× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Panic in the capital market over the decision on energy saving
google_news print-icon

জ্বালানি সাশ্রয় নিয়ে সিদ্ধান্তে পুঁজিবাজারে আতঙ্ক

জ্বালানি-সাশ্রয়-নিয়ে-সিদ্ধান্তে-পুঁজিবাজারে-আতঙ্ক
ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজের প্রধান নির্বাহী সুমন দাস নিউজবাংলাকে বলেন, ‘মার্কেট ধসের কারণ হলো রিটেইল বেসড মার্কেট। মানুষ প্যানিকড হয়ে শেয়ার ছেড়ে দিয়েছে। বিদ্যুতের ব্যাপারে সরকার যে পদক্ষেপগুলো নিয়েছে সেটাও মানুষ ইতিবাচকভাবে নেয়নি। এই বিষয়গুলো সমন্বিতভাবে প্যানিক সেল বাড়িয়েছে।’

বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিং ও সরকারি অফিস সময় কমানো বা হোম অফিসের ঘোষণা আসার পর পুঁজিবাজারে বড় দরপতন হলো।

এক দিনে কোম্পানির দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশ ছুঁয়ে লেনদেন হয়েছে আড়াই শটিরও বেশি কোম্পানি। সব মিলিয়ে দর হারিয়েছে ৩৫২টি, বিপরীতে বেড়েছে কেবল ১৪টির দর। আর দর ধরে রাখতে পারে ১৬টি কোম্পানি।

গত অর্থবছরের মতোই অর্ধবার্ষিকীতে শেয়ার প্রতি সাড়ে ১২ টাকা লভ্যাংশ ঘোষণা করা গ্রামীণ ফোনও দর হারিয়েছে। বড় মূলধনি ও মৌলভিত্তির কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো কোম্পানির দর কমেছে একদিনে যতটা কমা সম্ভব ততটাই।

৮৭ পয়েন্ট দরপতনে সূচকের অবস্থান নেমে গেছে প্রায় দুই মাস আগের অবস্থানে।

গত ২৫ মে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সাধারণ সূচক ডিএসইএক্সের অবস্থান ছিল ৬ হাজার ১৮৭ পয়েন্ট। আর সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২১৬ পয়েন্টে।

দরপতনের মধ্যেও বেশিরভাগ শেয়ারের ক্রেতা ছিল না। এর ফলে লেনদেন নেমে এসেছে একেবারে তলানিতে। কোনো রকমে পাঁচ শ কোটির ঘর অতিক্রম করেছে তা।

দিন শেষে লেনদেন হয়েছে ৫১৫ কোটি ২৯ লাখ ৭৬ হাজার টাকা।

চলতি বছর এর চেয়ে কম লেনদেন হয়েছে হাতে গোনা কয়েক দিন।

ইউক্রেনে রুশ হামলার পর পরিবর্তিত বিশ্ব পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি ও খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে দেশে দেশে আমদানি ব্যয় বেড়ে গেছে ব্যাপক হারে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ডলারের বিপরীতে মুদ্রার অবমূল্যায়ন।

বাংলাদেশে গত কয়েক মাসে মুদ্রার অবমূল্যায়ন হয়েছে ১০ শতাংশেরও বেশি। ডলার সংকটের সামাল দিতে বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভ থেকে এক বছরে সাত বিলিয়ন ডলারের বেশি বিক্রি করার পর রিজার্ভ নেমে গেছে ৪০ বিলিয়ন ডলারের নিচে।

নানা পদক্ষেপে আমদানি ব্যয় কিছুটা কমলেও এই মুহূর্তে লেনদেনের ভারসাম্য বাংলাদেশের প্রতিকূলে। অর্থাৎ রপ্তানি ও রেমিট্যান্স থেকে যে আয় হয়, তার চেয়ে বেশি ব্যয় হচ্ছে পণ্য কিনে আনতে।

জ্বালানি সাশ্রয় নিয়ে সিদ্ধান্তে পুঁজিবাজারে আতঙ্ক
জ্বালানি সাশ্রয়ে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিংয়ের পরিকল্পনা ঘোষণার দিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ব্যাপক দরপতন হয়েছে

পরিস্থিতি সামাল দিতে সরকার জ্বালানি সাশ্রয়ে সারা দেশে ২ ঘণ্টা করে লোডশেডিং করার সিদ্ধান্ত জানিয়ে এলাকাভিত্তিক সূচি প্রকাশ শুরু করেছে। পাশাপাশি জরুরি সেবা ছাড়া অফিস সময় কমানো বা হোম অফিস করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানানোর কথা জানিয়েছে।

