× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Last minute surprises in a year of frustration in the capital markets
google_news print-icon

পুঁজিবাজারে হতাশার বছরে শেষ মুহূর্তের চমক

পুঁজিবাজারে-হতাশার-বছরে-শেষ-মুহূর্তের-চমক
এক বছর আগে আজকের দিনে পুঁজিবাজারের সূচক ছিল ৬ হাজার ১৫০ পয়েন্ট। সেই হিসাবে এক বছরে বেড়েছে ২২৬ পয়েন্ট। তবে কেবল বছর শেষের দুইটি দিন বিবেচনা করলে চলবে না। এই অর্থবছরের শুরুতে পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারীদের যে স্বপ্ন দেখিয়েছিল, সেটি পূরণ করতে পারেনি। বরং ব্যাপকভাবে হতাশ ও ক্ষতিগ্রস্ত করেছে হাজারো বিনিয়োগকারীকে।

চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের শেষ দিন পুঁজিবাজারে দিনভর সূচকের অবস্থান ও লেনদেনের গতি ধরে রাখার লড়াইয়ের মধ্যে শেষ ১৫ মিনিটে দেখা গেল চমক।

দিনভর সূচক ওঠানামা করতে থাকে। লেনদেনের অবস্থান ধরে রাখতে পারে কি না, এ বিষয়টি নিয়েও ছিল দৃষ্টি। তবে বেলা ২টা ১৬ মিনিটের পর শেষ ১৪ মিনিটে হঠাৎ লাফ দিয়ে উঠে যায় সূচক। এ সময়ে লেনদেনও হয় ২০০ কোটি টাকার বেশি।

বৃহস্পতিবার চলতি সপ্তাহ অর্থবছরের শেষ কর্মদিবসে বেলা ২টা ১৬ মিনিট সূচক ছিল আগের দিনের চেয়ে ৫ পয়েন্ট বেশি। এটি যেকোনো সময় আগের দিনের অবস্থানের নিচেও নেমে যেতে পারত, আবার উঠেও যেতে পারত। কিন্তু এর পরের ১৪ মিনিট তা দ্রুত ওপরের দিকে উঠতে থাকে।

১৩ মিনিটে সূচক বেড়ে যায় ৩২ পয়েন্ট। তখন আগের দিনের তুলনায় সূচকে যোগ হয় ৩৭ পয়েন্ট। তবে একেবারে শেষ মুহূর্তের সমন্বয়ে সেখান থেকে কিছুটা কমে ২৬ পয়েন্ট যোগ হয়ে শেষ হয় লেনদেন। শেষ পর্যন্ত সূচকের অবস্থান দাঁড়ায় ৬ হাজার ৩৭৬ পয়েন্ট।

এ নিয়ে টানা চার দিন সূচক বাড়ল। এক দিন বাদে লেনদেনও প্রতিদিনেই ছাড়িয়ে গেছে আগের দিনকে।

বেলা শেষে ৯৩৭ কোটি ৭৪ লাখ ৭৫ হাজার টাকার শেয়ার হাতবদল হয়, যা গত ১৬ জুনের পর সর্বোচ্চ। সেদিন লেনদেন ছিল ১ হাজার ৪৬ কোটি ৬৩ লাখ ২২ হাজার টাকা।

দিনভর লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৯৫টির, কমেছে ১৩৬টির এবং অপরিবর্তিত দামে লেনদেন হয়েছে ৫০টি কোম্পানির শেয়ার।

পুঁজিবাজারে হতাশার বছরে শেষ মুহূর্তের চমক
বৃহস্পতিবার পুঁজিবাজারের সূচক বাড়ে একেবারে শেষ ১৪ মিনিটের উত্থানে

এক বছর আগে আজকের দিনে পুঁজিবাজারের সূচক ছিল ৬ হাজার ১৫০ পয়েন্ট। সেই হিসাবে এক বছরে বেড়েছে ২২৬ পয়েন্ট।

তবে কেবল বছর শেষের দুইটি দিন বিবেচনা করলে চলবে না। এই অর্থবছরের শুরুতে পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারীদের যে স্বপ্ন দেখিয়েছিল, সেটি পূরণ করতে পারেনি। বরং ব্যাপকভাবে হতাশ ও ক্ষতিগ্রস্ত করেছে হাজারো বিনিয়োগকারীকে।

এই অর্থবছরে জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত পরিস্থিতি ছিল ঝলমলে। মৌলভিত্তির কোম্পানির শেয়ারদর বাড়তে থাকে, বাড়ে জাংক শেয়ার বলে পরিচিত স্বল্প মূলধনি বা দুর্বল কোম্পানির দরও। একপর্যায়ে এক যুগের মধ্যে সর্বোচ্চ সূচক ও লেনদেন হয়।

লেনদেন ৩ হাজার কোটি টাকা ও সূচক ৭ হাজার ৩০০ পয়েন্ট ছাড়িয়ে যাওয়ার পর ২০১০ সালের মহাধসের ক্ষতি কাটিয়ে সূচক আবার ১০ হাজার ছুঁবে-এমন আশার কথা বলাবলি হতে থাকে।

তবে সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে শুরু হওয়া সংশোধন বজায় থাকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এই সময়ে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি ও আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকের মধ্যে নানা বিষয়ে মতভেদের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। এর প্রভাব পড়ে পুঁজিবাজারে।

এই মতভেদ দূর করতে অর্থ মন্ত্রণালয় বৈঠক করলেও পরের ঘোষিত বৈঠক আর হয়নি। এর মধ্যে ফেব্রুয়ারির চতুর্থ সপ্তাহে ইউক্রেনে রুশ হামলা শুরুর পর নামে ধস। এরপর শ্রীলঙ্কায় অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মনস্তাত্ত্বিক প্রভাবের মধ্যে ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক টানাপড়েনে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের পুঁজিতেও টান পড়তে থাকে।

লেনদেন একপর্যায়ে ৪০০ কোটির নিচে নেমে আসে। তবে মে মাসের শেষ দিক থেকেই ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা শুরু হয়। এই সময়ে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও মূল্যসূচকের উন্নতি হয়নি।

বরং জুনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ বা ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছে ৫৬ পয়েন্ট।

বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, তবে অর্থবছর শেষ হতে যাচ্ছে, অনেক কোম্পানি তাদের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করবে; যা দেখে বিনিয়োগকারীরা নতুন বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেবেন। এই সময়টায় নতুন বিনিয়োগ আসে বাজারে।

ট্রেজার সিকিউরিটিজের চিফ অপারেটিং অফিসার মোস্তফা মাহবুব উল্লাহ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘জুনের শেষ, অর্থবছর শেষ হবে। নতুন অর্থবছরে নতুন পরিকল্পনায় বিনিয়োগ করবেন বিনিয়োগকারীরা। যার কারণে এই সময়ে লেনদেন কিছুটা বাড়ে। কয়েক দিন পর এটা আরও বাড়বে বলে মনে করছি।’

ব্যাংক-বিমার ভালো দিন

সবচেয়ে ভালো দিন পার করেছেন ব্যাংক ও সাধারণ বিমা খাতের বিনিয়োগকারীরা। খাতভিত্তিক লেনদেনের ষষ্ঠ অবস্থানে থাকলেও দর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল ব্যাংক।

তালিকাভুক্ত ৩৩টি ব্যাংকের মধ্যে ২৫টি বা ৭৫ শতাংশের বেশি কোম্পানির দর বেড়েছে। এ ছাড়াও আগের দামেই লেনদেন হয়েছে ৫টি কোম্পানির শেয়ার। বিপরীতে মাত্র ১০ পয়সা করে দর কমেছে ৩টি ব্যাংকের। টাকার অংকে লেনদেন হয়েছে ৫৯ কোটি ৬১ লাখ।

সাধারণ বিমা খাতের ২৫টি বা ৭০ শতাংশের কাছাকাছি কোম্পানির দর বেড়ে লেনদেন হয়েছে। অপরিবর্তিত ছিল ৩টির দর। বিপরীতে কমেছে ১৩টি বা ৩১ শতাংশের দর। খাতটিতে লেনদেন হয়েছে ৩৩ কোটি ১০ লাখ টাকার মতো।

ভালো দর বৃদ্ধি দেখা গেছে জীবন বিমাতেও। ৯টি বা ৭০ শতাংশ কোম্পানির দর বৃদ্ধি দেখা গেছে। যদিও লেনদেন হয়েছে মাত্র ১২ কোটি টাকা।

১০৭ কোটির বেশি লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে থাকা প্রকৌশল খাতের ২৬টি বা ৬১ শতাংশ কোম্পানির দর বৃদ্ধি দেখা গেছে। বিপরীতে কমেছে ৩০ শতাংশ কোম্পানির দর।

সুবিধা করতে পারেনি বাকি খাতের বিনিয়োগকারীরা। লেনদেনের শীর্ষে থাকা বস্ত্র খাতে ৪৮ শতাংশ দর বৃদ্ধির বিপরীতে ৩৬ শতাংশ কোম্পানির দরপতন হয়েছে।

সর্বোচ্চ ১৩৮ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ পাঁচের বাকি খাতের মধ্যে ওষুধ ও রসায়নে ৩৫ শতাংশ, বিবিধ ২৮ শতাংশ ও জ্বালানি খাতে ৫৬ শতাংশ কোম্পানির দর বৃদ্ধি দেখা গেছে।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০

লাগামহীন ঘোড়ার মতো ছুটছে নতুন তালিকাভুক্ত মেঘনা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের দর। ৮ জুন লেনদেন শুরুর পর থেকে প্রতিদিনই দিনের সর্বোচ্চ সীমা বা এর কাছাকাছি দর বেড়েছে শেয়ারটির।

আজ ৪ টাকা ৪০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৮০ শতাংশ দর বেড়ে শেয়ারটি সর্বশেষ ৪৯ টাকা ৩০ পয়সা দরে লেনদেন হয়। ৭ হাজার ১৮৩ বারে ২ লাখ ২৪ হাজার ৯৪০টি শেয়ার ওই দামে বেচাকেনা হয়েছে।

দর বৃদ্ধির দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিং স্টেশন লিমিটেড। দুই বছর ধরে মুনাফা কমছে কোম্পানিটির। ২০১৮ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির বছর থেকেই বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দিয়ে আসছে কোম্পানিটি। তবে মুনাফা কমে যাওয়া ২০২১ সালে নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে ২ শতাংশ বা ২০ পয়সা।

টানা তিন কর্মদিবস দর বাড়ল কোম্পানির শেয়ারের। বৃহস্পতিবার শেয়ার দর ২ টাকা ২০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়ে সর্বশেষ ২৫ টাকায় লেনদেন হয়।

এর পরেই দর বেড়েছে নাভানা সিএনজি লিমিটেডের। কোম্পানিটির দর ২ টাকা ৬০ পয়সা বা ৯ দশমিক ১৯ শতাংশ বেড়ে লেনদেন হয়েছে ৩০ টাকা ৯০ পয়সায়।

এ ছাড়া দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশে রয়েছে যথাক্রমে, শাইনপুকুর সিরামিকস, আফতাব অটো, ক্রাউন সিমেন্ট, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, সোনালী পেপার, হামিদ ফেব্রিকস ও আমরা নেটওয়ার্কস।

দর পতনের শীর্ষ ১০

বুধবার গ্রামীণফোনের সিম বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি। পরের দিনই কোম্পানিটির দর কমল সর্বোচ্চ।

নিষেধাজ্ঞার কারণ হিসেবে বিটিআরসি বলছে, গ্রামীণফোন কোয়ালিটি সার্ভিস দিতে পারছে না। যদিও কোম্পানিটি দাবি করেছে, তাদের সেবা বিশ্বমানের চেয়ে এগিয়ে।

তবে গ্রামীণফোনের দর পতন শুরু হয়েছে গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে। ১২ সেপ্টেম্বর ৩৮৭ টাকা ৮০ পয়সায় লেনদেন হওয়ার পরে শুরু হয় দর পতন। মাঝে কিছুটা বাড়লেও আগের দরে আর পৌঁছাতে পারেনি।

বৃহস্পতিবার শেয়ারটির দর ৬ টাকা বা ২ শতাংশ কমে সর্বশেষ ২৯৪ টাকা ১০ পয়সা দরে লেনদেন হয়। এদিন এক হাজার ৩২ বারে কোম্পানিটির এক লাখ ৭৩ হাজার ২৬২টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে, যার বাজার মূল্য ৫ কোটি ৯ লাখ টাকা।

এর পরেই দর পতন হয়েছে লোকসানি জুট স্পিনার্সের। ২ টাকা ৯০ পয়সা বা ১ দশমিক ৯৮ শতাংশ কমে সর্বশেষ ১৪৩ টাকা ৭০ পয়সা দরে লেনদেন হয়েছে প্রতিটি শেয়ার।

১৯৮৬ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানিটি বছরের পর বছর লোকসান দেখাচ্ছে। ফলে বিনিয়োগকারীরা কোনো দিন লভ্যাংশ পায়নি।

পতনের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে লোকসানি সাভার রিফ্যাক্টরিজ। গত তিন বছর ধরে কোম্পানিটি লোকসান দেখাচ্ছে। বৃহস্পতিবার শেয়ার দর ৪ টাকা ৭০ পয়সা বা ১ দশমিক ৯৮ শতাংশ কমে সর্বশেষ দাঁড়ায় ২৩৩ টাকা ২০ পয়সা।

দর পতনের শীর্ষ দশে জায়গা করে নিয়েছে বিডি মনোস্পুল পেপার, গ্লোবাল হেভি কেমিক্যাল, পেপার প্রসেসিং, অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, এসকে ট্রিমস, নাহি অ্যালুমিনিয়াম কম্পোজিট প্যানেল ও সিএপিএম বিডিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড।

সূচক বাড়াল যারা

সবচেয়ে বেশি ১১ দশমিক ০৯ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে রবি। এদিন কোম্পানিটির দর ৫ দশমিক ২৪ শতাংশ দর বেড়েছে।

আগের দিনের মতো দর বাড়ায় সূচকে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পয়েন্ট যোগ করেছে আইসিবি। দর ৩ দশমিক ৮৯ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ৪ দশমিক ৩২ পয়েন্ট।

তিতাস গ্যাস সূচকে যোগ করেছে ১ দশমিক ৬৮ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ২ দশমিক ৮৮ শতাংশ।

এ ছাড়া প্রাইম ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, পূবালী ব্যাংক, সোনালী পেপার, বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিল, আইএফআইসি ব্যাংক ও ক্রাউন সিমেন্ট সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ২৫ দশমিক ৩২ পয়েন্ট।

বিপরীতে সবচেয়ে বেশি ১১ দশমিক ৪৪ পয়েন্ট সূচক কমেছে গ্রামীণফোনের কারণে। কোম্পানিটির দর কমেছে ২ শতাংশ। আগের দিনেও কাছাকাছি পয়েন্ট সূচক কমেছিল গ্রামীণফোনের দরপতনে।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট কমিয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেড। কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে ১ দশমিক ০৭ শতাংশ।

এর পরেই ইউনাইটেড পাওয়ারের দর শূন্য দশমিক ৮৪ শতাংশ দর কমার কারণে সূচক কমেছে ১ দশমিক ৭২ পয়েন্ট।

এ ছাড়া স্কয়ার ফার্মা, ওয়ালটন হাইটেক, বেক্সিমকো ফার্মা, বেক্সিমকো গ্রীণ সুকুক বন্ড, বিকন ফার্মা, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও ব্র্যাক ব্যাংকের দরপতনে সূচক কিছুটা কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০ কোম্পানি কমিয়েছে ১৯ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট।

আরও পড়ুন:
ফের পতনে লেনদেন তলানিতে, দুর্বল কোম্পানির ‘সুদিন’
মন্দা পুঁজিবাজারে দুর্বল কোম্পানির দাপট
সিএসই-৩০ সূচকে নতুন ৮ কোম্পানি
নিষ্ক্রিয় বিনিয়োগকারীরা, লেনদেন তলানিতে
পুঁজিবাজারে দরপতনের ‘তিনে তিন’

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে