× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
Campaign in rice market Traders are blaming mill owners
google_news print-icon

চালের বাজারে অভিযান: মিল মালিকদের দুষছেন ব্যবসায়ীরা

চালের-বাজারে-অভিযান-মিল-মালিকদের-দুষছেন-ব্যবসায়ীরা
রাজধানীর একাধিক পাইকারি চালের বাজারে বুধবার অভিযান চালায় খাদ্য মন্ত্রণালয়। ছবি: নিউজবাংলা
অভিযোগ আছে, মিলাররা ধান-চাল মজুত করে রাখছেন। একইভাবে করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোও মেমোরেন্ডাম অ্যাসোসিয়েশনের নীতি অনুমোদনের বাইরে গিয়ে ধান-চালের ব্যবসায় নেমেছে। তারা প্যাকেটজাত আকারে সেগুলো বাজারমূল্যের চেয়ে অনেক বাড়তি দামে বিক্রি করছে। এতে চালের ক্রয়ক্ষমতা ভোক্তার সাধ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে।

ভরা মৌসুমে চালের দাম অস্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য স্থানীয় মোকাম, চাতাল ও মিল মালিকদের দুষছেন পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, স্থানীয় পর্যায়ে অতিরিক্ত চাল কিনে মজুত করে সরবরাহ কমিয়ে দেয়া হয়েছে। এতে চাহিদা অনুযায়ী চাল মিলছে না। পেলেও বাড়তি দামে কিনতে হচ্ছে। এতে ভোক্তা পর্যায়ে দাম বেড়ে যাচ্ছে।

চালের দাম ভোক্তার ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখা এবং সরবরাহ পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে দেশের বিভিন্ন স্থানে আড়তে অভিযান চলছে। চাল মজুতকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপরই অভিযানে নামে খাদ্য মন্ত্রণালয়, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরসহ সরকারের অন্যান্য সংস্থা।

মঙ্গল ও বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন পাইকারি ও খুচরা মার্কেটে অভিযান চালিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। এসব অভিযানে চাল ব্যবসার লাইসেন্স আছে কি না এবং অনুমোদনের বেশি মজুত করা আছে কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ফুড গ্রেইন লাইসেন্স যাচাইয়ের পাশাপাশি খাদ্যশস্যের ক্রয়-বিক্রয়ের রসিদও যাচাই করে দেখছেন অভিযান পরিচালনাকারীরা। একইসঙ্গে মিল গেটে কী মূল্যে চাল বিক্রি হচ্ছে, তা দেখা হচ্ছে।

রাজধানীতে গত দুই দিনের অভিযানে দেখা গেছে, মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা অভিযান শুরুর পরই দোকান বন্ধ করে বা ফাঁকা রেখে সরে পড়ছেন ব্যবসায়ীরা। যাদের পাওয়া যাচ্ছে তাদেরও অনেকে মেয়াদোত্তীর্ণ লাইসেন্সে ব্যবসা করছেন।

খুচরা বা পাইকারি পর্যায়ে ব্যবসায়ীরা কী পরিমাণ মজুত রাখতে পারবেন সে সম্পর্কে সঠিক ধারণা নেই ব্যবসায়ীদের। আবার ব্যবসায়ীদের অসহযোগিতার কারণে দোকানে কী পরিমাণ মজুত আছে তার কোনো সঠিক হিসাব পাননি অভিযানে নামা কর্মকর্তারা।

তবে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মোহাম্মদ শামসুজ্জামান জানান, লাইসেন্স করা থাকলে সংশ্লিষ্ট দোকানি ৩০ দিনে ৩০০ টন চাল মজুত রাখতে পারবেন। আর লাইসেন্স না থাকলে মোটামুটি ৫০ টন রাখার সুযোগ রয়েছে।

অভিযোগ আছে, মিলাররা ধান-চাল মজুত করে রাখছেন। একইভাবে করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোও মেমোরেন্ডাম অ্যাসোসিয়েশনের নীতি অনুমোদনের বাইরে গিয়ে ধান-চালের ব্যবসায় নেমেছে। তারা প্যাকেটজাত আকারে সেগুলো বাজারমূল্যের চেয়ে অনেক বাড়তি দামে বিক্রি করছে। এতে চালের ক্রয়ক্ষমতা ভোক্তার সাধ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে।

কারওয়ানবাজারে অভিযান

বুধবার দুপুর ১২টায় কারওয়ান বাজারের কিচেন মার্কেটে চালের আড়তে ঘণ্টাব্যাপী অভিযান পরিচালনা করেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মর্জিনা আক্তার। তিনি প্রায় দেড় ঘণ্টা ওই মার্কেটে অবস্থান করে বাজার পরিস্থিতি দেখার চেষ্টা করেন। এ সময় তিনি ব্যবসায়ীদের লাইসেন্স ও চালের মজুত পরিস্থিতি যাচাই করেন।

তবে বাবুবাজারের মতো কারওয়া বাজারেও অভিযান শুরুর পর দোকান রেখে ব্যবসায়ীদের সরে যেতে দেখা গেছে।

কিচেন মার্কেটের ব্যবসায়ী মাঈন উদ্দিন মানিক বলেন, ‘আমাদের এখানে আর কতটুক চাল রাখতে পারি! মোকাম, চাতাল ও মিল মালিকদের ধরেন। ওরা বাজার থেকে কিনে সব মজুত করে রাখছে। ফলে আমরা স্বাভাবিক সরবরাহটাও পাচ্ছি না। মার্কেট ওদের নিয়ন্ত্রণে।’

খাদ্য মন্ত্রণালয় বলছে, এই অভিযানগুলো তাদের নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ। তাহলে এই কারসাজির নেপথ্যের লোকদের বের করা যাচ্ছে না কেন- এমন প্রশ্নে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মর্জিনা খাতুন বলেন, ‘আমরা মাঠ পর্যায় থেকে নেয়া তথ্যগুলো উর্ধ্বতনদের জানাব। তারা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবেন। ব্যবসায়ীরা যে অভিযোগগুলো করছেন, সেগুলোর বিষয়ে আমরা যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করব।’

বাবুবাজার ও বাদামতলীতে অভিযান

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব হারুন অর রশীদের নেতৃত্বে মঙ্গলবার বিকেলে বাবুবাজারে চালের মার্কেটে অভিযান চালানো হয়। তবে এদিন অভিযান শুরুর পর মার্কেটের অধিকাংশ দোকানি শাটার নামিয়ে চলে যান। ফলে অধিকাংশ দোকান পরিদর্শন ছাড়াই তাদেরকে ফিরে আসতে হয়।

রাজধানীতে চালের এই বৃহৎ পাইকারি বাজারে বুধবার বুধবার দ্বিতীয় দিনের মতো অভিযান চালায় খাদ্য মন্ত্রণালয়। দুই/একটি ছাড়া প্রায় সব দোকানেই লাইসেন্সসহ যাবতীয় কাগজপত্র ঠিকঠাক পেয়েছেন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।

একই দিন দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তিন সদস্যের একটি টিম বাদামতলী সংলগ্ন দোকানগুলো মনিটরিং করেন। তবে প্রথম দোকানেই তারা ফুড গ্রেড লাইসেন্স পাননি। বাকি দোকানগুলোর মজুত পরিস্থিতি ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ঠিক ছিল।

অভিযানে প্রথম দোকান মেসার্স আফরা রাইস এজেন্সি দুই বছর যাবত ব্যবসা করলেও দোকানের কোনো ট্রেড লাইসেন্স বা কোনো কাগজপত্র পায়নি অভিযান পরিচালনাকারী টিম। পরবর্তীতে বেশ কয়েকটি দোকানে দৈনিক মজুতের পরিমাণ ও চাল কেনাবেচার রসিদ পরীক্ষা করে দেখেন অভিযানকারীরা।

অভিযান শেষে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মোহাম্মদ শামসুজ্জামান নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আমরা নিয়মিত বাজার মনিটরিংয়ের অংশ হিসেবে অভিযানে এসেছি। এখানে আমরা কোন দোকানের ফুড গ্রেড লাইসেন্স আছে কিনা এবং থাকলেও তা মেয়াদোত্তীর্ণ কি না এসব দেখছি। মজুত পরিস্থিতিও দেখেছি। এসব দেখে মোটামুটি সন্তোষজনক মনে হয়েছে।’

মোহাম্মদ শামসুজ্জামান জানান, লাইসেন্স করা থাকলে সংশ্লিষ্ট দোকানি ৩০ দিনে ৩০০ টন চাল মজুত রাখতে পারবেন। আর লাইসেন্স না থাকলে মোটামুটি ৫০ টন রাখার সুযোগ রয়েছে।

তিনি বলেন, ‘যাদের লাইসেন্সে সমস্যা আছে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। প্রয়োজনে আমরা জজকোর্টে মামলা করব।’

অভিযান পরিচালনাকারী টিমে আরও ছিলেন খাদ্য অধিদপ্তরের এমআইএসঅ্যান্ডএম বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মো. সেলিমুল আজম ও খাদ্য অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (সাইলো) রিয়াজুল আলম। এছাড়াও কোতয়ালী থানার একটি পুলিশ টিম ও আনসার সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

দোকানিদের বৈধ কাগজপত্র না থাকা প্রসঙ্গে বাবুবাজার ও কদমতলী চাল আড়তদার সমিতির সাধারণ সম্পাদক হাজী নিজামুদ্দিন নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আমরা আজ সকালেও প্রতিটি দোকানে লাইসেন্সসহ সব কাগজপত্র রাখার জন্য বলে এসেছি। লিফলেটও বিতরণ করেছি। কথা হচ্ছে, কোনো কিছুই শতভাগ হয় না। কয়েকটি দোকানে সমস্যা থাকতেই পারে। আমরা তাদের সমস্যা সমাধানের জন্য বলবো। সংশোধন না হলে আমরা তাদের পাশে দাঁড়াবো না।’

আরও পড়ুন:
ব্যবসায়ীর ঘরে সরকারি ১৫ মণ চাল
অভিযানের খবরে বাবুবাজারে চালের দোকান বন্ধ
কুষ্টিয়ায় চাল মজুতের অভিযোগ, মাঠে নামছে প্রশাসন
চালের বাজারে অভিযানের প্রস্তুতি, অভিযোগ জানাতে কন্ট্রোল রুম
ধান কেনায় প্রতিযোগিতার আগুন চালের বাজারে

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Declaration of new monetary policy to reduce inflation to 1 5 percent

মূল্যস্ফীতি ৭-৮ শতাংশে নামানোর লক্ষ্যে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা

মূল্যস্ফীতি ৭-৮ শতাংশে নামানোর লক্ষ্যে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের গেটে প্রতিষ্ঠানটির নামফলক। ছবি: ইউএনবি
বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে সোমবার সংবাদ সম্মেলনে নতুন মুদ্রানীতি উপস্থাপন করেন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাকি সময়ের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৭ থেকে ৮ শতাংশ নির্ধারণ করে নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

এ ছাড়াও জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪ থেকে ৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে সোমবার সংবাদ সম্মেলনে নতুন মুদ্রানীতি উপস্থাপন করেন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

বিনিময় হার, মুদ্রাস্ফীতি ও সুদের হারসহ তিনটি মূল আর্থিক সূচক স্থিতিশীল করতে নজর দেওয়া হয়েছে ঘোষিত মুদ্রানীতিতে।

এর লক্ষ্য বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবাহে উল্লেখযোগ্য হ্রাস সত্ত্বেও কিছুটা আর্থিক সরবরাহ বাড়ানো। কারণ বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা ও দেশের অভ্যন্তরীণ আর্থিক কেলেঙ্কারির প্রভাবের পাশাপাশি বাংলাদেশের জিডিপি ও ঋণ প্রবৃদ্ধি মন্থর হয়ে পড়েছে।

তবে নীতিগত সুদের হার অপরিবর্তিত থাকায় ঋণের সুদের হার আর বাড়বে না। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) সুপারিশ সত্ত্বেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক নীতি সুদহার বজায় রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

জানুয়ারিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ। আর ডিসেম্বরে ছিল ১০ দশমিক ৮৯ শতাংশ।

আরও পড়ুন:
নভেম্বরে দেশে মূল্যস্ফীতি ১১.৩৮ শতাংশ
অক্টোবরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২.৬৬ শতাংশ
সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ
মূল্যস্ফীতি আগস্টে কমে এসেছে: বিবিএস
জুলাইয়ে রেকর্ড উচ্চতায় মূল্যস্ফীতি

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The countrys first underwater photography smartphone Apo Reno 3 Series Unveiled

দেশের প্রথম আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফির স্মার্টফোন ‘অপো রেনো১৩ সিরিজ’ উন্মোচন

দেশের প্রথম আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফির স্মার্টফোন ‘অপো রেনো১৩ সিরিজ’ উন্মোচন সিরিজটি বাংলাদেশের বাজারে প্রথমবারের মতো আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফির সুযোগ উন্মুক্ত করেছে। ছবি: অপো
‘অপো রেনো১৩ সিরিজ’ হচ্ছে বাংলাদেশের প্রথম স্মার্টফোন যা আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফির সুযোগ দিচ্ছে। এটি আইপি৬৯-রেটেড ওয়াটার অ্যান্ড ডাস্ট রেজিস্ট্যান্স সুবিধার মাধ্যমে পানির ২ মিটার গভীরতায় ৩০ মিনিট পর্যন্ত ফটো ও ভিডিও ধারণের সুযোগ দেয়। এ ছাড়াও পানির অন্ধকার ও রঙের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে এআই কালার ক্যালিব্রেশন অ্যালগরিদম ব্যবহার করে ফোকাস, রঙ ও কনট্রাস্টের সমন্বয় করে।

বৈশ্বিক প্রযুক্তি ব্র্যান্ড ‘অপো’ রবিবার বাংলাদেশে যুগান্তকারী স্মার্টফোন সিরিজ ‘অপো রেনো১৩ সিরিজ’ উন্মোচন করেছে।

সিরিজটি বাংলাদেশের বাজারে প্রথমবারের মতো আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফির সুযোগ উন্মুক্ত করেছে।

অপোর ভাষ্য, স্মার্টফোনটি শুধু প্রযুক্তির প্রতীক নয়, বরং এটি ব্যবহারকারীদের জীবনকে আরও আনন্দময় ও সৃজনশীল করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।

আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি: এক নতুন অভিজ্ঞতা

‘অপো রেনো১৩ সিরিজ’ হচ্ছে বাংলাদেশের প্রথম স্মার্টফোন যা আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফির সুযোগ দিচ্ছে। এটি আইপি৬৯-রেটেড ওয়াটার অ্যান্ড ডাস্ট রেজিস্ট্যান্স সুবিধার মাধ্যমে পানির ২ মিটার গভীরতায় ৩০ মিনিট পর্যন্ত ফটো ও ভিডিও ধারণের সুযোগ দেয়। এ ছাড়াও পানির অন্ধকার ও রঙের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে এআই কালার ক্যালিব্রেশন অ্যালগরিদম ব্যবহার করে ফোকাস, রঙ ও কনট্রাস্টের সমন্বয় করে।

ফিচারটি ব্যবহারকারীদের পানির তলদেশে অসাধারণ ছবি ও ভিডিও ধারণ করতে সাহায্য করবে।

মডেল

‘অপো রেনো১৩ সিরিজ’-এর দুটি মডেল হলো ‘অপো রেনো১৩ ৫জি’ ও ‘অপো রেনো১৩ এফ’ ।

রেনো১৩ ৫জি: ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটের ৬.৫৯ ইঞ্চি ডিসপ্লে, ৫৬০০ এমএএইচ ব্যাটারি, ৮০ ওয়াট সুপারভোগ চার্জিং, ১২ জিবি র‌্যাম (১২জিবি এক্সটেন্ডেড) এবং ২৫৬ জিবি রম। এটি পাম হোয়াইট ও লুমিনাস ব্লু রঙে পাওয়া যাবে ৬৯ হাজার ৯৯০ টাকায়।

রেনো১৩ এফ: ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটের ৬.৬৭ ইঞ্চি ওলেড ডিসপ্লে, ৫৮০০ এমএএইচ ব্যাটারি, ৪৫ ওয়াট সুপারভোগ চার্জিং, ৮ জিবি র‌্যাম (৮জিবি এক্সটেন্ডেড) এবং ২৫৬ জিবি রম। এটি পাম পার্পল ও গ্রাফাইট গ্রে রঙে পাওয়া যাবে ৩৪ হাজার ৯৯০ টাকায়।

এআই প্রযুক্তির বিস্ময়

‘অপো রেনো১৩ সিরিজ’-এর মূল আকর্ষণ হচ্ছে এর অত্যাধুনিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংবলিত ফিচারগুলো।

এআই লাইভফটো: শাটার প্রেস করার আগে ও পরে ১.৫ সেকেন্ডের টাইম ক্যাপসুল রেকর্ড করে নেয়। এআই ডি-ব্লারিং, ইআইএস ও ভিজ্যুয়াল রিকগনিশন অ্যালগরিদম ব্যবহার করে শটগুলো স্থিতিশীল করে।

এআই এডিটর স্যুট: ঝাপসা ছবিকে হাই-কোয়ালিটি ভিজ্যুয়ালে রূপান্তর করে। এ ছাড়াও এআই আনব্লার, এআই রিফ্লেকশন রিমুভার এবং এআই ইরেজার ২.০-এর মাধ্যমে অপ্রয়োজনীয় বিষয় সরিয়ে দেওয়া যায়।

গেমিং ও নেটওয়ার্ক অভিজ্ঞতা

গেমার্স ও স্ট্রিমারদের জন্য ‘এআই লিংকবুস্ট ২.০’ ফিচার উল্লেখযোগ্য। এটি লো-সিগনাল অথবা ক্রাউডেড এরিয়াতে নেটওয়ার্ক শক্তিশালী রাখতে সাহায্য করে।

৯টি ৩৬০° ডিগ্রি অ্যান্টেনা, ডুয়েল-চ্যানেল ওয়াই-ফাই এবং ব্লুটুথ অ্যাসিলারেশন ব্যবহার করে নির্বিঘ্ন গেমিং ও স্ট্রিমিং অভিজ্ঞতা দেয়।

ডকুমেন্টেশন ও মাল্টি-টাস্কিং

দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহারের জন্য এ স্মার্টফোনে রয়েছে এআই সংবলিত ডকুমেন্টেশন টুলস। নিচে সেগুলো তুলে ধরা হলো।

ডকুমেন্টস অ্যাপ: লেখা সামারাইজেশন ও এডিটিং করতে সাহায্য করে।

এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট নোটস: ফরম্যাটিং ও কনটেন্ট এক্সপ্যানশন সক্ষমতা দেয়।

প্রি-অর্ডার অফার

অপো-ভক্তরা ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ‘রেনো১৩ সিরিজ’ প্রি-অর্ডার করতে পারবেন। প্রি-অর্ডারের সঙ্গেই বিশেষ উপহারসহ ড্রিম ট্রিপ জেতার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়াও অপো ট্রাভেল ব্যাগ এবং ১০০ শতাংশ শিওর শট অপো সুপার শিল্ড কার্ডসহ নানা আয়োজন রয়েছে।

সিরিজের বিষয়ে অপো সাউথ এশিয়ার মার্কেটিং ডিরেক্টর ইয়াং গু বলেন, “‘মেক ইউর মোমেন্ট’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আমরা বর্তমান সময়কে ধারণ ও ভালো লাগার মুহূর্তকে গ্রহণের জন্য একটি নতুন প্রজন্মকে ক্ষমতায়িত করছি।”

অপো বাংলাদেশ অথোরাইজড এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটরের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ডেমন ইয়াং বলেন, ‘এই অনন্য ফিচারটি স্মার্টফোনপ্রেমীদের কাছে পৌঁছে দিতে পেরে আমরা আনন্দিত। এ অর্জন প্রতিযোগিতামূলক বাজারে মানসম্পন্ন পণ্য পৌঁছে দিতে আমাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছে।”

আরও পড়ুন:
থ্রিডি গ্রাফিক্সের মানোন্নয়নে যৌথভাবে কাজ করবে অপো
১৭৯৯০ টাকায় অপোর নতুন স্মার্টফোন
এ সিরিজের নতুন ডিভাইস আনছে অপো
উয়েফার সঙ্গে অপো
ঈদে অপো স্মার্টফোন কিনে বাইক, ফ্রিজ-ওভেন জেতার সুযোগ

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
KSRM Starts Football Tournament

কেএসআরএম ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

কেএসআরএম ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু কেএসআরএম টুর্নামেন্টের ট্রফির পাশে আয়োজন সংশ্লিষ্টরা। ছবি: কেএসআরএম
রেফারি বাঁশিতে ফুঁ দিতেই শুরু হয়ে যায় যুদ্ধ। তবে এ যুদ্ধ সংঘাতের নয়, সৌহার্দ্যের ফুটবল যুদ্ধ।

টার্ফের সবুজ গালিচায় মৃদু আলোর অপরূপ দৃশ্য। চারপাশে সারিবদ্ধ দর্শকের ভিড়। থেমে থেমে উল্লাসের সুর বেজে উঠছে দর্শক ও খেলোয়াড়দের মাঝে।

রেফারি বাঁশিতে ফুঁ দিতেই শুরু হয়ে যায় যুদ্ধ। তবে এ যুদ্ধ সংঘাতের নয়, সৌহার্দ্যের ফুটবল যুদ্ধ।

প্রথম দিন প্রতিটি ম্যাচে ফুটবল শৈলীতে শেষমেশ জয়ের হাসি হাসে ছয়টি দল। তবে গোলে স্বপ্নভঙ্গ হলেও দারুণ খেলে সবার মন কেড়েছে প্রতিটি ফুটবল দল।

টানটান উত্তেজনার মধ্যে টুর্নামেন্টের প্রথম দিন অনুষ্ঠিত হয় ছয়টি ম্যাচ। হালিশহর কেএসআরএম টুর্নামেন্টের গতকালের চিত্র এটি।

নগরের হালিশহরের কেএসআরএম টার্ফে শুক্রবার টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করেন কেএসআরএমের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক নবাব সিরাজুদ্দৌলা, সেলিম উদ্দিন, করিম উদ্দিন ও সরওয়ার জাহান।

ওই সময় উপস্থিত ছিলেন পরিচালক (করপোরেট) শামসুল হক ও পরিচালক (বিক্রয় ও বিপণন) জসিম উদ্দিনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছে কেএসআরএম গ্রুপের বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সমন্বয়ে ২৮টি দল। প্রথম দিনে ১২টি দলই তাদের নৈপুণ্য দেখাতে সক্ষম হয়।

৫২ ম্যাচের প্রতিযোগিতামূলক এ টুর্নামেন্টের খেলা চলবে ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

আরও পড়ুন:
নারীদের ফুটবলে বাধার ঘটনায় উদ্বিগ্ন সরকার: প্রেস উইং
বর্ণিল আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো কেএসআরএম দশম গলফ টুর্নামেন্ট
‘মিস পেনাল্টি’ খেতাব পেয়ে যা বললেন এমবাপ্পে
সাফজয়ী মেয়েদের দেড় কোটি টাকা পুরস্কার দেবে বাফুফে
ফ্রান্স জাতীয় দলে নেই এমবাপে

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Love Days Special Campaign Gifts of Gifts of Love Day

সুন্দোরা বিউটির ভালোবাসা দিবসের বিশেষ ক্যাম্পেইন ‘গিফটস অব লাভ’

সুন্দোরা বিউটির ভালোবাসা দিবসের বিশেষ ক্যাম্পেইন ‘গিফটস অব লাভ’ সুন্দোরা বিউটির ক্যাম্পেইনের পোস্টার। ছবি: সুন্দোরা বিউটি
সুন্দোরা বিউটি বর্তমানে ১২০টিরও বেশি বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডের অনুমোদিত রিটেইলার। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রসাধনী, খেলনা ও গৃহসজ্জার পণ্য।

ভালোবাসা দিবসে সুন্দোরা বিউটি গ্রাহকদের জন্য আনছে তাদের নতুন বিশেষ ক্যাম্পেইন ‘গিফটস অব লাভ’।

ক্যাম্পেইনের বিশেষত্ব

এ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে গ্রাহকরা স্কিন কেয়ার, আইকনিক পারফিউম, বিশ্বখ্যাত মেকআপ ব্র্যান্ডের প্রসাধনী এবং সেন্টেড ক্যান্ডেলসহ প্রিমিয়াম সৌন্দর্য পণ্যের সমন্বয়ে একটি ব্যক্তিগত উপহার বাক্স তৈরি করতে পারবেন। প্রতিটি বাক্স সাজানো যাবে গ্রাহকের নিজস্ব স্বাদ ও পছন্দ অনুযায়ী, যা উপহারটিকে আরও অর্থবহ ও স্মরণীয় করে তুলবে।

নতুন ব্র্যান্ডের অন্তর্ভুক্তি

বাংলাদেশের অনুমোদিত সৌন্দর্য পণ্য রিটেইলার হিসেবে নিজেদের অবস্থান আরও মজবুত করতে সুন্দোরা বিউটি এবার নতুন কিছু বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড বাংলাদেশে এনেছে। এ ব্র্যান্ডগুলো হলো Montblanc, Jimmy Choo, Maison Margiela, TonyMoly, Moncler ও Yves Saint Laurent।

ব্র্যান্ডগুলোর এক্সক্লুসিভ কালেকশন শুধু সুন্দোরা বিউটির স্টোরেই পাওয়া যাবে।

সুন্দোরা বিউটির পরিসর

সুন্দোরা বিউটি বর্তমানে ১২০টিরও বেশি বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডের অনুমোদিত রিটেইলার। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রসাধনী, খেলনা ও গৃহসজ্জার পণ্য।

গ্রাহকরা sundora.com.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে কেনাকাটা করতে পারেন অথবা ঢাকার বনানী, গুলশান এবং ধানমন্ডিতে অবস্থিত সুন্দোরা বিউটির স্টোরগুলোতে সরাসরি গিয়ে তাদের পছন্দের পণ্য কিনতে পারেন।

ভালোবাসার বিশেষ উপহার

ভালোবাসা দিবসে সুন্দোরা বিউটির ‌‘গিফটস অব লাভ’ ক্যাম্পেইন নিয়ে আসছে এক অনন্য সুযোগ, যেখানে প্রতিটি উপহার বাক্স গ্রাহকের ভালোবাসার প্রতীক হয়ে দাঁড়াবে।

ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সুন্দোরা বিউটি আশা করছে, তাদের গ্রাহকরা নিজেদের প্রিয়জনের জন্য সবচেয়ে বিশেষ উপহার তৈরি করতে পারবেন।

আরও পড়ুন:
ভোজ্যতেল, এলএনজি, সারসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনবে সরকার
অসহযোগিতা করলে বাদ দিয়ে প্রশাসনে নতুন নিয়োগ: উপদেষ্টা আসিফ
সুনামগঞ্জ এসএ পরিবহনে কোটি টাকার ভারতীয় অবৈধ পণ্য
বাজারের ইলেকট্রিক্যাল পণ্যের অর্ধেকই নকল ও অনুমোদনহীন
প্লাস্টিক পণ্য রপ্তানি বেড়েছে ১৮ শতাংশ

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
FirstTrap will launch Bittusi in US Bangla Dhaka Travel Mart

ইউএস-বাংলা ঢাকা ট্রাভেল মার্টে বিটুসি চালু করবে ফার্স্টট্রিপ

ইউএস-বাংলা ঢাকা ট্রাভেল মার্টে বিটুসি চালু করবে ফার্স্টট্রিপ ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস ও ফার্স্টট্রিপের লোগো। কোলাজ: নিউজবাংলা
এ বিষয়ে আরও তথ্যের জন্য ফার্স্টট্রিপের ওয়েবসাইট (www.firsttrip.com) ভিজিট অথবা সর্বশেষ আপডেটের জন্য সোশ্যাল মিডিয়াতে ফার্স্টট্রিপ অনুসরণ করতে পারেন।

ডিজিটাল ট্রাভেল প্ল্যাটফর্ম ফার্স্টট্রিপ, ইউএস-বাংলা ঢাকা ট্র্যাভেল মার্ট-২০২৫-এ তার বিজনেস-টু-কনজিউমার (বিটুসি) পরিষেবা চালু করার মাধ্যমে ভ্রমণ বুকিংয়ের অভিজ্ঞতায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে প্রস্তুত।

প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে তিন দিনব্যাপী মেলা চলবে।

বাংলাদেশের ভ্রমণকারীদের আকর্ষণীয় সেবার নতুনত্ব, নির্বিঘ্ন, সাশ্রয়ী এবং ঝামেলামুক্ত ভ্রমণ পরিকল্পনা প্রদান করতে চায় ফার্স্টট্রিপ।

বিটুসি প্ল্যাটফর্মের প্রবর্তনের মাধ্যমে ফার্স্টট্রিপ ব্যবহারকারীদের তাৎক্ষণিক ফ্লাইট বুকিং, হোটেল রিজার্ভেশন, ভিসা প্রসেসিং, হলিডে প্যাকেজ এবং আকর্ষণীয় ভ্রমণ পরিকল্পনা চূড়ান্তকরণসহ সবকিছুই একটি সহজ ও সময়োপযোগী ওয়েবসাইট এবং মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে পাওয়া যাবে।

ঢাকা ট্র্যাভেল মার্ট-২০২৫-এ ফার্স্টট্রিপ ট্রাভেল পোর্টালটি বিটুবির সফলতার পর বিটুসি উদ্বোধনের মাধ্যমে সব শ্রেণির গ্রাহকদের কাছে পৌঁছাতে সক্ষম হবে।

ফার্স্টট্রিপের চিফ অপারেটিং অফিসার হাসনাইন রফিক বলেন, ‘বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ও জনপ্রিয় ইভেন্ট ইউএস-বাংলা ঢাকা ট্রাভেল মার্ট-২০২৫-এ আমাদের বিটুসি পরিষেবা চালু করতে পেরে আমরা আনন্দিত।

‘এ ছাড়া আমাদের প্ল্যাটফর্মটি ভ্রমণ পরিকল্পনাকে সহজ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এটি প্রত্যেকের জন্য আরও ব্যবহারযোগ্য এবং সুবিধাজনক করে তুলবে।’

ফার্স্টট্রিপের বিটুসি পরিষেবা উদ্বোধন উপলক্ষে একটি অভ্যন্তরীণ টিকেট কিনলে বিনা মূল্যে আরেকটি ফ্রি টিকেট উপভোগ করতে পারবেন। টিকেট অফারটি ইউএস-বাংলা এবং এয়ার অ্যাস্ট্রার মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারবেন।

মেলা চলাকালীন ৬ থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি বুকিং করে ভ্রমণ করতে পারবেন ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ৩০ জুনের মধ্যে। মূল্যছাড়ের অফারটি শুধু প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রযোজ্য।

মেলায় ফ্লাইট ও হোটেল বুকিংয়ের ওপর আকর্ষণীয় মূল্যছাড়ের অফারও থাকছে। এ ছাড়া ফার্স্টট্রিপের প্যাভিলিয়নে প্ল্যাটফর্মের একটি লাইভ ডেমো উপভোগ করতে পারবেন।

এ বিষয়ে আরও তথ্যের জন্য ফার্স্টট্রিপের ওয়েবসাইট (www.firsttrip.com) ভিজিট অথবা সর্বশেষ আপডেটের জন্য সোশ্যাল মিডিয়াতে ফার্স্টট্রিপ অনুসরণ করতে পারেন।

আরও পড়ুন:
নবজাতকের মৃত্যুতে হাসপাতালে হট্টগোল, ভিডিও করায় সাংবাদিককে মারধর
ইউএস বাংলা আনছে নতুন দুটি এয়ারবাস
৫০ তরুণ-তরুণীকে পাইলট বানাবে ইউএস-বাংলা

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Narayanganj Annual Sales Conference held in Taste and Sevory

নারায়ণগঞ্জে স্বাদ ও সেভরির বার্ষিক বিক্রয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

নারায়ণগঞ্জে স্বাদ ও সেভরির বার্ষিক বিক্রয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন বিভাগের কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন। ছবি: নিউজবাংলা
অনুষ্ঠানে ট্রাস্ট ইনফিনিটি ফার্মস বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. লিটন আকন্দ, চেয়ারম্যান মহসিনা আক্তার লুবনা, সহকারী মহাব্যবস্থাপক সুমন চন্দ্র হালদার এবং এইচআর ম্যানেজার মাকসুদ আহমেদ সজিবসহ বিভিন্ন বিভাগের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

ট্রাস্ট ইনফিনিটি ফার্মস বাংলাদেশের আয়োজনে স্বাদ ও সেভরি ব্র্যান্ডের বার্ষিক বিক্রয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জের বাংলার তাজমহলে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন বিভাগের কর্মীরা অংশগ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানটি ছিল একটি বিশেষ সম্মানী আয়োজন, যেখানে বিক্রয় প্রতিনিধিদের ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট ও উপহার বিতরণ করা হয়।

এ অনুষ্ঠানে ট্রাস্ট ইনফিনিটি ফার্মস বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. লিটন আকন্দ, চেয়ারম্যান মহসিনা আক্তার লুবনা, সহকারী মহাব্যবস্থাপক সুমন চন্দ্র হালদার এবং এইচআর ম্যানেজার মাকসুদ আহমেদ সজিবসহ বিভিন্ন বিভাগের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

বার্ষিক বিক্রয় সম্মেলনটি স্বাদ ও সেভরি ব্রান্ডের অর্জন ও সাফল্যের প্রতি আস্থার প্রতীক হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। এ ছাড়াও অনুষ্ঠানে বিক্রয় প্রতিনিধিদের প্রচেষ্টার স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে এবং তাদের অনুপ্রাণিত করার জন্য বিশেষ পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে।

আরও পড়ুন:
কুয়াকাটায় দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক পানি সম্মেলন শুরু
ডিসি সম্মেলন শুরু ১৬ ফেব্রুয়ারি, চলবে তিনদিন
ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোকে ২০০ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ দিতে ইইউ’র সমর্থন চাইল বাংলাদেশ
সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে ওলামা-মাশায়েখদের ৯ দাবি
হয়রানির উদ্দেশ্যে মামলায় আসামি করার অভিযোগ সাবেক নারী কাউন্সিলরের

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Implementation of Trade Facility Roadmap in passing from LDC is urgent trade adviser

এলডিসি থেকে উত্তরণে বাণিজ্য সুবিধা রোডম্যাপ বাস্তবায়ন জরুরি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

এলডিসি থেকে উত্তরণে বাণিজ্য সুবিধা রোডম্যাপ বাস্তবায়ন জরুরি: বাণিজ্য উপদেষ্টা ঢাকার বিয়াম ফাউন্ডেশনের মাল্টিপারপাস হলে মঙ্গলবার দুপুরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত ন্যাশনাল ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন কমিটির (এনটিএফসি) সভায় বক্তব্য দেন বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দীন। ছবি: বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
উপদেষ্টা বলেন, ‘দক্ষতার মাধ্যমে প্রতিযোগিতা বাড়াতে হবে। এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। ২০৩০ সাল পর্যন্ত আমাদের সময় আছে। আমি মনে করি, এটি দীর্ঘ সময়।’

স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন বা বাণিজ্য সুবিধার রোডম্যাপ বাস্তবায়ন জরুরি বলে অভিমত দিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দীন।

ঢাকার বিয়াম ফাউন্ডেশনের মাল্টিপারপাস হলে মঙ্গলবার দুপুরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত ন্যাশনাল ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন কমিটির (এনটিএফসি) সভায় তিনি এ অভিমত দেন।

ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন এগ্রিমেন্টের মূল উদ্দেশ্য হলো বাণিজ্য উদারীকরণের স্বার্থে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্পর্কিত বিধি-বিধান ও কর্মপদ্ধতি পর্যালোচনা করে আমদানি ও রপ্তানি পণ্যের প্রসার ও চলাচল ত্বরান্বিত করা।

সভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয়সংক্রান্ত বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী।

বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দীন বলেন, ‘আমরা ২০২৬ সালের নভেম্বরে এলডিসি গ্র্যাজুয়েট হতে যাচ্ছি। এই গ্রাজুয়েশনের কারণে সামনে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে আমাদের ওপর বিভিন্ন নিয়ম আসবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এলডিসি থেকে উত্তরণের কারণে আমাদের অর্থনীতিতে যে ধাক্কাটা আসবে, তা থেকে পরিত্রাণের নিয়ামক হচ্ছে সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।’

উপদেষ্টা বলেন, ‘দক্ষতার মাধ্যমে প্রতিযোগিতা বাড়াতে হবে। এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। ২০৩০ সাল পর্যন্ত আমাদের সময় আছে। আমি মনে করি, এটি দীর্ঘ সময়।

‘যদি ২০২৬ সালে এলডিসি থেকে আমরা গ্র্যাজুয়েট করি, আমি মনে করি আমাদের ওয়ার্কিং গ্রুপগুলো একসাথে কাজ করলে একটা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নির্ধারণ সম্ভব।’

একই সভায় লুৎফে সিদ্দিকী বলেন, ‘আমাদের একটি সুনির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ধারণ করে কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে হবে। সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে। পাশাপাশি ব্যবসা সহজীকরণ করতে হবে। আমরা সমন্বয় ও সহযোগিতা বাড়াতে চাই।’

আরও পড়ুন:
জগন্নাথ হলে সরস্বতী পূজামণ্ডপ পরিদর্শন দুই উপদেষ্টার
তিতুমীর কলেজ শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধরার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের
ভারতের সঙ্গে সব অসম চুক্তি নিয়ে আলোচনা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রেলকর্মীদের যৌক্তিক দাবি বিবেচনা করা হবে: অর্থ উপদেষ্টা
স্টাফদের দাবির বিষয়ে আলোচনার দরজা খোলা: রেলপথ উপদেষ্টা

মন্তব্য

p
উপরে