংস্থাও পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত। এর মধ্যে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি ১ দশমিক ৯২ শতাংশ বা ১ টাকা ১০ পয়সা কমে ৫৬ টাকা ৩০ পয়সায় লেনদেন শেষ করেছে।
ঢাকা ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই কোম্পানির (ডেসকো) দর কমেছে ১ দশমিক ৭৯ শতাংশ। অর্থাৎ ৭০ পয়সা দর কমেছে শেয়ারের ক্লোজিং প্রাইস ছিল ৩৮ টাকা ৫০ পয়সা।
বিদ্যুৎসামগ্রী তৈরির প্রতিষ্ঠান এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশনের দর কমেছে ১ দশমিক ৭৯ শতাংশ। ৭০ পয়সা কমে ৩৮ টাকা ৩০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে।
তেল-গ্যাস কোম্পানি
রাষ্ট্রায়ত্ত মেঘনা পেট্রোলিয়ামের দর ১ দশমিক ৯০ শতাংশ বা ৩ টাকা ৯০ পয়সা কমে দাঁড়িয়েছে ২০১ টাকা ১০ পয়সা।
পদ্মা অয়েল কোম্পানির দর ১ দশমিক ৬৮ শতাংশ বা ৩ টাকা ৬০ পয়সা কমে হয়েছে ২১০ টাকা ১০ পয়সা।
যমুনা অয়েলের দর কমেছে শূন্য দশমিক ৯৯ শতাংশ। এতে ১ টাকা ৭০ পয়সা কমে শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ১৭০ টাকা ৮০ পয়সা।
বেসরকারি কোম্পানি লুব-রেফ বাংলাদেশের দর ১ দশমিক ৮২ শতাংশ বা ৭০ পয়সা কমে দাঁড়িয়েছে ৩৭ টাকা ৮০ পয়সায়।
এমজেএল বাংলাদেশের ১ দশমিক ১১ শতাংশ বা ১ টাকা কমে দাঁড়িয়েছে ৮৯ টাকা ১০ পয়সা।
রাষ্ট্রায়ত্ত গ্যাস বিতরণ সংস্থা তিতাস গ্যাস দর হারিয়েছে ১ দশমিক ৯৭ শতাংশ বা ৯০ পয়সা। সবশেষ দর দাঁড়িয়েছে ৪৪ টাকা ৯০ পয়সা।
ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিংয়ের দর ৬০ পয়সা বা ১ দশমিক ৯৪ শতাংশ কমেছে। দর দাঁড়িয়েছে ৩০ টাকা ৩০ পয়সায়।
অন্যান্য কোম্পানি
রাষ্ট্রায়ত্ত ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টসের দর কমেছে দিনের সর্বোচ্চ সীমায়। অর্থাৎ ২ শতাংশ বা ৪১ টাকা ৫০ পয়সা কমে শেয়ারটি হাতবদল হয়েছে ২ হাজার ৩৮ টাকা ৩০ পয়সায়।
জ্বালানি তেল পরিশোধনে বেসরকারি সংস্থা লোকসানি কোম্পানি সিভিও পেট্রো-কেমিক্যাল রিফাইনারি লিমিটেডের দর কমেছে ১ দশমিক ৯৭ শতাংশ বা ৩ টাকা ৬০ পয়সা। সর্বশেষ ১৭৯ টাকা ২০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে শেয়ার।
অক্সিজেন কোম্পানি
মুনাফায় থাকা অ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেন লিমিটেডের দর কমেছে ১ দশমিক ৮৬ শতাংশ বা ৭০ পয়সা। সর্বশেষ শেয়ারটি হাতবদল হয়েছে ৩৭ টাকায়।
বহুজাতিক কোম্পানি লিনডে বাংলাদেশের দর শূন্য দশমিক ৫৬ শতাংশ বা ৭ টাকা ৯০ পয়সা কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪১২ টাকা ৫০ পয়সা।
এ ছাড়া বন্ধ কোম্পানি বাংলাদেশ ওয়েল্ডিং ইলেক্ট্রোডের দর কমেছে ১ দশমিক ৬৫ শতাংশ। শেয়ারটির ক্লোজিং প্রাইস দাঁড়িয়েছে ২৩ টাকা ৮০ পয়সা।
শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।
লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।
এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।
সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।
দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।
দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।
পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।
লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।
ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।
ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।
৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।
অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।
চট্টগ্রামেও বড় পতন
.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।
লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।
সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।
এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।
আরও পড়ুন:সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।
দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।
ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।
ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।
চট্টগ্রামেও পতন
ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।
তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।
লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।
আরও পড়ুন:সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।
লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।
লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।
আরও পড়ুন:টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।
সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।
ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।
আরও পড়ুন:সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।
অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।
লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন:গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।
লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।
লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।
লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য