× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
The capital market was scared again
google_news print-icon

‘শ্রীলঙ্কার বিপর্যয়ে’ ভয় দেখাল দেশের পুঁজিবাজার

শ্রীলঙ্কার-বিপর্যয়ে-ভয়-দেখাল-দেশের-পুঁজিবাজার
ডিএসই ব্রোকারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রিচার্ড ডি রোজারিও নিউজবাংলাকে বলেন, ‘অনেক ক্ষেত্রে যা হচ্ছে তার চাইতেও বেশি লেখালেখি হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন নেতিবাচক লেখালেখি হচ্ছে, শেয়ারিং হচ্ছে। বিষয়টা মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে গেছে। অনেকেই আতঙ্কিত হচ্ছেন। এটা বাজারে একটা প্রভাব ফেলেছে বা ফেলছে।’

ঈদের অবসর শেষে দুই দিনে পুঁজিবাজারে সূচক যতটা বেড়েছিল, তৃতীয় দিনে তার ৬০ শতাংশ কমে গিয়ে উদ্বেগে রাখা পুঁজিবাজার চতুর্থ কর্মদিবসে এতে দেখাল আরও ভয়।

বুধবার লেনদেন শুরুর সোয়া এক ঘণ্টা পর্যন্ত সূচক বেড়ে লেনদেন হতে থাকলেও এরপর তা টানা নিচে নেমে আসে। ৭৩ পয়েন্ট দরপতনে লেনদেন কমে ১০০ কোটি টাকার বেশি।

পুঁজিবাজার-সংশ্লিষ্ট একজন শীর্ষ কর্মকর্তার ধারণা, শ্রীলঙ্কায় অর্থনৈতিক বিপর্যয়ে মনস্তাত্ত্বিক প্রভাব পড়েছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। বাংলাদেশের অর্থনীতিও বিপাকে পড়বে বলে সামাজিকমাধ্যমে যেসব অপপ্রচার চলছে, তার প্রভাব পড়েছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে।

রোজার মতোই এক দিনে তিন শতাধিক শেয়ারের দরপতনের স্মৃতিও ফিরে এসেছে। একগুচ্ছ কোম্পানি দরপতনের সর্বোচ্চ সীমার কাছাকাছিতে নেমে লেনদেনের বিষয়টিও দেখা গেল বেশ কিছুদিন পর।

দিন শেষে ৩৫টি কোম্পানির শেয়ারের দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ৩২৩টির দর। অপরিবর্তিত থাকে ২১টির।

একটি কোম্পানির দরও দিনের দর বৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমা ছুঁতে পারেনি, যে চিত্রটি দেখা গেছে রোজার শুরু থেকে শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত। সবচেয়ে বেশি দর বৃ্দ্ধি পাওয়া কোম্পানির শেয়ারে যোগ হয়েছে ৬.৯৬ শতাংশ।

বিপরীতে দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ছুঁয়ে বা কাছাকাছি পতন হয়েছে ২০টির মতো কোম্পানির। আর একটি কোম্পানির লভ্যাংশ সংক্রান্ত কারণে মূল্যসীমা না থাকায় একটি কোম্পানির দর কমেছে ৬.৩৭ শতাংশ।

ঢালাও পতনের দিন এমন কোনো খাত ছিল না যে খাতের বিনিয়োগকারীরা কিছুটা হলেও স্বস্তিতে থাকবে। বস্ত্র খাতে ৫৪টি কোম্পানির দরপতনের বিপরীতে বেড়েছে কেবল তিনটির, সাধারণ বিমা খাতের ৩৭টি কোম্পানির দর পতনের বিপরীতেও তিনটির, প্রকৌশল খাতে ৩৮টি কোম্পানির দরপতনের বিপরীতে কেবল দুটির, ব্যাংক খাতের ২৩টির দর পতনের বিপরীতে দুটির দর বেড়েছে।

‘শ্রীলঙ্কার বিপর্যয়ে’ ভয় দেখাল দেশের পুঁজিবাজার
বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক টানা পড়েছে বেলা সোয়া ১১টা থেকে

ডিএসই ব্রোকারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রিচার্ড ডি রোজারিও মনে করেন, শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি ধসে যাওয়ার পর সামাজিক মাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে যেসব লেখালেখি হচ্ছে, তার প্রভাব পড়েছে পুঁজিবাজারে।

তিনি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘অনেক ক্ষেত্রে যা হচ্ছে তার চাইতেও বেশি লেখালেখি হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন নেতিবাচক লেখালেখি হচ্ছে, শেয়ারিং হচ্ছে। বিষয়টা মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে গেছে। অনেকেই আতঙ্কিত হচ্ছেন। এটা বাজারে একটা প্রভাব ফেলেছে বা ফেলছে।’

শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করার পর দেশটিতে অস্থিরতা ছড়িয়ে পড়েছে। পদত্যাগী সরকারের মন্ত্রী, সংসদ সদস্যদের ওপর হামলা চলছে।

বাংলাদেশের অর্থনীতির সঙ্গে শ্রীলঙ্কার কোনো তুলনাই চলে না- বলছেন অর্থনীতিবিদরা। এমনকি দাতা সংস্থা এডিবিও বলেছে, করোনার প্রভাব কাটিয়ে বিশ্বে যে কয়টি অর্থনীতি সবচেয়ে ভালো করেছে, বাংলাদেশ তার মধ্যে একটি।

পতন চলছে ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকেই

গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে সংশোধনে যাওয়া পুঁজিবাজারে ফেব্রুয়ারির চতুর্থ সপ্তাহে ইউক্রেনে রুশ হামলার পর নামে ধস। সে সময় ধস ঠেকাতে নানা পদক্ষেপ ব্যর্থ হওয়ার পর রোজার শেষ সপ্তাহ থেকে আবার ধীরে ধীরে লেনদেন বাড়তে থাকে। ক্রয়চাপ বাড়ার পর শেয়ারদর ও সূচক ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে।

ঈদের সব অবসর শেষে চলতি সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছুঁই ছুঁই হওয়ার পরের দুই দিনে তা এক হাজার ২০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায়।

তবে মঙ্গলবার শেষ সোয়া এক ঘণ্টায় হঠাৎ করেই পুঁজিবাজারের সূচক নিচে নেমে আসে দ্রুত। পরে জানা যায়, বিনিয়োগকারীদের মধ্যে গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে যে, এক দিনে দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে আবার ১০ শতাংশ করা হচ্ছে।

তবে ডিবিএ সভাপতি রিচার্ড ডি রোজারিও জানান, তারা এমন কোনো ইঙ্গিত পাননি। তিনি বলেন, 'এটা নিয়ে কোনো আলোচনা নেই। না ব্রোকারদের মধ্যে, না বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। এমনকি নিয়ন্ত্রক সংস্থার পক্ষ থেকে এমন কোনো ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি। আলোচনা নেই, এটা বাজারে প্রভাব ফেলছে না, এই মুহূর্তে।’

বুধবারও শুরুতে সূচক বেড়েই লেনদেন হচ্ছিল। বেলা ১১টা ১৭ মিনিটেও সূচক আগের দিনের চেয়ে ১১ পয়েন্ট বেশিতে লেনদেন হচ্ছিল। এরপর শুরু হয় আগের দিনের মতো পতন। এই অবস্থান থেকে বেলা সোয়া ২টা পর্যন্ত টানা পতন হয়। সে সময় আগের দিনের চেয়ে ৮০ পয়েন্ট, আর দিনের সর্বোচ্চ অবস্থান থেকে ৯১ পয়েন্ট কমে লেনদেন হতে থাকে।

শেষ ১৫ মিনিটে সেখান থেকে সূচক কিছুটা বাড়লেও দিন শেষে ৭৩ পয়েন্ট হারিয়ে বিনিয়োগকারীদের আবার হতাশায় ফেলে পুঁজিবাজার।

দিন শেষে লেনদেন হয়েছে এক হাজার ১৩৫ কোটি ৭০ লাখ ৮৭ হাজার টাকা। আগের দিন হাতবদল হয়েছিল এক হাজার ২৫৮ লাখ ৫৮ হাজার টাকা, যা ছিল গত ১৩ ফেব্রুয়ারির পর সর্বোচ্চ।

লেনদেন কমলেও টানা তিন দিন হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন গত ১৬ ফেব্রুয়ারির পর প্রথমবারের মতো দেখল দেশের পুঁজিবাজার।

পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান এক্সপো ট্রেডার্সের সিইও শহিদুল হোসেন নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বাজারে অস্বাভাবিক কিছু ঘটেনি। মার্চেন্ট ব্যাংকসহ কিছু প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী শেয়ার কিনেছিল। কিছু প্রফিট হয়েছে, প্রফিট টেকিংয়ের কারণে কিছুটা ডাউন।’

তিনি বলেন, ‘লক্ষ করে দেখবেন যে বাজারে টার্নওভার ভালো রয়েছে। লেনদেন ভালো রয়েছে বলে আশঙ্কার কিছু নেই। বিনিয়োগ হচ্ছে, প্রফিট টেকিং হচ্ছে। সহজ সমীকরণ।’

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি ব্রোকারেজ হাউসের শীর্ষ কর্মকর্তা নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বাজারে স্থিতিশীলতা এসেছে, এটা বলা যায় না। কিছু প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের দিয়ে শেয়ার কেনানো হচ্ছে, যার কারণে টার্নওভার ভালো।

‘এই দামেই কিছুদিন বেচাকেনা হবে। এই হাত, ওই হাত ঘুরবে। বাজারে আসলে গতি ফিরবে কি না সেটা আলাদা বিষয়, সময়ই বলে দেবে।’

ডিএসই ব্রোকারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রিচার্ড ডি রোজারিও বলেন, ‘মার্কেট খারাপ হলেই মানুষ কারণ খোঁজা শুরু করে। গত দুই দিন যে ভালো ছিল, কেউ কিন্তু জানতে চায়নি যে কেন ভালো হলো? একটু খারাপ হলেই জানতে চায় সবাই।

‘বাজার ডিমান্ড অ্যান্ড সাপ্লাইয়ের ওপর চলে। সাপ্লাই বা সেলার বেশি। মার্চেন্ট ব্যাংক বা অন্য যে কেউই হোক, তার ক্যাপাসিটির বেশি তো কিনতে পারবে না।’

সূচকের বড় পতনে যেসব কোম্পানি

গ্রামীণ ফোনের ১.০৭ শতাংশ দর পতনের কারণে সূচক পড়েছে সবচেয়ে বেশি ৭.৫১ পয়েন্ট। রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান আইসিবির ৩.১৬ শতাংশ দরপতন সূচক কমিয়েছে ৪.৩৫ পয়েন্ট।

এছাড়া রবি ৪.২৯ পয়েন্ট, স্কয়ার ফার্মা ২.৯ পয়েন্ট, ইউনাইটেড পাওয়ার ২.১৮ পয়েন্ট, লাফার্জ হোলসিম সিমেন্ট ২.০৯ পয়েন্ট, ইউনিক হোটেল ১.৭৩ পয়েন্ট, বেক্সিমকো ফার্মা ১.৬১ পয়েন্ট, আর এ কে সিরামিকস ১.২৬ পয়েন্ট এবং এসিআই লিমিটেড সূচক ফেলেছে ১.২২ পয়েন্ট।

সব মিলিয়ে কেবল ১০টি কোম্পনিই সূচক ফেলেছে ২৯ পয়েন্ট।

অন্যদিকে সূচকে সবচেয়ে বেশি পয়েন্ট যোগ করা ১০টি কোম্পানি মিলিয়েও যোগ করতে পারেনি ১০ পয়েন্ট।

এর মধ্যে বেক্সিমকো লিমিটেড একাই যোগ করেছে ২.৫৮ পয়েন্ট। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ওয়ালটন ২.২৮ পয়েন্ট আর তৃতীয় অবস্থানে থাকা এসিআই ফর্মুলা যোগ করেছে ১.০৩ পয়েন্ট।

এর বাইরে কোনো কোম্পানিই এক পয়েন্ট যোগ করতে পারেনি। ওপরের তিনটি এবং ম্যারিকো, বিডি ফাইন্যান্স, ট্রাস্ট ব্যাংক, যমুনা অয়েল, আরডি ফুড, বার্জার পেইন্টস ও সিভিও পেট্রো ক্যামিকেলস মিলিয়ে যোগ করতে পেরেছে ৯.৮৯ পয়েন্ট।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশ

এই তালিকার শীর্ষে থাকা বিডি ফাইনান্সের শেয়ারদরে যোগ হয়েছে ৬.৯৬ শতাংশ। আগের দিন দর ছিল ৪৩ টাকা ১০ পয়সা। সেটি বেড়ে হয়েছে ৪৬ টাকা ১০ পয়সা।

দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ইমাম বাটনের শেয়ারদরে যোগ হয়েছে ৬.৯৫ পয়েন্ট। এই কোম্পানিটির শেয়ারদর টানা তিন দিন পাঁচ শতাংশ বা কাছাকাছি দর কমেছিল।

তৃতীয় অবস্থানে থাকা এসিআই ফর্মুলেশনের দর বেড়েছে ৬.৫ পয়েন্ট। দিনের শুরুতে বেড়েছিল ১০ শতাংশের মতো। আগের দুই দিন কোম্পানটির দর ২০ শতাংশের বেশি বেড়েছিল।

চতুর্থ অবস্থানে থাকা আরডি ফুডের দর ৪.৭৫ শতাংশ বেড়েছে। আগের দিন দর ছিল ৫৬ টাকা ৮০ পয়সা। সেটি বেড়ে হয়েছে ৫৯ টাকা ৫০ পয়সা।

এছাড়া বঙ্গজের দর ৩.২০ শতাংশ, সিভিও পেট্রো ক্যামিকেলের দর ২.৯২ শতাংশ, পদ্মা লাইফের দর ২.০৩ শতাংশ, জিকিউ বলপেনের দর ১.৯৬ শতাংশ, ডেফোডিলস কম্পিউটারের দর ১.৭৩ শতাংশ এবং আমান ফিডের দর বেড়েছে ১.৬৭ শতাংশ।

দর পতনের শীর্ষ দশে যেসব কোম্পানি

এক দিনে দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ৫ শতাংশ হলেও এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের দর এরচেয়ে বেশি কমতে পেরেছে এর লভ্যাংশ সংক্রান্ত ঘোষণার কারণে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি দেড় টাকা লভ্যাংশ ঘোষণার পর এর লেনদেনে কোনো মূল্যসীমা ছিল না।

এই লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের মনঃপুত না হওয়ার পর দর কমেছে ৬.৩৭ শতাংশ। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৭২ টাকা ২০ পয়সায়, সেটি নেমে এসেছে ৬৭ টাকা ৬০ পয়সা।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির পর উড়তে থাকা জেএমআই হসপিটালের দর কমেছে ৫ শতাংশ। টানা বাড়তে থাকা কোম্পানিটির দর আগেরদিনও প্রায় সম হারে কমেছিল।

এছাড়া জেমিনি সি ফুডের দর ৪.৯৮ শতাংশ, পেপার প্রসেসিংয়ের দর ৪.৯৬ শতাংশ, মনস্পুল পেপারের দর ৪.৯৫ শতাংশ, প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের দর ৪.৯৪ শতাংশ, জিলবাংলা সুগারের দর ৪.৯২ শতাংশ, ইউনিক হোটেলের দর ৪.৮৫ শতাংশ, তমিজউদ্দিন টেক্সটাইলের দর ৪.৭৭ শতাংশ, ইস্টার্ন হাউজিংংয়ের দর ৪.৭২ শতাংশ, কমেছে।

আরও ২৩টির দর ৪ শতাংশের বেশি, ৫০টির দর ৩ শতাংশের বেশি এবং ৯৬টির দর কমেছে ২ শতাংশের বেশি।

আরও পড়ুন:
হঠাৎ বিক্রয়চাপে পতন, আরও বাড়ল লেনদেন
সূচক পাঁচ সপ্তাহের সর্বোচ্চ, লেনদেন তিন মাসের
‘ঈদ অবসর’ শেষে লেনদেনে ‘চার শুভ ইঙ্গিত’
ঈদের ছুটি শেষে লেনদেনে ফের ভাটা
গোমড়া মুখে ঈদের ছুটিতে পুঁজিবাজার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে