× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
The two percent barrier also jumps in transactions with the index
google_news print-icon

‘দুই শতাংশের বাধা’ কাটায় সূচকের সঙ্গে লেনদেনেও লাফ

দুই-শতাংশের-বাধা-কাটায়-সূচকের-সঙ্গে-লেনদেনেও-লাফ
মন্দাভাব থেকে বের হয়ে আসার ইঙ্গিত পাওয়ার পর ব্রোকারেজ হাউজে বিনিয়োগকারীদের উপস্থিতি বাড়তে দেখা গেছে। ছবি: নিউজবাংলা
দিন শেষে লেনদেন যা হয়েছে, সেটি চলতি মাস তথা রমজানের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। রোজায় বড় বিনিয়োগের আশ্বাস আসার পর প্রথম কর্মদিবসেই লেনদেন আগের কর্মদিবসের তুলনায় আড়াই শ কোটি টাকার বেশি কমে গিয়ে হয়েছিল ৮৩৬ কোটি ৬২ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। আর আজ হাতবদল হয়েছে ৭৫৪ কোটি ৭ লাখ ৭৩ হাজার টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ৬০৫ কোটি ৯৭ লাখ ১৬ হাজার টাকা।

পুঁজিবাজারে এক দিনে কোনো কোম্পানির শেয়ারের দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা দুই শতাংশ থেকে বাড়িয়ে পাঁচ শতাংশ করার নির্দেশ জারির পর দিনও আবার উত্থান হলো পুঁজিবাজারে। সব মিলিয়ে এই তিন দিনে সূচকে যোগ হলো ১৭৮ পয়েন্ট। তবে এখন রমজানের আগের অবস্থান থেকে সূচক কম ৯৫ পয়েন্ট।

টানা তৃতীয় দিন সূচক বাড়ার ঘটনার স্বস্তির পাশাপাশি পুঁজিবাজারের জন্য ইতিচক যে বিষয়টি দেখা গেছে, সেটি হলো লেনদেন। চলতি সপ্তাহের শুরুতে লেনদেন যে অবস্থানে নেমেছিল, সেখান থেকে প্রায় দ্বিগুণে পৌঁছেছে তা।

রোজা শুরুর পর থেকে টানা নিম্নমুখি পুঁজিবাজারে যখন হতাশা গাঢ় হচ্ছিল, তখন মঙ্গলবার এক পর্যায়ে ৫৯ পয়েন্ট কমে গিয়েও লেনদেন শেষ করে ৪৭ পয়েন্ট বেড়ে। মন্দাভাব থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টার ইঙ্গিত সেদিনই ছিল। সেটি আরও স্পষ্ট হয় বুধবার আরও ৭৬ পয়েন্ট বাড়ার মধ্য দিয়ে।

এদিনই নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি শেয়ারের দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশ করে দেয়া আদেশ সংশোধন করে জানায়, এখন থেকে এক দিনে সর্বোচ্চ পাঁচ শতাংশ দর কমতে পারবে। আর বৃদ্ধির সীমা আগের মতোই থাকবে ১০ শতাংশ।

ইউক্রেনে রুশ হামলার পর পুঁজিবাজারে ধস ঠেকাতে গত ৮ মার্চ এক দিনে দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ১০ থেকে ২ শতাংশে নামিয়ে আনে। তাৎক্ষণিকভাবে এই বিষয়টি বাজারের জন্য ইতিবাচক হিসেবে দেখা দিলেও পরে দেখা যায়, এটি লেনদেন কমে যাওয়ার একটি কারণ হিসেবে উঠে এসেছে।

পুঁজিবাজারে এক দিনে কোনো কোম্পানির ২ শতাংশ দরপতন মোটেও অস্বাভাবিক ঘটনা নয়। দাম কমলে শেয়ারের চাহিদা বাড়লে আবার দর বাড়ার প্রবণতাও দেখা দেয়। কিন্তু ২ শতাংশের এই নির্দেশনা আসার পর দেখা যাচ্ছিল, ২ শতাংশ দাম কমে গেলে শেয়ারের আর ক্রেতা পাওয়া যায় না। এভাবে দিনের পর দিন কোম্পানিগুলোর দরপতন হচ্ছিল। আর ক্রেতা না থাকায় লেনদেন ক্রমেই কমছিল।

রোজা শুরুর আগে বাজারে এক হাজার এক শ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হলেও গত ১৭ ও ১৮ এপ্রিল তা নেমে আসে চার শ কোটি টাকার ঘরে।

গত দুই দিন সূচকের পাশাপাশি লেনদেনও কিছুট গতি পেতে থাকে। এর মধ্যে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি ২ শতাংশের এই বাধা দূর করে আদেশ দেয়ার পর বাজার সংশ্লিষ্টরা একে ইতিবাচক আখ্যা দেন, যদিও ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মধ্যে সংশয় ছিল যে, দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ৫ শতাংশ করার কারণে আবার দরপতন হয় কি না।

‘দুই শতাংশের বাধা’ কাটায় সূচকের সঙ্গে লেনদেনেও লাফ
বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

বৃহস্পতিবার লেনদেন শুরুর পর বিনিয়োগকারীরা যে সতর্ক ছিলেন, সেটাও বোঝা যায়। সকাল ১০টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত সূচক বাড়তে থাকলেও এর পরের আধা ঘণ্টায় তা আবার পড়তে থাকে। তবে এরপর আবার ক্রয়চাপ তৈরি হয়। বেলা সোয়া ১১টা থেকে শেষ পর্যন্ত ঢেউয়ের মতো করে সূচক বাড়তে থাকে।

শেষ পর্যন্ত আগের তুলনায় সূচক বাড়ে ৫৫ পয়েন্ট। তবে শেষ মুহূর্তের সমন্বয়ের আগ মুহূর্তে সেটি বেড়েছিল ৬৪ পয়েন্ট।

দিন শেষে লেনদেন যা হয়েছে, সেটি চলতি মাস তথা রমজানের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। রোজায় বড় বিনিয়োগের আশ্বাস আসার পর প্রথম কর্মদিবসেই লেনদেন আগের কর্মদিবসের তুলনায় আড়াই শ কোটি টাকার বেশি কমে গিয়ে হয়েছিল ৮৩৬ কোটি ৬২ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। আর আজ হাতবদল হয়েছে ৭৫৪ কোটি ৭ লাখ ৭৩ হাজার টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ৬০৫ কোটি ৯৭ লাখ ১৬ হাজার টাকা।

রোববার এক দিনে ৩৪৭টি কোম্পানির দর কমেছিল। বিপরীত চিত্র দেখা গেছে আজ। যতগুলো কোম্পানি দর হারিয়েছে তার প্রায় ছয়গুণ কোম্পানির দর বেড়েছে। ৩০০টি শেয়ারের দাম বেড়ে ও ২৫টি অপরিবর্তিত দামে লেনদেন হয়েছে। বিপরীতে কমেছে ৫৫টির দর। এর মধ্যে বেশ কিছু কোম্পানির দর সমন্বয় হয়েছে লভ্যাংশ ইস্যুতে।

দর পতনের সীমা ২ শতাংশ থেকে ৫ শতাংশে উন্নীতকরণ বাজারের জন্য ইতিবাচক হয়েছে বলে মনে করেন ট্রেজার সিকিউরিটিজের চিফ অপারেটিং অফিসার মোস্তফা মাহবুব উল্লাহ। তিনি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বাজারে একটা ফ্লেক্সিবিলিটি তৈরি হয়েছে। যার কারণে আগের দিনের চেয়ে প্রায় দেড় শ কোটি টাকা টার্নওভার বেড়েছে।’

তবে বাজার ঘুরে দাঁড়িয়েছে- এমন সিদ্ধান্তে এখনই আসতে চান না তিনি। বলেন, ‘বরং ঘুরে দাঁড়ানোর প্রক্রিয়ায় রয়েছে। লেনদেন ৮০০ থেকে ১২০০ কোটি টাকার মধ্যে চলে আসলে বলা যাবে বাজার ফিরেছে। এতে করে যারা টাকা ক্যাশ করে সাইডলাইনে আছেন, বাজার পর্যবেক্ষণ করছেন তারাও বাজারে ফিরবেন। ওই টাকাগুলোও বাজারে আসতে শুরু করবে।’

সূচক বাড়াল যেসব কোম্পানি

সূচকে সর্বোচ্চ ৪.৯৪ পয়েন্ট যোগ করেছে গ্রামীণফোন। কোম্পানিটির ০.৭৮ শতাংশ দর বৃদ্ধি পেয়েছে।

দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা আইসিবির দর বেড়েছে ৩.৪১ শতাংশ আর এতে সূচক বেড়েছে ৪.০১ পয়েন্ট।

রবির ১.৫৩ শতাংশ দর বৃদ্ধিতে সূচক বেড়েছে ৩.৮৩ পয়েন্ট। আর ১.১৭ শতাংশ দর বাড়ায় বেক্সিমকো সূচকে যোগ করেছে ২.১৮ পয়েন্ট।

এছাড়া ১ পয়েন্টের বেশি সূচক বাড়িয়েছে আইপিডিসি, লাফার্জ হোলসিম, এনআরবিসি ব্যাংক, বেক্সিমকো ফার্মা, ব্যাংক এশিয়া ও লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স।
সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ২৫.৩৫ পয়েন্ট।

বিপরীতে সবচেয়ে বেশি ৩.৩৬ পয়েন্ট সূচক কমিয়েছে প্রিমিয়ার ব্যাংক। প্রাইম ব্যাংকের ৪.৯৮ শতাংশ দর পতনে সূচক কমেছে ১.৮২ শতাংশ।

এছাড়া সূচক পতনে ভূমিকা রেখেছে ফরচুন শুজ, আল আরাফাহ ব্যাংক, ইউনাইটেড পাওয়ার, রেনাটা, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক, সোনালী পেপার ও আইসিবি ইসলামী ব্যাংক। তবে কোনোটিই এক পয়েন্ট সূচক কমাতে পারেনি।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০

একমাত্র কোম্পানি হিসেবে বিডি কমের দর বেড়েছে দিনের সর্বোচ্চ। ৯.৭৩ শতাংশ দর বেড়ে প্রতিটি শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৩৭ টাকা ২০ পয়সায়। আগের দিন শেয়ারদর ছিল ৩৩ টাকা ৯০ পয়সা।

এরপরেই আইডিসি ও এনআরবিসি ব্যাংকের দর বেড়েছে ৭ শতাংশ করে। আইপিডিসির প্রতিটি শেয়ার গতকাল লেনদেন হয় ৪৯ টাকা ৩০ পয়সায়। আজকে ৫৩ টাকা ৪০ পয়সায় বেচাকেনা হলেও শেষ পর্যন্ত দর দাঁড়িয়েছে ৫২ টাকা ৯০ পয়সায়।

আর এনআরবিসি ব্যাংকের শেয়ারদর সাত শতাংশ বেড়ে ২৪ টাকা ১০ পয়সায় হাতবদল হয়েছে। গতকাল এটি লেনদেন হয়েছে ২৩ টাকা ৯০ পয়সায়।

মোজাফ্ফর স্পিনিংয়ের ৬.৮২ শতাংশ, ইস্টার্ন লুব্রিক্যান্টসের ৬.২৫ শতাংশ, লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্সের ৫.৯৬ শতাংশ, এসইএমল লেকচার ইক্যুয়িটি ফান্ডের ৫.৮৮ শতাংশ দর বেড়েছে।

পাঁচ শতাংশের ওপর দর বেড়েছে এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স, ইনটেক ও আমরা টেকনোলজিসের।

দর পতনের শীর্ষ ১০

এই তালিকার শীর্ষে প্রিমিয়ার ব্যাংককে দেখালেও আসলে এর দাম অতটা কমেনি।

পাঁচ শতাংশের বেশি দর কমার সুযোগ না থাকার পরও এই পরিমাণ দর কমার কারণ এর লভ্যাংশ সমন্বয়ের ইস্যু।

কোম্পানিটি এবার ১০ শতাংশ বোনাসের পাশাপাশি সাড়ে ১২ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। বুধবার রেকর্ড ডেটে দাম ছিল ১৬ টাকা ২০ পয়সা। বোনাস সমন্বয়ে দাম হয় ১৪ টাকা ৬০ পয়সা। দর কমার সুযোগ ছিল ৬০ পয়সা। এই পরিমাণই কমেছে দাম।

ফলে ১৩.৫৮ শতাংশ দাম কমার বিষয়টি দেখালেও আসলে কমেছে ৩.৭০ শতাংশ।

দরপতনের দ্বিতীয় স্থানে দেখানো প্রাইম ব্যাংকের দরই আসলে সবচেয়ে বেশি ৪.৯৭ শতাংশ কমেছে। এই ব্যাংকটির বিনিয়োগকারীদের জন্য ঘোষণা করা শেয়ার প্রতি ১ টাকা ৭৫ পয়সা লভ্যাংশের রেকর্ড ডেট গেছে বুধবার।

সেদিন দর ছিল ২২ টাকা ১০ পয়সা। নগদ লভ্যাংশের ক্ষেত্রে দর সমন্বয়ের কিছু না থাকলেও দেশের পুঁজিবাজারে দাম কমার প্রবণতা দেখা যায়। এমনও দেখা যায়, যে পরিমাণ লভ্যাংশ দেয়ার ঘোষণা করা হয়, দাম কমে যায় তার চেয়ে বেশি। ফলে নগদ লভ্যাংশ নিলে শেষ পর্যন্ত বিনিয়োগকারীর আসলে লাভ হয় না।

তৃতীয় ও চতুর্থ অবস্থানে থাকা আইসিবিআই ব্যাংক ও ফ্যামিলি টেক্সটাইলের দর কমেছে ২০ পয়সা করে। ৫ টাকার নিচে লেনদেন হওয়ার কারণে এই কোম্পানি দুটির দর গত ৯ মার্চের পর থেকে কমতে পারেনি। আর দরপতনের সীমা পাঁচ শতাংশ হওয়ার পর এখন দর কমার সুযোগ তৈরি হয়েছে।

শীর্ষ দশের অন্য কোম্পানিগুলো হলো বিআইএফসি, জিলবাংলা সুগার, ফরচুন সুজ, দুলামিয়া কটন, মেঘনা পেট ইন্ডাস্ট্রিজ, মেঘনা মিল্ক ও সোনারগাঁও টেক্সটাইল।

এই ১১টি কোম্পানির দরই কেবল ২ শতাংশের বেশি কমেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে রাষ্ট্রায়ত্ত ৪ ব্যাংককে বিএসইসির চিঠি
পুঁজিবাজারে ‘দুই শতাংশের বাধা’ দূর
পুঁজিবাজার ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত আরও স্পষ্ট
বিনিয়োগ বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি কি আসলেই দিয়েছিল ডিবিএ?
তলানি থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টায় পুঁজিবাজার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
Transaction is going on in the capital market of Dhaka Chittagong

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১২ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক—শরিয়াভিত্তিক ডিএসইএস বেড়েছে ১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১৭ পয়েন্ট। ১৭৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৫৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার বাজারে প্রথমার্ধে ৪৭৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। উত্থানের ধারা একইভাবে বজায় আছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই), সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৩ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭২ কোম্পানির, কমেছে ৫৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে দিনের প্রথম দুই ঘণ্টায় প্রায় ৪ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে