× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
The capital market is at the bottom of 11 months in the century
google_news print-icon

আবার ‘সেঞ্চুরিতে’ ১১ মাসের তলানিতে পুঁজিবাজার

আবার-সেঞ্চুরিতে-১১-মাসের-তলানিতে-পুঁজিবাজার
আরও ১১৫ পয়েন্ট পতনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক এখন গত বছরের ২৯ জুনের পর সর্বনিম্ন। সেদিন ডিএসইএক্সের অবস্থান ছিল ৬ হাজার ৪২ পয়েন্ট। তবে সে সময় বাজার তলানি থেকে উঠে আসছিল এবং বিনিয়োগকারীরা ছিল ফুরফুরে মেজাজে।

আরেক সেঞ্চুরিতে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের হতাশা আরও বাড়ল। ঢালাও পড়ল শেয়ারদর। এর মাধ্যমে সূচকের অবস্থান ১১ মাসের আগের অবস্থানে নেমে এল।

রোববার সপ্তাহের প্রথম দিন সূচক পড়ল ১১৫ পয়েন্ট। এ নিয়ে গত আট কর্মদিবসেই সূচক পড়ল ৫৫৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস সোমবারও সূচক পড়েছিল ১৩৪ পয়েন্ট। এর পরের তিন দিনই সূচক এক পর্যায়ে বেড়ে গিয়েও কমে যায়। এবারও তাই হলো।

সকাল ১০টায় লেনদেন শুরুর ৯ মিনিটে সূচক বাড়ে ৩৩ পয়েন্ট। আগের সপ্তাহের টালমাটাল পরিস্থিতি থেকে কিছুটা হাফ ছেড়ে বাঁচা যাবে কি না, এমন আশার কথা উঠার আগেই মিইয়ে যায়।

১০ মিনিটের পর থেকে টানা কমতে থাকে শেয়ারদর। আর সূচক দ্রুত নেমে আসতে থাকে। লেনদেনের শেষ পর্যন্ত এই বিষয়টি চালু থাকে।

বিনিয়োগকারীরা পারলে সব শেয়ার বিক্রি করে হাফ ছেড়ে বাঁচতে যায়। কিন্তু পড়তি বাজারে আসলে ক্রেতাও নেই সেভাবে। ফলে সর্বনিম্ন দরে শেয়ার বসিয়েও বিক্রি করা যাচ্ছে না।

সব মিলিয়ে লেনদেন হয়েছে ৬৮২ কোটি ২১ লাখ ৪০ হাজার টাকা, যা গত ৯ কর্মদিবসের মধ্যে সর্বনিম্ন।

আবার ‘সেঞ্চুরিতে’ ১১ মাসের তলানিতে পুঁজিবাজার
গত সপ্তাহের মতোই সূচক বেড়ে লেনদেন শুরু হলেও পরে টানা কমেছে

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক এখন গত বছরের ২৯ জুনের পর সর্বনিম্ন। সেদিন ডিএসইএক্সের অবস্থান ছিল ৬ হাজার ৪২ পয়েন্ট। তবে সে সময় বাজার তলানি থেকে উঠে আসছিল এবং বিনিয়োগকারীরা ছিল ফুরফুরে মেজাজে।

তখন শেয়ারদর ও সূচক বাড়ছিল সমানতালে। ফলে শেয়ার কিনে বেশিরভাগই মুনাফা করতে থাকে। আর প্রায় এক যুগের মন্দা কাটিয়ে পুঁজিবাজারে সুবাতাশ ফেরার পর উচ্চাশা বাড়তে থাকায় বিনিয়োগও ক্রমেই বাড়তে থাকে।

কিন্তু সেই উচ্চাশা এখন গলার কাঁটা হয়েছে। বিশেষ করে যারা মার্জিন ঋণ নিয়ে বিনিয়োগ করে আটকে গেছেন, তাদের পক্ষে বের হওয়া কঠিন। মার্জিন ঋণে কেনা শেয়ারের দর ২০ শতাংশ কমলে বিনিয়োগকারীর লোকসান হয় দ্বিগুণ। আর ঋণদাতারা তখন বাড়তি টাকা জমা দেয়ার জন্য চাপ দেয়, অথবা শেয়ার বিক্রি করে তাদের টাকা ফিরিয়ে দিতে বলে। এতেও বেড়ে যায় বিক্রয় চাপ।

আবার যারা মার্জিণ ঋণ নেয়নি, তারাও আরও কমে যাবে ভেবে শেয়ার বিক্রি করে দিয়ে টাকা নিয়ে বাজারে ঊর্ধ্বমুখি প্রবণতা ফেরার অপেক্ষায় আছেন।

রোববার সব মিলিয়ে কমেছে ৩৪৫টি শেয়ারের দর। বিপরীতে বেড়েছে কেবল ২১টির। আর ১৩টি কোম্পানি দর ধরে রাখতে পারে।

আতঙ্ক এতটাই জেঁকে বসেছে যে ২২টি খাতের মধ্যে নয়টির শতভাগ শেয়ারের দর কমেছে। এগুলো হলো সাধারণ বিমা, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক, কাগজ ও প্রকাশনা, সেবা ও আবাসন, ভ্রমণ ও অবসর, চামড়া, পাট ও করপোরেট বন্ড খাত।

এর বাইরে ব্যাংক খাতে দুটি কোম্পানির শেয়ারের দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ২৬টির দর, আর্থিক খাতে তিনটির বিপরীতে ১৮টি, ওষুধ ও রসায়ন খাতে দুটির বিপরীতে ২৯টি, বস্ত্র খাতে তিনটি কোম্পানির বিপরীতে ৫৩টি, প্রকৌশল খাতে তিনটির বিপরীতে ৩৯টি, মিউচ্যুয়াল ফান্ডে দুটির বিপরীতে ৩০টি, জীবন বিমায় ৪টির বিপরীতে ৯টি, বিবিধ খাতে ২টির বিপরীতে ১২টি, তথ্য প্রযুক্তিতে একটির বিপরীতে ১০টি, সিরামিক খাতে একটির বিপরীতে চারটি, সিমেন্ট খাতে একটির বিপরীতে ৬টি কোম্পানি দর হারিয়েছে।

পুঁজিবাজার বিশেষজ্ঞ ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি ইনভেস্টমেন্ট প্রমোশন সার্ভিসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোস্তাক আহমেদ সাদেক নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বাজারে চরম অস্থিরতা বিরাজ করছে। আতঙ্কের মধ্যে আছেন ছোট-বড় সব বিনিয়োগকারী। দেশে মল্যস্ফীতি নিয়ে আতঙ্ক আছে। ডলারের বাজারের অস্থিরতা নিয়ে আতঙ্ক। সব মিলিয়ে বাজারের প্রতি একেবারেই আস্থা নেই বিনিয়োগকারীদের। এ সব কারণেই বাজারে টানা পতন হচ্ছে।’

ঢালাও পতন

বিএসইসির সিদ্ধান্তে এক দিনে দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ৫ শতাংশ হলেও ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের লভ্যাংশ ঘোষণার কারণে এই সীমা ছিল না। এই ‘সুযোগে’ কোম্পানিটির দর কমেছে ৭.৯৩ শতাংশ।

এ নিয়ে গত সাত কর্মদিবসের মধ্যে ছয় দিনই দাম কমল কোম্পানিটির। ৩৪ টাকা ৪০ পয়সা থেকে নেমে এসেছে ২৯ টাকা ৩০ পয়সায় যা গত এক বছরের সর্বনিম্ন অবস্থান থেকে ১০ শতাংশ কেবল বেশি।

৫ শতাংশ পর্যন্ত দর কমেছে ৭টি কোম্পানির। আর ভগ্নাংশের হিসাবের কারণে ৫ শতাংশ পর্যন্ত কমতে না পেরে আশেপাশে কমেছে আরও ৬০টির বেশি কোম্পানির দর।

সব মিলিয়ে ১১১টি কোম্পানির দর কমেছে ৪ শতাংশের বেশি। আরও ৭১টির দর কমেছে ৩ শতাংশের বেশি।

সবচেয়ে বেশি দরপতনের তালিকায় অবশ্য ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী ব্যাংকের নাম দেখাচ্ছে। কোম্পানিটি দর হারিয়েছে ৮.৮৫ শতাংশ। আগের দিন দর ছিল ১১ টাকা ৩০ পয়সা। এক টাকা কমে হয়েছে ১০ টাকা ৩০ পয়সা।

তবে কোম্পানিটির লভ্যাংশ ঘোষণার সমন্বয় হয়েছে। রেকর্ড ডেট বৃহস্পতিবারের দরের সঙ্গে ৫ শতাংশ বোনাস শেয়ার সমন্বয়ে দর দাঁড়ায় ১০ টাকা ৮০ পয়সা। অর্থাৎ দর কমেছে আসলে ৪০ পয়সা। তবে বিনিয়োগকারীরা ৫০ পয়সা পাবেন নগদ লভ্যাংশ হিসেবে। নগদ লভ্যাংশ সমন্বয়ের কথা না থাকলেও দেশের পুঁজিবাজারে শেয়ারের দর নগদ লভ্যাংশের সঙ্গে মিল রেখে কমে যেতে দেখা যায়।

বিপরীতে যে কয়টি কোম্পানির দর বেড়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে ঋণ কেলেঙ্কারিতে ডুবে যাওয়া ফার্স্ট ফাইন্যান্সের দর। আগের দিন দাম ছিল ৫ টাকা ৬০ পয়সা। বাড়ার সুযোগ ছিল ৫০ পয়সা। ততটাই বেড়েছে।

এছাড়া কোনো একটি কোম্পানির দরও সার্কিট ব্রেকার ছুঁতে পারেনি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫.৬ শতাংশ বেড়েছে ডেল্টা লাইফের দর।

আরও দুটির দর ৪ শতাংশের বেশি দুটির দর ৩ শতাংশের বেশি, ৩টির দর ২ শতাংশের বেশি এবং চারটির দর বেড়েছে এক শতাংশের বেশি।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজারে ধসে বিনিয়োগকারীরা দিশেহারা
তহবিলে প্রতিশ্রুত অর্থ না আসায় ক্ষোভ সিএমএসএফের
ফের পতনের ধারায় পুঁজিবাজার
এসএফআইএল সিকিউরিটিজের যাত্রা শুরু
‘শ্রীলঙ্কার বিপর্যয়ে’ ভয় দেখাল দেশের পুঁজিবাজার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে