× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
The memory of the Great Depression reminded me of the capital market
google_news print-icon

মহাধসের স্মৃতি মনে করাল পুঁজিবাজার

মহাধসের-স্মৃতি-মনে-করাল-পুঁজিবাজার
শেয়ারদর ক্রমেই কমছে, এই অবস্থায় প্রতিদিন কার কত ক্ষতি, এই আলোচনাই মুখ্য হয়ে উঠেছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। ছবি: নিউজবাংলা
আব্দুর রশিদ সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপক শেখ ওহিদুজ্জামান স্বাধীন বলেন, ‘বাজারে বায়ার নেই। এই বাজারেই ২ থেকে ৩ হাজার কোটি টাকার লেনদেন হয়, কিন্তু এখন সেটি ৪০০ কোটির নিচে। তার মানে শেয়ার কিনছে না। নিশ্চয়ই এখানে কোনো কারণ আছে।’

এক দিনে ৩৪৭টি কোম্পানির দরপতনের বিরল দৃশ্য দেখলেন পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীরা। ২০১০ সালের মহাধসের পর এমন দৃশ্য দেখা যায়নি সেভাবে।

এমনকি গত বছরের ৪ এপ্রিল লকডাউনে লেনদেন বন্ধ হয়ে যাওয়ার আতঙ্কে যেদিন ১৮২ পয়েন্ট সূচক পড়েছিল, সেদিনও এত বেশি কোম্পানির শেয়ারদর হারায়নি। সেদিন পড়েছিল ২৫১টির দর।

সে সময় ফ্লোর প্রাইসের কারণে অবশ্য ৬৬টি কোম্পানির দর কমার সুযোগ ছিল না। কারণ সেগুলো বেঁধে দেয়া সর্বনিম্ন দরেই ছিল এসব কোম্পানি।

শেয়ারদর প্রায় প্রতিদিন নতুন বেঁধে দেয়া সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশ কমছে, এই অবস্থায় বিনিয়োগকারীরা শেয়ার কিনতে পারছেন না, আর এ কারণে কম দামে বসিয়ে বিক্রি করা যাচ্ছে না।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে দিন শেষে বেড়েছে কেবল ১৪টি কোম্পানির দর, যা গত বছরের ৪ এপ্রিলের পর এক দিনে এত কম কোম্পানির দর বাড়েনি। সেদিন লকডাউন আতঙ্কে কেবল সাতটি কোম্পানির দর বেড়েছিল।

বেলা শেষে ১৯টি কোম্পানির দর অপরিবর্তিত ছিল। এর মধ্যে দুটির দর আসলে কমার সুযোগ ছিল না। কারণ এর শেয়ারদর ৪ টাকা ৯০ পয়সা। বিএসইসির দরপতনের ২ শতাংশ নীতিমালার কারণে এর দর আসলে কমা সম্ভব নয়।

সকাল ১০টায় লেনদেন শুরু হতে না হতেই বাজার নিম্নমুখী হয়ে যায়। যত বেলা গড়ায়, সূচক কমে তত বেশি। একপর্যায়ে ৮৩ পয়েন্ট কমে যায় লেনদেন শেষের ১৫ মিনিট আগে।

মহাধসের স্মৃতি মনে করাল পুঁজিবাজার
সোমবার লেনদেনের শুরু থেকেই টানা কমেছে সূচক

দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশ থাকায় সূচকের পতন এর চেয়ে বেশি হওয়া সম্ভব কি না, তা নিয়ে আছে প্রশ্ন।

তবে শেষ ১৫ মিনিটে সেখান থেকে কিছুটা বেড়ে শেষ পর্যন্ত ৭২ পয়েন্ট কমে লেনদেন শেষ হয়।

দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশ বেঁধে দেয়ার পর এটাই পুঁজিবাজারে সর্বোচ্চ পতন।

সোমবার এই সর্বোচ্চ সীমা পর্যন্ত দর কমে লেনদেন হয়েছে আড়াই শরও বেশি কোম্পানির শেয়ার।

বিনিয়োগ-খরা

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রুশ হামলা শুরুর পর থেকে পুঁজিবাজার ধস দেখা দেয়ায় বাজারে তারল্য বাড়াতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি নানা চেষ্টা করেছে। পাশাপাশি এক দিনে দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশ নির্ধারণ করে দেয়।

দরপতন ঠেকানোর এই চেষ্টার পাশাপাশি বাজারে তারল্য বাড়াতে নানা চেষ্টা করে বিএসইসি। এই লক্ষ্যে প্রথমে ব্যাংক, পরে মিউচুয়াল ফান্ড পরিচালনাকারী সম্পদ ব্যবস্থাপক কোম্পানি, এরপর মার্চেন্ট ব্যাংক, স্টক ডিলারসহ বাজার মধ্যস্থতাকারীদের সঙ্গে বৈঠক হয়।

গত ৯, ১০ ও ৩০ মার্চের এই বৈঠক শেষে সব পক্ষই বাজারে বিনিয়োগ বাড়ানোর অঙ্গীকার করে।

৩৩টি ব্যাংকের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক শেষে বলা হয়, যেসব ব্যাংকের বিনিয়োগ তাদের মূলধনের ২৫ শতাংশের নিচে রয়েছে, তারা কয়েক দিনের মধ্যে ২ শতাংশ বিনিয়োগ বাড়াবে। এতে শেয়ারবাজারে তারল্যপ্রবাহ বাড়বে।

ব্যাংকগুলোর জন্য ঘোষিত ২০০ কোটি টাকার ফান্ড এখনও যেসব ব্যাংক গঠন করেনি, তারা তা করবেন বলে আজকের সভায় জানিয়েছেন। এরপর সক্ষমতা অনুযায়ী তারা বিনিয়োগ করবেন। এ ছাড়া যারা ফান্ড গঠন করে এখনও বিনিয়োগ করেননি, তারা বিনিয়োগ করবেন।

পরদিন মিউচুয়াল ফান্ড পরিচালনাকারী সম্পদ ব্যবস্থাপকদের সঙ্গে বৈঠক শেষেও বিনিয়োগ বাড়ানোর অঙ্গীকার করা হয়।

আবার রোজার আগে বৈঠক শেষে বলা হয়, রোজায় মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো ৩০০ কোটি টাকা আর প্রতিটি স্টক ডিলার অ্যাকাউন্ট থেকে ১ কোটি করে আড়াই শ কোটি টাকা লেনদেনের সুস্পষ্ট অঙ্গীকার ছিল। এ ঘোষণার পর রোজা আসার শেষ কর্মদিবসে লেনদেন বেড়ে ১ হাজার ১০০ কোটি টাকা ছাড়ায়।

কিন্তু রমজানের প্রথম দিন থেকেই লেনদেন ক্রমেই কমতে থাকে। এতে স্পষ্ট হয়ে ওঠে যে বাজারে প্রভাব রাখতে পারে, এমন কোনো পক্ষ আসলে বিনিয়োগে যাচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে ব্যক্তিশ্রেণির বড় বিনিয়োগকারীরাও হাত গুটিয়ে বসে আছেন।

বেলা শেষে লেনদেন হয় ৩৯০ কোটি ৩৩ লাখ ৮৭ হাজার টাকা। এ নিয়ে পরপর দুদিন লেনদেন ৪০০ কোটি টাকার নিচে নামল।

বাজারে বায়ার নেই’

এমন অবস্থান লেনদেন বাড়াতে আপাতত আর কোনো উদ্যোগ নিতে চায় না বিএসইসি। সংস্থাটির কমিশনার শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এখন আমরা চিন্তা করছি, মার্কেট নিজ গতিতে পুনরায় ফিরে আসবে।’

এ বিষয়ে মিয়া আব্দুর রশিদ সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপক শেখ ওহিদুজ্জামান স্বাধীন বলেন, ‘বাজারে বায়ার নেই। এই বাজারেই ২ থেকে ৩ হাজার কোটি টাকার লেনদেন হয়, কিন্তু এখন সেটি ৪০০ কোটির নিচে। তার মানে শেয়ার কিনছে না। নিশ্চয়ই এখানে কোনো কারণ আছে।’

তিনি বলেন, ‘হয়তো নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে বাজারের বড় বিনিয়োগকারী বা যারা প্রভাব রাখতে পারেন তাদের মতের মিল হচ্ছে না, অথবা তারা যেটা চাইছেন সেটা হচ্ছে না। যার কারণে ব্যাপক দরপতনে ক্রেতা পাওয়া যাচ্ছে না।’

বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বলাবলি হচ্ছে যে বাজার পতন ২০১০ সালের মহাধসের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে কি না।

তবে মহাধসের আগে বাবল তৈরি হলেও এবার সেটি হয়নি। ২০২০ সালের মাঝামাঝি থেকে গত বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পুঁজিবাজার চাঙা থাকলেও শত শত কোম্পানির শেয়ারদর ছিল অবমূল্যায়িতই।

সূচক কমল যাদের কারণে

সূচক পতনে দায়ী শীর্ষ দশ কোম্পানির সবগুলো বড় মূলধনি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৬.৯৯ পয়েন্ট সূচক কমিয়েছে গ্রামীণফোন। কোম্পানিটির ১.০২ শতাংশ দরপতনে এই পয়েন্ট কমেছে।

৫.৩২ পয়েন্ট সূচক পড়েছে ওয়ালটন হাইটেকের দর পতনে। কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের দাম কমেছে ১.০৩ শতাংশ।

তৃতীয় সর্বোচ্চ ৩.৮৫ পয়েন্ট কমেছে বেক্সিমকো লিমিটেডের কারণে। দিন শেষে কোম্পানির দর কমেছে ১.৯৫ শতাংশ।

এছাড়া ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোর দরপতনে ৩.৬৪ পয়েন্ট, লাফার্জ ২.৭৩ পয়েন্ট, আইসিবি ২.২৭ পয়েন্ট, ইউনাইটেড পাওয়ার ২.২৭ পয়েন্ট, বেক্সিমকো ফার্মা ২.১৭ পয়েন্ট, স্কয়ার ফার্মা ১.৯৫ পয়েন্ট ও রবির দর হ্রাসে সূচক পড়েছে ১.৬৪ পয়েন্ট।

অর্থাৎ এই ১০টি কোম্পানিই সূচক ফেলেছে ৩২.৮৩ পয়েন্ট ।

অন্যদিকে সূচকে কোনো কোম্পানি এক পয়েন্ট যোগ করতে পারেনি। সবচেয়ে বেশি পয়েন্ট যোগ করেছে ধারাবাহিকভাবে দর বাড়তে থাকা জেএমআই হসপিটালের কারণে। কোম্পানিরটির ৭.৯৬ শতাংশ দর বেড়েছে। আর এতে সূচক বেড়েছে মাত্র ০.৮৮ পয়েন্ট।

এরপরেই সূচক বাড়িয়েছে বিকন ফার্মা। কোম্পানিটি সূচক বাড়িয়েছে ০.৬২ পয়েন্ট। এদিন কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে ০.৫৯ শতাংশ।

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলসের দর ০.৭৭ শতাংশ বাড়ার কারণে সূচক বেড়েছে ০.৪১ পয়েন্ট।

এছাড়া বাটা সুজ, যমুনা ব্যাংক, বার্জার পেইন্টস, এনসিসি ব্যাংক,ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স, রেনাটা ও এক্সিম ব্যাংকের দর বাড়ার কারণে সূচকে ভগ্নাংশ পয়েন্ট যোগ হয়েছে।

এই ১০ কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে মাত্র ৪ পয়েন্ট।

দর পতনের শীর্ষ ১০

শীর্ষ ১০টি কোম্পানিরই দর পতন হয়েছে দিনের সর্বোচ্চ সীমায়। ক্রেতা ছিল না সবগুলোর শেয়ারের।

আগের দিন ৪৫ টাকা বিক্রি হওয়া সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের দাম দাঁড়িয়েছে ৩৯ টাকা ২০ পয়সা। পতনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশে দর কমে দাঁড়িয়েছে ৪৪ টাকা ১০ পয়সায়।

২ শতাংশ কমে সি অ্যান্ড এ টেক্সটাইলের দাম দাঁড়িয়েছে ৯ টাকা ৮০ পয়সায়। আগের দিন হাতবদল হয়েছিল ১০ টাকায়।

এরপরেই ২ শতাংশ দর কমে মীর আকতারের শেয়ারদর দাঁড়িয়েছে ৫৮ টাকা ৮০ পয়সায়, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স হাতবদল হয়েছে ৯৩ টাকা ১০ পয়সায়, প্রাইম টেক্সটাইল ২৪ টাকা ৫০ পয়সায়, রেনউইক জ্ঞানেশ্বর ৯৫০ টাকা ৮ পয়সা, রংপুর ফাউন্ডারি ২০১ টাকা ১০ পয়সা, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স ৯৩ টাকা ২০ পয়সা ও প্রাণের দর কমে ৩১৮ টাকা ৯০ পয়সায় লেনদেন হয়েছে।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০

লেনদেন শুরুর পর থেকেই সর্বোচ্চ সীমায় দর বাড়লেও আজ ৭.৯৬ শতাংশ দর বেড়েছে জেএমআই হসপিটালের দর। গতকাল ৫৬ টাকা ৫০ পয়সায় হাতবদল হলেও আজ সেটা দাঁড়িয়েছে ৬১ টাকায়।

ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স ও কাট্টালি টেক্সটাইলের দর বেড়েছে ২ শতাংশ করে। হাতবদল হয়েছে ৩৩ টাকা ৭০ পয়সা ও ৩৮ টাকা ৩০ পয়সায়।

এছাড়া বাটা সু, এনসিসি ব্যাংকও যমুনা ব্যাংক ১ শতাংশের বেশি। আর ডরিন পাওয়ার, বিকন ফার্মা, সিটি ব্যাংক ও বার্জার পেইন্টসের দর কমেছে এক শতাংশের নিচে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজারে ধস: আপাতত কিছুই করবে না বিএসইসি
সূচক পড়ছেই, লেনদেনের এ কি হাল!
পুঁজিবাজার নিয়ে জানুয়ারির বৈঠকের খবর নেই এপ্রিলেও  
নগদ লভ্যাংশে লাভ কী তবে
দাম সমন্বয়ের পর বোনাস বাতিল, বিনিয়োগকারীর কী হবে

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে