স্টক এক্সচেঞ্জে সরকারি সিকিউরিটিজ লেনদেনের মাধ্যমে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তোলার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। এর ফলে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা বিও অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সরকারি সিকিউরিটিজ ক্রয়-বিক্রয় করতে পারবেন।
রোববার দুপুরে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের উদ্যোগে রাজধানীতে স্টক এক্সচেঞ্জ ট্রেডিং প্ল্যাটফর্মে সরকারি সিকিউরিটিজ লেনদেন বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক, বিএসইসি, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) এবং সেন্ট্রাল ডিপজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) মধ্যে এই সমঝোতা সই হয়।
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র রেজাউল করিম এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছেন।
এই চুক্তির ফলে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা পুঁজিবাজারের স্টক ব্রোকারের মাধ্যমে সরকারি সিকিউরিটিজ বিও আইডিতে কেনাবেচা করা যাবে। সরকারি সিকিউরিটিজের অভিহিত মূল্য হবে ১০০ টাকা এবং মার্কেট লট হবে এক হাজার অর্থাৎ ন্যূনতম এক লাখ টাকা অভিহিত মূল্যের সিকিউরিটিজ লেনদেন করা যাবে।
বিনিয়োগকারীরা ইল্ড অথবা প্রাইস দর উল্লেখপূর্বক সিকিউরিটিজ কেনাবেচা করতে পারবেন। বিক্রেতা বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে অ্যাকুয়ার্ড ইন্টারেস্ট পাবেন এবং ক্রেতা বা বন্ডহোল্ডার কুপন ডেটে কুপনের অর্থ ব্যাংক একাউন্টে বিইএফটিএনের মাধ্যমে জমা পাবেন। এতে ক্রেতা-বিক্রেতার কারও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকবে না।
সাধারণ বিনিয়োগকারীরা পোর্টফোলিওতে ঝুঁকিবিহীন সরকারি সিকিউরিটিজ অন্তর্ভুক্ত করতে পারবেন। তাদের পোর্টফোলিও ঝুঁকি কমে যাবে। সরকারের উন্নয়নমূলক কাজে অভ্যন্তরীণ খাত হতে অর্থ সংগ্রহের সুযোগ বৃদ্ধি পাবে। ফলে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভরতা কমে আসবে। এর মাধ্যমে পুঁজিবাজারে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট তৈরি হবে।
চুক্তিতে বিএসইসির পরিচালক আবুল কালাম, বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক (ডিএমডি) খন্দকার সিদ্দিকুর রহমান, ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তারিক আমিন ভূইয়া, সিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম ফারুক এবং সিডিবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শুভ্র কান্তি চৌধুরী নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে সই করেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব আব্দুর রউফ তালুকদার বলেন, ‘পুঁজিবাজার এবং মুদ্রাবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সম্মিলিতভাবে কাজ করলে দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও প্রবৃদ্ধির আরও উন্নতি হবে। বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির এই পদক্ষেপকে একত্রে কাজ করার একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ।’
তিনি বলেন, ‘সরকারি সিকিউরিটিজের সেকেন্ডারি লেনদেন স্টক এক্সচেঞ্জ প্লাটফরমে করার মাধ্যমে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে উঠবে এবং পুঁজিবাজারের বাজার মূলধন অনেকাংশে বৃদ্ধি পাবে।
‘একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে উঠলে ব্যাংক ঋণের উপর নির্ভরতা কমে আসবে। নন পারফর্মিং লোন (এনপিএল) কমে আসবে। বর্তমান ১৬ শতাংশ মার্কেট ক্যাপিটাল টু জিডিপি রেশিও-কে দ্বিগুণ করা সম্ভব হবে।’
দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসি ভবিষ্যতেও একত্রে সমন্বয় ও পরস্পর সহযোগিতার মাধ্যমে কাজ করে যাবে বলেও আশার কথা বলেন রউফ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ বলেন, ‘সরকারি সিকিউরিটিজের সেকেন্ডারি ট্রেডিংয়ের ক্ষেত্রে বর্তমানে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সীমাবদ্ধ রয়েছে। এই সমঝোতার মাধ্যমে সরকারি সিকিউরিটিজ পুঁজিবাজারে সেকেন্ডারি ট্রেডিংয়ের সুযোগ সৃষ্টি হবে। ফলে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট তৈরি হবে।’
বিএসইসির কমিশনার শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর কাজী ছাইদুর রহমান, সিডিবিএল এমডি শুভ্র কান্তি চৌধুরী, সেন্ট্রাল কাউন্টারপাটি বাংলাদেশ লিমিটেডের চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম শিকদার, ডিএসইর চেয়ারম্যান ইউনুসুর রহমান ও সিএসইর চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিমও এ সময় বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (টিডিএম) রেহানা পারভীন। সরকারি সিকিউরিটিজ লেনদেন চালুকরণ কার্যক্রম বিষয়ে যৌথভাবে একটি উপস্থাপনা পেশ করেন বিএসইসির অতিরিক্ত পরিচালক শেখ লুৎফুল কবির ও বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম পরিচালক আনোয়ার হোসেন।
আরও পড়ুন:সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে। বিপরীতে দিনের শুরুতেই সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বাড়ে ১১ পয়েন্ট।
বাকি শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএস ৩ ও ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ বাড়ে ২ পয়েন্ট।
লেনদেনের শুরুতেই দাম বাড়ে ১৭০ কোম্পানির, কমে ৮৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৭৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
লেনদেনের প্রথম আধা ঘণ্টায় ডিএসইতে ৬০ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।
লেনদেনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমে ১৮ পয়েন্ট।
লেনদেন হওয়া ৩৯ কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ২১, কমে ১৪ এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম। শুরুতেই মোট শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন ছাড়ায় ২০ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন:সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে। দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) রবিবার লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বাড়ে ৪ পয়েন্ট।
বাকি শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএস ও ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ দুটি সূচকেরই উত্থান দশমিকের নিচে।
লেনদেনের শুরুতেই দাম বাড়ে ১৬৪ কোম্পানির, কমে ১৪৩ এবং অপরিবর্তিত ছিল ৭৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১০০ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।
লেনদেনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক বাড়ে ৩ পয়েন্ট।
লেনদেন হওয়া ৬৬ কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ৩২, কমে ২২ এবং অপরিবর্তিত ছিল ১২ কোম্পানির শেয়ারের দাম। শুরুতেই মোট শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন ছাড়ায় ১ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন:সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে। দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৯ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএস ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১ পয়েন্ট।
লেনদেনের শুরুতেই দাম বেড়েছে ২২৬ কোম্পানির, কমেছে ৬০ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
শুরুর লেনদেনে ডিএসইতে ৭০ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
লেনদেনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৬ পয়েন্ট।
লেনদেন হওয়া ৪১ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৬, কমেছে ৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
শুরুতেই মোট শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন ছাড়িয়েছে ৪০ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন:সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে। দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বাড়ে ৩৫ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএস ৭ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ বাড়ে ৫ পয়েন্ট।
লেনদেনের শুরুতেই দাম বাড়ে ২৭২ কোম্পানির, কমে ২৭ এবং অপরিবর্তিত ছিল ৫০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
প্রথম আধা ঘণ্টায় ডিএসইতে মোট ৮০ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন হয়।
সূচক কিছুটা কমেছে চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্ট।
লেনদেন হওয়া ৪০ কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ২৫, কমে ৮ এবং অপরিবর্তিত ছিল ৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম। শুরুতেই মোট শেয়ার ও ইউনিটের লেনদেন ছাড়ায় ২৫ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন:সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে। দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বাড়ে ১৮ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ বাড়ে ৭ পয়েন্ট।
লেনদেনের শুরুতেই দাম বাড়ে ২০০ কোম্পানির, কমে ৭৩ এবং অপরিবর্তিত থাকে ৬৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
প্রথম আধা ঘণ্টায় ডিএসইতে মোট ৫০ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।
ঢাকার মতোই লেনদেনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক বাড়ে ২৫ পয়েন্ট।
লেনদেন হওয়া ৪৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ২৪, কমে ১৪ এবং অপরিবর্তিত থাকে ৭ কোম্পানির শেয়ারের। শুরুতেই মোট শেয়ার এবং ইউনিটের লেনদেন ছাড়ায় ৫০ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন:ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেনে সব সূচকের পতন হয়েছে।
সূচক কমলেও বেশির ভাগ কোম্পানি এগিয়ে আছে দাম বাড়ার তালিকায়।
সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার লেনদেন শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমে ৫ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ২ পয়েন্ট এবং ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৪ পয়েন্ট।
প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয় ৭০ কোটি টাকার।
লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ১৫৪, কমে ১১৬ এবং অপরিবর্তিত ছিল ৯৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এদিকে সামান্য সূচক বাড়ে চট্টগ্রাম পুঁজিবাজারের। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক বাড়ে ১ পয়েন্ট।
সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ২০ এবং কমে ১৮টির। অপরিবর্তিত ছিল ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
প্রথম ঘণ্টায় সিএসইতে মোট লেনদেন হয় ১ কোটি ৩৫ লাখ টাকার।
আরও পড়ুন:সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন। প্রথম ঘণ্টায় বেড়েছে সবকটি সূচক।
অন্যদিকে চট্টগ্রামের পুঁজিবাজার দিনের শুরুতেই বড় পতনের মুখে পড়েছে।
সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার লেনদেন শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বাড়ে ১০ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ২ পয়েন্ট এবং ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১ পয়েন্ট।
প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয় ৯০ কোটি টাকা। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ২০২টির এবং কমে ৭২টির। অপরিবর্তিত ছিল ৭৬টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এদিকে সূচক কমেছে চট্টগ্রাম পুঁজিবাজারের। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএসইএক্স সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।
সিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছিল ২৮টির। দাম কমেছিল ২৬টির এবং অপরিবর্তিত ছিল সাতটি কোম্পানির শেয়ারদর।
প্রথম ঘণ্টায় সিএসইতে মোট লেনদেন হয় ৭৯ লাখ টাকা।
আরও পড়ুন:
মন্তব্য