নানা অনিশ্চয়তার মধ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতির একটি সূচক নিয়ে সুখবর দিয়েছে জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়ন বিষয়ক সংস্থা আঙ্কটাড। বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনেও একই সুসংবাদ এসেছে।
আঙ্কটাড বলেছে, ২০২১ সালে বাংলাদেশে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) আগের বছরের চেয়ে ১৩ শতাংশ বেড়ে মহামারির আগের অবস্থানে ফিরে এসেছে।
সংস্থাটির হিসাবে বিভিন্ন দেশ থেকে গত বছর দেশে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে ২৮৯ কোটি ৬০ লাখ (প্রায় ২.৯ বিলিয়ন) ডলার। মহামারি শুরুর বছর ২০২০ সালে এসেছিল ২৫৬ কোটি ৪০ লাখ (২.৫৬ বিলিয়ন) ডলার। ২০১৯ সালে এসেছিল ২৮৭ কোটি ৪০ লাখ ডলার।
তবে এর আগের বছর ২০১৮ সালে রেকর্ড এফডিআই পেয়েছিল বাংলাদেশ; ৩৬১ কোটি ৩০ লাখ ডলার। এর মধ্যে বড় অঙ্কের বিনিয়োগ করে জাপানের কোম্পানি জাপান টোব্যাকো। আকিজ গ্রুপের তামাক ব্যবসা কেনা বাবদ প্রায় ১৫০ কোটি (১.৫ বিলিয়ন) ডলার বিনিয়োগ করেছিল তারা।
শুধু বিদেশি বিনিয়োগ নয়, প্রকল্পে আন্তর্জাতিক অর্থায়নেও বড় ধরনের উল্লম্ফন হয়েছে। এক বছরে আন্তর্জাতিক প্রকল্পের সংখ্যা তিনগুণ বেড়েছে।
বৃহস্পতিবার প্রকাশিত আঙ্কটাডের প্রতিবেদনে ২০২১ সালে বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক প্রকল্পের চুক্তির পরিমাণ অনেক বাড়ার খবরও দেয়া হয়েছে। গত বছর মোট ৪৭০ কোটি ডলারের আন্তর্জাতিক ১৪টি প্রকল্পের চুক্তি হয়েছে, যা আগের বছরের তিনগুণ।
এর মধ্যে ২০০ কোটি ডলার ব্যয়ে চট্টগ্রামের উত্তর হালিশহরের আনন্দ বাজারে কনটেইনার টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পটি সবচেয়ে বড়।
একই সময়ে বিদেশে বাংলাদেশি উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের প্রবাহও আগের বছরের চেয়ে সাত গুণের বেশি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ কোটি ২০ লাখ ডলারে, ২০২০ সালে যা ছিল ১ কোটি ২০ লাখ ডলার।
২০২১ সালে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর (এলডিসি) মধ্যে এফডিআই টানার ক্ষেত্রে সেরা পাঁচে ছিল বাংলাদেশ। আঙ্কটাডের প্রতিবেদনে দেখা যায়, এলডিসিভুক্ত দেশগুলোতে ১৩ শতাংশ বিদেশি বিনিয়োগ বেড়ে ২৬ বিলিয়ন ডলার হয়েছে।
শুধু বাংলাদেশে নয়, গত বছর বিশ্বজুড়ে এফডিআই পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। প্রাক মহামারি অবস্থায় পৌঁছেছে বিনিয়োগ, যার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ দশমিক ৬ ট্রিলিয়ন ডলার।
তবে আঙ্কটাডের প্রতিবেদন বলছে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় খাদ্য, জ্বালানি ও অর্থায়ন সংকটে ত্রিমুখী চাপ তৈরি হচ্ছে, বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে।
যদিও টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলো খাতভিত্তিক সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেওয়ায় আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সক্ষমতা বেড়েছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়।
এক্ষেত্রে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই), কর্মসংস্থান সৃষ্টি, সামাজিক অবকাঠামো এবং কৃষিষহ প্রধান উন্নয়ন খাতগুলোতে বিনিয়োগ বাড়ানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ, চীন, কলম্বিয়া, নাইজেরিয়া এবং তুরস্ক টেকসই ব্যাংকিংয়ের জন্য একটি নীতিমালা তৈরি করেছে।
বাংলাদেশ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে আঙ্কটাডের টেকসই আর্থিক নীতি বিষয়ক তথ্যভাণ্ডারে সম্পৃক্ত ৩৫টি দেশের মধ্যে ছয়টি দেশ একটি ‘ট্যাক্সোনমি’ গড়ে তুলেছে বলে জানায় সংস্থাটি।
প্রতিবেদনে বলা হয় ৩৫টি দেশ এবং বিভিন্ন দেশের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা জোটগুলোর টেকসই আর্থিক পদক্ষেপ এবং বিভিন্ন নীতির সবশেষ উন্নয়ন পরিস্থিত পর্যবেক্ষণ করছে আঙ্কটাড।
এর মধ্যে সুইজারল্যান্ড এবং জি-২০ ভুক্ত ১৩টি উন্নয়নশীল দেশ এবং আসিয়ানের সদস্য রাষ্ট্রগুলো রয়েছে। বিশ্বের মোট জিডিপিতে ৯৩ শতাংশ অবদান এসব দেশ এবং জোটের ।
উন্নয়নশীল ১৩ দেশের তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশ, চিলি, কলম্বিয়া, মিশর, হংকং (চীন), কেনিয়া, মালয়েশিয়া, নাইজেরিয়া, ফিলিপিন্স, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ভিয়েতনাম।
১০ মাসে এফডিআই বেড়েছে ৩৫.২১ শতাংশ
আঙ্কটাডের মতো বাংলাদেশ ব্যাংকও এফডিআই-এর ক্ষেত্রে একই সুখবর দিয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক দেশে বিদেশি বিনিয়োগের সবশেষ যে তথ্য প্রকাশ করেছে তাতে দেখা যায়, ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০২১-২২ অর্থবছরের ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) ৩৮৮ কোটি ২০ লাখ (৩.৮৮ বিলিয়ন) ডলারের এফডিআই এসেছে দেশে, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৩৫ দশমিক ২১ শতাংশ বেশি।
২০২০-২১ অর্থবছরের এই ১০ মাসে ২৮১ কোটি ১০ লাখ ডলারের এফডিআই পেয়েছিল বাংলাদেশ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য ঘেঁটে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের জুলাই-এপ্রিল সময়ে নিট এফডিআই বেড়েছে আরও বেশি, প্রায় ৬০ শতাংশ। এই ১০ মাসে নিট এফডিআইয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৮৬ কোটি ৩০ লাখ ডলার। গত বছরের একই সময়ে নিট বিনিয়োগের অঙ্ক ছিল ১২১ কোটি ৩০ লাখ ডলার।
আর মাত্র ১২ দিন! তার পরই বাংলাদেশের মানুষের বহুল প্রতীক্ষিত একটি স্বপ্ন পূরণ হবে; ২৫ জুন চালু হবে পদ্মা সেতু। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এটি উদ্বোধন করবেন।
ঐতিহাসিক এই মুহূর্তটিকে ঘিরে অর্থনীতিতে নতুন প্রাণসঞ্চারের আশা করছেন সবাই। যার ঢেউ বিদেশি বিনিয়োগেও পড়েছে। পদ্মা সেতু ঘিরে দেশে বিনিয়োগের নতুন আবহ তৈরি হয়েছে। অর্থনীতির বিশ্লেষক ও ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, আগামী দিনগুলোতে এই বিনিয়োগ আরও বাড়বে।
অর্থনীতির গবেষক পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর নিউজবাংলাকে বলেন, ‘অর্থনীতিতে একটি সূত্র আছে, দেশি বিনিয়োগ না বাড়লে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ে না। এই যে প্রচুর আমদানি হচ্ছে, ডলারের চাহিদা বেড়েছে তার মানে এখন দেশে বিনিয়োগ বেড়েছে। আর এ সবকিছুই কিন্তু পদ্মা সেতুকে ঘিরে হচ্ছে।
‘যমুনায় বঙ্গবন্ধু সেতু যেভাবে বাংলাদেশের অর্থনীতির চেহারা পাল্টে দিয়েছিল, পদ্মা সেতু তার থেকেও বেশি অবদান রাখবে অর্থনীতিতে। এ বিষয়টি দেশি বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও বুঝতে পারছেন। সে কারণেই দেশি বিনিয়োগের সঙ্গে বিদেশি বিনিয়োগও বাড়ছে।’
তিনি বলেন, ‘কয়েক বছর ধরে আমাদের বিনিয়োগ একই জায়গায় আটকে আছে; জিডিপির ৩১ থেকে ৩২ শতাংশের মধ্যে। করোনার মধ্যে সরকারি বিনিয়োগ কিছুটা হলেও বেড়েছিল, তবে বেসরকারি খাতে তেমন বিনিয়োগ হয়নি। এখন সবকিছু অনুকূলে থাকায় সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে গতি এসেছে। বেসরকারি বিনিয়োগকারীরাও নতুন উদ্যমে বিনিয়োগ করছেন। সে কারণেই আমদানি বাড়ছে। বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ বাড়ছে।’
বিদেশি বিনিয়োগ ইতিবাচক ধারায় ফেরায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশে আমেরিকান বিনিয়োগকারীদের চেম্বার অ্যামচেমের সভাপতি সৈয়দ এরশাদ আহমেদ। তিনি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘করোনার ধাক্কা সামলে বাংলাদেশের অর্থনীতি বেশ ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মধ্যেও আমদানি-রপ্তানি বাড়ছে। অন্য সূচকগুলোও ভালো।’
তিনি বলেন, ‘রাজনীতিতে অস্থিরতা নেই দীর্ঘদিন। পদ্মা সেতু চালু হয়ে যাচ্ছে। মেট্রোরেল, বঙ্গবন্ধু কর্ণফুলী টানেলসহ কয়েকটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলও এ বছরেই চালু হবে। সব মিলিয়ে দেশি বিনিয়োগের পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগেও একটি ভালো পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশে। এখন এটাকে ভালোভাবে কাজে লাগাতে পারলে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা দিলে দেশে এফডিআই আরও বাড়বে।’
সৈয়দ এরশাদ আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশে এফডিআইয়ের প্রধান সমস্যা হচ্ছে ব্র্যান্ডিং। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সামনে আমরা এখনও আমাদের ব্র্যান্ডিং যথাযথভাবে তুলে ধরতে পারিনি। এ ছাড়া আমাদের বন্দরের সমস্যা আছে। এতদিনেও আমরা আমাদের বন্দরের অটোমেশন করতে পারিনি।’
এগুলো ঠিক হলে বাংলাদেশে আরও বেশি বিনিয়োগ আসবে বলে আশার কথা শুনিয়ে তিনি বলেন, ‘বিদেশি বিনিয়োগকারীরা একা বিনিয়োগ করে খুবই কম। দেশি বিনিয়োগকারীদের হাত ধরে বিদেশি বিনিয়োগ আসে। সে কারণে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে হলে দেশি বিনিয়োগও বাড়াতে হবে। পদ্মা সেতু ঘিরে এখন যেহেতু দেশি বিনিয়োগ বাড়ছে, তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বিদেশি বিনিয়োগও আসবে।’
আরও পড়ুন:চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাকি সময়ের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৭ থেকে ৮ শতাংশ নির্ধারণ করে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এ ছাড়াও জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪ থেকে ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে সোমবার সংবাদ সম্মেলনে নতুন মুদ্রানীতি উপস্থাপন করেন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।
বিনিময় হার, মুদ্রাস্ফীতি ও সুদের হারসহ তিনটি মূল আর্থিক সূচক স্থিতিশীল করতে নজর দেওয়া হয়েছে ঘোষিত মুদ্রানীতিতে।
এর লক্ষ্য বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহে উল্লেখযোগ্য হ্রাস সত্ত্বেও কিছুটা আর্থিক সরবরাহ বাড়ানো। কারণ বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা ও দেশের অভ্যন্তরীণ আর্থিক কেলেঙ্কারির প্রভাবের পাশাপাশি বাংলাদেশের জিডিপি ও ঋণ প্রবৃদ্ধি মন্থর হয়ে পড়েছে।
তবে নীতিগত সুদের হার অপরিবর্তিত থাকায় ঋণের সুদের হার আর বাড়বে না। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সুপারিশ সত্ত্বেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক নীতি সুদহার বজায় রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
জানুয়ারিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ। আর ডিসেম্বরে ছিল ১০ দশমিক ৮৯ শতাংশ।
আরও পড়ুন:বৈশ্বিক প্রযুক্তি ব্র্যান্ড ‘অপো’ রবিবার বাংলাদেশে যুগান্তকারী স্মার্টফোন সিরিজ ‘অপো রেনো১৩ সিরিজ’ উন্মোচন করেছে।
সিরিজটি বাংলাদেশের বাজারে প্রথমবারের মতো আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফির সুযোগ উন্মুক্ত করেছে।
অপোর ভাষ্য, স্মার্টফোনটি শুধু প্রযুক্তির প্রতীক নয়, বরং এটি ব্যবহারকারীদের জীবনকে আরও আনন্দময় ও সৃজনশীল করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি: এক নতুন অভিজ্ঞতা
‘অপো রেনো১৩ সিরিজ’ হচ্ছে বাংলাদেশের প্রথম স্মার্টফোন যা আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফির সুযোগ দিচ্ছে। এটি আইপি৬৯-রেটেড ওয়াটার অ্যান্ড ডাস্ট রেজিস্ট্যান্স সুবিধার মাধ্যমে পানির ২ মিটার গভীরতায় ৩০ মিনিট পর্যন্ত ফটো ও ভিডিও ধারণের সুযোগ দেয়। এ ছাড়াও পানির অন্ধকার ও রঙের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে এআই কালার ক্যালিব্রেশন অ্যালগরিদম ব্যবহার করে ফোকাস, রঙ ও কনট্রাস্টের সমন্বয় করে।
ফিচারটি ব্যবহারকারীদের পানির তলদেশে অসাধারণ ছবি ও ভিডিও ধারণ করতে সাহায্য করবে।
মডেল
‘অপো রেনো১৩ সিরিজ’-এর দুটি মডেল হলো ‘অপো রেনো১৩ ৫জি’ ও ‘অপো রেনো১৩ এফ’ ।
রেনো১৩ ৫জি: ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটের ৬.৫৯ ইঞ্চি ডিসপ্লে, ৫৬০০ এমএএইচ ব্যাটারি, ৮০ ওয়াট সুপারভোগ চার্জিং, ১২ জিবি র্যাম (১২জিবি এক্সটেন্ডেড) এবং ২৫৬ জিবি রম। এটি পাম হোয়াইট ও লুমিনাস ব্লু রঙে পাওয়া যাবে ৬৯ হাজার ৯৯০ টাকায়।
রেনো১৩ এফ: ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটের ৬.৬৭ ইঞ্চি ওলেড ডিসপ্লে, ৫৮০০ এমএএইচ ব্যাটারি, ৪৫ ওয়াট সুপারভোগ চার্জিং, ৮ জিবি র্যাম (৮জিবি এক্সটেন্ডেড) এবং ২৫৬ জিবি রম। এটি পাম পার্পল ও গ্রাফাইট গ্রে রঙে পাওয়া যাবে ৩৪ হাজার ৯৯০ টাকায়।
এআই প্রযুক্তির বিস্ময়
‘অপো রেনো১৩ সিরিজ’-এর মূল আকর্ষণ হচ্ছে এর অত্যাধুনিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংবলিত ফিচারগুলো।
এআই লাইভফটো: শাটার প্রেস করার আগে ও পরে ১.৫ সেকেন্ডের টাইম ক্যাপসুল রেকর্ড করে নেয়। এআই ডি-ব্লারিং, ইআইএস ও ভিজ্যুয়াল রিকগনিশন অ্যালগরিদম ব্যবহার করে শটগুলো স্থিতিশীল করে।
এআই এডিটর স্যুট: ঝাপসা ছবিকে হাই-কোয়ালিটি ভিজ্যুয়ালে রূপান্তর করে। এ ছাড়াও এআই আনব্লার, এআই রিফ্লেকশন রিমুভার এবং এআই ইরেজার ২.০-এর মাধ্যমে অপ্রয়োজনীয় বিষয় সরিয়ে দেওয়া যায়।
গেমিং ও নেটওয়ার্ক অভিজ্ঞতা
গেমার্স ও স্ট্রিমারদের জন্য ‘এআই লিংকবুস্ট ২.০’ ফিচার উল্লেখযোগ্য। এটি লো-সিগনাল অথবা ক্রাউডেড এরিয়াতে নেটওয়ার্ক শক্তিশালী রাখতে সাহায্য করে।
৯টি ৩৬০° ডিগ্রি অ্যান্টেনা, ডুয়েল-চ্যানেল ওয়াই-ফাই এবং ব্লুটুথ অ্যাসিলারেশন ব্যবহার করে নির্বিঘ্ন গেমিং ও স্ট্রিমিং অভিজ্ঞতা দেয়।
ডকুমেন্টেশন ও মাল্টি-টাস্কিং
দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহারের জন্য এ স্মার্টফোনে রয়েছে এআই সংবলিত ডকুমেন্টেশন টুলস। নিচে সেগুলো তুলে ধরা হলো।
ডকুমেন্টস অ্যাপ: লেখা সামারাইজেশন ও এডিটিং করতে সাহায্য করে।
এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট নোটস: ফরম্যাটিং ও কনটেন্ট এক্সপ্যানশন সক্ষমতা দেয়।
প্রি-অর্ডার অফার
অপো-ভক্তরা ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ‘রেনো১৩ সিরিজ’ প্রি-অর্ডার করতে পারবেন। প্রি-অর্ডারের সঙ্গেই বিশেষ উপহারসহ ড্রিম ট্রিপ জেতার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়াও অপো ট্রাভেল ব্যাগ এবং ১০০ শতাংশ শিওর শট অপো সুপার শিল্ড কার্ডসহ নানা আয়োজন রয়েছে।
সিরিজের বিষয়ে অপো সাউথ এশিয়ার মার্কেটিং ডিরেক্টর ইয়াং গু বলেন, “‘মেক ইউর মোমেন্ট’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আমরা বর্তমান সময়কে ধারণ ও ভালো লাগার মুহূর্তকে গ্রহণের জন্য একটি নতুন প্রজন্মকে ক্ষমতায়িত করছি।”
অপো বাংলাদেশ অথোরাইজড এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটরের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ডেমন ইয়াং বলেন, ‘এই অনন্য ফিচারটি স্মার্টফোনপ্রেমীদের কাছে পৌঁছে দিতে পেরে আমরা আনন্দিত। এ অর্জন প্রতিযোগিতামূলক বাজারে মানসম্পন্ন পণ্য পৌঁছে দিতে আমাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছে।”
আরও পড়ুন:টার্ফের সবুজ গালিচায় মৃদু আলোর অপরূপ দৃশ্য। চারপাশে সারিবদ্ধ দর্শকের ভিড়। থেমে থেমে উল্লাসের সুর বেজে উঠছে দর্শক ও খেলোয়াড়দের মাঝে।
রেফারি বাঁশিতে ফুঁ দিতেই শুরু হয়ে যায় যুদ্ধ। তবে এ যুদ্ধ সংঘাতের নয়, সৌহার্দ্যের ফুটবল যুদ্ধ।
প্রথম দিন প্রতিটি ম্যাচে ফুটবল শৈলীতে শেষমেশ জয়ের হাসি হাসে ছয়টি দল। তবে গোলে স্বপ্নভঙ্গ হলেও দারুণ খেলে সবার মন কেড়েছে প্রতিটি ফুটবল দল।
টানটান উত্তেজনার মধ্যে টুর্নামেন্টের প্রথম দিন অনুষ্ঠিত হয় ছয়টি ম্যাচ। হালিশহর কেএসআরএম টুর্নামেন্টের গতকালের চিত্র এটি।
নগরের হালিশহরের কেএসআরএম টার্ফে শুক্রবার টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করেন কেএসআরএমের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক নবাব সিরাজুদ্দৌলা, সেলিম উদ্দিন, করিম উদ্দিন ও সরওয়ার জাহান।
ওই সময় উপস্থিত ছিলেন পরিচালক (করপোরেট) শামসুল হক ও পরিচালক (বিক্রয় ও বিপণন) জসিম উদ্দিনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছে কেএসআরএম গ্রুপের বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সমন্বয়ে ২৮টি দল। প্রথম দিনে ১২টি দলই তাদের নৈপুণ্য দেখাতে সক্ষম হয়।
৫২ ম্যাচের প্রতিযোগিতামূলক এ টুর্নামেন্টের খেলা চলবে ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
আরও পড়ুন:ভালোবাসা দিবসে সুন্দোরা বিউটি গ্রাহকদের জন্য আনছে তাদের নতুন বিশেষ ক্যাম্পেইন ‘গিফটস অব লাভ’।
ক্যাম্পেইনের বিশেষত্ব
এ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে গ্রাহকরা স্কিন কেয়ার, আইকনিক পারফিউম, বিশ্বখ্যাত মেকআপ ব্র্যান্ডের প্রসাধনী এবং সেন্টেড ক্যান্ডেলসহ প্রিমিয়াম সৌন্দর্য পণ্যের সমন্বয়ে একটি ব্যক্তিগত উপহার বাক্স তৈরি করতে পারবেন। প্রতিটি বাক্স সাজানো যাবে গ্রাহকের নিজস্ব স্বাদ ও পছন্দ অনুযায়ী, যা উপহারটিকে আরও অর্থবহ ও স্মরণীয় করে তুলবে।
নতুন ব্র্যান্ডের অন্তর্ভুক্তি
বাংলাদেশের অনুমোদিত সৌন্দর্য পণ্য রিটেইলার হিসেবে নিজেদের অবস্থান আরও মজবুত করতে সুন্দোরা বিউটি এবার নতুন কিছু বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড বাংলাদেশে এনেছে। এ ব্র্যান্ডগুলো হলো Montblanc, Jimmy Choo, Maison Margiela, TonyMoly, Moncler ও Yves Saint Laurent।
ব্র্যান্ডগুলোর এক্সক্লুসিভ কালেকশন শুধু সুন্দোরা বিউটির স্টোরেই পাওয়া যাবে।
সুন্দোরা বিউটির পরিসর
সুন্দোরা বিউটি বর্তমানে ১২০টিরও বেশি বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডের অনুমোদিত রিটেইলার। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রসাধনী, খেলনা ও গৃহসজ্জার পণ্য।
গ্রাহকরা sundora.com.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে কেনাকাটা করতে পারেন অথবা ঢাকার বনানী, গুলশান এবং ধানমন্ডিতে অবস্থিত সুন্দোরা বিউটির স্টোরগুলোতে সরাসরি গিয়ে তাদের পছন্দের পণ্য কিনতে পারেন।
ভালোবাসার বিশেষ উপহার
ভালোবাসা দিবসে সুন্দোরা বিউটির ‘গিফটস অব লাভ’ ক্যাম্পেইন নিয়ে আসছে এক অনন্য সুযোগ, যেখানে প্রতিটি উপহার বাক্স গ্রাহকের ভালোবাসার প্রতীক হয়ে দাঁড়াবে।
ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সুন্দোরা বিউটি আশা করছে, তাদের গ্রাহকরা নিজেদের প্রিয়জনের জন্য সবচেয়ে বিশেষ উপহার তৈরি করতে পারবেন।
আরও পড়ুন:ডিজিটাল ট্রাভেল প্ল্যাটফর্ম ফার্স্টট্রিপ, ইউএস-বাংলা ঢাকা ট্র্যাভেল মার্ট-২০২৫-এ তার বিজনেস-টু-কনজিউমার (বিটুসি) পরিষেবা চালু করার মাধ্যমে ভ্রমণ বুকিংয়ের অভিজ্ঞতায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে প্রস্তুত।
প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে তিন দিনব্যাপী মেলা চলবে।
বাংলাদেশের ভ্রমণকারীদের আকর্ষণীয় সেবার নতুনত্ব, নির্বিঘ্ন, সাশ্রয়ী এবং ঝামেলামুক্ত ভ্রমণ পরিকল্পনা প্রদান করতে চায় ফার্স্টট্রিপ।
বিটুসি প্ল্যাটফর্মের প্রবর্তনের মাধ্যমে ফার্স্টট্রিপ ব্যবহারকারীদের তাৎক্ষণিক ফ্লাইট বুকিং, হোটেল রিজার্ভেশন, ভিসা প্রসেসিং, হলিডে প্যাকেজ এবং আকর্ষণীয় ভ্রমণ পরিকল্পনা চূড়ান্তকরণসহ সবকিছুই একটি সহজ ও সময়োপযোগী ওয়েবসাইট এবং মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে পাওয়া যাবে।
ঢাকা ট্র্যাভেল মার্ট-২০২৫-এ ফার্স্টট্রিপ ট্রাভেল পোর্টালটি বিটুবির সফলতার পর বিটুসি উদ্বোধনের মাধ্যমে সব শ্রেণির গ্রাহকদের কাছে পৌঁছাতে সক্ষম হবে।
ফার্স্টট্রিপের চিফ অপারেটিং অফিসার হাসনাইন রফিক বলেন, ‘বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ও জনপ্রিয় ইভেন্ট ইউএস-বাংলা ঢাকা ট্রাভেল মার্ট-২০২৫-এ আমাদের বিটুসি পরিষেবা চালু করতে পেরে আমরা আনন্দিত।
‘এ ছাড়া আমাদের প্ল্যাটফর্মটি ভ্রমণ পরিকল্পনাকে সহজ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এটি প্রত্যেকের জন্য আরও ব্যবহারযোগ্য এবং সুবিধাজনক করে তুলবে।’
ফার্স্টট্রিপের বিটুসি পরিষেবা উদ্বোধন উপলক্ষে একটি অভ্যন্তরীণ টিকেট কিনলে বিনা মূল্যে আরেকটি ফ্রি টিকেট উপভোগ করতে পারবেন। টিকেট অফারটি ইউএস-বাংলা এবং এয়ার অ্যাস্ট্রার মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারবেন।
মেলা চলাকালীন ৬ থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি বুকিং করে ভ্রমণ করতে পারবেন ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ৩০ জুনের মধ্যে। মূল্যছাড়ের অফারটি শুধু প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রযোজ্য।
মেলায় ফ্লাইট ও হোটেল বুকিংয়ের ওপর আকর্ষণীয় মূল্যছাড়ের অফারও থাকছে। এ ছাড়া ফার্স্টট্রিপের প্যাভিলিয়নে প্ল্যাটফর্মের একটি লাইভ ডেমো উপভোগ করতে পারবেন।
এ বিষয়ে আরও তথ্যের জন্য ফার্স্টট্রিপের ওয়েবসাইট (www.firsttrip.com) ভিজিট অথবা সর্বশেষ আপডেটের জন্য সোশ্যাল মিডিয়াতে ফার্স্টট্রিপ অনুসরণ করতে পারেন।
আরও পড়ুন:ট্রাস্ট ইনফিনিটি ফার্মস বাংলাদেশের আয়োজনে স্বাদ ও সেভরি ব্র্যান্ডের বার্ষিক বিক্রয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জের বাংলার তাজমহলে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন বিভাগের কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানটি ছিল একটি বিশেষ সম্মানী আয়োজন, যেখানে বিক্রয় প্রতিনিধিদের ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট ও উপহার বিতরণ করা হয়।
এ অনুষ্ঠানে ট্রাস্ট ইনফিনিটি ফার্মস বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. লিটন আকন্দ, চেয়ারম্যান মহসিনা আক্তার লুবনা, সহকারী মহাব্যবস্থাপক সুমন চন্দ্র হালদার এবং এইচআর ম্যানেজার মাকসুদ আহমেদ সজিবসহ বিভিন্ন বিভাগের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
বার্ষিক বিক্রয় সম্মেলনটি স্বাদ ও সেভরি ব্রান্ডের অর্জন ও সাফল্যের প্রতি আস্থার প্রতীক হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। এ ছাড়াও অনুষ্ঠানে বিক্রয় প্রতিনিধিদের প্রচেষ্টার স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে এবং তাদের অনুপ্রাণিত করার জন্য বিশেষ পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন:স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন বা বাণিজ্য সুবিধার রোডম্যাপ বাস্তবায়ন জরুরি বলে অভিমত দিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দীন।
ঢাকার বিয়াম ফাউন্ডেশনের মাল্টিপারপাস হলে মঙ্গলবার দুপুরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত ন্যাশনাল ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন কমিটির (এনটিএফসি) সভায় তিনি এ অভিমত দেন।
ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন এগ্রিমেন্টের মূল উদ্দেশ্য হলো বাণিজ্য উদারীকরণের স্বার্থে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্পর্কিত বিধি-বিধান ও কর্মপদ্ধতি পর্যালোচনা করে আমদানি ও রপ্তানি পণ্যের প্রসার ও চলাচল ত্বরান্বিত করা।
সভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয়সংক্রান্ত বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী।
বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দীন বলেন, ‘আমরা ২০২৬ সালের নভেম্বরে এলডিসি গ্র্যাজুয়েট হতে যাচ্ছি। এই গ্রাজুয়েশনের কারণে সামনে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে আমাদের ওপর বিভিন্ন নিয়ম আসবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এলডিসি থেকে উত্তরণের কারণে আমাদের অর্থনীতিতে যে ধাক্কাটা আসবে, তা থেকে পরিত্রাণের নিয়ামক হচ্ছে সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘দক্ষতার মাধ্যমে প্রতিযোগিতা বাড়াতে হবে। এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। ২০৩০ সাল পর্যন্ত আমাদের সময় আছে। আমি মনে করি, এটি দীর্ঘ সময়।
‘যদি ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে আমরা গ্র্যাজুয়েট করি, আমি মনে করি আমাদের ওয়ার্কিং গ্রুপগুলো একসাথে কাজ করলে একটা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ সম্ভব।’
একই সভায় লুৎফে সিদ্দিকী বলেন, ‘আমাদের একটি সুনির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করে কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে হবে। সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে। পাশাপাশি ব্যবসা সহজীকরণ করতে হবে। আমরা সমন্বয় ও সহযোগিতা বাড়াতে চাই।’
আরও পড়ুন:
মন্তব্য