× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Huge VAT evasion in LankaBangla
google_news print-icon

বিপুল ভ্যাট ফাঁকি লংকাবাংলার

বিপুল-ভ্যাট-ফাঁকি-লংকাবাংলার
লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের লোগো। ছবি: সংগৃহীত
ঢাকা উত্তর কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৩ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত সময়ে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স ১১ কোটি সাড়ে ৩৩ লাখ টাকার ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে। সুদসহ ফাঁকি দেয়া অর্থের পরিমাণ দাঁড়ায় ২০ কোটি ৬০ লাখ টাকা।

দেশের আর্থিক খাতের প্রতিষ্ঠান লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের বিরুদ্ধে নন-ব্যাংকিং সেবা, বাড়ি ভাড়া ও প্রতিষ্ঠানের ব্যয়ের বিপরীতে বিপুল পরিমাণ ভ্যাট ফাঁকির অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া গেছে।

ঢাকা উত্তর কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৩ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত সময়ে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স ১১ কোটি সাড়ে ৩৩ লাখ টাকার ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে। সুদসহ ফাঁকি দেয়া অর্থের পরিমাণ দাঁড়ায় ২০ কোটি ৬০ লাখ টাকা।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত লংকাবাংলা ফাইন্যান্স বছর বছর শেয়ারধারীদের লভ্যাংশ দেয়ায় ভ্যাট ফাঁকির বিষয়টি খালি চোখে ধরা পড়েনি।

লংকাবাংলার অধীন লংকাবাংলা ব্রোকারেজ হাউজ পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হতে চাওয়ার সময় প্লেসমেন্ট শেয়ার বিক্রির মাধ্যমে মূলধন সংগ্রহ করে। পরবর্তী সময়ে আইপিও প্রক্রিয়ায় আসতে পারেনি। সে সময়ও প্রতিষ্ঠানটির আর্থিক অস্পষ্টতা নিয়ে অভিযোগ ছিল।

ভ্যাট ফাঁকি উদ্ঘাটন যেভাবে

রাজধানীর বনানীর কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউর সফুরা টাওয়ারের লেভেল-১১তে কার্যালয় থাকা প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে ভ্যাট ফাঁকির অভিযোগ উদ্ঘাটনে মূসক নিরীক্ষা, গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরকে (ভ্যাট গোয়েন্দা) নির্দেশ দেয়া হয়। তারা বিষয়টি নিরীক্ষার জন্য একটি কমিটি গঠন করে। তারপর লংকাবাংলার কাছ থেকে ভ্যাটসংক্রান্ত দলিলপত্র, দাখিলপত্র, বার্ষিক নিরীক্ষা প্রতিবেদন চাওয়া হয়। পরবর্তী সময়ে লংকাবাংলার দেয়া তথ্যেই বেরিয়ে আসে বড় পরিসরে ভ্যাট ফাঁকির বিষয়টি।

ভ্যাট গোয়েন্দারা লংকাবাংলার ভ্যাট ফাঁকির বিষয়ে বক্তব্য নেয়ার পর চূড়ান্ত প্রতিবেদন পাঠান উত্তর কমিশনারেটে। তারপর ফাঁকি দেয়া ভ্যাট পরিশোধে দাবিনামাসংবলিত কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয় প্রতিষ্ঠানটিকে।

কী আছে ভ্যাট গোয়েন্দাদের প্রতিবেদনে

ভ্যাট গোয়েন্দাদের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৩ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত লংকাবাংলার ভ্যাট ফাঁকির পরিমাণ ১১ কোটি ৩৩ লাখ ৫৯ হাজার ৪২ টাকা। অপরিশোধিত ভ্যাট বা মূসকের ওপর ২ শতাংশ হারে সুদ ৯ কোটি ২৬ লাখ ৮২ হাজার ৫৬৪ টাকা। সুদসহ অপরিশোধিত ভ্যাট ২০ কোটি ৬০ লাখ ৪১ হাজার ৬০৬ টাকা।

প্রতিষ্ঠানটির পাঁচ বছরে নন ব্যাংকিং সেবা প্রদান, গ্রহণে মাসিক দাখিলপত্র, ট্রেজারি চালানে পরিশোধিত ভ্যাট, উৎসে ভ্যাট, স্থান-স্থাপনার ভ্যাট যাচাই করে এই ফাঁকির পরিমাণ উদ্ঘাটন করে তদন্ত কমিটি।

অফিস ও স্থাপনা ভাড়ায় ফাঁকি

লংকাবাংলা ফাইন্যান্স অফিস ও স্থাপনা ভাড়ার ক্ষেত্রে সরকারকে ৩৩ লাখ ৩৫ হাজার ৩০৭ টাকা ফাঁকি দিয়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ২০১১ সালের একটি স্ট্যাটিউরি রিগুলেটরি অর্ডার (এসআরও) অনুযায়ী, এ ধরনের প্রতিষ্ঠানকে ৯ শতাংশ হারে মূসক দেয়ার নির্দেশ দেয়। পরবর্তী সময়ে ২০১৬ সালে আরও একটি এসআরওর মাধ্যমে মূসকের হার বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়।

লংকাবাংলার মূসক ফাঁকির বিষয়টি যেহেতু ২০১৩ সাল থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত, তাই দুটি এসআরও এখানে কার্যকর হবে।

প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক নিরীক্ষা প্রতিবেদন অনুযায়ী খরচ ও ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে পরিশোধিত মূসকের পার্থক্যে ফাঁকি বের হয়ে আসে।

২০১৩ সালে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স ৩ কোটি ১১ লাখ ৪৫ হাজার ৬৯৬ টাকার সেবা বিক্রি করেছে। এর মধ্যে ২ কোটি ৮৫ লাখ ৭৪ হাজার ৩৩ টাকার ওপর মূসক প্রযোজ্য। এর বিপরীতে ২৫ লাখ ৭১ হাজার ৬৬২ টাকা মূসক দিতে হতো, কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি মূসক দিয়েছে ২৪ লাখ ৭৩ হাজার ৮০৬ টাকার। ওই বছর ফাঁকির পরিমাণ ছিল ৯৭ হাজার ৮৫৬ টাকা।

এভাবে প্রতি বছরই প্রতিষ্ঠানটি মূসক ফাঁকি দিয়েছে। সবচেয়ে বেশি ফাঁকি দিয়েছে ২০১৭ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে। ওই সময়ে প্রতিষ্ঠানটির ১১ কোটি ২৬ লাখ ৩৪ হাজার ৩৬৯ টাকার সেবা বিক্রির বিপরীতে ৯ কোটি ৭৯ লাখ ৪২ হাজার ৯২৯ টাকার ওপর মূসক প্রযোজ্য ছিল।

সে বছরের জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ১ কোটি ৪৬ লাখ ৯১ হাজার ৪৩৯ টাকার মূসক দিতে হতো, তবে ১০ লাখ ৪৬ হাজার ২৯০ টাকা ফাঁকি দিয়ে তারা পরিশোধ করেছে ১ কোটি ৩৬ লাখ ৪৫ হাজার ১৪৯ টাকা।

ভ্যাট আইন, ১৯৯১-এর ৫৫ ধারা অনুযায়ী, এই টাকা অনতিবিলম্বে আদায়ের বিধান রয়েছে।

উৎসে ভ্যাট ফাঁকি

প্রতিষ্ঠানটি ২০১৩ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত লিগ্যাল অ্যান্ড প্রফেশনাল ফি, কোর্ট স্ট্যাম্প, টেলিকমিউনিকেশন, কুরিয়ার, বিজ্ঞাপন, প্রিন্টিং, স্টেশনারি, বোর্ড মিটিং, বার্ষিক অডিট ফি, প্রভিডেন্ড ফান্ড অডিট ফিসহ প্রায় ৪০ ধরনের ব্যয়ের বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে ৮ কোটি ৭ লাখ ৩৩ হাজার ৭২ টাকার ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে। আইন অনুযায়ী লিমিটেড কোম্পানির ব্যয় বা কেনাকাটার ওপর উৎসে ভ্যাট প্রযোজ্য।

এ ধরনের উৎসে ভ্যাট ও আয়কর ফাঁকি দেয়ার প্রবণতা বেশি থাকে। স্বাভাবিক পদ্ধতিতে সরকার এই ধরনের আয় নিশ্চিত করতে পারে না বলে তা উৎসে থেকে কর্তন করে নেয়। লংকাবাংলা সে সুযোগটিই নিয়েছে।

২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠানটি ৩১ লাখ ৪৮ হাজার ৭১৮ টাকা, ২০১৪ সালে ১ কোটি ৬১ লাখ ৫৬ হাজার ৭৭১ টাকা, ২০১৫ সালে ২ কোটি ৩ লাখ ৯৬ হাজার ৮৬২ টাকা, ২০১৬ সালে ২ কোটি ৫৩ লাখ ৯৯ হাজার ৮৭৪ টাকা এবং ২০১৭ সালে ৯১ লাখ ৩৬ হাজার ৮৭১ টাকার উৎসে ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে।

নন-ব্যাংকিং সেবায় ফাঁকি

ব্রোকারেজ হাউসের আয়ের বিপরীতে মূসক দিতে হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন নন-ব্যাংকিং সেবার বিপরীতেও সরকারকে কর দিতে হয়।

২০১৩ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত কমিশন, এক্সচেঞ্জ ও ব্রোকারেজ হাউসের আয়, ক্রেডিট কার্ডের কমিশন, লিজ ফাইন্যান্স, টার্ম লোন, শর্ট টাম লোন, ফ্যাক্টরিং ফাইন্যান্স, অটো লোন, হোম লোন, পারসোনাল লোন, ক্রেডিট কার্ড, এসএমই ফাইন্যান্স, মেম্বারশিপ ফি অফ ক্রেডিট কার্ডসহ প্রায় ১৭ থেকে ১৮ ধরনের নন-ব্যাংকিং সেবার বিপরীতে ২১ কোটি ৩৯ লাখ ১৬ হাজার ১৭৬ টাকা মূসক দেয়ার কথা লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের, কিন্তু প্রতিষ্ঠানটি দিয়েছে ১৮ কোটি ৪৬ লাখ ২৫ হাজার ৫১৪ টাকা। কোম্পানিটি বাকি ২ কোটি ৯২ লাখ ৯০ হাজার ৬৬২ টাকা সরকারকে পরিশোধ করেনি।

এ ধরনের অপরাধের জন্য মূসক আইন-১৯৯১-এর ৬ ধারা এবং মূসক বিধিমালা, ১৯৯১-এর ২৩ বিধি লঙ্ঘন হয়েছে। এতে প্রতিষ্ঠানটির কাছ থেকে অপরিশোধিত মূসক আদায়সহ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে পারে এনবিআর।

লংকাবাংলার বার্ষিক নিরীক্ষা প্রতিবেদনে দেখা যায়, প্রতিষ্ঠানটির ২০১৩ সালের কমিশন, এক্সচেঞ্জ ও ব্রোকারেজ হাউসের আয়, ক্রেডিট কার্ডের কমিশন, লিজ ফাইন্যান্স, টার্ম লোন, শর্ট টাম লোন, ফ্যাক্টরিং ফাইন্যান্স, অটো লোন, হোম লোন, পারসোনাল লোন, ক্রেডিট কার্ড, এসএমই ফাইন্যান্স, মেম্বারশিপ ফি অব ক্রেডিট কার্ডসহ প্রায় ১৭ থেকে ১৮ ধরনের নন-ব্যাংকিং সেবার ওপর প্রযোজ্য ভ্যাট এক কোটি ৫২ লাখ ২৮ হাজার ১০৬ টাকা। এর বিপরীতে প্রতিষ্ঠানটি ২০ লাখ ৩৬ হাজার ২৯৯ টাকা পরিশোধ করেনি।

একইভাবে ২০১৪ সালে ১৭ থেকে ১৮টি সেবার বিপরীতে ২১ লাখ ৩৮ হাজার ৭২১ টাকা, ২০১৫ সালে ৪৪ লাখ ২৫ হাজার ৭৭৫ টাকা, ২০১৬ সালে ৭১ লাখ ৫৭ হাজার ৭৫৮ টাকা ও ২০১৭ সালে ১ কোটি ৩৫ লাখ ৩২ হাজার ১০৭ টাকার ভ্যাট পরিশোধ করেনি।

পাঁচ বছরে প্রতিষ্ঠানটি ১৭টি নন-ব্যাংকিং সেবার ওপর প্রযোজ্য দুই কোটি ৯২ লাখ ৯০ হাজার ৬৬২ টাকার ভ্যাট পরিশোধ না করে ফাঁকি দিয়েছে।

নন-স্থাপনা ভাড়ার বিপরীতে ভ্যাট ফাঁকি

ভ্যাট গোয়েন্দাদের প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১১ সালের এনবিআরের আদেশ অনুযায়ী স্থান-স্থাপনা ভাড়ার বিপরীতে ভ্যাট ৯ শতাংশ, ২০১৬ সালের আদেশ অনুযায়ী ১৫ শতাংশ।

লংকাবাংলা ফাইন্যান্স ২০১৩ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত স্থান-স্থাপনা ভাড়ার বিপরীতে ৩৩ লাখ ৩৫ হাজার ৩০৭ টাকার ভ্যাট পরিশোধ করেনি। এর মধ্যে ২০১৩ সালে ৯৭ হাজার ৮৫৬ টাকা, ২০১৪ সালে দুই লাখ ৫১ হাজার ৬৮৯ টাকা, ২০১৫ সালে ৯ লাখ ৭ হাজার ৭০৬ টাকা, ২০১৬ সালে ১০ লাখ ৩১ হাজার ৭৬৮ টাকা, ২০১৭ সালে ১০ লাখ ৪৬ হাজার ২৯০ টাকা।

প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিষ্ঠানের নন-ব্যাংকিং সেবার আয়ের বিপরীতে মোট ভ্যাট ২ কোটি ৯২ লাখ ৯০ হাজার ৬৬২ টাকা, প্রতিষ্ঠানের ব্যয়ের বিপরীতে উৎসে ভ্যাট ৮ কোটি ৭ লাখ ৩৩ হাজার ৭২ টাকা ও স্থাপনা ভাড়ার বিপরীতে ভ্যাট ৩৩ লাখ ৩৫ হাজার ৩০৭ টাকাসহ পাঁচ বছরে মোট ১১ কোটি ৩৩ লাখ ৫৯ হাজার ৪২ টাকার ভ্যাট পরিশোধ করেনি।

ভ্যাট আইন অনুযায়ী পরিহার করা ভ্যাটের ওপর ২ শতাংশ হারে সুদ ৯ কোটি ২৬ লাখ ৮২ হাজার ৫৬৩ টাকা। সুদসহ পরিহার করা মোট ভ্যাট ২০ কোটি ৬০ লাখ ৪১ হাজার ৬০৬ টাকা।

এ ভ্যাট পরিশোধে ১৮ সেপ্টেম্বর ঢাকা ভ্যাট উত্তর কমিশনারেট থেকে প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর দাবিনামাসংবলিত কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করা হয়।

নোটিশে প্রতিষ্ঠানকে ১৫ দিনের সময় দেয়া হয়। লিখিত জবাব ও শুনানিতে অংশগ্রহণ না করলে দাবিনামা চূড়ান্ত হবে এবং আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানানো হয়।

এ বিষয়ে জানতে লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক খাজা শাহরিয়ারের ব্যক্তিগত মোবাইলে সম্প্রতি ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি। রোববার কল করেও তার ফোন রিসিভ হয়নি। খুদেবার্তা পাঠালেও তিনি জবাব দেননি।

প্রতিষ্ঠানটির জনসংযোগ কর্মকর্তার সঙ্গে রোববার যোগাযোগ করা হলে তিনি এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য দেননি।

আরও পড়ুন:
বিপুল ভ্যাট ফাঁকি লংকাবাংলার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction is going on in the capital market of Dhaka Chittagong

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১২ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক—শরিয়াভিত্তিক ডিএসইএস বেড়েছে ১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১৭ পয়েন্ট। ১৭৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৫৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার বাজারে প্রথমার্ধে ৪৭৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। উত্থানের ধারা একইভাবে বজায় আছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই), সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৩ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭২ কোম্পানির, কমেছে ৫৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে দিনের প্রথম দুই ঘণ্টায় প্রায় ৪ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে