× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
The highest transaction in the capital market during Ramadan
google_news print-icon

পুঁজিবাজারে রোজায় সর্বোচ্চ লেনদেন 

পুঁজিবাজারে-রোজায়-সর্বোচ্চ-লেনদেন 
পুঁজিবাজারে লেনদেন বাড়তে থাকায় হতাশ হয়ে যাওয়া বিনিয়োগকারীরা আবার আশাবাদী হয়ে উঠছেন। ফাইল ছবি/নিউজবাংলা
ইউক্রেনে রুশ হামলার পর বাজারে যে ধস নামে, সেটি ঠেকাতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি এক দিনে দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশ ঠিক করে দিয়েছিল মার্চে। শুরুতে এটি বাজারে পতন ঠেকাতে পারলেও পরে এটিই লেনদেন কমে যাওয়ার একটি কারণ হিসেবে দেখা দেয়। ২০ এপ্রিল দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা সেখান থেকে বাড়িয়ে ৫ শতাংশ করার পর থেকে লেনদেন বাড়তে থাকে।

এক দিনে দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা দুই শতাংশ থেকে বাড়িয়ে পাঁচ শতাংশ করার পর লেনদেন ধারাবাহিকভাবেই বাড়ছে। টানা চার দিন বেড়ে এক দিন সূচক কমার দিন কেবল কমেছে লেনদেন।

বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে যত টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে, চলতি রমজান মাসে এর আগে তা কখনও হয়নি। লেনদেন বাড়তে থাকাকে বাজারের জন্য ইতিবাচক হিসেবে দেখা হচ্ছে। আর হতাশ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আবার আশা তৈরি হচ্ছে।

গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া বাজার সংশোধনে কখনও কখনও সূচক বেড়েছে টানা কয়েক দিন। এরপর আবার সংশোধনে গিয়ে টানা পড়তে থাকার প্রবণতা দেখা গেছে।

তবে রমজানের শুরুতে ধস পরিস্থিতি থেকে গত সপ্তাহে পুঁজিবাজারের ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দেখা গেছে। চলতি সপ্তাহে দেখা গেছে ব্যতিক্রম এক চিত্র। দুই সপ্তাহ মিলিয়ে টানা চার কর্মদিবস বাড়ার পর সূচক কমেছিল এক দিন। এবার সংশোধন এই এক দিনেই শেষ হয়েছে।

সোমবার সূচক সামান্য কমলেও মঙ্গলবারই ঘুরে দাঁড়ায় পুঁজিবাজার। পরদিন বুধবার দিনভর উঠানামা করতে করতে বেলা শেষে প্রায় আগের দিনের অবস্থানেই শেষ হয় লেনদেন। সূচক বাড়ে কেবল ০.০৭ পয়েন্ট।

এদিন বাজারের ইতিবাচক প্রবণতা যেটি দেখা গেছে, সেটি হলো লেনদেন। দুই সপ্তাহ আগে যেটি চার শ কোটি টাকার নিচে নেমে গিয়েছিল, সেটি এখন নয় শ কোটি টাকা ছাড়িয়ে আবার হাজার কোটি টাকার দিকে ছুটছে।

বেলা শেষে ৯৩২ কোটি ৪৯ লাখ ৩২ হাজার টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে, যা রোজায় এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ। ঈদের আগে কেবল আর একটি কর্মদিবস আছে। বৃহস্পতিবার সেটি এক হাজার কোটি টাকা ছড়ায় কি না, সেটিই এখন দেখার বিষয়।

গত ২৪ এপ্রিল ৮৯৫ কোটি ৮৪ লাখ ২৪ হাজার টাকা ছিল রোজার সর্বোচ্চ লেনদেন। আর মাসটির প্রথম কর্মদিবস ৩ এপ্রিল লেনদেন ছিল ৮৩৬ কোটি ৬২ লাখ ৮৬ হাজার টাকা।

ইউক্রেনে রুশ হামলার পর বাজারে যে ধস নামে, সেটি ঠেকাতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি এক দিনে দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশ ঠিক করে দিয়েছিল মার্চে। শুরুতে এটি বাজারে পতন ঠেকাতে পারলেও পরে এটিই লেনদেন কমে যাওয়ার একটি কারণ হিসেবে দেখা দেয়।

পুঁজিবাজারে রোজায় সর্বোচ্চ লেনদেন
ঈদের আগে আগে লেনদেনের এই চাঙাভাব বিনিয়োগকারীদেরকে কিছুটা হলেও স্বস্তি দিচ্ছে

পুঁজিবাজারে কোনো কোম্পানির দুই শতাংশ দরপতন খুবই স্বাভাবিক একটি চিত্র। নানা সময় দেখা যায়, এর চেয়ে বেশি দর কমার পর সেদিনই ক্রয়চাপে আরও দাম বেড়েছে। কিন্তু দুই শতাংশের এই বিধানের কারণে দেখা যায়, দুই শতাংশ দর কমে যাওয়ার পর ক্রেতা উধাও হয়ে যাচ্ছে। এভাবে দিনের পর দিন দরপতন ঘটতে থাকে।

গত ২০ এপ্রিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশ করার পরদিন থেকেই লেনদেনে দেখা যায় ইতিবাচক প্রবণতা।

আদেশ আসার পর প্রথম কর্মদিবস ২১ এপ্রিল লেনদেন দেড় শ কোটি টাকা বেড়ে হয় ৭৫৪ কোটি ৭ লাখ ৭৩ হাজার টাকা। পরের কর্মদিবস ২৪ এপ্রিল লেনদেন আরও বেড়ে হয় ৮৯৫ কোটি ৮৪ লাখ ২৪ হাজার টাকা।

এই দুই দিন মিলিয়ে মোট চার কর্মদিবস সূচক বাড়ার পর ২৫ এপ্রিল বাজার সংশোধনে লেনদেন এক দিন কমে হয় ৫৯৩ কোটি ১ লাখ ৬৩ হাজার টাকা।

তবে সংশোধন কাটিয়ে পরের দিনই লেনদেন এখান থেকে দেড়শ কোটি টাকা বেড়ে হয় ৭৬৬ কোটি ৭৪ লাখ ৬৩ হাজার টাকা।

সেখান থেকে আরও ১৬৫ কোটি ৭৪ লাখ ৬৯ হাজার টাকা বাড়ল লেনদেন।

এদিন বেড়েছে বেশিরভাগ শেয়ারের দরও। সব মিলিয়ে ১৭১টি কোম্পানির দর বেড়েছে, কমেছে ১৫৮টির, আর অপরিবর্তিত ৫২টির দর ছিল অপরিবর্তিত।

স্টক ব্রোকার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রিচার্ড ডি রোজারিও নিউজবাংলাকে বলেন, ‘ঈদের আগে বাজার থেকে টাকা তোলার সুযোগ না থাকায় সেল প্রেসারটা ছিল না। লেনদেনও বেড়েছে। ঈদের পরে সেল প্রেসার থাকার কথা নয়, আশা করা যাচ্ছে বাজার সার্বিক অবস্থা তখন ভালো হবে।’

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০

এই তালিকার শীর্ষে আবারও লোকসানি প্রতিষ্ঠান ইমাম বাটন। ২০১০ সালের পর থেকে কখনও লভ্যাংশ না দেয়া কোম্পানিটির দর আরও বেড়েছে ১০ শতাংশ। আগের দিন দাম ছিল ৫৫ টাকা। সেখান থেকে ৫ টাকা ৫০ পয়সা বেড়ে হয়েছে ৬০ টাকা ৫০ পয়সা।

গত অক্টোবর ফেব্রুয়ারি থেকে দুর্বল এই কোম্পানিটির শেয়ারদরে অস্বাভাবিক উত্থান দেখা দিয়েছে। ৯ ফেব্রুয়ারি শেয়ারদর ছিল ২৪ টাকা, আড়াই গুণ হতে সময় লাগল আড়াই মাস।

গত এক বছরে শেয়ারটির সর্বনিম্ন দর ছিল ১৯ টাকা ১০ পয়সা।

তৃতীয় প্রান্তিকের প্রতিবেদনে আয় বৃদ্ধির খবরে ইউনিক রিসোর্ট অ্যান্ড হোটেলের দাম বেড়েছে ৯.৯৮ শতাংশ। এই কোম্পানিটি দর বৃদ্ধির তালিকায় ছিল দ্বিতীয় অবস্থানে।

আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৬৩ টাকা ১০ পয়সায়। দাম বেড়ে আজ হাতবদল হয়েছে ৬৯ টাকা ৪০ পয়সায়।

তৃতীয় অবস্থানে থাকা জেএমআই হসপিটালের দর বেড়েছে ৯.৯৭ শতাংশ। ২০ টাকায় তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির দর উঠেছে ৭৮ টাকা ৩০ পয়সায়।

চতুর্থ সর্বোচ্চ সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের দর বেড়েছে ৬.৭0 শতাংশ। আগের দিন প্রতিটি শেয়ার হাতবদল হয়েছিল ১৬ টাকা ৪০ পয়সায়। আজকে সেটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৫০ পয়সা।

কখনও লভ্যাংশ দেয়ার ইতিহাস না থাকা শ্যামপুর সুগারের দর ৬.৪০ শতাংশ, এপেক্স ফুটওয়্যারের দর ৬.১৭ শতাংশ, বিডি ল্যাম্পসের দর ৫.৯০ শতাংশ, এছাড়া রানার অটোর দর ৫.৪৬ টাকা, অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের দর ৫.২২ শতাংশ এবং মনোস্পুল পেপারের দর ৪.৭১ শতাংশ বেড়েছে।

দরপতনের শীর্ষ ১০

শীর্ষ ১০টি কোম্পানিরই দর কমেছে পাঁচ শতাংশ ও এর আশেপাশে।

এর মধ্যে চলতি বছর আগের বছরের তুলনায় আয় ৯০ শতাংশেরও বেশি কমে যাওয়ার প্রতিবেদন দেয়া ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টসের দর কমেছে ৪.৯৯ শতাংশ। এক হাজার ৯৩২ টাকা ২০ পয়সা থেকে নেমে দর দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৮৩৫ টাকা ৬০ পয়সায়।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪.৯১ শতাংশ দর কমেছে আমান ফিডের। ৪২ টাকা ৭০ পয়সা থেকে কমে প্রতিটি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪০ টাকা ৬০ পয়সায়।

আগের দুই দিন ইন্স্যুরেন্স খাতে দর বাড়তে দেখা যায়। আজ দরপতনের শীর্ষ দশের ছয়টি এ খাতের। কোম্পানিগুলো হলো প্রভাতী ইন্স্যুরেন্স, ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স, রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স ও ইসলামী ইন্স্যুরেন্স।

শীর্ষ দশের অন্য অন্য দুই কোম্পানি হলো এসইএমল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড ও নাহি অ্যালুমিনিয়ম।

লেনদেনে শীর্ষ পাঁচ খাত

১২০ কোটি ৪০ লাখ টাকা লেনদেন করে শীর্ষে রয়েছে বিবিধ খাত। যা মোট লেনদেনের ১৫.২০ শতাংশ। আর কোনো খাতের লেনদেন ১০০ কোটি ছাড়ায়নি। খাতটির ১০টি কোম্পানির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ৪টির।

এপরেই ৭৭ কোটি ৮১ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে বস্ত্র খাতে। সবচেয়ে বেশি ৪২টি কোম্পানির দর বেড়েছে এ খাতের। ১৩টির দর হ্রাস পেয়েছে ও অপরিবর্তিত ছিল ৪টির দর।

তিনটি করে কোম্পানির দর বেড়েছে ও কমেছে কাগজ ও মুদ্রণ খাতে। ৭৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা লেনদেনের মাধ্য তালিকার তৃতীয় স্থানে ছিল খাতটি। এই খাতের কোম্পানি সোনালী পেপারেই হাতবদল হয়েছে ৬২ কোটি ৬১ লাখ টাকা।

চতুর্থ অবস্থানে থাকা ওষুধ ও রসায়ন খাতের ১৪টি কোম্পানির দর বৃদ্ধির দিনে লেনদেন হয়েছে ৭০ কোটি ১০ লাখ টাকা। বিপরীতে দর কমেছে ১৫টি কোম্পানির।

প্রকৌশল খাতের ২৩টি কোম্পানির দর বাড়ার দিনে লেনদেন হয়েছে ৬৯ কোটি ৯০ লাখ। দর কমেছে ১৬টির ও তিনটির অপরিবর্তিত ছিল।

এছাড়া ব্যাংক, খাদ্য, আইটি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে দর বৃদ্ধি দেখা গেছে।

আরও পড়ুন:
এবার এক দিনেই শেষ সংশোধন
বিনিয়োগে উৎসাহ দিতে শীর্ষ স্টক ডিলারদের পুরস্কারের প্রস্তাব
চার দিন উত্থানের পর সংশোধন, কমল লেনদেনও
শেয়ারদর বাড়ছে, রোজায় সর্বোচ্চ লেনদেন
‘দুই শতাংশের বাধা’ কাটায় সূচকের সঙ্গে লেনদেনেও লাফ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

p
উপরে