এসব সিদ্ধান্ত পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে মনস্তাত্ত্বিক প্রভাব ফেলেছে। এমনিতে অর্থনৈতিক চাপের কারণে নানা ধরনের গুজব ও গুঞ্জন ভেসে বেড়াচ্ছিল। তার সরকারের এই সিদ্ধান্তে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।

ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজের প্রধান নির্বাহী সুমন দাস নিউজবাংলাকে বলেন, ‘মার্কেট ধসের কারণ হলো রিটেইল বেসড মার্কেট। মানুষ প্যানিকড হয়ে শেয়ার ছেড়ে দিয়েছে।’

প্যানিক সেলের কারণ হিসেবে তিনি বলেন, ‘মানি মার্কেট হার্ট হয়েছে। সাপ্লাই কম। তার ওপর মুদ্রাস্ফীতি, রিজার্ভ কমে গেছে। রিজার্ভের যে অঙ্কের কথা বলা হচ্ছে, সেটা নিয়ে দ্বিমত রয়েছে। বিদ্যুতের ব্যাপারে সরকার যে পদক্ষেপগুলো নিয়েছে সেটাও মানুষ ইতিবাচকভাবে নেয়নি। এই বিষয়গুলো সমন্বিতভাবে প্যানিক সেল বাড়িয়েছে।’

প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা কি সেল প্রেসার বাড়িয়েছে, জানতে চাইলে সুমন দাস বলেন, ‘সব জায়গা থেকেই প্রেসার আসবে। মার্জিন লোনের ফোর্স সেল আসবে।’

জুলাই বা আগস্টে নতুন বিনিয়োগের সম্ভাবনা কতটুকু? উত্তরে ব্যাংক এশিয়া সিকিউরিটিজের সিইও বলেন, ‘মানি মার্কেট যখন হার্ড হয় তখন অনেকটাই মুশকিল হয়। সবাই মানি মার্কেট কনসার্নড, ক্যাপিটাল মার্কেট নয়। বিনিয়োগকারীরা অনেকটা ওয়েট অ্যান্ড সি-তে চলে গেছেন। তাই বিনিয়োগ হবে কি হবে না তা বলা যাচ্ছে না।’

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০

আগের দিনের মতোই দর বৃদ্ধির তালিকার বেশিরভাগই জাঙ্ক শেয়ারের দখলে। গতকালের মতো আজকেও ১০ শতাংশের কাছাকাছি দর বেড়েছে আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের। তালিকার শীর্ষে থাকা ব্যাংকটির দর ৯ দশমিক ০৯ শতাংশ বেড়ে প্রতিটি শেয়ার সর্বশেষ লেনদেন হয়েছে ৬ টাকায়।

আগে ব্যাংকটির নাম ছিল ওরিয়েন্টাল ব্যাংক। ঋণ কেলেঙ্কারিতে ডুবে যাওয়া ব্যাংকটি তালিকাভুক্ত হওয়ার পর কখনও লভ্যাংশ দিতে পারেনি। বিপুল পরিমাণ পুঞ্জিভূত লোকসানের কারণে যদি কোনো বছর মুনাফাও করে, তারপরেও লভ্যাংশ দেয়া সম্ভব নয়।

এর পরেই দর বেড়েছে জেড ক্যাটাগরিতে থাকা বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানির। ৮ দশমিক ৯৬ শতাংশ দর বেড়ে সর্বশেষ শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৭ টাকা ৩০ পয়সায়।

ধারাবাহিক লোকসানে থাকা কোম্পানিটিকে ২০১৭ সালে শেয়ার প্রতি ৬৯ টাকা ৫৫ পয়সা লোকসান গুনতে হয়েছিল। এর পর আর কোনো তথ্য নেই ডিএসইর ওয়েবসাইটে।

তৃতীয় সর্বোচ্চ দর বেড়েছে মিথুন নিটিংয়ের। গতকাল দর বৃদ্ধির তালিকায় সবার ওপরে ছিল কোম্পানিটি। কোম্পানিটি উৎপাদনে নেই ২০১৭ সাল থেকে। সম্প্রতি নিলামে বিক্রি হয়ে গেছে কোম্পানিটি।

আজ কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ৩ দশমিক ৯৭ শতাংশ। গতকাল ১৭ টাকা ৬০ পয়সায় লেনদেন হওয়া শেয়ারটির ক্লোজিং প্রাইস আজ দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ৩০ পয়সায়।

তালিকার চতুর্থ স্থানে থাকা সাভার রিফ্যাক্টরিজ লিমিটেডের দর বেড়েছে ২ দশমিক ৭১ শতাংশ বা ৬ টাকা ৫০ পয়সায়। গতকাল শেয়ারের ক্লোজিং প্রাইস ছিল ২৩৯ টাকা ৭০ পয়সা, সেটা আজকে হয়েছে ২৪৬ টাকা ২০ পয়সা।

পঞ্চম স্থানে থাকা ওরিয়ন ইনফিউশনের দর ২ দশমিক ১৪ শতাংশ বেড়ে সর্বশেষ ১০০ টাকা ২০ পয়সায় হাতবদল হয়েছে। ২০ কোটির পরিশোধিত মূলধনের কোম্পানিটি ২০১৫ সাল থেকে প্রতি বছরই ১০ শতাংশের ওপরে নগদ লভ্যাংশ দিয়ে আসছে বিনিয়োগকারীদের।

এ ছাড়া দর বৃদ্ধির তালিকায় রয়েছে লিবরা ইনফিউশন, ব্যাংক এশিয়া, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকস, এইচ আর টেক্সটাইল এবং ট্রাস্ট ব্যাংক।

দর পতনের শীর্ষ ১০

দরপতনের শীর্ষে রয়েছে মেঘনা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। শেয়ারটির দর সর্বোচ সীমায় অর্থাৎ ২ শতাংশ বা ১ টাকা কমেছে।

৮ জুন লেনদেন শুরুর পর টানা বাড়তে থাকে কোম্পানিটির। ৪ জুলাইয়ে দর দাঁড়ায় ৫৭ টাকা ৩০ পয়সায়। সেখান থেকে কয়েকদিন দর কমে আজ সর্বশেষ ৪৯ টাকায় লেনদেন হয়।

কুইন সাউথ টেক্সটাইল লুজার তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। শেয়ারটির দর ৫০ পয়সা বা ২ শতাংশ কমেছে।

এই তালিকার সব কোম্পানির দর কমেছে দুই শতাংশের কাছাকাছি। অন্য কোম্পানিগুলো হলো রিজেন্ট টেক্সটাইল, স্যালভো কেমিক্যাল, সোনারগাঁও টেক্সটাইল, কে অ্যান্ড কিউ, রহিমা ফুড, বিডি ল্যাম্পস, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ ও ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।

একই তালিকায় ছিল আড়াই শরও বেশি কোম্পানি।

সূচক কমাল যারা

সবচেয়ে বেশি ৮ দশমিক ০৬ পয়েন্ট সূচক কমেছে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোর কারণে। কোম্পানিটির দর কমেছে এক দশমিক ৮০ শতাংশ।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪ দশমিক ৮৪ পয়েন্ট কমিয়েছে রবি। কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে ১ দশমিক ৮১ শতাংশ।

ওয়ালটন হাইটেকের দর শূন্য দশমিক ৮৫ শতাংশ দর কমার কারণে সূচক কমেছে ৪ দশমিক ২৯ পয়েন্ট।

এ ছাড়া ইউনাইটেড পাওয়ার, বেক্সিমকো, স্কয়ার ফার্মা, লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ, বেক্সিমকো ফার্মা, ব্র্যাক ব্যাংক ও বার্জার পেইন্টসের দরপতনে সূচক কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০ কোম্পানি সূচক কমিয়েছে ৩৪ দশমিক ৭৯ পয়েন্ট।

সূচক বাড়াল যারা

ব্যাপক দর পতনের কারণে কোনো কোম্পানি এককভাবে এক পয়েন্টও সূচকে যোগ করতে পারেনি।

সবচেয়ে বেশি শূন্য দশমিক ৫১ পয়েন্ট বাড়িয়েছে আইসিবি ইসলামী ব্যাংক। কোম্পানিটির দর শূন্য দশমিক ০৯ শতাংশ দর বেড়েছে।

ব্যাংক এশিয়ার দর শূন্য দশমিক ৯৮ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে শূন্য দশমিক ৩৬ পয়েন্ট।

ইউনিলিভার সূচকে যোগ করেছে শূন্য দশমিক ২৮ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে শূন্য দশমিক ৪৭ শতাংশ।

এ ছাড়া ট্রাস্ট ব্যাংক, আল-আরব ব্যাংক, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি, ওরিয়ন ইনফিউশন, বাটা সু, লিবরা ইনফিউশন ও মিথুন নিটিং সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ১ দশমিক ৮৩ পয়েন্ট।

আরও পড়ুন:
এক দিন পরেই পতন, কমল লেনদেনও
ক্রেস্ট, বাংকো ও তামহার প্রতারিত ৪৩১ জন পেলেন পৌনে ৫ কোটি টাকা
পতনমুখী পুঁজিবাজারে হঠাৎ ইউটার্ন
মন্দা বাজারে লোকসানি কোম্পানিতে ঝুঁকছেন বিনিয়োগকারীরা
ব্যান্ডউইথড ক্যাপাসিটি বাড়াবে বিএসসিসিএল

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে