× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Last minute surprises in a year of frustration in the capital markets
google_news print-icon

পুঁজিবাজারে হতাশার বছরে শেষ মুহূর্তের চমক

পুঁজিবাজারে-হতাশার-বছরে-শেষ-মুহূর্তের-চমক
এক বছর আগে আজকের দিনে পুঁজিবাজারের সূচক ছিল ৬ হাজার ১৫০ পয়েন্ট। সেই হিসাবে এক বছরে বেড়েছে ২২৬ পয়েন্ট। তবে কেবল বছর শেষের দুইটি দিন বিবেচনা করলে চলবে না। এই অর্থবছরের শুরুতে পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারীদের যে স্বপ্ন দেখিয়েছিল, সেটি পূরণ করতে পারেনি। বরং ব্যাপকভাবে হতাশ ও ক্ষতিগ্রস্ত করেছে হাজারো বিনিয়োগকারীকে।

চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের শেষ দিন পুঁজিবাজারে দিনভর সূচকের অবস্থান ও লেনদেনের গতি ধরে রাখার লড়াইয়ের মধ্যে শেষ ১৫ মিনিটে দেখা গেল চমক।

দিনভর সূচক ওঠানামা করতে থাকে। লেনদেনের অবস্থান ধরে রাখতে পারে কি না, এ বিষয়টি নিয়েও ছিল দৃষ্টি। তবে বেলা ২টা ১৬ মিনিটের পর শেষ ১৪ মিনিটে হঠাৎ লাফ দিয়ে উঠে যায় সূচক। এ সময়ে লেনদেনও হয় ২০০ কোটি টাকার বেশি।

বৃহস্পতিবার চলতি সপ্তাহ অর্থবছরের শেষ কর্মদিবসে বেলা ২টা ১৬ মিনিট সূচক ছিল আগের দিনের চেয়ে ৫ পয়েন্ট বেশি। এটি যেকোনো সময় আগের দিনের অবস্থানের নিচেও নেমে যেতে পারত, আবার উঠেও যেতে পারত। কিন্তু এর পরের ১৪ মিনিট তা দ্রুত ওপরের দিকে উঠতে থাকে।

১৩ মিনিটে সূচক বেড়ে যায় ৩২ পয়েন্ট। তখন আগের দিনের তুলনায় সূচকে যোগ হয় ৩৭ পয়েন্ট। তবে একেবারে শেষ মুহূর্তের সমন্বয়ে সেখান থেকে কিছুটা কমে ২৬ পয়েন্ট যোগ হয়ে শেষ হয় লেনদেন। শেষ পর্যন্ত সূচকের অবস্থান দাঁড়ায় ৬ হাজার ৩৭৬ পয়েন্ট।

এ নিয়ে টানা চার দিন সূচক বাড়ল। এক দিন বাদে লেনদেনও প্রতিদিনেই ছাড়িয়ে গেছে আগের দিনকে।

বেলা শেষে ৯৩৭ কোটি ৭৪ লাখ ৭৫ হাজার টাকার শেয়ার হাতবদল হয়, যা গত ১৬ জুনের পর সর্বোচ্চ। সেদিন লেনদেন ছিল ১ হাজার ৪৬ কোটি ৬৩ লাখ ২২ হাজার টাকা।

দিনভর লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৯৫টির, কমেছে ১৩৬টির এবং অপরিবর্তিত দামে লেনদেন হয়েছে ৫০টি কোম্পানির শেয়ার।

পুঁজিবাজারে হতাশার বছরে শেষ মুহূর্তের চমক
বৃহস্পতিবার পুঁজিবাজারের সূচক বাড়ে একেবারে শেষ ১৪ মিনিটের উত্থানে

এক বছর আগে আজকের দিনে পুঁজিবাজারের সূচক ছিল ৬ হাজার ১৫০ পয়েন্ট। সেই হিসাবে এক বছরে বেড়েছে ২২৬ পয়েন্ট।

তবে কেবল বছর শেষের দুইটি দিন বিবেচনা করলে চলবে না। এই অর্থবছরের শুরুতে পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারীদের যে স্বপ্ন দেখিয়েছিল, সেটি পূরণ করতে পারেনি। বরং ব্যাপকভাবে হতাশ ও ক্ষতিগ্রস্ত করেছে হাজারো বিনিয়োগকারীকে।

এই অর্থবছরে জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত পরিস্থিতি ছিল ঝলমলে। মৌলভিত্তির কোম্পানির শেয়ারদর বাড়তে থাকে, বাড়ে জাংক শেয়ার বলে পরিচিত স্বল্প মূলধনি বা দুর্বল কোম্পানির দরও। একপর্যায়ে এক যুগের মধ্যে সর্বোচ্চ সূচক ও লেনদেন হয়।

লেনদেন ৩ হাজার কোটি টাকা ও সূচক ৭ হাজার ৩০০ পয়েন্ট ছাড়িয়ে যাওয়ার পর ২০১০ সালের মহাধসের ক্ষতি কাটিয়ে সূচক আবার ১০ হাজার ছুঁবে-এমন আশার কথা বলাবলি হতে থাকে।

তবে সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে শুরু হওয়া সংশোধন বজায় থাকে ডিসেম্বর পর্যন্ত। এই সময়ে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি ও আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকের মধ্যে নানা বিষয়ে মতভেদের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। এর প্রভাব পড়ে পুঁজিবাজারে।

এই মতভেদ দূর করতে অর্থ মন্ত্রণালয় বৈঠক করলেও পরের ঘোষিত বৈঠক আর হয়নি। এর মধ্যে ফেব্রুয়ারির চতুর্থ সপ্তাহে ইউক্রেনে রুশ হামলা শুরুর পর নামে ধস। এরপর শ্রীলঙ্কায় অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মনস্তাত্ত্বিক প্রভাবের মধ্যে ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক টানাপড়েনে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের পুঁজিতেও টান পড়তে থাকে।

লেনদেন একপর্যায়ে ৪০০ কোটির নিচে নেমে আসে। তবে মে মাসের শেষ দিক থেকেই ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা শুরু হয়। এই সময়ে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও মূল্যসূচকের উন্নতি হয়নি।

বরং জুনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ বা ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছে ৫৬ পয়েন্ট।

বাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, তবে অর্থবছর শেষ হতে যাচ্ছে, অনেক কোম্পানি তাদের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করবে; যা দেখে বিনিয়োগকারীরা নতুন বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেবেন। এই সময়টায় নতুন বিনিয়োগ আসে বাজারে।

ট্রেজার সিকিউরিটিজের চিফ অপারেটিং অফিসার মোস্তফা মাহবুব উল্লাহ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘জুনের শেষ, অর্থবছর শেষ হবে। নতুন অর্থবছরে নতুন পরিকল্পনায় বিনিয়োগ করবেন বিনিয়োগকারীরা। যার কারণে এই সময়ে লেনদেন কিছুটা বাড়ে। কয়েক দিন পর এটা আরও বাড়বে বলে মনে করছি।’

ব্যাংক-বিমার ভালো দিন

সবচেয়ে ভালো দিন পার করেছেন ব্যাংক ও সাধারণ বিমা খাতের বিনিয়োগকারীরা। খাতভিত্তিক লেনদেনের ষষ্ঠ অবস্থানে থাকলেও দর বৃদ্ধির ক্ষেত্রে শীর্ষে ছিল ব্যাংক।

তালিকাভুক্ত ৩৩টি ব্যাংকের মধ্যে ২৫টি বা ৭৫ শতাংশের বেশি কোম্পানির দর বেড়েছে। এ ছাড়াও আগের দামেই লেনদেন হয়েছে ৫টি কোম্পানির শেয়ার। বিপরীতে মাত্র ১০ পয়সা করে দর কমেছে ৩টি ব্যাংকের। টাকার অংকে লেনদেন হয়েছে ৫৯ কোটি ৬১ লাখ।

সাধারণ বিমা খাতের ২৫টি বা ৭০ শতাংশের কাছাকাছি কোম্পানির দর বেড়ে লেনদেন হয়েছে। অপরিবর্তিত ছিল ৩টির দর। বিপরীতে কমেছে ১৩টি বা ৩১ শতাংশের দর। খাতটিতে লেনদেন হয়েছে ৩৩ কোটি ১০ লাখ টাকার মতো।

ভালো দর বৃদ্ধি দেখা গেছে জীবন বিমাতেও। ৯টি বা ৭০ শতাংশ কোম্পানির দর বৃদ্ধি দেখা গেছে। যদিও লেনদেন হয়েছে মাত্র ১২ কোটি টাকা।

১০৭ কোটির বেশি লেনদেন করে তালিকার তৃতীয় স্থানে থাকা প্রকৌশল খাতের ২৬টি বা ৬১ শতাংশ কোম্পানির দর বৃদ্ধি দেখা গেছে। বিপরীতে কমেছে ৩০ শতাংশ কোম্পানির দর।

সুবিধা করতে পারেনি বাকি খাতের বিনিয়োগকারীরা। লেনদেনের শীর্ষে থাকা বস্ত্র খাতে ৪৮ শতাংশ দর বৃদ্ধির বিপরীতে ৩৬ শতাংশ কোম্পানির দরপতন হয়েছে।

সর্বোচ্চ ১৩৮ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এছাড়া লেনদেনের শীর্ষ পাঁচের বাকি খাতের মধ্যে ওষুধ ও রসায়নে ৩৫ শতাংশ, বিবিধ ২৮ শতাংশ ও জ্বালানি খাতে ৫৬ শতাংশ কোম্পানির দর বৃদ্ধি দেখা গেছে।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০

লাগামহীন ঘোড়ার মতো ছুটছে নতুন তালিকাভুক্ত মেঘনা ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের দর। ৮ জুন লেনদেন শুরুর পর থেকে প্রতিদিনই দিনের সর্বোচ্চ সীমা বা এর কাছাকাছি দর বেড়েছে শেয়ারটির।

আজ ৪ টাকা ৪০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৮০ শতাংশ দর বেড়ে শেয়ারটি সর্বশেষ ৪৯ টাকা ৩০ পয়সা দরে লেনদেন হয়। ৭ হাজার ১৮৩ বারে ২ লাখ ২৪ হাজার ৯৪০টি শেয়ার ওই দামে বেচাকেনা হয়েছে।

দর বৃদ্ধির দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ইন্ট্রাকো রি-ফুয়েলিং স্টেশন লিমিটেড। দুই বছর ধরে মুনাফা কমছে কোম্পানিটির। ২০১৮ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির বছর থেকেই বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দিয়ে আসছে কোম্পানিটি। তবে মুনাফা কমে যাওয়া ২০২১ সালে নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে ২ শতাংশ বা ২০ পয়সা।

টানা তিন কর্মদিবস দর বাড়ল কোম্পানির শেয়ারের। বৃহস্পতিবার শেয়ার দর ২ টাকা ২০ পয়সা বা ৯ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়ে সর্বশেষ ২৫ টাকায় লেনদেন হয়।

এর পরেই দর বেড়েছে নাভানা সিএনজি লিমিটেডের। কোম্পানিটির দর ২ টাকা ৬০ পয়সা বা ৯ দশমিক ১৯ শতাংশ বেড়ে লেনদেন হয়েছে ৩০ টাকা ৯০ পয়সায়।

এ ছাড়া দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশে রয়েছে যথাক্রমে, শাইনপুকুর সিরামিকস, আফতাব অটো, ক্রাউন সিমেন্ট, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, সোনালী পেপার, হামিদ ফেব্রিকস ও আমরা নেটওয়ার্কস।

দর পতনের শীর্ষ ১০

বুধবার গ্রামীণফোনের সিম বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা দেয় টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি। পরের দিনই কোম্পানিটির দর কমল সর্বোচ্চ।

নিষেধাজ্ঞার কারণ হিসেবে বিটিআরসি বলছে, গ্রামীণফোন কোয়ালিটি সার্ভিস দিতে পারছে না। যদিও কোম্পানিটি দাবি করেছে, তাদের সেবা বিশ্বমানের চেয়ে এগিয়ে।

তবে গ্রামীণফোনের দর পতন শুরু হয়েছে গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে। ১২ সেপ্টেম্বর ৩৮৭ টাকা ৮০ পয়সায় লেনদেন হওয়ার পরে শুরু হয় দর পতন। মাঝে কিছুটা বাড়লেও আগের দরে আর পৌঁছাতে পারেনি।

বৃহস্পতিবার শেয়ারটির দর ৬ টাকা বা ২ শতাংশ কমে সর্বশেষ ২৯৪ টাকা ১০ পয়সা দরে লেনদেন হয়। এদিন এক হাজার ৩২ বারে কোম্পানিটির এক লাখ ৭৩ হাজার ২৬২টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে, যার বাজার মূল্য ৫ কোটি ৯ লাখ টাকা।

এর পরেই দর পতন হয়েছে লোকসানি জুট স্পিনার্সের। ২ টাকা ৯০ পয়সা বা ১ দশমিক ৯৮ শতাংশ কমে সর্বশেষ ১৪৩ টাকা ৭০ পয়সা দরে লেনদেন হয়েছে প্রতিটি শেয়ার।

১৯৮৬ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানিটি বছরের পর বছর লোকসান দেখাচ্ছে। ফলে বিনিয়োগকারীরা কোনো দিন লভ্যাংশ পায়নি।

পতনের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে লোকসানি সাভার রিফ্যাক্টরিজ। গত তিন বছর ধরে কোম্পানিটি লোকসান দেখাচ্ছে। বৃহস্পতিবার শেয়ার দর ৪ টাকা ৭০ পয়সা বা ১ দশমিক ৯৮ শতাংশ কমে সর্বশেষ দাঁড়ায় ২৩৩ টাকা ২০ পয়সা।

দর পতনের শীর্ষ দশে জায়গা করে নিয়েছে বিডি মনোস্পুল পেপার, গ্লোবাল হেভি কেমিক্যাল, পেপার প্রসেসিং, অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, এসকে ট্রিমস, নাহি অ্যালুমিনিয়াম কম্পোজিট প্যানেল ও সিএপিএম বিডিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ড।

সূচক বাড়াল যারা

সবচেয়ে বেশি ১১ দশমিক ০৯ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে রবি। এদিন কোম্পানিটির দর ৫ দশমিক ২৪ শতাংশ দর বেড়েছে।

আগের দিনের মতো দর বাড়ায় সূচকে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পয়েন্ট যোগ করেছে আইসিবি। দর ৩ দশমিক ৮৯ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ৪ দশমিক ৩২ পয়েন্ট।

তিতাস গ্যাস সূচকে যোগ করেছে ১ দশমিক ৬৮ পয়েন্ট। কোম্পানির দর বেড়েছে ২ দশমিক ৮৮ শতাংশ।

এ ছাড়া প্রাইম ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, পূবালী ব্যাংক, সোনালী পেপার, বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিল, আইএফআইসি ব্যাংক ও ক্রাউন সিমেন্ট সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ২৫ দশমিক ৩২ পয়েন্ট।

বিপরীতে সবচেয়ে বেশি ১১ দশমিক ৪৪ পয়েন্ট সূচক কমেছে গ্রামীণফোনের কারণে। কোম্পানিটির দর কমেছে ২ শতাংশ। আগের দিনেও কাছাকাছি পয়েন্ট সূচক কমেছিল গ্রামীণফোনের দরপতনে।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১ দশমিক ৭৩ পয়েন্ট কমিয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেড। কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে ১ দশমিক ০৭ শতাংশ।

এর পরেই ইউনাইটেড পাওয়ারের দর শূন্য দশমিক ৮৪ শতাংশ দর কমার কারণে সূচক কমেছে ১ দশমিক ৭২ পয়েন্ট।

এ ছাড়া স্কয়ার ফার্মা, ওয়ালটন হাইটেক, বেক্সিমকো ফার্মা, বেক্সিমকো গ্রীণ সুকুক বন্ড, বিকন ফার্মা, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও ব্র্যাক ব্যাংকের দরপতনে সূচক কিছুটা কমেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০ কোম্পানি কমিয়েছে ১৯ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট।

আরও পড়ুন:
ফের পতনে লেনদেন তলানিতে, দুর্বল কোম্পানির ‘সুদিন’
মন্দা পুঁজিবাজারে দুর্বল কোম্পানির দাপট
সিএসই-৩০ সূচকে নতুন ৮ কোম্পানি
নিষ্ক্রিয় বিনিয়োগকারীরা, লেনদেন তলানিতে
পুঁজিবাজারে দরপতনের ‘তিনে তিন’

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে